নিজস্ব প্রতিবেদক, সিলেট

জীবিত স্বামীকে আন্দোলনে ‘নিহত’ দেখিয়ে শেখ হাসিনাসহ ১৩০ জনের বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে। আল-আমিন (৩৪) নামে ওই ব্যক্তি সিলেট দক্ষিণ সুরমা থানায় গিয়ে তাঁর স্ত্রীর বিরুদ্ধে এমন অভিযোগ করেছেন। মামলাটি সাভারের আশুলিয়া থানায় দায়ের হওয়ায় তাঁকে সেখানে পাঠানো হয়েছে।
গত ২৪ অক্টোবর ঢাকার চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ ১৩০ জনকে আসামি করে মামলাটি করেন এক নারী (২১)। পরে গত ৮ নভেম্বর মামলাটি এফআইআরভুক্ত করে আশুলিয়া থানা। সাব-ইন্সপেক্টর (এসআই) মো. রকিবুল হোসেনকে তদন্তের দায়িত্ব দেওয়া হয়।
রকিবুল হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘মামলার বাদীকে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। তাঁর বিরুদ্ধে আইনানুগ যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। যাকে মৃত দেখানো হয়েছিল, সেই যুবক বর্তমানে আশুলিয়া থানায় রয়েছেন।’
সোমবার (১২ নভেম্বর) সন্ধ্যায় ওই নারীর স্বামী পরিবারের সদস্যদের নিয়ে সিলেট মহানগর পুলিশের (এসএমপি) দক্ষিণ সুরমা থানায় হাজির হন।
আল-আমিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘মামলাটি করেছে আমার স্ত্রী। ১২ আগস্ট পর্যন্ত আমার স্ত্রী মৌলভীবাজারের জুড়িতে ছিল। পারিবারিক ঝামেলার কারণে রাগারাগি হয়। পরে বাবার বাড়িতে চলে যায়। এরপর থেকে আমার সঙ্গে আর কোনো যোগাযোগ নেই। আমার ভাইয়ের মাধ্যমে দুই-তিন দিন আগে বিষয়টি জানতে পেরে পরিবারের পরামর্শে থানায় আসি।’
আল-আমিন আরও বলেন, ‘ও (স্ত্রী) আমাকে মৃত দেখিয়ে এতগুলো মানুষকে হয়রানি করছে। তাঁদের কাছ থেকে টাকা নিচ্ছে। আমিতো জীবিত। যখন আমি জীবিত তারা জানবে তখনতো আমার ওপর প্রেশার (চাপ) আসবে। এ জন্য ভয়ে আমি থানায় এসেছি।’ এ অবস্থা থেকে পরিত্রাণ চেয়ে তিনি স্ত্রীর এমন কর্মকাণ্ডের বিচার চান।
মামলার এজাহারে উল্লেখ করা হয়েছে—আল-আমিন মিয়া (৩৪) রংপুর সদরে বড় বাড়ির সুমন মিয়ার ছেলে। অথচ আল-আমিন লালমনিরহাট সদরের নুরনবী মিয়ার ছেলে। নুরনবী দীর্ঘদিন ধরে সিলেট নগরের দক্ষিণ সুরমার পিরোজপুরে বসবাস করেন। আর বাদীর ঠিকানায় উল্লেখ করা হয়েছে-কুলসুম বেগম মানিকগঞ্জের ঘিওর থানার স্বল্পসিংজুরি বাংগালার আব্দুল খালেকের মেয়ে। তারা বর্তমানে আশুলিয়ার জামগড়ার এ/পি-রুহুল আমীনের বাড়িতে ভাড়াটিয়া হিসেবে আছেন।
র্যাব-৯ এর মিডিয়া অফিসার সহকারী পুলিশ সুপার মো. মশিহুর রহমান সোহেল আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা কাজ করছি। ভুক্তভোগী নিজেই থানায় এসে হাজির হন।’
সিলেটের দক্ষিণ সুরমা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবুল হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আল-আমিন তাঁর ভাই ও বাবাকে নিয়ে থানায় এসে ঘটনাটি জানান। তখন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা আশুলিয়া থানার এসআইকে বিষয়টি জানিয়েছি এবং আল-আমিনকে তাঁদের কাছে পাঠানো হয়েছে।’
এদিকে এ বিষয়ে জানতে মামলার বাদী ও আল-আমিনের স্ত্রীর এজাহারে দেওয়া মোবাইল নম্বরে কল করলে অন্য এক ব্যক্তি রিসিভ করেন। তাঁর বাড়ি সুনামগঞ্জের দিরাই উপজেলায়। তিনি একজন কৃষক। মামলার বাদীর নাম জানানোর পরে, তাঁকে চেনেন কিনা জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘এই নামে কাউকে চিনি না।’
মামলায় ভুক্তভোগী হিসেবে আল-আমিনের নাম ঠিকঠাক থাকলেও ঠিকানা, বাবার নাম ও মোবাইল নম্বরে অসংগতি রয়েছে।
সূত্রে জানা যায়, স্বামী আল-আমিন পরিবারসহ সিলেটের দক্ষিণ সুরমায় থাকেন। তাঁকে খুঁজে বের করতে র্যাব-৯ এর সহায়তা নেওয়া হয়। পরে খোঁজ মেলে আল-আমিনের ভাই জাহাঙ্গীর আলমের।
জাহাঙ্গীর আলম বলেন, ‘র্যাব সদস্যরা জানতে চান আল-আমিন কোথায়? তাঁদের বলি, যেখানেই থাকুক আমার ভাই সেইফ আছে। তাঁরা বলেন, সেইফটাই আমাদের দরকার। তখন তাঁদের ঘটনা জানাই। পরে আমার ভাইকে নিয়ে থানায় এসেছি।’

জীবিত স্বামীকে আন্দোলনে ‘নিহত’ দেখিয়ে শেখ হাসিনাসহ ১৩০ জনের বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে। আল-আমিন (৩৪) নামে ওই ব্যক্তি সিলেট দক্ষিণ সুরমা থানায় গিয়ে তাঁর স্ত্রীর বিরুদ্ধে এমন অভিযোগ করেছেন। মামলাটি সাভারের আশুলিয়া থানায় দায়ের হওয়ায় তাঁকে সেখানে পাঠানো হয়েছে।
গত ২৪ অক্টোবর ঢাকার চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ ১৩০ জনকে আসামি করে মামলাটি করেন এক নারী (২১)। পরে গত ৮ নভেম্বর মামলাটি এফআইআরভুক্ত করে আশুলিয়া থানা। সাব-ইন্সপেক্টর (এসআই) মো. রকিবুল হোসেনকে তদন্তের দায়িত্ব দেওয়া হয়।
রকিবুল হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘মামলার বাদীকে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। তাঁর বিরুদ্ধে আইনানুগ যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। যাকে মৃত দেখানো হয়েছিল, সেই যুবক বর্তমানে আশুলিয়া থানায় রয়েছেন।’
সোমবার (১২ নভেম্বর) সন্ধ্যায় ওই নারীর স্বামী পরিবারের সদস্যদের নিয়ে সিলেট মহানগর পুলিশের (এসএমপি) দক্ষিণ সুরমা থানায় হাজির হন।
আল-আমিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘মামলাটি করেছে আমার স্ত্রী। ১২ আগস্ট পর্যন্ত আমার স্ত্রী মৌলভীবাজারের জুড়িতে ছিল। পারিবারিক ঝামেলার কারণে রাগারাগি হয়। পরে বাবার বাড়িতে চলে যায়। এরপর থেকে আমার সঙ্গে আর কোনো যোগাযোগ নেই। আমার ভাইয়ের মাধ্যমে দুই-তিন দিন আগে বিষয়টি জানতে পেরে পরিবারের পরামর্শে থানায় আসি।’
আল-আমিন আরও বলেন, ‘ও (স্ত্রী) আমাকে মৃত দেখিয়ে এতগুলো মানুষকে হয়রানি করছে। তাঁদের কাছ থেকে টাকা নিচ্ছে। আমিতো জীবিত। যখন আমি জীবিত তারা জানবে তখনতো আমার ওপর প্রেশার (চাপ) আসবে। এ জন্য ভয়ে আমি থানায় এসেছি।’ এ অবস্থা থেকে পরিত্রাণ চেয়ে তিনি স্ত্রীর এমন কর্মকাণ্ডের বিচার চান।
মামলার এজাহারে উল্লেখ করা হয়েছে—আল-আমিন মিয়া (৩৪) রংপুর সদরে বড় বাড়ির সুমন মিয়ার ছেলে। অথচ আল-আমিন লালমনিরহাট সদরের নুরনবী মিয়ার ছেলে। নুরনবী দীর্ঘদিন ধরে সিলেট নগরের দক্ষিণ সুরমার পিরোজপুরে বসবাস করেন। আর বাদীর ঠিকানায় উল্লেখ করা হয়েছে-কুলসুম বেগম মানিকগঞ্জের ঘিওর থানার স্বল্পসিংজুরি বাংগালার আব্দুল খালেকের মেয়ে। তারা বর্তমানে আশুলিয়ার জামগড়ার এ/পি-রুহুল আমীনের বাড়িতে ভাড়াটিয়া হিসেবে আছেন।
র্যাব-৯ এর মিডিয়া অফিসার সহকারী পুলিশ সুপার মো. মশিহুর রহমান সোহেল আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা কাজ করছি। ভুক্তভোগী নিজেই থানায় এসে হাজির হন।’
সিলেটের দক্ষিণ সুরমা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবুল হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আল-আমিন তাঁর ভাই ও বাবাকে নিয়ে থানায় এসে ঘটনাটি জানান। তখন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা আশুলিয়া থানার এসআইকে বিষয়টি জানিয়েছি এবং আল-আমিনকে তাঁদের কাছে পাঠানো হয়েছে।’
এদিকে এ বিষয়ে জানতে মামলার বাদী ও আল-আমিনের স্ত্রীর এজাহারে দেওয়া মোবাইল নম্বরে কল করলে অন্য এক ব্যক্তি রিসিভ করেন। তাঁর বাড়ি সুনামগঞ্জের দিরাই উপজেলায়। তিনি একজন কৃষক। মামলার বাদীর নাম জানানোর পরে, তাঁকে চেনেন কিনা জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘এই নামে কাউকে চিনি না।’
মামলায় ভুক্তভোগী হিসেবে আল-আমিনের নাম ঠিকঠাক থাকলেও ঠিকানা, বাবার নাম ও মোবাইল নম্বরে অসংগতি রয়েছে।
সূত্রে জানা যায়, স্বামী আল-আমিন পরিবারসহ সিলেটের দক্ষিণ সুরমায় থাকেন। তাঁকে খুঁজে বের করতে র্যাব-৯ এর সহায়তা নেওয়া হয়। পরে খোঁজ মেলে আল-আমিনের ভাই জাহাঙ্গীর আলমের।
জাহাঙ্গীর আলম বলেন, ‘র্যাব সদস্যরা জানতে চান আল-আমিন কোথায়? তাঁদের বলি, যেখানেই থাকুক আমার ভাই সেইফ আছে। তাঁরা বলেন, সেইফটাই আমাদের দরকার। তখন তাঁদের ঘটনা জানাই। পরে আমার ভাইকে নিয়ে থানায় এসেছি।’
নিজস্ব প্রতিবেদক, সিলেট

জীবিত স্বামীকে আন্দোলনে ‘নিহত’ দেখিয়ে শেখ হাসিনাসহ ১৩০ জনের বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে। আল-আমিন (৩৪) নামে ওই ব্যক্তি সিলেট দক্ষিণ সুরমা থানায় গিয়ে তাঁর স্ত্রীর বিরুদ্ধে এমন অভিযোগ করেছেন। মামলাটি সাভারের আশুলিয়া থানায় দায়ের হওয়ায় তাঁকে সেখানে পাঠানো হয়েছে।
গত ২৪ অক্টোবর ঢাকার চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ ১৩০ জনকে আসামি করে মামলাটি করেন এক নারী (২১)। পরে গত ৮ নভেম্বর মামলাটি এফআইআরভুক্ত করে আশুলিয়া থানা। সাব-ইন্সপেক্টর (এসআই) মো. রকিবুল হোসেনকে তদন্তের দায়িত্ব দেওয়া হয়।
রকিবুল হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘মামলার বাদীকে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। তাঁর বিরুদ্ধে আইনানুগ যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। যাকে মৃত দেখানো হয়েছিল, সেই যুবক বর্তমানে আশুলিয়া থানায় রয়েছেন।’
সোমবার (১২ নভেম্বর) সন্ধ্যায় ওই নারীর স্বামী পরিবারের সদস্যদের নিয়ে সিলেট মহানগর পুলিশের (এসএমপি) দক্ষিণ সুরমা থানায় হাজির হন।
আল-আমিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘মামলাটি করেছে আমার স্ত্রী। ১২ আগস্ট পর্যন্ত আমার স্ত্রী মৌলভীবাজারের জুড়িতে ছিল। পারিবারিক ঝামেলার কারণে রাগারাগি হয়। পরে বাবার বাড়িতে চলে যায়। এরপর থেকে আমার সঙ্গে আর কোনো যোগাযোগ নেই। আমার ভাইয়ের মাধ্যমে দুই-তিন দিন আগে বিষয়টি জানতে পেরে পরিবারের পরামর্শে থানায় আসি।’
আল-আমিন আরও বলেন, ‘ও (স্ত্রী) আমাকে মৃত দেখিয়ে এতগুলো মানুষকে হয়রানি করছে। তাঁদের কাছ থেকে টাকা নিচ্ছে। আমিতো জীবিত। যখন আমি জীবিত তারা জানবে তখনতো আমার ওপর প্রেশার (চাপ) আসবে। এ জন্য ভয়ে আমি থানায় এসেছি।’ এ অবস্থা থেকে পরিত্রাণ চেয়ে তিনি স্ত্রীর এমন কর্মকাণ্ডের বিচার চান।
মামলার এজাহারে উল্লেখ করা হয়েছে—আল-আমিন মিয়া (৩৪) রংপুর সদরে বড় বাড়ির সুমন মিয়ার ছেলে। অথচ আল-আমিন লালমনিরহাট সদরের নুরনবী মিয়ার ছেলে। নুরনবী দীর্ঘদিন ধরে সিলেট নগরের দক্ষিণ সুরমার পিরোজপুরে বসবাস করেন। আর বাদীর ঠিকানায় উল্লেখ করা হয়েছে-কুলসুম বেগম মানিকগঞ্জের ঘিওর থানার স্বল্পসিংজুরি বাংগালার আব্দুল খালেকের মেয়ে। তারা বর্তমানে আশুলিয়ার জামগড়ার এ/পি-রুহুল আমীনের বাড়িতে ভাড়াটিয়া হিসেবে আছেন।
র্যাব-৯ এর মিডিয়া অফিসার সহকারী পুলিশ সুপার মো. মশিহুর রহমান সোহেল আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা কাজ করছি। ভুক্তভোগী নিজেই থানায় এসে হাজির হন।’
সিলেটের দক্ষিণ সুরমা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবুল হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আল-আমিন তাঁর ভাই ও বাবাকে নিয়ে থানায় এসে ঘটনাটি জানান। তখন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা আশুলিয়া থানার এসআইকে বিষয়টি জানিয়েছি এবং আল-আমিনকে তাঁদের কাছে পাঠানো হয়েছে।’
এদিকে এ বিষয়ে জানতে মামলার বাদী ও আল-আমিনের স্ত্রীর এজাহারে দেওয়া মোবাইল নম্বরে কল করলে অন্য এক ব্যক্তি রিসিভ করেন। তাঁর বাড়ি সুনামগঞ্জের দিরাই উপজেলায়। তিনি একজন কৃষক। মামলার বাদীর নাম জানানোর পরে, তাঁকে চেনেন কিনা জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘এই নামে কাউকে চিনি না।’
মামলায় ভুক্তভোগী হিসেবে আল-আমিনের নাম ঠিকঠাক থাকলেও ঠিকানা, বাবার নাম ও মোবাইল নম্বরে অসংগতি রয়েছে।
সূত্রে জানা যায়, স্বামী আল-আমিন পরিবারসহ সিলেটের দক্ষিণ সুরমায় থাকেন। তাঁকে খুঁজে বের করতে র্যাব-৯ এর সহায়তা নেওয়া হয়। পরে খোঁজ মেলে আল-আমিনের ভাই জাহাঙ্গীর আলমের।
জাহাঙ্গীর আলম বলেন, ‘র্যাব সদস্যরা জানতে চান আল-আমিন কোথায়? তাঁদের বলি, যেখানেই থাকুক আমার ভাই সেইফ আছে। তাঁরা বলেন, সেইফটাই আমাদের দরকার। তখন তাঁদের ঘটনা জানাই। পরে আমার ভাইকে নিয়ে থানায় এসেছি।’

জীবিত স্বামীকে আন্দোলনে ‘নিহত’ দেখিয়ে শেখ হাসিনাসহ ১৩০ জনের বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে। আল-আমিন (৩৪) নামে ওই ব্যক্তি সিলেট দক্ষিণ সুরমা থানায় গিয়ে তাঁর স্ত্রীর বিরুদ্ধে এমন অভিযোগ করেছেন। মামলাটি সাভারের আশুলিয়া থানায় দায়ের হওয়ায় তাঁকে সেখানে পাঠানো হয়েছে।
গত ২৪ অক্টোবর ঢাকার চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ ১৩০ জনকে আসামি করে মামলাটি করেন এক নারী (২১)। পরে গত ৮ নভেম্বর মামলাটি এফআইআরভুক্ত করে আশুলিয়া থানা। সাব-ইন্সপেক্টর (এসআই) মো. রকিবুল হোসেনকে তদন্তের দায়িত্ব দেওয়া হয়।
রকিবুল হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘মামলার বাদীকে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। তাঁর বিরুদ্ধে আইনানুগ যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। যাকে মৃত দেখানো হয়েছিল, সেই যুবক বর্তমানে আশুলিয়া থানায় রয়েছেন।’
সোমবার (১২ নভেম্বর) সন্ধ্যায় ওই নারীর স্বামী পরিবারের সদস্যদের নিয়ে সিলেট মহানগর পুলিশের (এসএমপি) দক্ষিণ সুরমা থানায় হাজির হন।
আল-আমিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘মামলাটি করেছে আমার স্ত্রী। ১২ আগস্ট পর্যন্ত আমার স্ত্রী মৌলভীবাজারের জুড়িতে ছিল। পারিবারিক ঝামেলার কারণে রাগারাগি হয়। পরে বাবার বাড়িতে চলে যায়। এরপর থেকে আমার সঙ্গে আর কোনো যোগাযোগ নেই। আমার ভাইয়ের মাধ্যমে দুই-তিন দিন আগে বিষয়টি জানতে পেরে পরিবারের পরামর্শে থানায় আসি।’
আল-আমিন আরও বলেন, ‘ও (স্ত্রী) আমাকে মৃত দেখিয়ে এতগুলো মানুষকে হয়রানি করছে। তাঁদের কাছ থেকে টাকা নিচ্ছে। আমিতো জীবিত। যখন আমি জীবিত তারা জানবে তখনতো আমার ওপর প্রেশার (চাপ) আসবে। এ জন্য ভয়ে আমি থানায় এসেছি।’ এ অবস্থা থেকে পরিত্রাণ চেয়ে তিনি স্ত্রীর এমন কর্মকাণ্ডের বিচার চান।
মামলার এজাহারে উল্লেখ করা হয়েছে—আল-আমিন মিয়া (৩৪) রংপুর সদরে বড় বাড়ির সুমন মিয়ার ছেলে। অথচ আল-আমিন লালমনিরহাট সদরের নুরনবী মিয়ার ছেলে। নুরনবী দীর্ঘদিন ধরে সিলেট নগরের দক্ষিণ সুরমার পিরোজপুরে বসবাস করেন। আর বাদীর ঠিকানায় উল্লেখ করা হয়েছে-কুলসুম বেগম মানিকগঞ্জের ঘিওর থানার স্বল্পসিংজুরি বাংগালার আব্দুল খালেকের মেয়ে। তারা বর্তমানে আশুলিয়ার জামগড়ার এ/পি-রুহুল আমীনের বাড়িতে ভাড়াটিয়া হিসেবে আছেন।
র্যাব-৯ এর মিডিয়া অফিসার সহকারী পুলিশ সুপার মো. মশিহুর রহমান সোহেল আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা কাজ করছি। ভুক্তভোগী নিজেই থানায় এসে হাজির হন।’
সিলেটের দক্ষিণ সুরমা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবুল হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আল-আমিন তাঁর ভাই ও বাবাকে নিয়ে থানায় এসে ঘটনাটি জানান। তখন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা আশুলিয়া থানার এসআইকে বিষয়টি জানিয়েছি এবং আল-আমিনকে তাঁদের কাছে পাঠানো হয়েছে।’
এদিকে এ বিষয়ে জানতে মামলার বাদী ও আল-আমিনের স্ত্রীর এজাহারে দেওয়া মোবাইল নম্বরে কল করলে অন্য এক ব্যক্তি রিসিভ করেন। তাঁর বাড়ি সুনামগঞ্জের দিরাই উপজেলায়। তিনি একজন কৃষক। মামলার বাদীর নাম জানানোর পরে, তাঁকে চেনেন কিনা জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘এই নামে কাউকে চিনি না।’
মামলায় ভুক্তভোগী হিসেবে আল-আমিনের নাম ঠিকঠাক থাকলেও ঠিকানা, বাবার নাম ও মোবাইল নম্বরে অসংগতি রয়েছে।
সূত্রে জানা যায়, স্বামী আল-আমিন পরিবারসহ সিলেটের দক্ষিণ সুরমায় থাকেন। তাঁকে খুঁজে বের করতে র্যাব-৯ এর সহায়তা নেওয়া হয়। পরে খোঁজ মেলে আল-আমিনের ভাই জাহাঙ্গীর আলমের।
জাহাঙ্গীর আলম বলেন, ‘র্যাব সদস্যরা জানতে চান আল-আমিন কোথায়? তাঁদের বলি, যেখানেই থাকুক আমার ভাই সেইফ আছে। তাঁরা বলেন, সেইফটাই আমাদের দরকার। তখন তাঁদের ঘটনা জানাই। পরে আমার ভাইকে নিয়ে থানায় এসেছি।’

বার্তায় বলা হয়, রাজধানীর বসিলা, বাবুবাজার, পোস্তগোলা ব্রিজ, মাতুয়াইল ইউ-লুপ, স্টাফ কোয়ার্টার, বাসাবো রোড (কমলাপুর), গাবতলী, ৩০০ ফিট সড়ক, আব্দুল্লাহপুর ব্রিজ, কামারপাড়া ও ধৌড় ব্রিজসহ বিভিন্ন এলাকায় চেকপোস্ট বসানো হয়েছে।
৭ মিনিট আগে
আজ বুধবার ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট জশিতা ইসলামের খাসকামরায় তিনি জবানবন্দি দেন বলে নিশ্চিত করেছেন আদালতের প্রসিকিউশন বিভাগের এসআই মিজানুর রহমান।
১৩ মিনিট আগে
চিনিকল ও ভোজ্যতেল কারখানার নামে ঋণ নিয়ে প্রায় ৩ হাজার ৮৫ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগে দেশের বিতর্কিত শিল্পগোষ্ঠী এস আলম গ্রুপের বিরুদ্ধে দুটি মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। আজ বুধবার দুদকের চট্টগ্রাম-১ কার্যালয়ে মামলা দুটি করা হয়।
১৫ মিনিট আগে
চট্টগ্রামে ডিউটি শেষে থানায় ফেরার পর হঠাৎ অসুস্থ হয়ে মোজাম্মেল হক নামের পুলিশের এক কনস্টেবল মারা গেছেন। বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) বেলা ২টা নাগাদ নগরের ডবলমুরিং থানার ভেতরে পুলিশের ওই সদস্য অসুস্থ হয়ে পড়েন। পরে তাৎক্ষণিক থানায় থাকা অন্য সহকর্মীরা মোজাম্মেলকে চমেক হাসপাতালে নিয়ে এলে কর্তব্যরত চিকিৎসক...
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ঢাকা মহানগরীর নিরাপত্তা ও আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে আজ বুধবার থেকে চেকপোস্ট ব্যবস্থা জোরদার করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)।
বিকেল ৪টা থেকে নগরীর বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ প্রবেশ ও সংযোগ সড়কে এসব চেকপোস্ট পরিচালনা করা হচ্ছে বলে এক বার্তায় জানিয়েছে ডিএমপি।
বার্তায় বলা হয়, রাজধানীর বসিলা, বাবুবাজার, পোস্তগোলা ব্রিজ, মাতুয়াইল ইউ-লুপ, স্টাফ কোয়ার্টার, বাসাবো রোড (কমলাপুর), গাবতলী, ৩০০ ফিট সড়ক, আব্দুল্লাহপুর ব্রিজ, কামারপাড়া ও ধৌড় ব্রিজসহ বিভিন্ন এলাকায় চেকপোস্ট বসানো হয়েছে।
চেকপোস্টগুলোতে যানবাহন ও সন্দেহভাজন ব্যক্তিদের তল্লাশি চালানো হচ্ছে। নিরাপত্তা ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষার পাশাপাশি যেকোনো ধরনের অপরাধমূলক কর্মকাণ্ড প্রতিরোধে এই কার্যক্রম অব্যাহত থাকবে বলে বার্তায় জানিয়েছে ডিএমপি।

ঢাকা মহানগরীর নিরাপত্তা ও আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে আজ বুধবার থেকে চেকপোস্ট ব্যবস্থা জোরদার করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)।
বিকেল ৪টা থেকে নগরীর বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ প্রবেশ ও সংযোগ সড়কে এসব চেকপোস্ট পরিচালনা করা হচ্ছে বলে এক বার্তায় জানিয়েছে ডিএমপি।
বার্তায় বলা হয়, রাজধানীর বসিলা, বাবুবাজার, পোস্তগোলা ব্রিজ, মাতুয়াইল ইউ-লুপ, স্টাফ কোয়ার্টার, বাসাবো রোড (কমলাপুর), গাবতলী, ৩০০ ফিট সড়ক, আব্দুল্লাহপুর ব্রিজ, কামারপাড়া ও ধৌড় ব্রিজসহ বিভিন্ন এলাকায় চেকপোস্ট বসানো হয়েছে।
চেকপোস্টগুলোতে যানবাহন ও সন্দেহভাজন ব্যক্তিদের তল্লাশি চালানো হচ্ছে। নিরাপত্তা ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষার পাশাপাশি যেকোনো ধরনের অপরাধমূলক কর্মকাণ্ড প্রতিরোধে এই কার্যক্রম অব্যাহত থাকবে বলে বার্তায় জানিয়েছে ডিএমপি।

জীবিত স্বামীকে আন্দোলনে ‘নিহত’ দেখিয়ে শেখ হাসিনাসহ ১৩০ জনের বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে। আল-আমিন (৩৪) নামে ওই ব্যক্তি সিলেট দক্ষিণ সুরমা থানায় গিয়ে তাঁর স্ত্রীর বিরুদ্ধে এমন অভিযোগ করেছেন। মামলাটি সাভারের আশুলিয়া থানায় দায়ের হওয়ায় তাঁকে সেখানে পাঠানো হয়েছে।
১২ নভেম্বর ২০২৪
আজ বুধবার ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট জশিতা ইসলামের খাসকামরায় তিনি জবানবন্দি দেন বলে নিশ্চিত করেছেন আদালতের প্রসিকিউশন বিভাগের এসআই মিজানুর রহমান।
১৩ মিনিট আগে
চিনিকল ও ভোজ্যতেল কারখানার নামে ঋণ নিয়ে প্রায় ৩ হাজার ৮৫ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগে দেশের বিতর্কিত শিল্পগোষ্ঠী এস আলম গ্রুপের বিরুদ্ধে দুটি মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। আজ বুধবার দুদকের চট্টগ্রাম-১ কার্যালয়ে মামলা দুটি করা হয়।
১৫ মিনিট আগে
চট্টগ্রামে ডিউটি শেষে থানায় ফেরার পর হঠাৎ অসুস্থ হয়ে মোজাম্মেল হক নামের পুলিশের এক কনস্টেবল মারা গেছেন। বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) বেলা ২টা নাগাদ নগরের ডবলমুরিং থানার ভেতরে পুলিশের ওই সদস্য অসুস্থ হয়ে পড়েন। পরে তাৎক্ষণিক থানায় থাকা অন্য সহকর্মীরা মোজাম্মেলকে চমেক হাসপাতালে নিয়ে এলে কর্তব্যরত চিকিৎসক...
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

রাজধানীর মোহাম্মদপুরে মা ও মেয়েকে হত্যার দায় স্বীকার করে আদালতে জবানবন্দি দিয়েছেন গৃহকর্মী আয়েশা আক্তার।
আজ বুধবার ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট জশিতা ইসলামের খাসকামরায় তিনি জবানবন্দি দেন বলে নিশ্চিত করেছেন আদালতের প্রসিকিউশন বিভাগের এসআই মিজানুর রহমান।
ছয় দিনের রিমান্ড শেষে আজ দুপুরে আয়েশাকে আদালতে হাজির করে মোহাম্মদপুর থানা-পুলিশ। এরপর তদন্ত কর্মকর্তা মোহাম্মদপুর থানার এসআই মো. সহিদুল ওসমান মাসুম ফৌজদারি কার্যবিধির ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি লিপিবদ্ধ করার আবেদন জানান। আবেদন অনুযায়ী জবানবন্দি গ্রহণ করেন আদালত। পরে আয়েশাকে কারাগারে পাঠানো হয়।
এর আগে গত সোমবার আয়েশার স্বামী জামাল শিকদার রাব্বি দায় স্বীকার করে আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেন।
মোহাম্মদপুরের শাহজাহান রোডে ১৪ তলার একটি আবাসিক ভবনের সপ্তম তলায় ৮ ডিসেম্বর সকালে লায়লা আফরোজ (৪৮) ও তাঁর মেয়ে নবম শ্রেণির শিক্ষার্থী নাফিসা লাওয়াল বিনতে আজিজকে (১৫) ছুরিকাঘাতে হত্যা করা হয়। সেদিন রাতে গৃহকর্মী আয়েশাকে আসামি করে মোহাম্মদপুর থানায় মামলা করেন লায়লা আফরোজের স্বামী স্কুলশিক্ষক আ জ ম আজিজুল ইসলাম।
মামলার এজাহারে বলা হয়, ৮ ডিসেম্বর সকাল ৭টার দিকে বাসা থেকে উত্তরায় স্কুলের উদ্দেশে রওনা দেন আজিজুল ইসলাম। সেখানে পৌঁছানোর পর স্ত্রীর মোবাইল ফোনে একাধিকবার কল করেও তাঁকে পাননি তিনি। পরে বাসায় ফিরে স্ত্রী ও মেয়েকে রক্তাক্ত অবস্থায় দেখতে পান।
সাভার থেকে ১০ ডিসেম্বর রাব্বিকে এবং ঝালকাঠির নলছিটি থেকে আয়েশাকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। পরদিন আয়েশাকে ছয় দিন ও রাব্বিকে তিন দিনের রিমান্ডে নেওয়ার নির্দেশ দেন আদালত।
জানা গেছে, আয়েশা আজ জবানবন্দিতে বলেছেন, তিনি লায়লা আফরোজ ও নাফিসাকে খুন করেন। ওই বাসায় কাজে যোগদানের পর দুই হাজার টাকা চুরি করেন আয়েশা। ঘটনার দিন সকালে তিনি ল্যাপটপ ও মোবাইল ফোন চুরি করতে গেলে লায়লা আফরোজ তাঁকে ধরে ফেলেন। পেছন থেকে ধরার কারণে আয়েশা হাতে থাকা ছুরি দিয়ে লায়লা আফরোজকে আঘাত করেন। পরে নাফিসা এগিয়ে এলে তাকেও ছুরিকাঘাত করা হয়।

রাজধানীর মোহাম্মদপুরে মা ও মেয়েকে হত্যার দায় স্বীকার করে আদালতে জবানবন্দি দিয়েছেন গৃহকর্মী আয়েশা আক্তার।
আজ বুধবার ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট জশিতা ইসলামের খাসকামরায় তিনি জবানবন্দি দেন বলে নিশ্চিত করেছেন আদালতের প্রসিকিউশন বিভাগের এসআই মিজানুর রহমান।
ছয় দিনের রিমান্ড শেষে আজ দুপুরে আয়েশাকে আদালতে হাজির করে মোহাম্মদপুর থানা-পুলিশ। এরপর তদন্ত কর্মকর্তা মোহাম্মদপুর থানার এসআই মো. সহিদুল ওসমান মাসুম ফৌজদারি কার্যবিধির ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি লিপিবদ্ধ করার আবেদন জানান। আবেদন অনুযায়ী জবানবন্দি গ্রহণ করেন আদালত। পরে আয়েশাকে কারাগারে পাঠানো হয়।
এর আগে গত সোমবার আয়েশার স্বামী জামাল শিকদার রাব্বি দায় স্বীকার করে আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেন।
মোহাম্মদপুরের শাহজাহান রোডে ১৪ তলার একটি আবাসিক ভবনের সপ্তম তলায় ৮ ডিসেম্বর সকালে লায়লা আফরোজ (৪৮) ও তাঁর মেয়ে নবম শ্রেণির শিক্ষার্থী নাফিসা লাওয়াল বিনতে আজিজকে (১৫) ছুরিকাঘাতে হত্যা করা হয়। সেদিন রাতে গৃহকর্মী আয়েশাকে আসামি করে মোহাম্মদপুর থানায় মামলা করেন লায়লা আফরোজের স্বামী স্কুলশিক্ষক আ জ ম আজিজুল ইসলাম।
মামলার এজাহারে বলা হয়, ৮ ডিসেম্বর সকাল ৭টার দিকে বাসা থেকে উত্তরায় স্কুলের উদ্দেশে রওনা দেন আজিজুল ইসলাম। সেখানে পৌঁছানোর পর স্ত্রীর মোবাইল ফোনে একাধিকবার কল করেও তাঁকে পাননি তিনি। পরে বাসায় ফিরে স্ত্রী ও মেয়েকে রক্তাক্ত অবস্থায় দেখতে পান।
সাভার থেকে ১০ ডিসেম্বর রাব্বিকে এবং ঝালকাঠির নলছিটি থেকে আয়েশাকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। পরদিন আয়েশাকে ছয় দিন ও রাব্বিকে তিন দিনের রিমান্ডে নেওয়ার নির্দেশ দেন আদালত।
জানা গেছে, আয়েশা আজ জবানবন্দিতে বলেছেন, তিনি লায়লা আফরোজ ও নাফিসাকে খুন করেন। ওই বাসায় কাজে যোগদানের পর দুই হাজার টাকা চুরি করেন আয়েশা। ঘটনার দিন সকালে তিনি ল্যাপটপ ও মোবাইল ফোন চুরি করতে গেলে লায়লা আফরোজ তাঁকে ধরে ফেলেন। পেছন থেকে ধরার কারণে আয়েশা হাতে থাকা ছুরি দিয়ে লায়লা আফরোজকে আঘাত করেন। পরে নাফিসা এগিয়ে এলে তাকেও ছুরিকাঘাত করা হয়।

জীবিত স্বামীকে আন্দোলনে ‘নিহত’ দেখিয়ে শেখ হাসিনাসহ ১৩০ জনের বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে। আল-আমিন (৩৪) নামে ওই ব্যক্তি সিলেট দক্ষিণ সুরমা থানায় গিয়ে তাঁর স্ত্রীর বিরুদ্ধে এমন অভিযোগ করেছেন। মামলাটি সাভারের আশুলিয়া থানায় দায়ের হওয়ায় তাঁকে সেখানে পাঠানো হয়েছে।
১২ নভেম্বর ২০২৪
বার্তায় বলা হয়, রাজধানীর বসিলা, বাবুবাজার, পোস্তগোলা ব্রিজ, মাতুয়াইল ইউ-লুপ, স্টাফ কোয়ার্টার, বাসাবো রোড (কমলাপুর), গাবতলী, ৩০০ ফিট সড়ক, আব্দুল্লাহপুর ব্রিজ, কামারপাড়া ও ধৌড় ব্রিজসহ বিভিন্ন এলাকায় চেকপোস্ট বসানো হয়েছে।
৭ মিনিট আগে
চিনিকল ও ভোজ্যতেল কারখানার নামে ঋণ নিয়ে প্রায় ৩ হাজার ৮৫ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগে দেশের বিতর্কিত শিল্পগোষ্ঠী এস আলম গ্রুপের বিরুদ্ধে দুটি মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। আজ বুধবার দুদকের চট্টগ্রাম-১ কার্যালয়ে মামলা দুটি করা হয়।
১৫ মিনিট আগে
চট্টগ্রামে ডিউটি শেষে থানায় ফেরার পর হঠাৎ অসুস্থ হয়ে মোজাম্মেল হক নামের পুলিশের এক কনস্টেবল মারা গেছেন। বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) বেলা ২টা নাগাদ নগরের ডবলমুরিং থানার ভেতরে পুলিশের ওই সদস্য অসুস্থ হয়ে পড়েন। পরে তাৎক্ষণিক থানায় থাকা অন্য সহকর্মীরা মোজাম্মেলকে চমেক হাসপাতালে নিয়ে এলে কর্তব্যরত চিকিৎসক...
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম

চিনিকল ও ভোজ্যতেল কারখানার নামে ঋণ নিয়ে প্রায় ৩ হাজার ৮৫ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগে দেশের বিতর্কিত শিল্পগোষ্ঠী এস আলম গ্রুপের বিরুদ্ধে দুটি মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। আজ বুধবার দুদকের চট্টগ্রাম-১ কার্যালয়ে মামলা দুটি করা হয়।
প্রথম মামলায় এস আলম গ্রুপের কর্ণধার সাইফুল আলম মাসুদকে প্রধান আসামি করে জনতা ব্যাংক ও এস আলম গ্রুপের বিভিন্ন অঙ্গপ্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা-কর্মচারীসহ ৩৬ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ আনা হয়েছে।
দুদক চট্টগ্রাম-১ কার্যালয়ের উপপরিচালক সুবেল আহমেদ মামলা দুটির বিষয়ে নিশ্চিত করেছেন।
দুদকের অভিযোগে বলা হয়েছে, এস আলম রিফাইন্ড সুগার ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের নামে জনতা ব্যাংক থেকে কোভিড প্রণোদনা, লেটার অব ট্রাস্ট রিসিপ্টসহ (এলটিআর) বিভিন্ন উপায়ে ঋণ নিয়ে সুদে-আসলে ২ হাজার ৩২ কোটি ৩০ লাখ ৪৫ হাজার ৯১৮ টাকা ৪০ পয়সা আত্মসাৎ করা হয়েছে। ২০০৯ সালের ২৫ আগস্ট থেকে চলতি বছরের ৬ মার্চ পর্যন্ত সময়ে এসব ঋণ নেওয়া হয়েছিল।
এ মামলায় সাইফুল আলম মাসুদকে ওই প্রতিষ্ঠানের ব্যবস্থাপনা পরিচালক হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে। এ ছাড়া প্রতিষ্ঠানটির পরিচালক আবদুল্লাহ হাসান, সহযোগী প্রতিষ্ঠান গ্লোবাল ট্রেডিং করপোরেশনের ব্যবস্থাপনা পরিচালক রাশেদুল আলমসহ এস আলম গ্রুপের বিভিন্ন অঙ্গপ্রতিষ্ঠানের কয়েকজন পরিচালক এবং জনতা ব্যাংকের কর্মকর্তাদের আসামি করা হয়েছে।
অন্যদিকে এস আলম সুপার এডিবল অয়েল লিমিটেডের নামে ঋণ নিয়ে সুদে-আসলে ১ হাজার ১৫২ কোটি ৫১ লাখ ১৪ হাজার ১০৭ টাকা ৫২ পয়সা আত্মসাতের অভিযোগে আরও একটি মামলা করা হয়। এ মামলায় প্রতিষ্ঠানটির পরিচালক শাহানা ফেরদৌসকে প্রধান আসামি করা হয়েছে।
এ মামলায় ব্যবস্থাপনা পরিচালক মিসকাত আহমেদসহ ৩২ জনকে আসামি করা হয়েছে, যাঁদের মধ্যে ২৯ জনই জনতা ব্যাংকের কর্মকর্তা বলে জানিয়েছে দুদক।
অভিযোগ অনুযায়ী, ২০০৫ সালের ১৩ সেপ্টেম্বর থেকে চলতি বছরের ৬ মার্চ পর্যন্ত সময়ে বিভিন্ন কৌশলে এসব ঋণ আত্মসাৎ করা হয়।
উল্লেখ্য, এর আগে ৭ ডিসেম্বর জনতা ব্যাংকের ১ হাজার ৯৬৩ কোটি টাকা আত্মসাতের ঘটনায় এস আলম গ্রুপের কর্ণধার সাইফুল আলম মাসুদসহ ৩৪ জনের বিরুদ্ধে আরও একটি মামলা করে দুদক।
দুদকের তথ্য অনুযায়ী, জনতা ব্যাংকের দুটি শাখা থেকে এস আলম গ্রুপ মোট প্রায় ১২ হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ করেছে, যার মধ্যে ১১ হাজার ৩৯২ কোটি টাকা নেওয়া হয়েছে ব্যাংকটির সাধারণ বিমা শাখা থেকে।

চিনিকল ও ভোজ্যতেল কারখানার নামে ঋণ নিয়ে প্রায় ৩ হাজার ৮৫ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগে দেশের বিতর্কিত শিল্পগোষ্ঠী এস আলম গ্রুপের বিরুদ্ধে দুটি মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। আজ বুধবার দুদকের চট্টগ্রাম-১ কার্যালয়ে মামলা দুটি করা হয়।
প্রথম মামলায় এস আলম গ্রুপের কর্ণধার সাইফুল আলম মাসুদকে প্রধান আসামি করে জনতা ব্যাংক ও এস আলম গ্রুপের বিভিন্ন অঙ্গপ্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা-কর্মচারীসহ ৩৬ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ আনা হয়েছে।
দুদক চট্টগ্রাম-১ কার্যালয়ের উপপরিচালক সুবেল আহমেদ মামলা দুটির বিষয়ে নিশ্চিত করেছেন।
দুদকের অভিযোগে বলা হয়েছে, এস আলম রিফাইন্ড সুগার ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের নামে জনতা ব্যাংক থেকে কোভিড প্রণোদনা, লেটার অব ট্রাস্ট রিসিপ্টসহ (এলটিআর) বিভিন্ন উপায়ে ঋণ নিয়ে সুদে-আসলে ২ হাজার ৩২ কোটি ৩০ লাখ ৪৫ হাজার ৯১৮ টাকা ৪০ পয়সা আত্মসাৎ করা হয়েছে। ২০০৯ সালের ২৫ আগস্ট থেকে চলতি বছরের ৬ মার্চ পর্যন্ত সময়ে এসব ঋণ নেওয়া হয়েছিল।
এ মামলায় সাইফুল আলম মাসুদকে ওই প্রতিষ্ঠানের ব্যবস্থাপনা পরিচালক হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে। এ ছাড়া প্রতিষ্ঠানটির পরিচালক আবদুল্লাহ হাসান, সহযোগী প্রতিষ্ঠান গ্লোবাল ট্রেডিং করপোরেশনের ব্যবস্থাপনা পরিচালক রাশেদুল আলমসহ এস আলম গ্রুপের বিভিন্ন অঙ্গপ্রতিষ্ঠানের কয়েকজন পরিচালক এবং জনতা ব্যাংকের কর্মকর্তাদের আসামি করা হয়েছে।
অন্যদিকে এস আলম সুপার এডিবল অয়েল লিমিটেডের নামে ঋণ নিয়ে সুদে-আসলে ১ হাজার ১৫২ কোটি ৫১ লাখ ১৪ হাজার ১০৭ টাকা ৫২ পয়সা আত্মসাতের অভিযোগে আরও একটি মামলা করা হয়। এ মামলায় প্রতিষ্ঠানটির পরিচালক শাহানা ফেরদৌসকে প্রধান আসামি করা হয়েছে।
এ মামলায় ব্যবস্থাপনা পরিচালক মিসকাত আহমেদসহ ৩২ জনকে আসামি করা হয়েছে, যাঁদের মধ্যে ২৯ জনই জনতা ব্যাংকের কর্মকর্তা বলে জানিয়েছে দুদক।
অভিযোগ অনুযায়ী, ২০০৫ সালের ১৩ সেপ্টেম্বর থেকে চলতি বছরের ৬ মার্চ পর্যন্ত সময়ে বিভিন্ন কৌশলে এসব ঋণ আত্মসাৎ করা হয়।
উল্লেখ্য, এর আগে ৭ ডিসেম্বর জনতা ব্যাংকের ১ হাজার ৯৬৩ কোটি টাকা আত্মসাতের ঘটনায় এস আলম গ্রুপের কর্ণধার সাইফুল আলম মাসুদসহ ৩৪ জনের বিরুদ্ধে আরও একটি মামলা করে দুদক।
দুদকের তথ্য অনুযায়ী, জনতা ব্যাংকের দুটি শাখা থেকে এস আলম গ্রুপ মোট প্রায় ১২ হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ করেছে, যার মধ্যে ১১ হাজার ৩৯২ কোটি টাকা নেওয়া হয়েছে ব্যাংকটির সাধারণ বিমা শাখা থেকে।

জীবিত স্বামীকে আন্দোলনে ‘নিহত’ দেখিয়ে শেখ হাসিনাসহ ১৩০ জনের বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে। আল-আমিন (৩৪) নামে ওই ব্যক্তি সিলেট দক্ষিণ সুরমা থানায় গিয়ে তাঁর স্ত্রীর বিরুদ্ধে এমন অভিযোগ করেছেন। মামলাটি সাভারের আশুলিয়া থানায় দায়ের হওয়ায় তাঁকে সেখানে পাঠানো হয়েছে।
১২ নভেম্বর ২০২৪
বার্তায় বলা হয়, রাজধানীর বসিলা, বাবুবাজার, পোস্তগোলা ব্রিজ, মাতুয়াইল ইউ-লুপ, স্টাফ কোয়ার্টার, বাসাবো রোড (কমলাপুর), গাবতলী, ৩০০ ফিট সড়ক, আব্দুল্লাহপুর ব্রিজ, কামারপাড়া ও ধৌড় ব্রিজসহ বিভিন্ন এলাকায় চেকপোস্ট বসানো হয়েছে।
৭ মিনিট আগে
আজ বুধবার ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট জশিতা ইসলামের খাসকামরায় তিনি জবানবন্দি দেন বলে নিশ্চিত করেছেন আদালতের প্রসিকিউশন বিভাগের এসআই মিজানুর রহমান।
১৩ মিনিট আগে
চট্টগ্রামে ডিউটি শেষে থানায় ফেরার পর হঠাৎ অসুস্থ হয়ে মোজাম্মেল হক নামের পুলিশের এক কনস্টেবল মারা গেছেন। বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) বেলা ২টা নাগাদ নগরের ডবলমুরিং থানার ভেতরে পুলিশের ওই সদস্য অসুস্থ হয়ে পড়েন। পরে তাৎক্ষণিক থানায় থাকা অন্য সহকর্মীরা মোজাম্মেলকে চমেক হাসপাতালে নিয়ে এলে কর্তব্যরত চিকিৎসক...
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক: চট্টগ্রাম

চট্টগ্রামে ডিউটি শেষে থানায় ফেরার পর হঠাৎ অসুস্থ হয়ে মোজাম্মেল হক নামের পুলিশের এক কনস্টেবল মারা গেছেন।
আজ বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) বেলা ২টা নাগাদ নগরের ডবলমুরিং থানার ভেতরে পুলিশের ওই সদস্য অসুস্থ হয়ে পড়েন। পরে তাৎক্ষণিক থানায় থাকা সহকর্মীরা মোজাম্মেলকে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতালে নিয়ে এলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
নিহত পুলিশ সদস্য মোজাম্মেল হকের বিপি নম্বর-৭৬৯৬০২২৫৫৬। তিনি চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশের (সিএমপি) ডবলমুরিং থানায় কনস্টেবল হিসেবে কর্মরত ছিলেন। তাঁর নিজ বাড়ি ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আশুগঞ্জ থানার আড়াইসিধা গ্রামে।
সিএমপির সহকারী কমিশনার (সদর) আমিনুর রশীদ বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এটা একটা স্বাভাবিক মৃত্যু ছিল। টহল ডিউটি শেষে উনি থানায় ফেরার পর থানার ভেতরে হঠাৎ মাথা ঘুরে পড়ে যান। পরে সহকর্মীরা দ্রুত উনাকে চমেক হাসপাতালে নিলে সেখানে দায়িত্বরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, উনি স্ট্রোক করেছেন।’
চমেক হাসপাতাল পুলিশ ফাঁড়ির সহকারী উপপরিদর্শক আলাউদ্দিন তালুকদার বলেন, বেলা ২টার দিকে এক পুলিশ সদস্যকে তাঁর সহকর্মীরা হাসপাতালে মৃত অবস্থায় এনেছিলেন। তিনি স্ট্রোক করেছেন বলে তাঁর সহকর্মীরা জানিয়েছিলেন।

চট্টগ্রামে ডিউটি শেষে থানায় ফেরার পর হঠাৎ অসুস্থ হয়ে মোজাম্মেল হক নামের পুলিশের এক কনস্টেবল মারা গেছেন।
আজ বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) বেলা ২টা নাগাদ নগরের ডবলমুরিং থানার ভেতরে পুলিশের ওই সদস্য অসুস্থ হয়ে পড়েন। পরে তাৎক্ষণিক থানায় থাকা সহকর্মীরা মোজাম্মেলকে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতালে নিয়ে এলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
নিহত পুলিশ সদস্য মোজাম্মেল হকের বিপি নম্বর-৭৬৯৬০২২৫৫৬। তিনি চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশের (সিএমপি) ডবলমুরিং থানায় কনস্টেবল হিসেবে কর্মরত ছিলেন। তাঁর নিজ বাড়ি ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আশুগঞ্জ থানার আড়াইসিধা গ্রামে।
সিএমপির সহকারী কমিশনার (সদর) আমিনুর রশীদ বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এটা একটা স্বাভাবিক মৃত্যু ছিল। টহল ডিউটি শেষে উনি থানায় ফেরার পর থানার ভেতরে হঠাৎ মাথা ঘুরে পড়ে যান। পরে সহকর্মীরা দ্রুত উনাকে চমেক হাসপাতালে নিলে সেখানে দায়িত্বরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, উনি স্ট্রোক করেছেন।’
চমেক হাসপাতাল পুলিশ ফাঁড়ির সহকারী উপপরিদর্শক আলাউদ্দিন তালুকদার বলেন, বেলা ২টার দিকে এক পুলিশ সদস্যকে তাঁর সহকর্মীরা হাসপাতালে মৃত অবস্থায় এনেছিলেন। তিনি স্ট্রোক করেছেন বলে তাঁর সহকর্মীরা জানিয়েছিলেন।

জীবিত স্বামীকে আন্দোলনে ‘নিহত’ দেখিয়ে শেখ হাসিনাসহ ১৩০ জনের বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে। আল-আমিন (৩৪) নামে ওই ব্যক্তি সিলেট দক্ষিণ সুরমা থানায় গিয়ে তাঁর স্ত্রীর বিরুদ্ধে এমন অভিযোগ করেছেন। মামলাটি সাভারের আশুলিয়া থানায় দায়ের হওয়ায় তাঁকে সেখানে পাঠানো হয়েছে।
১২ নভেম্বর ২০২৪
বার্তায় বলা হয়, রাজধানীর বসিলা, বাবুবাজার, পোস্তগোলা ব্রিজ, মাতুয়াইল ইউ-লুপ, স্টাফ কোয়ার্টার, বাসাবো রোড (কমলাপুর), গাবতলী, ৩০০ ফিট সড়ক, আব্দুল্লাহপুর ব্রিজ, কামারপাড়া ও ধৌড় ব্রিজসহ বিভিন্ন এলাকায় চেকপোস্ট বসানো হয়েছে।
৭ মিনিট আগে
আজ বুধবার ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট জশিতা ইসলামের খাসকামরায় তিনি জবানবন্দি দেন বলে নিশ্চিত করেছেন আদালতের প্রসিকিউশন বিভাগের এসআই মিজানুর রহমান।
১৩ মিনিট আগে
চিনিকল ও ভোজ্যতেল কারখানার নামে ঋণ নিয়ে প্রায় ৩ হাজার ৮৫ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগে দেশের বিতর্কিত শিল্পগোষ্ঠী এস আলম গ্রুপের বিরুদ্ধে দুটি মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। আজ বুধবার দুদকের চট্টগ্রাম-১ কার্যালয়ে মামলা দুটি করা হয়।
১৫ মিনিট আগে