জসিম উদ্দিন, নীলফামারী

‘আহারে আমার পুত্র কো, আমার বেটা কো। আমাক বেটা আইনা দেও বাবা। ও বাবারে আমার বাবাক আইনা দেও। দয়াল আল্লাহ আমার বেটাক দেও গো আমার বেটাক। আমি কত দুঃখিনী মাও, আমি কত দুঃখ-কষ্ট কইরা বেটাক লেখাপড়া করাইছি। আমার বেটাক দেও গো আমার বেটাক।’
এভাবেই আহাজারি করে কথাগুলো বলেন কোটা সংস্কার আন্দোলনে সংঘর্ষে নিহত ঢাকা কলেজ ছাত্রলীগের কর্মী সবুজ আলীর মা সূর্য বানু। নিহত সবুজের বাড়ি নীলফামারী জেলা সদরের চওড়াবড়গাছা ইউনিয়নের বাংলাবাজার এলাকার আরাজী দলুয়া গ্রামে। বাবা আব্দুর রহিম বাদশা ভ্যানচালক এবং সূর্য বানু কাজ করেন অন্যের বাড়িতে। দুজনের সামান্য আয়ে ছেলেকে পড়াচ্ছিলেন ঢাকা কলেজে। স্বপ্ন দেখছিলেন ছেলে লেখাপড়া করে ধরবে সংসারের হাল। কিন্তু নিমেষেই সে স্বপ্ন নিভে গেল মা–বাবার।
পারিবারিক সূত্র জানায়, একমাত্র বাড়ির ভিটের আট শতক জমি ছাড়া তেমন কোনো সম্পদ নেই পরিবারে। বাবার ভ্যান চালানোর আয়ে চলে তাঁদের পরিবার। চার ভাই এক বোনের মধ্যে সবুজ আলী তৃতীয়। সবার বড় ভাই সুজাব আলী একজন প্রতিবন্ধী। মেজ ভাই নূর নবী ঢাকায় পোশাক কারখানায় চাকরি করে সংসার খরচে কিছুটা জোগান দেন। একমাত্র বোন বাছিরণ বেগমের বিয়ে হয়েছে। সবুজ আলী ঢাকা কলেজে পরিসংখ্যান বিভাগে অনার্স শেষে ভর্তি হয়েছেন মাস্টার্সে। তাঁর ছোট ভাই শাহ সুলতান পঞ্চগড় জেলার দেবীগঞ্জ সরকারি কলেজে পড়ে এইচএসসিতে।
আজ বুধবার দুপুরে জেলা শহর থেকে প্রায় ১৪ কিলোমিটার দূরে সবুজ আলীর বাড়িতে গেলে দেখা যায় শোকের মাতম। ছেলের শোকে মা সূর্য বানু শয্যাশায়ী। ছেলের স্মৃতিতে মুখে উচ্চারিত হচ্ছিল নানা প্রলাপ। তাঁর বাবা আব্দুর রহিম বাদশা বাড়িতে নেই।
প্রতিবেশীরা জানান, দুই মাস আগে সবুজের টাকার প্রয়োজনে বাবার জীবিকা নির্বাহের একমাত্র অবলম্বনের ব্যাটারিচালিত ভ্যানটি বিক্রি করেছেন তিনি। এখন জীবন-জীবিকার তাগিদে তিনি শ্রমিকের কাজে রয়েছেন ঢাকার মানিকগঞ্জ জেলায়। সবুজের মৃত্যুর খবর বাড়িতে এলেও মোবাইল ফোনে পাওয়া যাচ্ছে না তাঁর বাবাকে।
সবুজের মা সূর্য বানু বলেন, ‘আমার বাবার হ্যাতে (সাথে) কয়দিন কথা কইনা। নাতি নইয়া (মেয়ের ছেলে) একদিন কথা কইছি, আর কথা কয় নাই আমার বাবা। কালকে ফোন দিছি, হ্যার ফোন বন্ধ, দুইবার ফোন দিছি, ফোন বন্ধ। রাইত ২টার সময় মানুষ এইহানদি হাঁটা-চলা করতাছে, একটা চেংড়া আইসা আমাক ডাক দিছে। আমার বড় বেটার নাম্বার চায়। নাম্বার চাইস ক্যা, কয় যে সবুজের কাছে কি ফোন দিছিলেন। বলি ফোনতো দিছিলাম দুইবার, ফোন বন্ধ দেহাইছে। বলি ক্যারে, সবুজের কি হইছে? তখনতো আমার মনে ডাং (শঙ্কা) পইরা গেল।’
সূর্য বানু আরও বলেন, ‘আমার সবুজ বেটা যদি এক দিন ফোন না ধরে, আমি পাগল হয়া যাই। এমনে আমার ওই সন্তান, আমি মাও যেই দিনেই হ্যারে মনে করি ওই দিনেই আমার বেটা ফোন দেয়। কালকা থাইকা ফোন পাইনাই, সারা রাইত ঘুমাই নাই। আমি কানতাছি আল্লার কাছে, আমার বেটা ফোন ধরল না, কহন রাইত পোহাইব, আমি কার কাছে যামু। কার কাছে যায়া আমার বেটার খোঁজখবর নিমু। হের লাইগা আল্লাহ-বিল্লা করতাছি কহন রাইত পোহাইব। তার মধ্যে রাইত দুইটার সময় ওই মোবাইল নাম্বারের লাইগা আইছে।’
দুঃখ–কষ্টের কথায় বলেন, ‘আমার চোহে সমস্যা, হাঁটতে পারি না তাও সন্তানেক আমি তদবির করছি। আহারে কইলজার টুকরা, মানুষের বাড়িতে বাড়িতে কাজ কইরা খিলায়া আমি সন্তানের লেহাপড়া করাইছি গো। আমার এই সন্তানের বিচার আমি চাই, ন্যায্য বিচার আমি চাই। আমার সন্তানকে কী করল, আমার সন্তান আমি চাই, আমার বেটা চাই। আমার সন্তান কোনোদিন গ্রামে নারাই করে নাই, আমার সবুজ শান্ত।’
সবুজের ছোট ভাই শাহ সুলতান জানান, ১৩ জুলাই সকাল পৌনে ৮টার দিকে শেষ কথা হয়েছিল পরিবারের সঙ্গে। সেদিন নিজে ফোন করে মাসহ সবার খোঁজখবর নিয়েছেন। জানিয়েছিলেন ভালো থাকার কথা।
চওড়াবড়গাছা ইউনিয়নের ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক হাফিজুল ইসলাম বলেন, ‘সবুজ আলী আমার প্রতিবেশী। তাঁর বাবা ভ্যান চালিয়ে অনেক কষ্টে ছেলের লেখাপড়ার খরচ জোগান দিচ্ছিলেন। ছেলের মাস্টার্স ভর্তির জন্য টাকার প্রয়োজনে দুই মাস আগে সে ভ্যানটি বিক্রি করে দেন। এরপর সংসার চালাতে দিনমজুরির কাজে বর্তমানে রয়েছেন মানিকগঞ্জ জেলায়। ছেলের মৃত্যুর খবর দেওয়ার জন্য আমরা মোবাইল ফোনে তাঁকে চেষ্টা করেও পাচ্ছি না।’
হাফিজুল ইসলাম আরও বলেন, ‘সবুজ শান্ত স্বভাবের। এলাকায় তাঁকে সকলে ভালো ছেলে হিসেবে চিনে। লেখাপড়ায় ভালো হওয়ায় বাবা-মায়ের স্বপ্ন ছিল বড় হয়ে সংসারের হাল ধরবে। কিন্তু সে স্বপন আর পূরণ হলো না পরিবারের।’
প্রতিবেশী অনার্সপড়ুয়া শিক্ষার্থী কাওছার আলী বলেন, ‘সবুজ আলী আমার এলাকার বড় ভাই। তিনি ২০১৮-২০১৯ শিক্ষাবর্ষে পরিসংখ্যান বিভাগে ভর্তি হয়েছিলেন ঢাকা কলেজে। সম্প্রতি অনার্স পর্ব শেষে মাস্টার্সে ভর্তি হয়েছেন বলে আমি জানি। কলেজের উত্তর ছাত্রাবাসের ২০৫ নম্বর কক্ষে থেকে লেখাপড়া করতেন। পাশাপাশি একটি ফটোস্ট্যাট দোকানে কাজ করতেন।’

‘আহারে আমার পুত্র কো, আমার বেটা কো। আমাক বেটা আইনা দেও বাবা। ও বাবারে আমার বাবাক আইনা দেও। দয়াল আল্লাহ আমার বেটাক দেও গো আমার বেটাক। আমি কত দুঃখিনী মাও, আমি কত দুঃখ-কষ্ট কইরা বেটাক লেখাপড়া করাইছি। আমার বেটাক দেও গো আমার বেটাক।’
এভাবেই আহাজারি করে কথাগুলো বলেন কোটা সংস্কার আন্দোলনে সংঘর্ষে নিহত ঢাকা কলেজ ছাত্রলীগের কর্মী সবুজ আলীর মা সূর্য বানু। নিহত সবুজের বাড়ি নীলফামারী জেলা সদরের চওড়াবড়গাছা ইউনিয়নের বাংলাবাজার এলাকার আরাজী দলুয়া গ্রামে। বাবা আব্দুর রহিম বাদশা ভ্যানচালক এবং সূর্য বানু কাজ করেন অন্যের বাড়িতে। দুজনের সামান্য আয়ে ছেলেকে পড়াচ্ছিলেন ঢাকা কলেজে। স্বপ্ন দেখছিলেন ছেলে লেখাপড়া করে ধরবে সংসারের হাল। কিন্তু নিমেষেই সে স্বপ্ন নিভে গেল মা–বাবার।
পারিবারিক সূত্র জানায়, একমাত্র বাড়ির ভিটের আট শতক জমি ছাড়া তেমন কোনো সম্পদ নেই পরিবারে। বাবার ভ্যান চালানোর আয়ে চলে তাঁদের পরিবার। চার ভাই এক বোনের মধ্যে সবুজ আলী তৃতীয়। সবার বড় ভাই সুজাব আলী একজন প্রতিবন্ধী। মেজ ভাই নূর নবী ঢাকায় পোশাক কারখানায় চাকরি করে সংসার খরচে কিছুটা জোগান দেন। একমাত্র বোন বাছিরণ বেগমের বিয়ে হয়েছে। সবুজ আলী ঢাকা কলেজে পরিসংখ্যান বিভাগে অনার্স শেষে ভর্তি হয়েছেন মাস্টার্সে। তাঁর ছোট ভাই শাহ সুলতান পঞ্চগড় জেলার দেবীগঞ্জ সরকারি কলেজে পড়ে এইচএসসিতে।
আজ বুধবার দুপুরে জেলা শহর থেকে প্রায় ১৪ কিলোমিটার দূরে সবুজ আলীর বাড়িতে গেলে দেখা যায় শোকের মাতম। ছেলের শোকে মা সূর্য বানু শয্যাশায়ী। ছেলের স্মৃতিতে মুখে উচ্চারিত হচ্ছিল নানা প্রলাপ। তাঁর বাবা আব্দুর রহিম বাদশা বাড়িতে নেই।
প্রতিবেশীরা জানান, দুই মাস আগে সবুজের টাকার প্রয়োজনে বাবার জীবিকা নির্বাহের একমাত্র অবলম্বনের ব্যাটারিচালিত ভ্যানটি বিক্রি করেছেন তিনি। এখন জীবন-জীবিকার তাগিদে তিনি শ্রমিকের কাজে রয়েছেন ঢাকার মানিকগঞ্জ জেলায়। সবুজের মৃত্যুর খবর বাড়িতে এলেও মোবাইল ফোনে পাওয়া যাচ্ছে না তাঁর বাবাকে।
সবুজের মা সূর্য বানু বলেন, ‘আমার বাবার হ্যাতে (সাথে) কয়দিন কথা কইনা। নাতি নইয়া (মেয়ের ছেলে) একদিন কথা কইছি, আর কথা কয় নাই আমার বাবা। কালকে ফোন দিছি, হ্যার ফোন বন্ধ, দুইবার ফোন দিছি, ফোন বন্ধ। রাইত ২টার সময় মানুষ এইহানদি হাঁটা-চলা করতাছে, একটা চেংড়া আইসা আমাক ডাক দিছে। আমার বড় বেটার নাম্বার চায়। নাম্বার চাইস ক্যা, কয় যে সবুজের কাছে কি ফোন দিছিলেন। বলি ফোনতো দিছিলাম দুইবার, ফোন বন্ধ দেহাইছে। বলি ক্যারে, সবুজের কি হইছে? তখনতো আমার মনে ডাং (শঙ্কা) পইরা গেল।’
সূর্য বানু আরও বলেন, ‘আমার সবুজ বেটা যদি এক দিন ফোন না ধরে, আমি পাগল হয়া যাই। এমনে আমার ওই সন্তান, আমি মাও যেই দিনেই হ্যারে মনে করি ওই দিনেই আমার বেটা ফোন দেয়। কালকা থাইকা ফোন পাইনাই, সারা রাইত ঘুমাই নাই। আমি কানতাছি আল্লার কাছে, আমার বেটা ফোন ধরল না, কহন রাইত পোহাইব, আমি কার কাছে যামু। কার কাছে যায়া আমার বেটার খোঁজখবর নিমু। হের লাইগা আল্লাহ-বিল্লা করতাছি কহন রাইত পোহাইব। তার মধ্যে রাইত দুইটার সময় ওই মোবাইল নাম্বারের লাইগা আইছে।’
দুঃখ–কষ্টের কথায় বলেন, ‘আমার চোহে সমস্যা, হাঁটতে পারি না তাও সন্তানেক আমি তদবির করছি। আহারে কইলজার টুকরা, মানুষের বাড়িতে বাড়িতে কাজ কইরা খিলায়া আমি সন্তানের লেহাপড়া করাইছি গো। আমার এই সন্তানের বিচার আমি চাই, ন্যায্য বিচার আমি চাই। আমার সন্তানকে কী করল, আমার সন্তান আমি চাই, আমার বেটা চাই। আমার সন্তান কোনোদিন গ্রামে নারাই করে নাই, আমার সবুজ শান্ত।’
সবুজের ছোট ভাই শাহ সুলতান জানান, ১৩ জুলাই সকাল পৌনে ৮টার দিকে শেষ কথা হয়েছিল পরিবারের সঙ্গে। সেদিন নিজে ফোন করে মাসহ সবার খোঁজখবর নিয়েছেন। জানিয়েছিলেন ভালো থাকার কথা।
চওড়াবড়গাছা ইউনিয়নের ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক হাফিজুল ইসলাম বলেন, ‘সবুজ আলী আমার প্রতিবেশী। তাঁর বাবা ভ্যান চালিয়ে অনেক কষ্টে ছেলের লেখাপড়ার খরচ জোগান দিচ্ছিলেন। ছেলের মাস্টার্স ভর্তির জন্য টাকার প্রয়োজনে দুই মাস আগে সে ভ্যানটি বিক্রি করে দেন। এরপর সংসার চালাতে দিনমজুরির কাজে বর্তমানে রয়েছেন মানিকগঞ্জ জেলায়। ছেলের মৃত্যুর খবর দেওয়ার জন্য আমরা মোবাইল ফোনে তাঁকে চেষ্টা করেও পাচ্ছি না।’
হাফিজুল ইসলাম আরও বলেন, ‘সবুজ শান্ত স্বভাবের। এলাকায় তাঁকে সকলে ভালো ছেলে হিসেবে চিনে। লেখাপড়ায় ভালো হওয়ায় বাবা-মায়ের স্বপ্ন ছিল বড় হয়ে সংসারের হাল ধরবে। কিন্তু সে স্বপন আর পূরণ হলো না পরিবারের।’
প্রতিবেশী অনার্সপড়ুয়া শিক্ষার্থী কাওছার আলী বলেন, ‘সবুজ আলী আমার এলাকার বড় ভাই। তিনি ২০১৮-২০১৯ শিক্ষাবর্ষে পরিসংখ্যান বিভাগে ভর্তি হয়েছিলেন ঢাকা কলেজে। সম্প্রতি অনার্স পর্ব শেষে মাস্টার্সে ভর্তি হয়েছেন বলে আমি জানি। কলেজের উত্তর ছাত্রাবাসের ২০৫ নম্বর কক্ষে থেকে লেখাপড়া করতেন। পাশাপাশি একটি ফটোস্ট্যাট দোকানে কাজ করতেন।’

শহীদ শরিফ ওসমান বিন হাদির হত্যাকারীদের গ্রেপ্তার ও বিচারের দাবিতে রাজধানীর শাহবাগ মোড়ে আবারও অবরোধ কর্মসূচি পালন করছে ইনকিলাব মঞ্চ। টানা চার দিনের কর্মসূচির অংশ হিসেবে আজ সোমবার বেলা সোয়া ২টা থেকে তাঁরা শাহবাগে অবস্থান নেন।
৩১ মিনিট আগে
খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ে (খুবি) ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে স্নাতক/স্নাতক (সম্মান) প্রথম বর্ষের ভর্তি পরীক্ষার চারটি ইউনিটের ফল প্রকাশ করা হয়েছে। আজ সোমবার (২৯ ডিসেম্বর) দুপুরে বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইটে ফল প্রকাশিত হয়।
৩৪ মিনিট আগে
দলের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ফেনী-১ আসনে দলের চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে আরেকজন মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন। এটি দলের অনুমতি নিয়েই হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে
বগুড়া-৭ আসনে বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার পক্ষে মনোনয়নপত্র জমা দেওয়া আছে। আজ সোমবার (২৯ ডিসেম্বর) বেলা তিনটার দিকে দলীয় প্রধানের উপদেষ্টা হেলালুজ্জামান তালুকদারের (লালু) নেতৃত্বে বগুড়ার জেলা প্রশাসক ও রিটার্নিং কর্মকর্তা তৌফিকুর রহমানের কাছে এই মনোনয়নপত্র জমা দেওয়া হয়। তবে খালেদা জিয়ার অসুস্থতার ক
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

শহীদ শরিফ ওসমান বিন হাদির হত্যাকারীদের গ্রেপ্তার ও বিচারের দাবিতে আবারও রাজধানীর শাহবাগ মোড় অবরোধ করেছেন ইনকিলাব মঞ্চের নেতা-কর্মীরা। টানা চার দিনের কর্মসূচির অংশ হিসেবে আজ সোমবার বেলা সোয়া ২টা থেকে তাঁরা শাহবাগে অবস্থান নেন।
অবরোধের ফলে শাহবাগ মোড় বন্ধ হয়ে যায় এবং এর প্রভাব পড়ে আশপাশের সড়কগুলোতেও। এতে এলাকায় যান চলাচল সম্পূর্ণভাবে বন্ধ হয়ে যায়, ভোগান্তিতে পড়েন সাধারণ মানুষ।
আগের ঘোষিত কর্মসূচি অনুযায়ী, আজ বেলা ২টা থেকে অবরোধ শুরু হওয়ার কথা থাকলেও দুপুর ১২টার পর থেকেই বিক্ষোভকারীরা শাহবাগ মোড়ে আসতে শুরু করেন। তাঁরা মোড়ের পাশে সড়কে অবস্থান নিয়ে স্লোগান দেন। সোয়া ২টার পর তাঁরা শাহবাগ মোড় বন্ধ করে দেন।
গত শুক্রবার দুপুর থেকে ওসমান হাদির খুনিদের গ্রেপ্তার ও বিচারের দাবিতে শাহবাগে টানা অবস্থান কর্মসূচি পালন করছেন ইনকিলাব মঞ্চের নেতা-কর্মীরা। এতে বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষও যোগ দিয়েছেন।
গতকাল সারা দেশের বিভাগীয় শহরে সর্বাত্মক অবরোধ কর্মসূচি পালন করে ইনকিলাব মঞ্চ। পরে রাত ১০টার দিকে খুনিদের গ্রেপ্তার, বাংলাদেশে থাকা ভারতীয়দের কাজের অনুমতি বাতিলসহ চার দফা দাবি ঘোষণা করেন সংগঠনের সদস্যসচিব আবদুল্লাহ আল জাবের।
ইনকিলাব মঞ্চের চার দফা হলো—
১. খুনি, খুনের পরিকল্পনাকারী, খুনের সহায়তাকারী, পলায়নে সহযোগী, আশ্রয়দাতাসহ পুরো খুনি চক্রের আগামী ২৪ দিনের মধ্যে বিচারকার্য সম্পন্ন করতে হবে।
২. বাংলাদেশে অবস্থানরত সব ভারতীয়ের ওয়ার্ক পারমিট বাতিল করতে হবে।
৩. ভারত তার অভ্যন্তরে আশ্রয় নেওয়া সব খুনিদের ফেরত দিতে অস্বীকৃতি জানালে ভারতের বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক আদালতে মামলা করতে হবে।
৪. সিভিল মিলিটারি ইন্টেলিজেন্সের মধ্যে ঘাপটি মেরে লুকিয়ে থাকা ফ্যাসিস্টের দোসরদের চিহ্নিত করে গ্রেপ্তার ও বিচারের মুখোমুখি করতে হবে।

শহীদ শরিফ ওসমান বিন হাদির হত্যাকারীদের গ্রেপ্তার ও বিচারের দাবিতে আবারও রাজধানীর শাহবাগ মোড় অবরোধ করেছেন ইনকিলাব মঞ্চের নেতা-কর্মীরা। টানা চার দিনের কর্মসূচির অংশ হিসেবে আজ সোমবার বেলা সোয়া ২টা থেকে তাঁরা শাহবাগে অবস্থান নেন।
অবরোধের ফলে শাহবাগ মোড় বন্ধ হয়ে যায় এবং এর প্রভাব পড়ে আশপাশের সড়কগুলোতেও। এতে এলাকায় যান চলাচল সম্পূর্ণভাবে বন্ধ হয়ে যায়, ভোগান্তিতে পড়েন সাধারণ মানুষ।
আগের ঘোষিত কর্মসূচি অনুযায়ী, আজ বেলা ২টা থেকে অবরোধ শুরু হওয়ার কথা থাকলেও দুপুর ১২টার পর থেকেই বিক্ষোভকারীরা শাহবাগ মোড়ে আসতে শুরু করেন। তাঁরা মোড়ের পাশে সড়কে অবস্থান নিয়ে স্লোগান দেন। সোয়া ২টার পর তাঁরা শাহবাগ মোড় বন্ধ করে দেন।
গত শুক্রবার দুপুর থেকে ওসমান হাদির খুনিদের গ্রেপ্তার ও বিচারের দাবিতে শাহবাগে টানা অবস্থান কর্মসূচি পালন করছেন ইনকিলাব মঞ্চের নেতা-কর্মীরা। এতে বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষও যোগ দিয়েছেন।
গতকাল সারা দেশের বিভাগীয় শহরে সর্বাত্মক অবরোধ কর্মসূচি পালন করে ইনকিলাব মঞ্চ। পরে রাত ১০টার দিকে খুনিদের গ্রেপ্তার, বাংলাদেশে থাকা ভারতীয়দের কাজের অনুমতি বাতিলসহ চার দফা দাবি ঘোষণা করেন সংগঠনের সদস্যসচিব আবদুল্লাহ আল জাবের।
ইনকিলাব মঞ্চের চার দফা হলো—
১. খুনি, খুনের পরিকল্পনাকারী, খুনের সহায়তাকারী, পলায়নে সহযোগী, আশ্রয়দাতাসহ পুরো খুনি চক্রের আগামী ২৪ দিনের মধ্যে বিচারকার্য সম্পন্ন করতে হবে।
২. বাংলাদেশে অবস্থানরত সব ভারতীয়ের ওয়ার্ক পারমিট বাতিল করতে হবে।
৩. ভারত তার অভ্যন্তরে আশ্রয় নেওয়া সব খুনিদের ফেরত দিতে অস্বীকৃতি জানালে ভারতের বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক আদালতে মামলা করতে হবে।
৪. সিভিল মিলিটারি ইন্টেলিজেন্সের মধ্যে ঘাপটি মেরে লুকিয়ে থাকা ফ্যাসিস্টের দোসরদের চিহ্নিত করে গ্রেপ্তার ও বিচারের মুখোমুখি করতে হবে।

‘আহারে আমার পুত্র কো, আমার বেটা কো। আমাক বেটা আইনা দেও বাবা। ও বাবারে আমার বাবাক আইনা দেও। দয়াল আল্লাহ আমার বেটাক দেও গো আমার বেটাক। আমি কত দুঃখিনী মাও, আমি কত দুঃখ-কষ্ট কইরা বেটাক লেখাপড়া করাইছি। আমার বেটাক দেও গো আমার বেটাক।’
১৭ জুলাই ২০২৪
খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ে (খুবি) ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে স্নাতক/স্নাতক (সম্মান) প্রথম বর্ষের ভর্তি পরীক্ষার চারটি ইউনিটের ফল প্রকাশ করা হয়েছে। আজ সোমবার (২৯ ডিসেম্বর) দুপুরে বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইটে ফল প্রকাশিত হয়।
৩৪ মিনিট আগে
দলের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ফেনী-১ আসনে দলের চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে আরেকজন মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন। এটি দলের অনুমতি নিয়েই হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে
বগুড়া-৭ আসনে বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার পক্ষে মনোনয়নপত্র জমা দেওয়া আছে। আজ সোমবার (২৯ ডিসেম্বর) বেলা তিনটার দিকে দলীয় প্রধানের উপদেষ্টা হেলালুজ্জামান তালুকদারের (লালু) নেতৃত্বে বগুড়ার জেলা প্রশাসক ও রিটার্নিং কর্মকর্তা তৌফিকুর রহমানের কাছে এই মনোনয়নপত্র জমা দেওয়া হয়। তবে খালেদা জিয়ার অসুস্থতার ক
১ ঘণ্টা আগেখুলনা প্রতিনিধি

খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ে (খুবি) ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে স্নাতক/স্নাতক (সম্মান) প্রথম বর্ষের ভর্তি পরীক্ষার চারটি ইউনিটের ফল প্রকাশ করা হয়েছে। আজ সোমবার (২৯ ডিসেম্বর) দুপুরে বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইটে ফল প্রকাশিত হয়। পরীক্ষার্থীরা http://apply.ku.ac.bd/ ওয়েবসাইটে প্রবেশ করে নিজ নিজ প্রোফাইলে লগইন করে ফল জানতে পারবে।
আজ দুপুরে বিশ্ববিদ্যালয় থেকে দেওয়া এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, মেধাতালিকায় স্থান পাওয়া শিক্ষার্থীদের আগামী ১ থেকে ৩ জানুয়ারি পর্যন্ত অনলাইনে ডিসিপ্লিনের পছন্দক্রম পূরণ করতে হবে। নির্ধারিত সময়ের মধ্যে ডিসিপ্লিনের পছন্দক্রম পূরণ না করলে ভর্তির অযোগ্য বলে বিবেচিত হবে। ডিসিপ্লিনভিত্তিক চূড়ান্ত ফলাফল প্রকাশ করা হবে আগামী ৮ জানুয়ারি। আগামী ১২ থেকে ১৩ জানুয়ারি (সকাল ৯টা ৩০ মিনিট থেকে বিকেল ৫টা) পর্যন্ত মেধাতালিকা থেকে ভর্তি করা হবে।
এদিকে ভর্তি পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশের লক্ষ্যে আজ সকালে বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি ও উপাচার্য প্রফেসর ড. মো. রেজাউল করিমের সভাপতিত্বে এক সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় চারটি ইউনিটের প্রধানেরা নিজ নিজ ইউনিটের ফলাফল উপস্থাপন করেন। সভায় চূড়ান্ত পর্যবেক্ষণ ও অনুমোদন শেষে আনুষ্ঠানিকভাবে ওয়েবসাইটে ফলাফল প্রকাশ করা হয়।
সভায় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য প্রফেসর ড. মো. হারুনর রশীদ খান, ট্রেজারার প্রফেসর ড. মো. নূরুন্নবী, সব স্কুলের ডিন, রেজিস্ট্রার (ভারপ্রাপ্ত) এবং ভর্তি কমিটির অন্য সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
উল্লেখ্য, ১৮ ডিসেম্বর ‘সি’ ইউনিট (কলা ও মানবিক, সামাজিক বিজ্ঞান, আইন, শিক্ষা এবং চারুকলা স্কুল) ও ‘ডি’ ইউনিট (ব্যবস্থাপনা ও ব্যবসায় প্রশাসন স্কুল) এবং ১৯ ডিসেম্বর ‘এ’ ইউনিট (বিজ্ঞান, প্রকৌশল ও প্রযুক্তিবিদ্যা স্কুল) ও ‘বি’ ইউনিটের (জীববিজ্ঞান স্কুল) ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়।

খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ে (খুবি) ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে স্নাতক/স্নাতক (সম্মান) প্রথম বর্ষের ভর্তি পরীক্ষার চারটি ইউনিটের ফল প্রকাশ করা হয়েছে। আজ সোমবার (২৯ ডিসেম্বর) দুপুরে বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইটে ফল প্রকাশিত হয়। পরীক্ষার্থীরা http://apply.ku.ac.bd/ ওয়েবসাইটে প্রবেশ করে নিজ নিজ প্রোফাইলে লগইন করে ফল জানতে পারবে।
আজ দুপুরে বিশ্ববিদ্যালয় থেকে দেওয়া এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, মেধাতালিকায় স্থান পাওয়া শিক্ষার্থীদের আগামী ১ থেকে ৩ জানুয়ারি পর্যন্ত অনলাইনে ডিসিপ্লিনের পছন্দক্রম পূরণ করতে হবে। নির্ধারিত সময়ের মধ্যে ডিসিপ্লিনের পছন্দক্রম পূরণ না করলে ভর্তির অযোগ্য বলে বিবেচিত হবে। ডিসিপ্লিনভিত্তিক চূড়ান্ত ফলাফল প্রকাশ করা হবে আগামী ৮ জানুয়ারি। আগামী ১২ থেকে ১৩ জানুয়ারি (সকাল ৯টা ৩০ মিনিট থেকে বিকেল ৫টা) পর্যন্ত মেধাতালিকা থেকে ভর্তি করা হবে।
এদিকে ভর্তি পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশের লক্ষ্যে আজ সকালে বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি ও উপাচার্য প্রফেসর ড. মো. রেজাউল করিমের সভাপতিত্বে এক সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় চারটি ইউনিটের প্রধানেরা নিজ নিজ ইউনিটের ফলাফল উপস্থাপন করেন। সভায় চূড়ান্ত পর্যবেক্ষণ ও অনুমোদন শেষে আনুষ্ঠানিকভাবে ওয়েবসাইটে ফলাফল প্রকাশ করা হয়।
সভায় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য প্রফেসর ড. মো. হারুনর রশীদ খান, ট্রেজারার প্রফেসর ড. মো. নূরুন্নবী, সব স্কুলের ডিন, রেজিস্ট্রার (ভারপ্রাপ্ত) এবং ভর্তি কমিটির অন্য সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
উল্লেখ্য, ১৮ ডিসেম্বর ‘সি’ ইউনিট (কলা ও মানবিক, সামাজিক বিজ্ঞান, আইন, শিক্ষা এবং চারুকলা স্কুল) ও ‘ডি’ ইউনিট (ব্যবস্থাপনা ও ব্যবসায় প্রশাসন স্কুল) এবং ১৯ ডিসেম্বর ‘এ’ ইউনিট (বিজ্ঞান, প্রকৌশল ও প্রযুক্তিবিদ্যা স্কুল) ও ‘বি’ ইউনিটের (জীববিজ্ঞান স্কুল) ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়।

‘আহারে আমার পুত্র কো, আমার বেটা কো। আমাক বেটা আইনা দেও বাবা। ও বাবারে আমার বাবাক আইনা দেও। দয়াল আল্লাহ আমার বেটাক দেও গো আমার বেটাক। আমি কত দুঃখিনী মাও, আমি কত দুঃখ-কষ্ট কইরা বেটাক লেখাপড়া করাইছি। আমার বেটাক দেও গো আমার বেটাক।’
১৭ জুলাই ২০২৪
শহীদ শরিফ ওসমান বিন হাদির হত্যাকারীদের গ্রেপ্তার ও বিচারের দাবিতে রাজধানীর শাহবাগ মোড়ে আবারও অবরোধ কর্মসূচি পালন করছে ইনকিলাব মঞ্চ। টানা চার দিনের কর্মসূচির অংশ হিসেবে আজ সোমবার বেলা সোয়া ২টা থেকে তাঁরা শাহবাগে অবস্থান নেন।
৩১ মিনিট আগে
দলের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ফেনী-১ আসনে দলের চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে আরেকজন মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন। এটি দলের অনুমতি নিয়েই হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে
বগুড়া-৭ আসনে বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার পক্ষে মনোনয়নপত্র জমা দেওয়া আছে। আজ সোমবার (২৯ ডিসেম্বর) বেলা তিনটার দিকে দলীয় প্রধানের উপদেষ্টা হেলালুজ্জামান তালুকদারের (লালু) নেতৃত্বে বগুড়ার জেলা প্রশাসক ও রিটার্নিং কর্মকর্তা তৌফিকুর রহমানের কাছে এই মনোনয়নপত্র জমা দেওয়া হয়। তবে খালেদা জিয়ার অসুস্থতার ক
১ ঘণ্টা আগেফেনী প্রতিনিধি

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ফেনী-১ আসনে বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন দলীয় নেতা-কর্মীরা। আজ সোমবার জেলা প্রশাসক ও রিটার্নিং কর্মকর্তা মনিরা হকের কাছে তাঁর পক্ষ থেকে মনোনয়নপত্র জমা দেওয়া হয়।
একই আসনে ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির আহ্বায়ক ও বিএনপি চেয়ারপারসনের নির্বাচনী সমন্বয়ক রফিকুল আলম মজনুও মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন।
এ ছাড়া ফেনী-২ আসনে দলের চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা অধ্যাপক জয়নাল আবেদীন ও ফেনী-৩ আসনে বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান আবদুল আউয়াল মিন্টু মনোনয়নপত্র জমা দেন।
জানতে চাইলে আবদুল আউয়াল মিন্টু আজকের পত্রিকাকে বলেন, দলের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ফেনী-১ আসনে দলের চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে আরেকজন মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন। এটি দলের অনুমতি নিয়েই হয়েছে। তবে নেত্রীর বিকল্প কেউ নেই, তাঁর অসুস্থতার কারণেই এমন সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
আবদুল আউয়াল মিন্টু আরও বলেন, চেয়ারপারসন মাঠে না থাকলেও নির্বাচনী প্রচার-প্রচারণা অব্যাহত রয়েছে।
রফিকুল আলম মজনু বলেন, ‘খালেদা জিয়া এই আসন থেকে বিপুল ভোটে বারবার নির্বাচিত হয়েছেন। তিনি এখন অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। দলের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী আমি খালেদা জিয়াকে সহযোগিতার জন্য কাজ করব।’
উল্লেখ্য, ফেনীর তিনটি সংসদীয় আসনে বিভিন্ন রাজনৈতিক দল ও স্বতন্ত্র মিলে মোট ৪৫ জন মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেছেন। এর মধ্যে ফেনী-১ আসনে ১৩ জন, ফেনী-২ আসনে ১৬ জন ও ফেনী-৩ আসনে ১৬ জন মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেন।

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ফেনী-১ আসনে বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন দলীয় নেতা-কর্মীরা। আজ সোমবার জেলা প্রশাসক ও রিটার্নিং কর্মকর্তা মনিরা হকের কাছে তাঁর পক্ষ থেকে মনোনয়নপত্র জমা দেওয়া হয়।
একই আসনে ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির আহ্বায়ক ও বিএনপি চেয়ারপারসনের নির্বাচনী সমন্বয়ক রফিকুল আলম মজনুও মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন।
এ ছাড়া ফেনী-২ আসনে দলের চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা অধ্যাপক জয়নাল আবেদীন ও ফেনী-৩ আসনে বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান আবদুল আউয়াল মিন্টু মনোনয়নপত্র জমা দেন।
জানতে চাইলে আবদুল আউয়াল মিন্টু আজকের পত্রিকাকে বলেন, দলের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ফেনী-১ আসনে দলের চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে আরেকজন মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন। এটি দলের অনুমতি নিয়েই হয়েছে। তবে নেত্রীর বিকল্প কেউ নেই, তাঁর অসুস্থতার কারণেই এমন সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
আবদুল আউয়াল মিন্টু আরও বলেন, চেয়ারপারসন মাঠে না থাকলেও নির্বাচনী প্রচার-প্রচারণা অব্যাহত রয়েছে।
রফিকুল আলম মজনু বলেন, ‘খালেদা জিয়া এই আসন থেকে বিপুল ভোটে বারবার নির্বাচিত হয়েছেন। তিনি এখন অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। দলের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী আমি খালেদা জিয়াকে সহযোগিতার জন্য কাজ করব।’
উল্লেখ্য, ফেনীর তিনটি সংসদীয় আসনে বিভিন্ন রাজনৈতিক দল ও স্বতন্ত্র মিলে মোট ৪৫ জন মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেছেন। এর মধ্যে ফেনী-১ আসনে ১৩ জন, ফেনী-২ আসনে ১৬ জন ও ফেনী-৩ আসনে ১৬ জন মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেন।

‘আহারে আমার পুত্র কো, আমার বেটা কো। আমাক বেটা আইনা দেও বাবা। ও বাবারে আমার বাবাক আইনা দেও। দয়াল আল্লাহ আমার বেটাক দেও গো আমার বেটাক। আমি কত দুঃখিনী মাও, আমি কত দুঃখ-কষ্ট কইরা বেটাক লেখাপড়া করাইছি। আমার বেটাক দেও গো আমার বেটাক।’
১৭ জুলাই ২০২৪
শহীদ শরিফ ওসমান বিন হাদির হত্যাকারীদের গ্রেপ্তার ও বিচারের দাবিতে রাজধানীর শাহবাগ মোড়ে আবারও অবরোধ কর্মসূচি পালন করছে ইনকিলাব মঞ্চ। টানা চার দিনের কর্মসূচির অংশ হিসেবে আজ সোমবার বেলা সোয়া ২টা থেকে তাঁরা শাহবাগে অবস্থান নেন।
৩১ মিনিট আগে
খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ে (খুবি) ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে স্নাতক/স্নাতক (সম্মান) প্রথম বর্ষের ভর্তি পরীক্ষার চারটি ইউনিটের ফল প্রকাশ করা হয়েছে। আজ সোমবার (২৯ ডিসেম্বর) দুপুরে বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইটে ফল প্রকাশিত হয়।
৩৪ মিনিট আগে
বগুড়া-৭ আসনে বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার পক্ষে মনোনয়নপত্র জমা দেওয়া আছে। আজ সোমবার (২৯ ডিসেম্বর) বেলা তিনটার দিকে দলীয় প্রধানের উপদেষ্টা হেলালুজ্জামান তালুকদারের (লালু) নেতৃত্বে বগুড়ার জেলা প্রশাসক ও রিটার্নিং কর্মকর্তা তৌফিকুর রহমানের কাছে এই মনোনয়নপত্র জমা দেওয়া হয়। তবে খালেদা জিয়ার অসুস্থতার ক
১ ঘণ্টা আগেবগুড়া প্রতিনিধি

বগুড়া-৭ আসনে বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার পক্ষে মনোনয়নপত্র জমা দেওয়া আছে। আজ সোমবার (২৯ ডিসেম্বর) বেলা তিনটার দিকে দলীয় প্রধানের উপদেষ্টা হেলালুজ্জামান তালুকদারের (লালু) নেতৃত্বে বগুড়ার জেলা প্রশাসক ও রিটার্নিং কর্মকর্তা তৌফিকুর রহমানের কাছে এই মনোনয়নপত্র জমা দেওয়া হয়। তবে খালেদা জিয়ার অসুস্থতার কারণে মনোনয়নপত্রে তাঁর স্বাক্ষরের বদলে আঙুলের ছাপ নেওয়া হয়েছে।
এর আগে, বেলা দেড়টার দিকে দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের পক্ষে মনোনয়নপত্র জমা দেন জেলা বিএনপির সভাপতি রেজাউল করিম বাদশা।

এ সময় জেলা বিএনপি ও সদর উপজেলা বিএনপির বিভিন্ন পর্যায়ের নেতারা উপস্থিত ছিলেন। মনোনয়নপত্র জমা উপলক্ষে নেতাকর্মীদের মধ্যে ব্যাপক উৎসাহ উদ্দীপনা দেখা গেছে।
মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার পর উপস্থিত সাংবাদিকদের বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা হেলালুজ্জানান তালুকদার বলেন, বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া অসুস্থ। তিনি ইশারা-ইঙ্গিতে যোগাযোগ করছেন। মনোনয়নপত্রে খালেদা জিয়া স্বাক্ষরের বদলে তাঁর আঙুলের ছাপ দিয়েছেন।
উল্লেখ্য, খালেদা জিয়া বগুড়া-৭ (গাবতলী-শাজাহানপুর) ও তারেক রহমান বগুড়া-৭ (সদর) আসনে জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন।

বগুড়া-৭ আসনে বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার পক্ষে মনোনয়নপত্র জমা দেওয়া আছে। আজ সোমবার (২৯ ডিসেম্বর) বেলা তিনটার দিকে দলীয় প্রধানের উপদেষ্টা হেলালুজ্জামান তালুকদারের (লালু) নেতৃত্বে বগুড়ার জেলা প্রশাসক ও রিটার্নিং কর্মকর্তা তৌফিকুর রহমানের কাছে এই মনোনয়নপত্র জমা দেওয়া হয়। তবে খালেদা জিয়ার অসুস্থতার কারণে মনোনয়নপত্রে তাঁর স্বাক্ষরের বদলে আঙুলের ছাপ নেওয়া হয়েছে।
এর আগে, বেলা দেড়টার দিকে দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের পক্ষে মনোনয়নপত্র জমা দেন জেলা বিএনপির সভাপতি রেজাউল করিম বাদশা।

এ সময় জেলা বিএনপি ও সদর উপজেলা বিএনপির বিভিন্ন পর্যায়ের নেতারা উপস্থিত ছিলেন। মনোনয়নপত্র জমা উপলক্ষে নেতাকর্মীদের মধ্যে ব্যাপক উৎসাহ উদ্দীপনা দেখা গেছে।
মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার পর উপস্থিত সাংবাদিকদের বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা হেলালুজ্জানান তালুকদার বলেন, বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া অসুস্থ। তিনি ইশারা-ইঙ্গিতে যোগাযোগ করছেন। মনোনয়নপত্রে খালেদা জিয়া স্বাক্ষরের বদলে তাঁর আঙুলের ছাপ দিয়েছেন।
উল্লেখ্য, খালেদা জিয়া বগুড়া-৭ (গাবতলী-শাজাহানপুর) ও তারেক রহমান বগুড়া-৭ (সদর) আসনে জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন।

‘আহারে আমার পুত্র কো, আমার বেটা কো। আমাক বেটা আইনা দেও বাবা। ও বাবারে আমার বাবাক আইনা দেও। দয়াল আল্লাহ আমার বেটাক দেও গো আমার বেটাক। আমি কত দুঃখিনী মাও, আমি কত দুঃখ-কষ্ট কইরা বেটাক লেখাপড়া করাইছি। আমার বেটাক দেও গো আমার বেটাক।’
১৭ জুলাই ২০২৪
শহীদ শরিফ ওসমান বিন হাদির হত্যাকারীদের গ্রেপ্তার ও বিচারের দাবিতে রাজধানীর শাহবাগ মোড়ে আবারও অবরোধ কর্মসূচি পালন করছে ইনকিলাব মঞ্চ। টানা চার দিনের কর্মসূচির অংশ হিসেবে আজ সোমবার বেলা সোয়া ২টা থেকে তাঁরা শাহবাগে অবস্থান নেন।
৩১ মিনিট আগে
খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ে (খুবি) ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে স্নাতক/স্নাতক (সম্মান) প্রথম বর্ষের ভর্তি পরীক্ষার চারটি ইউনিটের ফল প্রকাশ করা হয়েছে। আজ সোমবার (২৯ ডিসেম্বর) দুপুরে বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইটে ফল প্রকাশিত হয়।
৩৪ মিনিট আগে
দলের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ফেনী-১ আসনে দলের চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে আরেকজন মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন। এটি দলের অনুমতি নিয়েই হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে