
নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁয় আওয়ামী লীগের ১৬ নেতা-কর্মীর বাড়িতে হামলা, ভাঙচুর ও লুটপাট চালানো হয়েছে। গতকাল বুধবার রাতে উপজেলার বারদী ইউনিয়নের নুনেরটেক এলাকায় এ হামলা-ভাঙচুরের ঘটনায় অন্তত পাঁচজন আহত হয়েছেন। ব্যক্তিগত শত্রুতা কাজে লাগিয়ে শ্রমিক লীগ নেতার ইন্ধনে এই হামলা চালানো হয় বলে অভিযোগ উঠেছে।
প্রধানমন্ত্রী পদত্যাগ করে দেশ ছেড়ে যাওয়ার পর সোনারগাঁয়ের বারদী ইউনিয়নের চরাঞ্চল নুনেরটেক এলাকার আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা আত্মগোপনে যান। এ সুযোগে বিএনপির নেতা-কর্মীরা এ হামলা চালায়। ভাঙচুর ও লুটপাটের ঘটনায় শ্রমিক লীগ নেতা শুকুর আল মাহমুদের ইন্ধন রয়েছে বলে দাবি করেছেন ভুক্তভোগী আওয়ামী লীগ নেতারা। এ বিষয়ে জানতে সোনারগাঁ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এস এম কামরুজ্জামানকে একাধিকবার ফোন করা হলেও তিনি রিসিভ করেননি।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, উপজেলার বারদী ইউনিয়নের নুনেরটেক গ্রামে গতকাল বুধবার রাতে ওয়ার্ড বিএনপির সহসভাপতি আব্দুল কাদির ও বারদী ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) সাবেক সদস্য মো. জিলানী মিয়ার নেতৃত্বে মোস্তফা, সোহাগ, মনির হোসেন, সামসুদ্দিন, রফিক, গুলবক্স, বাউল চানসহ ৫০-৬০ জন ৬ নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি ও ইউপি সদস্য ওসমান গণি, আবুল হাসেম, মনির হোসেন, স্বপন মিয়া, নজরুল ইসলাম, মাহমুদ, আমজাদ হোসেন, মনিরুল ইসলাম মনির, খলিল মিয়া, জাকারিয়া ভূঁইয়া, মিজানুর রহমানের ১৬টি বাড়িতে হামলা, ভাঙচুর ও লুটপাট চালায়। এ সময় আহত হন ইউপি সদস্য ওসমান গনির স্ত্রী, আবুল হাসেমের মা, বোন ইয়াসমিনসহ পাঁচজন।
ভুক্তভোগী ৬ নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি ও ইউপি সদস্য ওসমান গণি বলেন, ‘রাজনৈতিক দ্বন্দ্ব কাজে লাগিয়ে বিএনপির নেতা-কর্মীদের দিয়ে শ্রমিক লীগ নেতা তাঁদের বাড়িঘরে হামলা ও ভাঙচুর চালিয়েছে। বাড়ি ছেড়ে চলে যাওয়ার কারণে আমাদের ওপর হামলা করতে পারেনি।’
আওয়ামী লীগ নেতা আবুল হাসেম বলেন, ‘রাজনৈতিকভাবে আমরা সহাবস্থানে ছিলাম। তবে নারায়ণগঞ্জ জেলা শ্রমিক লীগের সহপ্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক শুক্কুর আল মাহমুদের সঙ্গে শত্রুতার কারণে বিএনপির নেতা-কর্মীদের ইন্ধন দিয়ে বাড়িঘরে হামলা, ভাঙচুর ও লুটপাট করা হয়। তাঁর অফিস থেকে ছয় লাখ টাকা লুট করেছে বলে অভিযোগ করেন।
নারায়ণগঞ্জ জেলা শ্রমিক লীগের সহপ্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক শুক্কুর আল মাহমুদ হামলা-ভাঙচুরের ইন্ধনের বিষয়টি অস্বীকার করেন। তিনি বলেন, ‘বাড়িঘর ভাঙচুরের ঘটনায় আমার কোনো ইন্ধন নেই। আমিও আওয়ামী লীগ করি। আমার চাচা ও ফুপা বিএনপি করে, তাই তারা আমার বাড়িঘরে হামলা করেনি।’
তবে জানতে চাইলে উপজেলা বিএনপির সহসভাপতি আব্দুল কাদির ও সাবেক ইউপি সদস্য জিলানী উত্থাপিত অভিযোগ অস্বীকার করেছেন। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এ হামলার সঙ্গে আমরা জড়িত নই। দীর্ঘদিনের ক্ষোভ থেকে কয়েকজন যুবক এ ঘটনা ঘটিয়েছে বলে শুনেছি।’

নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁয় আওয়ামী লীগের ১৬ নেতা-কর্মীর বাড়িতে হামলা, ভাঙচুর ও লুটপাট চালানো হয়েছে। গতকাল বুধবার রাতে উপজেলার বারদী ইউনিয়নের নুনেরটেক এলাকায় এ হামলা-ভাঙচুরের ঘটনায় অন্তত পাঁচজন আহত হয়েছেন। ব্যক্তিগত শত্রুতা কাজে লাগিয়ে শ্রমিক লীগ নেতার ইন্ধনে এই হামলা চালানো হয় বলে অভিযোগ উঠেছে।
প্রধানমন্ত্রী পদত্যাগ করে দেশ ছেড়ে যাওয়ার পর সোনারগাঁয়ের বারদী ইউনিয়নের চরাঞ্চল নুনেরটেক এলাকার আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা আত্মগোপনে যান। এ সুযোগে বিএনপির নেতা-কর্মীরা এ হামলা চালায়। ভাঙচুর ও লুটপাটের ঘটনায় শ্রমিক লীগ নেতা শুকুর আল মাহমুদের ইন্ধন রয়েছে বলে দাবি করেছেন ভুক্তভোগী আওয়ামী লীগ নেতারা। এ বিষয়ে জানতে সোনারগাঁ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এস এম কামরুজ্জামানকে একাধিকবার ফোন করা হলেও তিনি রিসিভ করেননি।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, উপজেলার বারদী ইউনিয়নের নুনেরটেক গ্রামে গতকাল বুধবার রাতে ওয়ার্ড বিএনপির সহসভাপতি আব্দুল কাদির ও বারদী ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) সাবেক সদস্য মো. জিলানী মিয়ার নেতৃত্বে মোস্তফা, সোহাগ, মনির হোসেন, সামসুদ্দিন, রফিক, গুলবক্স, বাউল চানসহ ৫০-৬০ জন ৬ নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি ও ইউপি সদস্য ওসমান গণি, আবুল হাসেম, মনির হোসেন, স্বপন মিয়া, নজরুল ইসলাম, মাহমুদ, আমজাদ হোসেন, মনিরুল ইসলাম মনির, খলিল মিয়া, জাকারিয়া ভূঁইয়া, মিজানুর রহমানের ১৬টি বাড়িতে হামলা, ভাঙচুর ও লুটপাট চালায়। এ সময় আহত হন ইউপি সদস্য ওসমান গনির স্ত্রী, আবুল হাসেমের মা, বোন ইয়াসমিনসহ পাঁচজন।
ভুক্তভোগী ৬ নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি ও ইউপি সদস্য ওসমান গণি বলেন, ‘রাজনৈতিক দ্বন্দ্ব কাজে লাগিয়ে বিএনপির নেতা-কর্মীদের দিয়ে শ্রমিক লীগ নেতা তাঁদের বাড়িঘরে হামলা ও ভাঙচুর চালিয়েছে। বাড়ি ছেড়ে চলে যাওয়ার কারণে আমাদের ওপর হামলা করতে পারেনি।’
আওয়ামী লীগ নেতা আবুল হাসেম বলেন, ‘রাজনৈতিকভাবে আমরা সহাবস্থানে ছিলাম। তবে নারায়ণগঞ্জ জেলা শ্রমিক লীগের সহপ্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক শুক্কুর আল মাহমুদের সঙ্গে শত্রুতার কারণে বিএনপির নেতা-কর্মীদের ইন্ধন দিয়ে বাড়িঘরে হামলা, ভাঙচুর ও লুটপাট করা হয়। তাঁর অফিস থেকে ছয় লাখ টাকা লুট করেছে বলে অভিযোগ করেন।
নারায়ণগঞ্জ জেলা শ্রমিক লীগের সহপ্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক শুক্কুর আল মাহমুদ হামলা-ভাঙচুরের ইন্ধনের বিষয়টি অস্বীকার করেন। তিনি বলেন, ‘বাড়িঘর ভাঙচুরের ঘটনায় আমার কোনো ইন্ধন নেই। আমিও আওয়ামী লীগ করি। আমার চাচা ও ফুপা বিএনপি করে, তাই তারা আমার বাড়িঘরে হামলা করেনি।’
তবে জানতে চাইলে উপজেলা বিএনপির সহসভাপতি আব্দুল কাদির ও সাবেক ইউপি সদস্য জিলানী উত্থাপিত অভিযোগ অস্বীকার করেছেন। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এ হামলার সঙ্গে আমরা জড়িত নই। দীর্ঘদিনের ক্ষোভ থেকে কয়েকজন যুবক এ ঘটনা ঘটিয়েছে বলে শুনেছি।’

নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁয় আওয়ামী লীগের ১৬ নেতা-কর্মীর বাড়িতে হামলা, ভাঙচুর ও লুটপাট চালানো হয়েছে। গতকাল বুধবার রাতে উপজেলার বারদী ইউনিয়নের নুনেরটেক এলাকায় এ হামলা-ভাঙচুরের ঘটনায় অন্তত পাঁচজন আহত হয়েছেন। ব্যক্তিগত শত্রুতা কাজে লাগিয়ে শ্রমিক লীগ নেতার ইন্ধনে এই হামলা চালানো হয় বলে অভিযোগ উঠেছে।
প্রধানমন্ত্রী পদত্যাগ করে দেশ ছেড়ে যাওয়ার পর সোনারগাঁয়ের বারদী ইউনিয়নের চরাঞ্চল নুনেরটেক এলাকার আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা আত্মগোপনে যান। এ সুযোগে বিএনপির নেতা-কর্মীরা এ হামলা চালায়। ভাঙচুর ও লুটপাটের ঘটনায় শ্রমিক লীগ নেতা শুকুর আল মাহমুদের ইন্ধন রয়েছে বলে দাবি করেছেন ভুক্তভোগী আওয়ামী লীগ নেতারা। এ বিষয়ে জানতে সোনারগাঁ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এস এম কামরুজ্জামানকে একাধিকবার ফোন করা হলেও তিনি রিসিভ করেননি।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, উপজেলার বারদী ইউনিয়নের নুনেরটেক গ্রামে গতকাল বুধবার রাতে ওয়ার্ড বিএনপির সহসভাপতি আব্দুল কাদির ও বারদী ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) সাবেক সদস্য মো. জিলানী মিয়ার নেতৃত্বে মোস্তফা, সোহাগ, মনির হোসেন, সামসুদ্দিন, রফিক, গুলবক্স, বাউল চানসহ ৫০-৬০ জন ৬ নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি ও ইউপি সদস্য ওসমান গণি, আবুল হাসেম, মনির হোসেন, স্বপন মিয়া, নজরুল ইসলাম, মাহমুদ, আমজাদ হোসেন, মনিরুল ইসলাম মনির, খলিল মিয়া, জাকারিয়া ভূঁইয়া, মিজানুর রহমানের ১৬টি বাড়িতে হামলা, ভাঙচুর ও লুটপাট চালায়। এ সময় আহত হন ইউপি সদস্য ওসমান গনির স্ত্রী, আবুল হাসেমের মা, বোন ইয়াসমিনসহ পাঁচজন।
ভুক্তভোগী ৬ নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি ও ইউপি সদস্য ওসমান গণি বলেন, ‘রাজনৈতিক দ্বন্দ্ব কাজে লাগিয়ে বিএনপির নেতা-কর্মীদের দিয়ে শ্রমিক লীগ নেতা তাঁদের বাড়িঘরে হামলা ও ভাঙচুর চালিয়েছে। বাড়ি ছেড়ে চলে যাওয়ার কারণে আমাদের ওপর হামলা করতে পারেনি।’
আওয়ামী লীগ নেতা আবুল হাসেম বলেন, ‘রাজনৈতিকভাবে আমরা সহাবস্থানে ছিলাম। তবে নারায়ণগঞ্জ জেলা শ্রমিক লীগের সহপ্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক শুক্কুর আল মাহমুদের সঙ্গে শত্রুতার কারণে বিএনপির নেতা-কর্মীদের ইন্ধন দিয়ে বাড়িঘরে হামলা, ভাঙচুর ও লুটপাট করা হয়। তাঁর অফিস থেকে ছয় লাখ টাকা লুট করেছে বলে অভিযোগ করেন।
নারায়ণগঞ্জ জেলা শ্রমিক লীগের সহপ্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক শুক্কুর আল মাহমুদ হামলা-ভাঙচুরের ইন্ধনের বিষয়টি অস্বীকার করেন। তিনি বলেন, ‘বাড়িঘর ভাঙচুরের ঘটনায় আমার কোনো ইন্ধন নেই। আমিও আওয়ামী লীগ করি। আমার চাচা ও ফুপা বিএনপি করে, তাই তারা আমার বাড়িঘরে হামলা করেনি।’
তবে জানতে চাইলে উপজেলা বিএনপির সহসভাপতি আব্দুল কাদির ও সাবেক ইউপি সদস্য জিলানী উত্থাপিত অভিযোগ অস্বীকার করেছেন। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এ হামলার সঙ্গে আমরা জড়িত নই। দীর্ঘদিনের ক্ষোভ থেকে কয়েকজন যুবক এ ঘটনা ঘটিয়েছে বলে শুনেছি।’

নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁয় আওয়ামী লীগের ১৬ নেতা-কর্মীর বাড়িতে হামলা, ভাঙচুর ও লুটপাট চালানো হয়েছে। গতকাল বুধবার রাতে উপজেলার বারদী ইউনিয়নের নুনেরটেক এলাকায় এ হামলা-ভাঙচুরের ঘটনায় অন্তত পাঁচজন আহত হয়েছেন। ব্যক্তিগত শত্রুতা কাজে লাগিয়ে শ্রমিক লীগ নেতার ইন্ধনে এই হামলা চালানো হয় বলে অভিযোগ উঠেছে।
প্রধানমন্ত্রী পদত্যাগ করে দেশ ছেড়ে যাওয়ার পর সোনারগাঁয়ের বারদী ইউনিয়নের চরাঞ্চল নুনেরটেক এলাকার আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা আত্মগোপনে যান। এ সুযোগে বিএনপির নেতা-কর্মীরা এ হামলা চালায়। ভাঙচুর ও লুটপাটের ঘটনায় শ্রমিক লীগ নেতা শুকুর আল মাহমুদের ইন্ধন রয়েছে বলে দাবি করেছেন ভুক্তভোগী আওয়ামী লীগ নেতারা। এ বিষয়ে জানতে সোনারগাঁ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এস এম কামরুজ্জামানকে একাধিকবার ফোন করা হলেও তিনি রিসিভ করেননি।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, উপজেলার বারদী ইউনিয়নের নুনেরটেক গ্রামে গতকাল বুধবার রাতে ওয়ার্ড বিএনপির সহসভাপতি আব্দুল কাদির ও বারদী ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) সাবেক সদস্য মো. জিলানী মিয়ার নেতৃত্বে মোস্তফা, সোহাগ, মনির হোসেন, সামসুদ্দিন, রফিক, গুলবক্স, বাউল চানসহ ৫০-৬০ জন ৬ নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি ও ইউপি সদস্য ওসমান গণি, আবুল হাসেম, মনির হোসেন, স্বপন মিয়া, নজরুল ইসলাম, মাহমুদ, আমজাদ হোসেন, মনিরুল ইসলাম মনির, খলিল মিয়া, জাকারিয়া ভূঁইয়া, মিজানুর রহমানের ১৬টি বাড়িতে হামলা, ভাঙচুর ও লুটপাট চালায়। এ সময় আহত হন ইউপি সদস্য ওসমান গনির স্ত্রী, আবুল হাসেমের মা, বোন ইয়াসমিনসহ পাঁচজন।
ভুক্তভোগী ৬ নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি ও ইউপি সদস্য ওসমান গণি বলেন, ‘রাজনৈতিক দ্বন্দ্ব কাজে লাগিয়ে বিএনপির নেতা-কর্মীদের দিয়ে শ্রমিক লীগ নেতা তাঁদের বাড়িঘরে হামলা ও ভাঙচুর চালিয়েছে। বাড়ি ছেড়ে চলে যাওয়ার কারণে আমাদের ওপর হামলা করতে পারেনি।’
আওয়ামী লীগ নেতা আবুল হাসেম বলেন, ‘রাজনৈতিকভাবে আমরা সহাবস্থানে ছিলাম। তবে নারায়ণগঞ্জ জেলা শ্রমিক লীগের সহপ্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক শুক্কুর আল মাহমুদের সঙ্গে শত্রুতার কারণে বিএনপির নেতা-কর্মীদের ইন্ধন দিয়ে বাড়িঘরে হামলা, ভাঙচুর ও লুটপাট করা হয়। তাঁর অফিস থেকে ছয় লাখ টাকা লুট করেছে বলে অভিযোগ করেন।
নারায়ণগঞ্জ জেলা শ্রমিক লীগের সহপ্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক শুক্কুর আল মাহমুদ হামলা-ভাঙচুরের ইন্ধনের বিষয়টি অস্বীকার করেন। তিনি বলেন, ‘বাড়িঘর ভাঙচুরের ঘটনায় আমার কোনো ইন্ধন নেই। আমিও আওয়ামী লীগ করি। আমার চাচা ও ফুপা বিএনপি করে, তাই তারা আমার বাড়িঘরে হামলা করেনি।’
তবে জানতে চাইলে উপজেলা বিএনপির সহসভাপতি আব্দুল কাদির ও সাবেক ইউপি সদস্য জিলানী উত্থাপিত অভিযোগ অস্বীকার করেছেন। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এ হামলার সঙ্গে আমরা জড়িত নই। দীর্ঘদিনের ক্ষোভ থেকে কয়েকজন যুবক এ ঘটনা ঘটিয়েছে বলে শুনেছি।’

কমলাচাষি খয়বর রহমান জানান, তাঁর বাগানের ১১টি গাছে বর্তমানে ১০০ কেজির বেশি কমলা রয়েছে। শুরুতে নিছক শখের বসে বাগান করলেও এখন এটি লাভজনক হবে বলে আশা করছেন তিনি। চলতি মৌসুমে ২০ থেকে ২৫ হাজার টাকার কমলা বিক্রি করতে পারবেন বলে ধারণা তাঁর। আগামী বছর পূর্ণমাত্রায় ফলন এলে বিক্রি ১ লাখ টাকার বেশি হবে বলে আশা
১১ মিনিট আগে
জামালপুরের ইসলামপুরে পুলিশের বিশেষ অভিযানে আওয়ামী লীগের তিন নেতাকে আটক করা হয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার রাতে উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাঁদের আটক করা হয়।
২৪ মিনিট আগে
কিশোরগঞ্জের হোসেনপুরে মহান বিজয় দিবস ২০২৫ উদ্যাপন অনুষ্ঠানে দলীয় স্লোগান নিষিদ্ধ করাকে কেন্দ্র করে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) কাজী নাহিদ ইভাকে তোপের মুখে পড়তে হয়েছে। এই ঘটনায় অনুষ্ঠানে কিছু সময়ের জন্য উত্তেজনাকর পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়।
৩৩ মিনিট আগে
আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নড়াইল-১ আসনে (কালিয়া ও নড়াইল সদর উপজেলার একাংশ) বিএনপির দলীয় মনোনয়ন পুনর্বিবেচনা করা না হলে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে নির্বাচনে অংশ নেওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন বিএনপি ও জিয়া পরিষদের নেতা অধ্যাপক বি এম নাগিব হোসেন। তিনি বি এম বাকির হোসেন স্মৃতি সংসদের সভাপতি।
১ ঘণ্টা আগেচাটমোহর (পাবনা) প্রতিনিধি

সমতল ভূমিতে কমলা চাষ সাধারণত অপ্রচলিত হলেও পাবনার চাটমোহরে এর বাণিজ্যিক চাষের সম্ভাবনা দেখা দিয়েছে। শখের বসে করা কৃষক খয়বর রহমানের কমলাবাগান এখন বাণিজ্যিকভাবে কমলা চাষের নতুন দিগন্ত উন্মোচন করছে। প্রথম বছরেই আশানুরূপ ফলন পাওয়ায় কৃষক যেমন সফলতার স্বপ্ন দেখছেন, তেমনি কৃষি বিভাগও আশা করছে তাঁর দেখানো পথে কমলা চাষের বিস্তার ঘটবে।
সাইট্রাসজাতীয় ফল মাল্টা ও কমলা মূলত পাহাড়ি অঞ্চলের হলেও সাম্প্রতিক বছরগুলোতে চাটমোহরে মাল্টা চাষের প্রসার ঘটেছে। তবে কমলা চাষ এত দিন শখের ছাদবাগানেই সীমাবদ্ধ ছিল। কাঙ্ক্ষিত সফলতা না পাওয়ায় বাণিজ্যিকভাবে কমলা চাষ তেমন বিস্তার লাভ করেনি। এই অবস্থায় কৃষক খয়বর রহমানের বাণিজ্যিক চাষে সফলতা অন্য কৃষকদের কমলা চাষে উদ্বুদ্ধ করবে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা।
উপজেলার হরিপুর ইউনিয়নের আগশোয়াইল গ্রামের কৃষক খয়বর রহমান সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভিডিও দেখে কমলা চাষে আগ্রহী হন। পরে কৃষি বিভাগের পরামর্শে জয়পুরহাটের আক্কেলপুর উপজেলার এক কৃষকের কাছ থেকে চারা সংগ্রহ করে তিনি ২১ শতক জমিতে কমলার বাগান গড়ে তোলেন। ২০২২ সালে ৫০টি চারা দিয়ে বাগান শুরু করেন তিনি। উপজেলা কৃষি অফিসের তত্ত্বাবধান ও পরামর্শে চলতি মৌসুমে প্রথমবারের মতো তাঁর বাগানে ফুল আসে। পরীক্ষামূলকভাবে কিছু গাছে ফল রাখলে সেগুলো পরিপক্ব হয়।
কমলাচাষি খয়বর রহমান জানান, তাঁর বাগানের ১১টি গাছে বর্তমানে ১০০ কেজির বেশি কমলা রয়েছে। শুরুতে নিছক শখের বসে বাগান করলেও এখন এটি লাভজনক হবে বলে আশা করছেন তিনি। চলতি মৌসুমে ২০ থেকে ২৫ হাজার টাকার কমলা বিক্রি করতে পারবেন বলে ধারণা তাঁর। আগামী বছর পূর্ণমাত্রায় ফলন এলে বিক্রি ১ লাখ টাকার বেশি হবে বলে আশা করছেন।
উপজেলার উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা সাইদুর রহমান সাঈদ বলেন, চাটমোহরে কমলা চাষ একেবারেই নতুন উদ্যোগ। খয়বর রহমানের বাগানে উৎপাদিত কমলার মান ও গুণগত বৈশিষ্ট্য বাজারে পাওয়া কমলার মতোই ভালো। প্রতিটি গাছে যে পরিমাণ ফল এসেছে, তাতে বাগানটি লাভজনক হবে বলে মনে করছেন তিনি। এই সাফল্য অন্য কৃষকদেরও অনুপ্রাণিত করবে।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কুন্তলা ঘোষ বলেন, অপ্রচলিত কমলা প্রথমবারের মতো চাষ করে খয়বর রহমান যে সাফল্য পেয়েছেন, তা অত্যন্ত আশাব্যঞ্জক। কৃষি অফিসের পক্ষ থেকে সব ধরনের সহযোগিতা দিয়ে কমলা চাষকে বাণিজ্যিকভাবে রূপ দিতে উদ্যোগ নেওয়া হবে। তাঁর সাফল্য দেখে আরও অনেক কৃষক কমলা চাষে আগ্রহী হবেন বলে আশা প্রকাশ করেন তিনি।

সমতল ভূমিতে কমলা চাষ সাধারণত অপ্রচলিত হলেও পাবনার চাটমোহরে এর বাণিজ্যিক চাষের সম্ভাবনা দেখা দিয়েছে। শখের বসে করা কৃষক খয়বর রহমানের কমলাবাগান এখন বাণিজ্যিকভাবে কমলা চাষের নতুন দিগন্ত উন্মোচন করছে। প্রথম বছরেই আশানুরূপ ফলন পাওয়ায় কৃষক যেমন সফলতার স্বপ্ন দেখছেন, তেমনি কৃষি বিভাগও আশা করছে তাঁর দেখানো পথে কমলা চাষের বিস্তার ঘটবে।
সাইট্রাসজাতীয় ফল মাল্টা ও কমলা মূলত পাহাড়ি অঞ্চলের হলেও সাম্প্রতিক বছরগুলোতে চাটমোহরে মাল্টা চাষের প্রসার ঘটেছে। তবে কমলা চাষ এত দিন শখের ছাদবাগানেই সীমাবদ্ধ ছিল। কাঙ্ক্ষিত সফলতা না পাওয়ায় বাণিজ্যিকভাবে কমলা চাষ তেমন বিস্তার লাভ করেনি। এই অবস্থায় কৃষক খয়বর রহমানের বাণিজ্যিক চাষে সফলতা অন্য কৃষকদের কমলা চাষে উদ্বুদ্ধ করবে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা।
উপজেলার হরিপুর ইউনিয়নের আগশোয়াইল গ্রামের কৃষক খয়বর রহমান সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভিডিও দেখে কমলা চাষে আগ্রহী হন। পরে কৃষি বিভাগের পরামর্শে জয়পুরহাটের আক্কেলপুর উপজেলার এক কৃষকের কাছ থেকে চারা সংগ্রহ করে তিনি ২১ শতক জমিতে কমলার বাগান গড়ে তোলেন। ২০২২ সালে ৫০টি চারা দিয়ে বাগান শুরু করেন তিনি। উপজেলা কৃষি অফিসের তত্ত্বাবধান ও পরামর্শে চলতি মৌসুমে প্রথমবারের মতো তাঁর বাগানে ফুল আসে। পরীক্ষামূলকভাবে কিছু গাছে ফল রাখলে সেগুলো পরিপক্ব হয়।
কমলাচাষি খয়বর রহমান জানান, তাঁর বাগানের ১১টি গাছে বর্তমানে ১০০ কেজির বেশি কমলা রয়েছে। শুরুতে নিছক শখের বসে বাগান করলেও এখন এটি লাভজনক হবে বলে আশা করছেন তিনি। চলতি মৌসুমে ২০ থেকে ২৫ হাজার টাকার কমলা বিক্রি করতে পারবেন বলে ধারণা তাঁর। আগামী বছর পূর্ণমাত্রায় ফলন এলে বিক্রি ১ লাখ টাকার বেশি হবে বলে আশা করছেন।
উপজেলার উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা সাইদুর রহমান সাঈদ বলেন, চাটমোহরে কমলা চাষ একেবারেই নতুন উদ্যোগ। খয়বর রহমানের বাগানে উৎপাদিত কমলার মান ও গুণগত বৈশিষ্ট্য বাজারে পাওয়া কমলার মতোই ভালো। প্রতিটি গাছে যে পরিমাণ ফল এসেছে, তাতে বাগানটি লাভজনক হবে বলে মনে করছেন তিনি। এই সাফল্য অন্য কৃষকদেরও অনুপ্রাণিত করবে।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কুন্তলা ঘোষ বলেন, অপ্রচলিত কমলা প্রথমবারের মতো চাষ করে খয়বর রহমান যে সাফল্য পেয়েছেন, তা অত্যন্ত আশাব্যঞ্জক। কৃষি অফিসের পক্ষ থেকে সব ধরনের সহযোগিতা দিয়ে কমলা চাষকে বাণিজ্যিকভাবে রূপ দিতে উদ্যোগ নেওয়া হবে। তাঁর সাফল্য দেখে আরও অনেক কৃষক কমলা চাষে আগ্রহী হবেন বলে আশা প্রকাশ করেন তিনি।

নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁয় আওয়ামী লীগের ১৬ নেতা-কর্মীর বাড়িতে হামলা, ভাঙচুর ও লুটপাট চালানো হয়েছে। গতকাল বুধবার রাতে উপজেলার বারদী ইউনিয়নের নুনেরটেক এলাকায় এ হামলা-ভাঙচুরের ঘটনায় অন্তত পাঁচজন আহত হয়েছেন। ব্যক্তিগত শত্রুতা কাজে লাগিয়ে শ্রমিক লীগ নেতার ইন্ধনে এই হামলা চালানো হয় বলে অভিযোগ উঠেছে।
০৮ আগস্ট ২০২৪
জামালপুরের ইসলামপুরে পুলিশের বিশেষ অভিযানে আওয়ামী লীগের তিন নেতাকে আটক করা হয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার রাতে উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাঁদের আটক করা হয়।
২৪ মিনিট আগে
কিশোরগঞ্জের হোসেনপুরে মহান বিজয় দিবস ২০২৫ উদ্যাপন অনুষ্ঠানে দলীয় স্লোগান নিষিদ্ধ করাকে কেন্দ্র করে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) কাজী নাহিদ ইভাকে তোপের মুখে পড়তে হয়েছে। এই ঘটনায় অনুষ্ঠানে কিছু সময়ের জন্য উত্তেজনাকর পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়।
৩৩ মিনিট আগে
আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নড়াইল-১ আসনে (কালিয়া ও নড়াইল সদর উপজেলার একাংশ) বিএনপির দলীয় মনোনয়ন পুনর্বিবেচনা করা না হলে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে নির্বাচনে অংশ নেওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন বিএনপি ও জিয়া পরিষদের নেতা অধ্যাপক বি এম নাগিব হোসেন। তিনি বি এম বাকির হোসেন স্মৃতি সংসদের সভাপতি।
১ ঘণ্টা আগেইসলামপুর (জামালপুর) প্রতিনিধি

জামালপুরের ইসলামপুরে পুলিশের বিশেষ অভিযানে আওয়ামী লীগের তিন নেতাকে আটক করা হয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার রাতে উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাঁদের আটক করা হয়।
আটক ব্যক্তিরা হলেন পলবান্ধা ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আক্রাম হোসেন মাস্টার, কুলকান্দী ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক হাসমত আলী সরদার এবং উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক সোনাহার সরকার।
এ বিষয়ে ইসলামপুর থানার ডিউটি অফিসার ও সহকারী উপপরিদর্শক (এএসআই) অমৃত চন্দ্র সেন বলেন, আওয়ামী লীগ নেতা হাসমত আলী সরদারকে জেলা গোয়েন্দা পুলিশের শাখা-২ (ডিবি) সদস্যরা আটক করে মঙ্গলবার রাতে থানায় হস্তান্তর করেন। এ ছাড়া একই দিন রাতে পৃথক অভিযানে আক্রাম হোসেন মাস্টার ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সোনাহার সরকারকে আটক করা হয়েছে।
অমৃত চন্দ্র সেন আরও বলেন, আটক তিনজনের বিরুদ্ধে ইসলামপুর থানায় বিশেষ ক্ষমতা আইনে মামলা রয়েছে। ওই মামলায় তাঁদের গ্রেপ্তার দেখিয়ে জামালপুরের চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে পাঠানোর প্রস্তুতি নেওয়া হচ্ছে।

জামালপুরের ইসলামপুরে পুলিশের বিশেষ অভিযানে আওয়ামী লীগের তিন নেতাকে আটক করা হয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার রাতে উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাঁদের আটক করা হয়।
আটক ব্যক্তিরা হলেন পলবান্ধা ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আক্রাম হোসেন মাস্টার, কুলকান্দী ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক হাসমত আলী সরদার এবং উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক সোনাহার সরকার।
এ বিষয়ে ইসলামপুর থানার ডিউটি অফিসার ও সহকারী উপপরিদর্শক (এএসআই) অমৃত চন্দ্র সেন বলেন, আওয়ামী লীগ নেতা হাসমত আলী সরদারকে জেলা গোয়েন্দা পুলিশের শাখা-২ (ডিবি) সদস্যরা আটক করে মঙ্গলবার রাতে থানায় হস্তান্তর করেন। এ ছাড়া একই দিন রাতে পৃথক অভিযানে আক্রাম হোসেন মাস্টার ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সোনাহার সরকারকে আটক করা হয়েছে।
অমৃত চন্দ্র সেন আরও বলেন, আটক তিনজনের বিরুদ্ধে ইসলামপুর থানায় বিশেষ ক্ষমতা আইনে মামলা রয়েছে। ওই মামলায় তাঁদের গ্রেপ্তার দেখিয়ে জামালপুরের চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে পাঠানোর প্রস্তুতি নেওয়া হচ্ছে।

নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁয় আওয়ামী লীগের ১৬ নেতা-কর্মীর বাড়িতে হামলা, ভাঙচুর ও লুটপাট চালানো হয়েছে। গতকাল বুধবার রাতে উপজেলার বারদী ইউনিয়নের নুনেরটেক এলাকায় এ হামলা-ভাঙচুরের ঘটনায় অন্তত পাঁচজন আহত হয়েছেন। ব্যক্তিগত শত্রুতা কাজে লাগিয়ে শ্রমিক লীগ নেতার ইন্ধনে এই হামলা চালানো হয় বলে অভিযোগ উঠেছে।
০৮ আগস্ট ২০২৪
কমলাচাষি খয়বর রহমান জানান, তাঁর বাগানের ১১টি গাছে বর্তমানে ১০০ কেজির বেশি কমলা রয়েছে। শুরুতে নিছক শখের বসে বাগান করলেও এখন এটি লাভজনক হবে বলে আশা করছেন তিনি। চলতি মৌসুমে ২০ থেকে ২৫ হাজার টাকার কমলা বিক্রি করতে পারবেন বলে ধারণা তাঁর। আগামী বছর পূর্ণমাত্রায় ফলন এলে বিক্রি ১ লাখ টাকার বেশি হবে বলে আশা
১১ মিনিট আগে
কিশোরগঞ্জের হোসেনপুরে মহান বিজয় দিবস ২০২৫ উদ্যাপন অনুষ্ঠানে দলীয় স্লোগান নিষিদ্ধ করাকে কেন্দ্র করে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) কাজী নাহিদ ইভাকে তোপের মুখে পড়তে হয়েছে। এই ঘটনায় অনুষ্ঠানে কিছু সময়ের জন্য উত্তেজনাকর পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়।
৩৩ মিনিট আগে
আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নড়াইল-১ আসনে (কালিয়া ও নড়াইল সদর উপজেলার একাংশ) বিএনপির দলীয় মনোনয়ন পুনর্বিবেচনা করা না হলে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে নির্বাচনে অংশ নেওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন বিএনপি ও জিয়া পরিষদের নেতা অধ্যাপক বি এম নাগিব হোসেন। তিনি বি এম বাকির হোসেন স্মৃতি সংসদের সভাপতি।
১ ঘণ্টা আগেকিশোরগঞ্জ প্রতিনিধি

কিশোরগঞ্জের হোসেনপুরে মহান বিজয় দিবস ২০২৫ উদ্যাপন অনুষ্ঠানে দলীয় স্লোগান নিষিদ্ধ করাকে কেন্দ্র করে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) কাজী নাহিদ ইভাকে তোপের মুখে পড়তে হয়েছে। এই ঘটনায় অনুষ্ঠানে কিছু সময়ের জন্য উত্তেজনাকর পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়।
মঙ্গলবার (১৬ ডিসেম্বর) সকাল সাড়ে ৯টার দিকে উপজেলা পরিষদ প্রাঙ্গণে কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠানের আগে একটি মিছিলে বিএনপির নেতা-কর্মীরা ‘স্বাধীনতার ঘোষক জিয়া—লও লও লও সালাম’ স্লোগান দিতে থাকেন। এ সময় মঞ্চের একপাশ থেকে ইউএনও কাজী নাহিদ ইভা রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে দলীয় স্লোগান না দিতে নির্দেশ দেন।
ইউএনওর এই নির্দেশে বিএনপির নেতা-কর্মীরা উত্তেজিত হয়ে ওঠেন। একপর্যায়ে তাঁরা ইউএনওকে আওয়ামী লীগের দোসর আখ্যা দিয়ে হট্টগোল শুরু করেন। এতে অনুষ্ঠানের স্বাভাবিক পরিবেশ ব্যাহত হয়। পরিস্থিতির একপর্যায়ে ইউএনওর বদলির দাবিও তোলেন বিএনপির কিছু নেতা-কর্মী।
ঘটনার একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে। উত্তেজনার কারণে কিছু সময়ের জন্য অনুষ্ঠান স্থগিত থাকে। পরে বিএনপির সিনিয়র নেতাদের হস্তক্ষেপে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়। এরপর বাকি অনুষ্ঠান নির্বিঘ্নে সম্পন্ন হয়।
ভাইরাল হওয়া ভিডিওতে জেলা কৃষক দলের আহ্বায়ক অ্যাডভোকেট মাজহারুল ইসলাম, উপজেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক মনিরুল হক রাজন, যুগ্ম আহ্বায়ক ও সাবেক হোসেনপুর পৌর মেয়র মাহবুবুর রহমান, যুগ্ম আহ্বায়ক ও সাবেক সাহেদল ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আবুল হাসিম সবুজসহ বিএনপি ও সহযোগী সংগঠনের একাধিক নেতা-কর্মীকে উপস্থিত থাকতে দেখা যায়।
এ বিষয়ে জেলা কৃষক দলের আহ্বায়ক মাজহারুল ইসলাম বলেন, ‘আমাদের নেতা-কর্মীদের আমরাই মাঠের ভেতরে আর মিছিল করতে নিষেধ করতে ছিলাম। তবু ইউএনও মহোদয় রেগে এসে এখানে কোনো দলীয় স্লোগান হবে না বলে স্লোগান বন্ধ করতে নিষেধ করেন। তাঁর আচরণটা রূঢ় ছিল, যা আমরা একজন প্রশাসনের দায়িত্বশীল ব্যক্তির কাছ থেকে প্রত্যাশা করি না। দলীয় লোকজন তো তখন এমনিতেই স্লোগান বন্ধ করে অনুষ্ঠান স্থলে বসে পড়ত। আমরাও তো অনুষ্ঠান উপভোগ করতে গিয়েছিলাম।’ তিনি আরও বলেন, ভিডিও ভাইরাল হওয়ায় বিষয়টি বড় আকার ধারণ করেছে।
উপজেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক মনিরুল হক রাজন বলেন, ইউএনওর আচরণ তাঁদের কাছে ভালো মনে হয়নি। এ বিষয়ে পরে কথা বলবেন বলে তিনি আর মন্তব্য করতে চাননি।
ইউএনও কাজী নাহিদ ইভার বক্তব্য জানতে তাঁর সরকারি নম্বরে একাধিকবার ফোন করা হলেও তিনি ধরেননি। পরে হোয়াটসঅ্যাপে খুদে বার্তা পাঠানো হলেও কোনো প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়নি।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) মোহসী মাসনাদ বলেন, রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে দলীয় স্লোগান কোনোভাবেই কাম্য নয়। এ ধরনের পরিস্থিতি সৃষ্টি প্রশাসনকে হেয় করার শামিল। এটি রাজনৈতিক দলগুলোর অভ্যন্তরীণ বিভাজনের ফলও হতে পারে।

কিশোরগঞ্জের হোসেনপুরে মহান বিজয় দিবস ২০২৫ উদ্যাপন অনুষ্ঠানে দলীয় স্লোগান নিষিদ্ধ করাকে কেন্দ্র করে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) কাজী নাহিদ ইভাকে তোপের মুখে পড়তে হয়েছে। এই ঘটনায় অনুষ্ঠানে কিছু সময়ের জন্য উত্তেজনাকর পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়।
মঙ্গলবার (১৬ ডিসেম্বর) সকাল সাড়ে ৯টার দিকে উপজেলা পরিষদ প্রাঙ্গণে কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠানের আগে একটি মিছিলে বিএনপির নেতা-কর্মীরা ‘স্বাধীনতার ঘোষক জিয়া—লও লও লও সালাম’ স্লোগান দিতে থাকেন। এ সময় মঞ্চের একপাশ থেকে ইউএনও কাজী নাহিদ ইভা রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে দলীয় স্লোগান না দিতে নির্দেশ দেন।
ইউএনওর এই নির্দেশে বিএনপির নেতা-কর্মীরা উত্তেজিত হয়ে ওঠেন। একপর্যায়ে তাঁরা ইউএনওকে আওয়ামী লীগের দোসর আখ্যা দিয়ে হট্টগোল শুরু করেন। এতে অনুষ্ঠানের স্বাভাবিক পরিবেশ ব্যাহত হয়। পরিস্থিতির একপর্যায়ে ইউএনওর বদলির দাবিও তোলেন বিএনপির কিছু নেতা-কর্মী।
ঘটনার একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে। উত্তেজনার কারণে কিছু সময়ের জন্য অনুষ্ঠান স্থগিত থাকে। পরে বিএনপির সিনিয়র নেতাদের হস্তক্ষেপে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়। এরপর বাকি অনুষ্ঠান নির্বিঘ্নে সম্পন্ন হয়।
ভাইরাল হওয়া ভিডিওতে জেলা কৃষক দলের আহ্বায়ক অ্যাডভোকেট মাজহারুল ইসলাম, উপজেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক মনিরুল হক রাজন, যুগ্ম আহ্বায়ক ও সাবেক হোসেনপুর পৌর মেয়র মাহবুবুর রহমান, যুগ্ম আহ্বায়ক ও সাবেক সাহেদল ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আবুল হাসিম সবুজসহ বিএনপি ও সহযোগী সংগঠনের একাধিক নেতা-কর্মীকে উপস্থিত থাকতে দেখা যায়।
এ বিষয়ে জেলা কৃষক দলের আহ্বায়ক মাজহারুল ইসলাম বলেন, ‘আমাদের নেতা-কর্মীদের আমরাই মাঠের ভেতরে আর মিছিল করতে নিষেধ করতে ছিলাম। তবু ইউএনও মহোদয় রেগে এসে এখানে কোনো দলীয় স্লোগান হবে না বলে স্লোগান বন্ধ করতে নিষেধ করেন। তাঁর আচরণটা রূঢ় ছিল, যা আমরা একজন প্রশাসনের দায়িত্বশীল ব্যক্তির কাছ থেকে প্রত্যাশা করি না। দলীয় লোকজন তো তখন এমনিতেই স্লোগান বন্ধ করে অনুষ্ঠান স্থলে বসে পড়ত। আমরাও তো অনুষ্ঠান উপভোগ করতে গিয়েছিলাম।’ তিনি আরও বলেন, ভিডিও ভাইরাল হওয়ায় বিষয়টি বড় আকার ধারণ করেছে।
উপজেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক মনিরুল হক রাজন বলেন, ইউএনওর আচরণ তাঁদের কাছে ভালো মনে হয়নি। এ বিষয়ে পরে কথা বলবেন বলে তিনি আর মন্তব্য করতে চাননি।
ইউএনও কাজী নাহিদ ইভার বক্তব্য জানতে তাঁর সরকারি নম্বরে একাধিকবার ফোন করা হলেও তিনি ধরেননি। পরে হোয়াটসঅ্যাপে খুদে বার্তা পাঠানো হলেও কোনো প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়নি।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) মোহসী মাসনাদ বলেন, রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে দলীয় স্লোগান কোনোভাবেই কাম্য নয়। এ ধরনের পরিস্থিতি সৃষ্টি প্রশাসনকে হেয় করার শামিল। এটি রাজনৈতিক দলগুলোর অভ্যন্তরীণ বিভাজনের ফলও হতে পারে।

নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁয় আওয়ামী লীগের ১৬ নেতা-কর্মীর বাড়িতে হামলা, ভাঙচুর ও লুটপাট চালানো হয়েছে। গতকাল বুধবার রাতে উপজেলার বারদী ইউনিয়নের নুনেরটেক এলাকায় এ হামলা-ভাঙচুরের ঘটনায় অন্তত পাঁচজন আহত হয়েছেন। ব্যক্তিগত শত্রুতা কাজে লাগিয়ে শ্রমিক লীগ নেতার ইন্ধনে এই হামলা চালানো হয় বলে অভিযোগ উঠেছে।
০৮ আগস্ট ২০২৪
কমলাচাষি খয়বর রহমান জানান, তাঁর বাগানের ১১টি গাছে বর্তমানে ১০০ কেজির বেশি কমলা রয়েছে। শুরুতে নিছক শখের বসে বাগান করলেও এখন এটি লাভজনক হবে বলে আশা করছেন তিনি। চলতি মৌসুমে ২০ থেকে ২৫ হাজার টাকার কমলা বিক্রি করতে পারবেন বলে ধারণা তাঁর। আগামী বছর পূর্ণমাত্রায় ফলন এলে বিক্রি ১ লাখ টাকার বেশি হবে বলে আশা
১১ মিনিট আগে
জামালপুরের ইসলামপুরে পুলিশের বিশেষ অভিযানে আওয়ামী লীগের তিন নেতাকে আটক করা হয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার রাতে উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাঁদের আটক করা হয়।
২৪ মিনিট আগে
আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নড়াইল-১ আসনে (কালিয়া ও নড়াইল সদর উপজেলার একাংশ) বিএনপির দলীয় মনোনয়ন পুনর্বিবেচনা করা না হলে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে নির্বাচনে অংশ নেওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন বিএনপি ও জিয়া পরিষদের নেতা অধ্যাপক বি এম নাগিব হোসেন। তিনি বি এম বাকির হোসেন স্মৃতি সংসদের সভাপতি।
১ ঘণ্টা আগেনড়াইল প্রতিনিধি

আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নড়াইল-১ আসনে (কালিয়া ও নড়াইল সদর উপজেলার একাংশ) বিএনপির দলীয় মনোনয়ন পুনর্বিবেচনা করা না হলে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে নির্বাচনে অংশ নেওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন বিএনপি ও জিয়া পরিষদের নেতা অধ্যাপক বি এম নাগিব হোসেন। তিনি বি এম বাকির হোসেন স্মৃতি সংসদের সভাপতি।
মঙ্গলবার সকালে কালিয়া উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা স্মৃতিস্তম্ভে পুষ্পস্তবক অর্পণের পর ছোটকালিয়া মোড়ে দলীয় কার্যালয়ে আয়োজিত এক সভায় তিনি এই ঘোষণা দেন।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন কালিয়া উপজেলা বিএনপির সভাপতি সরদার আনোয়ার হোসেন, কালিয়া পৌর বিএনপির সহসভাপতি রবিউল ইসলাম রবি, কালিয়া উপজেলা বিএনপির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক গোলাম কিবরিয়া মিঠু, জেলা কৃষক দলের সাবেক সভাপতি এম রেজাউল করিম, বড়নাল-ইলিয়াছাবাদ ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি মোল্যা খায়রুজ্জামান, নড়াইল পৌর বিএনপির সাবেক সিনিয়র সহসভাপতি মো. আজিজুর রহমান, কালিয়া উপজেলা ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি মাহিনুর ইসলাম মাহি, জেলা জাসাসের সাধারণ সম্পাদক এস এম ইকরাম রেজাসহ বিএনপি ও সহযোগী সংগঠনের নেতারা।
স্বতন্ত্র প্রার্থী হওয়ার কারণ জানতে চাইলে অধ্যাপক নাগিব হোসেন বলেন, নড়াইল-১ আসনে বিএনপির যাঁকে দলীয় মনোনয়ন দেওয়া হয়েছে, তিনি জনবিচ্ছিন্ন একজন নেতা। তৃণমূল পর্যায়ের নেতা-কর্মীদের সঙ্গে তাঁর তেমন কোনো সম্পৃক্ততা নেই। এ কারণেই তিনি আগেও এই আসনে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীদের কাছে বড় ব্যবধানে পরাজিত হয়েছেন। বারবার পরাজয়ের ফলে কালিয়ায় বিএনপি অনেকটা অস্তিত্ব সংকটে পড়েছে।
নাগিব হোসেন আরও বলেন, ‘আমিসহ প্রকৃত ত্যাগী বিএনপি নেতারা দল কিংবা ধানের শীষের বিপক্ষে নই। আমরা দলকে তৃণমূলে সুসংগঠিত করতে ঐক্যবদ্ধ হয়েছি।’
দলের সর্বস্তরের নেতাদের সমর্থন পাওয়ায় একটি পরিবারের বিরাগভাজন হয়েছেন দাবি করে অধ্যাপক নাগিব বলেন, ওই পরিবারের সদস্য ও তাঁদের কয়েকজন অনুসারী তাঁকে নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়াতে নানা ধরনের হুমকি ও ভয়ভীতি দেখাচ্ছেন। বিষয়টি তিনি আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে অবহিত করেছেন।
অধ্যাপক নাগিব আরও বলেন, নির্বাচিত হলে এলাকার সড়ক যোগাযোগ, স্বাস্থ্য ও শিক্ষা ব্যবস্থার উন্নয়ন, দুর্নীতি নির্মূল, ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা, বেকার সমস্যা সমাধান, স্বনির্ভরতা অর্জন এবং মৌলিক অধিকার বাস্তবায়নে কাজ করবেন।
উল্লেখ্য, নড়াইল-১ আসনে বিএনপির হাইকমান্ড ঘোষিত প্রার্থী হিসেবে রয়েছেন জেলা বিএনপির সভাপতি বিশ্বাস জাহাঙ্গীর আলম। বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর মনোনীত প্রার্থী জেলা সেক্রেটারি মাওলানা ওবায়দুল্লাহ কায়সার এবং ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের মনোনীত প্রার্থী মাওলানা আব্দুল আজিজ।

আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নড়াইল-১ আসনে (কালিয়া ও নড়াইল সদর উপজেলার একাংশ) বিএনপির দলীয় মনোনয়ন পুনর্বিবেচনা করা না হলে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে নির্বাচনে অংশ নেওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন বিএনপি ও জিয়া পরিষদের নেতা অধ্যাপক বি এম নাগিব হোসেন। তিনি বি এম বাকির হোসেন স্মৃতি সংসদের সভাপতি।
মঙ্গলবার সকালে কালিয়া উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা স্মৃতিস্তম্ভে পুষ্পস্তবক অর্পণের পর ছোটকালিয়া মোড়ে দলীয় কার্যালয়ে আয়োজিত এক সভায় তিনি এই ঘোষণা দেন।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন কালিয়া উপজেলা বিএনপির সভাপতি সরদার আনোয়ার হোসেন, কালিয়া পৌর বিএনপির সহসভাপতি রবিউল ইসলাম রবি, কালিয়া উপজেলা বিএনপির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক গোলাম কিবরিয়া মিঠু, জেলা কৃষক দলের সাবেক সভাপতি এম রেজাউল করিম, বড়নাল-ইলিয়াছাবাদ ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি মোল্যা খায়রুজ্জামান, নড়াইল পৌর বিএনপির সাবেক সিনিয়র সহসভাপতি মো. আজিজুর রহমান, কালিয়া উপজেলা ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি মাহিনুর ইসলাম মাহি, জেলা জাসাসের সাধারণ সম্পাদক এস এম ইকরাম রেজাসহ বিএনপি ও সহযোগী সংগঠনের নেতারা।
স্বতন্ত্র প্রার্থী হওয়ার কারণ জানতে চাইলে অধ্যাপক নাগিব হোসেন বলেন, নড়াইল-১ আসনে বিএনপির যাঁকে দলীয় মনোনয়ন দেওয়া হয়েছে, তিনি জনবিচ্ছিন্ন একজন নেতা। তৃণমূল পর্যায়ের নেতা-কর্মীদের সঙ্গে তাঁর তেমন কোনো সম্পৃক্ততা নেই। এ কারণেই তিনি আগেও এই আসনে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীদের কাছে বড় ব্যবধানে পরাজিত হয়েছেন। বারবার পরাজয়ের ফলে কালিয়ায় বিএনপি অনেকটা অস্তিত্ব সংকটে পড়েছে।
নাগিব হোসেন আরও বলেন, ‘আমিসহ প্রকৃত ত্যাগী বিএনপি নেতারা দল কিংবা ধানের শীষের বিপক্ষে নই। আমরা দলকে তৃণমূলে সুসংগঠিত করতে ঐক্যবদ্ধ হয়েছি।’
দলের সর্বস্তরের নেতাদের সমর্থন পাওয়ায় একটি পরিবারের বিরাগভাজন হয়েছেন দাবি করে অধ্যাপক নাগিব বলেন, ওই পরিবারের সদস্য ও তাঁদের কয়েকজন অনুসারী তাঁকে নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়াতে নানা ধরনের হুমকি ও ভয়ভীতি দেখাচ্ছেন। বিষয়টি তিনি আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে অবহিত করেছেন।
অধ্যাপক নাগিব আরও বলেন, নির্বাচিত হলে এলাকার সড়ক যোগাযোগ, স্বাস্থ্য ও শিক্ষা ব্যবস্থার উন্নয়ন, দুর্নীতি নির্মূল, ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা, বেকার সমস্যা সমাধান, স্বনির্ভরতা অর্জন এবং মৌলিক অধিকার বাস্তবায়নে কাজ করবেন।
উল্লেখ্য, নড়াইল-১ আসনে বিএনপির হাইকমান্ড ঘোষিত প্রার্থী হিসেবে রয়েছেন জেলা বিএনপির সভাপতি বিশ্বাস জাহাঙ্গীর আলম। বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর মনোনীত প্রার্থী জেলা সেক্রেটারি মাওলানা ওবায়দুল্লাহ কায়সার এবং ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের মনোনীত প্রার্থী মাওলানা আব্দুল আজিজ।

নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁয় আওয়ামী লীগের ১৬ নেতা-কর্মীর বাড়িতে হামলা, ভাঙচুর ও লুটপাট চালানো হয়েছে। গতকাল বুধবার রাতে উপজেলার বারদী ইউনিয়নের নুনেরটেক এলাকায় এ হামলা-ভাঙচুরের ঘটনায় অন্তত পাঁচজন আহত হয়েছেন। ব্যক্তিগত শত্রুতা কাজে লাগিয়ে শ্রমিক লীগ নেতার ইন্ধনে এই হামলা চালানো হয় বলে অভিযোগ উঠেছে।
০৮ আগস্ট ২০২৪
কমলাচাষি খয়বর রহমান জানান, তাঁর বাগানের ১১টি গাছে বর্তমানে ১০০ কেজির বেশি কমলা রয়েছে। শুরুতে নিছক শখের বসে বাগান করলেও এখন এটি লাভজনক হবে বলে আশা করছেন তিনি। চলতি মৌসুমে ২০ থেকে ২৫ হাজার টাকার কমলা বিক্রি করতে পারবেন বলে ধারণা তাঁর। আগামী বছর পূর্ণমাত্রায় ফলন এলে বিক্রি ১ লাখ টাকার বেশি হবে বলে আশা
১১ মিনিট আগে
জামালপুরের ইসলামপুরে পুলিশের বিশেষ অভিযানে আওয়ামী লীগের তিন নেতাকে আটক করা হয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার রাতে উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাঁদের আটক করা হয়।
২৪ মিনিট আগে
কিশোরগঞ্জের হোসেনপুরে মহান বিজয় দিবস ২০২৫ উদ্যাপন অনুষ্ঠানে দলীয় স্লোগান নিষিদ্ধ করাকে কেন্দ্র করে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) কাজী নাহিদ ইভাকে তোপের মুখে পড়তে হয়েছে। এই ঘটনায় অনুষ্ঠানে কিছু সময়ের জন্য উত্তেজনাকর পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়।
৩৩ মিনিট আগে