
মৌলভীবাজারে কয়েক দিনের টানা বৃষ্টিতে ও পাহাড়ি ঢলে তিন লাখ মানুষ পানিবন্দী হয়ে পড়েছে। ধলাই ও মনু নদের ১৪ প্রতিরক্ষা বাঁধ ভেঙে গেছে। বেশ কয়েকটি সড়কে পানি ওঠায় যান চলাচল বন্ধ রয়েছে। বিপৎসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হলেও জেলার নদ–নদীর পানি কমতে শুরু করেছে।
মৌলভীবাজার পানি উন্নয়ন বোর্ড সূত্রে জানা গেছে, আজ বৃহস্পতিবার দুপুর ১২টার দিকে মনু নদের রেলওয়ে ব্রিজ পয়েন্টে পানি বিপৎসীমার ৮৫ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হয়েছে। মনু নদের চাঁদনীঘাটে বিপৎসীমার ১১৮ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হয়েছে পানি। ধলাই নদের রেলওয়ে ব্রিজ পয়েন্টে বিপৎসীমার ৩০ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে পানি প্রবাহিত হয়েছে। বিপৎসীমার ৮ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে পানি প্রবাহিত হয়েছে কুশিয়ারা নদীর শেরপুর পয়েন্টে ও জুড়ী নদীর ভবানীপুর পয়েন্টে পানি বিপৎসীমার ১৯৩ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হয়েছে। গতকাল রাতের তুলনায় নদীর পানি কমতে শুরু করেছে। বৃষ্টি না হলে পানি দ্রুত কমে যাবে।
বিভিন্ন এলাকা ঘুরে জানা গেছে, বৃষ্টি ও উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলে মনু নদের অন্তত ১০ স্থানে ও ধলাই নদের ৪ স্থানে প্রতিরক্ষা বাঁধে ভাঙন দেখা দিয়েছে। গতকাল রাতে কুলাউড়া ও রাজনগর উপজেলায় নতুন করে মনু নদের বাঁধ ভাঙন দেখা দেওয়ায় প্লাবিত হয়েছে শতাধিক গ্রাম এবং ধলাই নদের বিভিন্ন প্রতিরক্ষা বাঁধ ভেঙে যাওয়ায় কমলগঞ্জ উপজেলার বিভিন্ন স্থান প্লাবিত হয়েছে। পানিবন্দী প্রায় পাঁচ হাজার মানুষ উঠেছেন আশ্রয়কেন্দ্রে।
জেলার কমলগঞ্জ, কুলাউড়া, রাজনগর, জুড়ী, বড়লেখা ও সদর উপজেলায় বন্যায় পানিবন্দী হয়ে পড়েছেন প্রায় তিন লাখ মানুষ। ত্রাণ কার্যক্রম চালু হলেও বেশির ভাগ এলাকায় পানিবন্দী মানুষ কোনো ত্রাণ বা শুকনো খাবার পায়নি। অনেকে অনাহারে দিন কাটাচ্ছে। বন্যায় তলিয়ে গেছে আউশ ও আমন ফসলের মাঠ। বিভিন্ন সড়ক তলিয়ে যাওয়ায় যান চলাচল না থাকায় যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে মানুষ।
কুলাউড়া উপজেলার বাসিন্দা সাজিদ মিয়া বলেন, ‘গতকাল রাতে মনু নদের পানি বেড়ে যাওয়ায় আমার ঘরবাড়ি ডুবে গেছে। আমার সবকিছু শেষ হয়ে গেছে। জানি না এখন কোথায় যাব।’
জেলা ত্রাণ ও পুনর্বাসন কর্মকর্তা মো. ছাদু মিয়া জানান, বন্যার্তদের সহায়তায় ১ হাজার ৫০ টন চাল ও নগদ ২৫ লাখ টাকা বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া বিভিন্ন আশ্রয়কেন্দ্রে প্রায় ৫ হাজার মানুষ উঠেছে। আড়াই লক্ষাধিক মানুষ পানিবন্দী আছে। এই সংখ্যা আরও বাড়তে পারে।
পানি উন্নয়ন বোর্ড মৌলভীবাজারের নির্বাহী প্রকৌশলী মো. জাবেদ ইকবাল বলেন, ‘অব্যাহত বৃষ্টি ও পাহাড়ি ঢলে জেলার সব কটি নদীর পানি বৃদ্ধি পেয়ে বন্যার সৃষ্টি হয়েছে। তবে আজ সকাল থেকে নদীর পানি কিছুটা কমতে শুরু করেছে। এখনো সব কটি নদীর পানি বিপৎসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। বিভিন্ন নদীর ঝুঁকিপূর্ণ স্থানে বালুভর্তি বস্তা ফেলা হচ্ছে।’
মৌলভীবাজারের জেলা প্রশাসক উর্মি বিনতে সালাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ঝুঁকিপূর্ণ বাঁধ মেরামতের কাজ চলছে। এলাকাবাসী বাঁধ সংস্কারের কাজ করছেন। নগদ অর্থ ও ত্রাণ কার্যক্রম চালু আছে। আশ্রয়কেন্দ্রে যারা উঠেছে তাদের সবকিছু দিয়ে সহযোগিতা করা হচ্ছে।

মৌলভীবাজারে কয়েক দিনের টানা বৃষ্টিতে ও পাহাড়ি ঢলে তিন লাখ মানুষ পানিবন্দী হয়ে পড়েছে। ধলাই ও মনু নদের ১৪ প্রতিরক্ষা বাঁধ ভেঙে গেছে। বেশ কয়েকটি সড়কে পানি ওঠায় যান চলাচল বন্ধ রয়েছে। বিপৎসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হলেও জেলার নদ–নদীর পানি কমতে শুরু করেছে।
মৌলভীবাজার পানি উন্নয়ন বোর্ড সূত্রে জানা গেছে, আজ বৃহস্পতিবার দুপুর ১২টার দিকে মনু নদের রেলওয়ে ব্রিজ পয়েন্টে পানি বিপৎসীমার ৮৫ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হয়েছে। মনু নদের চাঁদনীঘাটে বিপৎসীমার ১১৮ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হয়েছে পানি। ধলাই নদের রেলওয়ে ব্রিজ পয়েন্টে বিপৎসীমার ৩০ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে পানি প্রবাহিত হয়েছে। বিপৎসীমার ৮ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে পানি প্রবাহিত হয়েছে কুশিয়ারা নদীর শেরপুর পয়েন্টে ও জুড়ী নদীর ভবানীপুর পয়েন্টে পানি বিপৎসীমার ১৯৩ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হয়েছে। গতকাল রাতের তুলনায় নদীর পানি কমতে শুরু করেছে। বৃষ্টি না হলে পানি দ্রুত কমে যাবে।
বিভিন্ন এলাকা ঘুরে জানা গেছে, বৃষ্টি ও উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলে মনু নদের অন্তত ১০ স্থানে ও ধলাই নদের ৪ স্থানে প্রতিরক্ষা বাঁধে ভাঙন দেখা দিয়েছে। গতকাল রাতে কুলাউড়া ও রাজনগর উপজেলায় নতুন করে মনু নদের বাঁধ ভাঙন দেখা দেওয়ায় প্লাবিত হয়েছে শতাধিক গ্রাম এবং ধলাই নদের বিভিন্ন প্রতিরক্ষা বাঁধ ভেঙে যাওয়ায় কমলগঞ্জ উপজেলার বিভিন্ন স্থান প্লাবিত হয়েছে। পানিবন্দী প্রায় পাঁচ হাজার মানুষ উঠেছেন আশ্রয়কেন্দ্রে।
জেলার কমলগঞ্জ, কুলাউড়া, রাজনগর, জুড়ী, বড়লেখা ও সদর উপজেলায় বন্যায় পানিবন্দী হয়ে পড়েছেন প্রায় তিন লাখ মানুষ। ত্রাণ কার্যক্রম চালু হলেও বেশির ভাগ এলাকায় পানিবন্দী মানুষ কোনো ত্রাণ বা শুকনো খাবার পায়নি। অনেকে অনাহারে দিন কাটাচ্ছে। বন্যায় তলিয়ে গেছে আউশ ও আমন ফসলের মাঠ। বিভিন্ন সড়ক তলিয়ে যাওয়ায় যান চলাচল না থাকায় যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে মানুষ।
কুলাউড়া উপজেলার বাসিন্দা সাজিদ মিয়া বলেন, ‘গতকাল রাতে মনু নদের পানি বেড়ে যাওয়ায় আমার ঘরবাড়ি ডুবে গেছে। আমার সবকিছু শেষ হয়ে গেছে। জানি না এখন কোথায় যাব।’
জেলা ত্রাণ ও পুনর্বাসন কর্মকর্তা মো. ছাদু মিয়া জানান, বন্যার্তদের সহায়তায় ১ হাজার ৫০ টন চাল ও নগদ ২৫ লাখ টাকা বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া বিভিন্ন আশ্রয়কেন্দ্রে প্রায় ৫ হাজার মানুষ উঠেছে। আড়াই লক্ষাধিক মানুষ পানিবন্দী আছে। এই সংখ্যা আরও বাড়তে পারে।
পানি উন্নয়ন বোর্ড মৌলভীবাজারের নির্বাহী প্রকৌশলী মো. জাবেদ ইকবাল বলেন, ‘অব্যাহত বৃষ্টি ও পাহাড়ি ঢলে জেলার সব কটি নদীর পানি বৃদ্ধি পেয়ে বন্যার সৃষ্টি হয়েছে। তবে আজ সকাল থেকে নদীর পানি কিছুটা কমতে শুরু করেছে। এখনো সব কটি নদীর পানি বিপৎসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। বিভিন্ন নদীর ঝুঁকিপূর্ণ স্থানে বালুভর্তি বস্তা ফেলা হচ্ছে।’
মৌলভীবাজারের জেলা প্রশাসক উর্মি বিনতে সালাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ঝুঁকিপূর্ণ বাঁধ মেরামতের কাজ চলছে। এলাকাবাসী বাঁধ সংস্কারের কাজ করছেন। নগদ অর্থ ও ত্রাণ কার্যক্রম চালু আছে। আশ্রয়কেন্দ্রে যারা উঠেছে তাদের সবকিছু দিয়ে সহযোগিতা করা হচ্ছে।

মৌলভীবাজারে কয়েক দিনের টানা বৃষ্টিতে ও পাহাড়ি ঢলে তিন লাখ মানুষ পানিবন্দী হয়ে পড়েছে। ধলাই ও মনু নদের ১৪ প্রতিরক্ষা বাঁধ ভেঙে গেছে। বেশ কয়েকটি সড়কে পানি ওঠায় যান চলাচল বন্ধ রয়েছে। বিপৎসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হলেও জেলার নদ–নদীর পানি কমতে শুরু করেছে।
মৌলভীবাজার পানি উন্নয়ন বোর্ড সূত্রে জানা গেছে, আজ বৃহস্পতিবার দুপুর ১২টার দিকে মনু নদের রেলওয়ে ব্রিজ পয়েন্টে পানি বিপৎসীমার ৮৫ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হয়েছে। মনু নদের চাঁদনীঘাটে বিপৎসীমার ১১৮ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হয়েছে পানি। ধলাই নদের রেলওয়ে ব্রিজ পয়েন্টে বিপৎসীমার ৩০ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে পানি প্রবাহিত হয়েছে। বিপৎসীমার ৮ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে পানি প্রবাহিত হয়েছে কুশিয়ারা নদীর শেরপুর পয়েন্টে ও জুড়ী নদীর ভবানীপুর পয়েন্টে পানি বিপৎসীমার ১৯৩ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হয়েছে। গতকাল রাতের তুলনায় নদীর পানি কমতে শুরু করেছে। বৃষ্টি না হলে পানি দ্রুত কমে যাবে।
বিভিন্ন এলাকা ঘুরে জানা গেছে, বৃষ্টি ও উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলে মনু নদের অন্তত ১০ স্থানে ও ধলাই নদের ৪ স্থানে প্রতিরক্ষা বাঁধে ভাঙন দেখা দিয়েছে। গতকাল রাতে কুলাউড়া ও রাজনগর উপজেলায় নতুন করে মনু নদের বাঁধ ভাঙন দেখা দেওয়ায় প্লাবিত হয়েছে শতাধিক গ্রাম এবং ধলাই নদের বিভিন্ন প্রতিরক্ষা বাঁধ ভেঙে যাওয়ায় কমলগঞ্জ উপজেলার বিভিন্ন স্থান প্লাবিত হয়েছে। পানিবন্দী প্রায় পাঁচ হাজার মানুষ উঠেছেন আশ্রয়কেন্দ্রে।
জেলার কমলগঞ্জ, কুলাউড়া, রাজনগর, জুড়ী, বড়লেখা ও সদর উপজেলায় বন্যায় পানিবন্দী হয়ে পড়েছেন প্রায় তিন লাখ মানুষ। ত্রাণ কার্যক্রম চালু হলেও বেশির ভাগ এলাকায় পানিবন্দী মানুষ কোনো ত্রাণ বা শুকনো খাবার পায়নি। অনেকে অনাহারে দিন কাটাচ্ছে। বন্যায় তলিয়ে গেছে আউশ ও আমন ফসলের মাঠ। বিভিন্ন সড়ক তলিয়ে যাওয়ায় যান চলাচল না থাকায় যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে মানুষ।
কুলাউড়া উপজেলার বাসিন্দা সাজিদ মিয়া বলেন, ‘গতকাল রাতে মনু নদের পানি বেড়ে যাওয়ায় আমার ঘরবাড়ি ডুবে গেছে। আমার সবকিছু শেষ হয়ে গেছে। জানি না এখন কোথায় যাব।’
জেলা ত্রাণ ও পুনর্বাসন কর্মকর্তা মো. ছাদু মিয়া জানান, বন্যার্তদের সহায়তায় ১ হাজার ৫০ টন চাল ও নগদ ২৫ লাখ টাকা বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া বিভিন্ন আশ্রয়কেন্দ্রে প্রায় ৫ হাজার মানুষ উঠেছে। আড়াই লক্ষাধিক মানুষ পানিবন্দী আছে। এই সংখ্যা আরও বাড়তে পারে।
পানি উন্নয়ন বোর্ড মৌলভীবাজারের নির্বাহী প্রকৌশলী মো. জাবেদ ইকবাল বলেন, ‘অব্যাহত বৃষ্টি ও পাহাড়ি ঢলে জেলার সব কটি নদীর পানি বৃদ্ধি পেয়ে বন্যার সৃষ্টি হয়েছে। তবে আজ সকাল থেকে নদীর পানি কিছুটা কমতে শুরু করেছে। এখনো সব কটি নদীর পানি বিপৎসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। বিভিন্ন নদীর ঝুঁকিপূর্ণ স্থানে বালুভর্তি বস্তা ফেলা হচ্ছে।’
মৌলভীবাজারের জেলা প্রশাসক উর্মি বিনতে সালাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ঝুঁকিপূর্ণ বাঁধ মেরামতের কাজ চলছে। এলাকাবাসী বাঁধ সংস্কারের কাজ করছেন। নগদ অর্থ ও ত্রাণ কার্যক্রম চালু আছে। আশ্রয়কেন্দ্রে যারা উঠেছে তাদের সবকিছু দিয়ে সহযোগিতা করা হচ্ছে।

মৌলভীবাজারে কয়েক দিনের টানা বৃষ্টিতে ও পাহাড়ি ঢলে তিন লাখ মানুষ পানিবন্দী হয়ে পড়েছে। ধলাই ও মনু নদের ১৪ প্রতিরক্ষা বাঁধ ভেঙে গেছে। বেশ কয়েকটি সড়কে পানি ওঠায় যান চলাচল বন্ধ রয়েছে। বিপৎসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হলেও জেলার নদ–নদীর পানি কমতে শুরু করেছে।
মৌলভীবাজার পানি উন্নয়ন বোর্ড সূত্রে জানা গেছে, আজ বৃহস্পতিবার দুপুর ১২টার দিকে মনু নদের রেলওয়ে ব্রিজ পয়েন্টে পানি বিপৎসীমার ৮৫ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হয়েছে। মনু নদের চাঁদনীঘাটে বিপৎসীমার ১১৮ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হয়েছে পানি। ধলাই নদের রেলওয়ে ব্রিজ পয়েন্টে বিপৎসীমার ৩০ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে পানি প্রবাহিত হয়েছে। বিপৎসীমার ৮ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে পানি প্রবাহিত হয়েছে কুশিয়ারা নদীর শেরপুর পয়েন্টে ও জুড়ী নদীর ভবানীপুর পয়েন্টে পানি বিপৎসীমার ১৯৩ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হয়েছে। গতকাল রাতের তুলনায় নদীর পানি কমতে শুরু করেছে। বৃষ্টি না হলে পানি দ্রুত কমে যাবে।
বিভিন্ন এলাকা ঘুরে জানা গেছে, বৃষ্টি ও উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলে মনু নদের অন্তত ১০ স্থানে ও ধলাই নদের ৪ স্থানে প্রতিরক্ষা বাঁধে ভাঙন দেখা দিয়েছে। গতকাল রাতে কুলাউড়া ও রাজনগর উপজেলায় নতুন করে মনু নদের বাঁধ ভাঙন দেখা দেওয়ায় প্লাবিত হয়েছে শতাধিক গ্রাম এবং ধলাই নদের বিভিন্ন প্রতিরক্ষা বাঁধ ভেঙে যাওয়ায় কমলগঞ্জ উপজেলার বিভিন্ন স্থান প্লাবিত হয়েছে। পানিবন্দী প্রায় পাঁচ হাজার মানুষ উঠেছেন আশ্রয়কেন্দ্রে।
জেলার কমলগঞ্জ, কুলাউড়া, রাজনগর, জুড়ী, বড়লেখা ও সদর উপজেলায় বন্যায় পানিবন্দী হয়ে পড়েছেন প্রায় তিন লাখ মানুষ। ত্রাণ কার্যক্রম চালু হলেও বেশির ভাগ এলাকায় পানিবন্দী মানুষ কোনো ত্রাণ বা শুকনো খাবার পায়নি। অনেকে অনাহারে দিন কাটাচ্ছে। বন্যায় তলিয়ে গেছে আউশ ও আমন ফসলের মাঠ। বিভিন্ন সড়ক তলিয়ে যাওয়ায় যান চলাচল না থাকায় যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে মানুষ।
কুলাউড়া উপজেলার বাসিন্দা সাজিদ মিয়া বলেন, ‘গতকাল রাতে মনু নদের পানি বেড়ে যাওয়ায় আমার ঘরবাড়ি ডুবে গেছে। আমার সবকিছু শেষ হয়ে গেছে। জানি না এখন কোথায় যাব।’
জেলা ত্রাণ ও পুনর্বাসন কর্মকর্তা মো. ছাদু মিয়া জানান, বন্যার্তদের সহায়তায় ১ হাজার ৫০ টন চাল ও নগদ ২৫ লাখ টাকা বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া বিভিন্ন আশ্রয়কেন্দ্রে প্রায় ৫ হাজার মানুষ উঠেছে। আড়াই লক্ষাধিক মানুষ পানিবন্দী আছে। এই সংখ্যা আরও বাড়তে পারে।
পানি উন্নয়ন বোর্ড মৌলভীবাজারের নির্বাহী প্রকৌশলী মো. জাবেদ ইকবাল বলেন, ‘অব্যাহত বৃষ্টি ও পাহাড়ি ঢলে জেলার সব কটি নদীর পানি বৃদ্ধি পেয়ে বন্যার সৃষ্টি হয়েছে। তবে আজ সকাল থেকে নদীর পানি কিছুটা কমতে শুরু করেছে। এখনো সব কটি নদীর পানি বিপৎসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। বিভিন্ন নদীর ঝুঁকিপূর্ণ স্থানে বালুভর্তি বস্তা ফেলা হচ্ছে।’
মৌলভীবাজারের জেলা প্রশাসক উর্মি বিনতে সালাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ঝুঁকিপূর্ণ বাঁধ মেরামতের কাজ চলছে। এলাকাবাসী বাঁধ সংস্কারের কাজ করছেন। নগদ অর্থ ও ত্রাণ কার্যক্রম চালু আছে। আশ্রয়কেন্দ্রে যারা উঠেছে তাদের সবকিছু দিয়ে সহযোগিতা করা হচ্ছে।

পুকুর শুকিয়ে গেছে। গভীর নলকূপগুলোও বিকল। উপায় না দেখে ঘরের সামনে পুকুরে বড় গর্ত খুঁড়ে রাখা হয়েছে। তারপর সেখানে জমা হওয়া পানি ব্যবহার করতে হচ্ছে। এদিকে নদীতে পানি থাকলেও তা লোনা। কেউ কেউ সেই লোনা পানি ব্যবহার করায় দেখা দিচ্ছে নানা রোগব্যাধি।
২ ঘণ্টা আগে
নওগাঁর ধামইরহাট উপজেলায় রাতের অন্ধকারে করা সড়ক সংস্কারকাজের (সিল কোট) অনিয়ম ভোরের আলোতেই ফাঁস হয়ে গেছে। সদ্য সিল কোট দেওয়া সড়কে আঙুল বোলালেই উঠে আসছে পিচ আর পাথর। গতকাল রোববার সকালে উপজেলা পরিষদ চত্বর এলাকার সড়কে এই চিত্র দেখা গেছে।
২ ঘণ্টা আগে
আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নড়াইলের দুটি সংসদীয় আসনে বিএনপি ও জামায়াতের মধ্যে হাড্ডাহাড্ডি লড়াইয়ের সম্ভাবনা রয়েছে। নড়াইল-১ আসনে বিএনপি বিশ্বাস জাহাঙ্গীর আলমকে সম্ভাব্য প্রার্থী ঘোষণা করলেও হাল ছাড়তে রাজি নন আরেক মনোনয়নপ্রত্যাশী বি এম নাগিব হোসেন। এ ছাড়া কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের একাংশের
২ ঘণ্টা আগে
যশোর-বেনাপোল মহাসড়কের পাশে গদখালী বাজার লোকারণ্য। বাইসাইকেল বা ভ্যানে করে বাহারি সব ফুল নিয়ে দাঁড়িয়ে আছেন চাষিরা। সকাল হতে হতে পাইকার ও খুচরা ব্যবসায়ীরাও হাজির। দামে মিললেই কিনে নিয়ে ছুটছেন গন্তব্যে। এমন দৃশ্য এখন নিত্যদিনের। চাষিরা জানান, বছরজুড়ে ফুলের চাষ হলেও জানুয়ারি ও ফেব্রুয়ারি মাসে ফুলের চাহি
২ ঘণ্টা আগেহাতিয়া (নোয়াখালী) প্রতিনিধি

পুকুর শুকিয়ে গেছে। গভীর নলকূপগুলোও বিকল। উপায় না দেখে ঘরের সামনে পুকুরে বড় গর্ত খুঁড়ে রাখা হয়েছে। তারপর সেখানে জমা হওয়া পানি ব্যবহার করতে হচ্ছে। এদিকে নদীতে পানি থাকলেও তা লোনা। কেউ কেউ সেই লোনা পানি ব্যবহার করায় দেখা দিচ্ছে নানা রোগব্যাধি। ফলে বাসিন্দারা নিজেদের ব্যবহারের পানিসংকটের পাশাপাশি গৃহপালিত পশু-পাখি নিয়েও চরম ভোগান্তির শিকার হচ্ছেন।
এমন পরিস্থিতি নোয়াখালীর হাতিয়া উপজেলার বিচ্ছিন্ন চরআতাউরে। এই চরে দুটি গুচ্ছগ্রাম ও একটি ব্যারাক হাউসে প্রায় চার শ লোকের বসবাস। তাদের সুবিধার্থে সরকারিভাবে দুটি বড় পুকুর খনন করা হয়। অস্বাভাবিক জোয়ারে পুকুরের পাড় ভেঙে পানি ঢুকে পড়ে। তাতে পলি জমে জমে পুকুরগুলো সমতলের মতো হয়ে গেছে। ফলে এখন আর পানি জমে না এই পুকুরগুলোতে। এ ছাড়া এখানকার বাসিন্দাদের ব্যবহারের জন্য চারটি গভীর নলকূপ স্থাপন করা হয়। এর মধ্যে তিনটি অনেক আগে থেকেই বিকল। একটি থেকে কোনোমতে খাওয়ার পানি সংগ্রহ করা যায়। কিন্তু দৈনন্দিন ব্যবহারের জন্য মানুষজনকে নদীর লোনা পানিসহ বিকল্প উৎস খুঁজতে হয়।
সরেজমিনে তরুবীথি গুচ্ছ গ্রামে গিয়ে দেখা যায়, এক গৃহিণী ঘরের সামনের গর্তে জমে থাকা ঘোলা পানিতে থালাবাসন পরিষ্কার করছেন। অল্প পানিতে ভালোভাবে পরিষ্কার হয় কি না—প্রশ্ন করলে তিনি বলেন, ‘কিছুই করার নেই। নদীর লোনা পানির চেয়ে অনেক ভালো গর্তের এই পানি। লোনা পানি ব্যবহারে শরীরে অ্যালার্জিসহ নানা রোগ দেখা দিয়েছে। এ জন্য ঘরের সামনে পুকুরের মধ্যে গর্ত তৈরি করে নিয়েছি। তা দিয়ে দৈনন্দিন গোসল, রান্নার কাজে ব্যবহারসহ বিভিন্ন প্রয়োজন মেটাতে হয়।’
গুচ্ছগ্রামের উত্তর পাড়ে বসবাস করেন লিপি রানী দাস নামের একজন। তিনি বলেন, এখন শীত মৌসুম শুরু হয়েছে। বৃষ্টি হওয়ার সম্ভাবনা নেই। কিছুদিন পর গর্তের পানি শুকিয়ে যাবে। তখন গরু-ছাগল ও নিজেদের প্রয়োজন মেটানো অনেক কঠিন হয়ে যাবে।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, শুধু লিপি, আফিয়া বা হাজেরা নয়। তরুবীথি ও ছায়াবীথি দুটি গুচ্ছ গ্রামের অনেকে নিজেদের প্রয়োজনে ঘরের সামনে গর্ত করে নিয়েছেন। সেই গর্তের পানি তাঁদের একমাত্র ভরসা।
এই বিষয়ে জানতে চাইলে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. আলাউদ্দিন বলেন, ‘আমরা ইতিমধ্যে সেখানে নতুন একটি পুকুর খননের জন্য চিন্তা করতেছি। এ ছাড়া আগের পুকুরগুলো পুনরায় খনন করা যায় কি না তাও দেখতেছি।’

পুকুর শুকিয়ে গেছে। গভীর নলকূপগুলোও বিকল। উপায় না দেখে ঘরের সামনে পুকুরে বড় গর্ত খুঁড়ে রাখা হয়েছে। তারপর সেখানে জমা হওয়া পানি ব্যবহার করতে হচ্ছে। এদিকে নদীতে পানি থাকলেও তা লোনা। কেউ কেউ সেই লোনা পানি ব্যবহার করায় দেখা দিচ্ছে নানা রোগব্যাধি। ফলে বাসিন্দারা নিজেদের ব্যবহারের পানিসংকটের পাশাপাশি গৃহপালিত পশু-পাখি নিয়েও চরম ভোগান্তির শিকার হচ্ছেন।
এমন পরিস্থিতি নোয়াখালীর হাতিয়া উপজেলার বিচ্ছিন্ন চরআতাউরে। এই চরে দুটি গুচ্ছগ্রাম ও একটি ব্যারাক হাউসে প্রায় চার শ লোকের বসবাস। তাদের সুবিধার্থে সরকারিভাবে দুটি বড় পুকুর খনন করা হয়। অস্বাভাবিক জোয়ারে পুকুরের পাড় ভেঙে পানি ঢুকে পড়ে। তাতে পলি জমে জমে পুকুরগুলো সমতলের মতো হয়ে গেছে। ফলে এখন আর পানি জমে না এই পুকুরগুলোতে। এ ছাড়া এখানকার বাসিন্দাদের ব্যবহারের জন্য চারটি গভীর নলকূপ স্থাপন করা হয়। এর মধ্যে তিনটি অনেক আগে থেকেই বিকল। একটি থেকে কোনোমতে খাওয়ার পানি সংগ্রহ করা যায়। কিন্তু দৈনন্দিন ব্যবহারের জন্য মানুষজনকে নদীর লোনা পানিসহ বিকল্প উৎস খুঁজতে হয়।
সরেজমিনে তরুবীথি গুচ্ছ গ্রামে গিয়ে দেখা যায়, এক গৃহিণী ঘরের সামনের গর্তে জমে থাকা ঘোলা পানিতে থালাবাসন পরিষ্কার করছেন। অল্প পানিতে ভালোভাবে পরিষ্কার হয় কি না—প্রশ্ন করলে তিনি বলেন, ‘কিছুই করার নেই। নদীর লোনা পানির চেয়ে অনেক ভালো গর্তের এই পানি। লোনা পানি ব্যবহারে শরীরে অ্যালার্জিসহ নানা রোগ দেখা দিয়েছে। এ জন্য ঘরের সামনে পুকুরের মধ্যে গর্ত তৈরি করে নিয়েছি। তা দিয়ে দৈনন্দিন গোসল, রান্নার কাজে ব্যবহারসহ বিভিন্ন প্রয়োজন মেটাতে হয়।’
গুচ্ছগ্রামের উত্তর পাড়ে বসবাস করেন লিপি রানী দাস নামের একজন। তিনি বলেন, এখন শীত মৌসুম শুরু হয়েছে। বৃষ্টি হওয়ার সম্ভাবনা নেই। কিছুদিন পর গর্তের পানি শুকিয়ে যাবে। তখন গরু-ছাগল ও নিজেদের প্রয়োজন মেটানো অনেক কঠিন হয়ে যাবে।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, শুধু লিপি, আফিয়া বা হাজেরা নয়। তরুবীথি ও ছায়াবীথি দুটি গুচ্ছ গ্রামের অনেকে নিজেদের প্রয়োজনে ঘরের সামনে গর্ত করে নিয়েছেন। সেই গর্তের পানি তাঁদের একমাত্র ভরসা।
এই বিষয়ে জানতে চাইলে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. আলাউদ্দিন বলেন, ‘আমরা ইতিমধ্যে সেখানে নতুন একটি পুকুর খননের জন্য চিন্তা করতেছি। এ ছাড়া আগের পুকুরগুলো পুনরায় খনন করা যায় কি না তাও দেখতেছি।’

মৌলভীবাজারে কয়েক দিনের টানা বৃষ্টিতে ও পাহাড়ি ঢলে তিন লাখ মানুষ পানিবন্দী হয়ে পড়েছে। ধলাই ও মনু নদের ১৪ প্রতিরক্ষা বাঁধ ভেঙে গেছে। বেশ কয়েকটি সড়কে পানি ওঠায় যান চলাচল বন্ধ রয়েছে। বিপৎসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হলেও জেলার নদ–নদীর পানি কমতে শুরু করেছে।
২২ আগস্ট ২০২৪
নওগাঁর ধামইরহাট উপজেলায় রাতের অন্ধকারে করা সড়ক সংস্কারকাজের (সিল কোট) অনিয়ম ভোরের আলোতেই ফাঁস হয়ে গেছে। সদ্য সিল কোট দেওয়া সড়কে আঙুল বোলালেই উঠে আসছে পিচ আর পাথর। গতকাল রোববার সকালে উপজেলা পরিষদ চত্বর এলাকার সড়কে এই চিত্র দেখা গেছে।
২ ঘণ্টা আগে
আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নড়াইলের দুটি সংসদীয় আসনে বিএনপি ও জামায়াতের মধ্যে হাড্ডাহাড্ডি লড়াইয়ের সম্ভাবনা রয়েছে। নড়াইল-১ আসনে বিএনপি বিশ্বাস জাহাঙ্গীর আলমকে সম্ভাব্য প্রার্থী ঘোষণা করলেও হাল ছাড়তে রাজি নন আরেক মনোনয়নপ্রত্যাশী বি এম নাগিব হোসেন। এ ছাড়া কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের একাংশের
২ ঘণ্টা আগে
যশোর-বেনাপোল মহাসড়কের পাশে গদখালী বাজার লোকারণ্য। বাইসাইকেল বা ভ্যানে করে বাহারি সব ফুল নিয়ে দাঁড়িয়ে আছেন চাষিরা। সকাল হতে হতে পাইকার ও খুচরা ব্যবসায়ীরাও হাজির। দামে মিললেই কিনে নিয়ে ছুটছেন গন্তব্যে। এমন দৃশ্য এখন নিত্যদিনের। চাষিরা জানান, বছরজুড়ে ফুলের চাষ হলেও জানুয়ারি ও ফেব্রুয়ারি মাসে ফুলের চাহি
২ ঘণ্টা আগেসড়ক সংস্কারে অনিয়ম
নূরুন্নবী ফারুকী, ধামইরহাট (নওগাঁ)

নওগাঁর ধামইরহাট উপজেলায় রাতের অন্ধকারে করা সড়ক সংস্কারকাজের (সিল কোট) অনিয়ম ভোরের আলোতেই ফাঁস হয়ে গেছে। সদ্য সিল কোট দেওয়া সড়কে আঙুল বোলালেই উঠে আসছে পিচ আর পাথর। গতকাল রোববার সকালে উপজেলা পরিষদ চত্বর এলাকার সড়কে এই চিত্র দেখা গেছে।
সড়ক সংস্কারে দুর্নীতি ও অনিয়মের অভিযোগ উঠেছে সাবেক পৌর প্রশাসক ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) শাহরিয়ার রহমান এবং ঠিকাদার, পৌর বিএনপির সভাপতি শহিদুর রহমানের বিরুদ্ধে। এসব অনিয়মে এলাকাবাসীর মধ্যে ক্ষোভ দেখা দিয়েছে।
জানা গেছে, সাবেক পৌর প্রশাসক ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) শাহরিয়ার রহমান গত শুক্রবার ধামইরহাট থেকে বদলি হন। তার আগের দিন (বৃহস্পতিবার) রাতে তড়িঘড়ি করে যেনতেনভাবে সড়ক সংস্কারকাজ করেন ঠিকাদার। অভিযোগ রয়েছে, বদলি হওয়ার আগে অনেকটা ‘জোর করে’ প্রকল্প নিয়ে ঠিকাদারকে দিয়ে কাজটি করান পৌর প্রশাসক শাহরিয়ার রহমান।
পৌরসভা সূত্রে জানা গেছে, ২০২৫-২৬ অর্থবছরে পৌরসভার অধীনে রিকোয়েস্ট ফর কোটেশন (আরএফকিউ) টেন্ডারের মধ্য দিয়ে ৯ লাখ ৯৯ হাজার টাকা ব্যয়ে উপজেলা পরিষদ চত্বরের ৩৯৫ মিটার সড়ক সংস্কারের কাজ পায় ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান শহিদুর ট্রেডার্স। তবে অতিরিক্ত আরও ৪৫৬ মিটার সড়ক সিল কোট করে প্রতিষ্ঠানটি।
সরেজমিনে দেখা গেছে, উপজেলা পরিষদ চত্বর এলাকায় সদ্য সংস্কার করা সড়কে আঙুল বা পা দিয়ে সামান্য ঘষা দিলেই পিচসহ পাথর উঠে আসছে। স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ, কাজের মান অত্যন্ত নিম্নমানের। এমনটি রোলারও নিয়মমাফিক ব্যবহার করা হয়নি। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কয়েকজন প্রত্যক্ষদর্শী বলেন, অনিয়ম ও দুর্নীতির পেছনে ঠিকাদার শহিদুর রহমান, সাবেক ইউএনও এবং কয়েকজন প্রভাবশালী জড়িত। তদন্ত হলে সবকিছু বের হয়ে আসবে।
অভিযোগের বিষয়ে জানতে চাইলে ঠিকাদার ও পৌর বিএনপির সভাপতি শহিদুর রহমান বলেন, ‘আমার লাইসেন্স ব্যবহার করে কাজ করা হয়েছে ঠিক। তবে কোনো অনিয়ম বা দুর্নীতির সঙ্গে আমার সম্পৃক্ততা নেই।’
এ বিষয়ে পৌরসভার সহকারী প্রকৌশলী সজল কুমার অনিয়মের বিষয়টি স্বীকার করে বলেন, গত বৃহস্পতিবার তৎকালীন ইউএনও শাহরিয়ার রহমান অনেকটা জোর করে ৪৫৬ মিটার সিল কোট সড়ক নির্মাণকাজের দায়িত্ব নেন। সেদিন ছুটি থাকায় এবং রাতের অন্ধকারে কাজ হওয়ায় পৌরসভা তা তদারকি করতে পারেনি। বিষয়টি নিয়ে তদন্ত করা হচ্ছে বলে জানান তিনি।
জানতে চাইলে উপজেলা বিএনপির সভাপতি এম এ ওয়াদুদ বলেন, পৌর বিএনপির সভাপতি শহিদুরের বিরুদ্ধে কিছু লোক অপপ্রচার চালাচ্ছে। এমন ঘটনার কোনো সত্যতা নেই। সত্যতা প্রমাণিত হলে সাংগঠনিকভাবে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। এদিকে বদলির কারণে পৌর প্রশাসক ও ইউএনও শাহরিয়ার রহমানের বক্তব্য নেওয়া সম্ভব হয়নি।

নওগাঁর ধামইরহাট উপজেলায় রাতের অন্ধকারে করা সড়ক সংস্কারকাজের (সিল কোট) অনিয়ম ভোরের আলোতেই ফাঁস হয়ে গেছে। সদ্য সিল কোট দেওয়া সড়কে আঙুল বোলালেই উঠে আসছে পিচ আর পাথর। গতকাল রোববার সকালে উপজেলা পরিষদ চত্বর এলাকার সড়কে এই চিত্র দেখা গেছে।
সড়ক সংস্কারে দুর্নীতি ও অনিয়মের অভিযোগ উঠেছে সাবেক পৌর প্রশাসক ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) শাহরিয়ার রহমান এবং ঠিকাদার, পৌর বিএনপির সভাপতি শহিদুর রহমানের বিরুদ্ধে। এসব অনিয়মে এলাকাবাসীর মধ্যে ক্ষোভ দেখা দিয়েছে।
জানা গেছে, সাবেক পৌর প্রশাসক ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) শাহরিয়ার রহমান গত শুক্রবার ধামইরহাট থেকে বদলি হন। তার আগের দিন (বৃহস্পতিবার) রাতে তড়িঘড়ি করে যেনতেনভাবে সড়ক সংস্কারকাজ করেন ঠিকাদার। অভিযোগ রয়েছে, বদলি হওয়ার আগে অনেকটা ‘জোর করে’ প্রকল্প নিয়ে ঠিকাদারকে দিয়ে কাজটি করান পৌর প্রশাসক শাহরিয়ার রহমান।
পৌরসভা সূত্রে জানা গেছে, ২০২৫-২৬ অর্থবছরে পৌরসভার অধীনে রিকোয়েস্ট ফর কোটেশন (আরএফকিউ) টেন্ডারের মধ্য দিয়ে ৯ লাখ ৯৯ হাজার টাকা ব্যয়ে উপজেলা পরিষদ চত্বরের ৩৯৫ মিটার সড়ক সংস্কারের কাজ পায় ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান শহিদুর ট্রেডার্স। তবে অতিরিক্ত আরও ৪৫৬ মিটার সড়ক সিল কোট করে প্রতিষ্ঠানটি।
সরেজমিনে দেখা গেছে, উপজেলা পরিষদ চত্বর এলাকায় সদ্য সংস্কার করা সড়কে আঙুল বা পা দিয়ে সামান্য ঘষা দিলেই পিচসহ পাথর উঠে আসছে। স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ, কাজের মান অত্যন্ত নিম্নমানের। এমনটি রোলারও নিয়মমাফিক ব্যবহার করা হয়নি। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কয়েকজন প্রত্যক্ষদর্শী বলেন, অনিয়ম ও দুর্নীতির পেছনে ঠিকাদার শহিদুর রহমান, সাবেক ইউএনও এবং কয়েকজন প্রভাবশালী জড়িত। তদন্ত হলে সবকিছু বের হয়ে আসবে।
অভিযোগের বিষয়ে জানতে চাইলে ঠিকাদার ও পৌর বিএনপির সভাপতি শহিদুর রহমান বলেন, ‘আমার লাইসেন্স ব্যবহার করে কাজ করা হয়েছে ঠিক। তবে কোনো অনিয়ম বা দুর্নীতির সঙ্গে আমার সম্পৃক্ততা নেই।’
এ বিষয়ে পৌরসভার সহকারী প্রকৌশলী সজল কুমার অনিয়মের বিষয়টি স্বীকার করে বলেন, গত বৃহস্পতিবার তৎকালীন ইউএনও শাহরিয়ার রহমান অনেকটা জোর করে ৪৫৬ মিটার সিল কোট সড়ক নির্মাণকাজের দায়িত্ব নেন। সেদিন ছুটি থাকায় এবং রাতের অন্ধকারে কাজ হওয়ায় পৌরসভা তা তদারকি করতে পারেনি। বিষয়টি নিয়ে তদন্ত করা হচ্ছে বলে জানান তিনি।
জানতে চাইলে উপজেলা বিএনপির সভাপতি এম এ ওয়াদুদ বলেন, পৌর বিএনপির সভাপতি শহিদুরের বিরুদ্ধে কিছু লোক অপপ্রচার চালাচ্ছে। এমন ঘটনার কোনো সত্যতা নেই। সত্যতা প্রমাণিত হলে সাংগঠনিকভাবে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। এদিকে বদলির কারণে পৌর প্রশাসক ও ইউএনও শাহরিয়ার রহমানের বক্তব্য নেওয়া সম্ভব হয়নি।

মৌলভীবাজারে কয়েক দিনের টানা বৃষ্টিতে ও পাহাড়ি ঢলে তিন লাখ মানুষ পানিবন্দী হয়ে পড়েছে। ধলাই ও মনু নদের ১৪ প্রতিরক্ষা বাঁধ ভেঙে গেছে। বেশ কয়েকটি সড়কে পানি ওঠায় যান চলাচল বন্ধ রয়েছে। বিপৎসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হলেও জেলার নদ–নদীর পানি কমতে শুরু করেছে।
২২ আগস্ট ২০২৪
পুকুর শুকিয়ে গেছে। গভীর নলকূপগুলোও বিকল। উপায় না দেখে ঘরের সামনে পুকুরে বড় গর্ত খুঁড়ে রাখা হয়েছে। তারপর সেখানে জমা হওয়া পানি ব্যবহার করতে হচ্ছে। এদিকে নদীতে পানি থাকলেও তা লোনা। কেউ কেউ সেই লোনা পানি ব্যবহার করায় দেখা দিচ্ছে নানা রোগব্যাধি।
২ ঘণ্টা আগে
আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নড়াইলের দুটি সংসদীয় আসনে বিএনপি ও জামায়াতের মধ্যে হাড্ডাহাড্ডি লড়াইয়ের সম্ভাবনা রয়েছে। নড়াইল-১ আসনে বিএনপি বিশ্বাস জাহাঙ্গীর আলমকে সম্ভাব্য প্রার্থী ঘোষণা করলেও হাল ছাড়তে রাজি নন আরেক মনোনয়নপ্রত্যাশী বি এম নাগিব হোসেন। এ ছাড়া কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের একাংশের
২ ঘণ্টা আগে
যশোর-বেনাপোল মহাসড়কের পাশে গদখালী বাজার লোকারণ্য। বাইসাইকেল বা ভ্যানে করে বাহারি সব ফুল নিয়ে দাঁড়িয়ে আছেন চাষিরা। সকাল হতে হতে পাইকার ও খুচরা ব্যবসায়ীরাও হাজির। দামে মিললেই কিনে নিয়ে ছুটছেন গন্তব্যে। এমন দৃশ্য এখন নিত্যদিনের। চাষিরা জানান, বছরজুড়ে ফুলের চাষ হলেও জানুয়ারি ও ফেব্রুয়ারি মাসে ফুলের চাহি
২ ঘণ্টা আগেনড়াইল প্রতিনিধি

আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নড়াইলের দুটি সংসদীয় আসনে বিএনপি ও জামায়াতের মধ্যে হাড্ডাহাড্ডি লড়াইয়ের সম্ভাবনা রয়েছে। নড়াইল-১ আসনে বিএনপি বিশ্বাস জাহাঙ্গীর আলমকে সম্ভাব্য প্রার্থী ঘোষণা করলেও হাল ছাড়তে রাজি নন আরেক মনোনয়নপ্রত্যাশী বি এম নাগিব হোসেন। এ ছাড়া কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের একাংশের ভোট পেতে পারেন স্বতন্ত্র প্রার্থী এস এম সাজ্জাদ হোসেন। নড়াইল-২ আসনে বিএনপির মো. মনিরুল ইসলাম এবং জামায়াতের আতাউর রহমান বাচ্চু; দুজনেই জয়ের ব্যাপারে আশাবাদী।
নড়াইল-১ (সদরের একাংশ ও কালিয়া) আসনে বিএনপির সম্ভাব্য প্রার্থী দলের জেলা সভাপতি বিশ্বাস জাহাঙ্গীর আলম। এখানে বিএনপির আরেক মনোনয়নপ্রত্যাশী ছিলেন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক শিক্ষক বি এম নাগিব হোসেন। তিনিও হাল ছাড়তে রাজি নন। জামায়াতের সম্ভাব্য প্রার্থী দলের জেলা সেক্রেটারি ওবায়দুল্লাহ কায়সার। ইসলামী আন্দোলনের প্রার্থী হতে পারেন আব্দুল আজিজ। স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে নির্বাচনে অংশগ্রহণের ঘোষণা দিয়েছেন বীর মুক্তিযোদ্ধা লেফটেন্যান্ট কর্নেল (অব.) এস এম সাজ্জাদ হোসেন। তিনি কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের একাংশের ভোট পেতে পারেন। জাহাঙ্গীর আলম বলেন, ‘নির্বাচনী এলাকায় নিয়মিত মিছিল, সমাবেশসহ গণসংযোগ করছি। ভোটারদের কাছ থেকে ভালো সাড়া পাচ্ছি।’ ওবায়দুল্লাহ কায়সার বলেন, ‘আমাদের নীতি ও আদর্শের প্রতি জনগণ ব্যাপকভাবে সাড়া দিচ্ছে। নির্বাচিত হলে সন্ত্রাস, দুর্নীতি ও মাদকমুক্ত কালিয়া গড়ব।’
নড়াইল-২ (লোহাগড়া-সদরের একাংশ) আসনে বিএনপির সম্ভাব্য প্রার্থী দলের জেলা সেক্রেটারি মো. মনিরুল ইসলাম। জামায়াতের সম্ভাব্য প্রার্থী জেলা আমির অ্যাডভোকেট আতাউর রহমান বাচ্চু। ইসলামী আন্দোলনের প্রার্থী হতে পারেন তাজুল ইসলাম। গণঅধিকার পরিষদের সম্ভাব্য প্রার্থী নুর ইসলাম।
আতাউর রহমান বাচ্চু বলেন, ‘আমরা একটি মানবিক বাংলাদেশ গড়ার প্রত্যয় নিয়ে কাজ করছি। আপামর জনসাধারণের কাছে যাচ্ছি, তাদের কাছ থেকে ব্যাপক সাড়া পাচ্ছি।’ মো. মনিরুল ইসলাম বলেন, ‘দল করতে গিয়ে হামলা-মামলার শিকার হয়েছি। কারাবরণ করেছি। বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের ৩১ দফা বাস্তবায়নে মাঠে-ময়দানে কাজ করছি।’ তাজুল ইসলাম বলেন, ‘নেতা-কর্মীদের সঙ্গে নিয়ে নিয়মিত সভা-সমাবেশ ও গণসংযোগ চালিয়ে যাচ্ছি।’

আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নড়াইলের দুটি সংসদীয় আসনে বিএনপি ও জামায়াতের মধ্যে হাড্ডাহাড্ডি লড়াইয়ের সম্ভাবনা রয়েছে। নড়াইল-১ আসনে বিএনপি বিশ্বাস জাহাঙ্গীর আলমকে সম্ভাব্য প্রার্থী ঘোষণা করলেও হাল ছাড়তে রাজি নন আরেক মনোনয়নপ্রত্যাশী বি এম নাগিব হোসেন। এ ছাড়া কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের একাংশের ভোট পেতে পারেন স্বতন্ত্র প্রার্থী এস এম সাজ্জাদ হোসেন। নড়াইল-২ আসনে বিএনপির মো. মনিরুল ইসলাম এবং জামায়াতের আতাউর রহমান বাচ্চু; দুজনেই জয়ের ব্যাপারে আশাবাদী।
নড়াইল-১ (সদরের একাংশ ও কালিয়া) আসনে বিএনপির সম্ভাব্য প্রার্থী দলের জেলা সভাপতি বিশ্বাস জাহাঙ্গীর আলম। এখানে বিএনপির আরেক মনোনয়নপ্রত্যাশী ছিলেন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক শিক্ষক বি এম নাগিব হোসেন। তিনিও হাল ছাড়তে রাজি নন। জামায়াতের সম্ভাব্য প্রার্থী দলের জেলা সেক্রেটারি ওবায়দুল্লাহ কায়সার। ইসলামী আন্দোলনের প্রার্থী হতে পারেন আব্দুল আজিজ। স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে নির্বাচনে অংশগ্রহণের ঘোষণা দিয়েছেন বীর মুক্তিযোদ্ধা লেফটেন্যান্ট কর্নেল (অব.) এস এম সাজ্জাদ হোসেন। তিনি কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের একাংশের ভোট পেতে পারেন। জাহাঙ্গীর আলম বলেন, ‘নির্বাচনী এলাকায় নিয়মিত মিছিল, সমাবেশসহ গণসংযোগ করছি। ভোটারদের কাছ থেকে ভালো সাড়া পাচ্ছি।’ ওবায়দুল্লাহ কায়সার বলেন, ‘আমাদের নীতি ও আদর্শের প্রতি জনগণ ব্যাপকভাবে সাড়া দিচ্ছে। নির্বাচিত হলে সন্ত্রাস, দুর্নীতি ও মাদকমুক্ত কালিয়া গড়ব।’
নড়াইল-২ (লোহাগড়া-সদরের একাংশ) আসনে বিএনপির সম্ভাব্য প্রার্থী দলের জেলা সেক্রেটারি মো. মনিরুল ইসলাম। জামায়াতের সম্ভাব্য প্রার্থী জেলা আমির অ্যাডভোকেট আতাউর রহমান বাচ্চু। ইসলামী আন্দোলনের প্রার্থী হতে পারেন তাজুল ইসলাম। গণঅধিকার পরিষদের সম্ভাব্য প্রার্থী নুর ইসলাম।
আতাউর রহমান বাচ্চু বলেন, ‘আমরা একটি মানবিক বাংলাদেশ গড়ার প্রত্যয় নিয়ে কাজ করছি। আপামর জনসাধারণের কাছে যাচ্ছি, তাদের কাছ থেকে ব্যাপক সাড়া পাচ্ছি।’ মো. মনিরুল ইসলাম বলেন, ‘দল করতে গিয়ে হামলা-মামলার শিকার হয়েছি। কারাবরণ করেছি। বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের ৩১ দফা বাস্তবায়নে মাঠে-ময়দানে কাজ করছি।’ তাজুল ইসলাম বলেন, ‘নেতা-কর্মীদের সঙ্গে নিয়ে নিয়মিত সভা-সমাবেশ ও গণসংযোগ চালিয়ে যাচ্ছি।’

মৌলভীবাজারে কয়েক দিনের টানা বৃষ্টিতে ও পাহাড়ি ঢলে তিন লাখ মানুষ পানিবন্দী হয়ে পড়েছে। ধলাই ও মনু নদের ১৪ প্রতিরক্ষা বাঁধ ভেঙে গেছে। বেশ কয়েকটি সড়কে পানি ওঠায় যান চলাচল বন্ধ রয়েছে। বিপৎসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হলেও জেলার নদ–নদীর পানি কমতে শুরু করেছে।
২২ আগস্ট ২০২৪
পুকুর শুকিয়ে গেছে। গভীর নলকূপগুলোও বিকল। উপায় না দেখে ঘরের সামনে পুকুরে বড় গর্ত খুঁড়ে রাখা হয়েছে। তারপর সেখানে জমা হওয়া পানি ব্যবহার করতে হচ্ছে। এদিকে নদীতে পানি থাকলেও তা লোনা। কেউ কেউ সেই লোনা পানি ব্যবহার করায় দেখা দিচ্ছে নানা রোগব্যাধি।
২ ঘণ্টা আগে
নওগাঁর ধামইরহাট উপজেলায় রাতের অন্ধকারে করা সড়ক সংস্কারকাজের (সিল কোট) অনিয়ম ভোরের আলোতেই ফাঁস হয়ে গেছে। সদ্য সিল কোট দেওয়া সড়কে আঙুল বোলালেই উঠে আসছে পিচ আর পাথর। গতকাল রোববার সকালে উপজেলা পরিষদ চত্বর এলাকার সড়কে এই চিত্র দেখা গেছে।
২ ঘণ্টা আগে
যশোর-বেনাপোল মহাসড়কের পাশে গদখালী বাজার লোকারণ্য। বাইসাইকেল বা ভ্যানে করে বাহারি সব ফুল নিয়ে দাঁড়িয়ে আছেন চাষিরা। সকাল হতে হতে পাইকার ও খুচরা ব্যবসায়ীরাও হাজির। দামে মিললেই কিনে নিয়ে ছুটছেন গন্তব্যে। এমন দৃশ্য এখন নিত্যদিনের। চাষিরা জানান, বছরজুড়ে ফুলের চাষ হলেও জানুয়ারি ও ফেব্রুয়ারি মাসে ফুলের চাহি
২ ঘণ্টা আগেজাহিদ হাসান, যশোর

যশোর-বেনাপোল মহাসড়কের পাশে গদখালী বাজার লোকারণ্য। বাইসাইকেল বা ভ্যানে করে বাহারি সব ফুল নিয়ে দাঁড়িয়ে আছেন চাষিরা। সকাল হতে হতে পাইকার ও খুচরা ব্যবসায়ীরাও হাজির। দামে মিললেই কিনে নিয়ে ছুটছেন গন্তব্যে। এমন দৃশ্য এখন নিত্যদিনের। চাষিরা জানান, বছরজুড়ে ফুলের চাষ হলেও জানুয়ারি ও ফেব্রুয়ারি মাসে ফুলের চাহিদা বেশি থাকে। তবে ফেব্রুয়ারিতে ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন এবং পরবর্তী রাজনৈতিক পরিস্থিতি কেমন থাকবে, এ নিয়ে ভাবনায় রয়েছেন তাঁরা।
বছরে ৫০০ থেকে ৬০০ কোটি টাকার ফুল হাতবদল হয় এ বাজারে। চলতি বছর অতিবৃষ্টির কারণে দেরিতে চাষাবাদ শুরু হলেও চাষিদের নিবিড় পরিচর্যায় মাঠে মাঠে এখন শোভা পাচ্ছে গাঁদা, চন্দ্রমল্লিকা, গোলাপ, জারবেরা, গ্লাডিওলাসসহ নানা ধরনের ফুল। গাছে গাঁদা ফুল ধরে রাখতে চলছে ভিটামিন ও বালাইনাশক স্প্রে। এর মধ্যে বাড়তে শুরু করেছে সব ধরনের ফুলের দামও। বিজয় দিবসের আগে এ দাম আরও বাড়বে বলে আশা চাষিদের।
গদখালীর ফুলচাষি ইসমাইল হোসেন বলেন, ‘প্রতিবছর আমরা শীতের মৌসুমের বিশেষ দিবসগুলো ঘিরে ব্যাপক প্রস্তুতি নিয়ে থাকি। চাহিদা অনুযায়ী সরবরাহের জন্য চাষিরা কয়েক মাস আগে থেকে খেত পরিচর্যায় ব্যস্ত হয়ে পড়েন। এবারও আমাদের প্রস্তুতি রয়েছে। কিন্তু মৌসুমের শুরুতে ফুলের দাম কম হলেও বিশেষ দিবসগুলোতে দাম বাড়বে বলে আশা রয়েছে। দেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতির ওপর নির্ভর করছে ফুলের বাজার।’
গদখালী মোকামে ফুল বিক্রি করতে আসা চাষি সাইফুল ইসলাম বলেন, ‘শীতকালে ফুলের উৎপাদন ও বিক্রি বাড়ে। এ বছরও আমরা ফুল বিক্রির প্রস্তুতি নিয়েছি। আজকে বাজারে প্রতিটি গোলাপ বিক্রি হয়েছে সর্বোচ্চ তিন টাকা। বর্তমানে বাজারে গোলাপ ও গাঁদার দাম সবচেয়ে কম। আশা করছি, বিজয় দিবস উপলক্ষে সব ধরনের ফুলের দাম বাড়বে। দেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতির ওপর নির্ভর করছে ফুলের বাজার। দেশের পরিবেশ স্থিতিশীল থাকলে ফুলের বাজার চাঙা হবে।’
বৃহস্পতিবার গদখালী বাজারে প্রতিটি গোলাপ বিক্রি হয়েছে ৩-৪ টাকা, রজনীগন্ধা ৮-১৫ টাকা, জারবেরা ৮-১০ টাকা, গাঁদা প্রতি হাজার ১০০ টাকা। গ্লাডিওলাস ৬-৮ টাকা, জারবেরা ৭-৮ টাকা, চন্দ্রমল্লিকা ২-৩ টাকা। কৃষকেরা জানান, এখন গোলাপ ও রজনীগন্ধা ছাড়া সব ফুলের দাম ঊর্ধ্বমুখী। আগামী সপ্তাহ থেকে এই দুটি ফুলের দামও বাড়বে বলে জানান তাঁরা।
ঝিকরগাছার কুলিয়া গ্রামের চাষি আরিজুল ইসলাম বলেন, ‘এক বিঘা জমিতে রজনীগন্ধা চাষ করেছি। প্রায় ৬০ হাজার টাকা খরচ হয়েছে। এরই মধ্যে প্রায় দুই লাখ টাকার ফুল বিক্রি করেছি। আশা করছি, আরও প্রায় তিন লাখ টাকার ফুল বিক্রি হবে। মৌসুমের শুরুতে ফুলের দাম ভালো পাচ্ছি। বর্তমানে ১০-১২ টাকা দরে প্রতিটি রজনীগন্ধার স্টিক বিক্রি করলেও এ মৌসুমে সর্বোচ্চ ২১ টাকা দরেও রজনীগন্ধা বিক্রি করেছি।’
পটুয়াপাড়া গ্রামের চাষি তৈয়ব আলী বলেন, ‘এক বিঘা জমিতে গোপাল চাষে ২০ হাজার টাকা খরচ হয়েছে। গোলাপ ফুলের উৎপাদন বেশি। বাজারে গোলাপের সরবরাহ বেশি হওয়ায় দাম কমেছে। গাঁদা ফুলের দামেও ধস নেমেছে। আশা করছি, বিজয় দিবসের আগে আবার ফুলের দাম বাড়বে। এই মৌসুমে দেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতি ও আবহাওয়া অনুকূলে থাকলে লাভবান হতে পারব।’
ফুল চাষ ও বিপণনের সঙ্গে সংশ্লিষ্টরা জানান, প্রতিবছর বিজয় দিবস, ২৫ ডিসেম্বর ক্রিসমাস ডে, খ্রিষ্টীয় নববর্ষ, ১৩ ফেব্রুয়ারি বসন্তবরণ উৎসব, পরদিন ১৪ ফেব্রুয়ারি ভ্যালেন্টাইন ডে, ২১ ফেব্রুয়ারি আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস, ২৬ মার্চ স্বাধীনতা দিবসসহ বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি অনুষ্ঠান উপলক্ষে ফুল বিক্রির লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়।
এ বছরও ৫০০ কোটি টাকার ফুল বিক্রির লক্ষ্য রয়েছে বলে জানিয়েছেন যশোর ফুল উৎপাদন ও বিপণন সমবায় সমিতির সভাপতি আব্দুর রহিম। তিনি বলেন, ‘দেশের পরিস্থিতি স্বাভাবিক না থাকলে অনুষ্ঠান বা জাতীয় দিবসগুলো জাঁকজমকপূর্ণভাবে হয় না। তাই আমাদের ফুলের চাহিদা ও বিক্রি কমে যায়। তারপরও বাজার ধরার জন্য আমরা প্রস্তুতি নিচ্ছি। আশা করি, দিবসগুলোতে ফুলের দাম আরও বাড়বে।’
কৃষি বিভাগের তথ্যমতে, যশোরে প্রায় সাড়ে ৬০০ হেক্টর জমিতে বাণিজ্যিকভাবে ১৩ ধরনের ফুলের চাষ হয়েছে। এ ব্যবসার সঙ্গে প্রত্যক্ষ-পরোক্ষভাবে জড়িত লক্ষাধিক মানুষ।

যশোর-বেনাপোল মহাসড়কের পাশে গদখালী বাজার লোকারণ্য। বাইসাইকেল বা ভ্যানে করে বাহারি সব ফুল নিয়ে দাঁড়িয়ে আছেন চাষিরা। সকাল হতে হতে পাইকার ও খুচরা ব্যবসায়ীরাও হাজির। দামে মিললেই কিনে নিয়ে ছুটছেন গন্তব্যে। এমন দৃশ্য এখন নিত্যদিনের। চাষিরা জানান, বছরজুড়ে ফুলের চাষ হলেও জানুয়ারি ও ফেব্রুয়ারি মাসে ফুলের চাহিদা বেশি থাকে। তবে ফেব্রুয়ারিতে ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন এবং পরবর্তী রাজনৈতিক পরিস্থিতি কেমন থাকবে, এ নিয়ে ভাবনায় রয়েছেন তাঁরা।
বছরে ৫০০ থেকে ৬০০ কোটি টাকার ফুল হাতবদল হয় এ বাজারে। চলতি বছর অতিবৃষ্টির কারণে দেরিতে চাষাবাদ শুরু হলেও চাষিদের নিবিড় পরিচর্যায় মাঠে মাঠে এখন শোভা পাচ্ছে গাঁদা, চন্দ্রমল্লিকা, গোলাপ, জারবেরা, গ্লাডিওলাসসহ নানা ধরনের ফুল। গাছে গাঁদা ফুল ধরে রাখতে চলছে ভিটামিন ও বালাইনাশক স্প্রে। এর মধ্যে বাড়তে শুরু করেছে সব ধরনের ফুলের দামও। বিজয় দিবসের আগে এ দাম আরও বাড়বে বলে আশা চাষিদের।
গদখালীর ফুলচাষি ইসমাইল হোসেন বলেন, ‘প্রতিবছর আমরা শীতের মৌসুমের বিশেষ দিবসগুলো ঘিরে ব্যাপক প্রস্তুতি নিয়ে থাকি। চাহিদা অনুযায়ী সরবরাহের জন্য চাষিরা কয়েক মাস আগে থেকে খেত পরিচর্যায় ব্যস্ত হয়ে পড়েন। এবারও আমাদের প্রস্তুতি রয়েছে। কিন্তু মৌসুমের শুরুতে ফুলের দাম কম হলেও বিশেষ দিবসগুলোতে দাম বাড়বে বলে আশা রয়েছে। দেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতির ওপর নির্ভর করছে ফুলের বাজার।’
গদখালী মোকামে ফুল বিক্রি করতে আসা চাষি সাইফুল ইসলাম বলেন, ‘শীতকালে ফুলের উৎপাদন ও বিক্রি বাড়ে। এ বছরও আমরা ফুল বিক্রির প্রস্তুতি নিয়েছি। আজকে বাজারে প্রতিটি গোলাপ বিক্রি হয়েছে সর্বোচ্চ তিন টাকা। বর্তমানে বাজারে গোলাপ ও গাঁদার দাম সবচেয়ে কম। আশা করছি, বিজয় দিবস উপলক্ষে সব ধরনের ফুলের দাম বাড়বে। দেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতির ওপর নির্ভর করছে ফুলের বাজার। দেশের পরিবেশ স্থিতিশীল থাকলে ফুলের বাজার চাঙা হবে।’
বৃহস্পতিবার গদখালী বাজারে প্রতিটি গোলাপ বিক্রি হয়েছে ৩-৪ টাকা, রজনীগন্ধা ৮-১৫ টাকা, জারবেরা ৮-১০ টাকা, গাঁদা প্রতি হাজার ১০০ টাকা। গ্লাডিওলাস ৬-৮ টাকা, জারবেরা ৭-৮ টাকা, চন্দ্রমল্লিকা ২-৩ টাকা। কৃষকেরা জানান, এখন গোলাপ ও রজনীগন্ধা ছাড়া সব ফুলের দাম ঊর্ধ্বমুখী। আগামী সপ্তাহ থেকে এই দুটি ফুলের দামও বাড়বে বলে জানান তাঁরা।
ঝিকরগাছার কুলিয়া গ্রামের চাষি আরিজুল ইসলাম বলেন, ‘এক বিঘা জমিতে রজনীগন্ধা চাষ করেছি। প্রায় ৬০ হাজার টাকা খরচ হয়েছে। এরই মধ্যে প্রায় দুই লাখ টাকার ফুল বিক্রি করেছি। আশা করছি, আরও প্রায় তিন লাখ টাকার ফুল বিক্রি হবে। মৌসুমের শুরুতে ফুলের দাম ভালো পাচ্ছি। বর্তমানে ১০-১২ টাকা দরে প্রতিটি রজনীগন্ধার স্টিক বিক্রি করলেও এ মৌসুমে সর্বোচ্চ ২১ টাকা দরেও রজনীগন্ধা বিক্রি করেছি।’
পটুয়াপাড়া গ্রামের চাষি তৈয়ব আলী বলেন, ‘এক বিঘা জমিতে গোপাল চাষে ২০ হাজার টাকা খরচ হয়েছে। গোলাপ ফুলের উৎপাদন বেশি। বাজারে গোলাপের সরবরাহ বেশি হওয়ায় দাম কমেছে। গাঁদা ফুলের দামেও ধস নেমেছে। আশা করছি, বিজয় দিবসের আগে আবার ফুলের দাম বাড়বে। এই মৌসুমে দেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতি ও আবহাওয়া অনুকূলে থাকলে লাভবান হতে পারব।’
ফুল চাষ ও বিপণনের সঙ্গে সংশ্লিষ্টরা জানান, প্রতিবছর বিজয় দিবস, ২৫ ডিসেম্বর ক্রিসমাস ডে, খ্রিষ্টীয় নববর্ষ, ১৩ ফেব্রুয়ারি বসন্তবরণ উৎসব, পরদিন ১৪ ফেব্রুয়ারি ভ্যালেন্টাইন ডে, ২১ ফেব্রুয়ারি আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস, ২৬ মার্চ স্বাধীনতা দিবসসহ বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি অনুষ্ঠান উপলক্ষে ফুল বিক্রির লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়।
এ বছরও ৫০০ কোটি টাকার ফুল বিক্রির লক্ষ্য রয়েছে বলে জানিয়েছেন যশোর ফুল উৎপাদন ও বিপণন সমবায় সমিতির সভাপতি আব্দুর রহিম। তিনি বলেন, ‘দেশের পরিস্থিতি স্বাভাবিক না থাকলে অনুষ্ঠান বা জাতীয় দিবসগুলো জাঁকজমকপূর্ণভাবে হয় না। তাই আমাদের ফুলের চাহিদা ও বিক্রি কমে যায়। তারপরও বাজার ধরার জন্য আমরা প্রস্তুতি নিচ্ছি। আশা করি, দিবসগুলোতে ফুলের দাম আরও বাড়বে।’
কৃষি বিভাগের তথ্যমতে, যশোরে প্রায় সাড়ে ৬০০ হেক্টর জমিতে বাণিজ্যিকভাবে ১৩ ধরনের ফুলের চাষ হয়েছে। এ ব্যবসার সঙ্গে প্রত্যক্ষ-পরোক্ষভাবে জড়িত লক্ষাধিক মানুষ।

মৌলভীবাজারে কয়েক দিনের টানা বৃষ্টিতে ও পাহাড়ি ঢলে তিন লাখ মানুষ পানিবন্দী হয়ে পড়েছে। ধলাই ও মনু নদের ১৪ প্রতিরক্ষা বাঁধ ভেঙে গেছে। বেশ কয়েকটি সড়কে পানি ওঠায় যান চলাচল বন্ধ রয়েছে। বিপৎসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হলেও জেলার নদ–নদীর পানি কমতে শুরু করেছে।
২২ আগস্ট ২০২৪
পুকুর শুকিয়ে গেছে। গভীর নলকূপগুলোও বিকল। উপায় না দেখে ঘরের সামনে পুকুরে বড় গর্ত খুঁড়ে রাখা হয়েছে। তারপর সেখানে জমা হওয়া পানি ব্যবহার করতে হচ্ছে। এদিকে নদীতে পানি থাকলেও তা লোনা। কেউ কেউ সেই লোনা পানি ব্যবহার করায় দেখা দিচ্ছে নানা রোগব্যাধি।
২ ঘণ্টা আগে
নওগাঁর ধামইরহাট উপজেলায় রাতের অন্ধকারে করা সড়ক সংস্কারকাজের (সিল কোট) অনিয়ম ভোরের আলোতেই ফাঁস হয়ে গেছে। সদ্য সিল কোট দেওয়া সড়কে আঙুল বোলালেই উঠে আসছে পিচ আর পাথর। গতকাল রোববার সকালে উপজেলা পরিষদ চত্বর এলাকার সড়কে এই চিত্র দেখা গেছে।
২ ঘণ্টা আগে
আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নড়াইলের দুটি সংসদীয় আসনে বিএনপি ও জামায়াতের মধ্যে হাড্ডাহাড্ডি লড়াইয়ের সম্ভাবনা রয়েছে। নড়াইল-১ আসনে বিএনপি বিশ্বাস জাহাঙ্গীর আলমকে সম্ভাব্য প্রার্থী ঘোষণা করলেও হাল ছাড়তে রাজি নন আরেক মনোনয়নপ্রত্যাশী বি এম নাগিব হোসেন। এ ছাড়া কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের একাংশের
২ ঘণ্টা আগে