Ajker Patrika

আটক যুবককে বিজিবির কাছে হস্তান্তর বিএসএফের

গাংনী (মেহেরপুর) প্রতিনিধি
পতাকা বৈঠকের পর আটক যুবককে বিজিবির কাছে হস্তান্তর করে বিএসএফ। ছবি: আজকের পত্রিকা
পতাকা বৈঠকের পর আটক যুবককে বিজিবির কাছে হস্তান্তর করে বিএসএফ। ছবি: আজকের পত্রিকা

মেহেরপুরের গাংনীর কাথুলী সীমান্ত দিয়ে ইকবাল হোসেন (৩৮) নামে এক যুবককে ফেরত দিয়েছে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ)। বিজিবি ও বিএসএফের মধ্যে পতাকা বৈঠকের পর গতকাল বৃহস্পতিবার দিবাগত রাতে তাঁকে ফেরত দেওয়া হয়। আজ শুক্রবার সকালে এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য নিশ্চিত করে কুষ্টিয়া ব্যাটালিয়ন (৪৭ বিজিবি)।

ইকবাল হোসেন গাংনী উপজেলার কাথুলী ইউনিয়নের কুতুবপুর গ্রামের মো. জারাবাত হোসেনের ছেলে।

প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, গতকাল দুপুরে কুষ্টিয়া ব্যাটালিয়নের (৪৭ বিজিবি) অধীন কাথুলী বিওপি এলাকার সীমান্ত পিলার ১৩২/ ১৫-আর-এর কাছে স্থানীয় বাংলাদেশি নাগরিক ইকবাল হোসেন মেহেরপুর ভৈরব নদের মাঝ বরাবর নির্ধারিত শূন্য লাইন সাঁতরে ভারতে ঢোকেন। পরে কুতুবপুর মাঠ এলাকায় ঘাস কাটার সময় ৫৬ ব্যাটালিয়ন বিএসএফের তেইনপুর ক্যাম্পের সদস্যরা তাঁকে আটক করেন।

এ ঘটনার পরপরই কুষ্টিয়া ব্যাটালিয়নের কাথুলী কোম্পানি কমান্ডার ৫৬ ব্যাটালিয়ন বিএসএফের রাউথবাড়ী কোম্পানি কমান্ডারের সঙ্গে তাৎক্ষণিক যোগাযোগ করেন। বিএসএফ বাংলাদেশি নাগরিককে পতাকা বৈঠকের মাধ্যমে ফেরত প্রদানের বিষয়ে সম্মতি প্রকাশ করে।

প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, আটক বাংলাদেশি নাগরিককে ফেরত দেওয়ার জন্য সীমান্ত পিলার ১৩৩ /৩-এসের কাছে কাথুলী কোম্পানি কমান্ডার (৪৭ বিজিবি) এবং ৫৬ ব্যাটালিয়ন বিএসএফের রাউথবাড়ী কোম্পানি কমান্ডারের মধ্যে গতকাল দিবাগত রাতে পতাকা বৈঠক হয়। এরপর ইকবাল হোসেনকে বিজিবির কাছে আনুষ্ঠানিকভাবে হস্তান্তর করা হয়। অবৈধ অনুপ্রবেশের দায়ে ইকবাল হোসেনকে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য গাংনী থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে। গাংনী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) বানী ইসরাইল জানান, বিজিবি ইকবাল হোসেনকে গাংনী থানায় হস্তান্তর করেছে। ভারতে অনুপ্রবেশের দায়ে ইকবাল হোসেনের নামে মামলা দিয়ে আজ শুক্রবার আদালতে পাঠানো হবে।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত

সিরাজগঞ্জে চলন্ত ট্রেন থেকে নামতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

সিরাজগঞ্জ প্রতিনিধি  
কামারখন্দ উপজেলার জামতৈল রেলওয়ে স্টেশন। ছবি: আজকের পত্রিকা
কামারখন্দ উপজেলার জামতৈল রেলওয়ে স্টেশন। ছবি: আজকের পত্রিকা

সিরাজগঞ্জের কামারখন্দ উপজেলার জামতৈল রেলওয়ে স্টেশনে চলন্ত ট্রেন থেকে নামতে গিয়ে এক ব্যক্তির মৃত্যু হয়েছে। গতকাল শনিবার রাত সাড়ে ১১টার দিকে ঢাকা থেকে ছেড়ে আসা পঞ্চগড়গামী দ্রুতযান এক্সপ্রেস ট্রেনে এই দুর্ঘটনা ঘটে। নিহত ব্যক্তির নাম মো. মজনু (৪২)। তিনি সিরাজগঞ্জ সদর উপজেলার কান্দাপাড়া এলাকার আব্দুল মজিদের ছেলে।

স্টেশন সূত্রে জানা গেছে, ট্রেনটি পুরোপুরি থামার আগেই নামার চেষ্টা করলে মজনু পড়ে যান। এতে তাঁর মাথা ও দুই পায়ে গুরুতর আঘাত লাগে। পরে স্টেশনের কর্মচারীরা তাঁকে উদ্ধার করে রাতেই সিরাজগঞ্জ ২৫০ শয্যার জেনারেল হাসপাতালে পাঠান। সেখানে নেওয়ার পর চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন।

জামতৈল রেলওয়ে স্টেশনের স্টেশনমাস্টার (ইনচার্জ) আবু হান্নান বলেন, ট্রেনটি চলে যাওয়ার পর খবর পান একজন যাত্রী গুরুতর আহত হয়েছেন। পরে তাঁকে হাসপাতালে পাঠানো হয়। তিনি হাসপাতালে পৌঁছার এক ঘণ্টা পর চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান।

সিরাজগঞ্জ বাজার রেলওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) দুলাল উদ্দিন বলেন, মরদেহ রোববার সকালে পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত

জোটেনি বীর নিবাস, আশ্রয়ণের ঘরেই মুক্তিযোদ্ধার ঠাঁই

মনিরামপুর (যশোর) প্রতিনিধি
বীর মুক্তিযোদ্ধা আরশাদ আলী। ছবি: আজকের পত্রিকা
বীর মুক্তিযোদ্ধা আরশাদ আলী। ছবি: আজকের পত্রিকা

যশোরের মনিরামপুরের হরিহরনগর ইউনিয়নের বীর মুক্তিযোদ্ধা আরশাদ আলী (৭৫) জীবনের শেষ বয়সে আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘরে মানবেতর জীবন কাটাচ্ছেন। ১৯৭১ সালে শত্রুর বিরুদ্ধে লড়ে দেশ স্বাধীন করলেও তাঁর ভাগ্যে এখনো জোটেনি বীর নিবাসের ঘর।

মনিরামপুরে দুস্থ মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য ৩৪টি বীর নিবাস নির্মাণ করা হলেও তিনবার আবেদন করে সেই তালিকায় নাম ওঠেনি আরশাদ আলীর। বরাদ্দ পাওয়া ঘরগুলোর মধ্যে একটির মালিকানা দেওয়া হয়েছিল উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা কমান্ড কাউন্সিলের সাবেক কমান্ডার ও অবসরপ্রাপ্ত সেনাসদস্য আলাউদ্দিনের নামে, যিনি পৌর শহরে তিনতলা বাড়ি ও ঢাকায় ফ্ল্যাটের মালিক। বিষয়টি নিয়ে সমালোচনা শুরু হলে আলাউদ্দিন লিখিতভাবে ঘর না নেওয়ার সিদ্ধান্ত জানান।

মুক্তিযোদ্ধা আরশাদ আলী জানান, ১৯৭১ সালে ভারত থেকে প্রশিক্ষণ নিয়ে খুলনার বটিয়াঘাটা ও বয়রা এলাকায় যুদ্ধ করেছেন তিনি। যুদ্ধের পর মৌচাক থেকে মধু সংগ্রহ ও বিক্রি করে পরিবার চালাতেন। মনিরামপুরের গোয়ালবাড়ি এলাকায় আট শতক জমি কিনে বসতঘর করেছিলেন। কিন্তু জমিটি খাস হয়ে গেলে ২০২৩ সালে সরকার জমি অধিগ্রহণ করে আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর নির্মাণ করে। তাঁর দুই ছেলে ও এক ছেলের শাশুড়ি ওই ঘরগুলো বরাদ্দ পান। শাশুড়ি সেখানে না থাকায় সেই ঘরে উঠেছেন আরশাদ আলী।

আরশাদ আলী বলেন, ‘স্ত্রী মারা গেছেন কয়েক বছর আগে। ছয় ছেলেকে কষ্ট করে বড় করেছি। বসতভিটা দিতে পারিনি বলে সবাই আলাদা থাকে। ২০১৬ সালে ভাতার তালিকায় নাম ওঠে। এখন ২০ হাজার টাকা পাই। এক ছেলেকে বিদেশ পাঠাতে ১০ লাখ টাকা ধার করেছিলাম। দালালের কাছে সেই টাকা খোয়া গেছে। কিস্তি দিয়ে হাতে ৬ হাজার টাকার মতো থাকে।’

আরশাদ আলী আরও বলেন, ‘গোয়ালবাড়ি মৌজায় আরও আট শতক জমি কিনেছি, কিন্তু ঘর তুলতে পারিনি। বীর নিবাসের জন্য দুবার আবেদন করেছি, লাভ হয়নি। আবার আবেদন দিয়েছি। সরকার যদি ঘর দেয়, শেষ বয়সে নিজের ঘরে একটু শান্তিতে থাকতে পারব।’

দুস্থ মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য সাড়ে ১৬ লাখ টাকা ব্যয়ে বীর নিবাস নির্মাণ প্রকল্পের অংশ হিসেবে মনিরামপুরে ৩৪টি ঘর নির্মাণ করা হয়েছে। সম্প্রতি নতুন পাঁচটি ঘরের বরাদ্দ এসেছে, যার মধ্যে চারটির নির্মাণকাজ চলছে।

বীর নিবাস নির্মাণ কমিটির সদস্যসচিব ও উপজেলা সমাজসেবা কর্মকর্তা আলমগীর হোসেন বলেন, ‘আলাউদ্দিনের নামে বরাদ্দ হওয়া ঘরটি তিনি না নেওয়ায় কাজ বন্ধ আছে। মুক্তিযোদ্ধা আরশাদ আলী নতুন আবেদন দিয়েছেন। সেই ঘরটি তাঁর নামে বরাদ্দ দেওয়া যায় কি না, যাচাই চলছে।’

মনিরামপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সম্রাট হোসেন বলেন, ‘আমি নতুন এসেছি। মুক্তিযোদ্ধা আরশাদ আলীর বিষয়টি খতিয়ে দেখে তাঁর নামে বীর নিবাস বরাদ্দের বিষয়ে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত

গাংনীতে সারের সংকট: কাঁদছেন চাষি, হাসছে সিন্ডিকেট

রাকিবুল ইসলাম, গাংনী (মেহেরপুর) 
খেতে সার ছিটাচ্ছেন এক কৃষক। ছবি: আজকের পত্রিকা
খেতে সার ছিটাচ্ছেন এক কৃষক। ছবি: আজকের পত্রিকা

মেহেরপুরের গাংনী উপজেলায় ডিএপি ও টিএসপি সারের সংকট দেখা দিয়েছে। ন্যায্যমূল্যে সার না পেয়ে চাষিদের মধ্যে হতাশা ছড়িয়ে পড়েছে। কৃষকের অভিযোগ, কৃত্রিম সংকট ও সিন্ডিকেটের কারণে তাঁদের বেশি দামে সার কিনতে হচ্ছে।

বিভিন্ন গ্রামের কৃষকেরা জানান, প্রয়োজনীয় সার পাওয়া যাচ্ছে না। অল্প সার পাওয়া যাচ্ছে, তা-ও নির্ধারিত দামের চেয়ে বেশি দামে কিনতে হচ্ছে। খুচরা বিক্রেতারাও বলছেন, ডিলারের কাছে গিয়ে তাঁরা পর্যাপ্ত সার পাচ্ছেন না।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কয়েকজন খুচরা ব্যবসায়ী জানান, ডিলারদের কাছ থেকে পর্যাপ্ত সার না পাওয়ায় তাঁদেরও বেশি দামে সার কিনতে হচ্ছে। এতে চাষিদের ভোগান্তি বাড়ছে। প্রশাসনের তদারকি বাড়লে সংকট কমবে বলে তাঁরা মনে করেন।

কয়েকজন সাবডিলার জানান, চাহিদার তুলনায় ডিএপি ও টিএসপি সারের বরাদ্দ খুব কম। অনেক সময় বাইরে থেকে বেশি দামে সার আনতে হচ্ছে, তাই বেশি দামে বিক্রি করতে হচ্ছে।

করমদী গ্রামের কৃষক লাভলু হোসেন বলেন, ‘ডিএপি-টিএসপি না পেয়ে আমরা বিপাকে পড়েছি। যারা কৃত্রিম সংকট তৈরি করছে, প্রশাসন তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা না নিলে এই সমস্যা দূর হবে না।’

তেরাইল মাঠের কৃষক উকিলুর রহমান জানান, ডিএপি-টিএসপি সাধারণত ১ হাজার ২০০ থেকে ১ হাজার ৩০০ টাকায় পাওয়া যেত। এখন ১ হাজার ৭০০ থেকে ১ হাজার ৯০০ টাকা দিয়ে কিনতে হচ্ছে; তবু মিলছে না। তিনি বলেন, ‘আমরা প্রশাসনের কাছে দাবি জানাই, সিন্ডিকেট ভেঙে ন্যায্যমূল্যে সার নিশ্চিত করা হোক।’

বামন্দী মাঠের মারফত আলী বলেন, গম-ভুট্টাসহ অন্যান্য ফসলের মৌসুমে ডিএপি-টিএসপি অত্যন্ত প্রয়োজনীয়। সংকটের কারণে চাষাবাদ ব্যাহত হচ্ছে।

গাংনী উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা ইমরান হোসেন বলেন, সরকারের নির্ধারিত দামের চেয়ে বেশি দাম নেওয়া যাবে না। কৃত্রিম সংকট তৈরি করলে কাউকে ছাড় দেওয়া হবে না। অভিযোগ পেলে তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

গাংনী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আনোয়ার হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, সারের দাম বেশি নেওয়ার বিষয়টি খতিয়ে দেখা হবে। প্রমাণ পাওয়া গেলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত

খালেদা জিয়ার অসুস্থতা নির্বাচনে কোনো প্রভাব ফেলবে না: ব্যারিস্টার খোকন

নোয়াখালী প্রতিনিধি
গতকাল রাতে কর্মিসভায় বক্তব্য দেন ব্যারিস্টার এ এম মাহবুব উদ্দিন খোকন। ছবি: আজকের পত্রিকা
গতকাল রাতে কর্মিসভায় বক্তব্য দেন ব্যারিস্টার এ এম মাহবুব উদ্দিন খোকন। ছবি: আজকের পত্রিকা

বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা, সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির সভাপতি এবং নোয়াখালী-১ (চাটখিল ও সোনাইমুড়ী আংশিক) আসনে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী ব্যারিস্টার এ এম মাহবুব উদ্দিন খোকন বলেছেন, সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার অসুস্থতার কারণে আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে কোনো সংকট বা প্রভাব পড়বে না। তাঁর ভাষায়, ‘খালেদা জিয়া নিজেই চান নির্বাচন যথাসময়ে অনুষ্ঠিত হোক। সুস্থ হয়ে তিনি তাঁর তিনটি নির্বাচনী এলাকায় জিতবেন এবং আমাদের সবাইকে নিয়ে প্রচারণায় নামবেন।’

শনিবার রাতে সোনাইমুড়ী পৌরসভার ৯ নম্বর ওয়ার্ডের মধ্য সাহাপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় মাঠে ধানের শীষের সমর্থনে আয়োজিত কর্মিসভায় তিনি এসব কথা বলেন।

ব্যারিস্টার খোকন বলেন, বিএনপি সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন চায়। কিন্তু যাঁরা সরকারি চাকরিতে থেকে রাজনৈতিক পদও ধরে রেখেছেন, তাঁদের দিয়ে নিরপেক্ষ নির্বাচন সম্ভব নয়। নির্বাচনে এমন ব্যক্তিদের দায়িত্ব না দেওয়ার আহ্বান জানান তিনি। একই সঙ্গে এমন পরিস্থিতি সৃষ্টি হলে তার দায় নির্বাচন কমিশনকে বহন করতে হবে বলেও মন্তব্য করেন খোকন।

সভায় আরও বক্তব্য দেন সোনাইমুড়ী পৌরসভা বিএনপির আহ্বায়ক মোতাহের হোসেন মানিক, সদস্যসচিব সৈয়দ মাহবুবে রেজা রাব্বীসহ বিভিন্ন সহযোগী সংগঠনের নেতারা।

পরে খালেদা জিয়ার সুস্থতা ও দীর্ঘায়ু কামনায় দোয়া করা হয়।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত