নাইমুর রহমান, নাটোর

নাটোরের রাজনীতিতে একক আধিপত্য সদর আসনের সাংসদ ও জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক শফিকুল ইসলাম শিমুলের। শিমুলের বিরোধিতার কারণে সাত বছর ধরে দলীয় কর্মসূচিতে অংশ নিতে পারেন না জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও সাংসদ আবদুল কুদ্দুস। তিনি নিজেই এ কথা জানিয়েছেন। আর জীবনের শঙ্কা প্রকাশ করে সংসদ সদস্যের পদ থেকে পদত্যাগের কথা ভাবছেন সংরক্ষিত নারী সাংসদ রত্না আহমেদ। ২৭ জুলাই স্বেচ্ছাসেবক লীগের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর ভার্চুয়াল অনুষ্ঠানে এমন অভিযোগ করেন তাঁরা।
নাটোরের আওয়ামী লীগ নেতারা বলছেন, নাটোরের রাজনীতিতে সাংসদ শিমুলই সব নিয়ন্ত্রণ করছেন। নিজের ইচ্ছেয় ইউনিয়ন ও পৌর কমিটি দিচ্ছেন। সেখানে দলীয় সভাপতির কোনো মতামত নেওয়া হয়নি। তাঁর হুমকির কারণে জেলা শহরে বাসা ভাড়া করেও থাকতে পারেননি জেলা সভাপতি আবদুল কুদ্দুস। হুমকির কারণে বাড়িওয়ালা ভাড়ার টাকা পর্যন্ত ফিরিয়ে দিতে বাধ্য হয়েছেন। সভাপতির স্বাক্ষর জাল করে জেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের কমিটি প্রধানমন্ত্রীর কাছে জমা দিয়েছেন। এ নিয়ে জেলার নেতা ও সাংসদেরা দলীয় হাইকমান্ড এবং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে লিখিত অভিযোগ করেছেন।
এই অভিযোগ প্রসঙ্গে সাংসদ শফিকুল ইসলাম শিমুল সংবাদমাধ্যমকে বলেছেন, জেলা সভাপতির বক্তব্যে তাঁর নাম আসেনি। আর এ রকম কিছু ঘটে থাকলে সভাপতি তাঁকে জানাতে পারতেন। সেটা না করে সভাপতি কাকে খুশি করার জন্য এসব বলছেন, তা তিনি বুঝতে পারছেন না।
জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও সদর উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান শরিফুল ইসলাম রমজান বলেন, ‘একজন বর্ষীয়ান নেতাকে যখন কেঁদে কেঁদে নিজের কষ্টের কথা জানাতে হয়, তখন এর চেয়ে খারাপ আর কিছু হতে পারে না। তাঁদের মতো আমিও বারবার সেই একই ব্যক্তি কর্তৃক বাধাগ্রস্ত হচ্ছি। এখন তিনি সাংগঠনিক কর্মকাণ্ডেও ক্যাডার দ্বারা বাধা সৃষ্টি করেন। দলের মূল সংগঠনের অঙ্গসংগঠন হয়েও স্বেচ্ছাসেবক লীগকে রাস্তার ধারে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতি বানিয়ে শ্রদ্ধা জানাতে হয়, এই হলো বাস্তবতা।’
সাংগঠনিক সম্পাদক ও সাংসদ শহিদুল ইসলাম বকুল বলেন, ‘নাটোরের রাজনীতি এক ব্যক্তি নিয়ন্ত্রণ করেন। তাঁর একক আধিপত্যে উপজেলা পর্যায়ে দল নিষ্ক্রিয় হয়ে আছে। দলে গতি ফেরানোর বদলে বিভাজন উৎসাহিত করছেন শফিকুল ইসলাম শিমুল। আমরা এই অবস্থার পরিবর্তন চাই।’
আওয়ামী লীগের নেতারাই বলছেন, নামেই জেলা আওয়ামী লীগের কার্যালয়। কিন্তু বাস্তবে এটা হলো সাংসদ শিমুলের কার্যালয়। তাঁর সমর্থক ছাড়া কেউ এখানে প্রবেশ করতে পারেন না। দেখে মনে হয় নাটোরে শিমুলের রাজত্ব চলছে। যাঁরাই তাঁর বিরোধিতা করছেন তাঁদের বিভিন্নভাবে নির্যাতন করছেন কিংবা ভয়ভীতি দেখাচ্ছেন।
২৭ জুলাই জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আবদুল কুদ্দুস ভার্চুয়াল আলোচনা সভায় বলেন, ‘আমি জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি হওয়ার পর সব সময় নেতা-কর্মীদের সঙ্গে থাকতে নাটোরে বাসা ভাড়া নিয়েছিলাম। কিন্তু বাসার মালিককে পিস্তলের ভয় দেখিয়ে আমাকে বিতাড়িত করতে হুমকি দেওয়া হয়। বাসার মালিক আমাকে বলেন, আমাদের জীবন আগে। তখন আমি বাসা ভাড়ার জামানতের টাকা ফেরত নিই। আমাকে নাটোরে একটি অফিস দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু আমি সেই অফিসে ঢুকতে পারিনি। মাঝেমধ্যে আমি নাটোরে অফিসে যেতাম।’
জীবন নিয়ে শঙ্কার কথা জানিয়ে সংরক্ষিত মহিলা আসনের সংসদ সদস্য রত্না আহমেদ বলেন, ‘হয়তো আমারও জীবন চলে যেতে পারে যেকোনো মুহূর্তে। আমার স্বামী বেঁচে থাকতে কোনো দিন আমার বাড়িতে চোর ঢোকার সাহস পায়নি। অথচ সংসদ সদস্য হিসেবে আমি যেদিন সংসদ অধিবেশনে যোগ দিয়েছি, সেই রাতে আমার বাড়িতে দুর্বৃত্ত প্রবেশ করে বিছানায় হাঁসুয়া রেখে যাওয়ার দুঃসাহস দেখায়।’
সাংসদ রত্না বলেন, ‘একজন সাংসদ হওয়া যদি আমার অপরাধ হয়ে থাকে তবে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে গিয়ে আমি রিজাইন দিতে চাই। আমার সাংসদ থাকার দরকার নাই। আমি জনগণের কাছে যেতে পারি না। বিভিন্ন কর্মসূচিতে বাধা দেওয়া হয় স্থানীয় সাংসদ শফিকুল ইসলাম শিমুলের নাম করে। আমি এর প্রতিকার চাই। দেয়ালে আমার পিঠ ঠেকে গেছে।’
আওয়ামী লীগের রাজশাহী বিভাগের দায়িত্বপ্রাপ্ত সাংগঠনিক সম্পাদক এস এম কামাল হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমি ওখানে সবাইকে নিয়ে আগে মিটিং করেছিলাম। দলীয় সাধারণ সম্পাদক ভার্চুয়ালি অংশগ্রহণও করেছিলেন। নাটোরের রাজনীতিতে প্রতিযোগিতা ও প্রতিদ্বন্দ্বিতা আছে। যদি কোনো সংকট থাকে, কারও বিরুদ্ধে কোনো অভিযোগ থাকে, তা আমাদের কাছে লিখিতভাবে জানাতে পারেন। আমরা তদন্ত করে সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেব।’

নাটোরের রাজনীতিতে একক আধিপত্য সদর আসনের সাংসদ ও জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক শফিকুল ইসলাম শিমুলের। শিমুলের বিরোধিতার কারণে সাত বছর ধরে দলীয় কর্মসূচিতে অংশ নিতে পারেন না জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও সাংসদ আবদুল কুদ্দুস। তিনি নিজেই এ কথা জানিয়েছেন। আর জীবনের শঙ্কা প্রকাশ করে সংসদ সদস্যের পদ থেকে পদত্যাগের কথা ভাবছেন সংরক্ষিত নারী সাংসদ রত্না আহমেদ। ২৭ জুলাই স্বেচ্ছাসেবক লীগের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর ভার্চুয়াল অনুষ্ঠানে এমন অভিযোগ করেন তাঁরা।
নাটোরের আওয়ামী লীগ নেতারা বলছেন, নাটোরের রাজনীতিতে সাংসদ শিমুলই সব নিয়ন্ত্রণ করছেন। নিজের ইচ্ছেয় ইউনিয়ন ও পৌর কমিটি দিচ্ছেন। সেখানে দলীয় সভাপতির কোনো মতামত নেওয়া হয়নি। তাঁর হুমকির কারণে জেলা শহরে বাসা ভাড়া করেও থাকতে পারেননি জেলা সভাপতি আবদুল কুদ্দুস। হুমকির কারণে বাড়িওয়ালা ভাড়ার টাকা পর্যন্ত ফিরিয়ে দিতে বাধ্য হয়েছেন। সভাপতির স্বাক্ষর জাল করে জেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের কমিটি প্রধানমন্ত্রীর কাছে জমা দিয়েছেন। এ নিয়ে জেলার নেতা ও সাংসদেরা দলীয় হাইকমান্ড এবং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে লিখিত অভিযোগ করেছেন।
এই অভিযোগ প্রসঙ্গে সাংসদ শফিকুল ইসলাম শিমুল সংবাদমাধ্যমকে বলেছেন, জেলা সভাপতির বক্তব্যে তাঁর নাম আসেনি। আর এ রকম কিছু ঘটে থাকলে সভাপতি তাঁকে জানাতে পারতেন। সেটা না করে সভাপতি কাকে খুশি করার জন্য এসব বলছেন, তা তিনি বুঝতে পারছেন না।
জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও সদর উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান শরিফুল ইসলাম রমজান বলেন, ‘একজন বর্ষীয়ান নেতাকে যখন কেঁদে কেঁদে নিজের কষ্টের কথা জানাতে হয়, তখন এর চেয়ে খারাপ আর কিছু হতে পারে না। তাঁদের মতো আমিও বারবার সেই একই ব্যক্তি কর্তৃক বাধাগ্রস্ত হচ্ছি। এখন তিনি সাংগঠনিক কর্মকাণ্ডেও ক্যাডার দ্বারা বাধা সৃষ্টি করেন। দলের মূল সংগঠনের অঙ্গসংগঠন হয়েও স্বেচ্ছাসেবক লীগকে রাস্তার ধারে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতি বানিয়ে শ্রদ্ধা জানাতে হয়, এই হলো বাস্তবতা।’
সাংগঠনিক সম্পাদক ও সাংসদ শহিদুল ইসলাম বকুল বলেন, ‘নাটোরের রাজনীতি এক ব্যক্তি নিয়ন্ত্রণ করেন। তাঁর একক আধিপত্যে উপজেলা পর্যায়ে দল নিষ্ক্রিয় হয়ে আছে। দলে গতি ফেরানোর বদলে বিভাজন উৎসাহিত করছেন শফিকুল ইসলাম শিমুল। আমরা এই অবস্থার পরিবর্তন চাই।’
আওয়ামী লীগের নেতারাই বলছেন, নামেই জেলা আওয়ামী লীগের কার্যালয়। কিন্তু বাস্তবে এটা হলো সাংসদ শিমুলের কার্যালয়। তাঁর সমর্থক ছাড়া কেউ এখানে প্রবেশ করতে পারেন না। দেখে মনে হয় নাটোরে শিমুলের রাজত্ব চলছে। যাঁরাই তাঁর বিরোধিতা করছেন তাঁদের বিভিন্নভাবে নির্যাতন করছেন কিংবা ভয়ভীতি দেখাচ্ছেন।
২৭ জুলাই জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আবদুল কুদ্দুস ভার্চুয়াল আলোচনা সভায় বলেন, ‘আমি জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি হওয়ার পর সব সময় নেতা-কর্মীদের সঙ্গে থাকতে নাটোরে বাসা ভাড়া নিয়েছিলাম। কিন্তু বাসার মালিককে পিস্তলের ভয় দেখিয়ে আমাকে বিতাড়িত করতে হুমকি দেওয়া হয়। বাসার মালিক আমাকে বলেন, আমাদের জীবন আগে। তখন আমি বাসা ভাড়ার জামানতের টাকা ফেরত নিই। আমাকে নাটোরে একটি অফিস দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু আমি সেই অফিসে ঢুকতে পারিনি। মাঝেমধ্যে আমি নাটোরে অফিসে যেতাম।’
জীবন নিয়ে শঙ্কার কথা জানিয়ে সংরক্ষিত মহিলা আসনের সংসদ সদস্য রত্না আহমেদ বলেন, ‘হয়তো আমারও জীবন চলে যেতে পারে যেকোনো মুহূর্তে। আমার স্বামী বেঁচে থাকতে কোনো দিন আমার বাড়িতে চোর ঢোকার সাহস পায়নি। অথচ সংসদ সদস্য হিসেবে আমি যেদিন সংসদ অধিবেশনে যোগ দিয়েছি, সেই রাতে আমার বাড়িতে দুর্বৃত্ত প্রবেশ করে বিছানায় হাঁসুয়া রেখে যাওয়ার দুঃসাহস দেখায়।’
সাংসদ রত্না বলেন, ‘একজন সাংসদ হওয়া যদি আমার অপরাধ হয়ে থাকে তবে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে গিয়ে আমি রিজাইন দিতে চাই। আমার সাংসদ থাকার দরকার নাই। আমি জনগণের কাছে যেতে পারি না। বিভিন্ন কর্মসূচিতে বাধা দেওয়া হয় স্থানীয় সাংসদ শফিকুল ইসলাম শিমুলের নাম করে। আমি এর প্রতিকার চাই। দেয়ালে আমার পিঠ ঠেকে গেছে।’
আওয়ামী লীগের রাজশাহী বিভাগের দায়িত্বপ্রাপ্ত সাংগঠনিক সম্পাদক এস এম কামাল হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমি ওখানে সবাইকে নিয়ে আগে মিটিং করেছিলাম। দলীয় সাধারণ সম্পাদক ভার্চুয়ালি অংশগ্রহণও করেছিলেন। নাটোরের রাজনীতিতে প্রতিযোগিতা ও প্রতিদ্বন্দ্বিতা আছে। যদি কোনো সংকট থাকে, কারও বিরুদ্ধে কোনো অভিযোগ থাকে, তা আমাদের কাছে লিখিতভাবে জানাতে পারেন। আমরা তদন্ত করে সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেব।’

ময়মনসিংহের ত্রিশাল উপজেলার বৈলর ইউনিয়নের মঠবাড়ী গ্রামের এই ভিক্ষুক হলেন আবুল মুনসুর ফকির। আসন্ন ২০২৬ সালের জাতীয় সংসদ নির্বাচনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন তিনি।
১১ মিনিট আগে
নেত্রকোনা-৪ (মদন, মোহনগঞ্জ, খালিয়াজুরী) আসনে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী ও সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবর মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন। একই আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন তাঁর স্ত্রী তাহমিনা জামান শ্রাবণী।
১৫ মিনিট আগে
পটুয়াখালী-৩ (গলাচিপা-দশমিনা) গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন। এ ছাড়া স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে হাসান মামুনসহ আরও দুজন মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন।
৩০ মিনিট আগে
গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর বলেছেন, এনসিপি জামায়াতে বিলীন হয়ে যায়নি এবং গণঅধিকার পরিষদও কোনো রাজনৈতিক দলের সঙ্গে বিলীন হয়নি। গণঅধিকার পরিষদ একটি নিবন্ধিত রাজনৈতিক দল হিসেবে স্বতন্ত্র অবস্থানেই রয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেত্রিশাল (ময়মনসিংহ) প্রতিনিধি

জীবন কেটেছে অভাব-অনটনে। নেই কোনো ঘরবাড়ি। পথেঘাটে ভিক্ষা করে দুমুঠো ভাতের জোগান দেন তিনি। তবুও স্বপ্ন দেখেন, জনপ্রতিনিধি হয়ে একদিন জাতীয় সংসদে যাবেন। সেখানে বড় বড় নেতাদের সামনে তাঁর মতো দুঃখী-দরিদ্র মানুষের কষ্টের কথা তুলে ধরবেন তিনি। এই স্বপ্নপূরণের আশায় আজ সোমবার ময়মনসিংহ-৭ (ত্রিশাল) আসন থেকে এমপি প্রার্থী হতে মনোনয়ন দাখিল করেছেন তিনি।
ময়মনসিংহের ত্রিশাল উপজেলার বৈলর ইউনিয়নের মঠবাড়ী গ্রামের এই ভিক্ষুক হলেন আবুল মুনসুর ফকির। আসন্ন ২০২৬ সালের জাতীয় সংসদ নির্বাচনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন তিনি। ভিক্ষুক হয়েও তাঁর সংসদ সদস্য হওয়ার প্রচেষ্টা স্থানীয়ভাবে ব্যাপক কৌতূহল, আলোচনা ও মিশ্র প্রতিক্রিয়ার জন্ম দিয়েছে।
বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশনের ত্রিশাল উপজেলা নির্বাচন অফিস সূত্রে জানা গেছে, মনোনয়ন দাখিলের শেষ দিনে আজ আবুল মুনসুর ফকির স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে তাঁর মনোনয়নপত্র জমা দেন।
স্থানীয়রা জানায়, আবুল মুনসুরের জনপ্রতিনিধি হওয়ার চেষ্টা নতুন নয়। এর আগেও তিনি বিভিন্ন নির্বাচনে প্রার্থী হওয়ার চেষ্টা করেছেন। এবার ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে অংশ নিয়ে পেয়েছিলেন ৩৭৭ ভোট। সেই ভোটকে তখন অনেকেই জনপ্রতিনিধিদের অনিয়ম ও দুর্নীতির বিরুদ্ধে প্রতিবাদী ভোট হিসেবে ব্যাখ্যা করেছিলেন। সেই নির্বাচনে ভিক্ষুক আবুল মুনসুর ফকিরের প্রচারণার ধরন ছিল একেবারেই আলাদা। ভোর থেকে গভীর রাত পর্যন্ত একাই পাড়া-মহল্লা ও হাট-বাজারে ঘুরে পোস্টার সাঁটানো, মানুষের কাছে গিয়ে সরাসরি ভোট চাওয়া—সবকিছুই করতেন নিজেই। কোনো দল, টাকা কিংবা প্রভাবশালী মহলের আশীর্বাদ না থাকলেও দমে যাননি তিনি। একাই করে গেছেন স্বপ্নপূরণের লড়াই।
অনেকেই আবুল মুনসুর ফকিরের মতো একজন ভিক্ষুকের জনপ্রতিনিধি হতে চাওয়ার চেষ্টাকে পাগলামি হিসেবে দেখেন। আবার অনেকেই এটিকে নির্বাচনে টাকার ছড়াছড়ি, কালো টাকা ও দুর্নীতির রাজনীতির বিরুদ্ধে এক ধরনের নীরব প্রতিবাদ বলে মনে করেন।
বৈলর গ্রামের বাসিন্দা মাহবুব আলম বলেন, ‘কতজনকে যোগ্য মনে করে ভোট দিলাম। কিন্তু এলাকার বা সাধারণ মানুষের ভাগ্যের কোনো পরিবর্তন দেখিনি। অন্তত এই মানুষটা গরিবের কষ্ট জানে। এবার এই ফকিরকেই ভোট দিতে মন চায়।’
আরেকজন স্থানীয় ব্যবসায়ী বাদল শেখ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সে এমপি হবেন কিনা জানি না, কিন্তু তাঁর দাঁড়ানোটা অনেক রাজনীতিবিদের জন্য লজ্জার।’
আবুল মুনসুর ফকির বলেন, ‘আমি গরিব, আমি ভিক্ষা করি। কিন্তু দেশের নাগরিক হিসেবে আমারও ভোট দেওয়ার অধিকার আছে, নির্বাচনে দাঁড়ানোর অধিকার আছে। সংসদে গেলে গরিব মানুষের কথা বলব—এইটাই আমার স্বপ্ন।’
ত্রিশাল উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মো. তাজুল রায়হান বলেন, নির্বাচন কমিশনের নির্দেশনা অনুযায়ী সব প্রার্থীর মনোনয়ন গ্রহণ করা হয়েছে। যাচাই-বাছাই শেষে আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
মনোনয়ন দাখিলের মধ্য দিয়ে ত্রিশালে আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে ঘিরে রাজনৈতিক তৎপরতা ও নির্বাচনী আমেজ জোরালো হয়ে উঠেছে। তবে তাবড় তাবড় প্রার্থীদের ভিড়ে ভিক্ষুক আবুল মুনসুর ফকিরের উপস্থিতি নির্বাচনী মাঠে এনেছে এক ভিন্ন মাত্রা, যা অনেকের কাছে গণতন্ত্রের প্রকৃত সৌন্দর্যের প্রতীক হয়ে উঠেছে। এলাকাবাসী মনে করে, সময়ই বলে দেবে, ব্যালটের রায়ে আবুল মুনসুরের স্বপ্ন কত দূর এগোয়।

জীবন কেটেছে অভাব-অনটনে। নেই কোনো ঘরবাড়ি। পথেঘাটে ভিক্ষা করে দুমুঠো ভাতের জোগান দেন তিনি। তবুও স্বপ্ন দেখেন, জনপ্রতিনিধি হয়ে একদিন জাতীয় সংসদে যাবেন। সেখানে বড় বড় নেতাদের সামনে তাঁর মতো দুঃখী-দরিদ্র মানুষের কষ্টের কথা তুলে ধরবেন তিনি। এই স্বপ্নপূরণের আশায় আজ সোমবার ময়মনসিংহ-৭ (ত্রিশাল) আসন থেকে এমপি প্রার্থী হতে মনোনয়ন দাখিল করেছেন তিনি।
ময়মনসিংহের ত্রিশাল উপজেলার বৈলর ইউনিয়নের মঠবাড়ী গ্রামের এই ভিক্ষুক হলেন আবুল মুনসুর ফকির। আসন্ন ২০২৬ সালের জাতীয় সংসদ নির্বাচনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন তিনি। ভিক্ষুক হয়েও তাঁর সংসদ সদস্য হওয়ার প্রচেষ্টা স্থানীয়ভাবে ব্যাপক কৌতূহল, আলোচনা ও মিশ্র প্রতিক্রিয়ার জন্ম দিয়েছে।
বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশনের ত্রিশাল উপজেলা নির্বাচন অফিস সূত্রে জানা গেছে, মনোনয়ন দাখিলের শেষ দিনে আজ আবুল মুনসুর ফকির স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে তাঁর মনোনয়নপত্র জমা দেন।
স্থানীয়রা জানায়, আবুল মুনসুরের জনপ্রতিনিধি হওয়ার চেষ্টা নতুন নয়। এর আগেও তিনি বিভিন্ন নির্বাচনে প্রার্থী হওয়ার চেষ্টা করেছেন। এবার ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে অংশ নিয়ে পেয়েছিলেন ৩৭৭ ভোট। সেই ভোটকে তখন অনেকেই জনপ্রতিনিধিদের অনিয়ম ও দুর্নীতির বিরুদ্ধে প্রতিবাদী ভোট হিসেবে ব্যাখ্যা করেছিলেন। সেই নির্বাচনে ভিক্ষুক আবুল মুনসুর ফকিরের প্রচারণার ধরন ছিল একেবারেই আলাদা। ভোর থেকে গভীর রাত পর্যন্ত একাই পাড়া-মহল্লা ও হাট-বাজারে ঘুরে পোস্টার সাঁটানো, মানুষের কাছে গিয়ে সরাসরি ভোট চাওয়া—সবকিছুই করতেন নিজেই। কোনো দল, টাকা কিংবা প্রভাবশালী মহলের আশীর্বাদ না থাকলেও দমে যাননি তিনি। একাই করে গেছেন স্বপ্নপূরণের লড়াই।
অনেকেই আবুল মুনসুর ফকিরের মতো একজন ভিক্ষুকের জনপ্রতিনিধি হতে চাওয়ার চেষ্টাকে পাগলামি হিসেবে দেখেন। আবার অনেকেই এটিকে নির্বাচনে টাকার ছড়াছড়ি, কালো টাকা ও দুর্নীতির রাজনীতির বিরুদ্ধে এক ধরনের নীরব প্রতিবাদ বলে মনে করেন।
বৈলর গ্রামের বাসিন্দা মাহবুব আলম বলেন, ‘কতজনকে যোগ্য মনে করে ভোট দিলাম। কিন্তু এলাকার বা সাধারণ মানুষের ভাগ্যের কোনো পরিবর্তন দেখিনি। অন্তত এই মানুষটা গরিবের কষ্ট জানে। এবার এই ফকিরকেই ভোট দিতে মন চায়।’
আরেকজন স্থানীয় ব্যবসায়ী বাদল শেখ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সে এমপি হবেন কিনা জানি না, কিন্তু তাঁর দাঁড়ানোটা অনেক রাজনীতিবিদের জন্য লজ্জার।’
আবুল মুনসুর ফকির বলেন, ‘আমি গরিব, আমি ভিক্ষা করি। কিন্তু দেশের নাগরিক হিসেবে আমারও ভোট দেওয়ার অধিকার আছে, নির্বাচনে দাঁড়ানোর অধিকার আছে। সংসদে গেলে গরিব মানুষের কথা বলব—এইটাই আমার স্বপ্ন।’
ত্রিশাল উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মো. তাজুল রায়হান বলেন, নির্বাচন কমিশনের নির্দেশনা অনুযায়ী সব প্রার্থীর মনোনয়ন গ্রহণ করা হয়েছে। যাচাই-বাছাই শেষে আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
মনোনয়ন দাখিলের মধ্য দিয়ে ত্রিশালে আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে ঘিরে রাজনৈতিক তৎপরতা ও নির্বাচনী আমেজ জোরালো হয়ে উঠেছে। তবে তাবড় তাবড় প্রার্থীদের ভিড়ে ভিক্ষুক আবুল মুনসুর ফকিরের উপস্থিতি নির্বাচনী মাঠে এনেছে এক ভিন্ন মাত্রা, যা অনেকের কাছে গণতন্ত্রের প্রকৃত সৌন্দর্যের প্রতীক হয়ে উঠেছে। এলাকাবাসী মনে করে, সময়ই বলে দেবে, ব্যালটের রায়ে আবুল মুনসুরের স্বপ্ন কত দূর এগোয়।

নাটোরের রাজনীতিতে একক আধিপত্য সদর আসনের সাংসদ ও জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক শফিকুল ইসলাম শিমুলের। শিমুলের বিরোধিতার কারণে সাত বছর ধরে দলীয় কর্মসূচিতে অংশ নিতে পারেন না জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও সাংসদ আবদুল কুদ্দুস। তিনি নিজেই এ কথা জানিয়েছেন। আর জীবনের শঙ্কা প্রকাশ করে সংসদ সদস্যের পদ থেকে পদত
৩০ জুলাই ২০২১
নেত্রকোনা-৪ (মদন, মোহনগঞ্জ, খালিয়াজুরী) আসনে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী ও সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবর মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন। একই আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন তাঁর স্ত্রী তাহমিনা জামান শ্রাবণী।
১৫ মিনিট আগে
পটুয়াখালী-৩ (গলাচিপা-দশমিনা) গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন। এ ছাড়া স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে হাসান মামুনসহ আরও দুজন মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন।
৩০ মিনিট আগে
গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর বলেছেন, এনসিপি জামায়াতে বিলীন হয়ে যায়নি এবং গণঅধিকার পরিষদও কোনো রাজনৈতিক দলের সঙ্গে বিলীন হয়নি। গণঅধিকার পরিষদ একটি নিবন্ধিত রাজনৈতিক দল হিসেবে স্বতন্ত্র অবস্থানেই রয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেনেত্রকোনা প্রতিনিধি

নেত্রকোনা-৪ (মদন, মোহনগঞ্জ, খালিয়াজুরী) আসনে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী ও সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবর মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন। একই আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন তাঁর স্ত্রী তাহমিনা জামান শ্রাবণী।
আজ সোমবার বিকেলে রিটার্নিং কর্মকর্তার কার্যালয়ে মনোনয়নপত্র জমা দেন লুৎফুজ্জামান বাবর। এরপর তাহমিনা জামান শ্রাবণীর পক্ষে মনোনয়নপত্র দাখিল করেন বাবরের ব্যক্তিগত সহকারী মির্জা হায়দার আলী।
নেত্রকোনা জেলা প্রশাসক মো. সাইফুর রহমান এ তথ্যের সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।
শ্রাবণী এর আগে ২০১৮ সালে এই আসনে নির্বাচন করেন। তবে এই আসনে এবার তিনজন নারী প্রার্থী মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন। অন্য দুজন হলেন সিপিবির জলি তালুকদার ও বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির চম্পা রানী সরকার।
অন্য প্রার্থীরা হলেন জামায়াতে ইসলামীর মো. আল হেলাল, বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির জলি তালুকদার, বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির চম্পা রানী সরকার ও ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের মাওলানা মোখলেছুর রহমান।

নেত্রকোনা-৪ (মদন, মোহনগঞ্জ, খালিয়াজুরী) আসনে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী ও সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবর মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন। একই আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন তাঁর স্ত্রী তাহমিনা জামান শ্রাবণী।
আজ সোমবার বিকেলে রিটার্নিং কর্মকর্তার কার্যালয়ে মনোনয়নপত্র জমা দেন লুৎফুজ্জামান বাবর। এরপর তাহমিনা জামান শ্রাবণীর পক্ষে মনোনয়নপত্র দাখিল করেন বাবরের ব্যক্তিগত সহকারী মির্জা হায়দার আলী।
নেত্রকোনা জেলা প্রশাসক মো. সাইফুর রহমান এ তথ্যের সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।
শ্রাবণী এর আগে ২০১৮ সালে এই আসনে নির্বাচন করেন। তবে এই আসনে এবার তিনজন নারী প্রার্থী মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন। অন্য দুজন হলেন সিপিবির জলি তালুকদার ও বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির চম্পা রানী সরকার।
অন্য প্রার্থীরা হলেন জামায়াতে ইসলামীর মো. আল হেলাল, বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির জলি তালুকদার, বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির চম্পা রানী সরকার ও ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের মাওলানা মোখলেছুর রহমান।

নাটোরের রাজনীতিতে একক আধিপত্য সদর আসনের সাংসদ ও জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক শফিকুল ইসলাম শিমুলের। শিমুলের বিরোধিতার কারণে সাত বছর ধরে দলীয় কর্মসূচিতে অংশ নিতে পারেন না জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও সাংসদ আবদুল কুদ্দুস। তিনি নিজেই এ কথা জানিয়েছেন। আর জীবনের শঙ্কা প্রকাশ করে সংসদ সদস্যের পদ থেকে পদত
৩০ জুলাই ২০২১
ময়মনসিংহের ত্রিশাল উপজেলার বৈলর ইউনিয়নের মঠবাড়ী গ্রামের এই ভিক্ষুক হলেন আবুল মুনসুর ফকির। আসন্ন ২০২৬ সালের জাতীয় সংসদ নির্বাচনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন তিনি।
১১ মিনিট আগে
পটুয়াখালী-৩ (গলাচিপা-দশমিনা) গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন। এ ছাড়া স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে হাসান মামুনসহ আরও দুজন মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন।
৩০ মিনিট আগে
গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর বলেছেন, এনসিপি জামায়াতে বিলীন হয়ে যায়নি এবং গণঅধিকার পরিষদও কোনো রাজনৈতিক দলের সঙ্গে বিলীন হয়নি। গণঅধিকার পরিষদ একটি নিবন্ধিত রাজনৈতিক দল হিসেবে স্বতন্ত্র অবস্থানেই রয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেদশমিনা (পটুয়াখালী) প্রতিনিধি

পটুয়াখালী-৩ (গলাচিপা-দশমিনা) গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন। এ ছাড়া স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে হাসান মামুনসহ আরও দুজন মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন।
আজ সোমবার দশমিনা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা মো. সাইফুল ইসলাম এ তথ্য জানান।
জানা গেছে, যুগপৎ আন্দোলনের শরিক দল হিসেবে দলীয় প্রার্থী না দিয়ে গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুরকে আসনটি ছেড়ে দিয়েছে বিএনপি। তবে এই আসনটিতে ব্যাপক জনপ্রিয়তা নিয়ে শক্ত অবস্থানে ছিল বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি ও বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য হাসান মামুন।
গণঅধিকার পরিষদের সঙ্গে আসন সমঝোতা হলেও গলাচিপা-দশমিনা আসনটি ছাড়তে নারাজ বিএনপির নেতা-কর্মীরা। ২৪ ডিসেম্বর হাসান মামুনের পক্ষে মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেন গলাচিপা উপজেলা বিএনপির সভাপতি মো. সিদ্দিকুর রহমান।
জানতে চাইলে হাসান মামুন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমি বিশ্বাস করি, এখানের স্থানীয় বিএনপি ও সাধারণ মানুষের প্রতিনিধি হিসেবে আমি নির্বাচনে অংশগ্রহণ করেছি। দল যে সাংগঠনিক ব্যবস্থা নিবে। সেই সাংগঠনিক ব্যবস্থা আমি গ্রহণ করেই এসেছি।’

পটুয়াখালী-৩ (গলাচিপা-দশমিনা) গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন। এ ছাড়া স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে হাসান মামুনসহ আরও দুজন মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন।
আজ সোমবার দশমিনা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা মো. সাইফুল ইসলাম এ তথ্য জানান।
জানা গেছে, যুগপৎ আন্দোলনের শরিক দল হিসেবে দলীয় প্রার্থী না দিয়ে গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুরকে আসনটি ছেড়ে দিয়েছে বিএনপি। তবে এই আসনটিতে ব্যাপক জনপ্রিয়তা নিয়ে শক্ত অবস্থানে ছিল বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি ও বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য হাসান মামুন।
গণঅধিকার পরিষদের সঙ্গে আসন সমঝোতা হলেও গলাচিপা-দশমিনা আসনটি ছাড়তে নারাজ বিএনপির নেতা-কর্মীরা। ২৪ ডিসেম্বর হাসান মামুনের পক্ষে মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেন গলাচিপা উপজেলা বিএনপির সভাপতি মো. সিদ্দিকুর রহমান।
জানতে চাইলে হাসান মামুন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমি বিশ্বাস করি, এখানের স্থানীয় বিএনপি ও সাধারণ মানুষের প্রতিনিধি হিসেবে আমি নির্বাচনে অংশগ্রহণ করেছি। দল যে সাংগঠনিক ব্যবস্থা নিবে। সেই সাংগঠনিক ব্যবস্থা আমি গ্রহণ করেই এসেছি।’

নাটোরের রাজনীতিতে একক আধিপত্য সদর আসনের সাংসদ ও জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক শফিকুল ইসলাম শিমুলের। শিমুলের বিরোধিতার কারণে সাত বছর ধরে দলীয় কর্মসূচিতে অংশ নিতে পারেন না জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও সাংসদ আবদুল কুদ্দুস। তিনি নিজেই এ কথা জানিয়েছেন। আর জীবনের শঙ্কা প্রকাশ করে সংসদ সদস্যের পদ থেকে পদত
৩০ জুলাই ২০২১
ময়মনসিংহের ত্রিশাল উপজেলার বৈলর ইউনিয়নের মঠবাড়ী গ্রামের এই ভিক্ষুক হলেন আবুল মুনসুর ফকির। আসন্ন ২০২৬ সালের জাতীয় সংসদ নির্বাচনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন তিনি।
১১ মিনিট আগে
নেত্রকোনা-৪ (মদন, মোহনগঞ্জ, খালিয়াজুরী) আসনে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী ও সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবর মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন। একই আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন তাঁর স্ত্রী তাহমিনা জামান শ্রাবণী।
১৫ মিনিট আগে
গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর বলেছেন, এনসিপি জামায়াতে বিলীন হয়ে যায়নি এবং গণঅধিকার পরিষদও কোনো রাজনৈতিক দলের সঙ্গে বিলীন হয়নি। গণঅধিকার পরিষদ একটি নিবন্ধিত রাজনৈতিক দল হিসেবে স্বতন্ত্র অবস্থানেই রয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেপটুয়াখালী প্রতিনিধি

গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর বলেছেন, এনসিপি জামায়াতে বিলীন হয়ে যায়নি এবং গণঅধিকার পরিষদও কোনো রাজনৈতিক দলের সঙ্গে বিলীন হয়নি। গণঅধিকার পরিষদ একটি নিবন্ধিত রাজনৈতিক দল হিসেবে স্বতন্ত্র অবস্থানেই রয়েছে।
আজ সোমবার সন্ধ্যায় পটুয়াখালীর গলাচিপা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কার্যালয়ে মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার পর সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এসব কথা বলেন তিনি।
নুরুল হক নুর বলেন, ‘জুলাই অভ্যুত্থান-পরবর্তী যে সরকার গঠিত হবে, তা হবে একটি ঐতিহাসিক সরকার। এই সরকারই জুলাইয়ের আকাঙ্ক্ষা বাস্তবায়নে কার্যকর ভূমিকা রাখবে।’
গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি আরও বলেন, ‘আমরা প্রকৃত অর্থেই নবীন ও তরুণ রাজনৈতিক শক্তি। অত্যন্ত প্রতিকূল সময়ের মধ্যে রাজনীতি করেছি। সে কারণে প্রত্যাশিতভাবে সারা দেশে সংগঠিত হতে পারিনি। এনসিপি আমাদের চেয়েও নবীন; তারাও সে অর্থে এখনো পূর্ণাঙ্গভাবে সংগঠিত হতে পারেনি।’
বিএনপির প্রসঙ্গ টেনে ভিপি নুর বলেন, ‘বিএনপির মতো একটি দল ১৭ বছর ক্ষমতার বাইরে থেকেও টিকে ছিল এবং ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে দীর্ঘ সময় ধরে আন্দোলন-সংগ্রাম চালিয়েছে। দীর্ঘ এই লড়াইয়ের পর দলটি আবার ক্ষমতায় আসছে।’
রাজনীতিতে শর্টকাট কোনো পথ নেই উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘আমরা নিজেদের ভবিষ্যতের জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছি। বর্তমান প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষা, দেশকে স্থিতিশীল রাখা এবং এগিয়ে নেওয়ার ক্ষেত্রে বিএনপির বিকল্প কোনো রাজনৈতিক শক্তি নেই। বিএনপি ছাড়া অন্য কেউ ক্ষমতায় এলে রাষ্ট্র পরিচালনা ও স্থিতিশীলতা বজায় রাখা কঠিন হবে। এতে দেশ আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্রের মুখে পড়ে বিপর্যয়ের দিকে যেতে পারে।’
নুর আরও বলেন, ‘এ কারণেই আমাদের দলীয় কিছু ক্ষতি হলেও জাতীয় স্বার্থকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে বিএনপির সঙ্গে অ্যালায়েন্স করে তাদের ক্ষমতায় আনতে নীতিগত সিদ্ধান্ত নিয়েছি। সে সিদ্ধান্ত অনুযায়ী আমরা মাঠে কাজ করছি।’
এ সময় পটুয়াখালী জেলা যুবদলের সাবেক ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক শিপলু খান, কেন্দ্রীয় ছাত্রদলের সাবেক সহসভাপতি ইখতিয়ার রহমান কবিরসহ গণঅধিকার পরিষদের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতা-কর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।

গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর বলেছেন, এনসিপি জামায়াতে বিলীন হয়ে যায়নি এবং গণঅধিকার পরিষদও কোনো রাজনৈতিক দলের সঙ্গে বিলীন হয়নি। গণঅধিকার পরিষদ একটি নিবন্ধিত রাজনৈতিক দল হিসেবে স্বতন্ত্র অবস্থানেই রয়েছে।
আজ সোমবার সন্ধ্যায় পটুয়াখালীর গলাচিপা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কার্যালয়ে মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার পর সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এসব কথা বলেন তিনি।
নুরুল হক নুর বলেন, ‘জুলাই অভ্যুত্থান-পরবর্তী যে সরকার গঠিত হবে, তা হবে একটি ঐতিহাসিক সরকার। এই সরকারই জুলাইয়ের আকাঙ্ক্ষা বাস্তবায়নে কার্যকর ভূমিকা রাখবে।’
গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি আরও বলেন, ‘আমরা প্রকৃত অর্থেই নবীন ও তরুণ রাজনৈতিক শক্তি। অত্যন্ত প্রতিকূল সময়ের মধ্যে রাজনীতি করেছি। সে কারণে প্রত্যাশিতভাবে সারা দেশে সংগঠিত হতে পারিনি। এনসিপি আমাদের চেয়েও নবীন; তারাও সে অর্থে এখনো পূর্ণাঙ্গভাবে সংগঠিত হতে পারেনি।’
বিএনপির প্রসঙ্গ টেনে ভিপি নুর বলেন, ‘বিএনপির মতো একটি দল ১৭ বছর ক্ষমতার বাইরে থেকেও টিকে ছিল এবং ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে দীর্ঘ সময় ধরে আন্দোলন-সংগ্রাম চালিয়েছে। দীর্ঘ এই লড়াইয়ের পর দলটি আবার ক্ষমতায় আসছে।’
রাজনীতিতে শর্টকাট কোনো পথ নেই উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘আমরা নিজেদের ভবিষ্যতের জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছি। বর্তমান প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষা, দেশকে স্থিতিশীল রাখা এবং এগিয়ে নেওয়ার ক্ষেত্রে বিএনপির বিকল্প কোনো রাজনৈতিক শক্তি নেই। বিএনপি ছাড়া অন্য কেউ ক্ষমতায় এলে রাষ্ট্র পরিচালনা ও স্থিতিশীলতা বজায় রাখা কঠিন হবে। এতে দেশ আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্রের মুখে পড়ে বিপর্যয়ের দিকে যেতে পারে।’
নুর আরও বলেন, ‘এ কারণেই আমাদের দলীয় কিছু ক্ষতি হলেও জাতীয় স্বার্থকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে বিএনপির সঙ্গে অ্যালায়েন্স করে তাদের ক্ষমতায় আনতে নীতিগত সিদ্ধান্ত নিয়েছি। সে সিদ্ধান্ত অনুযায়ী আমরা মাঠে কাজ করছি।’
এ সময় পটুয়াখালী জেলা যুবদলের সাবেক ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক শিপলু খান, কেন্দ্রীয় ছাত্রদলের সাবেক সহসভাপতি ইখতিয়ার রহমান কবিরসহ গণঅধিকার পরিষদের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতা-কর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।

নাটোরের রাজনীতিতে একক আধিপত্য সদর আসনের সাংসদ ও জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক শফিকুল ইসলাম শিমুলের। শিমুলের বিরোধিতার কারণে সাত বছর ধরে দলীয় কর্মসূচিতে অংশ নিতে পারেন না জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও সাংসদ আবদুল কুদ্দুস। তিনি নিজেই এ কথা জানিয়েছেন। আর জীবনের শঙ্কা প্রকাশ করে সংসদ সদস্যের পদ থেকে পদত
৩০ জুলাই ২০২১
ময়মনসিংহের ত্রিশাল উপজেলার বৈলর ইউনিয়নের মঠবাড়ী গ্রামের এই ভিক্ষুক হলেন আবুল মুনসুর ফকির। আসন্ন ২০২৬ সালের জাতীয় সংসদ নির্বাচনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন তিনি।
১১ মিনিট আগে
নেত্রকোনা-৪ (মদন, মোহনগঞ্জ, খালিয়াজুরী) আসনে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী ও সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবর মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন। একই আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন তাঁর স্ত্রী তাহমিনা জামান শ্রাবণী।
১৫ মিনিট আগে
পটুয়াখালী-৩ (গলাচিপা-দশমিনা) গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন। এ ছাড়া স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে হাসান মামুনসহ আরও দুজন মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন।
৩০ মিনিট আগে