পাটগ্রাম (লালমনিরহাট) প্রতিনিধি
লালমনিরহাটের পাটগ্রাম থানায় হামলা ও ভাঙচুর চালিয়ে ভ্রাম্যমাণ আদালতে দণ্ডিত দুই আসামিকে ছিনিয়ে নেওয়ার ঘটনায় পুলিশ বাদী হয়ে মামলা করেছে। গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে পাটগ্রাম থানার উপপুলিশ পরিদর্শক (এসআই) হামিদুর রহমান প্রধান বাদী হয়ে ২৭ জনের নাম উল্লেখসহ অজ্ঞাতনামা আসামিদের নামে এ মামলা দায়ের করেন।
এদিকে একই সময় হাতীবান্ধা থানা ঘেরাও করে রাখার ঘটনায় ওই থানাতেও পুলিশ বাদী হয়ে একটি মামলা দায়ের করেছেন। মামলাটি করেছেন থানার সহকারী উপপরিদর্শক (এএসআই) সাহেদুল ইসলাম। মামলায় সরকারি কাজে বাধা, হত্যার উদ্দেশ্যে সরকারি কর্মচারীকে মারধর, সরকারি সম্পদের ক্ষতি ও চুরি এবং ভয়ভীতি দেখানোর অভিযোগ আনা হয়েছে।
এদিকে দুই মামলায় বিভিন্ন এলাকায় অভিযান চালিয়ে দুই মামলায় ৫ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তারা হলেন পাটগ্রামের বাউরা ইউনিয়নের ৫ নম্বর ওয়ার্ড বিএনপির সাধারণ সম্পাদক হাবিবুর রহমান, পাটগ্রাম ইউনিয়নের স্বেচ্ছাসেবক দলের সাংগঠনিক সম্পাদক মহিদুল ইসলাম মানিক, পাটগ্রাম পৌর ধরলা মোড় এলাকার স্থানীয় বাজারের নৈশপ্রহরী আবুল কালাম, পাটগ্রামের ভেতর বাজারের রেস্তোরাঁর কর্মচারী আব্দুর রশিদ এবং হাতীবান্ধা থানার মামলায় যুবদলকর্মী মাহাফুজার রহমান বিপ্লব।
এদিকে বিএনপিকে জড়িয়ে বিভ্রান্তিকর সংবাদ প্রচার ও উদ্ভূত পরিস্থিতি নিয়ে আজ শুক্রবার দুপুরে পাটগ্রাম উপজেলা ও পৌর বিএনপি সংবাদ সম্মেলন করেছে। পাটগ্রাম পূর্ব বাজারের বিএনপির কার্যালয়ে আয়োজিত এ সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য তুলে ধরেন বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য ব্যারিস্টার হাসান রাজীব প্রধান। তিনি দাবি করে বলেন, থানায় হামলা ও ভাঙচুরের ঘটনার সঙ্গে উপজেলা ও পৌর বিএনপির কোনো সংশ্লিষ্টতা নেই। কিন্তু কিছু গণমাধ্যমে এ নিয়ে বিভ্রান্তিকর সংবাদ প্রচার করা হয়েছে। দলের নাম ভাঙিয়ে কোনো ব্যক্তির অপকর্মের দায় বিএনপি অতীতেও নেয়নি, ভবিষ্যতেও নেবে না।
এ ছাড়া এ ঘটনায় নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে জাতীয় নাগরিক পার্টির উত্তরাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক সারজিস আলমের দেওয়া পোস্টকে ‘অনভিপ্রেত, উদ্দেশ্যমূলক ও দুঃখজনক’ বলে উল্লেখ করেন হাসান রাজীব প্রধান। সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, এ ঘটনায় তিন সদস্যের একটি তদন্ত কমিটি গঠন করেছে জেলা বিএনপি।
লালমনিরহাটের পাটগ্রাম থানায় হামলা ও ভাঙচুর চালিয়ে ভ্রাম্যমাণ আদালতে দণ্ডিত দুই আসামিকে ছিনিয়ে নেওয়ার ঘটনায় পুলিশ বাদী হয়ে মামলা করেছে। গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে পাটগ্রাম থানার উপপুলিশ পরিদর্শক (এসআই) হামিদুর রহমান প্রধান বাদী হয়ে ২৭ জনের নাম উল্লেখসহ অজ্ঞাতনামা আসামিদের নামে এ মামলা দায়ের করেন।
এদিকে একই সময় হাতীবান্ধা থানা ঘেরাও করে রাখার ঘটনায় ওই থানাতেও পুলিশ বাদী হয়ে একটি মামলা দায়ের করেছেন। মামলাটি করেছেন থানার সহকারী উপপরিদর্শক (এএসআই) সাহেদুল ইসলাম। মামলায় সরকারি কাজে বাধা, হত্যার উদ্দেশ্যে সরকারি কর্মচারীকে মারধর, সরকারি সম্পদের ক্ষতি ও চুরি এবং ভয়ভীতি দেখানোর অভিযোগ আনা হয়েছে।
এদিকে দুই মামলায় বিভিন্ন এলাকায় অভিযান চালিয়ে দুই মামলায় ৫ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তারা হলেন পাটগ্রামের বাউরা ইউনিয়নের ৫ নম্বর ওয়ার্ড বিএনপির সাধারণ সম্পাদক হাবিবুর রহমান, পাটগ্রাম ইউনিয়নের স্বেচ্ছাসেবক দলের সাংগঠনিক সম্পাদক মহিদুল ইসলাম মানিক, পাটগ্রাম পৌর ধরলা মোড় এলাকার স্থানীয় বাজারের নৈশপ্রহরী আবুল কালাম, পাটগ্রামের ভেতর বাজারের রেস্তোরাঁর কর্মচারী আব্দুর রশিদ এবং হাতীবান্ধা থানার মামলায় যুবদলকর্মী মাহাফুজার রহমান বিপ্লব।
এদিকে বিএনপিকে জড়িয়ে বিভ্রান্তিকর সংবাদ প্রচার ও উদ্ভূত পরিস্থিতি নিয়ে আজ শুক্রবার দুপুরে পাটগ্রাম উপজেলা ও পৌর বিএনপি সংবাদ সম্মেলন করেছে। পাটগ্রাম পূর্ব বাজারের বিএনপির কার্যালয়ে আয়োজিত এ সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য তুলে ধরেন বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য ব্যারিস্টার হাসান রাজীব প্রধান। তিনি দাবি করে বলেন, থানায় হামলা ও ভাঙচুরের ঘটনার সঙ্গে উপজেলা ও পৌর বিএনপির কোনো সংশ্লিষ্টতা নেই। কিন্তু কিছু গণমাধ্যমে এ নিয়ে বিভ্রান্তিকর সংবাদ প্রচার করা হয়েছে। দলের নাম ভাঙিয়ে কোনো ব্যক্তির অপকর্মের দায় বিএনপি অতীতেও নেয়নি, ভবিষ্যতেও নেবে না।
এ ছাড়া এ ঘটনায় নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে জাতীয় নাগরিক পার্টির উত্তরাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক সারজিস আলমের দেওয়া পোস্টকে ‘অনভিপ্রেত, উদ্দেশ্যমূলক ও দুঃখজনক’ বলে উল্লেখ করেন হাসান রাজীব প্রধান। সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, এ ঘটনায় তিন সদস্যের একটি তদন্ত কমিটি গঠন করেছে জেলা বিএনপি।
উপজেলা বিএনপির একাধিক নেতাকর্মী জানান, কর্নেল (অব.) মোস্তাফিজুর রহমান চৌধুরীর অনুসারী ও ভাবকী ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি পরিচয়ে আব্দুল জলিল শাহ একটি বিজ্ঞপ্তিতে তিনটি স্থানে তারেক রহমান ঘোষিত ৩১ দফা প্রচারের জন্য সভার আয়োজনের ঘোষণা দেন।
৯ মিনিট আগেশুক্রবার বিকেলে বাড়ির সামনে মামুন মিয়ার সাথে তার আপন ভাই আল আমিন মিয়া বন্ধকি কচুক্ষেত নিয়ে ঝগড়ায় জড়ায়। তাদের দুই ভাইয়ের ঝগড়া থামানোর জন্য ফুয়াদ মিয়া এগিয়ে গেলে মামুন মিয়া ক্ষিপ্ত হয়ে ওঠেন। এক পর্যায়ে মামুন হাতে থাকা ধারালো ছুরি দিয়ে ফুয়াদের বুকে আঘাত করে। এতে অজ্ঞান হয়ে মাটিতে লুটিয়ে পড়েন তিনি।
১১ মিনিট আগেএ সময় শিক্ষার্থীদের ’সন্ত্রাসীদের ঠিকানা, এই বাংলায় হবে না’, ’আমার ভাই মরলো কেন? তারেক জিয়া জবাব দে, ইন্টেরিম জবাব দে’, ’বিএনপির অনেক গুন ১০ মাসে ১০০ খুন’, ’পাথর মেরে করছে খুন, বিএনপির অনেক গুন’ ইত্যাদি স্লোগান দিতে দেখা যায়।
১৬ মিনিট আগেমিছিলটি উপজেলা মোড় হয়ে কোর্ট রোড প্রদক্ষিণ করে জেলখানা মোড় প্রদক্ষিণ শেষে পুনরায় উপজেলা পরিষদ এলাকায় এসে শেষ হয়। বিক্ষোভে অংশগ্রহণকারীরা দ্রুত সময়ের মধ্যে নৃশংস এ হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের গ্রেপ্তারের দাবি জানান।
২৪ মিনিট আগে