রাবি প্রতিনিধি

প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা কেন্দ্রীয়ভাবে ঢাকায় নেওয়ার দাবিতে মানববন্ধন করেছেন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) চাকরি প্রত্যাশী শিক্ষার্থীরা। ঢাকায় পরীক্ষা হলে দুর্নীতির সুযোগ কমে যাবে এবং যোগ্য প্রার্থীরাই চাকরি পাবে বলে দাবি করেন শিক্ষার্থীরা। আজ বুধবার বেলা সাড়ে ১১টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারের সামনে এই মানববন্ধন করা হয়।
মানববন্ধনে চাকরি প্রত্যাশী শিক্ষার্থীরা ‘বেকারদের দাবি মেনে নিন, মানতে হবে’, ‘মেধার ভিত্তিতে নিয়োগ চাই’, ‘প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা ঢাকায় চাই’, ‘বঙ্গবন্ধুর বাংলায় নিয়োগ বাণিজ্যের ঠাঁই নাই’ ইত্যাদি লেখা সংবলিত প্ল্যাকার্ড হাতে নিয়ে দাঁড়ান।
বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের শিক্ষার্থী খায়রুল ইসলাম বলেন, ‘প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষাকে কেন্দ্র করে কিছু কুচক্রী মহল দুর্নীতির পাঁয়তারা করছে। এ জন্য তারা জেলা পর্যায়ে পরীক্ষা নেওয়ার জন্য নানা পরিকল্পনায় মেতে উঠেছে। প্রধানমন্ত্রী, শিক্ষামন্ত্রী এবং প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রীর কাছে অনুরোধ জানাই, আমাদের মেধার মূল্যায়ন করে ঢাকায় প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা নেওয়ার ব্যবস্থা করবেন।’
ফলিত গণিত বিভাগের শিক্ষার্থী শিবলী নোমান বলেন, চাকরি পরীক্ষায় দুর্নীতির কারণে প্রতিনিয়তই মেধাবীরা অবহেলিত হচ্ছেন। প্রশ্নপত্র ফাঁস আর দুর্নীতি পুরো সমাজ ব্যবস্থা ধ্বংসের দিকে নিয়ে গেছে। বিগত বিভিন্ন চাকরির পরীক্ষায় অনিয়ম এবং প্রশ্ন ফাঁসের ঘটনা ঘটেছে। চাকরির পরীক্ষা জেলা পর্যায়ে হলে দুর্নীতির পরিমাণ বেড়ে যাবে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের মার্কেটিং বিভাগের শিক্ষার্থী আব্দুল হাকিমের সঞ্চালনায় অন্যদের মধ্যে বক্তব্য দেন শিক্ষার্থী মাহমুদুল হাসান, সম্পাসহ আরও অনেকে। এতে বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন বিভাগের প্রায় শতাধিক শিক্ষার্থী উপস্থিত ছিলেন।

প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা কেন্দ্রীয়ভাবে ঢাকায় নেওয়ার দাবিতে মানববন্ধন করেছেন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) চাকরি প্রত্যাশী শিক্ষার্থীরা। ঢাকায় পরীক্ষা হলে দুর্নীতির সুযোগ কমে যাবে এবং যোগ্য প্রার্থীরাই চাকরি পাবে বলে দাবি করেন শিক্ষার্থীরা। আজ বুধবার বেলা সাড়ে ১১টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারের সামনে এই মানববন্ধন করা হয়।
মানববন্ধনে চাকরি প্রত্যাশী শিক্ষার্থীরা ‘বেকারদের দাবি মেনে নিন, মানতে হবে’, ‘মেধার ভিত্তিতে নিয়োগ চাই’, ‘প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা ঢাকায় চাই’, ‘বঙ্গবন্ধুর বাংলায় নিয়োগ বাণিজ্যের ঠাঁই নাই’ ইত্যাদি লেখা সংবলিত প্ল্যাকার্ড হাতে নিয়ে দাঁড়ান।
বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের শিক্ষার্থী খায়রুল ইসলাম বলেন, ‘প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষাকে কেন্দ্র করে কিছু কুচক্রী মহল দুর্নীতির পাঁয়তারা করছে। এ জন্য তারা জেলা পর্যায়ে পরীক্ষা নেওয়ার জন্য নানা পরিকল্পনায় মেতে উঠেছে। প্রধানমন্ত্রী, শিক্ষামন্ত্রী এবং প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রীর কাছে অনুরোধ জানাই, আমাদের মেধার মূল্যায়ন করে ঢাকায় প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা নেওয়ার ব্যবস্থা করবেন।’
ফলিত গণিত বিভাগের শিক্ষার্থী শিবলী নোমান বলেন, চাকরি পরীক্ষায় দুর্নীতির কারণে প্রতিনিয়তই মেধাবীরা অবহেলিত হচ্ছেন। প্রশ্নপত্র ফাঁস আর দুর্নীতি পুরো সমাজ ব্যবস্থা ধ্বংসের দিকে নিয়ে গেছে। বিগত বিভিন্ন চাকরির পরীক্ষায় অনিয়ম এবং প্রশ্ন ফাঁসের ঘটনা ঘটেছে। চাকরির পরীক্ষা জেলা পর্যায়ে হলে দুর্নীতির পরিমাণ বেড়ে যাবে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের মার্কেটিং বিভাগের শিক্ষার্থী আব্দুল হাকিমের সঞ্চালনায় অন্যদের মধ্যে বক্তব্য দেন শিক্ষার্থী মাহমুদুল হাসান, সম্পাসহ আরও অনেকে। এতে বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন বিভাগের প্রায় শতাধিক শিক্ষার্থী উপস্থিত ছিলেন।

রাষ্ট্রীয় শোক এবং পুলিশের নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করে রাজধানীতে আতশবাজি ফোটানো ও ফানুস উড়িয়ে খ্রিষ্টীয় নববর্ষ উদ্যাপন করেছে নগরবাসী। খ্রিষ্টীয় নববর্ষ ২০২৬-এর প্রথম প্রহরে নগরজুড়ে বাসাবাড়ির ছাদে ছাদে আতশবাজি ফোটানো ও ফানুস ওড়ানোর দৃশ্য দেখা যায়। এ সময় চারপাশে বিকট শব্দ শোনা যায়।
১৪ মিনিট আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে নির্বাচন কমিশনে জমা দেওয়া হলফনামা অনুযায়ী গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি ও ডাকসুর সাবেক ভিপি নুরুল হক নুরের মোট সম্পদের পরিমাণ ৮৯ লাখ ৮২ হাজার ৮৪১ টাকা। তাঁর স্ত্রী মারিয়া আক্তারের সম্পদের পরিমাণ ২ লাখ ৬৬ হাজার ৮১৮ টাকা। তাঁদের কোনো স্বর্ণালংকার নেই।
১ ঘণ্টা আগে
সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে এসে মারা যাওয়া মো. নিরব হোসেন (৫৬) দৈনিক জনকণ্ঠের সাবেক প্রশাসনিক কর্মকর্তা। তাঁর বাড়ি পটুয়াখালীর বাউফল উপজেলার নাজিরপুর ইউনিয়নের বড় ডালিমা গ্রামে। রাজধানীর বড় মগবাজারে তিনি পরিবারসহ বসবাস করতেন।
২ ঘণ্টা আগে
ভিডিওতে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তির (ঠিকাদার প্রতিনিধি) সঙ্গে কথা বলার আগে কাজের বিলের ফাইল স্বাক্ষর করার সময় ৪৫ হাজার টাকা নেওয়ার বিষয়টিও উঠে আসে। এ ছাড়া নতুন করে আরও পাঁচ হাজার টাকা না দেওয়ায় গড়িমসি করতে থাকেন ওই প্রকৌশলী। একপর্যায়ে তাঁকে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তির কাছ থেকে টাকা নিয়ে পকেটে রাখতে দেখা যায়।
৩ ঘণ্টা আগে