শরীয়তপুর প্রতিনিধি

শরীয়তপুরের জাজিরায় পদ্মা সেতু রক্ষা বাঁধের ১০০ মিটার অংশ ধসে পড়ে গত ৩ নভেম্বর। এরপর অতিবাহিত হয়েছে এক মাসের বেশি সময়; কিন্তু ধস ঠেকাতে কোনো উদ্যোগ নেই। এ নিয়ে সংশ্লিষ্ট দুই প্রতিষ্ঠানের মধ্যে এখনো চলছে ঠেলাঠেলি। বিষয়টি নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন স্থানীয় বাসিন্দারা। ইতিমধ্যে তাঁরা দ্রুত পদক্ষেপ নেওয়ার দাবিতে আন্দোলনও করেছেন।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, বাংলাদেশ সেতু কর্তৃপক্ষ (বিবিএ) পদ্মা সেতু প্রকল্পের অধীন ২০১০-১১ অর্থবছরে সেতুর উজানে ১১ কিলোমিটার ও ভাটিতে মাঝির ঘাট পর্যন্ত ২ কিলোমিটার নদীশাসনের কাজ সম্পন্ন করে। বাঁধটি রক্ষণাবেক্ষণের দায়িত্ব ছিল বিবিএর। গত ৩০ জুন পদ্মা সেতু প্রকল্পের কাজ সমাপ্ত ঘোষণা করা হলেও বাঁধটি রক্ষণাবেক্ষণের জন্য পাউবোকে হস্তান্তর করেনি। ৩ নভেম্বর হঠাৎ সেতুর দুই কিলোমিটার ভাটিতে মাঝির ঘাট জিরো পয়েন্টে পদ্মা সেতু রক্ষা বাঁধের ১০০ মিটার অংশ ধসে পড়ে। এতে আতঙ্কিত হন স্থানীয় বাসিন্দারা। এ ঘটনার পর বিবিএ, পাউবো ও প্রশাসনের কর্মকর্তারা ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন। কিন্তু এক মাস পেরোলেও বাঁধের ধস ঠেকাতে সংশ্লিষ্ট কেউ এগিয়ে আসেনি।
এদিকে বাঁধের ধস ঠেকাতে উদ্যোগ না নেওয়ায় ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন এলাকাবাসী। ধস ঠেকাতে দ্রুত পদক্ষেপ নেওয়ার দাবিতে গত বৃহস্পতিবার মাঝির ঘাট এলাকায় ধসে পড়া স্থানে মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করেন তাঁরা।
মাঝির ঘাট বাজারের ব্যবসায়ী বাদশা শেখ বলেন, ‘বাঁধ ধসে পড়েছে এক মাস হয়। কিন্তু ধস ঠেকাতে কেউ এগিয়ে আসছে না। দ্রুত পদক্ষেপ না নিলে মাঝির ঘাট বাজার ও পদ্মা সেতু ঝুঁকিতে পড়বে।’
শরীয়তপুর পাউবোর নির্বাহী প্রকৌশলী মোহাম্মদ তারেক হাসান বলেন, ‘ধসে পড়া স্থানটি বিবিএর নদীশাসনের আওতাভুক্ত। তারা বাঁধটি নির্মাণ করেছে এবং রক্ষণাবেক্ষণের দায়িত্ব তাদেরই। মাঝির ঘাট জিরো পয়েন্ট থেকে ভাটিতে ৪ কিলোমিটার পদ্মা নদীর ডান তীর রক্ষা বাঁধের কাজ করে যাচ্ছে পাউবো। ধসে পড়া স্থানটি ঝুঁকিপূর্ণ হওয়ায় আমাদের প্রকল্পে অন্তর্ভুক্ত করার জন্য ২০২৩ সালের শুরুর দিকে চিঠির মাধ্যমে বিবিএর কাছে আবেদন করেছিলাম। কিন্তু তখন তারা রাজি হয়নি। এখন বাঁধ ধসে পড়ায় তারা আমাদের ব্যবস্থা নিতে বলছে। কিন্তু এ মুহূর্তে কোনো বরাদ্দ না থাকায় কোনো ব্যবস্থা নিতে পারছি না। এ বিষয়ে মন্ত্রণালয় সিদ্ধান্ত নেবে। আপাতত কিছু করার নেই।’
বিবিএর তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী (নদীশাসন) মো. শারফুল ইসলাম সরকার বলেন, ‘ধসে পড়া স্থানটি আমাদের নদীশাসনের আওতাভুক্ত নয়। এটি অধিগ্রহণ এলাকার বাইরে। অধিগ্রহণের বাইরে আমরা নদীতে কোনো কাজ করি না, সেটা করে পাউবো। কনস্ট্রাকশন ইয়ার্ড প্রটেক্ট দেওয়ার জন্য সেখানে অস্থায়ী বাঁধ নির্মাণ করেছিলাম। ধস ঠেকাতে ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য পাউবোকে চিঠি দিয়েছি। এখন সেটা তাদেরই করতে হবে।’

শরীয়তপুরের জাজিরায় পদ্মা সেতু রক্ষা বাঁধের ১০০ মিটার অংশ ধসে পড়ে গত ৩ নভেম্বর। এরপর অতিবাহিত হয়েছে এক মাসের বেশি সময়; কিন্তু ধস ঠেকাতে কোনো উদ্যোগ নেই। এ নিয়ে সংশ্লিষ্ট দুই প্রতিষ্ঠানের মধ্যে এখনো চলছে ঠেলাঠেলি। বিষয়টি নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন স্থানীয় বাসিন্দারা। ইতিমধ্যে তাঁরা দ্রুত পদক্ষেপ নেওয়ার দাবিতে আন্দোলনও করেছেন।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, বাংলাদেশ সেতু কর্তৃপক্ষ (বিবিএ) পদ্মা সেতু প্রকল্পের অধীন ২০১০-১১ অর্থবছরে সেতুর উজানে ১১ কিলোমিটার ও ভাটিতে মাঝির ঘাট পর্যন্ত ২ কিলোমিটার নদীশাসনের কাজ সম্পন্ন করে। বাঁধটি রক্ষণাবেক্ষণের দায়িত্ব ছিল বিবিএর। গত ৩০ জুন পদ্মা সেতু প্রকল্পের কাজ সমাপ্ত ঘোষণা করা হলেও বাঁধটি রক্ষণাবেক্ষণের জন্য পাউবোকে হস্তান্তর করেনি। ৩ নভেম্বর হঠাৎ সেতুর দুই কিলোমিটার ভাটিতে মাঝির ঘাট জিরো পয়েন্টে পদ্মা সেতু রক্ষা বাঁধের ১০০ মিটার অংশ ধসে পড়ে। এতে আতঙ্কিত হন স্থানীয় বাসিন্দারা। এ ঘটনার পর বিবিএ, পাউবো ও প্রশাসনের কর্মকর্তারা ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন। কিন্তু এক মাস পেরোলেও বাঁধের ধস ঠেকাতে সংশ্লিষ্ট কেউ এগিয়ে আসেনি।
এদিকে বাঁধের ধস ঠেকাতে উদ্যোগ না নেওয়ায় ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন এলাকাবাসী। ধস ঠেকাতে দ্রুত পদক্ষেপ নেওয়ার দাবিতে গত বৃহস্পতিবার মাঝির ঘাট এলাকায় ধসে পড়া স্থানে মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করেন তাঁরা।
মাঝির ঘাট বাজারের ব্যবসায়ী বাদশা শেখ বলেন, ‘বাঁধ ধসে পড়েছে এক মাস হয়। কিন্তু ধস ঠেকাতে কেউ এগিয়ে আসছে না। দ্রুত পদক্ষেপ না নিলে মাঝির ঘাট বাজার ও পদ্মা সেতু ঝুঁকিতে পড়বে।’
শরীয়তপুর পাউবোর নির্বাহী প্রকৌশলী মোহাম্মদ তারেক হাসান বলেন, ‘ধসে পড়া স্থানটি বিবিএর নদীশাসনের আওতাভুক্ত। তারা বাঁধটি নির্মাণ করেছে এবং রক্ষণাবেক্ষণের দায়িত্ব তাদেরই। মাঝির ঘাট জিরো পয়েন্ট থেকে ভাটিতে ৪ কিলোমিটার পদ্মা নদীর ডান তীর রক্ষা বাঁধের কাজ করে যাচ্ছে পাউবো। ধসে পড়া স্থানটি ঝুঁকিপূর্ণ হওয়ায় আমাদের প্রকল্পে অন্তর্ভুক্ত করার জন্য ২০২৩ সালের শুরুর দিকে চিঠির মাধ্যমে বিবিএর কাছে আবেদন করেছিলাম। কিন্তু তখন তারা রাজি হয়নি। এখন বাঁধ ধসে পড়ায় তারা আমাদের ব্যবস্থা নিতে বলছে। কিন্তু এ মুহূর্তে কোনো বরাদ্দ না থাকায় কোনো ব্যবস্থা নিতে পারছি না। এ বিষয়ে মন্ত্রণালয় সিদ্ধান্ত নেবে। আপাতত কিছু করার নেই।’
বিবিএর তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী (নদীশাসন) মো. শারফুল ইসলাম সরকার বলেন, ‘ধসে পড়া স্থানটি আমাদের নদীশাসনের আওতাভুক্ত নয়। এটি অধিগ্রহণ এলাকার বাইরে। অধিগ্রহণের বাইরে আমরা নদীতে কোনো কাজ করি না, সেটা করে পাউবো। কনস্ট্রাকশন ইয়ার্ড প্রটেক্ট দেওয়ার জন্য সেখানে অস্থায়ী বাঁধ নির্মাণ করেছিলাম। ধস ঠেকাতে ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য পাউবোকে চিঠি দিয়েছি। এখন সেটা তাদেরই করতে হবে।’

পটুয়াখালী দশমিনা উপজেলায় আজ সোমবার সকাল ৮টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ থাকবে। বিষয়টি নিশ্চিত করেন পল্লী বিদ্যুৎ অফিসের এজিএম প্রকৌশলী মো. জাকির হোসেন।
৪ মিনিট আগে
পঞ্চগড়ে টানা তিন দিন সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের ঘরেই অবস্থান করছে। আজ সোমবার (৮ ডিসেম্বর) তেঁতুলিয়া আবহাওয়া অফিসে সকাল ৬টায় সর্বনিম্ন ১০ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে। বাতাসে আর্দ্রতা ছিল ৯৯ শতাংশ।
১৫ মিনিট আগে
পুকুর শুকিয়ে গেছে। গভীর নলকূপগুলোও বিকল। উপায় না দেখে ঘরের সামনে পুকুরে বড় গর্ত খুঁড়ে রাখা হয়েছে। তারপর সেখানে জমা হওয়া পানি ব্যবহার করতে হচ্ছে। এদিকে নদীতে পানি থাকলেও তা লোনা। কেউ কেউ সেই লোনা পানি ব্যবহার করায় দেখা দিচ্ছে নানা রোগব্যাধি।
৮ ঘণ্টা আগে
নওগাঁর ধামইরহাট উপজেলায় রাতের অন্ধকারে করা সড়ক সংস্কারকাজের (সিল কোট) অনিয়ম ভোরের আলোতেই ফাঁস হয়ে গেছে। সদ্য সিল কোট দেওয়া সড়কে আঙুল বোলালেই উঠে আসছে পিচ আর পাথর। গতকাল রোববার সকালে উপজেলা পরিষদ চত্বর এলাকার সড়কে এই চিত্র দেখা গেছে।
৮ ঘণ্টা আগেদশমিনা (পটুয়াখালী) প্রতিনিধি

পটুয়াখালী দশমিনা উপজেলায় আজ সোমবার সকাল ৮টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ থাকবে। বিষয়টি নিশ্চিত করেন পল্লী বিদ্যুৎ অফিসের এজিএম প্রকৌশলী মো. জাকির হোসেন।
জানা যায়, উপজেলায় ৩৩/১১ কেভি বিদ্যুৎ উপকেন্দ্রের মাধ্যমে বিদ্যুৎ সরবরাহ করা হয়ে থাকে। আজ উপকেন্দ্রের বার্ষিক রক্ষণাবেক্ষণের কাজের জন্য সকাল ৮টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত ৯ ঘণ্টা উপজেলার ছয়টি ইউনিয়নে বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ থাকবে। উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়নে মাইক প্রচার করে গ্রাহকদের অবহিত করা হয়। গ্রাহকদের সাময়িক অসুবিধার জন্য বিশেষ বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে উপজেলা বিদ্যুৎ অফিস কর্তৃপক্ষ দুঃখ প্রকাশ করে। বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, ৩৩/১১ কেভি লাইনের রক্ষণাবেক্ষণের কাজের সময় যেকোনো সময় বিদ্যুৎ সরবরাহ চালু হতে পারে, তাই সবাইকে সাবধান ও সতর্ক থাকার জন্য বলা হয়।
উপজেলা বিদ্যুৎ অফিসের এজিএম মো. জাকির হোসেন আজকের পত্রিকাকে জানান, দশমিনা উপজেলায় ৩৩/১১ কেভি বিদ্যুৎ উপকেন্দ্রের মাধ্যমে বিদ্যুৎ সরবরাহ করা হয়। আজ সকাল ৮টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত উপকেন্দ্রের রক্ষণাবেক্ষণের জন্য কাজ করা হবে। তাই বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ থাকবে। তিনি আরও বলেন, এই সময়ের মধ্যে বিদ্যুৎ লাইন সচল হতে পারে। তাই গ্রাহকদের সতর্ক থাকার পরামর্শ দেন তিনি।

পটুয়াখালী দশমিনা উপজেলায় আজ সোমবার সকাল ৮টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ থাকবে। বিষয়টি নিশ্চিত করেন পল্লী বিদ্যুৎ অফিসের এজিএম প্রকৌশলী মো. জাকির হোসেন।
জানা যায়, উপজেলায় ৩৩/১১ কেভি বিদ্যুৎ উপকেন্দ্রের মাধ্যমে বিদ্যুৎ সরবরাহ করা হয়ে থাকে। আজ উপকেন্দ্রের বার্ষিক রক্ষণাবেক্ষণের কাজের জন্য সকাল ৮টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত ৯ ঘণ্টা উপজেলার ছয়টি ইউনিয়নে বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ থাকবে। উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়নে মাইক প্রচার করে গ্রাহকদের অবহিত করা হয়। গ্রাহকদের সাময়িক অসুবিধার জন্য বিশেষ বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে উপজেলা বিদ্যুৎ অফিস কর্তৃপক্ষ দুঃখ প্রকাশ করে। বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, ৩৩/১১ কেভি লাইনের রক্ষণাবেক্ষণের কাজের সময় যেকোনো সময় বিদ্যুৎ সরবরাহ চালু হতে পারে, তাই সবাইকে সাবধান ও সতর্ক থাকার জন্য বলা হয়।
উপজেলা বিদ্যুৎ অফিসের এজিএম মো. জাকির হোসেন আজকের পত্রিকাকে জানান, দশমিনা উপজেলায় ৩৩/১১ কেভি বিদ্যুৎ উপকেন্দ্রের মাধ্যমে বিদ্যুৎ সরবরাহ করা হয়। আজ সকাল ৮টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত উপকেন্দ্রের রক্ষণাবেক্ষণের জন্য কাজ করা হবে। তাই বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ থাকবে। তিনি আরও বলেন, এই সময়ের মধ্যে বিদ্যুৎ লাইন সচল হতে পারে। তাই গ্রাহকদের সতর্ক থাকার পরামর্শ দেন তিনি।

শরীয়তপুরের জাজিরায় পদ্মা সেতু রক্ষা বাঁধের ১০০ মিটার অংশ ধসে পড়ে গত ৩ নভেম্বর। এরপর অতিবাহিত হয়েছে এক মাসের বেশি সময়; কিন্তু ধস ঠেকাতে কোনো উদ্যোগ নেই। এ নিয়ে সংশ্লিষ্ট দুই প্রতিষ্ঠানের মধ্যে এখনো চলছে ঠেলাঠেলি।
০৮ ডিসেম্বর ২০২৪
পঞ্চগড়ে টানা তিন দিন সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের ঘরেই অবস্থান করছে। আজ সোমবার (৮ ডিসেম্বর) তেঁতুলিয়া আবহাওয়া অফিসে সকাল ৬টায় সর্বনিম্ন ১০ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে। বাতাসে আর্দ্রতা ছিল ৯৯ শতাংশ।
১৫ মিনিট আগে
পুকুর শুকিয়ে গেছে। গভীর নলকূপগুলোও বিকল। উপায় না দেখে ঘরের সামনে পুকুরে বড় গর্ত খুঁড়ে রাখা হয়েছে। তারপর সেখানে জমা হওয়া পানি ব্যবহার করতে হচ্ছে। এদিকে নদীতে পানি থাকলেও তা লোনা। কেউ কেউ সেই লোনা পানি ব্যবহার করায় দেখা দিচ্ছে নানা রোগব্যাধি।
৮ ঘণ্টা আগে
নওগাঁর ধামইরহাট উপজেলায় রাতের অন্ধকারে করা সড়ক সংস্কারকাজের (সিল কোট) অনিয়ম ভোরের আলোতেই ফাঁস হয়ে গেছে। সদ্য সিল কোট দেওয়া সড়কে আঙুল বোলালেই উঠে আসছে পিচ আর পাথর। গতকাল রোববার সকালে উপজেলা পরিষদ চত্বর এলাকার সড়কে এই চিত্র দেখা গেছে।
৮ ঘণ্টা আগেপঞ্চগড় প্রতিনিধি

পঞ্চগড়ে টানা তিন দিন সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের ঘরেই অবস্থান করছে। আজ সোমবার (৮ ডিসেম্বর) তেঁতুলিয়া আবহাওয়া অফিসে সকাল ৬টায় সর্বনিম্ন ১০ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে। বাতাসে আর্দ্রতা ছিল ৯৯ শতাংশ।
আবহাওয়া অফিস জানায়, গত এক সপ্তাহে পঞ্চগড়ে তাপমাত্রা ছিল সোমবার ১০ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস, রোববার ১০ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস, শনিবার ১০ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস, শুক্রবার ১২ ডিগ্রি সেলসিয়াস, বৃহস্পতিবার ১২ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস, বুধবার ১২ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং মঙ্গলবার ১১ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। গতকাল দিনের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ২৬ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
শীতের তীব্রতা বাড়তে থাকায় সবচেয়ে বেশি দুর্ভোগে পড়েছেন দিনমজুর ও বালুশ্রমিকেরা। ভোর থেকে ঘন কুয়াশায় ঢেকে যায় জেলার বিভিন্ন এলাকা। দৃশ্যমানতা কমে যাওয়ায় সড়কের যানবাহনগুলো হেডলাইট জ্বালিয়ে চলাচল করে। কাজের প্রয়োজনে যাঁরা বের হয়েছেন, তাঁদের অনেকেই শীত নিবারণে ভারী কাপড় জড়িয়ে নিলেও ঠান্ডা হাওয়া শরীরে লাগতেই কাঁপন ধরে যাচ্ছে।
পঞ্চগড় করতোয়া নদীর বালুশ্রমিক খোকন বলেন, ‘এই ঠান্ডার মধ্যে পানিত নামলে হাত-পা হ্যাম হয়ে যায়। কিন্তু কী করমু ভাই, বালু না তুললে বাড়িত পোলা-মাইয়াদর খাওন কেমনে দিব? অন্য পেশায় তো যাইতে পারি না।’ তাঁর পাশে থাকা আরেক শ্রমিক রুহুল আমিন বলেন, ‘শীত পড়লেই আমাদের কষ্ট ডাবল হয়। বরফ পানির ভেতরে বালু তুলতে গেলে হাত-পায়ে ব্যথা ধরে। সরকার যদি এই সময়টায় গরিব মাইনসের লাইগা কিছু সুবিধা দিত, তাহলে একটু বাঁচতাম।’
এদিকে শীতের কারণে বাড়ছে শীতজনিত রোগীর সংখ্যা। সর্দি-কাশি, জ্বর, অ্যালার্জি ও শ্বাসকষ্টে শিশু ও বৃদ্ধরা বেশি আক্রান্ত হচ্ছেন। ফলে হাসপাতালগুলোর রোগীর চাপ উল্লেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে।
তেঁতুলিয়া আবহাওয়া পর্যবেক্ষণ কেন্দ্রের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা জিতেন্দ্রনাথ রায় জানান, আজ তেঁতুলিয়ায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১০ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড হয়েছে। বাতাসে আর্দ্রতা ছিল ৯৯ শতাংশ, যা শীতের অনুভূতি আরও বাড়িয়ে দিচ্ছে।
পঞ্চগড় জেলা প্রশাসক কাজী মো. সাইমুজ্জামান বলেন, শীতার্ত মানুষের জন্য সরকারিভাবে ৩০ লাখ টাকা বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। বিভিন্ন উপজেলায় শীতবস্ত্র বিতরণ চলছে, বেসরকারি প্রতিষ্ঠানগুলোও সহায়তা করছে।

পঞ্চগড়ে টানা তিন দিন সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের ঘরেই অবস্থান করছে। আজ সোমবার (৮ ডিসেম্বর) তেঁতুলিয়া আবহাওয়া অফিসে সকাল ৬টায় সর্বনিম্ন ১০ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে। বাতাসে আর্দ্রতা ছিল ৯৯ শতাংশ।
আবহাওয়া অফিস জানায়, গত এক সপ্তাহে পঞ্চগড়ে তাপমাত্রা ছিল সোমবার ১০ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস, রোববার ১০ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস, শনিবার ১০ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস, শুক্রবার ১২ ডিগ্রি সেলসিয়াস, বৃহস্পতিবার ১২ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস, বুধবার ১২ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং মঙ্গলবার ১১ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। গতকাল দিনের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ২৬ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
শীতের তীব্রতা বাড়তে থাকায় সবচেয়ে বেশি দুর্ভোগে পড়েছেন দিনমজুর ও বালুশ্রমিকেরা। ভোর থেকে ঘন কুয়াশায় ঢেকে যায় জেলার বিভিন্ন এলাকা। দৃশ্যমানতা কমে যাওয়ায় সড়কের যানবাহনগুলো হেডলাইট জ্বালিয়ে চলাচল করে। কাজের প্রয়োজনে যাঁরা বের হয়েছেন, তাঁদের অনেকেই শীত নিবারণে ভারী কাপড় জড়িয়ে নিলেও ঠান্ডা হাওয়া শরীরে লাগতেই কাঁপন ধরে যাচ্ছে।
পঞ্চগড় করতোয়া নদীর বালুশ্রমিক খোকন বলেন, ‘এই ঠান্ডার মধ্যে পানিত নামলে হাত-পা হ্যাম হয়ে যায়। কিন্তু কী করমু ভাই, বালু না তুললে বাড়িত পোলা-মাইয়াদর খাওন কেমনে দিব? অন্য পেশায় তো যাইতে পারি না।’ তাঁর পাশে থাকা আরেক শ্রমিক রুহুল আমিন বলেন, ‘শীত পড়লেই আমাদের কষ্ট ডাবল হয়। বরফ পানির ভেতরে বালু তুলতে গেলে হাত-পায়ে ব্যথা ধরে। সরকার যদি এই সময়টায় গরিব মাইনসের লাইগা কিছু সুবিধা দিত, তাহলে একটু বাঁচতাম।’
এদিকে শীতের কারণে বাড়ছে শীতজনিত রোগীর সংখ্যা। সর্দি-কাশি, জ্বর, অ্যালার্জি ও শ্বাসকষ্টে শিশু ও বৃদ্ধরা বেশি আক্রান্ত হচ্ছেন। ফলে হাসপাতালগুলোর রোগীর চাপ উল্লেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে।
তেঁতুলিয়া আবহাওয়া পর্যবেক্ষণ কেন্দ্রের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা জিতেন্দ্রনাথ রায় জানান, আজ তেঁতুলিয়ায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১০ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড হয়েছে। বাতাসে আর্দ্রতা ছিল ৯৯ শতাংশ, যা শীতের অনুভূতি আরও বাড়িয়ে দিচ্ছে।
পঞ্চগড় জেলা প্রশাসক কাজী মো. সাইমুজ্জামান বলেন, শীতার্ত মানুষের জন্য সরকারিভাবে ৩০ লাখ টাকা বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। বিভিন্ন উপজেলায় শীতবস্ত্র বিতরণ চলছে, বেসরকারি প্রতিষ্ঠানগুলোও সহায়তা করছে।

শরীয়তপুরের জাজিরায় পদ্মা সেতু রক্ষা বাঁধের ১০০ মিটার অংশ ধসে পড়ে গত ৩ নভেম্বর। এরপর অতিবাহিত হয়েছে এক মাসের বেশি সময়; কিন্তু ধস ঠেকাতে কোনো উদ্যোগ নেই। এ নিয়ে সংশ্লিষ্ট দুই প্রতিষ্ঠানের মধ্যে এখনো চলছে ঠেলাঠেলি।
০৮ ডিসেম্বর ২০২৪
পটুয়াখালী দশমিনা উপজেলায় আজ সোমবার সকাল ৮টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ থাকবে। বিষয়টি নিশ্চিত করেন পল্লী বিদ্যুৎ অফিসের এজিএম প্রকৌশলী মো. জাকির হোসেন।
৪ মিনিট আগে
পুকুর শুকিয়ে গেছে। গভীর নলকূপগুলোও বিকল। উপায় না দেখে ঘরের সামনে পুকুরে বড় গর্ত খুঁড়ে রাখা হয়েছে। তারপর সেখানে জমা হওয়া পানি ব্যবহার করতে হচ্ছে। এদিকে নদীতে পানি থাকলেও তা লোনা। কেউ কেউ সেই লোনা পানি ব্যবহার করায় দেখা দিচ্ছে নানা রোগব্যাধি।
৮ ঘণ্টা আগে
নওগাঁর ধামইরহাট উপজেলায় রাতের অন্ধকারে করা সড়ক সংস্কারকাজের (সিল কোট) অনিয়ম ভোরের আলোতেই ফাঁস হয়ে গেছে। সদ্য সিল কোট দেওয়া সড়কে আঙুল বোলালেই উঠে আসছে পিচ আর পাথর। গতকাল রোববার সকালে উপজেলা পরিষদ চত্বর এলাকার সড়কে এই চিত্র দেখা গেছে।
৮ ঘণ্টা আগেহাতিয়া (নোয়াখালী) প্রতিনিধি

পুকুর শুকিয়ে গেছে। গভীর নলকূপগুলোও বিকল। উপায় না দেখে ঘরের সামনে পুকুরে বড় গর্ত খুঁড়ে রাখা হয়েছে। তারপর সেখানে জমা হওয়া পানি ব্যবহার করতে হচ্ছে। এদিকে নদীতে পানি থাকলেও তা লোনা। কেউ কেউ সেই লোনা পানি ব্যবহার করায় দেখা দিচ্ছে নানা রোগব্যাধি। ফলে বাসিন্দারা নিজেদের ব্যবহারের পানিসংকটের পাশাপাশি গৃহপালিত পশু-পাখি নিয়েও চরম ভোগান্তির শিকার হচ্ছেন।
এমন পরিস্থিতি নোয়াখালীর হাতিয়া উপজেলার বিচ্ছিন্ন চরআতাউরে। এই চরে দুটি গুচ্ছগ্রাম ও একটি ব্যারাক হাউসে প্রায় চার শ লোকের বসবাস। তাদের সুবিধার্থে সরকারিভাবে দুটি বড় পুকুর খনন করা হয়। অস্বাভাবিক জোয়ারে পুকুরের পাড় ভেঙে পানি ঢুকে পড়ে। তাতে পলি জমে জমে পুকুরগুলো সমতলের মতো হয়ে গেছে। ফলে এখন আর পানি জমে না এই পুকুরগুলোতে। এ ছাড়া এখানকার বাসিন্দাদের ব্যবহারের জন্য চারটি গভীর নলকূপ স্থাপন করা হয়। এর মধ্যে তিনটি অনেক আগে থেকেই বিকল। একটি থেকে কোনোমতে খাওয়ার পানি সংগ্রহ করা যায়। কিন্তু দৈনন্দিন ব্যবহারের জন্য মানুষজনকে নদীর লোনা পানিসহ বিকল্প উৎস খুঁজতে হয়।
সরেজমিনে তরুবীথি গুচ্ছ গ্রামে গিয়ে দেখা যায়, এক গৃহিণী ঘরের সামনের গর্তে জমে থাকা ঘোলা পানিতে থালাবাসন পরিষ্কার করছেন। অল্প পানিতে ভালোভাবে পরিষ্কার হয় কি না—প্রশ্ন করলে তিনি বলেন, ‘কিছুই করার নেই। নদীর লোনা পানির চেয়ে অনেক ভালো গর্তের এই পানি। লোনা পানি ব্যবহারে শরীরে অ্যালার্জিসহ নানা রোগ দেখা দিয়েছে। এ জন্য ঘরের সামনে পুকুরের মধ্যে গর্ত তৈরি করে নিয়েছি। তা দিয়ে দৈনন্দিন গোসল, রান্নার কাজে ব্যবহারসহ বিভিন্ন প্রয়োজন মেটাতে হয়।’
গুচ্ছগ্রামের উত্তর পাড়ে বসবাস করেন লিপি রানী দাস নামের একজন। তিনি বলেন, এখন শীত মৌসুম শুরু হয়েছে। বৃষ্টি হওয়ার সম্ভাবনা নেই। কিছুদিন পর গর্তের পানি শুকিয়ে যাবে। তখন গরু-ছাগল ও নিজেদের প্রয়োজন মেটানো অনেক কঠিন হয়ে যাবে।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, শুধু লিপি, আফিয়া বা হাজেরা নয়। তরুবীথি ও ছায়াবীথি দুটি গুচ্ছ গ্রামের অনেকে নিজেদের প্রয়োজনে ঘরের সামনে গর্ত করে নিয়েছেন। সেই গর্তের পানি তাঁদের একমাত্র ভরসা।
এই বিষয়ে জানতে চাইলে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. আলাউদ্দিন বলেন, ‘আমরা ইতিমধ্যে সেখানে নতুন একটি পুকুর খননের জন্য চিন্তা করতেছি। এ ছাড়া আগের পুকুরগুলো পুনরায় খনন করা যায় কি না তাও দেখতেছি।’

পুকুর শুকিয়ে গেছে। গভীর নলকূপগুলোও বিকল। উপায় না দেখে ঘরের সামনে পুকুরে বড় গর্ত খুঁড়ে রাখা হয়েছে। তারপর সেখানে জমা হওয়া পানি ব্যবহার করতে হচ্ছে। এদিকে নদীতে পানি থাকলেও তা লোনা। কেউ কেউ সেই লোনা পানি ব্যবহার করায় দেখা দিচ্ছে নানা রোগব্যাধি। ফলে বাসিন্দারা নিজেদের ব্যবহারের পানিসংকটের পাশাপাশি গৃহপালিত পশু-পাখি নিয়েও চরম ভোগান্তির শিকার হচ্ছেন।
এমন পরিস্থিতি নোয়াখালীর হাতিয়া উপজেলার বিচ্ছিন্ন চরআতাউরে। এই চরে দুটি গুচ্ছগ্রাম ও একটি ব্যারাক হাউসে প্রায় চার শ লোকের বসবাস। তাদের সুবিধার্থে সরকারিভাবে দুটি বড় পুকুর খনন করা হয়। অস্বাভাবিক জোয়ারে পুকুরের পাড় ভেঙে পানি ঢুকে পড়ে। তাতে পলি জমে জমে পুকুরগুলো সমতলের মতো হয়ে গেছে। ফলে এখন আর পানি জমে না এই পুকুরগুলোতে। এ ছাড়া এখানকার বাসিন্দাদের ব্যবহারের জন্য চারটি গভীর নলকূপ স্থাপন করা হয়। এর মধ্যে তিনটি অনেক আগে থেকেই বিকল। একটি থেকে কোনোমতে খাওয়ার পানি সংগ্রহ করা যায়। কিন্তু দৈনন্দিন ব্যবহারের জন্য মানুষজনকে নদীর লোনা পানিসহ বিকল্প উৎস খুঁজতে হয়।
সরেজমিনে তরুবীথি গুচ্ছ গ্রামে গিয়ে দেখা যায়, এক গৃহিণী ঘরের সামনের গর্তে জমে থাকা ঘোলা পানিতে থালাবাসন পরিষ্কার করছেন। অল্প পানিতে ভালোভাবে পরিষ্কার হয় কি না—প্রশ্ন করলে তিনি বলেন, ‘কিছুই করার নেই। নদীর লোনা পানির চেয়ে অনেক ভালো গর্তের এই পানি। লোনা পানি ব্যবহারে শরীরে অ্যালার্জিসহ নানা রোগ দেখা দিয়েছে। এ জন্য ঘরের সামনে পুকুরের মধ্যে গর্ত তৈরি করে নিয়েছি। তা দিয়ে দৈনন্দিন গোসল, রান্নার কাজে ব্যবহারসহ বিভিন্ন প্রয়োজন মেটাতে হয়।’
গুচ্ছগ্রামের উত্তর পাড়ে বসবাস করেন লিপি রানী দাস নামের একজন। তিনি বলেন, এখন শীত মৌসুম শুরু হয়েছে। বৃষ্টি হওয়ার সম্ভাবনা নেই। কিছুদিন পর গর্তের পানি শুকিয়ে যাবে। তখন গরু-ছাগল ও নিজেদের প্রয়োজন মেটানো অনেক কঠিন হয়ে যাবে।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, শুধু লিপি, আফিয়া বা হাজেরা নয়। তরুবীথি ও ছায়াবীথি দুটি গুচ্ছ গ্রামের অনেকে নিজেদের প্রয়োজনে ঘরের সামনে গর্ত করে নিয়েছেন। সেই গর্তের পানি তাঁদের একমাত্র ভরসা।
এই বিষয়ে জানতে চাইলে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. আলাউদ্দিন বলেন, ‘আমরা ইতিমধ্যে সেখানে নতুন একটি পুকুর খননের জন্য চিন্তা করতেছি। এ ছাড়া আগের পুকুরগুলো পুনরায় খনন করা যায় কি না তাও দেখতেছি।’

শরীয়তপুরের জাজিরায় পদ্মা সেতু রক্ষা বাঁধের ১০০ মিটার অংশ ধসে পড়ে গত ৩ নভেম্বর। এরপর অতিবাহিত হয়েছে এক মাসের বেশি সময়; কিন্তু ধস ঠেকাতে কোনো উদ্যোগ নেই। এ নিয়ে সংশ্লিষ্ট দুই প্রতিষ্ঠানের মধ্যে এখনো চলছে ঠেলাঠেলি।
০৮ ডিসেম্বর ২০২৪
পটুয়াখালী দশমিনা উপজেলায় আজ সোমবার সকাল ৮টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ থাকবে। বিষয়টি নিশ্চিত করেন পল্লী বিদ্যুৎ অফিসের এজিএম প্রকৌশলী মো. জাকির হোসেন।
৪ মিনিট আগে
পঞ্চগড়ে টানা তিন দিন সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের ঘরেই অবস্থান করছে। আজ সোমবার (৮ ডিসেম্বর) তেঁতুলিয়া আবহাওয়া অফিসে সকাল ৬টায় সর্বনিম্ন ১০ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে। বাতাসে আর্দ্রতা ছিল ৯৯ শতাংশ।
১৫ মিনিট আগে
নওগাঁর ধামইরহাট উপজেলায় রাতের অন্ধকারে করা সড়ক সংস্কারকাজের (সিল কোট) অনিয়ম ভোরের আলোতেই ফাঁস হয়ে গেছে। সদ্য সিল কোট দেওয়া সড়কে আঙুল বোলালেই উঠে আসছে পিচ আর পাথর। গতকাল রোববার সকালে উপজেলা পরিষদ চত্বর এলাকার সড়কে এই চিত্র দেখা গেছে।
৮ ঘণ্টা আগেনূরুন্নবী ফারুকী, ধামইরহাট (নওগাঁ)

নওগাঁর ধামইরহাট উপজেলায় রাতের অন্ধকারে করা সড়ক সংস্কারকাজের (সিল কোট) অনিয়ম ভোরের আলোতেই ফাঁস হয়ে গেছে। সদ্য সিল কোট দেওয়া সড়কে আঙুল বোলালেই উঠে আসছে পিচ আর পাথর। গতকাল রোববার সকালে উপজেলা পরিষদ চত্বর এলাকার সড়কে এই চিত্র দেখা গেছে।
সড়ক সংস্কারে দুর্নীতি ও অনিয়মের অভিযোগ উঠেছে সাবেক পৌর প্রশাসক ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) শাহরিয়ার রহমান এবং ঠিকাদার, পৌর বিএনপির সভাপতি শহিদুর রহমানের বিরুদ্ধে। এসব অনিয়মে এলাকাবাসীর মধ্যে ক্ষোভ দেখা দিয়েছে।
জানা গেছে, সাবেক পৌর প্রশাসক ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) শাহরিয়ার রহমান গত শুক্রবার ধামইরহাট থেকে বদলি হন। তার আগের দিন (বৃহস্পতিবার) রাতে তড়িঘড়ি করে যেনতেনভাবে সড়ক সংস্কারকাজ করেন ঠিকাদার। অভিযোগ রয়েছে, বদলি হওয়ার আগে অনেকটা ‘জোর করে’ প্রকল্প নিয়ে ঠিকাদারকে দিয়ে কাজটি করান পৌর প্রশাসক শাহরিয়ার রহমান।
পৌরসভা সূত্রে জানা গেছে, ২০২৫-২৬ অর্থবছরে পৌরসভার অধীনে রিকোয়েস্ট ফর কোটেশন (আরএফকিউ) টেন্ডারের মধ্য দিয়ে ৯ লাখ ৯৯ হাজার টাকা ব্যয়ে উপজেলা পরিষদ চত্বরের ৩৯৫ মিটার সড়ক সংস্কারের কাজ পায় ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান শহিদুর ট্রেডার্স। তবে অতিরিক্ত আরও ৪৫৬ মিটার সড়ক সিল কোট করে প্রতিষ্ঠানটি।
সরেজমিনে দেখা গেছে, উপজেলা পরিষদ চত্বর এলাকায় সদ্য সংস্কার করা সড়কে আঙুল বা পা দিয়ে সামান্য ঘষা দিলেই পিচসহ পাথর উঠে আসছে। স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ, কাজের মান অত্যন্ত নিম্নমানের। এমনটি রোলারও নিয়মমাফিক ব্যবহার করা হয়নি। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কয়েকজন প্রত্যক্ষদর্শী বলেন, অনিয়ম ও দুর্নীতির পেছনে ঠিকাদার শহিদুর রহমান, সাবেক ইউএনও এবং কয়েকজন প্রভাবশালী জড়িত। তদন্ত হলে সবকিছু বের হয়ে আসবে।
অভিযোগের বিষয়ে জানতে চাইলে ঠিকাদার ও পৌর বিএনপির সভাপতি শহিদুর রহমান বলেন, ‘আমার লাইসেন্স ব্যবহার করে কাজ করা হয়েছে ঠিক। তবে কোনো অনিয়ম বা দুর্নীতির সঙ্গে আমার সম্পৃক্ততা নেই।’
এ বিষয়ে পৌরসভার সহকারী প্রকৌশলী সজল কুমার অনিয়মের বিষয়টি স্বীকার করে বলেন, গত বৃহস্পতিবার তৎকালীন ইউএনও শাহরিয়ার রহমান অনেকটা জোর করে ৪৫৬ মিটার সিল কোট সড়ক নির্মাণকাজের দায়িত্ব নেন। সেদিন ছুটি থাকায় এবং রাতের অন্ধকারে কাজ হওয়ায় পৌরসভা তা তদারকি করতে পারেনি। বিষয়টি নিয়ে তদন্ত করা হচ্ছে বলে জানান তিনি।
জানতে চাইলে উপজেলা বিএনপির সভাপতি এম এ ওয়াদুদ বলেন, পৌর বিএনপির সভাপতি শহিদুরের বিরুদ্ধে কিছু লোক অপপ্রচার চালাচ্ছে। এমন ঘটনার কোনো সত্যতা নেই। সত্যতা প্রমাণিত হলে সাংগঠনিকভাবে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। এদিকে বদলির কারণে পৌর প্রশাসক ও ইউএনও শাহরিয়ার রহমানের বক্তব্য নেওয়া সম্ভব হয়নি।

নওগাঁর ধামইরহাট উপজেলায় রাতের অন্ধকারে করা সড়ক সংস্কারকাজের (সিল কোট) অনিয়ম ভোরের আলোতেই ফাঁস হয়ে গেছে। সদ্য সিল কোট দেওয়া সড়কে আঙুল বোলালেই উঠে আসছে পিচ আর পাথর। গতকাল রোববার সকালে উপজেলা পরিষদ চত্বর এলাকার সড়কে এই চিত্র দেখা গেছে।
সড়ক সংস্কারে দুর্নীতি ও অনিয়মের অভিযোগ উঠেছে সাবেক পৌর প্রশাসক ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) শাহরিয়ার রহমান এবং ঠিকাদার, পৌর বিএনপির সভাপতি শহিদুর রহমানের বিরুদ্ধে। এসব অনিয়মে এলাকাবাসীর মধ্যে ক্ষোভ দেখা দিয়েছে।
জানা গেছে, সাবেক পৌর প্রশাসক ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) শাহরিয়ার রহমান গত শুক্রবার ধামইরহাট থেকে বদলি হন। তার আগের দিন (বৃহস্পতিবার) রাতে তড়িঘড়ি করে যেনতেনভাবে সড়ক সংস্কারকাজ করেন ঠিকাদার। অভিযোগ রয়েছে, বদলি হওয়ার আগে অনেকটা ‘জোর করে’ প্রকল্প নিয়ে ঠিকাদারকে দিয়ে কাজটি করান পৌর প্রশাসক শাহরিয়ার রহমান।
পৌরসভা সূত্রে জানা গেছে, ২০২৫-২৬ অর্থবছরে পৌরসভার অধীনে রিকোয়েস্ট ফর কোটেশন (আরএফকিউ) টেন্ডারের মধ্য দিয়ে ৯ লাখ ৯৯ হাজার টাকা ব্যয়ে উপজেলা পরিষদ চত্বরের ৩৯৫ মিটার সড়ক সংস্কারের কাজ পায় ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান শহিদুর ট্রেডার্স। তবে অতিরিক্ত আরও ৪৫৬ মিটার সড়ক সিল কোট করে প্রতিষ্ঠানটি।
সরেজমিনে দেখা গেছে, উপজেলা পরিষদ চত্বর এলাকায় সদ্য সংস্কার করা সড়কে আঙুল বা পা দিয়ে সামান্য ঘষা দিলেই পিচসহ পাথর উঠে আসছে। স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ, কাজের মান অত্যন্ত নিম্নমানের। এমনটি রোলারও নিয়মমাফিক ব্যবহার করা হয়নি। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কয়েকজন প্রত্যক্ষদর্শী বলেন, অনিয়ম ও দুর্নীতির পেছনে ঠিকাদার শহিদুর রহমান, সাবেক ইউএনও এবং কয়েকজন প্রভাবশালী জড়িত। তদন্ত হলে সবকিছু বের হয়ে আসবে।
অভিযোগের বিষয়ে জানতে চাইলে ঠিকাদার ও পৌর বিএনপির সভাপতি শহিদুর রহমান বলেন, ‘আমার লাইসেন্স ব্যবহার করে কাজ করা হয়েছে ঠিক। তবে কোনো অনিয়ম বা দুর্নীতির সঙ্গে আমার সম্পৃক্ততা নেই।’
এ বিষয়ে পৌরসভার সহকারী প্রকৌশলী সজল কুমার অনিয়মের বিষয়টি স্বীকার করে বলেন, গত বৃহস্পতিবার তৎকালীন ইউএনও শাহরিয়ার রহমান অনেকটা জোর করে ৪৫৬ মিটার সিল কোট সড়ক নির্মাণকাজের দায়িত্ব নেন। সেদিন ছুটি থাকায় এবং রাতের অন্ধকারে কাজ হওয়ায় পৌরসভা তা তদারকি করতে পারেনি। বিষয়টি নিয়ে তদন্ত করা হচ্ছে বলে জানান তিনি।
জানতে চাইলে উপজেলা বিএনপির সভাপতি এম এ ওয়াদুদ বলেন, পৌর বিএনপির সভাপতি শহিদুরের বিরুদ্ধে কিছু লোক অপপ্রচার চালাচ্ছে। এমন ঘটনার কোনো সত্যতা নেই। সত্যতা প্রমাণিত হলে সাংগঠনিকভাবে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। এদিকে বদলির কারণে পৌর প্রশাসক ও ইউএনও শাহরিয়ার রহমানের বক্তব্য নেওয়া সম্ভব হয়নি।

শরীয়তপুরের জাজিরায় পদ্মা সেতু রক্ষা বাঁধের ১০০ মিটার অংশ ধসে পড়ে গত ৩ নভেম্বর। এরপর অতিবাহিত হয়েছে এক মাসের বেশি সময়; কিন্তু ধস ঠেকাতে কোনো উদ্যোগ নেই। এ নিয়ে সংশ্লিষ্ট দুই প্রতিষ্ঠানের মধ্যে এখনো চলছে ঠেলাঠেলি।
০৮ ডিসেম্বর ২০২৪
পটুয়াখালী দশমিনা উপজেলায় আজ সোমবার সকাল ৮টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ থাকবে। বিষয়টি নিশ্চিত করেন পল্লী বিদ্যুৎ অফিসের এজিএম প্রকৌশলী মো. জাকির হোসেন।
৪ মিনিট আগে
পঞ্চগড়ে টানা তিন দিন সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের ঘরেই অবস্থান করছে। আজ সোমবার (৮ ডিসেম্বর) তেঁতুলিয়া আবহাওয়া অফিসে সকাল ৬টায় সর্বনিম্ন ১০ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে। বাতাসে আর্দ্রতা ছিল ৯৯ শতাংশ।
১৫ মিনিট আগে
পুকুর শুকিয়ে গেছে। গভীর নলকূপগুলোও বিকল। উপায় না দেখে ঘরের সামনে পুকুরে বড় গর্ত খুঁড়ে রাখা হয়েছে। তারপর সেখানে জমা হওয়া পানি ব্যবহার করতে হচ্ছে। এদিকে নদীতে পানি থাকলেও তা লোনা। কেউ কেউ সেই লোনা পানি ব্যবহার করায় দেখা দিচ্ছে নানা রোগব্যাধি।
৮ ঘণ্টা আগে