পাবনা প্রতিনিধি

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে পাবনার পাঁচটি সংসদীয় আসন থেকে বিভিন্ন রাজনৈতিক দল ও স্বতন্ত্র হিসেবে ৩২ জন প্রার্থী সংসদ সদস্য পদে নির্বাচনে অংশ নেন। তাঁদের মধ্যে নির্বাচন কমিশন নির্ধারিত ভোট না পেয়ে জামানত হারিয়েছেন ২৫ জন।
জামানত হারানো প্রার্থীদের মধ্যে রয়েছেন পাবনা-১ আসনে ৪ জন, পাবনা-২ আসনে ৭ জন, পাবনা-৩ আসনে ৫ জন, পাবনা-৪ আসনে ৫ ও পাবনা-৫ আসনে ৪ জন।
পাবনা-১ (সাঁথিয়া-বেড়ার আংশিক) আসনে জাতীয় পার্টির লাঙল প্রতীকের প্রার্থী সরদার শাহজাহান পেয়েছেন ৩৭৬ ভোট, ন্যাশনাল পিপলস্ পাটির আম প্রতীকের শামসুল হক পেয়েছেন ২৭৭ ভোট, তৃণমূল বিএনপির সোনালী আঁশ প্রতীকের জয়নাল আবেদীন পেয়েছেন ৪০১ ভোট, জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল-জাসদের মশাল প্রতীকের প্রার্থী পারভীন খাতুন পেয়েছেন ১৯০ ভোট। এই আসনে ৬ জন প্রার্থীর মধ্যে ৪ জন জামানত হারিয়েছেন।
পাবনা-২ (সুজানগর-আমিনপুর) আসনে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী আন্দোলনের (বিএনএম) নোঙর প্রতীকের প্রার্থী ডলি সায়ন্তনী পেয়েছেন ৪ হাজার ৩৮২ ভোট, ন্যাশনাল পিপলস্ পার্টির আম প্রতীকের প্রার্থী আজিজুল হক পেয়েছেন ৩৬৬ ভোট, তৃণমূল বিএনপির সোনালী আঁশ প্রতীকের প্রার্থী আবুল কালাম আজাদ পেয়েছেন ৪০৪ ভোট, স্বতন্ত্র প্রার্থী ঈগল প্রতীকের আব্দুল আজিজ খান পেয়েছেন ২ হাজার ১৩ ভোট, জাতীয় পাটির লাঙ্গল প্রতীকের প্রার্থী মেহেদী হাসান রুবেল পেয়েছেন ২ হাজার ২২ ভোট, বাংলাদেশ তরিকত ফেডারেশনের (বিটিএফ) ফুলের মালা প্রতীকের প্রার্থী মোমিনুল ইসলাম পেয়েছেন ৩৬৬ ভোট এবং জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল–জাসদের মশাল প্রতীকের প্রার্থী শেখ আনিসুজ্জামান পেয়েছেন ২৮১ ভোট। এই আসনে ৮ জন প্রার্থীর মধ্যে ৭ জন প্রার্থীই জামানত হারিয়েছেন।
পাবনা-৩ (চাটমোহর-ভাঙ্গুড়া-ফরিদপুর) আসনে জাতীয় পার্টির লাঙ্গল প্রতীকের মীর নাদিম মোহাম্মদ ডাবলু পেয়েছেন ৭৩২ ভোট, বাংলাদেশ কংগ্রেসের ডাব প্রতীকের প্রার্থী আজিজুল হক পেয়েছেন ২৫১ ভোট, জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল-জাসদের মশাল প্রতীকের প্রার্থী আবুল বাশার শেখ পেয়েছেন ১৭৫ ভোট, গণতন্ত্রী পার্টির কবুতর প্রতীকের প্রার্থী খাইরুল আলম পেয়েছেন ২৭৪ ভোট, ন্যাশনাল পিপলস্ পার্টির আম প্রতীকের প্রার্থী বেল্লাল মোল্লা পেয়েছেন ৪৩০ ভোট। বাংলাদেশ সুপ্রীম পার্টির (বিএসপি) একতারা প্রতীকের প্রার্থী মাহবুবুর রহমান জয় চৌধুরী পেয়েছেন ৪১২ ভোট। এই আসনের ৮ জন প্রার্থীর মধ্যে ৬ জন জামানত হারিয়েছেন।
পাবনা-৪ (ঈশ্বরদী-আটঘরিয়া) আসনে কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের গামছা প্রতীকের প্রার্থী আতাউল হাসান পেয়েছেন ৮২৬ ভোট, জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল-জাসদের মশাল প্রতীকের প্রার্থী বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল খালেক পেয়েছেন ১০৬০ ভোট, ন্যাশনাল পিপলস্ পাটির আম প্রতীকের প্রার্থী মনছুর রহমান পেয়েছেন ৭৮৭ ভোট এবং জাতীয় পার্টির লাঙল প্রতীকের প্রার্থী রেজাউল করিম পেয়েছেন ১৫৩৩ ভোট। এই আসনের ৬ জন প্রার্থীর মধ্যে ৫ জন জামানত হারিয়েছেন।
পাবনা-৫ (সদর) আসনে জাতীয় পার্টির লাঙ্গল প্রতীকের প্রার্থী আব্দুল কাদের খান পেয়েছেন ২ হাজার ৭৬৬ ভোট, তৃণমূল বিএনপির সোনালী আঁশ প্রতীকের প্রার্থী আফজাল হোসেন বটু পেয়েছেন ৩ হাজার ২৫৯ ভোট, ন্যাশনাল পিপলস্ পার্টির আম প্রতীকের প্রার্থী আবু দাউদ পেয়েছেন ১ হাজার ৫৫৪ ভোট এবং বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টির হাতুড়ী প্রতীকের প্রার্থী জাকির হোসেন পেয়েছেন ৩ হাজার ৩১৬ ভোট। এই আসনে ৫ জন প্রার্থীর মধ্যে ৪ জন জামানত হারিয়েছেন।
জেলা সিনিয়র নির্বাচন কর্মকর্তা মাহবুবুর রহমান বলেন, ‘নির্বাচনে অংশগ্রহণকারী প্রার্থী তারাই জামানত হারাবেন, যারা গ্রহণ করা বৈধ ভোটের ৮ ভাগের ১ ভাগেরও কম ভোট পাবেন। সে হিসেবে পাবনার ৫টি সংসদীয় আসনে ৩২ জন অংশগ্রহণকারী প্রার্থীর মধ্যে ৫ জন নির্বাচিত প্রার্থীসহ পাবনা-১ আসনে নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী অধ্যাপক আবু সাইয়িদ এবং পাবনা-৩ আসনে নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী আব্দুল হামিদের জামানত বাজেয়াপ্ত হয়নি। বাকি ২৫ জন প্রার্থীর জামানত বাজেয়াপ্ত হয়েছে।’
জেলা রিটার্নিং কার্যালয় থেকে জানা গেছে, পাবনা-১ আসনে মোট গ্রহণ করা ভোট ১ লাখ ৭০ হাজার ৬১৮। বাতিল হয়েছে ২ হাজার ৬৭৩ ভোট। ৩৯ দশমিক ৫৩ ভাগ ভোট পড়েছে। পাবনা-২ আসনে মোট ভোট পড়েছে ১ লাখ ৭৮ হাজার ৬২৮ টি। বাতিল হয়েছে ২ হাজার ৯৫২ ভোট। ৫১ দশমিক ৩০ পারসেন্ট ভোট পড়ছে। পাবনা-৩ আসনে মোট গ্রহণ করা ভোট ২ লাখ ২২ হাজার ৬৪৭ টি। বাতিল হয়েছে ৩ হাজার ৭৪৫ ভোট। ৪৯ দশমিক ৪০ ভাগ ভোট পড়েছে। পাবনা-৪ আসনে ভোট পড়েছে ১ লাখ ৯০ হাজার ৯৫৬ টি। বাতিল হয়েছে ৪ হাজার ৬৬৫ ভোট। ৪৬ দশমিক ৫৫ পারসেন্ট ভোট পড়েছে। পাবনা-৫ আসনে মোট গ্রহণ করা ভোট ১ লাখ ৭২ হাজার ২৫৫ টি। বাতিল হয়েছে ৪ হাজার ১০০ ভোট। ৩৫ দশমিক ৩৪ ভাগ ভোট পড়েছে।

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে পাবনার পাঁচটি সংসদীয় আসন থেকে বিভিন্ন রাজনৈতিক দল ও স্বতন্ত্র হিসেবে ৩২ জন প্রার্থী সংসদ সদস্য পদে নির্বাচনে অংশ নেন। তাঁদের মধ্যে নির্বাচন কমিশন নির্ধারিত ভোট না পেয়ে জামানত হারিয়েছেন ২৫ জন।
জামানত হারানো প্রার্থীদের মধ্যে রয়েছেন পাবনা-১ আসনে ৪ জন, পাবনা-২ আসনে ৭ জন, পাবনা-৩ আসনে ৫ জন, পাবনা-৪ আসনে ৫ ও পাবনা-৫ আসনে ৪ জন।
পাবনা-১ (সাঁথিয়া-বেড়ার আংশিক) আসনে জাতীয় পার্টির লাঙল প্রতীকের প্রার্থী সরদার শাহজাহান পেয়েছেন ৩৭৬ ভোট, ন্যাশনাল পিপলস্ পাটির আম প্রতীকের শামসুল হক পেয়েছেন ২৭৭ ভোট, তৃণমূল বিএনপির সোনালী আঁশ প্রতীকের জয়নাল আবেদীন পেয়েছেন ৪০১ ভোট, জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল-জাসদের মশাল প্রতীকের প্রার্থী পারভীন খাতুন পেয়েছেন ১৯০ ভোট। এই আসনে ৬ জন প্রার্থীর মধ্যে ৪ জন জামানত হারিয়েছেন।
পাবনা-২ (সুজানগর-আমিনপুর) আসনে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী আন্দোলনের (বিএনএম) নোঙর প্রতীকের প্রার্থী ডলি সায়ন্তনী পেয়েছেন ৪ হাজার ৩৮২ ভোট, ন্যাশনাল পিপলস্ পার্টির আম প্রতীকের প্রার্থী আজিজুল হক পেয়েছেন ৩৬৬ ভোট, তৃণমূল বিএনপির সোনালী আঁশ প্রতীকের প্রার্থী আবুল কালাম আজাদ পেয়েছেন ৪০৪ ভোট, স্বতন্ত্র প্রার্থী ঈগল প্রতীকের আব্দুল আজিজ খান পেয়েছেন ২ হাজার ১৩ ভোট, জাতীয় পাটির লাঙ্গল প্রতীকের প্রার্থী মেহেদী হাসান রুবেল পেয়েছেন ২ হাজার ২২ ভোট, বাংলাদেশ তরিকত ফেডারেশনের (বিটিএফ) ফুলের মালা প্রতীকের প্রার্থী মোমিনুল ইসলাম পেয়েছেন ৩৬৬ ভোট এবং জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল–জাসদের মশাল প্রতীকের প্রার্থী শেখ আনিসুজ্জামান পেয়েছেন ২৮১ ভোট। এই আসনে ৮ জন প্রার্থীর মধ্যে ৭ জন প্রার্থীই জামানত হারিয়েছেন।
পাবনা-৩ (চাটমোহর-ভাঙ্গুড়া-ফরিদপুর) আসনে জাতীয় পার্টির লাঙ্গল প্রতীকের মীর নাদিম মোহাম্মদ ডাবলু পেয়েছেন ৭৩২ ভোট, বাংলাদেশ কংগ্রেসের ডাব প্রতীকের প্রার্থী আজিজুল হক পেয়েছেন ২৫১ ভোট, জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল-জাসদের মশাল প্রতীকের প্রার্থী আবুল বাশার শেখ পেয়েছেন ১৭৫ ভোট, গণতন্ত্রী পার্টির কবুতর প্রতীকের প্রার্থী খাইরুল আলম পেয়েছেন ২৭৪ ভোট, ন্যাশনাল পিপলস্ পার্টির আম প্রতীকের প্রার্থী বেল্লাল মোল্লা পেয়েছেন ৪৩০ ভোট। বাংলাদেশ সুপ্রীম পার্টির (বিএসপি) একতারা প্রতীকের প্রার্থী মাহবুবুর রহমান জয় চৌধুরী পেয়েছেন ৪১২ ভোট। এই আসনের ৮ জন প্রার্থীর মধ্যে ৬ জন জামানত হারিয়েছেন।
পাবনা-৪ (ঈশ্বরদী-আটঘরিয়া) আসনে কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের গামছা প্রতীকের প্রার্থী আতাউল হাসান পেয়েছেন ৮২৬ ভোট, জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল-জাসদের মশাল প্রতীকের প্রার্থী বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল খালেক পেয়েছেন ১০৬০ ভোট, ন্যাশনাল পিপলস্ পাটির আম প্রতীকের প্রার্থী মনছুর রহমান পেয়েছেন ৭৮৭ ভোট এবং জাতীয় পার্টির লাঙল প্রতীকের প্রার্থী রেজাউল করিম পেয়েছেন ১৫৩৩ ভোট। এই আসনের ৬ জন প্রার্থীর মধ্যে ৫ জন জামানত হারিয়েছেন।
পাবনা-৫ (সদর) আসনে জাতীয় পার্টির লাঙ্গল প্রতীকের প্রার্থী আব্দুল কাদের খান পেয়েছেন ২ হাজার ৭৬৬ ভোট, তৃণমূল বিএনপির সোনালী আঁশ প্রতীকের প্রার্থী আফজাল হোসেন বটু পেয়েছেন ৩ হাজার ২৫৯ ভোট, ন্যাশনাল পিপলস্ পার্টির আম প্রতীকের প্রার্থী আবু দাউদ পেয়েছেন ১ হাজার ৫৫৪ ভোট এবং বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টির হাতুড়ী প্রতীকের প্রার্থী জাকির হোসেন পেয়েছেন ৩ হাজার ৩১৬ ভোট। এই আসনে ৫ জন প্রার্থীর মধ্যে ৪ জন জামানত হারিয়েছেন।
জেলা সিনিয়র নির্বাচন কর্মকর্তা মাহবুবুর রহমান বলেন, ‘নির্বাচনে অংশগ্রহণকারী প্রার্থী তারাই জামানত হারাবেন, যারা গ্রহণ করা বৈধ ভোটের ৮ ভাগের ১ ভাগেরও কম ভোট পাবেন। সে হিসেবে পাবনার ৫টি সংসদীয় আসনে ৩২ জন অংশগ্রহণকারী প্রার্থীর মধ্যে ৫ জন নির্বাচিত প্রার্থীসহ পাবনা-১ আসনে নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী অধ্যাপক আবু সাইয়িদ এবং পাবনা-৩ আসনে নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী আব্দুল হামিদের জামানত বাজেয়াপ্ত হয়নি। বাকি ২৫ জন প্রার্থীর জামানত বাজেয়াপ্ত হয়েছে।’
জেলা রিটার্নিং কার্যালয় থেকে জানা গেছে, পাবনা-১ আসনে মোট গ্রহণ করা ভোট ১ লাখ ৭০ হাজার ৬১৮। বাতিল হয়েছে ২ হাজার ৬৭৩ ভোট। ৩৯ দশমিক ৫৩ ভাগ ভোট পড়েছে। পাবনা-২ আসনে মোট ভোট পড়েছে ১ লাখ ৭৮ হাজার ৬২৮ টি। বাতিল হয়েছে ২ হাজার ৯৫২ ভোট। ৫১ দশমিক ৩০ পারসেন্ট ভোট পড়ছে। পাবনা-৩ আসনে মোট গ্রহণ করা ভোট ২ লাখ ২২ হাজার ৬৪৭ টি। বাতিল হয়েছে ৩ হাজার ৭৪৫ ভোট। ৪৯ দশমিক ৪০ ভাগ ভোট পড়েছে। পাবনা-৪ আসনে ভোট পড়েছে ১ লাখ ৯০ হাজার ৯৫৬ টি। বাতিল হয়েছে ৪ হাজার ৬৬৫ ভোট। ৪৬ দশমিক ৫৫ পারসেন্ট ভোট পড়েছে। পাবনা-৫ আসনে মোট গ্রহণ করা ভোট ১ লাখ ৭২ হাজার ২৫৫ টি। বাতিল হয়েছে ৪ হাজার ১০০ ভোট। ৩৫ দশমিক ৩৪ ভাগ ভোট পড়েছে।
পাবনা প্রতিনিধি

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে পাবনার পাঁচটি সংসদীয় আসন থেকে বিভিন্ন রাজনৈতিক দল ও স্বতন্ত্র হিসেবে ৩২ জন প্রার্থী সংসদ সদস্য পদে নির্বাচনে অংশ নেন। তাঁদের মধ্যে নির্বাচন কমিশন নির্ধারিত ভোট না পেয়ে জামানত হারিয়েছেন ২৫ জন।
জামানত হারানো প্রার্থীদের মধ্যে রয়েছেন পাবনা-১ আসনে ৪ জন, পাবনা-২ আসনে ৭ জন, পাবনা-৩ আসনে ৫ জন, পাবনা-৪ আসনে ৫ ও পাবনা-৫ আসনে ৪ জন।
পাবনা-১ (সাঁথিয়া-বেড়ার আংশিক) আসনে জাতীয় পার্টির লাঙল প্রতীকের প্রার্থী সরদার শাহজাহান পেয়েছেন ৩৭৬ ভোট, ন্যাশনাল পিপলস্ পাটির আম প্রতীকের শামসুল হক পেয়েছেন ২৭৭ ভোট, তৃণমূল বিএনপির সোনালী আঁশ প্রতীকের জয়নাল আবেদীন পেয়েছেন ৪০১ ভোট, জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল-জাসদের মশাল প্রতীকের প্রার্থী পারভীন খাতুন পেয়েছেন ১৯০ ভোট। এই আসনে ৬ জন প্রার্থীর মধ্যে ৪ জন জামানত হারিয়েছেন।
পাবনা-২ (সুজানগর-আমিনপুর) আসনে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী আন্দোলনের (বিএনএম) নোঙর প্রতীকের প্রার্থী ডলি সায়ন্তনী পেয়েছেন ৪ হাজার ৩৮২ ভোট, ন্যাশনাল পিপলস্ পার্টির আম প্রতীকের প্রার্থী আজিজুল হক পেয়েছেন ৩৬৬ ভোট, তৃণমূল বিএনপির সোনালী আঁশ প্রতীকের প্রার্থী আবুল কালাম আজাদ পেয়েছেন ৪০৪ ভোট, স্বতন্ত্র প্রার্থী ঈগল প্রতীকের আব্দুল আজিজ খান পেয়েছেন ২ হাজার ১৩ ভোট, জাতীয় পাটির লাঙ্গল প্রতীকের প্রার্থী মেহেদী হাসান রুবেল পেয়েছেন ২ হাজার ২২ ভোট, বাংলাদেশ তরিকত ফেডারেশনের (বিটিএফ) ফুলের মালা প্রতীকের প্রার্থী মোমিনুল ইসলাম পেয়েছেন ৩৬৬ ভোট এবং জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল–জাসদের মশাল প্রতীকের প্রার্থী শেখ আনিসুজ্জামান পেয়েছেন ২৮১ ভোট। এই আসনে ৮ জন প্রার্থীর মধ্যে ৭ জন প্রার্থীই জামানত হারিয়েছেন।
পাবনা-৩ (চাটমোহর-ভাঙ্গুড়া-ফরিদপুর) আসনে জাতীয় পার্টির লাঙ্গল প্রতীকের মীর নাদিম মোহাম্মদ ডাবলু পেয়েছেন ৭৩২ ভোট, বাংলাদেশ কংগ্রেসের ডাব প্রতীকের প্রার্থী আজিজুল হক পেয়েছেন ২৫১ ভোট, জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল-জাসদের মশাল প্রতীকের প্রার্থী আবুল বাশার শেখ পেয়েছেন ১৭৫ ভোট, গণতন্ত্রী পার্টির কবুতর প্রতীকের প্রার্থী খাইরুল আলম পেয়েছেন ২৭৪ ভোট, ন্যাশনাল পিপলস্ পার্টির আম প্রতীকের প্রার্থী বেল্লাল মোল্লা পেয়েছেন ৪৩০ ভোট। বাংলাদেশ সুপ্রীম পার্টির (বিএসপি) একতারা প্রতীকের প্রার্থী মাহবুবুর রহমান জয় চৌধুরী পেয়েছেন ৪১২ ভোট। এই আসনের ৮ জন প্রার্থীর মধ্যে ৬ জন জামানত হারিয়েছেন।
পাবনা-৪ (ঈশ্বরদী-আটঘরিয়া) আসনে কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের গামছা প্রতীকের প্রার্থী আতাউল হাসান পেয়েছেন ৮২৬ ভোট, জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল-জাসদের মশাল প্রতীকের প্রার্থী বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল খালেক পেয়েছেন ১০৬০ ভোট, ন্যাশনাল পিপলস্ পাটির আম প্রতীকের প্রার্থী মনছুর রহমান পেয়েছেন ৭৮৭ ভোট এবং জাতীয় পার্টির লাঙল প্রতীকের প্রার্থী রেজাউল করিম পেয়েছেন ১৫৩৩ ভোট। এই আসনের ৬ জন প্রার্থীর মধ্যে ৫ জন জামানত হারিয়েছেন।
পাবনা-৫ (সদর) আসনে জাতীয় পার্টির লাঙ্গল প্রতীকের প্রার্থী আব্দুল কাদের খান পেয়েছেন ২ হাজার ৭৬৬ ভোট, তৃণমূল বিএনপির সোনালী আঁশ প্রতীকের প্রার্থী আফজাল হোসেন বটু পেয়েছেন ৩ হাজার ২৫৯ ভোট, ন্যাশনাল পিপলস্ পার্টির আম প্রতীকের প্রার্থী আবু দাউদ পেয়েছেন ১ হাজার ৫৫৪ ভোট এবং বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টির হাতুড়ী প্রতীকের প্রার্থী জাকির হোসেন পেয়েছেন ৩ হাজার ৩১৬ ভোট। এই আসনে ৫ জন প্রার্থীর মধ্যে ৪ জন জামানত হারিয়েছেন।
জেলা সিনিয়র নির্বাচন কর্মকর্তা মাহবুবুর রহমান বলেন, ‘নির্বাচনে অংশগ্রহণকারী প্রার্থী তারাই জামানত হারাবেন, যারা গ্রহণ করা বৈধ ভোটের ৮ ভাগের ১ ভাগেরও কম ভোট পাবেন। সে হিসেবে পাবনার ৫টি সংসদীয় আসনে ৩২ জন অংশগ্রহণকারী প্রার্থীর মধ্যে ৫ জন নির্বাচিত প্রার্থীসহ পাবনা-১ আসনে নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী অধ্যাপক আবু সাইয়িদ এবং পাবনা-৩ আসনে নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী আব্দুল হামিদের জামানত বাজেয়াপ্ত হয়নি। বাকি ২৫ জন প্রার্থীর জামানত বাজেয়াপ্ত হয়েছে।’
জেলা রিটার্নিং কার্যালয় থেকে জানা গেছে, পাবনা-১ আসনে মোট গ্রহণ করা ভোট ১ লাখ ৭০ হাজার ৬১৮। বাতিল হয়েছে ২ হাজার ৬৭৩ ভোট। ৩৯ দশমিক ৫৩ ভাগ ভোট পড়েছে। পাবনা-২ আসনে মোট ভোট পড়েছে ১ লাখ ৭৮ হাজার ৬২৮ টি। বাতিল হয়েছে ২ হাজার ৯৫২ ভোট। ৫১ দশমিক ৩০ পারসেন্ট ভোট পড়ছে। পাবনা-৩ আসনে মোট গ্রহণ করা ভোট ২ লাখ ২২ হাজার ৬৪৭ টি। বাতিল হয়েছে ৩ হাজার ৭৪৫ ভোট। ৪৯ দশমিক ৪০ ভাগ ভোট পড়েছে। পাবনা-৪ আসনে ভোট পড়েছে ১ লাখ ৯০ হাজার ৯৫৬ টি। বাতিল হয়েছে ৪ হাজার ৬৬৫ ভোট। ৪৬ দশমিক ৫৫ পারসেন্ট ভোট পড়েছে। পাবনা-৫ আসনে মোট গ্রহণ করা ভোট ১ লাখ ৭২ হাজার ২৫৫ টি। বাতিল হয়েছে ৪ হাজার ১০০ ভোট। ৩৫ দশমিক ৩৪ ভাগ ভোট পড়েছে।

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে পাবনার পাঁচটি সংসদীয় আসন থেকে বিভিন্ন রাজনৈতিক দল ও স্বতন্ত্র হিসেবে ৩২ জন প্রার্থী সংসদ সদস্য পদে নির্বাচনে অংশ নেন। তাঁদের মধ্যে নির্বাচন কমিশন নির্ধারিত ভোট না পেয়ে জামানত হারিয়েছেন ২৫ জন।
জামানত হারানো প্রার্থীদের মধ্যে রয়েছেন পাবনা-১ আসনে ৪ জন, পাবনা-২ আসনে ৭ জন, পাবনা-৩ আসনে ৫ জন, পাবনা-৪ আসনে ৫ ও পাবনা-৫ আসনে ৪ জন।
পাবনা-১ (সাঁথিয়া-বেড়ার আংশিক) আসনে জাতীয় পার্টির লাঙল প্রতীকের প্রার্থী সরদার শাহজাহান পেয়েছেন ৩৭৬ ভোট, ন্যাশনাল পিপলস্ পাটির আম প্রতীকের শামসুল হক পেয়েছেন ২৭৭ ভোট, তৃণমূল বিএনপির সোনালী আঁশ প্রতীকের জয়নাল আবেদীন পেয়েছেন ৪০১ ভোট, জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল-জাসদের মশাল প্রতীকের প্রার্থী পারভীন খাতুন পেয়েছেন ১৯০ ভোট। এই আসনে ৬ জন প্রার্থীর মধ্যে ৪ জন জামানত হারিয়েছেন।
পাবনা-২ (সুজানগর-আমিনপুর) আসনে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী আন্দোলনের (বিএনএম) নোঙর প্রতীকের প্রার্থী ডলি সায়ন্তনী পেয়েছেন ৪ হাজার ৩৮২ ভোট, ন্যাশনাল পিপলস্ পার্টির আম প্রতীকের প্রার্থী আজিজুল হক পেয়েছেন ৩৬৬ ভোট, তৃণমূল বিএনপির সোনালী আঁশ প্রতীকের প্রার্থী আবুল কালাম আজাদ পেয়েছেন ৪০৪ ভোট, স্বতন্ত্র প্রার্থী ঈগল প্রতীকের আব্দুল আজিজ খান পেয়েছেন ২ হাজার ১৩ ভোট, জাতীয় পাটির লাঙ্গল প্রতীকের প্রার্থী মেহেদী হাসান রুবেল পেয়েছেন ২ হাজার ২২ ভোট, বাংলাদেশ তরিকত ফেডারেশনের (বিটিএফ) ফুলের মালা প্রতীকের প্রার্থী মোমিনুল ইসলাম পেয়েছেন ৩৬৬ ভোট এবং জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল–জাসদের মশাল প্রতীকের প্রার্থী শেখ আনিসুজ্জামান পেয়েছেন ২৮১ ভোট। এই আসনে ৮ জন প্রার্থীর মধ্যে ৭ জন প্রার্থীই জামানত হারিয়েছেন।
পাবনা-৩ (চাটমোহর-ভাঙ্গুড়া-ফরিদপুর) আসনে জাতীয় পার্টির লাঙ্গল প্রতীকের মীর নাদিম মোহাম্মদ ডাবলু পেয়েছেন ৭৩২ ভোট, বাংলাদেশ কংগ্রেসের ডাব প্রতীকের প্রার্থী আজিজুল হক পেয়েছেন ২৫১ ভোট, জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল-জাসদের মশাল প্রতীকের প্রার্থী আবুল বাশার শেখ পেয়েছেন ১৭৫ ভোট, গণতন্ত্রী পার্টির কবুতর প্রতীকের প্রার্থী খাইরুল আলম পেয়েছেন ২৭৪ ভোট, ন্যাশনাল পিপলস্ পার্টির আম প্রতীকের প্রার্থী বেল্লাল মোল্লা পেয়েছেন ৪৩০ ভোট। বাংলাদেশ সুপ্রীম পার্টির (বিএসপি) একতারা প্রতীকের প্রার্থী মাহবুবুর রহমান জয় চৌধুরী পেয়েছেন ৪১২ ভোট। এই আসনের ৮ জন প্রার্থীর মধ্যে ৬ জন জামানত হারিয়েছেন।
পাবনা-৪ (ঈশ্বরদী-আটঘরিয়া) আসনে কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের গামছা প্রতীকের প্রার্থী আতাউল হাসান পেয়েছেন ৮২৬ ভোট, জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল-জাসদের মশাল প্রতীকের প্রার্থী বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল খালেক পেয়েছেন ১০৬০ ভোট, ন্যাশনাল পিপলস্ পাটির আম প্রতীকের প্রার্থী মনছুর রহমান পেয়েছেন ৭৮৭ ভোট এবং জাতীয় পার্টির লাঙল প্রতীকের প্রার্থী রেজাউল করিম পেয়েছেন ১৫৩৩ ভোট। এই আসনের ৬ জন প্রার্থীর মধ্যে ৫ জন জামানত হারিয়েছেন।
পাবনা-৫ (সদর) আসনে জাতীয় পার্টির লাঙ্গল প্রতীকের প্রার্থী আব্দুল কাদের খান পেয়েছেন ২ হাজার ৭৬৬ ভোট, তৃণমূল বিএনপির সোনালী আঁশ প্রতীকের প্রার্থী আফজাল হোসেন বটু পেয়েছেন ৩ হাজার ২৫৯ ভোট, ন্যাশনাল পিপলস্ পার্টির আম প্রতীকের প্রার্থী আবু দাউদ পেয়েছেন ১ হাজার ৫৫৪ ভোট এবং বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টির হাতুড়ী প্রতীকের প্রার্থী জাকির হোসেন পেয়েছেন ৩ হাজার ৩১৬ ভোট। এই আসনে ৫ জন প্রার্থীর মধ্যে ৪ জন জামানত হারিয়েছেন।
জেলা সিনিয়র নির্বাচন কর্মকর্তা মাহবুবুর রহমান বলেন, ‘নির্বাচনে অংশগ্রহণকারী প্রার্থী তারাই জামানত হারাবেন, যারা গ্রহণ করা বৈধ ভোটের ৮ ভাগের ১ ভাগেরও কম ভোট পাবেন। সে হিসেবে পাবনার ৫টি সংসদীয় আসনে ৩২ জন অংশগ্রহণকারী প্রার্থীর মধ্যে ৫ জন নির্বাচিত প্রার্থীসহ পাবনা-১ আসনে নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী অধ্যাপক আবু সাইয়িদ এবং পাবনা-৩ আসনে নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী আব্দুল হামিদের জামানত বাজেয়াপ্ত হয়নি। বাকি ২৫ জন প্রার্থীর জামানত বাজেয়াপ্ত হয়েছে।’
জেলা রিটার্নিং কার্যালয় থেকে জানা গেছে, পাবনা-১ আসনে মোট গ্রহণ করা ভোট ১ লাখ ৭০ হাজার ৬১৮। বাতিল হয়েছে ২ হাজার ৬৭৩ ভোট। ৩৯ দশমিক ৫৩ ভাগ ভোট পড়েছে। পাবনা-২ আসনে মোট ভোট পড়েছে ১ লাখ ৭৮ হাজার ৬২৮ টি। বাতিল হয়েছে ২ হাজার ৯৫২ ভোট। ৫১ দশমিক ৩০ পারসেন্ট ভোট পড়ছে। পাবনা-৩ আসনে মোট গ্রহণ করা ভোট ২ লাখ ২২ হাজার ৬৪৭ টি। বাতিল হয়েছে ৩ হাজার ৭৪৫ ভোট। ৪৯ দশমিক ৪০ ভাগ ভোট পড়েছে। পাবনা-৪ আসনে ভোট পড়েছে ১ লাখ ৯০ হাজার ৯৫৬ টি। বাতিল হয়েছে ৪ হাজার ৬৬৫ ভোট। ৪৬ দশমিক ৫৫ পারসেন্ট ভোট পড়েছে। পাবনা-৫ আসনে মোট গ্রহণ করা ভোট ১ লাখ ৭২ হাজার ২৫৫ টি। বাতিল হয়েছে ৪ হাজার ১০০ ভোট। ৩৫ দশমিক ৩৪ ভাগ ভোট পড়েছে।

ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদি গুলিতে নিহত হওয়ার ঘটনায় তাঁর নিজ এলাকা ঝালকাঠির নলছিটি উপজেলাজুড়ে চলছে শোকের মাতম। পরিবার ও এলাকাবাসীর কান্না ও আহাজারিতে ভারী হয়ে উঠেছে পুরো এলাকা। অল্প বয়সে শরিফ ওসমান হাদির এমন মর্মান্তিক মৃত্যু কিছুতেই মেনে নিতে পারছেন না স্বজনেরা।
৩ মিনিট আগে
সাতক্ষীরার শ্যামনগরে চলাচলের রাস্তা নিয়ে বিরোধের জেরে এক ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যার অভিযোগ উঠেছে। শনিবার সকাল ১০টার দিকে উপজেলার জাবাখালী এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় ৯ জনকে আটক করেছে পুলিশ।
১৭ মিনিট আগে
যশোর যুবলীগের প্রচার সম্পাদক জাহিদ হোসেন মিলন ওরফে ‘টাক’ মিলনকে গ্রেপ্তার করেছে জেলা পুলিশের গোয়েন্দা শাখা (ডিবি)। গতকাল শুক্রবার রাতে রাজধানীর রামপুরা থেকে যশোর ডিবির একটি দল তাঁকে গ্রেপ্তার করে। পুলিশ বলছে, মিলন যশোরের শীর্ষ সন্ত্রাসী। তাঁর বিরুদ্ধে হত্যা, চাঁদাবাজিসহ বিভিন্ন অপরাধের অভিযোগে ১১টি
১৯ মিনিট আগে
ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান হাদির খুনিদের গ্রেপ্তারে তৎপরতা জানতে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী ও প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী খোদা বখস চৌধুরীকে ২৪ ঘণ্টার আলটিমেটাম দিয়েছে সংগঠনটি। তা না হলে পদত্যাগের জন্য প্রস্তুত থাকার অনুরোধ জানিয়েছেন সংগঠনটির সদস্যসচিব আবদুল্লাহ আল জাবের।
২৬ মিনিট আগেঝালকাঠি প্রতিনিধি

ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদি গুলিতে নিহত হওয়ার ঘটনায় তাঁর নিজ এলাকা ঝালকাঠির নলছিটি উপজেলাজুড়ে চলছে শোকের মাতম। পরিবার ও এলাকাবাসীর কান্না ও আহাজারিতে ভারী হয়ে উঠেছে পুরো এলাকা। অল্প বয়সে শরিফ ওসমান হাদির এমন মর্মান্তিক মৃত্যু কিছুতেই মেনে নিতে পারছেন না স্বজনেরা।
শরিফ ওসমান হাদির স্মরণে আজ শনিবার (২০ ডিসেম্বর) বেলা ২টা থেকে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত নলছিটি উপজেলা ব্যবসায়ী সমিতির উদ্যোগে উপজেলার সব দোকানপাট বন্ধ রাখা হয়। পাশাপাশি সকাল থেকে শহরের বিভিন্ন স্থানে জাতীয় পতাকা অর্ধনমিত রাখা হয়।
এই উপলক্ষে সকালে নলছিটি উপজেলা ব্যবসায়ী সমিতির উদ্যোগে শহরে মাইকিং করা হয়।
নলছিটি পৌর বস্ত্র ব্যবসায়ী কমিটির সভাপতি নেওয়াজ হোসাইন বলেন, নলছিটি উপজেলাবাসীর পক্ষ থেকে সব ব্যবসায়ীরা শহীদ শরিফ ওসমান হাদির প্রতি সম্মান জানিয়ে এ কর্মসূচি পালন করেছেন। তিনি আরও বলেন, জাতীয় বীর শরিফ ওসমান হাদির পরিচিতি ও সুখ্যাতি এখন আর শুধু নলছিটিতে সীমাবদ্ধ নয়, তা সারা দেশে এবং বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে পড়েছে।
ব্যবসায়ী শাহাদাত ফকির, রফিকুল ইসলাম ও জিয়াউল কবীর মিঠু বলেন, ‘শরিফ ওসমান হাদি একজন জাতীয় বীর। তাঁর জন্মভূমি নলছিটি হওয়ায় আমরা গর্বিত। তাঁর স্মরণে ব্যবসায়ী সমিতির এই উদ্যোগকে আমরা আন্তরিকভাবে স্বাগত জানাই।’

ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদি গুলিতে নিহত হওয়ার ঘটনায় তাঁর নিজ এলাকা ঝালকাঠির নলছিটি উপজেলাজুড়ে চলছে শোকের মাতম। পরিবার ও এলাকাবাসীর কান্না ও আহাজারিতে ভারী হয়ে উঠেছে পুরো এলাকা। অল্প বয়সে শরিফ ওসমান হাদির এমন মর্মান্তিক মৃত্যু কিছুতেই মেনে নিতে পারছেন না স্বজনেরা।
শরিফ ওসমান হাদির স্মরণে আজ শনিবার (২০ ডিসেম্বর) বেলা ২টা থেকে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত নলছিটি উপজেলা ব্যবসায়ী সমিতির উদ্যোগে উপজেলার সব দোকানপাট বন্ধ রাখা হয়। পাশাপাশি সকাল থেকে শহরের বিভিন্ন স্থানে জাতীয় পতাকা অর্ধনমিত রাখা হয়।
এই উপলক্ষে সকালে নলছিটি উপজেলা ব্যবসায়ী সমিতির উদ্যোগে শহরে মাইকিং করা হয়।
নলছিটি পৌর বস্ত্র ব্যবসায়ী কমিটির সভাপতি নেওয়াজ হোসাইন বলেন, নলছিটি উপজেলাবাসীর পক্ষ থেকে সব ব্যবসায়ীরা শহীদ শরিফ ওসমান হাদির প্রতি সম্মান জানিয়ে এ কর্মসূচি পালন করেছেন। তিনি আরও বলেন, জাতীয় বীর শরিফ ওসমান হাদির পরিচিতি ও সুখ্যাতি এখন আর শুধু নলছিটিতে সীমাবদ্ধ নয়, তা সারা দেশে এবং বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে পড়েছে।
ব্যবসায়ী শাহাদাত ফকির, রফিকুল ইসলাম ও জিয়াউল কবীর মিঠু বলেন, ‘শরিফ ওসমান হাদি একজন জাতীয় বীর। তাঁর জন্মভূমি নলছিটি হওয়ায় আমরা গর্বিত। তাঁর স্মরণে ব্যবসায়ী সমিতির এই উদ্যোগকে আমরা আন্তরিকভাবে স্বাগত জানাই।’

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে পাবনার পাঁচটি সংসদীয় আসন থেকে বিভিন্ন রাজনৈতিক দল ও স্বতন্ত্র হিসেবে ৩২ জন প্রার্থী সংসদ সদস্য পদে নির্বাচনে অংশ নেন। তাঁদের মধ্যে নির্বাচন কমিশন নির্ধারিত ভোট না পেয়ে জামানত হারিয়েছেন ২৫ জন।
০৮ জানুয়ারি ২০২৪
সাতক্ষীরার শ্যামনগরে চলাচলের রাস্তা নিয়ে বিরোধের জেরে এক ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যার অভিযোগ উঠেছে। শনিবার সকাল ১০টার দিকে উপজেলার জাবাখালী এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় ৯ জনকে আটক করেছে পুলিশ।
১৭ মিনিট আগে
যশোর যুবলীগের প্রচার সম্পাদক জাহিদ হোসেন মিলন ওরফে ‘টাক’ মিলনকে গ্রেপ্তার করেছে জেলা পুলিশের গোয়েন্দা শাখা (ডিবি)। গতকাল শুক্রবার রাতে রাজধানীর রামপুরা থেকে যশোর ডিবির একটি দল তাঁকে গ্রেপ্তার করে। পুলিশ বলছে, মিলন যশোরের শীর্ষ সন্ত্রাসী। তাঁর বিরুদ্ধে হত্যা, চাঁদাবাজিসহ বিভিন্ন অপরাধের অভিযোগে ১১টি
১৯ মিনিট আগে
ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান হাদির খুনিদের গ্রেপ্তারে তৎপরতা জানতে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী ও প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী খোদা বখস চৌধুরীকে ২৪ ঘণ্টার আলটিমেটাম দিয়েছে সংগঠনটি। তা না হলে পদত্যাগের জন্য প্রস্তুত থাকার অনুরোধ জানিয়েছেন সংগঠনটির সদস্যসচিব আবদুল্লাহ আল জাবের।
২৬ মিনিট আগেসাতক্ষীরা প্রতিনিধি

সাতক্ষীরার শ্যামনগরে চলাচলের রাস্তা নিয়ে বিরোধের জেরে এক ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যার অভিযোগ উঠেছে। শনিবার সকাল ১০টার দিকে উপজেলার জাবাখালী এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় ৯ জনকে আটক করেছে পুলিশ।
নিহত গোলাম হোসেন (৬০) উপজেলার জাবাখালী গ্রামের মৃত হামিজ উদ্দীন মোড়লের ছেলে। আটক ব্যক্তিরা হলেন জাবাখালী গ্রামের সেলিম মোড়ল (৫০), সাইফুল মোড়ল (৩৫), ফারুক মোড়ল (৩২), রেজাউল মোড়ল (৪০), রেজাউলের স্ত্রী মাছুমা বেগম (৩৫), সেলিম মোড়লের স্ত্রী ফাতেমা বেগম (৪০), সাইফুল মোড়লের স্ত্রী মাহফুজা বেগম (৩০), ফারুক মোড়লের স্ত্রী জহুরা খাতুন (৩০) ও এমান আলীর স্ত্রী সফুরা বেগম (৬৫)। আটকের পর উত্তেজিত জনতা তাঁদের ঘরবাড়ি ও মোটরসাইকেল ভাঙচুর করে। পরে পুলিশ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।
গোলাম হোসেনের ভাতিজা জাহাঙ্গীর আলম জানান, বাড়ির সামনে চলাচলের পথের অনেকাংশ দখল করে রাখায় প্রতিবেশী রেজাউল মোড়ল, সাইফুল মোড়লসহ অন্যদের সঙ্গে গোলাম হোসেনের বিরোধ চলছিল। এ নিয়ে স্থানীয়ভাবে সালিস হলেও সমস্যার সমাধান হয়নি। পরে গোলাম হোসেন সাতক্ষীরা আদালতে মামলা করেন। মামলায় বিবাদীদের বিরুদ্ধে সমন জারি হওয়ায় প্রতিপক্ষরা ক্ষিপ্ত হয়ে ওঠে। শনিবার সকালে বাড়ির সামনে কাজ করছিলেন গোলাম হোসেন। এ সময় তাঁর সঙ্গে বাগ্বিতণ্ডার একপর্যায়ে প্রতিপক্ষরা দেশীয় ধারালো অস্ত্র দিয়ে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে গোলাম হোসেনকে জখম করে। পরে স্থানীয়রা তাঁকে উদ্ধার করে শ্যামনগর হাসপাতালে নিয়ে এলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
শ্যামনগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) খালেদুর রহমান জানান, পথের জমি নিয়ে পূর্ববিরোধের জেরে হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে বলে প্রাথমিকভাবে জানা গেছে। এ ঘটনায় ৯ জনকে আটক করা হয়েছে। জব্দ করা হয়েছে হত্যাকাণ্ডে ব্যবহৃত রক্তমাখা ছুরি। শ্যামনগর থানায় একটি হত্যা মামলা করার প্রস্তুতি চলছে। লাশ ময়নাতদন্তের জন্য সাতক্ষীরা সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে বলে জানান ওসি।

সাতক্ষীরার শ্যামনগরে চলাচলের রাস্তা নিয়ে বিরোধের জেরে এক ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যার অভিযোগ উঠেছে। শনিবার সকাল ১০টার দিকে উপজেলার জাবাখালী এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় ৯ জনকে আটক করেছে পুলিশ।
নিহত গোলাম হোসেন (৬০) উপজেলার জাবাখালী গ্রামের মৃত হামিজ উদ্দীন মোড়লের ছেলে। আটক ব্যক্তিরা হলেন জাবাখালী গ্রামের সেলিম মোড়ল (৫০), সাইফুল মোড়ল (৩৫), ফারুক মোড়ল (৩২), রেজাউল মোড়ল (৪০), রেজাউলের স্ত্রী মাছুমা বেগম (৩৫), সেলিম মোড়লের স্ত্রী ফাতেমা বেগম (৪০), সাইফুল মোড়লের স্ত্রী মাহফুজা বেগম (৩০), ফারুক মোড়লের স্ত্রী জহুরা খাতুন (৩০) ও এমান আলীর স্ত্রী সফুরা বেগম (৬৫)। আটকের পর উত্তেজিত জনতা তাঁদের ঘরবাড়ি ও মোটরসাইকেল ভাঙচুর করে। পরে পুলিশ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।
গোলাম হোসেনের ভাতিজা জাহাঙ্গীর আলম জানান, বাড়ির সামনে চলাচলের পথের অনেকাংশ দখল করে রাখায় প্রতিবেশী রেজাউল মোড়ল, সাইফুল মোড়লসহ অন্যদের সঙ্গে গোলাম হোসেনের বিরোধ চলছিল। এ নিয়ে স্থানীয়ভাবে সালিস হলেও সমস্যার সমাধান হয়নি। পরে গোলাম হোসেন সাতক্ষীরা আদালতে মামলা করেন। মামলায় বিবাদীদের বিরুদ্ধে সমন জারি হওয়ায় প্রতিপক্ষরা ক্ষিপ্ত হয়ে ওঠে। শনিবার সকালে বাড়ির সামনে কাজ করছিলেন গোলাম হোসেন। এ সময় তাঁর সঙ্গে বাগ্বিতণ্ডার একপর্যায়ে প্রতিপক্ষরা দেশীয় ধারালো অস্ত্র দিয়ে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে গোলাম হোসেনকে জখম করে। পরে স্থানীয়রা তাঁকে উদ্ধার করে শ্যামনগর হাসপাতালে নিয়ে এলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
শ্যামনগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) খালেদুর রহমান জানান, পথের জমি নিয়ে পূর্ববিরোধের জেরে হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে বলে প্রাথমিকভাবে জানা গেছে। এ ঘটনায় ৯ জনকে আটক করা হয়েছে। জব্দ করা হয়েছে হত্যাকাণ্ডে ব্যবহৃত রক্তমাখা ছুরি। শ্যামনগর থানায় একটি হত্যা মামলা করার প্রস্তুতি চলছে। লাশ ময়নাতদন্তের জন্য সাতক্ষীরা সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে বলে জানান ওসি।

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে পাবনার পাঁচটি সংসদীয় আসন থেকে বিভিন্ন রাজনৈতিক দল ও স্বতন্ত্র হিসেবে ৩২ জন প্রার্থী সংসদ সদস্য পদে নির্বাচনে অংশ নেন। তাঁদের মধ্যে নির্বাচন কমিশন নির্ধারিত ভোট না পেয়ে জামানত হারিয়েছেন ২৫ জন।
০৮ জানুয়ারি ২০২৪
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদি গুলিতে নিহত হওয়ার ঘটনায় তাঁর নিজ এলাকা ঝালকাঠির নলছিটি উপজেলাজুড়ে চলছে শোকের মাতম। পরিবার ও এলাকাবাসীর কান্না ও আহাজারিতে ভারী হয়ে উঠেছে পুরো এলাকা। অল্প বয়সে শরিফ ওসমান হাদির এমন মর্মান্তিক মৃত্যু কিছুতেই মেনে নিতে পারছেন না স্বজনেরা।
৩ মিনিট আগে
যশোর যুবলীগের প্রচার সম্পাদক জাহিদ হোসেন মিলন ওরফে ‘টাক’ মিলনকে গ্রেপ্তার করেছে জেলা পুলিশের গোয়েন্দা শাখা (ডিবি)। গতকাল শুক্রবার রাতে রাজধানীর রামপুরা থেকে যশোর ডিবির একটি দল তাঁকে গ্রেপ্তার করে। পুলিশ বলছে, মিলন যশোরের শীর্ষ সন্ত্রাসী। তাঁর বিরুদ্ধে হত্যা, চাঁদাবাজিসহ বিভিন্ন অপরাধের অভিযোগে ১১টি
১৯ মিনিট আগে
ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান হাদির খুনিদের গ্রেপ্তারে তৎপরতা জানতে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী ও প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী খোদা বখস চৌধুরীকে ২৪ ঘণ্টার আলটিমেটাম দিয়েছে সংগঠনটি। তা না হলে পদত্যাগের জন্য প্রস্তুত থাকার অনুরোধ জানিয়েছেন সংগঠনটির সদস্যসচিব আবদুল্লাহ আল জাবের।
২৬ মিনিট আগেহত্যাসহ ১১ মামলার আসামি যশোরের
যশোর প্রতিনিধি

যশোর যুবলীগের প্রচার সম্পাদক জাহিদ হোসেন মিলন ওরফে ‘টাক’ মিলনকে গ্রেপ্তার করেছে জেলা পুলিশের গোয়েন্দা শাখা (ডিবি)। গতকাল শুক্রবার রাতে রাজধানীর রামপুরা থেকে যশোর ডিবির একটি দল তাঁকে গ্রেপ্তার করে।
পুলিশ বলছে, মিলন যশোরের শীর্ষ সন্ত্রাসী। তাঁর বিরুদ্ধে হত্যা, চাঁদাবাজিসহ বিভিন্ন অপরাধের অভিযোগে ১১টি মামলা রয়েছে। এর মধ্যে কয়েকটি গ্রেপ্তারি পরোয়ানা রয়েছে।
আজ শনিবার যশোর ডিবি বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানায়। বিকেলে পুলিশ মিলনকে আদালতে হাজির করলে বিচারক তাঁকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।
পুলিশের বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, গত বছরের আগস্টে রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের আগে মিলন যশোর পৌরসভার ৪ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর ছিলেন। তাঁর বিরুদ্ধে শহরে কিশোর গ্যাং নিয়ন্ত্রণ, চাঁদাবাজির অভিযোগ রয়েছে। গত বছরের আগস্টে আওয়ামী লীগ সরকার পতনের পর মিলন আত্মগোপনে ছিলেন।
যশোর ডিবির ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ আলী বলেন, ‘আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে মিলনের বিরুদ্ধে ক্ষমতার অপব্যবহারের একাধিক অভিযোগ রয়েছে। সেসব ঘটনায় মামলাও হয়েছে। এ ছাড়া তাঁর বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানার আদেশ রয়েছে। ডিবির একটি দল মিলনের অবস্থান শনাক্ত করে রাজধানীর রামপুরা থেকে গ্রেপ্তার করে। পরে তাঁকে আদালতে হাজির করলে বিচারক কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।’
ডিবি ও থানা-পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, ২০২০ সালের ১২ জানুয়ারি সন্ধ্যায় ক্যাসিনোবিরোধী অভিযানে দুবাই থেকে স্ত্রী, সন্তান নিয়ে দেশে ফেরার পথে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে মিলনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছিল। এরপর তিনি জামিনে বের হন। ২০২৪ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারি মদ্যপ অবস্থায় তিনজন সহযোগীসহ ফের গ্রেপ্তার হয়ে আবারও কারাগার থেকে জামিনে বের হন।
মিলনের বিরুদ্ধে ২০১৮ সালের ২৮ সেপ্টেম্বর রাতে শহরের পুরাতন কসবা কাজীপাড়া এলাকার যুবলীগ কর্মী শরিফুল ইসলাম সোহাগকে গুলি করে ও কুপিয়ে হত্যা মামলা রয়েছে। এ ছাড়া তিনি ২০১৯ সালের ২৭ জানুয়ারি রাতে যশোর-৩ আসনের সংসদ সদস্য কাজী নাবিল আহমেদের বাড়িতে বোমা হামলার ঘটনায় জড়িত ছিলেন বলে পুলিশের তদন্তে তাঁর নাম আসে।
পুলিশ জানিয়েছে, যশোর শহরের পালবাড়ি মোড়ে রয়েল কমিউনিটি সেন্টার ভাড়া নিয়ে দীর্ঘদিন ক্যাসিনোর (জুয়া) কর্মকাণ্ড চালানোর অভিযোগ রয়েছে মিলনের বিরুদ্ধে। এ ছাড়া বিএনপির স্থায়ী কমিটির প্রয়াত সদস্য তরিকুল ইসলামের বাড়িতে অন্তত ১০ বার ককটেল হামলা ও ভাঙচুরের ঘটনায় মিলনের সম্পৃক্ততা রয়েছে বলে দলটির নেতাদের অভিযোগ রয়েছে।

যশোর যুবলীগের প্রচার সম্পাদক জাহিদ হোসেন মিলন ওরফে ‘টাক’ মিলনকে গ্রেপ্তার করেছে জেলা পুলিশের গোয়েন্দা শাখা (ডিবি)। গতকাল শুক্রবার রাতে রাজধানীর রামপুরা থেকে যশোর ডিবির একটি দল তাঁকে গ্রেপ্তার করে।
পুলিশ বলছে, মিলন যশোরের শীর্ষ সন্ত্রাসী। তাঁর বিরুদ্ধে হত্যা, চাঁদাবাজিসহ বিভিন্ন অপরাধের অভিযোগে ১১টি মামলা রয়েছে। এর মধ্যে কয়েকটি গ্রেপ্তারি পরোয়ানা রয়েছে।
আজ শনিবার যশোর ডিবি বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানায়। বিকেলে পুলিশ মিলনকে আদালতে হাজির করলে বিচারক তাঁকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।
পুলিশের বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, গত বছরের আগস্টে রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের আগে মিলন যশোর পৌরসভার ৪ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর ছিলেন। তাঁর বিরুদ্ধে শহরে কিশোর গ্যাং নিয়ন্ত্রণ, চাঁদাবাজির অভিযোগ রয়েছে। গত বছরের আগস্টে আওয়ামী লীগ সরকার পতনের পর মিলন আত্মগোপনে ছিলেন।
যশোর ডিবির ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ আলী বলেন, ‘আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে মিলনের বিরুদ্ধে ক্ষমতার অপব্যবহারের একাধিক অভিযোগ রয়েছে। সেসব ঘটনায় মামলাও হয়েছে। এ ছাড়া তাঁর বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানার আদেশ রয়েছে। ডিবির একটি দল মিলনের অবস্থান শনাক্ত করে রাজধানীর রামপুরা থেকে গ্রেপ্তার করে। পরে তাঁকে আদালতে হাজির করলে বিচারক কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।’
ডিবি ও থানা-পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, ২০২০ সালের ১২ জানুয়ারি সন্ধ্যায় ক্যাসিনোবিরোধী অভিযানে দুবাই থেকে স্ত্রী, সন্তান নিয়ে দেশে ফেরার পথে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে মিলনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছিল। এরপর তিনি জামিনে বের হন। ২০২৪ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারি মদ্যপ অবস্থায় তিনজন সহযোগীসহ ফের গ্রেপ্তার হয়ে আবারও কারাগার থেকে জামিনে বের হন।
মিলনের বিরুদ্ধে ২০১৮ সালের ২৮ সেপ্টেম্বর রাতে শহরের পুরাতন কসবা কাজীপাড়া এলাকার যুবলীগ কর্মী শরিফুল ইসলাম সোহাগকে গুলি করে ও কুপিয়ে হত্যা মামলা রয়েছে। এ ছাড়া তিনি ২০১৯ সালের ২৭ জানুয়ারি রাতে যশোর-৩ আসনের সংসদ সদস্য কাজী নাবিল আহমেদের বাড়িতে বোমা হামলার ঘটনায় জড়িত ছিলেন বলে পুলিশের তদন্তে তাঁর নাম আসে।
পুলিশ জানিয়েছে, যশোর শহরের পালবাড়ি মোড়ে রয়েল কমিউনিটি সেন্টার ভাড়া নিয়ে দীর্ঘদিন ক্যাসিনোর (জুয়া) কর্মকাণ্ড চালানোর অভিযোগ রয়েছে মিলনের বিরুদ্ধে। এ ছাড়া বিএনপির স্থায়ী কমিটির প্রয়াত সদস্য তরিকুল ইসলামের বাড়িতে অন্তত ১০ বার ককটেল হামলা ও ভাঙচুরের ঘটনায় মিলনের সম্পৃক্ততা রয়েছে বলে দলটির নেতাদের অভিযোগ রয়েছে।

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে পাবনার পাঁচটি সংসদীয় আসন থেকে বিভিন্ন রাজনৈতিক দল ও স্বতন্ত্র হিসেবে ৩২ জন প্রার্থী সংসদ সদস্য পদে নির্বাচনে অংশ নেন। তাঁদের মধ্যে নির্বাচন কমিশন নির্ধারিত ভোট না পেয়ে জামানত হারিয়েছেন ২৫ জন।
০৮ জানুয়ারি ২০২৪
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদি গুলিতে নিহত হওয়ার ঘটনায় তাঁর নিজ এলাকা ঝালকাঠির নলছিটি উপজেলাজুড়ে চলছে শোকের মাতম। পরিবার ও এলাকাবাসীর কান্না ও আহাজারিতে ভারী হয়ে উঠেছে পুরো এলাকা। অল্প বয়সে শরিফ ওসমান হাদির এমন মর্মান্তিক মৃত্যু কিছুতেই মেনে নিতে পারছেন না স্বজনেরা।
৩ মিনিট আগে
সাতক্ষীরার শ্যামনগরে চলাচলের রাস্তা নিয়ে বিরোধের জেরে এক ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যার অভিযোগ উঠেছে। শনিবার সকাল ১০টার দিকে উপজেলার জাবাখালী এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় ৯ জনকে আটক করেছে পুলিশ।
১৭ মিনিট আগে
ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান হাদির খুনিদের গ্রেপ্তারে তৎপরতা জানতে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী ও প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী খোদা বখস চৌধুরীকে ২৪ ঘণ্টার আলটিমেটাম দিয়েছে সংগঠনটি। তা না হলে পদত্যাগের জন্য প্রস্তুত থাকার অনুরোধ জানিয়েছেন সংগঠনটির সদস্যসচিব আবদুল্লাহ আল জাবের।
২৬ মিনিট আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের সম্মুখসারির যোদ্ধা ও ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান হাদির খুনিদের গ্রেপ্তারে তৎপরতা জানতে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী ও প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী খোদা বখস চৌধুরীকে ২৪ ঘণ্টার আলটিমেটাম দিয়েছে সংগঠনটি। তা না হলে পদত্যাগের জন্য প্রস্তুত থাকার অনুরোধ জানিয়েছেন ইনকিলাব মঞ্চের সদস্যসচিব আবদুল্লাহ আল জাবের।
আজ শনিবার (২০ ডিসেম্বর) জাতীয় সংসদের দক্ষিণ প্লাজায় শরিফ ওসমান হাদির জানাজার আগে সংক্ষিপ্ত বক্তব্য দেওয়ার সময় এসব কথা বলেন তিনি। এ সময় উপস্থিত ছিলেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
এদিকে, ওসমান হাদির দাফন সম্পন্ন হওয়ার পর আজ বিকেলে শাহবাগে জড়ো হতে থাকে ইনকিলাব মঞ্চের নেতা-কর্মীসহ বিভিন্ন সংগঠনের নেতা-কর্মী ও সাধারণ ছাত্র-জনতা। পরে বিকেল ৫টার দিকে শাহবাগেও একই দাবি জানান আবদুল্লাহ আল জাবের।
সরকারকে ২৪ ঘণ্টার আলটিমেটাম দিয়ে ইনকিলাব মঞ্চের সদস্যসচিব বলেন, ‘খুনি, খুনের পরিকল্পনাকারী, সহায়তাকারী এবং পুরো চক্রকে বিচারের আওতায় নিয়ে আসতে হবে। আগামী ২৪ ঘণ্টার মধ্যে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা এবং সহকারী উপদেষ্টা (প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী) খোদা বখস চৌধুরী জনতার সম্মুখে এসে এই খুনের ব্যাপারে গত এক সপ্তাহে তাঁরা কী পদক্ষেপ নিয়েছেন তা জনসম্মুখে জানাতে হবে।’
জানাজার আগে ইনকিলাব মঞ্চের সদস্যসচিব বলেন, ‘যদি তাঁরা জানাতে না পারেন, তবে তাঁদের পদত্যাগের জন্য প্রস্তুত থাকতে হবে। আমরা ইনকিলাব মঞ্চ কোনোভাবেই ওসমান হাদির রক্ত বৃথা যেতে দেব না।’
ইনকিলাব মঞ্চের সদস্যসচিব আবদুল্লাহ আল জাবের বলেন, ‘আমার ভাইয়ের রক্তের বদলা নেওয়ার জন্য এ জানাজায় দাঁড়িয়েছি। শরিফ ওসমান হাদিকে এক সপ্তাহ আগে গুলি করা হয়েছে, এখন পর্যন্ত তার খুনিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে? সরকারের পক্ষ থেকে এখন পর্যন্ত কি খুনিদের গ্রেপ্তারের ব্যাপারে আপনাদের আশ্বস্ত করা হয়েছে? তারা (সরকার) কি আমাদের জানিয়েছে খুনি কোন জায়গায় রয়েছে?’ এ সময় উপস্থিত জনতা না বলে চিৎকার করেন।
জাবের বলেন, ‘এখানে খুনি একজন নয়, পুরো একটি খুনি চক্র কাজ করেছে। খুনি, খুনের পরিকল্পনাকারী, খুনের সহায়তাকারী এবং পুরো খুনি চক্রকে বিচারের আওতায় নিয়ে আসতে হবে।’
জাবের বলেন, সিভিল, মিলিটারি ইন্টেলিজেন্সের মধ্যে ঘাপটি মেরে বসে থাকা আওয়ামী লীগের দোসরদের চিহ্নিত করে গ্রেপ্তার করতে হবে।
জাবের বলেন, এই রাষ্ট্রকে রক্ষা করতে শরিফ ওসমান হাদির পরিবারের পাঁচ সদস্যদের (ভাই ও বোন) যদি রক্ত লাগে তাঁরা দেওয়ার জন্য প্রস্তুত রয়েছেন। তবুও এই খুনিদের চিহ্নিত করে বিচারের মুখোমুখি করতে হবে।
কারও প্রচারণায় পড়ে সহিংসতায় না জড়ানোর আহ্বান জানান ইনকিলাব মঞ্চের সদস্যসচিব। তিনি বলেন, ‘আমরা ইনকিলাব মঞ্চের পক্ষ থেকে জানাব কখন, কী ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে।’

জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের সম্মুখসারির যোদ্ধা ও ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান হাদির খুনিদের গ্রেপ্তারে তৎপরতা জানতে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী ও প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী খোদা বখস চৌধুরীকে ২৪ ঘণ্টার আলটিমেটাম দিয়েছে সংগঠনটি। তা না হলে পদত্যাগের জন্য প্রস্তুত থাকার অনুরোধ জানিয়েছেন ইনকিলাব মঞ্চের সদস্যসচিব আবদুল্লাহ আল জাবের।
আজ শনিবার (২০ ডিসেম্বর) জাতীয় সংসদের দক্ষিণ প্লাজায় শরিফ ওসমান হাদির জানাজার আগে সংক্ষিপ্ত বক্তব্য দেওয়ার সময় এসব কথা বলেন তিনি। এ সময় উপস্থিত ছিলেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
এদিকে, ওসমান হাদির দাফন সম্পন্ন হওয়ার পর আজ বিকেলে শাহবাগে জড়ো হতে থাকে ইনকিলাব মঞ্চের নেতা-কর্মীসহ বিভিন্ন সংগঠনের নেতা-কর্মী ও সাধারণ ছাত্র-জনতা। পরে বিকেল ৫টার দিকে শাহবাগেও একই দাবি জানান আবদুল্লাহ আল জাবের।
সরকারকে ২৪ ঘণ্টার আলটিমেটাম দিয়ে ইনকিলাব মঞ্চের সদস্যসচিব বলেন, ‘খুনি, খুনের পরিকল্পনাকারী, সহায়তাকারী এবং পুরো চক্রকে বিচারের আওতায় নিয়ে আসতে হবে। আগামী ২৪ ঘণ্টার মধ্যে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা এবং সহকারী উপদেষ্টা (প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী) খোদা বখস চৌধুরী জনতার সম্মুখে এসে এই খুনের ব্যাপারে গত এক সপ্তাহে তাঁরা কী পদক্ষেপ নিয়েছেন তা জনসম্মুখে জানাতে হবে।’
জানাজার আগে ইনকিলাব মঞ্চের সদস্যসচিব বলেন, ‘যদি তাঁরা জানাতে না পারেন, তবে তাঁদের পদত্যাগের জন্য প্রস্তুত থাকতে হবে। আমরা ইনকিলাব মঞ্চ কোনোভাবেই ওসমান হাদির রক্ত বৃথা যেতে দেব না।’
ইনকিলাব মঞ্চের সদস্যসচিব আবদুল্লাহ আল জাবের বলেন, ‘আমার ভাইয়ের রক্তের বদলা নেওয়ার জন্য এ জানাজায় দাঁড়িয়েছি। শরিফ ওসমান হাদিকে এক সপ্তাহ আগে গুলি করা হয়েছে, এখন পর্যন্ত তার খুনিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে? সরকারের পক্ষ থেকে এখন পর্যন্ত কি খুনিদের গ্রেপ্তারের ব্যাপারে আপনাদের আশ্বস্ত করা হয়েছে? তারা (সরকার) কি আমাদের জানিয়েছে খুনি কোন জায়গায় রয়েছে?’ এ সময় উপস্থিত জনতা না বলে চিৎকার করেন।
জাবের বলেন, ‘এখানে খুনি একজন নয়, পুরো একটি খুনি চক্র কাজ করেছে। খুনি, খুনের পরিকল্পনাকারী, খুনের সহায়তাকারী এবং পুরো খুনি চক্রকে বিচারের আওতায় নিয়ে আসতে হবে।’
জাবের বলেন, সিভিল, মিলিটারি ইন্টেলিজেন্সের মধ্যে ঘাপটি মেরে বসে থাকা আওয়ামী লীগের দোসরদের চিহ্নিত করে গ্রেপ্তার করতে হবে।
জাবের বলেন, এই রাষ্ট্রকে রক্ষা করতে শরিফ ওসমান হাদির পরিবারের পাঁচ সদস্যদের (ভাই ও বোন) যদি রক্ত লাগে তাঁরা দেওয়ার জন্য প্রস্তুত রয়েছেন। তবুও এই খুনিদের চিহ্নিত করে বিচারের মুখোমুখি করতে হবে।
কারও প্রচারণায় পড়ে সহিংসতায় না জড়ানোর আহ্বান জানান ইনকিলাব মঞ্চের সদস্যসচিব। তিনি বলেন, ‘আমরা ইনকিলাব মঞ্চের পক্ষ থেকে জানাব কখন, কী ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে।’

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে পাবনার পাঁচটি সংসদীয় আসন থেকে বিভিন্ন রাজনৈতিক দল ও স্বতন্ত্র হিসেবে ৩২ জন প্রার্থী সংসদ সদস্য পদে নির্বাচনে অংশ নেন। তাঁদের মধ্যে নির্বাচন কমিশন নির্ধারিত ভোট না পেয়ে জামানত হারিয়েছেন ২৫ জন।
০৮ জানুয়ারি ২০২৪
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদি গুলিতে নিহত হওয়ার ঘটনায় তাঁর নিজ এলাকা ঝালকাঠির নলছিটি উপজেলাজুড়ে চলছে শোকের মাতম। পরিবার ও এলাকাবাসীর কান্না ও আহাজারিতে ভারী হয়ে উঠেছে পুরো এলাকা। অল্প বয়সে শরিফ ওসমান হাদির এমন মর্মান্তিক মৃত্যু কিছুতেই মেনে নিতে পারছেন না স্বজনেরা।
৩ মিনিট আগে
সাতক্ষীরার শ্যামনগরে চলাচলের রাস্তা নিয়ে বিরোধের জেরে এক ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যার অভিযোগ উঠেছে। শনিবার সকাল ১০টার দিকে উপজেলার জাবাখালী এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় ৯ জনকে আটক করেছে পুলিশ।
১৭ মিনিট আগে
যশোর যুবলীগের প্রচার সম্পাদক জাহিদ হোসেন মিলন ওরফে ‘টাক’ মিলনকে গ্রেপ্তার করেছে জেলা পুলিশের গোয়েন্দা শাখা (ডিবি)। গতকাল শুক্রবার রাতে রাজধানীর রামপুরা থেকে যশোর ডিবির একটি দল তাঁকে গ্রেপ্তার করে। পুলিশ বলছে, মিলন যশোরের শীর্ষ সন্ত্রাসী। তাঁর বিরুদ্ধে হত্যা, চাঁদাবাজিসহ বিভিন্ন অপরাধের অভিযোগে ১১টি
১৯ মিনিট আগে