নাটোর প্রতিনিধি
অসময়ে সংগ্রহ বন্ধ ও কেমিক্যালমুক্ত নিরাপদ ফল নিশ্চিতে নাটোরে গাছ থেকে আম ও লিচু সংগ্রহের সময়সূচি প্রকাশ করা হয়েছে। আগামী ১৫ মে থেকে জেলার আম ও লিচু সংগ্রহ করা যাবে।
আজ বৃহস্পতিবার বেলা ১১টার দিকে জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে ফল সংগ্রহ, সংরক্ষণ ও বিপণন–সংক্রান্ত প্রস্তুতি সভায় সময়সূচি জানানো হয়।
নাটোর জেলায় চলতি বছরে ৮৮৭ হেক্টর বাগান থেকে ৬ হাজার ৫০৮ টন লিচু এবং ৫ হাজার ৬৯৪ হেক্টর বাগান থেকে ৭২ হাজার ৮৬ টন আম উৎপাদনের আশা করছে কৃষি বিভাগ। এই পরিমাণ গত বছরের তুলনায় আম ৮৩১৪ টন ও লিচু ১৬৯২ টন কম।
সময়সূচি অনুসারে, ১৫ মে থেকে মোজাফফর জাতের লিচু এবং ২৫ মে থেকে বোম্বাই ও চায়না-৩ জাতের লিচু পাড়ার সময় নির্ধারণ করা হয়।
এ ছাড়া ১৫ মে থেকে গুটি আম, ২৫ মে থেকে গোপালভোগ, ৩০ মে রাণীপছন্দ ও ক্ষীরসাপাত, ২ জুন লক্ষ্মণভোগ, ১২ জুন ল্যাংড়া, ১৫ জুন আম্রপালি, ২৫ জুন মোহনভোগ, ২৫ জুন ফজলি ও হাঁড়িভাঙা, ৫ জুলাই মল্লিকা, ১০ জুলাই বারি আম-৪, ২০ জুলাই আশ্বিনা ও ১০ আগস্ট গৌরমতি আম সংগ্রহ করা যাবে।
কৃষি সম্প্রসারণ বিভাগের অতিরিক্ত উপপরিচালক শামসুন নাহার বলেন, রাসায়নিক পদার্থের অপব্যবহার রোধ করে পরিপক্ব ফল প্রাপ্তি, দীর্ঘ সময় ফল সংরক্ষণ, কষের মাধ্যমে পচন রোধ এবং পরে বোটাসহ আম পাড়তে পরামর্শ দিয়ে যাচ্ছে কৃষি বিভাগ। ব্যাগিং পদ্ধতি অনুসরণ করে নিরাপদ আম প্রাপ্তির পরামর্শও দেওয়া হয়েছে।
নাটোরের জেলা প্রশাসক আসমা শাহীন বলেন, গাছ থেকে ফল সংগ্রহ, বিপণন ও পরিবহনের সব প্রকার প্রতিবন্ধকতা নিরসন করে ক্রেতাপর্যায়ে নিরাপদ ফল নিশ্চিত করতে জেলা প্রশাসন বদ্ধপরিকর। উপজেলা প্রশাসন এই লক্ষ্য বাস্তবায়নে আম ও লিচু উৎপাদক, আম ও পরিবহন ব্যবসায়ীদের সঙ্গে নিরবচ্ছিন্ন যোগাযোগ অব্যাহত রাখবে। জনস্বাস্থ্য নিশ্চিত করতে বাগানে কেমিক্যালমুক্ত ফল প্রাপ্তিতে প্রশাসনিক নজরদারি অব্যাহত থাকবে।
সভায় অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) আবুল হায়াত, জেলা গোয়েন্দা পুলিশের ইনচার্জ হাসিবুর রহমানসহ বিভিন্ন উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা, আম ও লিচুবাগানের মালিক ও ব্যবসায়ীরা উপস্থিত ছিলেন।
অসময়ে সংগ্রহ বন্ধ ও কেমিক্যালমুক্ত নিরাপদ ফল নিশ্চিতে নাটোরে গাছ থেকে আম ও লিচু সংগ্রহের সময়সূচি প্রকাশ করা হয়েছে। আগামী ১৫ মে থেকে জেলার আম ও লিচু সংগ্রহ করা যাবে।
আজ বৃহস্পতিবার বেলা ১১টার দিকে জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে ফল সংগ্রহ, সংরক্ষণ ও বিপণন–সংক্রান্ত প্রস্তুতি সভায় সময়সূচি জানানো হয়।
নাটোর জেলায় চলতি বছরে ৮৮৭ হেক্টর বাগান থেকে ৬ হাজার ৫০৮ টন লিচু এবং ৫ হাজার ৬৯৪ হেক্টর বাগান থেকে ৭২ হাজার ৮৬ টন আম উৎপাদনের আশা করছে কৃষি বিভাগ। এই পরিমাণ গত বছরের তুলনায় আম ৮৩১৪ টন ও লিচু ১৬৯২ টন কম।
সময়সূচি অনুসারে, ১৫ মে থেকে মোজাফফর জাতের লিচু এবং ২৫ মে থেকে বোম্বাই ও চায়না-৩ জাতের লিচু পাড়ার সময় নির্ধারণ করা হয়।
এ ছাড়া ১৫ মে থেকে গুটি আম, ২৫ মে থেকে গোপালভোগ, ৩০ মে রাণীপছন্দ ও ক্ষীরসাপাত, ২ জুন লক্ষ্মণভোগ, ১২ জুন ল্যাংড়া, ১৫ জুন আম্রপালি, ২৫ জুন মোহনভোগ, ২৫ জুন ফজলি ও হাঁড়িভাঙা, ৫ জুলাই মল্লিকা, ১০ জুলাই বারি আম-৪, ২০ জুলাই আশ্বিনা ও ১০ আগস্ট গৌরমতি আম সংগ্রহ করা যাবে।
কৃষি সম্প্রসারণ বিভাগের অতিরিক্ত উপপরিচালক শামসুন নাহার বলেন, রাসায়নিক পদার্থের অপব্যবহার রোধ করে পরিপক্ব ফল প্রাপ্তি, দীর্ঘ সময় ফল সংরক্ষণ, কষের মাধ্যমে পচন রোধ এবং পরে বোটাসহ আম পাড়তে পরামর্শ দিয়ে যাচ্ছে কৃষি বিভাগ। ব্যাগিং পদ্ধতি অনুসরণ করে নিরাপদ আম প্রাপ্তির পরামর্শও দেওয়া হয়েছে।
নাটোরের জেলা প্রশাসক আসমা শাহীন বলেন, গাছ থেকে ফল সংগ্রহ, বিপণন ও পরিবহনের সব প্রকার প্রতিবন্ধকতা নিরসন করে ক্রেতাপর্যায়ে নিরাপদ ফল নিশ্চিত করতে জেলা প্রশাসন বদ্ধপরিকর। উপজেলা প্রশাসন এই লক্ষ্য বাস্তবায়নে আম ও লিচু উৎপাদক, আম ও পরিবহন ব্যবসায়ীদের সঙ্গে নিরবচ্ছিন্ন যোগাযোগ অব্যাহত রাখবে। জনস্বাস্থ্য নিশ্চিত করতে বাগানে কেমিক্যালমুক্ত ফল প্রাপ্তিতে প্রশাসনিক নজরদারি অব্যাহত থাকবে।
সভায় অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) আবুল হায়াত, জেলা গোয়েন্দা পুলিশের ইনচার্জ হাসিবুর রহমানসহ বিভিন্ন উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা, আম ও লিচুবাগানের মালিক ও ব্যবসায়ীরা উপস্থিত ছিলেন।
রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (রাজউক) নকশা অনুমোদনের অনলাইন প্রক্রিয়ায় প্রবেশ করে জালিয়াত চক্র বিতর্কিত নকশার অনুমোদন নিয়েছে। অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ও নিরাপদ সাইট থেকে ১৭ মিনিটে তারা তিনটি গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিমালিকানাধীন প্রকল্পের নকশা অনুমোদন করিয়ে নেয়। বিষয়টি বুঝতে পেরে মঙ্গলবার দুপুর থেকে অনলাইনে নকশা
৪০ মিনিট আগে২০২২ সালের ১০ অক্টোবর উদ্বোধন করা হয় সৌদি আরবের সহায়তায় নির্মিত তৃতীয় শীতলক্ষ্যা সেতু। কিন্তু উদ্বোধনের আড়াই বছরের মাথায় ৬০৮ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিত এই সেতুর সংযোগ সড়কের পশ্চিম অংশে ধসে যায়। গত শুক্রবার রাতে ভারী বর্ষণের পর এই ঘটনা ঘটে।
৩ ঘণ্টা আগেদিনাজপুরের খানসামা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সকে ৫০ শয্যায় উন্নীত করা হলেও বাড়েনি প্রয়োজনীয় জনবল ও বাজেট বরাদ্দ। ৩১ শয্যার অনুমোদিত জনবল দিয়েই চলছে ৫০ শয্যার কার্যক্রম। অথচ ৩১ শয্যার পূর্ণাঙ্গ জনবলও এখানে নেই। ফলে চরম ভোগান্তির শিকার হচ্ছে উপজেলার প্রায় আড়াই লাখ মানুষ।
৩ ঘণ্টা আগেসম্প্রতি বিভিন্ন রাজনৈতিক দল আর সরকারি-বেসরকারি অফিসে কর্মরত লোকজন প্রায় প্রতিদিনই নানান দাবি নিয়ে নামছে রাস্তায়। দিনের পর দিন দাবি আদায়ের নামে নগরীর গুরুত্বপূর্ণ সড়ক অবরোধ করে রাখা হচ্ছে। ফলে যানজটের ভোগান্তি যেন কিছুতেই পিছু ছাড়ছে না ঢাকাবাসীর। একদিকে আন্দোলন, অন্যদিকে বিভিন্ন এলাকায় রাস্তার খোঁড়া
৪ ঘণ্টা আগে