সাইফুল মাসুম ও কেএম হিমেল আহমেদ, রংপুর থেকে

নতুন বছর, অর্থাৎ ২০২৪ সালের ৭ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন। প্রতীক বরাদ্দ হওয়ার পরপরই প্রার্থীরা নেমে পড়েছেন প্রচারণায়। তবে রংপুর-৩ (সদর উপজেলা) আসনে নেই খুব একটা উত্তাপ। এই আসন থেকে নির্বাচনে লড়ছেন জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান জি এম কাদের। সেই অর্থে তাঁর কোনো প্রতিদ্বন্দ্বী না থাকায় নির্বাচনের উত্তাপ খুব একটা নেই এই আসনে। তবে এই আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে নির্বাচন করছেন তৃতীয় লিঙ্গের আনোয়ারা ইসলাম রাণী। নির্বাচনের উত্তাপ না থাকলেও তাঁকে নিয়ে চলছে বেশ আলোচনা।
রংপুর-৩ (সদর উপজেলা) আসনটি জাতীয় পার্টির ঘাঁটি হিসেবে পরিচিত। জি এম কাদেরের বিপরীতে প্রথমে এই আসেন ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ প্রার্থী দিলেও পরে তা প্রত্যাহার করে নেয়। ফলে লাঙ্গলের প্রার্থী একতরফা জয় পাবেন এমন ধারণায় সংসদীয় আসনটিতে তেমন নির্বাচনী আমেজ নেই।
আজ বুধবার সকালে নগরীর কামারপাড়া মোড়, জাহাজ কোম্পানি মোড়, গুপ্তপাড়া ও প্রেসক্লাব এলাকা ঘুরে কোনো প্রার্থীর পোস্টার, ফেস্টুন কিংবা কোনো প্রচার মিছিল চোখে পড়েনি। তবে মানুষের মুখে মুখে আলোচনায় রয়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী তৃতীয় লিঙ্গের আনোয়ারা ইসলাম রাণী। তিনি এই নির্বাচনে ‘ইগল’ প্রতীক নিয়ে জি এম কাদের বিরুদ্ধে লড়বেন।
নগরীর গুপ্তপাড়া এলাকার বাসিন্দা মো. জুয়েল বলেন, ‘দীর্ঘদিন এই আসনে জাতীয় পার্টি থেকে নির্বাচিত হয়ে আসছে। যেই নির্বাচিত হয়, সেই ঢাকা চলে যায়। এবার নতুন মুখ তৃতীয় লিঙ্গের রাণী আপা দাঁড়িয়েছে, সঠিক ভোট হলে আমরা তাকেই সমর্থন করব।’
নাম প্রকাশ না করার শর্তে স্থানীয় এক চা-দোকানি বলেন, ‘কবে আমরা ভোট দিতে পেরেছি, তা ভুলে গেছি। একজন দাঁড়ান, তিনিই জিতে যান। ভোট দেওয়ার দরকার হয় না।’ এবারের নির্বাচনে কী হবে তা তিনি জানেন না।
তবে নগরীর কামারপাড়া এলাকার বাসিন্দা বাবুল জাতীয় পার্টি ও জি এম কাদেরের পক্ষে একাত্মতা পোষণ করে বলেন, ‘দলের (জাতীয় পার্টি) পক্ষে যাকে দাঁড় করানো হয়েছে তাকেই আমরা নির্বাচিত করব। আমরা বাকি প্রার্থীদের চিনি না। এখানে দীর্ঘদিন ধরে জাতীয় পার্টির পক্ষে প্রার্থীরা নির্বাচিত হয়ে আসছে, এবারও তা হবে।’
এই আসনে ১৯৮৬ সাল থেকে জাতীয় পার্টির প্রার্থীরা একটানা জয়লাভ করে আসছে। এই আসন থেকে পাঁচ বার জয়লাভ করেছেন জাতীয় পার্টি প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান ও সাবেক রাষ্ট্রপতি প্রয়াত হুসেইন মুহাম্মদ এরশাদ। ২০১৯ সালে উপনির্বাচনে তাঁর সন্তান সাদ এরশাদ সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন।
এবার সংসদ নির্বাচনে রংপুর-৩ আসনে অন্যান্য প্রার্থীদের মধ্যে রয়েছেন—একতারা প্রতীকে বাংলাদেশ সুপ্রিম পার্টির আব্দুর রহমান রেজু, ডাব প্রতীকে বাংলাদেশ কংগ্রেসের একরামুল হক, মশাল প্রতীকে জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের (জাসদ) সহিদুল ইসলাম। এ ছাড়া আম প্রতীক নিয়ে প্রার্থী হয়েছেন ন্যাশনাল পিপলস পার্টির শফিউল আলম।

নতুন বছর, অর্থাৎ ২০২৪ সালের ৭ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন। প্রতীক বরাদ্দ হওয়ার পরপরই প্রার্থীরা নেমে পড়েছেন প্রচারণায়। তবে রংপুর-৩ (সদর উপজেলা) আসনে নেই খুব একটা উত্তাপ। এই আসন থেকে নির্বাচনে লড়ছেন জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান জি এম কাদের। সেই অর্থে তাঁর কোনো প্রতিদ্বন্দ্বী না থাকায় নির্বাচনের উত্তাপ খুব একটা নেই এই আসনে। তবে এই আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে নির্বাচন করছেন তৃতীয় লিঙ্গের আনোয়ারা ইসলাম রাণী। নির্বাচনের উত্তাপ না থাকলেও তাঁকে নিয়ে চলছে বেশ আলোচনা।
রংপুর-৩ (সদর উপজেলা) আসনটি জাতীয় পার্টির ঘাঁটি হিসেবে পরিচিত। জি এম কাদেরের বিপরীতে প্রথমে এই আসেন ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ প্রার্থী দিলেও পরে তা প্রত্যাহার করে নেয়। ফলে লাঙ্গলের প্রার্থী একতরফা জয় পাবেন এমন ধারণায় সংসদীয় আসনটিতে তেমন নির্বাচনী আমেজ নেই।
আজ বুধবার সকালে নগরীর কামারপাড়া মোড়, জাহাজ কোম্পানি মোড়, গুপ্তপাড়া ও প্রেসক্লাব এলাকা ঘুরে কোনো প্রার্থীর পোস্টার, ফেস্টুন কিংবা কোনো প্রচার মিছিল চোখে পড়েনি। তবে মানুষের মুখে মুখে আলোচনায় রয়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী তৃতীয় লিঙ্গের আনোয়ারা ইসলাম রাণী। তিনি এই নির্বাচনে ‘ইগল’ প্রতীক নিয়ে জি এম কাদের বিরুদ্ধে লড়বেন।
নগরীর গুপ্তপাড়া এলাকার বাসিন্দা মো. জুয়েল বলেন, ‘দীর্ঘদিন এই আসনে জাতীয় পার্টি থেকে নির্বাচিত হয়ে আসছে। যেই নির্বাচিত হয়, সেই ঢাকা চলে যায়। এবার নতুন মুখ তৃতীয় লিঙ্গের রাণী আপা দাঁড়িয়েছে, সঠিক ভোট হলে আমরা তাকেই সমর্থন করব।’
নাম প্রকাশ না করার শর্তে স্থানীয় এক চা-দোকানি বলেন, ‘কবে আমরা ভোট দিতে পেরেছি, তা ভুলে গেছি। একজন দাঁড়ান, তিনিই জিতে যান। ভোট দেওয়ার দরকার হয় না।’ এবারের নির্বাচনে কী হবে তা তিনি জানেন না।
তবে নগরীর কামারপাড়া এলাকার বাসিন্দা বাবুল জাতীয় পার্টি ও জি এম কাদেরের পক্ষে একাত্মতা পোষণ করে বলেন, ‘দলের (জাতীয় পার্টি) পক্ষে যাকে দাঁড় করানো হয়েছে তাকেই আমরা নির্বাচিত করব। আমরা বাকি প্রার্থীদের চিনি না। এখানে দীর্ঘদিন ধরে জাতীয় পার্টির পক্ষে প্রার্থীরা নির্বাচিত হয়ে আসছে, এবারও তা হবে।’
এই আসনে ১৯৮৬ সাল থেকে জাতীয় পার্টির প্রার্থীরা একটানা জয়লাভ করে আসছে। এই আসন থেকে পাঁচ বার জয়লাভ করেছেন জাতীয় পার্টি প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান ও সাবেক রাষ্ট্রপতি প্রয়াত হুসেইন মুহাম্মদ এরশাদ। ২০১৯ সালে উপনির্বাচনে তাঁর সন্তান সাদ এরশাদ সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন।
এবার সংসদ নির্বাচনে রংপুর-৩ আসনে অন্যান্য প্রার্থীদের মধ্যে রয়েছেন—একতারা প্রতীকে বাংলাদেশ সুপ্রিম পার্টির আব্দুর রহমান রেজু, ডাব প্রতীকে বাংলাদেশ কংগ্রেসের একরামুল হক, মশাল প্রতীকে জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের (জাসদ) সহিদুল ইসলাম। এ ছাড়া আম প্রতীক নিয়ে প্রার্থী হয়েছেন ন্যাশনাল পিপলস পার্টির শফিউল আলম।

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে নির্বাচন কমিশনে জমা দেওয়া হলফনামা অনুযায়ী গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি ও ডাকসুর সাবেক ভিপি নুরুল হক নুরের মোট সম্পদের পরিমাণ ৮৯ লাখ ৮২ হাজার ৮৪১ টাকা। তাঁর স্ত্রী মারিয়া আক্তারের সম্পদের পরিমাণ ২ লাখ ৬৬ হাজার ৮১৮ টাকা। তাঁদের কোনো স্বর্ণালংকার নেই।
১ ঘণ্টা আগে
সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে এসে মারা যাওয়া মো. নিরব হোসেন (৫৬) দৈনিক জনকণ্ঠের সাবেক প্রশাসনিক কর্মকর্তা। তাঁর বাড়ি পটুয়াখালীর বাউফল উপজেলার নাজিরপুর ইউনিয়নের বড় ডালিমা গ্রামে। রাজধানীর বড় মগবাজারে তিনি পরিবারসহ বসবাস করতেন।
১ ঘণ্টা আগে
ভিডিওতে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তির (ঠিকাদার প্রতিনিধি) সঙ্গে কথা বলার আগে কাজের বিলের ফাইল স্বাক্ষর করার সময় ৪৫ হাজার টাকা নেওয়ার বিষয়টিও উঠে আসে। এ ছাড়া নতুন করে আরও পাঁচ হাজার টাকা না দেওয়ায় গড়িমসি করতে থাকেন ওই প্রকৌশলী। একপর্যায়ে তাঁকে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তির কাছ থেকে টাকা নিয়ে পকেটে রাখতে দেখা যায়।
২ ঘণ্টা আগে
চট্টগ্রামের আনোয়ারায় কনকনে শীতের মধ্যে সড়কের পাশ থেকে উদ্ধার হওয়া দুই শিশুর পরিচয় শনাক্ত হয়েছে। তাদের বাড়ি খাগড়াছড়ি জেলার মানিকছড়ি উপজেলায়।
২ ঘণ্টা আগে