চিরিরবন্দর (দিনাজপুর) প্রতিনিধি

দিনাজপুরের চিরিরবন্দরে সাইতাড়া ইউনিয়নের চড়কডাঙ্গা এলাকায় কৃষিজমির শ্রেণি পরিবর্তন এবং পিচের পাকা রাস্তা নষ্ট করে বালু-মাটি উত্তোলন ও বিপণন বন্ধের দাবিতে মানববন্ধন কর্মসূচি পালিত হয়েছে।
আজ বুধবার বেলা সাড়ে ১০টা থেকে ঘণ্টাব্যাপী চড়কডাঙ্গা বাজার এলাকায় সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর উপস্থিতিতে এই মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়।
এতে অংশগ্রহণ করে চড়কডাঙ্গা এলাকার পূর্ব সাইতাড়া প্রাথমিক বিদ্যালয়, পূর্ব সাইতাড়া বালিকা উচ্চবিদ্যালয়, সুখীপীড় দাখিল মাদ্রাসা, পূর্ব সাইতাড়া হাফেজিয়া ইয়াতিম খানা ও কুশুলপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা।
মানববন্ধনে বক্তারা বলেন, ‘দীর্ঘদিন ধরে উপজেলার কাঁকড়া নদী থেকে বালু উত্তোলন করে আসছে অবৈধ ভারী ডাম্পট্রাক। এটি চলাচলের কারণে ফিরিঙ্গিঘাট থেকে আইয়ুবসাড়ির মোড় পর্যন্ত চার কিলোমিটার পাকা সড়ক ও গ্রামীণ রাস্তাঘাট নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। রাস্তার ধুলাবালুতে দেখা দিচ্ছে মানুষের শ্বাসকষ্টসহ নানা রকম রোগবালাই। এর সঙ্গে নষ্ট হচ্ছে পরিবেশ। প্রশাসনের নাগের ডগায় অবাধে চলছে কাঁকড়া নদী থেকে বালু উত্তোলন। অন্যদিকে কৃষিজমির শ্রেণি পরিবর্তন করে মাটি বিপণন করলেও যেন দেখার কেউ নেই! আমরা এসব সমস্যার দ্রুত সমাধান চাই।’
এ বিষয়ে চিরিরবন্দর উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) মো. খালিদ হাসান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বালু উত্তোলন ও বিপণন বন্ধে আমাদের অভিযান অব্যাহত আছে। তবে চড়কডাঙ্গা এলাকায় বালুবাহী ডাম্পট্রাক চলাচলের কারণে পিচের রাস্তা নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। শিগগিরই এ বিষয়ে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।’
বীর মুক্তিযোদ্ধা শাহ্ বুল্লা মাস্টারের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত এই মানববন্ধন কর্মসূচিতে বক্তব্য রাখেন পূর্ব সাইতাড়া উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক শ্রী জ্যোতিষ চন্দ্র রায়, পূর্ব সাইতাড়া দারুল হুদা দাখিল মাদ্রাসার সুপার আলতাফ হোসেন সিদ্দিকী, বালিকা উচ্চবিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মো. মকবুল হোসেন, ইউপি সদস্য আবদুল্লাহ, ব্যবসায়ী ইয়াকুব আলী প্রমুখ।

দিনাজপুরের চিরিরবন্দরে সাইতাড়া ইউনিয়নের চড়কডাঙ্গা এলাকায় কৃষিজমির শ্রেণি পরিবর্তন এবং পিচের পাকা রাস্তা নষ্ট করে বালু-মাটি উত্তোলন ও বিপণন বন্ধের দাবিতে মানববন্ধন কর্মসূচি পালিত হয়েছে।
আজ বুধবার বেলা সাড়ে ১০টা থেকে ঘণ্টাব্যাপী চড়কডাঙ্গা বাজার এলাকায় সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর উপস্থিতিতে এই মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়।
এতে অংশগ্রহণ করে চড়কডাঙ্গা এলাকার পূর্ব সাইতাড়া প্রাথমিক বিদ্যালয়, পূর্ব সাইতাড়া বালিকা উচ্চবিদ্যালয়, সুখীপীড় দাখিল মাদ্রাসা, পূর্ব সাইতাড়া হাফেজিয়া ইয়াতিম খানা ও কুশুলপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা।
মানববন্ধনে বক্তারা বলেন, ‘দীর্ঘদিন ধরে উপজেলার কাঁকড়া নদী থেকে বালু উত্তোলন করে আসছে অবৈধ ভারী ডাম্পট্রাক। এটি চলাচলের কারণে ফিরিঙ্গিঘাট থেকে আইয়ুবসাড়ির মোড় পর্যন্ত চার কিলোমিটার পাকা সড়ক ও গ্রামীণ রাস্তাঘাট নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। রাস্তার ধুলাবালুতে দেখা দিচ্ছে মানুষের শ্বাসকষ্টসহ নানা রকম রোগবালাই। এর সঙ্গে নষ্ট হচ্ছে পরিবেশ। প্রশাসনের নাগের ডগায় অবাধে চলছে কাঁকড়া নদী থেকে বালু উত্তোলন। অন্যদিকে কৃষিজমির শ্রেণি পরিবর্তন করে মাটি বিপণন করলেও যেন দেখার কেউ নেই! আমরা এসব সমস্যার দ্রুত সমাধান চাই।’
এ বিষয়ে চিরিরবন্দর উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) মো. খালিদ হাসান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বালু উত্তোলন ও বিপণন বন্ধে আমাদের অভিযান অব্যাহত আছে। তবে চড়কডাঙ্গা এলাকায় বালুবাহী ডাম্পট্রাক চলাচলের কারণে পিচের রাস্তা নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। শিগগিরই এ বিষয়ে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।’
বীর মুক্তিযোদ্ধা শাহ্ বুল্লা মাস্টারের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত এই মানববন্ধন কর্মসূচিতে বক্তব্য রাখেন পূর্ব সাইতাড়া উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক শ্রী জ্যোতিষ চন্দ্র রায়, পূর্ব সাইতাড়া দারুল হুদা দাখিল মাদ্রাসার সুপার আলতাফ হোসেন সিদ্দিকী, বালিকা উচ্চবিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মো. মকবুল হোসেন, ইউপি সদস্য আবদুল্লাহ, ব্যবসায়ী ইয়াকুব আলী প্রমুখ।

রাষ্ট্রীয় শোক এবং পুলিশের নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করে রাজধানীতে আতশবাজি ফোটানো ও ফানুস উড়িয়ে খ্রিষ্টীয় নববর্ষ উদ্যাপন করেছে নগরবাসী। খ্রিষ্টীয় নববর্ষ ২০২৬-এর প্রথম প্রহরে নগরজুড়ে বাসাবাড়ির ছাদে ছাদে আতশবাজি ফোটানো ও ফানুস ওড়ানোর দৃশ্য দেখা যায়। এ সময় চারপাশে বিকট শব্দ শোনা যায়।
১ ঘণ্টা আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে নির্বাচন কমিশনে জমা দেওয়া হলফনামা অনুযায়ী গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি ও ডাকসুর সাবেক ভিপি নুরুল হক নুরের মোট সম্পদের পরিমাণ ৮৯ লাখ ৮২ হাজার ৮৪১ টাকা। তাঁর স্ত্রী মারিয়া আক্তারের সম্পদের পরিমাণ ২ লাখ ৬৬ হাজার ৮১৮ টাকা। তাঁদের কোনো স্বর্ণালংকার নেই।
২ ঘণ্টা আগে
সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে এসে মারা যাওয়া মো. নিরব হোসেন (৫৬) দৈনিক জনকণ্ঠের সাবেক প্রশাসনিক কর্মকর্তা। তাঁর বাড়ি পটুয়াখালীর বাউফল উপজেলার নাজিরপুর ইউনিয়নের বড় ডালিমা গ্রামে। রাজধানীর বড় মগবাজারে তিনি পরিবারসহ বসবাস করতেন।
৩ ঘণ্টা আগে
ভিডিওতে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তির (ঠিকাদার প্রতিনিধি) সঙ্গে কথা বলার আগে কাজের বিলের ফাইল স্বাক্ষর করার সময় ৪৫ হাজার টাকা নেওয়ার বিষয়টিও উঠে আসে। এ ছাড়া নতুন করে আরও পাঁচ হাজার টাকা না দেওয়ায় গড়িমসি করতে থাকেন ওই প্রকৌশলী। একপর্যায়ে তাঁকে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তির কাছ থেকে টাকা নিয়ে পকেটে রাখতে দেখা যায়।
৪ ঘণ্টা আগে