নেত্রকোনা প্রতিনিধি

পড়াশোনার পাশাপাশি নিজেদের মুদির দোকান দেখাশোনা করত মো. আহাদুন (১৮)। কোটা সংস্কার আন্দোলন চলাকালে গত ১৮ জু্লাই রাত ৮টার দিকে রাজধানীর মেরুল বাড্ডা এলাকার বৈঠাখালীতে বাসার বাইরে গিয়ে নিখোঁজ হয় সে। তারপর তাকে আর খুঁজে পাওয়া যাচ্ছিল না। রাতভর ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতাল ও থানায় খোঁজাখুঁজি করে কোথাও খোঁজ পাওয়া যায়নি। পরদিন সারাদেশে কারফিউ থাকায় আর খোঁজা সম্ভব হয়নি।
এর মধ্যে ঢামেকে অজ্ঞাত লাশ রয়েছে টিভিতে এমন খবর দেখে শনিবার ঢামেকে গিয়ে আহাদুনের লাশ সনাক্ত করেন তাঁর বাবা মজিবুর রহমান। দেখা যায়, একটি গুলি আহাদুনের কানের এক পাশে ঢুকে অপর কানের পাশ দিয়ে বের হয়ে গেছে। আরেকটি গুলি লাগে পায়ে। তারপর ময়নাতদন্তসহ নানা আইনি প্রক্রিয়া শেষে রোববার সন্ধ্যায় লাশ ঢামেক থেকে বের করে আনা হয়। রাতেই আহাদুনের লাশ নিয়ে গ্রামের বাড়ির উদ্দেশে রওনা দেন তার বাবা।
রাত ৩টার দিকে আহাদুনের লাশ পৌঁছে নেত্রকোনার কলমাকান্দা উপজেলার কৈলাটি ইউনিয়নের শ্যামপুর গ্রামে। পরে সোমবার সকাল ১০টায় জানাযা শেষে পারিবারিক কবরস্থানে দাফন করা হয়।
আহাদুন নেত্রকোনার কলমাকান্দা উপজেলার কৈলাটি ইউনিয়নের শ্যামপুর গ্রামের মজিবুর রহমানের ছেলে। মজিবুর রহমান স্ত্রী ও চার ছেলেসহ রাজধানীর মেরুল বাড্ডা এলাকার বৈঠাখালীতে প্রায় এক যুগ ধরে বসবাস করেন। সেখানে ডিজেল ইঞ্জিন মেরামতের কাজ করেন মজিবুর। মজিবুরের চার ছেলের মধ্যে আহাদুন তৃতীয়।
আহাদুন রাজধানীর পূর্ব বাড্ডার ইউসেপ হাজী সিকান্দার আলী টেকনিক্যাল স্কুল থেকে ‘জেনারেল ইলেকট্রিক্যাল ওয়ার্ক’ সাবজেক্টে এবার টেস্ট পরীক্ষা দিয়েছে। আগামী বছরের জানুয়ারিতে তাঁর এসএসসি ফাইনাল পরীক্ষা দেওয়ার কথা ছিল।
মৃত্যুর খবর পেয়ে আজ রোববার (২৮ জুলাই) নেত্রকোনার কলমাকান্দা উপজেলার শ্যামপুর গ্রামে যান এই প্রতিবেদকভ এ সময় নিহত আহাদুনের বাবা মজিবুর রহমান বলেন, ‘পরিবারে সচ্ছলতা ফেরাতে এক যুগ আগে স্ত্রী ও চার ছেলেসহ নিজের এলাকা ছেড়ে রাজধানীর মেরুল বাড্ডার বৈঠাখালী এলাকায় গিয়ে বসবাস শুরু করি। আমি নিজে ডিজেল ইঞ্জিনের মেরামতের কাজ করি। সেই সঙ্গে বাসার পাশেই একটি মুদির দোকান দিয়েছি। আহাদুন স্কুল থেকে এসে দোকানে বসতো। তার অন্য ভাইয়েরাও পালা করে দোকানটা চালাতো। সময় পেলে মাঝেমধ্যে আমিও বসতাম দোকানে।’
‘আন্দোলন চলাকালে গত বৃহস্পতিবার রাত ৮টার দিকে বাসায় সবার সঙ্গে আম খেয়েছে। পরে কোনো এক সময় বাসা থেকে বের হয়ে গেছে। সেটা আমারা বলতে পারি না। রাত ১০টার দিকে তাঁকে খোঁজাখুঁজি শুরু করি। দুই আড়াই ঘণ্টা আশপাশের সব জায়গায় খোঁজ করেও তাঁকে পাইনি। পরে রাতেই ঢামেক হাসপাতালে যাই কিন্তু কোন খোঁজ পাইনি। পরে থানায় গিয়েও কোন কোঁজ পাইনি। কোন সন্ধান না পেয়ে রাত ১টার দিকে বাসায় ফিরি। পরদিন আবার খুঁজব ভাবি। কিন্তু শুক্রবার সারাদেশে কারফিউ থাকায় আর পরিস্থিতি খারাপ থাকায় কোথাও বের হতে পারিনি।’
তিনি আরও বলেন, ‘শুক্রবার রাতে টিভিতে খবর দেখি ঢামেকে দুটি অজ্ঞাত লাশ রয়েছে। খবর দেখে শনিবার সকালে ঢামেকে খোঁজ করতে যাই। অনেক চেষ্টার পর বিকেলে ইমাজেন্সি স্টোর রুমে গিয়ে ২০-২৫টি অজ্ঞাত লাশ দেখতে পাই। সেখানে আহাদুনের লাশও ছিল। তার এক কান দিয়ে গুলি ঢুকে অপর কানে দিয়ে বের হয়ে গেছে। আরেকটি গুলি লেগেছে পায়ে। লাশের রুমে কোনো বাতাস বা ঠান্ডার ব্যবস্থা ছিল না। ফলে লাশ নরম হয়ে যাচ্ছিল। শনিবার আর লাশ বের করতে পারিনি। রোববার সকালে গিয়ে ময়নাতদন্তসহ নানা প্রক্রিয়া শেষ করে সন্ধ্যার দিকে লাশ বের করি। পরে পিকআপ ভাড়া করে লাশ নিয়ে রওনা হই গ্রামের বাড়ি নেত্রকোনার উদ্দেশে। রাত ৩টার দিকে পৌঁছি নেত্রকানার কলমাকান্দা উপজেলার শ্যামপুর গ্রামে। খবর শুনে এলাকার শত শত মানুষ ছেলেকে দেখতে ভিড় জমায়। সোমবার সকাল ১০টায় জানাযা শেষে পারিবারিক কবরস্থানে ছেলেকে দাফন করি।’
মজিবুর রহমান আরও বলেন, ‘বিচার কার কাছে চাইব, মামলাই বা কার বিরুদ্ধে করব? যত যাই করি না কেন, আমার ছেলে তো আর ফিরে আসবে না। আমার মতো এমন সন্তানহারা যেন আর কেউ না হয়— এই দোয়া করি।’
নিহত আহাদুনের চাচা আবুল হোসেন ও রফিকুল ইসলাম বলেন, ‘আহাদুন একটা শান্ত, ভদ্র ও অমায়িক ছেলে ছিল। দেশে এমন অবস্থা শুরু হয়েছে যে, ভাতিজার লাশটা খুঁজতে খুঁজতে হয়রান হতে হলো। লাশটা পর্যন্ত হিমঘরে রাখা হয়নি, রাখা হয়েছিল একটা সাধারণ রুমে। ফলে লাশ গলে নরম হয়ে গিয়েছিল। লাশ পোস্টমর্টেমে সিরিয়াল দিতে হয়েছে, গোসল করাতে সিরিয়াল দিতে হয়েছে। সব মিলিয়ে লাশটা বাড়ি পর্যন্ত নিয়ে আসতে দেড়লাখ টাকার মতো খরচ হয়েছে। এতটুকু একটা ছেলে, কার কি ক্ষতি করেছিল যে, তাঁকে দুটি গুলি করতে হয়েছে? আমরা শুধু আমাদের ভাতিজার জন্য দেয়া চাই। আর কিছু চাই না। বিচার চাইলেই বা কার কাছে চাইব? আর কারো সাথে এমন ঘটনা না ঘটুক।’

পড়াশোনার পাশাপাশি নিজেদের মুদির দোকান দেখাশোনা করত মো. আহাদুন (১৮)। কোটা সংস্কার আন্দোলন চলাকালে গত ১৮ জু্লাই রাত ৮টার দিকে রাজধানীর মেরুল বাড্ডা এলাকার বৈঠাখালীতে বাসার বাইরে গিয়ে নিখোঁজ হয় সে। তারপর তাকে আর খুঁজে পাওয়া যাচ্ছিল না। রাতভর ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতাল ও থানায় খোঁজাখুঁজি করে কোথাও খোঁজ পাওয়া যায়নি। পরদিন সারাদেশে কারফিউ থাকায় আর খোঁজা সম্ভব হয়নি।
এর মধ্যে ঢামেকে অজ্ঞাত লাশ রয়েছে টিভিতে এমন খবর দেখে শনিবার ঢামেকে গিয়ে আহাদুনের লাশ সনাক্ত করেন তাঁর বাবা মজিবুর রহমান। দেখা যায়, একটি গুলি আহাদুনের কানের এক পাশে ঢুকে অপর কানের পাশ দিয়ে বের হয়ে গেছে। আরেকটি গুলি লাগে পায়ে। তারপর ময়নাতদন্তসহ নানা আইনি প্রক্রিয়া শেষে রোববার সন্ধ্যায় লাশ ঢামেক থেকে বের করে আনা হয়। রাতেই আহাদুনের লাশ নিয়ে গ্রামের বাড়ির উদ্দেশে রওনা দেন তার বাবা।
রাত ৩টার দিকে আহাদুনের লাশ পৌঁছে নেত্রকোনার কলমাকান্দা উপজেলার কৈলাটি ইউনিয়নের শ্যামপুর গ্রামে। পরে সোমবার সকাল ১০টায় জানাযা শেষে পারিবারিক কবরস্থানে দাফন করা হয়।
আহাদুন নেত্রকোনার কলমাকান্দা উপজেলার কৈলাটি ইউনিয়নের শ্যামপুর গ্রামের মজিবুর রহমানের ছেলে। মজিবুর রহমান স্ত্রী ও চার ছেলেসহ রাজধানীর মেরুল বাড্ডা এলাকার বৈঠাখালীতে প্রায় এক যুগ ধরে বসবাস করেন। সেখানে ডিজেল ইঞ্জিন মেরামতের কাজ করেন মজিবুর। মজিবুরের চার ছেলের মধ্যে আহাদুন তৃতীয়।
আহাদুন রাজধানীর পূর্ব বাড্ডার ইউসেপ হাজী সিকান্দার আলী টেকনিক্যাল স্কুল থেকে ‘জেনারেল ইলেকট্রিক্যাল ওয়ার্ক’ সাবজেক্টে এবার টেস্ট পরীক্ষা দিয়েছে। আগামী বছরের জানুয়ারিতে তাঁর এসএসসি ফাইনাল পরীক্ষা দেওয়ার কথা ছিল।
মৃত্যুর খবর পেয়ে আজ রোববার (২৮ জুলাই) নেত্রকোনার কলমাকান্দা উপজেলার শ্যামপুর গ্রামে যান এই প্রতিবেদকভ এ সময় নিহত আহাদুনের বাবা মজিবুর রহমান বলেন, ‘পরিবারে সচ্ছলতা ফেরাতে এক যুগ আগে স্ত্রী ও চার ছেলেসহ নিজের এলাকা ছেড়ে রাজধানীর মেরুল বাড্ডার বৈঠাখালী এলাকায় গিয়ে বসবাস শুরু করি। আমি নিজে ডিজেল ইঞ্জিনের মেরামতের কাজ করি। সেই সঙ্গে বাসার পাশেই একটি মুদির দোকান দিয়েছি। আহাদুন স্কুল থেকে এসে দোকানে বসতো। তার অন্য ভাইয়েরাও পালা করে দোকানটা চালাতো। সময় পেলে মাঝেমধ্যে আমিও বসতাম দোকানে।’
‘আন্দোলন চলাকালে গত বৃহস্পতিবার রাত ৮টার দিকে বাসায় সবার সঙ্গে আম খেয়েছে। পরে কোনো এক সময় বাসা থেকে বের হয়ে গেছে। সেটা আমারা বলতে পারি না। রাত ১০টার দিকে তাঁকে খোঁজাখুঁজি শুরু করি। দুই আড়াই ঘণ্টা আশপাশের সব জায়গায় খোঁজ করেও তাঁকে পাইনি। পরে রাতেই ঢামেক হাসপাতালে যাই কিন্তু কোন খোঁজ পাইনি। পরে থানায় গিয়েও কোন কোঁজ পাইনি। কোন সন্ধান না পেয়ে রাত ১টার দিকে বাসায় ফিরি। পরদিন আবার খুঁজব ভাবি। কিন্তু শুক্রবার সারাদেশে কারফিউ থাকায় আর পরিস্থিতি খারাপ থাকায় কোথাও বের হতে পারিনি।’
তিনি আরও বলেন, ‘শুক্রবার রাতে টিভিতে খবর দেখি ঢামেকে দুটি অজ্ঞাত লাশ রয়েছে। খবর দেখে শনিবার সকালে ঢামেকে খোঁজ করতে যাই। অনেক চেষ্টার পর বিকেলে ইমাজেন্সি স্টোর রুমে গিয়ে ২০-২৫টি অজ্ঞাত লাশ দেখতে পাই। সেখানে আহাদুনের লাশও ছিল। তার এক কান দিয়ে গুলি ঢুকে অপর কানে দিয়ে বের হয়ে গেছে। আরেকটি গুলি লেগেছে পায়ে। লাশের রুমে কোনো বাতাস বা ঠান্ডার ব্যবস্থা ছিল না। ফলে লাশ নরম হয়ে যাচ্ছিল। শনিবার আর লাশ বের করতে পারিনি। রোববার সকালে গিয়ে ময়নাতদন্তসহ নানা প্রক্রিয়া শেষ করে সন্ধ্যার দিকে লাশ বের করি। পরে পিকআপ ভাড়া করে লাশ নিয়ে রওনা হই গ্রামের বাড়ি নেত্রকোনার উদ্দেশে। রাত ৩টার দিকে পৌঁছি নেত্রকানার কলমাকান্দা উপজেলার শ্যামপুর গ্রামে। খবর শুনে এলাকার শত শত মানুষ ছেলেকে দেখতে ভিড় জমায়। সোমবার সকাল ১০টায় জানাযা শেষে পারিবারিক কবরস্থানে ছেলেকে দাফন করি।’
মজিবুর রহমান আরও বলেন, ‘বিচার কার কাছে চাইব, মামলাই বা কার বিরুদ্ধে করব? যত যাই করি না কেন, আমার ছেলে তো আর ফিরে আসবে না। আমার মতো এমন সন্তানহারা যেন আর কেউ না হয়— এই দোয়া করি।’
নিহত আহাদুনের চাচা আবুল হোসেন ও রফিকুল ইসলাম বলেন, ‘আহাদুন একটা শান্ত, ভদ্র ও অমায়িক ছেলে ছিল। দেশে এমন অবস্থা শুরু হয়েছে যে, ভাতিজার লাশটা খুঁজতে খুঁজতে হয়রান হতে হলো। লাশটা পর্যন্ত হিমঘরে রাখা হয়নি, রাখা হয়েছিল একটা সাধারণ রুমে। ফলে লাশ গলে নরম হয়ে গিয়েছিল। লাশ পোস্টমর্টেমে সিরিয়াল দিতে হয়েছে, গোসল করাতে সিরিয়াল দিতে হয়েছে। সব মিলিয়ে লাশটা বাড়ি পর্যন্ত নিয়ে আসতে দেড়লাখ টাকার মতো খরচ হয়েছে। এতটুকু একটা ছেলে, কার কি ক্ষতি করেছিল যে, তাঁকে দুটি গুলি করতে হয়েছে? আমরা শুধু আমাদের ভাতিজার জন্য দেয়া চাই। আর কিছু চাই না। বিচার চাইলেই বা কার কাছে চাইব? আর কারো সাথে এমন ঘটনা না ঘটুক।’

তিন দিন ধরে পদ্মার তীরের এই জেলায় সূর্যের দেখা নেই বললে চলে। ভোর থেকে সকাল, এরপর দুপুর পেরিয়েও কুয়াশার আস্তরণ কাটছে না। হিমেল বাতাস শরীর ছুঁয়ে গেলেই কাঁপুনি ধরছে। প্রতিদিন যেন শীত নতুন করে শক্তি সঞ্চয় করছে। এর সরাসরি প্রভাব পড়েছে জনজীবনে।
১৯ মিনিট আগে
মেহেরপুর জেলায় ঘন কুয়াশা ও তীব্র শীতে বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে জনজীবন। এর সঙ্গে বইছে ঝিরি ঝিরি বাতাস। সকাল থেকে সূর্যের দেখা নেই। ঘন কুয়াশায় ঢেকে গেছে সড়ক ও আশপাশের এলাকা। কনকনে ঠান্ডায় জবুথবু অবস্থায় পড়েছে মানুষ।
৩২ মিনিট আগে
রাজধানী ঢাকা আজ বুধবার সকালে সূর্য উঁকি দিলেও সারা দেশে শীতের দাপট চলছেই। তাপমাত্রাও গতকালের তুলনায় বেশ কমেছে। এর মধ্যে আজ সকালে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৭ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস ছিল গোপালগঞ্জ জেলায়।
১ ঘণ্টা আগে
সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজা আজ বাদ জোহর রাজধানীর মানিক মিয়া অ্যাভিনিউয়ে অনুষ্ঠিত হবে। জানাজাকে কেন্দ্র করে ওই এলাকায় বিপুলসংখ্যক মানুষের সমাগম হওয়ায় ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের ইন্দিরা রোডের ফার্মগেট নামার র্যাম্প সাময়িকভাবে বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী

কুয়াশার চাদরে মোড়া রাজশাহী কাঁপছে মৌসুমের সর্বনিম্ন তাপমাত্রায়। দিনের তাপমাত্রা ক্রমেই নেমে যাওয়ায় জেলার ওপর দিয়ে বয়ে যাচ্ছে মৃদু শৈত্যপ্রবাহ। তবে কনকনে শীতে ব্যাহত হচ্ছে স্বাভাবিক জীবনযাত্রা।
বুধবার সকাল সাড়ে ৬টায় রাজশাহীতে চলতি মৌসুমের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৮ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস। সে সময় বাতাসে জলীয় বাষ্পের পরিমাণ ছিল শতভাগ। ফলে শীতের অনুভূতি আরও তীব্র হয়ে ওঠে।
এদিকে তিন দিন ধরে পদ্মার তীরের এই জেলায় সূর্যের দেখা নেই বললে চলে। ভোর থেকে সকাল, এরপর দুপুর পেরিয়েও কুয়াশার আস্তরণ কাটছে না। হিমেল বাতাস শরীর ছুঁয়ে গেলেই কাঁপুনি ধরছে। প্রতিদিন যেন শীত নতুন করে শক্তি সঞ্চয় করছে। এর সরাসরি প্রভাব পড়েছে জনজীবনে।
সবচেয়ে বিপাকে পড়েছে রাজশাহীর দরিদ্র ও খেটে খাওয়া মানুষ। কাজ কমে যাওয়ায় আয় নেই। আবার শীত নিবারণের পর্যাপ্ত গরম কাপড়ও নেই। শীতবস্ত্রের অভাবে ছিন্নমূল মানুষকে কনকনে ঠান্ডার সঙ্গে লড়াই করে রাত কাটাতে হচ্ছে। কেউ কেউ বাধ্য হয়ে খড়কুটো জ্বালিয়ে শরীর গরম রাখার চেষ্টা করছেন।
রাজশাহীর চারঘাট উপজেলা থেকে ভোরে কাজের আশায় রাজশাহী নগরের তালাইমারী এলাকায় আসেন দিনমজুর নাজমুল। কিন্তু শীতের কারণে কাজের দেখা মেলেনি। তিনি বলেন, ‘আজ খুব বেশি ঠান্ডা। মানুষ ঘর থেকে বের হচ্ছে না, তাই কাজও পাওয়া যায়নি। আগে যেখানে সপ্তাহে অন্তত পাঁচ দিন কাজ মিলত, এখন এই শীতে সপ্তাহের বেশির ভাগ দিনই কাজ পাওয়া যায় না।’
রিকশাচালক জাকির আলী বলেন, ‘হুহু করে ঠান্ডা বাতাস বইছে। রিকশা চালাতে গেলে শরীর জমে আসে। যাত্রী কম, আয়ও কম। খুব কষ্টে দিন কাটছে। কয়দিন এই অবস্থা থাকবে কে জানে!’
এদিকে তীব্র শীতের প্রভাব পড়েছে নগরজীবনেও। সন্ধ্যা নামার সঙ্গে সঙ্গেই রাস্তাঘাট ফাঁকা হয়ে যাচ্ছে। কুয়াশা আর ঠান্ডার ভয়ে মানুষ দ্রুত ঘরে ফিরছে। আর সন্ধ্যা নামলেই বন্ধ হয়ে যাচ্ছে অধিকাংশ দোকানপাট। যেন পুরো শহর আগেভাগেই নিস্তব্ধ হয়ে পড়ছে।
গ্রামাঞ্চলে শীতের দাপট আরও বেশি। রাজশাহীর বানেশ্বর এলাকার বাসিন্দা তুষার আলম জানান, শহরের তুলনায় গ্রামে শীত অনেক বেশি অনুভূত হচ্ছে। খোলা মাঠ, নদী আর কুয়াশার কারণে ঠান্ডা যেন হাড়ে হাড়ে ঢুকে পড়ছে।
রাজশাহী আবহাওয়া অফিসের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা রহিদুল ইসলাম বলেন, ‘মঙ্গলবার দিবাগত রাত সোয়া ৩টার দিক থেকে শীতের তীব্রতা বাড়তে শুরু করে। বুধবার ভোরের পর থেকে কুয়াশার আধিক্য দেখা যায়। কুয়াশার কারণে ঝিরি ঝিরি বৃষ্টির মতো অনুভূতি হচ্ছে। রাজশাহীসহ উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলে এই পরিস্থিতি আরও কয়েক দিন বিরাজ করতে পারে।’

কুয়াশার চাদরে মোড়া রাজশাহী কাঁপছে মৌসুমের সর্বনিম্ন তাপমাত্রায়। দিনের তাপমাত্রা ক্রমেই নেমে যাওয়ায় জেলার ওপর দিয়ে বয়ে যাচ্ছে মৃদু শৈত্যপ্রবাহ। তবে কনকনে শীতে ব্যাহত হচ্ছে স্বাভাবিক জীবনযাত্রা।
বুধবার সকাল সাড়ে ৬টায় রাজশাহীতে চলতি মৌসুমের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৮ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস। সে সময় বাতাসে জলীয় বাষ্পের পরিমাণ ছিল শতভাগ। ফলে শীতের অনুভূতি আরও তীব্র হয়ে ওঠে।
এদিকে তিন দিন ধরে পদ্মার তীরের এই জেলায় সূর্যের দেখা নেই বললে চলে। ভোর থেকে সকাল, এরপর দুপুর পেরিয়েও কুয়াশার আস্তরণ কাটছে না। হিমেল বাতাস শরীর ছুঁয়ে গেলেই কাঁপুনি ধরছে। প্রতিদিন যেন শীত নতুন করে শক্তি সঞ্চয় করছে। এর সরাসরি প্রভাব পড়েছে জনজীবনে।
সবচেয়ে বিপাকে পড়েছে রাজশাহীর দরিদ্র ও খেটে খাওয়া মানুষ। কাজ কমে যাওয়ায় আয় নেই। আবার শীত নিবারণের পর্যাপ্ত গরম কাপড়ও নেই। শীতবস্ত্রের অভাবে ছিন্নমূল মানুষকে কনকনে ঠান্ডার সঙ্গে লড়াই করে রাত কাটাতে হচ্ছে। কেউ কেউ বাধ্য হয়ে খড়কুটো জ্বালিয়ে শরীর গরম রাখার চেষ্টা করছেন।
রাজশাহীর চারঘাট উপজেলা থেকে ভোরে কাজের আশায় রাজশাহী নগরের তালাইমারী এলাকায় আসেন দিনমজুর নাজমুল। কিন্তু শীতের কারণে কাজের দেখা মেলেনি। তিনি বলেন, ‘আজ খুব বেশি ঠান্ডা। মানুষ ঘর থেকে বের হচ্ছে না, তাই কাজও পাওয়া যায়নি। আগে যেখানে সপ্তাহে অন্তত পাঁচ দিন কাজ মিলত, এখন এই শীতে সপ্তাহের বেশির ভাগ দিনই কাজ পাওয়া যায় না।’
রিকশাচালক জাকির আলী বলেন, ‘হুহু করে ঠান্ডা বাতাস বইছে। রিকশা চালাতে গেলে শরীর জমে আসে। যাত্রী কম, আয়ও কম। খুব কষ্টে দিন কাটছে। কয়দিন এই অবস্থা থাকবে কে জানে!’
এদিকে তীব্র শীতের প্রভাব পড়েছে নগরজীবনেও। সন্ধ্যা নামার সঙ্গে সঙ্গেই রাস্তাঘাট ফাঁকা হয়ে যাচ্ছে। কুয়াশা আর ঠান্ডার ভয়ে মানুষ দ্রুত ঘরে ফিরছে। আর সন্ধ্যা নামলেই বন্ধ হয়ে যাচ্ছে অধিকাংশ দোকানপাট। যেন পুরো শহর আগেভাগেই নিস্তব্ধ হয়ে পড়ছে।
গ্রামাঞ্চলে শীতের দাপট আরও বেশি। রাজশাহীর বানেশ্বর এলাকার বাসিন্দা তুষার আলম জানান, শহরের তুলনায় গ্রামে শীত অনেক বেশি অনুভূত হচ্ছে। খোলা মাঠ, নদী আর কুয়াশার কারণে ঠান্ডা যেন হাড়ে হাড়ে ঢুকে পড়ছে।
রাজশাহী আবহাওয়া অফিসের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা রহিদুল ইসলাম বলেন, ‘মঙ্গলবার দিবাগত রাত সোয়া ৩টার দিক থেকে শীতের তীব্রতা বাড়তে শুরু করে। বুধবার ভোরের পর থেকে কুয়াশার আধিক্য দেখা যায়। কুয়াশার কারণে ঝিরি ঝিরি বৃষ্টির মতো অনুভূতি হচ্ছে। রাজশাহীসহ উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলে এই পরিস্থিতি আরও কয়েক দিন বিরাজ করতে পারে।’

পড়াশোনার পাশাপাশি নিজেদের মুদির দোকান দেখাশোনা করত মো. আহাদুন (১৮)। কোটা সংস্কার আন্দোলন চলাকালে গত ১৮ জু্লাই রাত ৮টার দিকে রাজধানীর মেরুল বাড্ডা এলাকার বৈঠাখালীতে বাসার বাইরে গিয়ে নিখোঁজ হয় সে। তারপর তাকে আর খুঁজে পাওয়া যাচ্ছিল না। রাতভর ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতাল ও থানায় খোঁজাখুঁজি করে কোথ
২৮ জুলাই ২০২৪
মেহেরপুর জেলায় ঘন কুয়াশা ও তীব্র শীতে বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে জনজীবন। এর সঙ্গে বইছে ঝিরি ঝিরি বাতাস। সকাল থেকে সূর্যের দেখা নেই। ঘন কুয়াশায় ঢেকে গেছে সড়ক ও আশপাশের এলাকা। কনকনে ঠান্ডায় জবুথবু অবস্থায় পড়েছে মানুষ।
৩২ মিনিট আগে
রাজধানী ঢাকা আজ বুধবার সকালে সূর্য উঁকি দিলেও সারা দেশে শীতের দাপট চলছেই। তাপমাত্রাও গতকালের তুলনায় বেশ কমেছে। এর মধ্যে আজ সকালে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৭ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস ছিল গোপালগঞ্জ জেলায়।
১ ঘণ্টা আগে
সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজা আজ বাদ জোহর রাজধানীর মানিক মিয়া অ্যাভিনিউয়ে অনুষ্ঠিত হবে। জানাজাকে কেন্দ্র করে ওই এলাকায় বিপুলসংখ্যক মানুষের সমাগম হওয়ায় ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের ইন্দিরা রোডের ফার্মগেট নামার র্যাম্প সাময়িকভাবে বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেগাংনী (মেহেরপুর) প্রতিনিধি

মেহেরপুর জেলায় ঘন কুয়াশা ও তীব্র শীতে বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে জনজীবন। এর সঙ্গে বইছে ঝিরি ঝিরি বাতাস। সকাল থেকে সূর্যের দেখা নেই। ঘন কুয়াশায় ঢেকে গেছে সড়ক ও আশপাশের এলাকা। কনকনে ঠান্ডায় জবুথবু অবস্থায় পড়েছে মানুষ।
কুয়াশা উপেক্ষা করেই মানুষ নিজ নিজ কাজে বের হচ্ছে। যানবাহনগুলো ধীরগতিতে কুয়াশা ভেদ করে চলাচল করছে। দিনমজুর ও খেটে খাওয়া মানুষ জীবিকার তাগিদে কাজে ছুটছেন। তবে ঘন কুয়াশার কারণে সড়ক দুর্ঘটনার আশঙ্কা করছেন স্থানীয় বাসিন্দারা। আজ সকালে তাপমাত্রা নেমে এসেছে ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াসে।
স্থানীয় বাসিন্দাদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, চারদিক এত কুয়াশায় ঢাকা যে অনেক সময় রাস্তা স্পষ্ট দেখা যায় না। এমন পরিস্থিতিতে রাস্তায় বের হতে ভয় লাগছে। এর সঙ্গে তীব্র শীত ও ঠান্ডা বাতাসে হাত-পা ঝিনঝিন করছে।
মাঠে কাজ করতে আসা শফিকুল ইসলাম বলেন, চরম শীত আর কুয়াশার মধ্যেই কাজ করতে হচ্ছে। সঙ্গে ঠান্ডা বাতাস বইছে। সবচেয়ে বেশি কষ্ট হচ্ছে শিশু ও বয়স্কদের।
আরেক শ্রমিক শিপন আলী বলেন, ‘আমরা দিনমজুর। কাজ না করলে পরিবার নিয়ে চলা কঠিন। আজ শীত খুব বেশি। হাত-পা অবশ হয়ে যাচ্ছে, কাজ করতে কষ্ট হচ্ছে।’
অটোচালক বকুল হোসেন জানান, ভোর থেকেই ঘন কুয়াশায় মাঠ ও রাস্তা ঢেকে গেছে। পেটের তাগিদে বের হতে হলেও ধীরে গাড়ি চালাতে হচ্ছে। দুই দিন ধরে সূর্যের দেখা মেলেনি।

নছিমনচালক হিরোক ইসলাম বলেন, ‘ভোরে মাছ আনতে বের হতে হয়। কুয়াশার কারণে দুর্ঘটনার ভয় বেশি। ধীরে চালালেও ভয় কাটে না। শীত আর বাতাসে হাত-পা অবশ হয়ে যাচ্ছে।’
চুয়াডাঙ্গা আবহাওয়া অফিসের পর্যবেক্ষণাগারের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. জামিনুর রহমান জানান, আজ সকাল ৯টায় তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৯৬ শতাংশ। এমন আবহাওয়া আরও দু-এক দিন থাকতে পারে। তবে দুপুরের পর আকাশ কিছুটা পরিষ্কার হতে পারে।
গাংনী উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো. ইমরান হোসেন বলেন, ঘন কুয়াশা ও শীত থাকলেও এখন পর্যন্ত মাঠের ফসলে বড় ধরনের ক্ষতির আশঙ্কা নেই। কৃষকদের সঙ্গে যোগাযোগ রেখে প্রয়োজনীয় পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে।
উল্লেখ্য, মেহেরপুর জেলায় আবহাওয়া অফিস না থাকায় পাশের জেলা চুয়াডাঙ্গার আবহাওয়া অফিসের তথ্যই মেহেরপুর জেলার তাপমাত্রা হিসেবে ধরা হয়।

মেহেরপুর জেলায় ঘন কুয়াশা ও তীব্র শীতে বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে জনজীবন। এর সঙ্গে বইছে ঝিরি ঝিরি বাতাস। সকাল থেকে সূর্যের দেখা নেই। ঘন কুয়াশায় ঢেকে গেছে সড়ক ও আশপাশের এলাকা। কনকনে ঠান্ডায় জবুথবু অবস্থায় পড়েছে মানুষ।
কুয়াশা উপেক্ষা করেই মানুষ নিজ নিজ কাজে বের হচ্ছে। যানবাহনগুলো ধীরগতিতে কুয়াশা ভেদ করে চলাচল করছে। দিনমজুর ও খেটে খাওয়া মানুষ জীবিকার তাগিদে কাজে ছুটছেন। তবে ঘন কুয়াশার কারণে সড়ক দুর্ঘটনার আশঙ্কা করছেন স্থানীয় বাসিন্দারা। আজ সকালে তাপমাত্রা নেমে এসেছে ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াসে।
স্থানীয় বাসিন্দাদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, চারদিক এত কুয়াশায় ঢাকা যে অনেক সময় রাস্তা স্পষ্ট দেখা যায় না। এমন পরিস্থিতিতে রাস্তায় বের হতে ভয় লাগছে। এর সঙ্গে তীব্র শীত ও ঠান্ডা বাতাসে হাত-পা ঝিনঝিন করছে।
মাঠে কাজ করতে আসা শফিকুল ইসলাম বলেন, চরম শীত আর কুয়াশার মধ্যেই কাজ করতে হচ্ছে। সঙ্গে ঠান্ডা বাতাস বইছে। সবচেয়ে বেশি কষ্ট হচ্ছে শিশু ও বয়স্কদের।
আরেক শ্রমিক শিপন আলী বলেন, ‘আমরা দিনমজুর। কাজ না করলে পরিবার নিয়ে চলা কঠিন। আজ শীত খুব বেশি। হাত-পা অবশ হয়ে যাচ্ছে, কাজ করতে কষ্ট হচ্ছে।’
অটোচালক বকুল হোসেন জানান, ভোর থেকেই ঘন কুয়াশায় মাঠ ও রাস্তা ঢেকে গেছে। পেটের তাগিদে বের হতে হলেও ধীরে গাড়ি চালাতে হচ্ছে। দুই দিন ধরে সূর্যের দেখা মেলেনি।

নছিমনচালক হিরোক ইসলাম বলেন, ‘ভোরে মাছ আনতে বের হতে হয়। কুয়াশার কারণে দুর্ঘটনার ভয় বেশি। ধীরে চালালেও ভয় কাটে না। শীত আর বাতাসে হাত-পা অবশ হয়ে যাচ্ছে।’
চুয়াডাঙ্গা আবহাওয়া অফিসের পর্যবেক্ষণাগারের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. জামিনুর রহমান জানান, আজ সকাল ৯টায় তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৯৬ শতাংশ। এমন আবহাওয়া আরও দু-এক দিন থাকতে পারে। তবে দুপুরের পর আকাশ কিছুটা পরিষ্কার হতে পারে।
গাংনী উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো. ইমরান হোসেন বলেন, ঘন কুয়াশা ও শীত থাকলেও এখন পর্যন্ত মাঠের ফসলে বড় ধরনের ক্ষতির আশঙ্কা নেই। কৃষকদের সঙ্গে যোগাযোগ রেখে প্রয়োজনীয় পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে।
উল্লেখ্য, মেহেরপুর জেলায় আবহাওয়া অফিস না থাকায় পাশের জেলা চুয়াডাঙ্গার আবহাওয়া অফিসের তথ্যই মেহেরপুর জেলার তাপমাত্রা হিসেবে ধরা হয়।

পড়াশোনার পাশাপাশি নিজেদের মুদির দোকান দেখাশোনা করত মো. আহাদুন (১৮)। কোটা সংস্কার আন্দোলন চলাকালে গত ১৮ জু্লাই রাত ৮টার দিকে রাজধানীর মেরুল বাড্ডা এলাকার বৈঠাখালীতে বাসার বাইরে গিয়ে নিখোঁজ হয় সে। তারপর তাকে আর খুঁজে পাওয়া যাচ্ছিল না। রাতভর ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতাল ও থানায় খোঁজাখুঁজি করে কোথ
২৮ জুলাই ২০২৪
তিন দিন ধরে পদ্মার তীরের এই জেলায় সূর্যের দেখা নেই বললে চলে। ভোর থেকে সকাল, এরপর দুপুর পেরিয়েও কুয়াশার আস্তরণ কাটছে না। হিমেল বাতাস শরীর ছুঁয়ে গেলেই কাঁপুনি ধরছে। প্রতিদিন যেন শীত নতুন করে শক্তি সঞ্চয় করছে। এর সরাসরি প্রভাব পড়েছে জনজীবনে।
১৯ মিনিট আগে
রাজধানী ঢাকা আজ বুধবার সকালে সূর্য উঁকি দিলেও সারা দেশে শীতের দাপট চলছেই। তাপমাত্রাও গতকালের তুলনায় বেশ কমেছে। এর মধ্যে আজ সকালে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৭ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস ছিল গোপালগঞ্জ জেলায়।
১ ঘণ্টা আগে
সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজা আজ বাদ জোহর রাজধানীর মানিক মিয়া অ্যাভিনিউয়ে অনুষ্ঠিত হবে। জানাজাকে কেন্দ্র করে ওই এলাকায় বিপুলসংখ্যক মানুষের সমাগম হওয়ায় ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের ইন্দিরা রোডের ফার্মগেট নামার র্যাম্প সাময়িকভাবে বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

রাজধানী ঢাকা আজ বুধবার সকালে সূর্য উঁকি দিলেও সারা দেশে শীতের দাপট চলছেই। তাপমাত্রাও গতকালের তুলনায় বেশ কমেছে। এর মধ্যে আজ সকালে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৭ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস ছিল গোপালগঞ্জ জেলায়।
আবহাওয়া অধিদপ্তর আজ সকাল ৯টার পূর্বাভাসে জানিয়েছে, মাদারীপুর, গোপালগঞ্জ, রাজশাহী, পাবনা ও সিরাজগঞ্জ জেলাসহ খুলনা, বরিশাল বিভাগের ওপর দিয়ে মৃদু থেকে মাঝারি ধানের শৈত্য প্রবাহ বয়ে যাচ্ছে। এই শৈত্যপ্রবাহ কোথাও কোথাও অব্যাহত থাকতে পারে।
পূর্বাভাসে আরও বলা হয়েছে, আজ অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ সারা দেশের আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে। মধ্যরাত থেকে সকাল পর্যন্ত সারা দেশের অনেক জায়গায় মাঝারি থেকে ঘন কুয়াশা পড়তে পারে। কোথাও কোথাও দুপুর পর্যন্ত তা অব্যাহত থাকতে পারে। ঘন কুয়াশার কারণে বিমান চলাচল, অভ্যন্তরীণ নৌ পরিবহন এবং সড়ক যোগাযোগ ব্যবস্থা সাময়িকভাবে ব্যাহত হতে পারে।
পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, সারা দেশে রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে এবং দিনের তাপমাত্রা সামান্য বাড়তে পারে। সারা দেশে কুয়াশাচ্ছন্ন আবহাওয়ার কারণে শীতের অনুভূতি বেশি হতে পারে।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, আজ সকাল ৬টায় রাজধানী ঢাকার তাপমাত্রা ছিল ১৩ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। বিভাগীয় শহরগুলোর মধ্যে রাজশাহীতে ৮ দশমিক ৪, রংপুর ও ময়মনসিংহ, সিলেটে ১২ দশমিক ৫, চট্টগ্রামে ১৩ দশমিক ২, খুলনায় ৮ দশমিক ৫ এবং বরিশালে ৯ দশমিক ১ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে।

রাজধানী ঢাকা আজ বুধবার সকালে সূর্য উঁকি দিলেও সারা দেশে শীতের দাপট চলছেই। তাপমাত্রাও গতকালের তুলনায় বেশ কমেছে। এর মধ্যে আজ সকালে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৭ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস ছিল গোপালগঞ্জ জেলায়।
আবহাওয়া অধিদপ্তর আজ সকাল ৯টার পূর্বাভাসে জানিয়েছে, মাদারীপুর, গোপালগঞ্জ, রাজশাহী, পাবনা ও সিরাজগঞ্জ জেলাসহ খুলনা, বরিশাল বিভাগের ওপর দিয়ে মৃদু থেকে মাঝারি ধানের শৈত্য প্রবাহ বয়ে যাচ্ছে। এই শৈত্যপ্রবাহ কোথাও কোথাও অব্যাহত থাকতে পারে।
পূর্বাভাসে আরও বলা হয়েছে, আজ অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ সারা দেশের আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে। মধ্যরাত থেকে সকাল পর্যন্ত সারা দেশের অনেক জায়গায় মাঝারি থেকে ঘন কুয়াশা পড়তে পারে। কোথাও কোথাও দুপুর পর্যন্ত তা অব্যাহত থাকতে পারে। ঘন কুয়াশার কারণে বিমান চলাচল, অভ্যন্তরীণ নৌ পরিবহন এবং সড়ক যোগাযোগ ব্যবস্থা সাময়িকভাবে ব্যাহত হতে পারে।
পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, সারা দেশে রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে এবং দিনের তাপমাত্রা সামান্য বাড়তে পারে। সারা দেশে কুয়াশাচ্ছন্ন আবহাওয়ার কারণে শীতের অনুভূতি বেশি হতে পারে।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, আজ সকাল ৬টায় রাজধানী ঢাকার তাপমাত্রা ছিল ১৩ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। বিভাগীয় শহরগুলোর মধ্যে রাজশাহীতে ৮ দশমিক ৪, রংপুর ও ময়মনসিংহ, সিলেটে ১২ দশমিক ৫, চট্টগ্রামে ১৩ দশমিক ২, খুলনায় ৮ দশমিক ৫ এবং বরিশালে ৯ দশমিক ১ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে।

পড়াশোনার পাশাপাশি নিজেদের মুদির দোকান দেখাশোনা করত মো. আহাদুন (১৮)। কোটা সংস্কার আন্দোলন চলাকালে গত ১৮ জু্লাই রাত ৮টার দিকে রাজধানীর মেরুল বাড্ডা এলাকার বৈঠাখালীতে বাসার বাইরে গিয়ে নিখোঁজ হয় সে। তারপর তাকে আর খুঁজে পাওয়া যাচ্ছিল না। রাতভর ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতাল ও থানায় খোঁজাখুঁজি করে কোথ
২৮ জুলাই ২০২৪
তিন দিন ধরে পদ্মার তীরের এই জেলায় সূর্যের দেখা নেই বললে চলে। ভোর থেকে সকাল, এরপর দুপুর পেরিয়েও কুয়াশার আস্তরণ কাটছে না। হিমেল বাতাস শরীর ছুঁয়ে গেলেই কাঁপুনি ধরছে। প্রতিদিন যেন শীত নতুন করে শক্তি সঞ্চয় করছে। এর সরাসরি প্রভাব পড়েছে জনজীবনে।
১৯ মিনিট আগে
মেহেরপুর জেলায় ঘন কুয়াশা ও তীব্র শীতে বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে জনজীবন। এর সঙ্গে বইছে ঝিরি ঝিরি বাতাস। সকাল থেকে সূর্যের দেখা নেই। ঘন কুয়াশায় ঢেকে গেছে সড়ক ও আশপাশের এলাকা। কনকনে ঠান্ডায় জবুথবু অবস্থায় পড়েছে মানুষ।
৩২ মিনিট আগে
সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজা আজ বাদ জোহর রাজধানীর মানিক মিয়া অ্যাভিনিউয়ে অনুষ্ঠিত হবে। জানাজাকে কেন্দ্র করে ওই এলাকায় বিপুলসংখ্যক মানুষের সমাগম হওয়ায় ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের ইন্দিরা রোডের ফার্মগেট নামার র্যাম্প সাময়িকভাবে বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজা আজ বাদ জোহর রাজধানীর মানিক মিয়া অ্যাভিনিউয়ে অনুষ্ঠিত হবে। জানাজাকে কেন্দ্র করে ওই এলাকায় বিপুলসংখ্যক মানুষের সমাগম হওয়ায় ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের ইন্দিরা রোডের ফার্মগেট নামার র্যাম্প সাময়িকভাবে বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, আজ বুধবার সকাল থেকে র্যাম্পটি বন্ধ রাখা হয়েছে এবং বেলা আনুমানিক ২টা থেকে ৩টা পর্যন্ত বন্ধ থাকতে পারে। জানাজা উপলক্ষে ওই এলাকায় যানবাহন ও মানুষের চাপ বাড়বে; তাই এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের নির্মাণ ও পরিচালনাকারী প্রতিষ্ঠান ফার্স্ট ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে (এফডিইই) কোম্পানি লিমিটেডের অপারেশন অ্যান্ড মেইনটেন্যান্স বিভাগের ব্যবস্থাপক ক্যাপ্টেন (অব.) হাসিব হাসান খান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে সকাল থেকেই এই এলাকায় ভিড় বেড়েছে। র্যাম্পের নিচে যানবাহন চলাচলের পর্যাপ্ত জায়গা না থাকায় এবং তীব্র যানজট সৃষ্টি হওয়ায় আমরা সকাল থেকেই ফার্মগেট নামার র্যাম্পটি বন্ধ করে দিয়েছি।’
হাসিব হাসান আরও বলেন, বিকল্প হিসেবে যাত্রীদের এফডিসি নামার র্যাম্প ব্যবহারের পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে। একই সঙ্গে এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের ওপরেও চালকদের জন্য প্রয়োজনীয় দিকনির্দেশনা দেওয়া হচ্ছে।
এর আগে গতকাল ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ (ডিএমপি) এক বিশেষ গণবিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে ফার্মগেট নামার র্যাম্প বন্ধ থাকার তথ্য জানিয়েছিল।

সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজা আজ বাদ জোহর রাজধানীর মানিক মিয়া অ্যাভিনিউয়ে অনুষ্ঠিত হবে। জানাজাকে কেন্দ্র করে ওই এলাকায় বিপুলসংখ্যক মানুষের সমাগম হওয়ায় ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের ইন্দিরা রোডের ফার্মগেট নামার র্যাম্প সাময়িকভাবে বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, আজ বুধবার সকাল থেকে র্যাম্পটি বন্ধ রাখা হয়েছে এবং বেলা আনুমানিক ২টা থেকে ৩টা পর্যন্ত বন্ধ থাকতে পারে। জানাজা উপলক্ষে ওই এলাকায় যানবাহন ও মানুষের চাপ বাড়বে; তাই এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের নির্মাণ ও পরিচালনাকারী প্রতিষ্ঠান ফার্স্ট ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে (এফডিইই) কোম্পানি লিমিটেডের অপারেশন অ্যান্ড মেইনটেন্যান্স বিভাগের ব্যবস্থাপক ক্যাপ্টেন (অব.) হাসিব হাসান খান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে সকাল থেকেই এই এলাকায় ভিড় বেড়েছে। র্যাম্পের নিচে যানবাহন চলাচলের পর্যাপ্ত জায়গা না থাকায় এবং তীব্র যানজট সৃষ্টি হওয়ায় আমরা সকাল থেকেই ফার্মগেট নামার র্যাম্পটি বন্ধ করে দিয়েছি।’
হাসিব হাসান আরও বলেন, বিকল্প হিসেবে যাত্রীদের এফডিসি নামার র্যাম্প ব্যবহারের পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে। একই সঙ্গে এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের ওপরেও চালকদের জন্য প্রয়োজনীয় দিকনির্দেশনা দেওয়া হচ্ছে।
এর আগে গতকাল ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ (ডিএমপি) এক বিশেষ গণবিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে ফার্মগেট নামার র্যাম্প বন্ধ থাকার তথ্য জানিয়েছিল।

পড়াশোনার পাশাপাশি নিজেদের মুদির দোকান দেখাশোনা করত মো. আহাদুন (১৮)। কোটা সংস্কার আন্দোলন চলাকালে গত ১৮ জু্লাই রাত ৮টার দিকে রাজধানীর মেরুল বাড্ডা এলাকার বৈঠাখালীতে বাসার বাইরে গিয়ে নিখোঁজ হয় সে। তারপর তাকে আর খুঁজে পাওয়া যাচ্ছিল না। রাতভর ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতাল ও থানায় খোঁজাখুঁজি করে কোথ
২৮ জুলাই ২০২৪
তিন দিন ধরে পদ্মার তীরের এই জেলায় সূর্যের দেখা নেই বললে চলে। ভোর থেকে সকাল, এরপর দুপুর পেরিয়েও কুয়াশার আস্তরণ কাটছে না। হিমেল বাতাস শরীর ছুঁয়ে গেলেই কাঁপুনি ধরছে। প্রতিদিন যেন শীত নতুন করে শক্তি সঞ্চয় করছে। এর সরাসরি প্রভাব পড়েছে জনজীবনে।
১৯ মিনিট আগে
মেহেরপুর জেলায় ঘন কুয়াশা ও তীব্র শীতে বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে জনজীবন। এর সঙ্গে বইছে ঝিরি ঝিরি বাতাস। সকাল থেকে সূর্যের দেখা নেই। ঘন কুয়াশায় ঢেকে গেছে সড়ক ও আশপাশের এলাকা। কনকনে ঠান্ডায় জবুথবু অবস্থায় পড়েছে মানুষ।
৩২ মিনিট আগে
রাজধানী ঢাকা আজ বুধবার সকালে সূর্য উঁকি দিলেও সারা দেশে শীতের দাপট চলছেই। তাপমাত্রাও গতকালের তুলনায় বেশ কমেছে। এর মধ্যে আজ সকালে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৭ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস ছিল গোপালগঞ্জ জেলায়।
১ ঘণ্টা আগে