মঞ্জুর আহমদ, সিলেট

সিলেটে ক্রমেই ভয়ংকর রূপ নিচ্ছে করোনাভাইরাস। এক সপ্তাহে সংক্রমণের হার ২৫ শতাংশ থেকে বেড়ে ৫০ শতাংশ ছাড়িয়েছে। আর সাত দিনে মারা গেছেন ৩৭ জন। করোনার এই ভয়াবহ সংক্রমণ ও মৃত্যুর মিছিলে হাসপাতালের শয্যাসংকট তীব্র হয়েছে। সরকারি কিংবা বেসরকারি কোনো হাসপাতালেও ঠাঁই হচ্ছে না রোগীর। আর আইসিইউ তো সোনার হরিণ!
স্বাস্থ্য অধিদপ্তর সিলেটের তথ্যমতে, গত ৩ জুলাই সিলেট বিভাগে ২০৩ জন রোগী শনাক্তের দিনে মারা যান একজন। এরপর থেকেই ঊর্ধ্বমুখী সংক্রমণ ও মৃত্যু। ৪ জুলাই দুজন, ৫ জুলাই আটজন, ৬ জুলাই দুজন, ৭ জুলাই নয়জন, ৮ জুলাই তিনজন এবং ৯ ও ১০ জুলাই মারা যান ছয়জন করে। এ দুই দিন ৪০০ জন করে রোগী শনাক্ত হন।
সংক্রমণের ঊর্ধ্বগতির কারণ হিসেবে সংশ্লিষ্টরা মানুষের বেপরোয়া মনোভাব ও ভাবলেশহীন চলাচলকে দায়ী করছেন। কঠোর বিধিনিষেধের মধ্যেও নানা ছলে বাইরে বের হচ্ছে মানুষ। পালন করছে না স্বাস্থ্যবিধি।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তর সিলেট বিভাগীয় কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক মোহাম্মদ নূরে আলম শামীম বলেন, সবাইকে সরকারনির্দেশিত কঠোর লকডাউন অবশ্যই মানতে হবে। একেবারে জরুরি প্রয়োজনে ঘরের বাইরে বের হলে স্বাস্থ্যবিধি অনুসরণ করতে হবে, পরিধান করতে হবে মাস্ক। না হলে সংক্রমণ ঠেকানো সম্ভব হবে না।
আজ শনিবার পর্যন্ত সিলেট বিভাগে করোনায় আক্রান্তের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ২৮ হাজার ৯৪১। মৃতের সংখ্যা বেড়ে হয়েছে ৫১৭।
এ পরিস্থিতিতে হাসপাতালের শয্যাসংকট তীব্র আকার ধারণ করেছে। আইসিইউ বেড পাওয়া প্রায় অসম্ভব হয়ে পড়েছে। শুধু আইসিইউ নয়, বেসরকারি হাসপাতাল ও ক্লিনিকগুলোতে করোনা আইসোলেশন ওয়ার্ডেও শয্যার সংকট তৈরি হয়েছে।
সিলেট বিভাগের একমাত্র করোনা ডেডিকেটেড ১০০ শয্যার শহীদ শামসুদ্দিন আহমদ হাসপাতালেও মিলছে না আইসোলেশন বেড। শামসুদ্দিন আহমদ হাসপাতালের আবাসিক চিকিৎসা কর্মকর্তা ডা. সুশান্ত কুমার মহাপাত্র জানান, হাসপাতালটির ৮৪টি আইসোলেশন বেডের সব শয্যাতেই রোগী ভর্তি। আর আইসিইউর ১৬টি শয্যার সব কটিই পূর্ণ। ফলে আইসিইউ সাপোর্ট লাগবে এমন গুরুতর রোগীকে হাসপাতালে ভর্তি করা সম্ভব হচ্ছে না।
সিলেট ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের দুই ব্লক মিলে আইসিইউ শয্যা ২০টি। এর মধ্যে কোভিড রোগীদের জন্য ১০টি ও অন্যান্য রোগীদের জন্য ১০টি শয্যা বরাদ্দ। আজ খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, ২০টি শয্যার সব কটিই পূর্ণ।
হাসপাতালের উপপরিচালক ডা. হিমাংশু লাল রায় জানান, হাসপাতালে কোভিড উপসর্গযুক্ত ও নিশ্চিতভাবে আক্রান্ত রোগী আগের চেয়ে বেশি আসছে। ওসমানী হাসপাতালে প্রায় ৩০০ শয্যা প্রস্তুত আছে। কিন্তু অক্সিজেন সাপোর্ট না থাকায় রোগী রাখা যাচ্ছে না। অক্সিজেনের ব্যবস্থা করা গেলে এখানে ৩০০ জনকে চিকিৎসা দেওয়া যাবে।
এদিকে করোনা সংক্রমিত হয়ে অথবা উপসর্গ নিয়ে যাঁরা হাসপাতালে আসছেন, তাঁদের অধিকাংশেরই শ্বাসকষ্ট দেখা যাচ্ছে। এ অবস্থায় রোগীদের আইসিইউতে স্থানান্তর করতে হচ্ছে। তবে আইসিইউ শয্যার সংকট থাকায় অন্যত্র স্থানান্তর করতে হচ্ছে। পর্যাপ্ত অক্সিজেনেরও ব্যবস্থা হচ্ছে না।
সিলেট প্রাইভেট হাসপাতাল ওনার্স অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি ডা. নাসিম আহমদ জানান, সিলেটে বেসরকারি হাসপাতাল ও ক্লিনিক আছে ৫৫টি। শামসুদ্দিন হাসপাতালের ১৬টিসহ সব কটি বেসরকারি হাসপাতাল মিলে আইসিইউতে শয্যা আছে ৬২টি। আর ওসমানী ও শামসুদ্দিনে আইসোলেশন শয্যা রয়েছে প্রায় ৪৫০টি। কিন্তু হাসপাতালগুলোতে রোগীর এত চাপ বেড়েছে, কোনো হাসপাতালেই শয্যা খালি নেই অবস্থা তৈরি হয়েছে।
ডা. নাসিম বলেন, হাসপাতালগুলোর এমন অবস্থা হয়েছে যে, কোনো রোগী সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরলে কিংবা মারা গেলেই কেবল সেই শয্যায় রোগী ভর্তি করা হচ্ছে।

সিলেটে ক্রমেই ভয়ংকর রূপ নিচ্ছে করোনাভাইরাস। এক সপ্তাহে সংক্রমণের হার ২৫ শতাংশ থেকে বেড়ে ৫০ শতাংশ ছাড়িয়েছে। আর সাত দিনে মারা গেছেন ৩৭ জন। করোনার এই ভয়াবহ সংক্রমণ ও মৃত্যুর মিছিলে হাসপাতালের শয্যাসংকট তীব্র হয়েছে। সরকারি কিংবা বেসরকারি কোনো হাসপাতালেও ঠাঁই হচ্ছে না রোগীর। আর আইসিইউ তো সোনার হরিণ!
স্বাস্থ্য অধিদপ্তর সিলেটের তথ্যমতে, গত ৩ জুলাই সিলেট বিভাগে ২০৩ জন রোগী শনাক্তের দিনে মারা যান একজন। এরপর থেকেই ঊর্ধ্বমুখী সংক্রমণ ও মৃত্যু। ৪ জুলাই দুজন, ৫ জুলাই আটজন, ৬ জুলাই দুজন, ৭ জুলাই নয়জন, ৮ জুলাই তিনজন এবং ৯ ও ১০ জুলাই মারা যান ছয়জন করে। এ দুই দিন ৪০০ জন করে রোগী শনাক্ত হন।
সংক্রমণের ঊর্ধ্বগতির কারণ হিসেবে সংশ্লিষ্টরা মানুষের বেপরোয়া মনোভাব ও ভাবলেশহীন চলাচলকে দায়ী করছেন। কঠোর বিধিনিষেধের মধ্যেও নানা ছলে বাইরে বের হচ্ছে মানুষ। পালন করছে না স্বাস্থ্যবিধি।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তর সিলেট বিভাগীয় কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক মোহাম্মদ নূরে আলম শামীম বলেন, সবাইকে সরকারনির্দেশিত কঠোর লকডাউন অবশ্যই মানতে হবে। একেবারে জরুরি প্রয়োজনে ঘরের বাইরে বের হলে স্বাস্থ্যবিধি অনুসরণ করতে হবে, পরিধান করতে হবে মাস্ক। না হলে সংক্রমণ ঠেকানো সম্ভব হবে না।
আজ শনিবার পর্যন্ত সিলেট বিভাগে করোনায় আক্রান্তের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ২৮ হাজার ৯৪১। মৃতের সংখ্যা বেড়ে হয়েছে ৫১৭।
এ পরিস্থিতিতে হাসপাতালের শয্যাসংকট তীব্র আকার ধারণ করেছে। আইসিইউ বেড পাওয়া প্রায় অসম্ভব হয়ে পড়েছে। শুধু আইসিইউ নয়, বেসরকারি হাসপাতাল ও ক্লিনিকগুলোতে করোনা আইসোলেশন ওয়ার্ডেও শয্যার সংকট তৈরি হয়েছে।
সিলেট বিভাগের একমাত্র করোনা ডেডিকেটেড ১০০ শয্যার শহীদ শামসুদ্দিন আহমদ হাসপাতালেও মিলছে না আইসোলেশন বেড। শামসুদ্দিন আহমদ হাসপাতালের আবাসিক চিকিৎসা কর্মকর্তা ডা. সুশান্ত কুমার মহাপাত্র জানান, হাসপাতালটির ৮৪টি আইসোলেশন বেডের সব শয্যাতেই রোগী ভর্তি। আর আইসিইউর ১৬টি শয্যার সব কটিই পূর্ণ। ফলে আইসিইউ সাপোর্ট লাগবে এমন গুরুতর রোগীকে হাসপাতালে ভর্তি করা সম্ভব হচ্ছে না।
সিলেট ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের দুই ব্লক মিলে আইসিইউ শয্যা ২০টি। এর মধ্যে কোভিড রোগীদের জন্য ১০টি ও অন্যান্য রোগীদের জন্য ১০টি শয্যা বরাদ্দ। আজ খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, ২০টি শয্যার সব কটিই পূর্ণ।
হাসপাতালের উপপরিচালক ডা. হিমাংশু লাল রায় জানান, হাসপাতালে কোভিড উপসর্গযুক্ত ও নিশ্চিতভাবে আক্রান্ত রোগী আগের চেয়ে বেশি আসছে। ওসমানী হাসপাতালে প্রায় ৩০০ শয্যা প্রস্তুত আছে। কিন্তু অক্সিজেন সাপোর্ট না থাকায় রোগী রাখা যাচ্ছে না। অক্সিজেনের ব্যবস্থা করা গেলে এখানে ৩০০ জনকে চিকিৎসা দেওয়া যাবে।
এদিকে করোনা সংক্রমিত হয়ে অথবা উপসর্গ নিয়ে যাঁরা হাসপাতালে আসছেন, তাঁদের অধিকাংশেরই শ্বাসকষ্ট দেখা যাচ্ছে। এ অবস্থায় রোগীদের আইসিইউতে স্থানান্তর করতে হচ্ছে। তবে আইসিইউ শয্যার সংকট থাকায় অন্যত্র স্থানান্তর করতে হচ্ছে। পর্যাপ্ত অক্সিজেনেরও ব্যবস্থা হচ্ছে না।
সিলেট প্রাইভেট হাসপাতাল ওনার্স অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি ডা. নাসিম আহমদ জানান, সিলেটে বেসরকারি হাসপাতাল ও ক্লিনিক আছে ৫৫টি। শামসুদ্দিন হাসপাতালের ১৬টিসহ সব কটি বেসরকারি হাসপাতাল মিলে আইসিইউতে শয্যা আছে ৬২টি। আর ওসমানী ও শামসুদ্দিনে আইসোলেশন শয্যা রয়েছে প্রায় ৪৫০টি। কিন্তু হাসপাতালগুলোতে রোগীর এত চাপ বেড়েছে, কোনো হাসপাতালেই শয্যা খালি নেই অবস্থা তৈরি হয়েছে।
ডা. নাসিম বলেন, হাসপাতালগুলোর এমন অবস্থা হয়েছে যে, কোনো রোগী সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরলে কিংবা মারা গেলেই কেবল সেই শয্যায় রোগী ভর্তি করা হচ্ছে।
মঞ্জুর আহমদ, সিলেট

সিলেটে ক্রমেই ভয়ংকর রূপ নিচ্ছে করোনাভাইরাস। এক সপ্তাহে সংক্রমণের হার ২৫ শতাংশ থেকে বেড়ে ৫০ শতাংশ ছাড়িয়েছে। আর সাত দিনে মারা গেছেন ৩৭ জন। করোনার এই ভয়াবহ সংক্রমণ ও মৃত্যুর মিছিলে হাসপাতালের শয্যাসংকট তীব্র হয়েছে। সরকারি কিংবা বেসরকারি কোনো হাসপাতালেও ঠাঁই হচ্ছে না রোগীর। আর আইসিইউ তো সোনার হরিণ!
স্বাস্থ্য অধিদপ্তর সিলেটের তথ্যমতে, গত ৩ জুলাই সিলেট বিভাগে ২০৩ জন রোগী শনাক্তের দিনে মারা যান একজন। এরপর থেকেই ঊর্ধ্বমুখী সংক্রমণ ও মৃত্যু। ৪ জুলাই দুজন, ৫ জুলাই আটজন, ৬ জুলাই দুজন, ৭ জুলাই নয়জন, ৮ জুলাই তিনজন এবং ৯ ও ১০ জুলাই মারা যান ছয়জন করে। এ দুই দিন ৪০০ জন করে রোগী শনাক্ত হন।
সংক্রমণের ঊর্ধ্বগতির কারণ হিসেবে সংশ্লিষ্টরা মানুষের বেপরোয়া মনোভাব ও ভাবলেশহীন চলাচলকে দায়ী করছেন। কঠোর বিধিনিষেধের মধ্যেও নানা ছলে বাইরে বের হচ্ছে মানুষ। পালন করছে না স্বাস্থ্যবিধি।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তর সিলেট বিভাগীয় কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক মোহাম্মদ নূরে আলম শামীম বলেন, সবাইকে সরকারনির্দেশিত কঠোর লকডাউন অবশ্যই মানতে হবে। একেবারে জরুরি প্রয়োজনে ঘরের বাইরে বের হলে স্বাস্থ্যবিধি অনুসরণ করতে হবে, পরিধান করতে হবে মাস্ক। না হলে সংক্রমণ ঠেকানো সম্ভব হবে না।
আজ শনিবার পর্যন্ত সিলেট বিভাগে করোনায় আক্রান্তের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ২৮ হাজার ৯৪১। মৃতের সংখ্যা বেড়ে হয়েছে ৫১৭।
এ পরিস্থিতিতে হাসপাতালের শয্যাসংকট তীব্র আকার ধারণ করেছে। আইসিইউ বেড পাওয়া প্রায় অসম্ভব হয়ে পড়েছে। শুধু আইসিইউ নয়, বেসরকারি হাসপাতাল ও ক্লিনিকগুলোতে করোনা আইসোলেশন ওয়ার্ডেও শয্যার সংকট তৈরি হয়েছে।
সিলেট বিভাগের একমাত্র করোনা ডেডিকেটেড ১০০ শয্যার শহীদ শামসুদ্দিন আহমদ হাসপাতালেও মিলছে না আইসোলেশন বেড। শামসুদ্দিন আহমদ হাসপাতালের আবাসিক চিকিৎসা কর্মকর্তা ডা. সুশান্ত কুমার মহাপাত্র জানান, হাসপাতালটির ৮৪টি আইসোলেশন বেডের সব শয্যাতেই রোগী ভর্তি। আর আইসিইউর ১৬টি শয্যার সব কটিই পূর্ণ। ফলে আইসিইউ সাপোর্ট লাগবে এমন গুরুতর রোগীকে হাসপাতালে ভর্তি করা সম্ভব হচ্ছে না।
সিলেট ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের দুই ব্লক মিলে আইসিইউ শয্যা ২০টি। এর মধ্যে কোভিড রোগীদের জন্য ১০টি ও অন্যান্য রোগীদের জন্য ১০টি শয্যা বরাদ্দ। আজ খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, ২০টি শয্যার সব কটিই পূর্ণ।
হাসপাতালের উপপরিচালক ডা. হিমাংশু লাল রায় জানান, হাসপাতালে কোভিড উপসর্গযুক্ত ও নিশ্চিতভাবে আক্রান্ত রোগী আগের চেয়ে বেশি আসছে। ওসমানী হাসপাতালে প্রায় ৩০০ শয্যা প্রস্তুত আছে। কিন্তু অক্সিজেন সাপোর্ট না থাকায় রোগী রাখা যাচ্ছে না। অক্সিজেনের ব্যবস্থা করা গেলে এখানে ৩০০ জনকে চিকিৎসা দেওয়া যাবে।
এদিকে করোনা সংক্রমিত হয়ে অথবা উপসর্গ নিয়ে যাঁরা হাসপাতালে আসছেন, তাঁদের অধিকাংশেরই শ্বাসকষ্ট দেখা যাচ্ছে। এ অবস্থায় রোগীদের আইসিইউতে স্থানান্তর করতে হচ্ছে। তবে আইসিইউ শয্যার সংকট থাকায় অন্যত্র স্থানান্তর করতে হচ্ছে। পর্যাপ্ত অক্সিজেনেরও ব্যবস্থা হচ্ছে না।
সিলেট প্রাইভেট হাসপাতাল ওনার্স অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি ডা. নাসিম আহমদ জানান, সিলেটে বেসরকারি হাসপাতাল ও ক্লিনিক আছে ৫৫টি। শামসুদ্দিন হাসপাতালের ১৬টিসহ সব কটি বেসরকারি হাসপাতাল মিলে আইসিইউতে শয্যা আছে ৬২টি। আর ওসমানী ও শামসুদ্দিনে আইসোলেশন শয্যা রয়েছে প্রায় ৪৫০টি। কিন্তু হাসপাতালগুলোতে রোগীর এত চাপ বেড়েছে, কোনো হাসপাতালেই শয্যা খালি নেই অবস্থা তৈরি হয়েছে।
ডা. নাসিম বলেন, হাসপাতালগুলোর এমন অবস্থা হয়েছে যে, কোনো রোগী সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরলে কিংবা মারা গেলেই কেবল সেই শয্যায় রোগী ভর্তি করা হচ্ছে।

সিলেটে ক্রমেই ভয়ংকর রূপ নিচ্ছে করোনাভাইরাস। এক সপ্তাহে সংক্রমণের হার ২৫ শতাংশ থেকে বেড়ে ৫০ শতাংশ ছাড়িয়েছে। আর সাত দিনে মারা গেছেন ৩৭ জন। করোনার এই ভয়াবহ সংক্রমণ ও মৃত্যুর মিছিলে হাসপাতালের শয্যাসংকট তীব্র হয়েছে। সরকারি কিংবা বেসরকারি কোনো হাসপাতালেও ঠাঁই হচ্ছে না রোগীর। আর আইসিইউ তো সোনার হরিণ!
স্বাস্থ্য অধিদপ্তর সিলেটের তথ্যমতে, গত ৩ জুলাই সিলেট বিভাগে ২০৩ জন রোগী শনাক্তের দিনে মারা যান একজন। এরপর থেকেই ঊর্ধ্বমুখী সংক্রমণ ও মৃত্যু। ৪ জুলাই দুজন, ৫ জুলাই আটজন, ৬ জুলাই দুজন, ৭ জুলাই নয়জন, ৮ জুলাই তিনজন এবং ৯ ও ১০ জুলাই মারা যান ছয়জন করে। এ দুই দিন ৪০০ জন করে রোগী শনাক্ত হন।
সংক্রমণের ঊর্ধ্বগতির কারণ হিসেবে সংশ্লিষ্টরা মানুষের বেপরোয়া মনোভাব ও ভাবলেশহীন চলাচলকে দায়ী করছেন। কঠোর বিধিনিষেধের মধ্যেও নানা ছলে বাইরে বের হচ্ছে মানুষ। পালন করছে না স্বাস্থ্যবিধি।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তর সিলেট বিভাগীয় কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক মোহাম্মদ নূরে আলম শামীম বলেন, সবাইকে সরকারনির্দেশিত কঠোর লকডাউন অবশ্যই মানতে হবে। একেবারে জরুরি প্রয়োজনে ঘরের বাইরে বের হলে স্বাস্থ্যবিধি অনুসরণ করতে হবে, পরিধান করতে হবে মাস্ক। না হলে সংক্রমণ ঠেকানো সম্ভব হবে না।
আজ শনিবার পর্যন্ত সিলেট বিভাগে করোনায় আক্রান্তের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ২৮ হাজার ৯৪১। মৃতের সংখ্যা বেড়ে হয়েছে ৫১৭।
এ পরিস্থিতিতে হাসপাতালের শয্যাসংকট তীব্র আকার ধারণ করেছে। আইসিইউ বেড পাওয়া প্রায় অসম্ভব হয়ে পড়েছে। শুধু আইসিইউ নয়, বেসরকারি হাসপাতাল ও ক্লিনিকগুলোতে করোনা আইসোলেশন ওয়ার্ডেও শয্যার সংকট তৈরি হয়েছে।
সিলেট বিভাগের একমাত্র করোনা ডেডিকেটেড ১০০ শয্যার শহীদ শামসুদ্দিন আহমদ হাসপাতালেও মিলছে না আইসোলেশন বেড। শামসুদ্দিন আহমদ হাসপাতালের আবাসিক চিকিৎসা কর্মকর্তা ডা. সুশান্ত কুমার মহাপাত্র জানান, হাসপাতালটির ৮৪টি আইসোলেশন বেডের সব শয্যাতেই রোগী ভর্তি। আর আইসিইউর ১৬টি শয্যার সব কটিই পূর্ণ। ফলে আইসিইউ সাপোর্ট লাগবে এমন গুরুতর রোগীকে হাসপাতালে ভর্তি করা সম্ভব হচ্ছে না।
সিলেট ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের দুই ব্লক মিলে আইসিইউ শয্যা ২০টি। এর মধ্যে কোভিড রোগীদের জন্য ১০টি ও অন্যান্য রোগীদের জন্য ১০টি শয্যা বরাদ্দ। আজ খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, ২০টি শয্যার সব কটিই পূর্ণ।
হাসপাতালের উপপরিচালক ডা. হিমাংশু লাল রায় জানান, হাসপাতালে কোভিড উপসর্গযুক্ত ও নিশ্চিতভাবে আক্রান্ত রোগী আগের চেয়ে বেশি আসছে। ওসমানী হাসপাতালে প্রায় ৩০০ শয্যা প্রস্তুত আছে। কিন্তু অক্সিজেন সাপোর্ট না থাকায় রোগী রাখা যাচ্ছে না। অক্সিজেনের ব্যবস্থা করা গেলে এখানে ৩০০ জনকে চিকিৎসা দেওয়া যাবে।
এদিকে করোনা সংক্রমিত হয়ে অথবা উপসর্গ নিয়ে যাঁরা হাসপাতালে আসছেন, তাঁদের অধিকাংশেরই শ্বাসকষ্ট দেখা যাচ্ছে। এ অবস্থায় রোগীদের আইসিইউতে স্থানান্তর করতে হচ্ছে। তবে আইসিইউ শয্যার সংকট থাকায় অন্যত্র স্থানান্তর করতে হচ্ছে। পর্যাপ্ত অক্সিজেনেরও ব্যবস্থা হচ্ছে না।
সিলেট প্রাইভেট হাসপাতাল ওনার্স অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি ডা. নাসিম আহমদ জানান, সিলেটে বেসরকারি হাসপাতাল ও ক্লিনিক আছে ৫৫টি। শামসুদ্দিন হাসপাতালের ১৬টিসহ সব কটি বেসরকারি হাসপাতাল মিলে আইসিইউতে শয্যা আছে ৬২টি। আর ওসমানী ও শামসুদ্দিনে আইসোলেশন শয্যা রয়েছে প্রায় ৪৫০টি। কিন্তু হাসপাতালগুলোতে রোগীর এত চাপ বেড়েছে, কোনো হাসপাতালেই শয্যা খালি নেই অবস্থা তৈরি হয়েছে।
ডা. নাসিম বলেন, হাসপাতালগুলোর এমন অবস্থা হয়েছে যে, কোনো রোগী সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরলে কিংবা মারা গেলেই কেবল সেই শয্যায় রোগী ভর্তি করা হচ্ছে।

কুষ্টিয়ার দৌলতপুর সীমান্ত দিয়ে ফের ১৪ ভারতীয় নাগরিককে বাংলাদেশে পুশ ইনের চেষ্টা চালিয়ে ব্যর্থ হয়েছে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ)। বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) কঠোর অবস্থান ও সতর্ক পাহারার কারণে রোববার ভোরে এই নতুন প্রচেষ্টা ব্যর্থ হয়।
১১ মিনিট আগে
ঢাকা থেকে বরিশালের মুলাদী যাওয়ার পথে নোঙর করা মালবাহী জাহাজের সঙ্গে ধাক্কায় দুর্ঘটনায় পড়েছে যাত্রীবাহী লঞ্চ। ঘন কুয়াশার কারণে এমভি মহারাজ-৭ নামের লঞ্চটির বাঁ পাশের দোতলার অংশ ক্ষতিগ্রস্ত হয়। এতে জিহাদ হোসেন নামের এক শিশুসহ কমপক্ষে পাঁচ যাত্রী আহত হয়েছে।
৩৫ মিনিট আগে
চুয়াডাঙ্গার জীবননগরে সেনাবাহিনী ও পুলিশের যৌথ অভিযানে একটি বিদেশি পিস্তল, দুটি গুলিসহ গাজী জাহিদ হাসান (৩৬) নামের এক যুবককে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গ্রেপ্তার গাজী জাহিদ হাসান পৌর এলাকার ৪ নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দা এবং তিনি মো. নুরুল ইসলামের ছেলে।
১ ঘণ্টা আগে
খুলনায় দুর্বৃত্তদের ধারালো অস্ত্রের হামলায় দুই যুবক গুরুতর আহত হয়েছেন। শনিবার রাতে নগরীর লবণচরা থানাধীন আশিবিঘা ঢালাই সড়কে এই ঘটনা ঘটে। আহত দুজন হলেন মো. রনি ও সজিব। তাঁদের দুজনকেই গুরুতর অবস্থায় খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেদৌলতপুর (কুষ্টিয়া) প্রতিনিধি

কুষ্টিয়ার দৌলতপুর সীমান্ত দিয়ে ফের ১৪ ভারতীয় নাগরিককে বাংলাদেশে পুশ ইনের চেষ্টা চালিয়ে ব্যর্থ হয়েছে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ)। বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) কঠোর অবস্থান ও সতর্ক পাহারার কারণে রোববার ভোরে এই নতুন প্রচেষ্টা ব্যর্থ হয়।
রোববার (২৮ ডিসেম্বর) ভোরে দৌলতপুর উপজেলার রামকৃষ্ণপুর ইউনিয়নের রামকৃষ্ণপুর বিওপির অধীন চল্লিশপাড়া সীমান্ত দিয়ে ভারতীয় ওই নাগরিকদের বাংলাদেশে প্রবেশ করানোর চেষ্টা চালায় বিএসএফ।
এর আগে গত বৃহস্পতিবার (২৫ ডিসেম্বর) রাতে একই ব্যক্তিদের পুশ ইনের চেষ্টা করা হয়েছিল। শুক্রবার রাতে চুয়াডাঙ্গার দর্শনা সীমান্ত দিয়ে তাঁদের বাংলাদেশে ঠেলে পাঠানো হলে পতাকা বৈঠকের পর পরিচয় নিশ্চিত হলে তাঁরা পুনরায় ভারতে ফেরত যান।
এরপরও বিএসএফ দৌলতপুর সীমান্ত ব্যবহার করে নতুন করে পুশ ইনের চেষ্টা চালায়। বিজিবির কঠোর তৎপরতায় এবারও সেই চেষ্টা ব্যর্থ হয়। বর্তমানে ভুক্তভোগী ভারতীয় ওই নাগরিকেরা সীমান্তের শূন্য (জিরো) লাইনের আশপাশে অবস্থান করছেন।
শূন্য লাইনে থাকা ব্যক্তিদের মধ্যে রয়েছেন মৃত হারুন শেখের ছেলে শেখ জব্বার (৭০), তাঁর চার ছেলে শেখ হাকিম (৪৫), শেখ ওকিল (৪০), শেখ রাজা (৩০) ও শেখ বান্টি (২৮); শেখ ওকিলের স্ত্রী শাবেরা বিবি (৩০); শেখ হাকিমের স্ত্রী শমশেরি বিবি (৪০); শেখ রাজার স্ত্রী মাইনু বিবি (২৫); শেখ জব্বারের স্ত্রী আলকনি বিবি (৬০); মৃত শেখ হোসেনের স্ত্রী গুলশান বিবি (৯০)। শিশুদের মধ্যে রয়েছে শাকিলা খাতুন (১১), নাছরিন আক্তার (১২), শেখ তাওহিদ (১১) ও আড়াই বছর বয়সী শেখ রহিত।
ভুক্তভোগী ব্যক্তিরা জানান, তাঁরা ভারতের ওডিশা রাজ্যের স্থায়ী বাসিন্দা ও মুসলিম নাগরিক। ভারতীয় পুলিশ বাংলাদেশি সন্দেহে তাঁদের আটক করে কারাগারে পাঠায় এবং আধার কার্ড ও রেশন কার্ড জব্দ করে। পরে ওডিশার একটি কারাগারে তাঁরা এক মাস পাঁচ দিন আটক ছিলেন। দুই দিন আগে তাঁদের কলকাতায় নেওয়া হয় এবং সেখান থেকে নদীয়া জেলার গেঁদে সীমান্তে এনে মধ্যরাতের পর কাঁটাতারের গেট খুলে বাংলাদেশে পুশ ইনের চেষ্টা করা হয়। তাঁরা দাবি করেন, তাঁরা বাংলা ভাষা বুঝতে পারেন না।
এ বিষয়ে কুষ্টিয়া ব্যাটালিয়নের (৪৭ বিজিবি) অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল রাশেদ কামাল রনি বলেন, ‘বাংলাদেশের সীমান্ত দিয়ে কোনোভাবেই অবৈধ অনুপ্রবেশ বা পুশ ইন মেনে নেওয়া হবে না। সীমান্ত নিরাপত্তা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বিজিবি সব সময় কঠোর অবস্থানে রয়েছে।’

কুষ্টিয়ার দৌলতপুর সীমান্ত দিয়ে ফের ১৪ ভারতীয় নাগরিককে বাংলাদেশে পুশ ইনের চেষ্টা চালিয়ে ব্যর্থ হয়েছে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ)। বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) কঠোর অবস্থান ও সতর্ক পাহারার কারণে রোববার ভোরে এই নতুন প্রচেষ্টা ব্যর্থ হয়।
রোববার (২৮ ডিসেম্বর) ভোরে দৌলতপুর উপজেলার রামকৃষ্ণপুর ইউনিয়নের রামকৃষ্ণপুর বিওপির অধীন চল্লিশপাড়া সীমান্ত দিয়ে ভারতীয় ওই নাগরিকদের বাংলাদেশে প্রবেশ করানোর চেষ্টা চালায় বিএসএফ।
এর আগে গত বৃহস্পতিবার (২৫ ডিসেম্বর) রাতে একই ব্যক্তিদের পুশ ইনের চেষ্টা করা হয়েছিল। শুক্রবার রাতে চুয়াডাঙ্গার দর্শনা সীমান্ত দিয়ে তাঁদের বাংলাদেশে ঠেলে পাঠানো হলে পতাকা বৈঠকের পর পরিচয় নিশ্চিত হলে তাঁরা পুনরায় ভারতে ফেরত যান।
এরপরও বিএসএফ দৌলতপুর সীমান্ত ব্যবহার করে নতুন করে পুশ ইনের চেষ্টা চালায়। বিজিবির কঠোর তৎপরতায় এবারও সেই চেষ্টা ব্যর্থ হয়। বর্তমানে ভুক্তভোগী ভারতীয় ওই নাগরিকেরা সীমান্তের শূন্য (জিরো) লাইনের আশপাশে অবস্থান করছেন।
শূন্য লাইনে থাকা ব্যক্তিদের মধ্যে রয়েছেন মৃত হারুন শেখের ছেলে শেখ জব্বার (৭০), তাঁর চার ছেলে শেখ হাকিম (৪৫), শেখ ওকিল (৪০), শেখ রাজা (৩০) ও শেখ বান্টি (২৮); শেখ ওকিলের স্ত্রী শাবেরা বিবি (৩০); শেখ হাকিমের স্ত্রী শমশেরি বিবি (৪০); শেখ রাজার স্ত্রী মাইনু বিবি (২৫); শেখ জব্বারের স্ত্রী আলকনি বিবি (৬০); মৃত শেখ হোসেনের স্ত্রী গুলশান বিবি (৯০)। শিশুদের মধ্যে রয়েছে শাকিলা খাতুন (১১), নাছরিন আক্তার (১২), শেখ তাওহিদ (১১) ও আড়াই বছর বয়সী শেখ রহিত।
ভুক্তভোগী ব্যক্তিরা জানান, তাঁরা ভারতের ওডিশা রাজ্যের স্থায়ী বাসিন্দা ও মুসলিম নাগরিক। ভারতীয় পুলিশ বাংলাদেশি সন্দেহে তাঁদের আটক করে কারাগারে পাঠায় এবং আধার কার্ড ও রেশন কার্ড জব্দ করে। পরে ওডিশার একটি কারাগারে তাঁরা এক মাস পাঁচ দিন আটক ছিলেন। দুই দিন আগে তাঁদের কলকাতায় নেওয়া হয় এবং সেখান থেকে নদীয়া জেলার গেঁদে সীমান্তে এনে মধ্যরাতের পর কাঁটাতারের গেট খুলে বাংলাদেশে পুশ ইনের চেষ্টা করা হয়। তাঁরা দাবি করেন, তাঁরা বাংলা ভাষা বুঝতে পারেন না।
এ বিষয়ে কুষ্টিয়া ব্যাটালিয়নের (৪৭ বিজিবি) অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল রাশেদ কামাল রনি বলেন, ‘বাংলাদেশের সীমান্ত দিয়ে কোনোভাবেই অবৈধ অনুপ্রবেশ বা পুশ ইন মেনে নেওয়া হবে না। সীমান্ত নিরাপত্তা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বিজিবি সব সময় কঠোর অবস্থানে রয়েছে।’

সংক্রমণের ঊর্ধ্বগতির কারণ হিসেবে সংশ্লিষ্টরা মানুষের বেপরোয়া মনোভাব ও ভাবলেশহীন চলাচলকে দায়ী করছেন। কঠোর বিধিনিষেধের মধ্যেও নানা ছলে বাইরে বের হচ্ছেন মানুষ। পালন করছেন না স্বাস্থ্যবিধি।
১০ জুলাই ২০২১
ঢাকা থেকে বরিশালের মুলাদী যাওয়ার পথে নোঙর করা মালবাহী জাহাজের সঙ্গে ধাক্কায় দুর্ঘটনায় পড়েছে যাত্রীবাহী লঞ্চ। ঘন কুয়াশার কারণে এমভি মহারাজ-৭ নামের লঞ্চটির বাঁ পাশের দোতলার অংশ ক্ষতিগ্রস্ত হয়। এতে জিহাদ হোসেন নামের এক শিশুসহ কমপক্ষে পাঁচ যাত্রী আহত হয়েছে।
৩৫ মিনিট আগে
চুয়াডাঙ্গার জীবননগরে সেনাবাহিনী ও পুলিশের যৌথ অভিযানে একটি বিদেশি পিস্তল, দুটি গুলিসহ গাজী জাহিদ হাসান (৩৬) নামের এক যুবককে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গ্রেপ্তার গাজী জাহিদ হাসান পৌর এলাকার ৪ নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দা এবং তিনি মো. নুরুল ইসলামের ছেলে।
১ ঘণ্টা আগে
খুলনায় দুর্বৃত্তদের ধারালো অস্ত্রের হামলায় দুই যুবক গুরুতর আহত হয়েছেন। শনিবার রাতে নগরীর লবণচরা থানাধীন আশিবিঘা ঢালাই সড়কে এই ঘটনা ঘটে। আহত দুজন হলেন মো. রনি ও সজিব। তাঁদের দুজনকেই গুরুতর অবস্থায় খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেমুলাদী (বরিশাল) প্রতিনিধি

ঢাকা থেকে বরিশালের মুলাদী যাওয়ার পথে নোঙর করা মালবাহী জাহাজের সঙ্গে ধাক্কায় দুর্ঘটনায় পড়েছে যাত্রীবাহী লঞ্চ। ঘন কুয়াশার কারণে এমভি মহারাজ-৭ নামের লঞ্চটির বাঁ পাশের দোতলার অংশ ক্ষতিগ্রস্ত হয়। এতে জিহাদ হোসেন নামের এক শিশুসহ কমপক্ষে পাঁচ যাত্রী আহত হয়েছে। আজ রোববার সকাল ৯টার দিকে শরীয়তপুরের গোসাইরহাট উপজেলার কোদালপুর ইউনিয়ন এলাকায় পদ্মা নদীতে এই দুর্ঘটনা ঘটে।
লঞ্চের যাত্রী আবু বকর ছিদ্দিক জানান, সকাল ৯টার দিকে লঞ্চটি পদ্মা নদী দিয়ে কোদালপুর লঞ্চঘাট এলাকা পার হচ্ছিল। নদীর তীরের কাছাকাছি একটি মালবাহী জাহাজ নোঙর করা ছিল। ঘন কুয়াশা থাকায় লঞ্চচালক সেটি দেখতে না পাওয়ায় ধাক্কা লাগে। এতে লঞ্চের দোতলার পাশের প্রায় ৩০ ফুট অংশ ক্ষতিগ্রস্ত হয়।
দুর্ঘটনায় জিহাদ হোসেনের মাথায় মারাত্মক আঘাত লাগে। এ ছাড়া আবুল কালাম, রহমতউল্লাহ, রাসেদ সরদারসহ পাঁচ যাত্রী আহত হয়। পরে দোতলায় থাকা যাত্রীরা আতঙ্কিত হয়ে নিচতলায় নিরাপদ স্থানে চলে যায়। দুর্ঘটনার পর কিছুক্ষণ বিরতি দিয়ে লঞ্চটি মুলাদীর দিকে যাত্রা শুরু করে।

ঢাকা থেকে বরিশালের মুলাদী যাওয়ার পথে নোঙর করা মালবাহী জাহাজের সঙ্গে ধাক্কায় দুর্ঘটনায় পড়েছে যাত্রীবাহী লঞ্চ। ঘন কুয়াশার কারণে এমভি মহারাজ-৭ নামের লঞ্চটির বাঁ পাশের দোতলার অংশ ক্ষতিগ্রস্ত হয়। এতে জিহাদ হোসেন নামের এক শিশুসহ কমপক্ষে পাঁচ যাত্রী আহত হয়েছে। আজ রোববার সকাল ৯টার দিকে শরীয়তপুরের গোসাইরহাট উপজেলার কোদালপুর ইউনিয়ন এলাকায় পদ্মা নদীতে এই দুর্ঘটনা ঘটে।
লঞ্চের যাত্রী আবু বকর ছিদ্দিক জানান, সকাল ৯টার দিকে লঞ্চটি পদ্মা নদী দিয়ে কোদালপুর লঞ্চঘাট এলাকা পার হচ্ছিল। নদীর তীরের কাছাকাছি একটি মালবাহী জাহাজ নোঙর করা ছিল। ঘন কুয়াশা থাকায় লঞ্চচালক সেটি দেখতে না পাওয়ায় ধাক্কা লাগে। এতে লঞ্চের দোতলার পাশের প্রায় ৩০ ফুট অংশ ক্ষতিগ্রস্ত হয়।
দুর্ঘটনায় জিহাদ হোসেনের মাথায় মারাত্মক আঘাত লাগে। এ ছাড়া আবুল কালাম, রহমতউল্লাহ, রাসেদ সরদারসহ পাঁচ যাত্রী আহত হয়। পরে দোতলায় থাকা যাত্রীরা আতঙ্কিত হয়ে নিচতলায় নিরাপদ স্থানে চলে যায়। দুর্ঘটনার পর কিছুক্ষণ বিরতি দিয়ে লঞ্চটি মুলাদীর দিকে যাত্রা শুরু করে।

সংক্রমণের ঊর্ধ্বগতির কারণ হিসেবে সংশ্লিষ্টরা মানুষের বেপরোয়া মনোভাব ও ভাবলেশহীন চলাচলকে দায়ী করছেন। কঠোর বিধিনিষেধের মধ্যেও নানা ছলে বাইরে বের হচ্ছেন মানুষ। পালন করছেন না স্বাস্থ্যবিধি।
১০ জুলাই ২০২১
কুষ্টিয়ার দৌলতপুর সীমান্ত দিয়ে ফের ১৪ ভারতীয় নাগরিককে বাংলাদেশে পুশ ইনের চেষ্টা চালিয়ে ব্যর্থ হয়েছে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ)। বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) কঠোর অবস্থান ও সতর্ক পাহারার কারণে রোববার ভোরে এই নতুন প্রচেষ্টা ব্যর্থ হয়।
১১ মিনিট আগে
চুয়াডাঙ্গার জীবননগরে সেনাবাহিনী ও পুলিশের যৌথ অভিযানে একটি বিদেশি পিস্তল, দুটি গুলিসহ গাজী জাহিদ হাসান (৩৬) নামের এক যুবককে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গ্রেপ্তার গাজী জাহিদ হাসান পৌর এলাকার ৪ নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দা এবং তিনি মো. নুরুল ইসলামের ছেলে।
১ ঘণ্টা আগে
খুলনায় দুর্বৃত্তদের ধারালো অস্ত্রের হামলায় দুই যুবক গুরুতর আহত হয়েছেন। শনিবার রাতে নগরীর লবণচরা থানাধীন আশিবিঘা ঢালাই সড়কে এই ঘটনা ঘটে। আহত দুজন হলেন মো. রনি ও সজিব। তাঁদের দুজনকেই গুরুতর অবস্থায় খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেজীবননগর (চুয়াডাঙ্গা) প্রতিনিধি

চুয়াডাঙ্গার জীবননগরে সেনাবাহিনী ও পুলিশের যৌথ অভিযানে একটি বিদেশি পিস্তল, দুটি গুলিসহ গাজী জাহিদ হাসান (৩৬) নামের এক যুবককে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গ্রেপ্তার গাজী জাহিদ হাসান পৌর এলাকার ৪ নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দা এবং তিনি মো. নুরুল ইসলামের ছেলে।
আজ রোববার ভোর ৪টার দিকে সেনাবাহিনীর ক্যাপ্টেন সৌমিক আহমেদ অয়নের (৩৬ এডি) নেতৃত্বে জীবননগর মডেল মসজিদের পাশে গাজী জাহিদ হাসানের মালিকানাধীন সাইকেলের শোরুমে অভিযান চালানো হয়। এ সময় সেখান থেকে অস্ত্র ও অন্যান্য আলামত উদ্ধার করা হয়।
উদ্ধার করা মালপত্রের মধ্যে রয়েছে একটি বিদেশি পিস্তল, দুটি গুলি, একটি স্মার্টফোন, ১১টি সিমকার্ড এবং একটি ব্যাটন।
গ্রেপ্তারের বিষয়টি নিশ্চিত করে জীবননগর থানার পরিদর্শক (তদন্ত) রিপন কুমার দাস বলেন, এই ঘটনায় আইনগত প্রক্রিয়া চলমান রয়েছে।

চুয়াডাঙ্গার জীবননগরে সেনাবাহিনী ও পুলিশের যৌথ অভিযানে একটি বিদেশি পিস্তল, দুটি গুলিসহ গাজী জাহিদ হাসান (৩৬) নামের এক যুবককে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গ্রেপ্তার গাজী জাহিদ হাসান পৌর এলাকার ৪ নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দা এবং তিনি মো. নুরুল ইসলামের ছেলে।
আজ রোববার ভোর ৪টার দিকে সেনাবাহিনীর ক্যাপ্টেন সৌমিক আহমেদ অয়নের (৩৬ এডি) নেতৃত্বে জীবননগর মডেল মসজিদের পাশে গাজী জাহিদ হাসানের মালিকানাধীন সাইকেলের শোরুমে অভিযান চালানো হয়। এ সময় সেখান থেকে অস্ত্র ও অন্যান্য আলামত উদ্ধার করা হয়।
উদ্ধার করা মালপত্রের মধ্যে রয়েছে একটি বিদেশি পিস্তল, দুটি গুলি, একটি স্মার্টফোন, ১১টি সিমকার্ড এবং একটি ব্যাটন।
গ্রেপ্তারের বিষয়টি নিশ্চিত করে জীবননগর থানার পরিদর্শক (তদন্ত) রিপন কুমার দাস বলেন, এই ঘটনায় আইনগত প্রক্রিয়া চলমান রয়েছে।

সংক্রমণের ঊর্ধ্বগতির কারণ হিসেবে সংশ্লিষ্টরা মানুষের বেপরোয়া মনোভাব ও ভাবলেশহীন চলাচলকে দায়ী করছেন। কঠোর বিধিনিষেধের মধ্যেও নানা ছলে বাইরে বের হচ্ছেন মানুষ। পালন করছেন না স্বাস্থ্যবিধি।
১০ জুলাই ২০২১
কুষ্টিয়ার দৌলতপুর সীমান্ত দিয়ে ফের ১৪ ভারতীয় নাগরিককে বাংলাদেশে পুশ ইনের চেষ্টা চালিয়ে ব্যর্থ হয়েছে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ)। বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) কঠোর অবস্থান ও সতর্ক পাহারার কারণে রোববার ভোরে এই নতুন প্রচেষ্টা ব্যর্থ হয়।
১১ মিনিট আগে
ঢাকা থেকে বরিশালের মুলাদী যাওয়ার পথে নোঙর করা মালবাহী জাহাজের সঙ্গে ধাক্কায় দুর্ঘটনায় পড়েছে যাত্রীবাহী লঞ্চ। ঘন কুয়াশার কারণে এমভি মহারাজ-৭ নামের লঞ্চটির বাঁ পাশের দোতলার অংশ ক্ষতিগ্রস্ত হয়। এতে জিহাদ হোসেন নামের এক শিশুসহ কমপক্ষে পাঁচ যাত্রী আহত হয়েছে।
৩৫ মিনিট আগে
খুলনায় দুর্বৃত্তদের ধারালো অস্ত্রের হামলায় দুই যুবক গুরুতর আহত হয়েছেন। শনিবার রাতে নগরীর লবণচরা থানাধীন আশিবিঘা ঢালাই সড়কে এই ঘটনা ঘটে। আহত দুজন হলেন মো. রনি ও সজিব। তাঁদের দুজনকেই গুরুতর অবস্থায় খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেখুলনা প্রতিনিধি

খুলনায় দুর্বৃত্তদের ধারালো অস্ত্রের হামলায় দুই যুবক গুরুতর আহত হয়েছেন। শনিবার রাতে নগরীর লবণচরা থানাধীন আশিবিঘা ঢালাই সড়কে এই ঘটনা ঘটে।
আহত দুজন হলেন মো. রনি ও সজিব। তাঁদের দুজনকেই গুরুতর অবস্থায় খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, আশিবিঘা ঢালাই সড়কে রনি ও সজিবের ওপর ৮-১০ জনের একটি সশস্ত্র দল অতর্কিত হামলা চালায়। হামলায় রনির কপালের মাঝখানে এবং বাঁ হাত ও ডান হাতের বাহুতে ধারালো অস্ত্রের আঘাত লাগে।
এ সময় দুর্বৃত্তরা রনির সঙ্গে থাকা বন্ধু সজিবকে লাঠি দিয়ে মাথায় আঘাত করলে তাঁর মাথা ফেটে যায়। তাঁদের চিৎকার শুনে স্থানীয় লোকজন এগিয়ে এলে হামলাকারীরা ঘটনাস্থল থেকে পালিয়ে যায়।
পরে স্থানীয় বাসিন্দাদের সহায়তায় আহত দুজনকে উদ্ধার করে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয়।
লবণচরা থানার ওসি (তদন্ত) মো. ইউসুফ আলী বলেন, খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে। এই ঘটনায় এখনো আহত ব্যক্তিদের পরিবারের পক্ষ থেকে থানায় কোনো লিখিত অভিযোগ পাওয়া যায়নি।

খুলনায় দুর্বৃত্তদের ধারালো অস্ত্রের হামলায় দুই যুবক গুরুতর আহত হয়েছেন। শনিবার রাতে নগরীর লবণচরা থানাধীন আশিবিঘা ঢালাই সড়কে এই ঘটনা ঘটে।
আহত দুজন হলেন মো. রনি ও সজিব। তাঁদের দুজনকেই গুরুতর অবস্থায় খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, আশিবিঘা ঢালাই সড়কে রনি ও সজিবের ওপর ৮-১০ জনের একটি সশস্ত্র দল অতর্কিত হামলা চালায়। হামলায় রনির কপালের মাঝখানে এবং বাঁ হাত ও ডান হাতের বাহুতে ধারালো অস্ত্রের আঘাত লাগে।
এ সময় দুর্বৃত্তরা রনির সঙ্গে থাকা বন্ধু সজিবকে লাঠি দিয়ে মাথায় আঘাত করলে তাঁর মাথা ফেটে যায়। তাঁদের চিৎকার শুনে স্থানীয় লোকজন এগিয়ে এলে হামলাকারীরা ঘটনাস্থল থেকে পালিয়ে যায়।
পরে স্থানীয় বাসিন্দাদের সহায়তায় আহত দুজনকে উদ্ধার করে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয়।
লবণচরা থানার ওসি (তদন্ত) মো. ইউসুফ আলী বলেন, খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে। এই ঘটনায় এখনো আহত ব্যক্তিদের পরিবারের পক্ষ থেকে থানায় কোনো লিখিত অভিযোগ পাওয়া যায়নি।

সংক্রমণের ঊর্ধ্বগতির কারণ হিসেবে সংশ্লিষ্টরা মানুষের বেপরোয়া মনোভাব ও ভাবলেশহীন চলাচলকে দায়ী করছেন। কঠোর বিধিনিষেধের মধ্যেও নানা ছলে বাইরে বের হচ্ছেন মানুষ। পালন করছেন না স্বাস্থ্যবিধি।
১০ জুলাই ২০২১
কুষ্টিয়ার দৌলতপুর সীমান্ত দিয়ে ফের ১৪ ভারতীয় নাগরিককে বাংলাদেশে পুশ ইনের চেষ্টা চালিয়ে ব্যর্থ হয়েছে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ)। বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) কঠোর অবস্থান ও সতর্ক পাহারার কারণে রোববার ভোরে এই নতুন প্রচেষ্টা ব্যর্থ হয়।
১১ মিনিট আগে
ঢাকা থেকে বরিশালের মুলাদী যাওয়ার পথে নোঙর করা মালবাহী জাহাজের সঙ্গে ধাক্কায় দুর্ঘটনায় পড়েছে যাত্রীবাহী লঞ্চ। ঘন কুয়াশার কারণে এমভি মহারাজ-৭ নামের লঞ্চটির বাঁ পাশের দোতলার অংশ ক্ষতিগ্রস্ত হয়। এতে জিহাদ হোসেন নামের এক শিশুসহ কমপক্ষে পাঁচ যাত্রী আহত হয়েছে।
৩৫ মিনিট আগে
চুয়াডাঙ্গার জীবননগরে সেনাবাহিনী ও পুলিশের যৌথ অভিযানে একটি বিদেশি পিস্তল, দুটি গুলিসহ গাজী জাহিদ হাসান (৩৬) নামের এক যুবককে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গ্রেপ্তার গাজী জাহিদ হাসান পৌর এলাকার ৪ নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দা এবং তিনি মো. নুরুল ইসলামের ছেলে।
১ ঘণ্টা আগে