রিমন রহমান ও তারেক রহমান, রাজশাহী ও চাঁপাইনবাবগঞ্জ

এবার আমের ফলন ভালো হলেও আর কোনো কিছুই নেই চাষিদের অনুকূলে। একদিকে করোনা আর কঠোর লকডাউনে বাজারে ক্রেতা নেই, অন্যদিকে বৃষ্টির কারণে আম নামাতে পারছেন না। ফলে গাছেই পেকে নষ্ট হচ্ছে আম। শেষ হচ্ছে চাষিদের স্বপ্ন।
আমের জন্য প্রসিদ্ধ রাজশাহী ও চাঁপাইনবাবগঞ্জে এখন একই অবস্থা। দেশে আমের সবচেয়ে বড় মোকাম চাঁপাইনবাবগঞ্জের শিবগঞ্জের কানসাট। দ্বিতীয় বৃহত্তম মোকাম রাজশাহীর পুঠিয়া উপজেলার বানেশ্বর। এ দুই হাটে তেমন আম উঠছে না। যেসব চাষি হাটে আসছেন, তাঁদের চোখে-মুখে একরাশ হতাশা।
চাঁপাইনবাবগঞ্জে এবার আমের লক্ষ্যমাত্রা ছিল আড়াই লাখ মেট্রিক টন, আর রাজশাহীতে ২ লাখ ১৯ হাজার মেট্রিক টন। লক্ষ্যমাত্রা ছাড়ানোর আশা করছে কৃষি বিভাগ।
তবে চলতি মৌসুমে ৫০০ থেকে ৭০০ কোটি টাকার আম নষ্ট হওয়ার আশঙ্কা করছেন সংশ্লিষ্টরা। শুক্রবার দুপুরে কানসাট গেলে আম ব্যবসায়ী এবং বাগান মালিকেরা বলেন, জেলার বাগানগুলোয় এখনো অর্ধেকের বেশি আম রয়েছে।
শিবগঞ্জের গোলাপবাজার এলাকার আমচাষি এনামুল হক বলেন, গেল ৫০ বছরে আমের এমন দুর্দিন হয়নি। তাঁর বাগানে আশ্বিনা, ফজলি, ল্যাংড়াসহ অন্তত আরও ২৫০ মণ আম রয়েছে। জেলায় বিধিনিষেধের সময় মোটামুটি ভালো দামে প্রায় ৫০ মণ আম বিক্রি করেছেন। কিন্তু এই কঠোর লকডাউনের কয়েক দিন আগেই বাইরের ব্যাপারীরা চলে গেছেন। আমের দামও পড়ে গেছে।
শিবগঞ্জের শ্যামপুরের চাষি শরিয়ত মোড়ল জানান, আমের যে দাম তাতে ভ্যান ভাড়াই ওঠে না। বেশি দামের আশায় গাছে রাখা আম পেকে নষ্ট হচ্ছে।
চাঁপাইনবাবগঞ্জের কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক মুহাম্মদ নজরুল ইসলাম জানান, চলতি মৌসুমে আমের লক্ষ্যমাত্রা শতভাগ অর্জিত হয়েছে। এর মধ্যে ৩০ শতাংশ আম গাছ থেকে নামানো হয়েছে। লকডাউন আর বিধিনিষেধের কারণে আম নামাতে দেরি করেছেন বাগান মালিক ও ব্যবসায়ীরা। তিনি বলেন, জেলা প্রশাসন এবং কৃষি বিভাগের পক্ষ থেকে আমসংশ্লিষ্টদের সব ধরনের সহযোগিতা করা হচ্ছে। তারপরও আমের বাজারে ধস নেমেছে। বাইরের জেলা থেকে ব্যাপারীরা আসতে না পারায় বিক্রি কম বলে মনে করেন তিনি।
এদিকে কৃষি বিভাগের হিসাবে, রাজশাহীতে গড়ে ৮২ শতাংশ আম নামানো হয়েছে। এর মধ্যে জাতভেদে গুটি, গোপালভোগ, রানীপছন্দ, ক্ষীরশাপাতি ও হিমসাগর শতভাগ নামানো হয়েছে। দাম কম বলে অনেক চাষি আম নামাচ্ছেন না, আবার কেউ কেউ আটকে আছেন বৃষ্টির কারণে।
শুক্রবার রাজশাহীর বৃহত্তম আমের মোকাম বানেশ্বরে গিয়ে দেখা যায়, আম এসেছে খুব কম। এ কারণে গত সপ্তাহের চেয়ে দাম সামান্য বেশি। চারঘাটের মাড়িয়া তাতারপুর গ্রাম থেকে হাটে আম নিয়ে আসা চাষি মো. মানিক জানান, কঠোর লকডাউন শুরুর আগে বানেশ্বর কলেজমাঠে প্রতিদিন ৪০০ থেকে ৫০০ ভ্যান আম ঢুকত। কিন্তু শুক্রবার বিকেল পর্যন্ত ৪০ ভ্যানও ঢোকেনি। বেশি আম ঢুকলে এই দামও থাকবে না। তিনি বলেন, উৎপাদন বেশি হলেও দাম না থাকায় এবার প্রত্যেক চাষি ক্ষতির মুখে পড়েছেন।
পুঠিয়ার কুঠিপাড়া গ্রামের মাসুদ রানাও বললেন ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার কথা।
আমের ব্যাপারী আবদুল বাসিত কষ্টের সঙ্গে বললেন, আম বাজারে তুলে কী হবে! কেনার লোক কই? ব্যবসায়ী দোকানে আম সাজিয়ে বসে থাকলেও ক্রেতা নেই। আমের দাম থাকবে কী করে?
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের রাজশাহীর উপপরিচালক কে জে এম আবদুল আউয়ালও। তিনি বলেন, ক্রেতা না থাকায় চাহিদা কম। চাহিদা না থাকলে দাম কমবেই। তিনি আরও বলেন, লকডাউনে আম পরিবহনে কোনো বাধা নেই। কিন্তু বাজারে আম কেনার লোক নেই। গাছে আম নষ্ট হওয়া প্রসঙ্গে জানতে চাইলে তিনি বলেন, আম্রপালি বৃষ্টিতে থাকে না। ফেটে যায়।

এবার আমের ফলন ভালো হলেও আর কোনো কিছুই নেই চাষিদের অনুকূলে। একদিকে করোনা আর কঠোর লকডাউনে বাজারে ক্রেতা নেই, অন্যদিকে বৃষ্টির কারণে আম নামাতে পারছেন না। ফলে গাছেই পেকে নষ্ট হচ্ছে আম। শেষ হচ্ছে চাষিদের স্বপ্ন।
আমের জন্য প্রসিদ্ধ রাজশাহী ও চাঁপাইনবাবগঞ্জে এখন একই অবস্থা। দেশে আমের সবচেয়ে বড় মোকাম চাঁপাইনবাবগঞ্জের শিবগঞ্জের কানসাট। দ্বিতীয় বৃহত্তম মোকাম রাজশাহীর পুঠিয়া উপজেলার বানেশ্বর। এ দুই হাটে তেমন আম উঠছে না। যেসব চাষি হাটে আসছেন, তাঁদের চোখে-মুখে একরাশ হতাশা।
চাঁপাইনবাবগঞ্জে এবার আমের লক্ষ্যমাত্রা ছিল আড়াই লাখ মেট্রিক টন, আর রাজশাহীতে ২ লাখ ১৯ হাজার মেট্রিক টন। লক্ষ্যমাত্রা ছাড়ানোর আশা করছে কৃষি বিভাগ।
তবে চলতি মৌসুমে ৫০০ থেকে ৭০০ কোটি টাকার আম নষ্ট হওয়ার আশঙ্কা করছেন সংশ্লিষ্টরা। শুক্রবার দুপুরে কানসাট গেলে আম ব্যবসায়ী এবং বাগান মালিকেরা বলেন, জেলার বাগানগুলোয় এখনো অর্ধেকের বেশি আম রয়েছে।
শিবগঞ্জের গোলাপবাজার এলাকার আমচাষি এনামুল হক বলেন, গেল ৫০ বছরে আমের এমন দুর্দিন হয়নি। তাঁর বাগানে আশ্বিনা, ফজলি, ল্যাংড়াসহ অন্তত আরও ২৫০ মণ আম রয়েছে। জেলায় বিধিনিষেধের সময় মোটামুটি ভালো দামে প্রায় ৫০ মণ আম বিক্রি করেছেন। কিন্তু এই কঠোর লকডাউনের কয়েক দিন আগেই বাইরের ব্যাপারীরা চলে গেছেন। আমের দামও পড়ে গেছে।
শিবগঞ্জের শ্যামপুরের চাষি শরিয়ত মোড়ল জানান, আমের যে দাম তাতে ভ্যান ভাড়াই ওঠে না। বেশি দামের আশায় গাছে রাখা আম পেকে নষ্ট হচ্ছে।
চাঁপাইনবাবগঞ্জের কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক মুহাম্মদ নজরুল ইসলাম জানান, চলতি মৌসুমে আমের লক্ষ্যমাত্রা শতভাগ অর্জিত হয়েছে। এর মধ্যে ৩০ শতাংশ আম গাছ থেকে নামানো হয়েছে। লকডাউন আর বিধিনিষেধের কারণে আম নামাতে দেরি করেছেন বাগান মালিক ও ব্যবসায়ীরা। তিনি বলেন, জেলা প্রশাসন এবং কৃষি বিভাগের পক্ষ থেকে আমসংশ্লিষ্টদের সব ধরনের সহযোগিতা করা হচ্ছে। তারপরও আমের বাজারে ধস নেমেছে। বাইরের জেলা থেকে ব্যাপারীরা আসতে না পারায় বিক্রি কম বলে মনে করেন তিনি।
এদিকে কৃষি বিভাগের হিসাবে, রাজশাহীতে গড়ে ৮২ শতাংশ আম নামানো হয়েছে। এর মধ্যে জাতভেদে গুটি, গোপালভোগ, রানীপছন্দ, ক্ষীরশাপাতি ও হিমসাগর শতভাগ নামানো হয়েছে। দাম কম বলে অনেক চাষি আম নামাচ্ছেন না, আবার কেউ কেউ আটকে আছেন বৃষ্টির কারণে।
শুক্রবার রাজশাহীর বৃহত্তম আমের মোকাম বানেশ্বরে গিয়ে দেখা যায়, আম এসেছে খুব কম। এ কারণে গত সপ্তাহের চেয়ে দাম সামান্য বেশি। চারঘাটের মাড়িয়া তাতারপুর গ্রাম থেকে হাটে আম নিয়ে আসা চাষি মো. মানিক জানান, কঠোর লকডাউন শুরুর আগে বানেশ্বর কলেজমাঠে প্রতিদিন ৪০০ থেকে ৫০০ ভ্যান আম ঢুকত। কিন্তু শুক্রবার বিকেল পর্যন্ত ৪০ ভ্যানও ঢোকেনি। বেশি আম ঢুকলে এই দামও থাকবে না। তিনি বলেন, উৎপাদন বেশি হলেও দাম না থাকায় এবার প্রত্যেক চাষি ক্ষতির মুখে পড়েছেন।
পুঠিয়ার কুঠিপাড়া গ্রামের মাসুদ রানাও বললেন ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার কথা।
আমের ব্যাপারী আবদুল বাসিত কষ্টের সঙ্গে বললেন, আম বাজারে তুলে কী হবে! কেনার লোক কই? ব্যবসায়ী দোকানে আম সাজিয়ে বসে থাকলেও ক্রেতা নেই। আমের দাম থাকবে কী করে?
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের রাজশাহীর উপপরিচালক কে জে এম আবদুল আউয়ালও। তিনি বলেন, ক্রেতা না থাকায় চাহিদা কম। চাহিদা না থাকলে দাম কমবেই। তিনি আরও বলেন, লকডাউনে আম পরিবহনে কোনো বাধা নেই। কিন্তু বাজারে আম কেনার লোক নেই। গাছে আম নষ্ট হওয়া প্রসঙ্গে জানতে চাইলে তিনি বলেন, আম্রপালি বৃষ্টিতে থাকে না। ফেটে যায়।

চট্টগ্রাম-১০ (ডবলমুরিং-হালিশহর) আসনের বিএনপির প্রার্থী সাঈদ আল নোমানের বিরুদ্ধে মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার সময় নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘনের অভিযোগ উঠেছে। মনোনয়নপত্র দাখিলের সময় প্রার্থীসহ সর্বোচ্চ ৫ জন উপস্থিত থাকতে পারবেন, এমন নির্দেশনা থাকলেও শতাধিক নেতা-কর্মী নিয়ে মনোনয়নপত্র জমা দিতে গেছেন তিনি।
১১ মিনিট আগে
রাজধানীর শাহবাগে ইনকিলাব মঞ্চের ডাকা অবরোধ কর্মসূচি থেকে ‘খেলনা পিস্তলসহ’ এক যুবককে আটক করা হয়েছে। আজ সোমবার রাত সোয়া ৮টার দিকে ওই যুবককে আটক করা হয়।
১৩ মিনিট আগে
পৌষের মাঝামাঝিতে হাড়কাঁপানো শীতে কাবু হয়ে পড়েছে মৌলভীবাজারের জনজীবন। তীব্র শীতে খেটেখাওয়া মানুষ, বিশেষ করে জেলার ৯২টি চা-বাগানের শ্রমিকদের দুর্ভোগ বেড়েছে। কনকনে ঠান্ডার মধ্যেই কাজে যেতে হচ্ছে তাঁদের।
১৪ মিনিট আগে
ময়মনসিংহ-৬ (ফুলবাড়িয়া) আসনে সদস্যপদ স্থগিত হওয়া জেলা জামায়াতের সাবেক আমির অধ্যাপক জসিম উদ্দিন মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন। একই আসনে দলের মনোনীত প্রার্থী জেলা জামায়াতের নায়েবে আমির কামরুল হাসান মিলন।
২০ মিনিট আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম

চট্টগ্রাম-১০ (ডবলমুরিং-হালিশহর) আসনের বিএনপির প্রার্থী সাঈদ আল নোমানের বিরুদ্ধে মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার সময় নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘনের অভিযোগ উঠেছে। মনোনয়নপত্র দাখিলের সময় প্রার্থীসহ সর্বোচ্চ ৫ জন উপস্থিত থাকতে পারবেন, এমন নির্দেশনা থাকলেও শতাধিক নেতা-কর্মী নিয়ে মনোনয়নপত্র জমা দিতে গেছেন তিনি।
আজ সোমবার (২৯ ডিসেম্বর) দুপুরে মনোনয়ন দাখিল করতে চট্টগ্রাম বিভাগীয় কমিশনারের কার্যালয়ে যান সাঈদ আল নোমান। এ সময় তাঁর সঙ্গে শতাধিক নেতা-কর্মী ছিলেন। একপর্যায়ে পুলিশ বাধা দিলে দুই পক্ষের ধাক্কাধাক্কি শুরু হয়। পরে সাঈদ আল নোমান কয়েকজনকে সঙ্গে নিয়ে কার্যালয়ে গিয়ে মনোনয়ন জমা দিয়ে সেখান থেকে বেরিয়ে যান। তবে শুধু সাঈদ আল নোমানই নন, মনোনয়ন জমা দিতে আসা প্রায় সব প্রার্থীই কর্মী-সমর্থক পরিবেষ্টিত হয়ে এসেছেন।
এ ব্যাপারে সাঈদ আল নোমান বলেন, ‘এটা একদিকে যেমন প্রাপ্তির, অন্যদিকে বিব্রতকরও। এটা বাবার সময় থেকে দেখে আসছি।’ এমন পরিস্থিতির জন্য বিব্রতবোধ করার কথাও জানান তিনি।
নির্বাচনী বিধি অনুযায়ী, মনোনয়নপত্র জমার সময় প্রার্থী বা তাঁর প্রস্তাবক, সমর্থকসহ পাঁচজনের বেশি উপস্থিত থাকতে পারবেন না; এ সময় কোনো ধরনের মিছিল, শোডউন করলে আচরণবিধি লঙ্ঘন হবে।
এ বিষয়ে চট্টগ্রামের বিভাগীয় কমিশনার ও রিটার্নিং কর্মকর্তা ড. মো. জিয়াউদ্দিনের মোবাইল ফোনে কল করা হলে তাঁর একান্ত সচিব মো. রিদুয়ানুল ইসলাম জানান, ‘স্যার (বিভাগীয় কমিশনার) মনোনয়নপত্র জমা নিয়ে ব্যস্ত আছেন। এই বিষয়ে তিনি পরে কথা বলবেন।’

চট্টগ্রাম-১০ (ডবলমুরিং-হালিশহর) আসনের বিএনপির প্রার্থী সাঈদ আল নোমানের বিরুদ্ধে মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার সময় নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘনের অভিযোগ উঠেছে। মনোনয়নপত্র দাখিলের সময় প্রার্থীসহ সর্বোচ্চ ৫ জন উপস্থিত থাকতে পারবেন, এমন নির্দেশনা থাকলেও শতাধিক নেতা-কর্মী নিয়ে মনোনয়নপত্র জমা দিতে গেছেন তিনি।
আজ সোমবার (২৯ ডিসেম্বর) দুপুরে মনোনয়ন দাখিল করতে চট্টগ্রাম বিভাগীয় কমিশনারের কার্যালয়ে যান সাঈদ আল নোমান। এ সময় তাঁর সঙ্গে শতাধিক নেতা-কর্মী ছিলেন। একপর্যায়ে পুলিশ বাধা দিলে দুই পক্ষের ধাক্কাধাক্কি শুরু হয়। পরে সাঈদ আল নোমান কয়েকজনকে সঙ্গে নিয়ে কার্যালয়ে গিয়ে মনোনয়ন জমা দিয়ে সেখান থেকে বেরিয়ে যান। তবে শুধু সাঈদ আল নোমানই নন, মনোনয়ন জমা দিতে আসা প্রায় সব প্রার্থীই কর্মী-সমর্থক পরিবেষ্টিত হয়ে এসেছেন।
এ ব্যাপারে সাঈদ আল নোমান বলেন, ‘এটা একদিকে যেমন প্রাপ্তির, অন্যদিকে বিব্রতকরও। এটা বাবার সময় থেকে দেখে আসছি।’ এমন পরিস্থিতির জন্য বিব্রতবোধ করার কথাও জানান তিনি।
নির্বাচনী বিধি অনুযায়ী, মনোনয়নপত্র জমার সময় প্রার্থী বা তাঁর প্রস্তাবক, সমর্থকসহ পাঁচজনের বেশি উপস্থিত থাকতে পারবেন না; এ সময় কোনো ধরনের মিছিল, শোডউন করলে আচরণবিধি লঙ্ঘন হবে।
এ বিষয়ে চট্টগ্রামের বিভাগীয় কমিশনার ও রিটার্নিং কর্মকর্তা ড. মো. জিয়াউদ্দিনের মোবাইল ফোনে কল করা হলে তাঁর একান্ত সচিব মো. রিদুয়ানুল ইসলাম জানান, ‘স্যার (বিভাগীয় কমিশনার) মনোনয়নপত্র জমা নিয়ে ব্যস্ত আছেন। এই বিষয়ে তিনি পরে কথা বলবেন।’

এবার ফলন ভালো হলেও আর কোনো কিছুই নেই আম চাষিদের অনুকূলে। একদিকে করোনা আর কঠোর লকডাউনে বাজারে ক্রেতা নেই, অন্যদিকে বৃষ্টির কারণে আম নামাতে পারছেন না। ফলে গাছেই পেকে নষ্ট হচ্ছে আম। শেষ হচ্ছে চাষির স্বপ্ন।
০৪ জুলাই ২০২১
রাজধানীর শাহবাগে ইনকিলাব মঞ্চের ডাকা অবরোধ কর্মসূচি থেকে ‘খেলনা পিস্তলসহ’ এক যুবককে আটক করা হয়েছে। আজ সোমবার রাত সোয়া ৮টার দিকে ওই যুবককে আটক করা হয়।
১৩ মিনিট আগে
পৌষের মাঝামাঝিতে হাড়কাঁপানো শীতে কাবু হয়ে পড়েছে মৌলভীবাজারের জনজীবন। তীব্র শীতে খেটেখাওয়া মানুষ, বিশেষ করে জেলার ৯২টি চা-বাগানের শ্রমিকদের দুর্ভোগ বেড়েছে। কনকনে ঠান্ডার মধ্যেই কাজে যেতে হচ্ছে তাঁদের।
১৪ মিনিট আগে
ময়মনসিংহ-৬ (ফুলবাড়িয়া) আসনে সদস্যপদ স্থগিত হওয়া জেলা জামায়াতের সাবেক আমির অধ্যাপক জসিম উদ্দিন মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন। একই আসনে দলের মনোনীত প্রার্থী জেলা জামায়াতের নায়েবে আমির কামরুল হাসান মিলন।
২০ মিনিট আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

রাজধানীর শাহবাগে ইনকিলাব মঞ্চের ডাকা অবরোধ কর্মসূচি থেকে ‘খেলনা পিস্তলসহ’ এক যুবককে আটক করা হয়েছে। আজ সোমবার রাত সোয়া ৮টার দিকে ওই যুবককে আটক করা হয়।
আটক যুবকের নাম মো. আরাফাত জামান (৩৯)। তিনি ধানমন্ডীর জিগাতলা এলাকার বাসিন্দা বলে পুলিশ জানিয়েছে।
পুলিশ সূত্রে জানা যায়, কর্মসূচি চলাকালে ইনকিলাব মঞ্চের স্বেচ্ছাসেবক ও উপস্থিত সাধারণ জনতা সন্দেহজনক আচরণের কারণে ওই যুবককে আটক করে। পরে তাঁর হেফাজত থেকে একটি খেলনা পিস্তল উদ্ধার করা হয় এবং পরে পুলিশে দেওয়া হয়।

বিষয়টি নিশ্চিত করে ডিএমপির রমনা বিভাগের উপ-পুলিশ কমিশনার (ডিসি) মাসুদ আলম বলেন, ইনকিলাব মঞ্চের উদ্যোগে অবরোধ কর্মসূচি থেকে ইনকিলাব মঞ্চের স্বেচ্ছাসেবক ও সাধারণ জনতা খেলনা পিস্তলসহ একজনকে আটক করে। ওই যুবককে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য শাহবাগ থানায় নেওয়া হয়েছে।

রাজধানীর শাহবাগে ইনকিলাব মঞ্চের ডাকা অবরোধ কর্মসূচি থেকে ‘খেলনা পিস্তলসহ’ এক যুবককে আটক করা হয়েছে। আজ সোমবার রাত সোয়া ৮টার দিকে ওই যুবককে আটক করা হয়।
আটক যুবকের নাম মো. আরাফাত জামান (৩৯)। তিনি ধানমন্ডীর জিগাতলা এলাকার বাসিন্দা বলে পুলিশ জানিয়েছে।
পুলিশ সূত্রে জানা যায়, কর্মসূচি চলাকালে ইনকিলাব মঞ্চের স্বেচ্ছাসেবক ও উপস্থিত সাধারণ জনতা সন্দেহজনক আচরণের কারণে ওই যুবককে আটক করে। পরে তাঁর হেফাজত থেকে একটি খেলনা পিস্তল উদ্ধার করা হয় এবং পরে পুলিশে দেওয়া হয়।

বিষয়টি নিশ্চিত করে ডিএমপির রমনা বিভাগের উপ-পুলিশ কমিশনার (ডিসি) মাসুদ আলম বলেন, ইনকিলাব মঞ্চের উদ্যোগে অবরোধ কর্মসূচি থেকে ইনকিলাব মঞ্চের স্বেচ্ছাসেবক ও সাধারণ জনতা খেলনা পিস্তলসহ একজনকে আটক করে। ওই যুবককে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য শাহবাগ থানায় নেওয়া হয়েছে।

এবার ফলন ভালো হলেও আর কোনো কিছুই নেই আম চাষিদের অনুকূলে। একদিকে করোনা আর কঠোর লকডাউনে বাজারে ক্রেতা নেই, অন্যদিকে বৃষ্টির কারণে আম নামাতে পারছেন না। ফলে গাছেই পেকে নষ্ট হচ্ছে আম। শেষ হচ্ছে চাষির স্বপ্ন।
০৪ জুলাই ২০২১
চট্টগ্রাম-১০ (ডবলমুরিং-হালিশহর) আসনের বিএনপির প্রার্থী সাঈদ আল নোমানের বিরুদ্ধে মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার সময় নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘনের অভিযোগ উঠেছে। মনোনয়নপত্র দাখিলের সময় প্রার্থীসহ সর্বোচ্চ ৫ জন উপস্থিত থাকতে পারবেন, এমন নির্দেশনা থাকলেও শতাধিক নেতা-কর্মী নিয়ে মনোনয়নপত্র জমা দিতে গেছেন তিনি।
১১ মিনিট আগে
পৌষের মাঝামাঝিতে হাড়কাঁপানো শীতে কাবু হয়ে পড়েছে মৌলভীবাজারের জনজীবন। তীব্র শীতে খেটেখাওয়া মানুষ, বিশেষ করে জেলার ৯২টি চা-বাগানের শ্রমিকদের দুর্ভোগ বেড়েছে। কনকনে ঠান্ডার মধ্যেই কাজে যেতে হচ্ছে তাঁদের।
১৪ মিনিট আগে
ময়মনসিংহ-৬ (ফুলবাড়িয়া) আসনে সদস্যপদ স্থগিত হওয়া জেলা জামায়াতের সাবেক আমির অধ্যাপক জসিম উদ্দিন মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন। একই আসনে দলের মনোনীত প্রার্থী জেলা জামায়াতের নায়েবে আমির কামরুল হাসান মিলন।
২০ মিনিট আগেমৌলভীবাজার প্রতিনিধি

পৌষের মাঝামাঝিতে হাড়কাঁপানো শীতে কাবু হয়ে পড়েছে মৌলভীবাজারের জনজীবন। তীব্র শীতে খেটেখাওয়া মানুষ, বিশেষ করে জেলার ৯২টি চা-বাগানের শ্রমিকদের দুর্ভোগ বেড়েছে। কনকনে ঠান্ডার মধ্যেই কাজে যেতে হচ্ছে তাঁদের। শীত থেকে বাঁচার মতো প্রয়োজনীয় গরম কাপড়ও নেই শ্রমিকদের। একই সঙ্গে ঠান্ডার রোগে আক্রান্ত হচ্ছেন বাগানের বয়স্ক থেকে শিশুরা।
শ্রীমঙ্গল আবহাওয়া কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, আজ সোমবার এই অঞ্চলে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ১৪ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস। গতকাল রোববার ১২ দশমিক ৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করা হয়। আগামী কয়েক দিন তাপমাত্রা একই রকম থাকতে পারে।
সূর্যের দেখা না মেলায় ও ঘন কুয়াশা থাকায় মৌলভীবাজারে শীতের তীব্রতা বেশি অনুভূত হচ্ছে। এই ঠান্ডার মধ্যেই গাছ-গাছালিতে ঘেরা চা-বাগানগুলোয় সকাল থেকে কাজে নেমে পড়ছেন চা-শ্রমিকের। তাঁদের পরনে নেই পর্যাপ্ত গরম কাপড়। অনেকে ঠান্ডার রোগে আক্রান্ত হচ্ছেন।
চা-শ্রমিকেরা জানান, শীতের কারণে অনেক কষ্টে পড়েছেন তাঁরা। বাগান কর্তৃপক্ষ তাঁদের কোনো শীতবস্ত্র দেয় না। আর নিজেদের স্বল্প আয় দিয়ে গরম কাপড় কেনার সাধ্যও তাঁদের নেই। রাতে ঠান্ডার জন্য অনেকেই ঘুমাতে পারেন না। শীত নিবারণে ঘরের ভেতরে ও বাইরে খড়কুটো দিয়ে আগুন জ্বালিয়ে রাত কাটাতে হয়। কেউ কেউ বস্তা বিছিয়ে ঠান্ডা থেকে রক্ষা পাওয়ার চেষ্টা করেন।
শমশেরনগর চা-বাগানের চা-শ্রমিক গীতা রবিদাস ও মায়া রবিদাস বলেন, ‘এই শীতে কাজ করা অনেক কষ্টের। আমরা চা-শ্রমিকেরা কোনো শীতবস্ত্র পাই না। বাগানের শ্রমিকদের অবস্থা খুবই করুণ। ঠান্ডায় অনেকে অসুস্থ হয়ে পড়েছেন।’
চা-শ্রমিকনেতা সীতারাম বিন বলেন, ‘প্রতিবছর শীতের সময় চা-শ্রমিকদের বেশি কষ্ট হয়। এমনিতেই শ্রীমঙ্গলসহ পুরো মৌলভীবাজার জেলায় শীত বেশি পড়ে। এ জেলায় ৯২টি চা-বাগান রয়েছে। কোনো বাগানের শ্রমিকদের পর্যাপ্ত গরম কাপড় নেই। প্রতিদিন ঠান্ডার কারণে অসুখ-বিসুখে আক্রান্ত হচ্ছেন চা-শ্রমিকেরা। বিশেষ করে শীতে বাগানের শিশু ও বৃদ্ধরা অনেক কষ্টে আছেন।
শ্রীমঙ্গল আবহাওয়া পর্যবেক্ষণ কেন্দ্রের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বলেন, কয়েক দিন ধরেই এই অঞ্চলে শীতের দাপট বেড়েছে। বিশেষ করে রাতে বেশি শীত অনুভূত হচ্ছে। আরও কয়েক দিন একই রকম তাপমাত্রা থাকবে।
শীতের দাপট বাড়ার সঙ্গে ঠান্ডার রোগীর সংখ্যাও বাড়ছে। বিশেষ করে জ্বর, সর্দি, কাশি ও ডাইরিয়ায় আক্রান্ত হচ্ছেন বয়স্ক ও শিশুরা। অনেকেই চিকিৎসার জন্য উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ও জেলা সদর হাসপাতালে ছুটছেন। কেউ প্রাথমিক চিকিৎসাসেবা নিয়ে বাড়িতে ফিরছেন।
মৌলভীবাজারের সিভিল সার্জন মো. মামুনুর রহমান বলেন, শীতের মধ্যে সবাইকে পর্যাপ্ত গরম কাপড় পরতে হবে। বিশেষ করে এ সময় শিশু ও বৃদ্ধদের প্রতি বাড়তি খেয়াল রাখতে হবে। তাদেরকে বেশি করে গরম কাপড় পরিধান করে রাখতে হবে।
এ বিষয়ে মৌলভীবাজারের জেলা প্রশাসক তৌহিদুজ্জামান পাভেল বলেন, ‘আমরা সংশ্লিষ্ট উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার মাধ্যমে শীতবস্ত্র বিতরণ করেছি। কেউ আবেদন করলে তাদের শীতবস্ত্র দেব।’

পৌষের মাঝামাঝিতে হাড়কাঁপানো শীতে কাবু হয়ে পড়েছে মৌলভীবাজারের জনজীবন। তীব্র শীতে খেটেখাওয়া মানুষ, বিশেষ করে জেলার ৯২টি চা-বাগানের শ্রমিকদের দুর্ভোগ বেড়েছে। কনকনে ঠান্ডার মধ্যেই কাজে যেতে হচ্ছে তাঁদের। শীত থেকে বাঁচার মতো প্রয়োজনীয় গরম কাপড়ও নেই শ্রমিকদের। একই সঙ্গে ঠান্ডার রোগে আক্রান্ত হচ্ছেন বাগানের বয়স্ক থেকে শিশুরা।
শ্রীমঙ্গল আবহাওয়া কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, আজ সোমবার এই অঞ্চলে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ১৪ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস। গতকাল রোববার ১২ দশমিক ৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করা হয়। আগামী কয়েক দিন তাপমাত্রা একই রকম থাকতে পারে।
সূর্যের দেখা না মেলায় ও ঘন কুয়াশা থাকায় মৌলভীবাজারে শীতের তীব্রতা বেশি অনুভূত হচ্ছে। এই ঠান্ডার মধ্যেই গাছ-গাছালিতে ঘেরা চা-বাগানগুলোয় সকাল থেকে কাজে নেমে পড়ছেন চা-শ্রমিকের। তাঁদের পরনে নেই পর্যাপ্ত গরম কাপড়। অনেকে ঠান্ডার রোগে আক্রান্ত হচ্ছেন।
চা-শ্রমিকেরা জানান, শীতের কারণে অনেক কষ্টে পড়েছেন তাঁরা। বাগান কর্তৃপক্ষ তাঁদের কোনো শীতবস্ত্র দেয় না। আর নিজেদের স্বল্প আয় দিয়ে গরম কাপড় কেনার সাধ্যও তাঁদের নেই। রাতে ঠান্ডার জন্য অনেকেই ঘুমাতে পারেন না। শীত নিবারণে ঘরের ভেতরে ও বাইরে খড়কুটো দিয়ে আগুন জ্বালিয়ে রাত কাটাতে হয়। কেউ কেউ বস্তা বিছিয়ে ঠান্ডা থেকে রক্ষা পাওয়ার চেষ্টা করেন।
শমশেরনগর চা-বাগানের চা-শ্রমিক গীতা রবিদাস ও মায়া রবিদাস বলেন, ‘এই শীতে কাজ করা অনেক কষ্টের। আমরা চা-শ্রমিকেরা কোনো শীতবস্ত্র পাই না। বাগানের শ্রমিকদের অবস্থা খুবই করুণ। ঠান্ডায় অনেকে অসুস্থ হয়ে পড়েছেন।’
চা-শ্রমিকনেতা সীতারাম বিন বলেন, ‘প্রতিবছর শীতের সময় চা-শ্রমিকদের বেশি কষ্ট হয়। এমনিতেই শ্রীমঙ্গলসহ পুরো মৌলভীবাজার জেলায় শীত বেশি পড়ে। এ জেলায় ৯২টি চা-বাগান রয়েছে। কোনো বাগানের শ্রমিকদের পর্যাপ্ত গরম কাপড় নেই। প্রতিদিন ঠান্ডার কারণে অসুখ-বিসুখে আক্রান্ত হচ্ছেন চা-শ্রমিকেরা। বিশেষ করে শীতে বাগানের শিশু ও বৃদ্ধরা অনেক কষ্টে আছেন।
শ্রীমঙ্গল আবহাওয়া পর্যবেক্ষণ কেন্দ্রের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বলেন, কয়েক দিন ধরেই এই অঞ্চলে শীতের দাপট বেড়েছে। বিশেষ করে রাতে বেশি শীত অনুভূত হচ্ছে। আরও কয়েক দিন একই রকম তাপমাত্রা থাকবে।
শীতের দাপট বাড়ার সঙ্গে ঠান্ডার রোগীর সংখ্যাও বাড়ছে। বিশেষ করে জ্বর, সর্দি, কাশি ও ডাইরিয়ায় আক্রান্ত হচ্ছেন বয়স্ক ও শিশুরা। অনেকেই চিকিৎসার জন্য উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ও জেলা সদর হাসপাতালে ছুটছেন। কেউ প্রাথমিক চিকিৎসাসেবা নিয়ে বাড়িতে ফিরছেন।
মৌলভীবাজারের সিভিল সার্জন মো. মামুনুর রহমান বলেন, শীতের মধ্যে সবাইকে পর্যাপ্ত গরম কাপড় পরতে হবে। বিশেষ করে এ সময় শিশু ও বৃদ্ধদের প্রতি বাড়তি খেয়াল রাখতে হবে। তাদেরকে বেশি করে গরম কাপড় পরিধান করে রাখতে হবে।
এ বিষয়ে মৌলভীবাজারের জেলা প্রশাসক তৌহিদুজ্জামান পাভেল বলেন, ‘আমরা সংশ্লিষ্ট উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার মাধ্যমে শীতবস্ত্র বিতরণ করেছি। কেউ আবেদন করলে তাদের শীতবস্ত্র দেব।’

এবার ফলন ভালো হলেও আর কোনো কিছুই নেই আম চাষিদের অনুকূলে। একদিকে করোনা আর কঠোর লকডাউনে বাজারে ক্রেতা নেই, অন্যদিকে বৃষ্টির কারণে আম নামাতে পারছেন না। ফলে গাছেই পেকে নষ্ট হচ্ছে আম। শেষ হচ্ছে চাষির স্বপ্ন।
০৪ জুলাই ২০২১
চট্টগ্রাম-১০ (ডবলমুরিং-হালিশহর) আসনের বিএনপির প্রার্থী সাঈদ আল নোমানের বিরুদ্ধে মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার সময় নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘনের অভিযোগ উঠেছে। মনোনয়নপত্র দাখিলের সময় প্রার্থীসহ সর্বোচ্চ ৫ জন উপস্থিত থাকতে পারবেন, এমন নির্দেশনা থাকলেও শতাধিক নেতা-কর্মী নিয়ে মনোনয়নপত্র জমা দিতে গেছেন তিনি।
১১ মিনিট আগে
রাজধানীর শাহবাগে ইনকিলাব মঞ্চের ডাকা অবরোধ কর্মসূচি থেকে ‘খেলনা পিস্তলসহ’ এক যুবককে আটক করা হয়েছে। আজ সোমবার রাত সোয়া ৮টার দিকে ওই যুবককে আটক করা হয়।
১৩ মিনিট আগে
ময়মনসিংহ-৬ (ফুলবাড়িয়া) আসনে সদস্যপদ স্থগিত হওয়া জেলা জামায়াতের সাবেক আমির অধ্যাপক জসিম উদ্দিন মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন। একই আসনে দলের মনোনীত প্রার্থী জেলা জামায়াতের নায়েবে আমির কামরুল হাসান মিলন।
২০ মিনিট আগেময়মনসিংহ প্রতিনিধি

ময়মনসিংহ-৬ (ফুলবাড়িয়া) আসনে সদস্যপদ স্থগিত হওয়া জেলা জামায়াতের সাবেক আমির অধ্যাপক জসিম উদ্দিন মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন। একই আসনে দলের মনোনীত প্রার্থী জেলা জামায়াতের নায়েবে আমির কামরুল হাসান মিলন।
এ ছাড়া বিএনপি মনোনীত প্রার্থী হিসেবে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন আখতারুল আলম ফারুক, খেলাফত মজলিসের মো. রফিকুল ইসলাম, ইসলামী আন্দোলনের মো. নূরে আলম সিদ্দিকী।
অপর দিকে বিএনপির বিদ্রোহী প্রার্থী হিসেবে মনোনয়ন দাখিল করেছেন প্রয়াত প্রকৌশলী শামছ উদ্দিনের স্ত্রী অধ্যক্ষ আখতার সুলতানা, ছেলে তানভীর আহমেদ রানা ও দক্ষিণ জেলা বিএনপির সদস্য মোহাম্মদ আব্দুল করিম।
বিষয়টি নিশ্চিত করে সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা ও উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) মো. আরিফুল ইসলাম জানান, এই আসনে নির্বাচনের জন্য ১০ জন প্রার্থী মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেন, তাঁর মধ্যে আটজন মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন।
জানা যায়, ময়মনসিংহ জেলা জামায়াতের নায়েবে আমির কামরুল হাসান মিলনকে মনোনয়ন দিলে অধ্যাপক জসিম উদ্দিনের সমর্থকেরা প্রার্থী পরিবর্তনের দাবি জানিয়ে কর্মসূচি পালন করেন। তাঁরা জামায়াত মনোনীত প্রার্থী পরিবর্তন ও অধ্যাপক জসিম উদ্দিনের সমর্থনে ‘ফুলবাড়িয়া ঐক্যবদ্ধ জনতা’র ব্যানারে বিক্ষোভ-মিছিল করেন।
এরপর গত ১৭ সেপ্টেম্বর দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গ করায় অধ্যাপক জসিম উদ্দিনের সাংগঠনিক কার্যক্রম ও সদস্যপদ (রুকনিয়াত) স্থগিত করে জামায়াতে ইসলামী।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে অধ্যাপক জসিম উদ্দিন বলেন, ‘দল আমাকে মূল্যায়ন না করলেও মানুষের ভালোবাসায় প্রার্থী হয়েছি। নির্বাচনে সাধারণ মানুষ আমার ওপর আস্থা রাখবে।’
উল্লেখ্য, একটি পৌরসভা ও ১৩টি ইউনিয়ন নিয়ে ময়মনসিংহ-৬ (ফুলবাড়িয়া) আসন। মোট ভোটার ৪ লাখ ১২ হাজার ৮৪৩ জন। এর মধ্যে ২ লাখ ৫ হাজার ৪৭৯ জন পুরুষ ও ২ লাখ ৭ হাজার ৩৬২ জন নারী এবং হিজড়া দুজন।

ময়মনসিংহ-৬ (ফুলবাড়িয়া) আসনে সদস্যপদ স্থগিত হওয়া জেলা জামায়াতের সাবেক আমির অধ্যাপক জসিম উদ্দিন মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন। একই আসনে দলের মনোনীত প্রার্থী জেলা জামায়াতের নায়েবে আমির কামরুল হাসান মিলন।
এ ছাড়া বিএনপি মনোনীত প্রার্থী হিসেবে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন আখতারুল আলম ফারুক, খেলাফত মজলিসের মো. রফিকুল ইসলাম, ইসলামী আন্দোলনের মো. নূরে আলম সিদ্দিকী।
অপর দিকে বিএনপির বিদ্রোহী প্রার্থী হিসেবে মনোনয়ন দাখিল করেছেন প্রয়াত প্রকৌশলী শামছ উদ্দিনের স্ত্রী অধ্যক্ষ আখতার সুলতানা, ছেলে তানভীর আহমেদ রানা ও দক্ষিণ জেলা বিএনপির সদস্য মোহাম্মদ আব্দুল করিম।
বিষয়টি নিশ্চিত করে সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা ও উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) মো. আরিফুল ইসলাম জানান, এই আসনে নির্বাচনের জন্য ১০ জন প্রার্থী মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেন, তাঁর মধ্যে আটজন মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন।
জানা যায়, ময়মনসিংহ জেলা জামায়াতের নায়েবে আমির কামরুল হাসান মিলনকে মনোনয়ন দিলে অধ্যাপক জসিম উদ্দিনের সমর্থকেরা প্রার্থী পরিবর্তনের দাবি জানিয়ে কর্মসূচি পালন করেন। তাঁরা জামায়াত মনোনীত প্রার্থী পরিবর্তন ও অধ্যাপক জসিম উদ্দিনের সমর্থনে ‘ফুলবাড়িয়া ঐক্যবদ্ধ জনতা’র ব্যানারে বিক্ষোভ-মিছিল করেন।
এরপর গত ১৭ সেপ্টেম্বর দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গ করায় অধ্যাপক জসিম উদ্দিনের সাংগঠনিক কার্যক্রম ও সদস্যপদ (রুকনিয়াত) স্থগিত করে জামায়াতে ইসলামী।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে অধ্যাপক জসিম উদ্দিন বলেন, ‘দল আমাকে মূল্যায়ন না করলেও মানুষের ভালোবাসায় প্রার্থী হয়েছি। নির্বাচনে সাধারণ মানুষ আমার ওপর আস্থা রাখবে।’
উল্লেখ্য, একটি পৌরসভা ও ১৩টি ইউনিয়ন নিয়ে ময়মনসিংহ-৬ (ফুলবাড়িয়া) আসন। মোট ভোটার ৪ লাখ ১২ হাজার ৮৪৩ জন। এর মধ্যে ২ লাখ ৫ হাজার ৪৭৯ জন পুরুষ ও ২ লাখ ৭ হাজার ৩৬২ জন নারী এবং হিজড়া দুজন।

এবার ফলন ভালো হলেও আর কোনো কিছুই নেই আম চাষিদের অনুকূলে। একদিকে করোনা আর কঠোর লকডাউনে বাজারে ক্রেতা নেই, অন্যদিকে বৃষ্টির কারণে আম নামাতে পারছেন না। ফলে গাছেই পেকে নষ্ট হচ্ছে আম। শেষ হচ্ছে চাষির স্বপ্ন।
০৪ জুলাই ২০২১
চট্টগ্রাম-১০ (ডবলমুরিং-হালিশহর) আসনের বিএনপির প্রার্থী সাঈদ আল নোমানের বিরুদ্ধে মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার সময় নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘনের অভিযোগ উঠেছে। মনোনয়নপত্র দাখিলের সময় প্রার্থীসহ সর্বোচ্চ ৫ জন উপস্থিত থাকতে পারবেন, এমন নির্দেশনা থাকলেও শতাধিক নেতা-কর্মী নিয়ে মনোনয়নপত্র জমা দিতে গেছেন তিনি।
১১ মিনিট আগে
রাজধানীর শাহবাগে ইনকিলাব মঞ্চের ডাকা অবরোধ কর্মসূচি থেকে ‘খেলনা পিস্তলসহ’ এক যুবককে আটক করা হয়েছে। আজ সোমবার রাত সোয়া ৮টার দিকে ওই যুবককে আটক করা হয়।
১৩ মিনিট আগে
পৌষের মাঝামাঝিতে হাড়কাঁপানো শীতে কাবু হয়ে পড়েছে মৌলভীবাজারের জনজীবন। তীব্র শীতে খেটেখাওয়া মানুষ, বিশেষ করে জেলার ৯২টি চা-বাগানের শ্রমিকদের দুর্ভোগ বেড়েছে। কনকনে ঠান্ডার মধ্যেই কাজে যেতে হচ্ছে তাঁদের।
১৪ মিনিট আগে