ঘিওর (মানিকগঞ্জ) প্রতিনিধি

মানিকগঞ্জের ঘিওরে ধলেশ্বরী নদীর ভাঙন ভয়াল রূপ নিচ্ছে। উপজেলার বালিয়াখোড়া ইউনিয়নে তিন গ্রামের অন্তত ২ কিলোমিটার এলাকায় ব্যাপক ভাঙন হচ্ছে। আরেকটি গ্রামেও ভাঙন কিছুটা শুরু হয়েছে। এসব গ্রামের মধ্যে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত পশ্চিম কুমুল্লী গ্রাম। নদীভাঙনে গ্রামগুলোর একের পর এক বসতঘর এবং ফসলি জমি নদীতে বিলীন হয়ে যাচ্ছে। ভিটেমাটি হারিয়ে নিঃস্ব হয়ে পড়ছে গ্রামবাসী।
স্থানীয়দের অভিযোগ, ভাঙন ঠেকাতে কার্যকর উদ্যোগ না নেওয়ায় পরিস্থিতি ভয়াবহ আকার নিয়েছে। তাঁদের আশঙ্কা, অবিলম্বে ভাঙন রোধে ব্যবস্থা না নিলে গ্রামগুলো মানচিত্র থেকে হারিয়ে যেতে পারে।
উপজেলার বালিয়াখোড়া ইউনিয়নের পশ্চিম কুমুল্লী, পেচারকান্দা, পশ্চিম জাবরা, কাউটিয়া গ্রামে সাড়ে আট হাজার মানুষের বাস। গত তিন বছরে কালীগঙ্গা নদীর ভাঙনে এসব গ্রামের অর্ধশত পরিবার ভিটেহারা হয়েছে। শতাধিক পরিবারের ফসলি জমি কিংবা বসতঘর নদীতে বিলীন হয়েছে। চলতি মাসে ধলেশ্বরীর ভাঙনের কবলে পড়েছে অন্তত এসব গ্রামের ৩০টি বসতভিটা, ৬০ বিঘা আবাদি জমি, একটি রাস্তা, মসজিদ, দুটি স্থাপনা।
পশ্চিম কুমুল্লী গ্রামের ভুক্তভোগী ছোরহাব উদ্দিন (৭০) বলেন, ‘আমার ৬০ শতাংশ পৈতৃক ভিটেবাড়ির ৪০ শতাংশই নদীতে গেছে। বাকিটুকুও যায় যায়। আবাদি জমি, ফল গাছের বাগান—সবকিছু নদীতে বিলীন হয়ে গেছে। এখন পরিবার নিয়ে কোথায় যাব, সে চিন্তায় দিন কাটছে। সরকারের কাছে আকুল আবেদন, আমাদের পুনর্বাসন ও নদীশাসনের ব্যবস্থা করা হোক।’ লাভলু মিয়া নামে আরেক গ্রামবাসী বলেন, ‘আমরা গরিব মানুষ। বউ-বাচ্চা নিয়ে এখন কই যামু? ভিটেমাটি নাই, থাকমু কই, খামু কী?’ গৃহবধূ রাশেদা বেগম বলেন, ‘নদীর মাঝখানে আমাদের বাড়ি ছিল। সব গিলে খেয়েছে নদী। তিনবার সরিয়েছি। সরতে সরতে আর জায়গা নেই। এখন আশ্রয়েরও জায়গা নাই। ঘরবাড়ি ভাইঙ্গা নিয়ে এক আত্মীয়ের বাড়ি যাওয়ার প্রস্তুতি নিতেছি।’
প্রবীণ গ্রামবাসী হাফিজ উদ্দিন বলেন, প্রতিদিন নদীতে শত শত বাল্কহেডে বালু পরিবহন করায় ভাঙন আরও ভয়াবহ হচ্ছে। এর প্রতিবাদ করলে তারা আমাদের ওপর চড়াও হন। এই নদীর ভাঙনে নান্নু, ইদুল, দুদু, ইদ্রিস আলী, নোয়াব আলী, সুজাত মিয়া, নজরুল ইসলাম, খোরশেদ, মোক্তার হোসেন, আলমগীর, ইমান আলীসহ আরও অনেকের বসতবাড়ি, গ্রামের রাস্তা, আবাদি জমি নদীতে চলে গেছে।
এ বিষয়ে বালিয়াখোড়া ইউপি চেয়ারম্যান মো. আওয়াল খান বলেন, ‘কুমুল্লী গ্রামের মানুষ আজ দিশেহারা। তাদের ভিটেমাটি নদীগর্ভে চলে যাচ্ছে। দ্রুত কার্যকর নদীশাসনের ব্যবস্থা নেওয়া জরুরি। আমরা ইতিমধ্যে উপজেলা প্রশাসন ও পানি উন্নয়ন বোর্ডকে জানিয়েছি। তারা জানিয়েছে, দ্রুত কার্যকর ব্যবস্থা নেবে।’
মানিকগঞ্জ পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী মুহাম্মদ আক্তারুজ্জামান বলেন, ধলেশ্বরী ও কালীগঙ্গা নদীর কয়েকটি অংশে ভাঙন রোধে প্রকল্পের কাজ চলমান রয়েছে। কুমুল্লী এলাকায় ভাঙন রোধে সম্ভাব্য ব্যবস্থা পর্যালোচনা করা হচ্ছে। জরুরি ভিত্তিতে ভাঙনকবলিত স্থানগুলোতে জিও ব্যাগ ফেলা এবং দীর্ঘমেয়াদি নদীশাসন পরিকল্পনার উদ্যোগ নেওয়া হবে। আশা করছি, দ্রুত জিও ব্যাগ ফেলার মাধ্যমে ভাঙন প্রতিরোধে কাজ শুরু হবে।

মানিকগঞ্জের ঘিওরে ধলেশ্বরী নদীর ভাঙন ভয়াল রূপ নিচ্ছে। উপজেলার বালিয়াখোড়া ইউনিয়নে তিন গ্রামের অন্তত ২ কিলোমিটার এলাকায় ব্যাপক ভাঙন হচ্ছে। আরেকটি গ্রামেও ভাঙন কিছুটা শুরু হয়েছে। এসব গ্রামের মধ্যে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত পশ্চিম কুমুল্লী গ্রাম। নদীভাঙনে গ্রামগুলোর একের পর এক বসতঘর এবং ফসলি জমি নদীতে বিলীন হয়ে যাচ্ছে। ভিটেমাটি হারিয়ে নিঃস্ব হয়ে পড়ছে গ্রামবাসী।
স্থানীয়দের অভিযোগ, ভাঙন ঠেকাতে কার্যকর উদ্যোগ না নেওয়ায় পরিস্থিতি ভয়াবহ আকার নিয়েছে। তাঁদের আশঙ্কা, অবিলম্বে ভাঙন রোধে ব্যবস্থা না নিলে গ্রামগুলো মানচিত্র থেকে হারিয়ে যেতে পারে।
উপজেলার বালিয়াখোড়া ইউনিয়নের পশ্চিম কুমুল্লী, পেচারকান্দা, পশ্চিম জাবরা, কাউটিয়া গ্রামে সাড়ে আট হাজার মানুষের বাস। গত তিন বছরে কালীগঙ্গা নদীর ভাঙনে এসব গ্রামের অর্ধশত পরিবার ভিটেহারা হয়েছে। শতাধিক পরিবারের ফসলি জমি কিংবা বসতঘর নদীতে বিলীন হয়েছে। চলতি মাসে ধলেশ্বরীর ভাঙনের কবলে পড়েছে অন্তত এসব গ্রামের ৩০টি বসতভিটা, ৬০ বিঘা আবাদি জমি, একটি রাস্তা, মসজিদ, দুটি স্থাপনা।
পশ্চিম কুমুল্লী গ্রামের ভুক্তভোগী ছোরহাব উদ্দিন (৭০) বলেন, ‘আমার ৬০ শতাংশ পৈতৃক ভিটেবাড়ির ৪০ শতাংশই নদীতে গেছে। বাকিটুকুও যায় যায়। আবাদি জমি, ফল গাছের বাগান—সবকিছু নদীতে বিলীন হয়ে গেছে। এখন পরিবার নিয়ে কোথায় যাব, সে চিন্তায় দিন কাটছে। সরকারের কাছে আকুল আবেদন, আমাদের পুনর্বাসন ও নদীশাসনের ব্যবস্থা করা হোক।’ লাভলু মিয়া নামে আরেক গ্রামবাসী বলেন, ‘আমরা গরিব মানুষ। বউ-বাচ্চা নিয়ে এখন কই যামু? ভিটেমাটি নাই, থাকমু কই, খামু কী?’ গৃহবধূ রাশেদা বেগম বলেন, ‘নদীর মাঝখানে আমাদের বাড়ি ছিল। সব গিলে খেয়েছে নদী। তিনবার সরিয়েছি। সরতে সরতে আর জায়গা নেই। এখন আশ্রয়েরও জায়গা নাই। ঘরবাড়ি ভাইঙ্গা নিয়ে এক আত্মীয়ের বাড়ি যাওয়ার প্রস্তুতি নিতেছি।’
প্রবীণ গ্রামবাসী হাফিজ উদ্দিন বলেন, প্রতিদিন নদীতে শত শত বাল্কহেডে বালু পরিবহন করায় ভাঙন আরও ভয়াবহ হচ্ছে। এর প্রতিবাদ করলে তারা আমাদের ওপর চড়াও হন। এই নদীর ভাঙনে নান্নু, ইদুল, দুদু, ইদ্রিস আলী, নোয়াব আলী, সুজাত মিয়া, নজরুল ইসলাম, খোরশেদ, মোক্তার হোসেন, আলমগীর, ইমান আলীসহ আরও অনেকের বসতবাড়ি, গ্রামের রাস্তা, আবাদি জমি নদীতে চলে গেছে।
এ বিষয়ে বালিয়াখোড়া ইউপি চেয়ারম্যান মো. আওয়াল খান বলেন, ‘কুমুল্লী গ্রামের মানুষ আজ দিশেহারা। তাদের ভিটেমাটি নদীগর্ভে চলে যাচ্ছে। দ্রুত কার্যকর নদীশাসনের ব্যবস্থা নেওয়া জরুরি। আমরা ইতিমধ্যে উপজেলা প্রশাসন ও পানি উন্নয়ন বোর্ডকে জানিয়েছি। তারা জানিয়েছে, দ্রুত কার্যকর ব্যবস্থা নেবে।’
মানিকগঞ্জ পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী মুহাম্মদ আক্তারুজ্জামান বলেন, ধলেশ্বরী ও কালীগঙ্গা নদীর কয়েকটি অংশে ভাঙন রোধে প্রকল্পের কাজ চলমান রয়েছে। কুমুল্লী এলাকায় ভাঙন রোধে সম্ভাব্য ব্যবস্থা পর্যালোচনা করা হচ্ছে। জরুরি ভিত্তিতে ভাঙনকবলিত স্থানগুলোতে জিও ব্যাগ ফেলা এবং দীর্ঘমেয়াদি নদীশাসন পরিকল্পনার উদ্যোগ নেওয়া হবে। আশা করছি, দ্রুত জিও ব্যাগ ফেলার মাধ্যমে ভাঙন প্রতিরোধে কাজ শুরু হবে।
ঘিওর (মানিকগঞ্জ) প্রতিনিধি

মানিকগঞ্জের ঘিওরে ধলেশ্বরী নদীর ভাঙন ভয়াল রূপ নিচ্ছে। উপজেলার বালিয়াখোড়া ইউনিয়নে তিন গ্রামের অন্তত ২ কিলোমিটার এলাকায় ব্যাপক ভাঙন হচ্ছে। আরেকটি গ্রামেও ভাঙন কিছুটা শুরু হয়েছে। এসব গ্রামের মধ্যে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত পশ্চিম কুমুল্লী গ্রাম। নদীভাঙনে গ্রামগুলোর একের পর এক বসতঘর এবং ফসলি জমি নদীতে বিলীন হয়ে যাচ্ছে। ভিটেমাটি হারিয়ে নিঃস্ব হয়ে পড়ছে গ্রামবাসী।
স্থানীয়দের অভিযোগ, ভাঙন ঠেকাতে কার্যকর উদ্যোগ না নেওয়ায় পরিস্থিতি ভয়াবহ আকার নিয়েছে। তাঁদের আশঙ্কা, অবিলম্বে ভাঙন রোধে ব্যবস্থা না নিলে গ্রামগুলো মানচিত্র থেকে হারিয়ে যেতে পারে।
উপজেলার বালিয়াখোড়া ইউনিয়নের পশ্চিম কুমুল্লী, পেচারকান্দা, পশ্চিম জাবরা, কাউটিয়া গ্রামে সাড়ে আট হাজার মানুষের বাস। গত তিন বছরে কালীগঙ্গা নদীর ভাঙনে এসব গ্রামের অর্ধশত পরিবার ভিটেহারা হয়েছে। শতাধিক পরিবারের ফসলি জমি কিংবা বসতঘর নদীতে বিলীন হয়েছে। চলতি মাসে ধলেশ্বরীর ভাঙনের কবলে পড়েছে অন্তত এসব গ্রামের ৩০টি বসতভিটা, ৬০ বিঘা আবাদি জমি, একটি রাস্তা, মসজিদ, দুটি স্থাপনা।
পশ্চিম কুমুল্লী গ্রামের ভুক্তভোগী ছোরহাব উদ্দিন (৭০) বলেন, ‘আমার ৬০ শতাংশ পৈতৃক ভিটেবাড়ির ৪০ শতাংশই নদীতে গেছে। বাকিটুকুও যায় যায়। আবাদি জমি, ফল গাছের বাগান—সবকিছু নদীতে বিলীন হয়ে গেছে। এখন পরিবার নিয়ে কোথায় যাব, সে চিন্তায় দিন কাটছে। সরকারের কাছে আকুল আবেদন, আমাদের পুনর্বাসন ও নদীশাসনের ব্যবস্থা করা হোক।’ লাভলু মিয়া নামে আরেক গ্রামবাসী বলেন, ‘আমরা গরিব মানুষ। বউ-বাচ্চা নিয়ে এখন কই যামু? ভিটেমাটি নাই, থাকমু কই, খামু কী?’ গৃহবধূ রাশেদা বেগম বলেন, ‘নদীর মাঝখানে আমাদের বাড়ি ছিল। সব গিলে খেয়েছে নদী। তিনবার সরিয়েছি। সরতে সরতে আর জায়গা নেই। এখন আশ্রয়েরও জায়গা নাই। ঘরবাড়ি ভাইঙ্গা নিয়ে এক আত্মীয়ের বাড়ি যাওয়ার প্রস্তুতি নিতেছি।’
প্রবীণ গ্রামবাসী হাফিজ উদ্দিন বলেন, প্রতিদিন নদীতে শত শত বাল্কহেডে বালু পরিবহন করায় ভাঙন আরও ভয়াবহ হচ্ছে। এর প্রতিবাদ করলে তারা আমাদের ওপর চড়াও হন। এই নদীর ভাঙনে নান্নু, ইদুল, দুদু, ইদ্রিস আলী, নোয়াব আলী, সুজাত মিয়া, নজরুল ইসলাম, খোরশেদ, মোক্তার হোসেন, আলমগীর, ইমান আলীসহ আরও অনেকের বসতবাড়ি, গ্রামের রাস্তা, আবাদি জমি নদীতে চলে গেছে।
এ বিষয়ে বালিয়াখোড়া ইউপি চেয়ারম্যান মো. আওয়াল খান বলেন, ‘কুমুল্লী গ্রামের মানুষ আজ দিশেহারা। তাদের ভিটেমাটি নদীগর্ভে চলে যাচ্ছে। দ্রুত কার্যকর নদীশাসনের ব্যবস্থা নেওয়া জরুরি। আমরা ইতিমধ্যে উপজেলা প্রশাসন ও পানি উন্নয়ন বোর্ডকে জানিয়েছি। তারা জানিয়েছে, দ্রুত কার্যকর ব্যবস্থা নেবে।’
মানিকগঞ্জ পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী মুহাম্মদ আক্তারুজ্জামান বলেন, ধলেশ্বরী ও কালীগঙ্গা নদীর কয়েকটি অংশে ভাঙন রোধে প্রকল্পের কাজ চলমান রয়েছে। কুমুল্লী এলাকায় ভাঙন রোধে সম্ভাব্য ব্যবস্থা পর্যালোচনা করা হচ্ছে। জরুরি ভিত্তিতে ভাঙনকবলিত স্থানগুলোতে জিও ব্যাগ ফেলা এবং দীর্ঘমেয়াদি নদীশাসন পরিকল্পনার উদ্যোগ নেওয়া হবে। আশা করছি, দ্রুত জিও ব্যাগ ফেলার মাধ্যমে ভাঙন প্রতিরোধে কাজ শুরু হবে।

মানিকগঞ্জের ঘিওরে ধলেশ্বরী নদীর ভাঙন ভয়াল রূপ নিচ্ছে। উপজেলার বালিয়াখোড়া ইউনিয়নে তিন গ্রামের অন্তত ২ কিলোমিটার এলাকায় ব্যাপক ভাঙন হচ্ছে। আরেকটি গ্রামেও ভাঙন কিছুটা শুরু হয়েছে। এসব গ্রামের মধ্যে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত পশ্চিম কুমুল্লী গ্রাম। নদীভাঙনে গ্রামগুলোর একের পর এক বসতঘর এবং ফসলি জমি নদীতে বিলীন হয়ে যাচ্ছে। ভিটেমাটি হারিয়ে নিঃস্ব হয়ে পড়ছে গ্রামবাসী।
স্থানীয়দের অভিযোগ, ভাঙন ঠেকাতে কার্যকর উদ্যোগ না নেওয়ায় পরিস্থিতি ভয়াবহ আকার নিয়েছে। তাঁদের আশঙ্কা, অবিলম্বে ভাঙন রোধে ব্যবস্থা না নিলে গ্রামগুলো মানচিত্র থেকে হারিয়ে যেতে পারে।
উপজেলার বালিয়াখোড়া ইউনিয়নের পশ্চিম কুমুল্লী, পেচারকান্দা, পশ্চিম জাবরা, কাউটিয়া গ্রামে সাড়ে আট হাজার মানুষের বাস। গত তিন বছরে কালীগঙ্গা নদীর ভাঙনে এসব গ্রামের অর্ধশত পরিবার ভিটেহারা হয়েছে। শতাধিক পরিবারের ফসলি জমি কিংবা বসতঘর নদীতে বিলীন হয়েছে। চলতি মাসে ধলেশ্বরীর ভাঙনের কবলে পড়েছে অন্তত এসব গ্রামের ৩০টি বসতভিটা, ৬০ বিঘা আবাদি জমি, একটি রাস্তা, মসজিদ, দুটি স্থাপনা।
পশ্চিম কুমুল্লী গ্রামের ভুক্তভোগী ছোরহাব উদ্দিন (৭০) বলেন, ‘আমার ৬০ শতাংশ পৈতৃক ভিটেবাড়ির ৪০ শতাংশই নদীতে গেছে। বাকিটুকুও যায় যায়। আবাদি জমি, ফল গাছের বাগান—সবকিছু নদীতে বিলীন হয়ে গেছে। এখন পরিবার নিয়ে কোথায় যাব, সে চিন্তায় দিন কাটছে। সরকারের কাছে আকুল আবেদন, আমাদের পুনর্বাসন ও নদীশাসনের ব্যবস্থা করা হোক।’ লাভলু মিয়া নামে আরেক গ্রামবাসী বলেন, ‘আমরা গরিব মানুষ। বউ-বাচ্চা নিয়ে এখন কই যামু? ভিটেমাটি নাই, থাকমু কই, খামু কী?’ গৃহবধূ রাশেদা বেগম বলেন, ‘নদীর মাঝখানে আমাদের বাড়ি ছিল। সব গিলে খেয়েছে নদী। তিনবার সরিয়েছি। সরতে সরতে আর জায়গা নেই। এখন আশ্রয়েরও জায়গা নাই। ঘরবাড়ি ভাইঙ্গা নিয়ে এক আত্মীয়ের বাড়ি যাওয়ার প্রস্তুতি নিতেছি।’
প্রবীণ গ্রামবাসী হাফিজ উদ্দিন বলেন, প্রতিদিন নদীতে শত শত বাল্কহেডে বালু পরিবহন করায় ভাঙন আরও ভয়াবহ হচ্ছে। এর প্রতিবাদ করলে তারা আমাদের ওপর চড়াও হন। এই নদীর ভাঙনে নান্নু, ইদুল, দুদু, ইদ্রিস আলী, নোয়াব আলী, সুজাত মিয়া, নজরুল ইসলাম, খোরশেদ, মোক্তার হোসেন, আলমগীর, ইমান আলীসহ আরও অনেকের বসতবাড়ি, গ্রামের রাস্তা, আবাদি জমি নদীতে চলে গেছে।
এ বিষয়ে বালিয়াখোড়া ইউপি চেয়ারম্যান মো. আওয়াল খান বলেন, ‘কুমুল্লী গ্রামের মানুষ আজ দিশেহারা। তাদের ভিটেমাটি নদীগর্ভে চলে যাচ্ছে। দ্রুত কার্যকর নদীশাসনের ব্যবস্থা নেওয়া জরুরি। আমরা ইতিমধ্যে উপজেলা প্রশাসন ও পানি উন্নয়ন বোর্ডকে জানিয়েছি। তারা জানিয়েছে, দ্রুত কার্যকর ব্যবস্থা নেবে।’
মানিকগঞ্জ পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী মুহাম্মদ আক্তারুজ্জামান বলেন, ধলেশ্বরী ও কালীগঙ্গা নদীর কয়েকটি অংশে ভাঙন রোধে প্রকল্পের কাজ চলমান রয়েছে। কুমুল্লী এলাকায় ভাঙন রোধে সম্ভাব্য ব্যবস্থা পর্যালোচনা করা হচ্ছে। জরুরি ভিত্তিতে ভাঙনকবলিত স্থানগুলোতে জিও ব্যাগ ফেলা এবং দীর্ঘমেয়াদি নদীশাসন পরিকল্পনার উদ্যোগ নেওয়া হবে। আশা করছি, দ্রুত জিও ব্যাগ ফেলার মাধ্যমে ভাঙন প্রতিরোধে কাজ শুরু হবে।

রাজধানীর উত্তরা আজমপুর এলাকায় প্রাইভেটকারের ধাক্কায় ইউসুফ হোসেন (৩২) নামে এক ট্রাক শ্রমিক মারা গেছেন। গতকাল শুক্রবার দিবাগত রাত সাড়ে ৩টার দিকে উত্তরা আজমপুর ফ্লাইওভারের নিচে রাস্তা পারাপারের সময় দুর্ঘটনাটি ঘটে।
১২ মিনিট আগে
মুন্সিগঞ্জ সদর উপজেলায় সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ৬৩ জন সহকারী শিক্ষকের বেতন হঠাৎ বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। এতে ভোগান্তিতে পড়েছেন ভুক্তভোগী শিক্ষকেরা। ২০০৮ ও ২০০৯ সালে নিয়োগপ্রাপ্ত এসব সহকারী শিক্ষক ১০ বছর পূর্তিতে উচ্চতর গ্রেডের সুবিধা পান।
৩২ মিনিট আগে
চট্টগ্রাম নগরের হালিশহর থানা এলাকায় দুর্বৃত্তের ছুরিকাঘাতে মো. আকবর (৩৫) নামের এক যুবক নিহত হয়েছেন। শুক্রবার (৭ নভেম্বর) দিবাগত রাতে থানার মাইজপাড়া এলাকায় ভুক্তভোগী ব্যক্তির বাড়ির সামনে এই ঘটনা ঘটে। নিহত আকবর ওই এলাকার আবদুর রহমানের ছেলে।
১ ঘণ্টা আগে
নোয়াখালীর হাতিয়ায় অঙ্ক না পারায় অষ্টম শ্রেণির এক ছাত্রীকে বেধড়ক পিটিয়ে আহত করার অভিযোগ উঠেছে সহকারী শিক্ষকের বিরুদ্ধে। মুমূর্ষু অবস্থায় ওই ছাত্রীকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। এই ঘটনায় শুক্রবার (৭ নভেম্বর) বিকেলে ভুক্তভোগী ছাত্রীর মা থানায় লিখিত অভিযোগ করেছেন।
১ ঘণ্টা আগেঢামেক প্রতিবেদক

রাজধানীর উত্তরা আজমপুর এলাকায় প্রাইভেটকারের ধাক্কায় ইউসুফ হোসেন (৩২) নামে এক ট্রাক শ্রমিক মারা গেছেন। গতকাল শুক্রবার দিবাগত রাত সাড়ে ৩টার দিকে উত্তরা আজমপুর ফ্লাইওভারের নিচে রাস্তা পারাপারের সময় দুর্ঘটনাটি ঘটে। মুমূর্ষু অবস্থায় স্বজনেরা তাঁকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালের জরুরি বিভাগে নিয়ে এলে চিকিৎসক ভোর সারে ৫টার দিকে মৃত ঘোষণা করেন।
ঢামেকে ইউসুফের ভগ্নিপতি সাইদুল ইসলাম জানান, তাঁদের বাড়ি ময়মনসিংহ জেলার গৌরিপুর উপজেলার নোয়াপাড়া গ্রামে। ইউসুফ হোসেনের বাবার নাম হারুন মিয়া। উত্তরা কাঁচা বাজার দেওয়ান বাড়ি এলাকায় স্ত্রী ও দুই সন্তান নিয়ে থাকতেন। উত্তরা হাউজ বিল্ডিং এলাকায় ঢাকার বাইরে থেকে আসা মাছের ট্রাকে কাজ করতেন।
তিনি আরও জানান, রাতে কোনো কাজে আজমপুর ফ্লাইওভারের নিচে রাস্তা পার হচ্ছিলেন ইউসুফ। এ সময় দ্রুতগামী একটি প্রাইভেটকার ইউসুফকে ধাক্কা দিয়ে পালিয়ে যায়। গুরুতর অবস্থায় ইউসুফকে স্থানীয় একটি হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখান থেকে ঢাকা মেডিকেলে নেওয়া হলে তিনি মারা যান।
ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ (পরিদর্শক) মো. ফারুক জানান, ভোরের দিকে ওই ব্যক্তিকে স্বজনেরা হাসপাতালে নিয়ে এলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। স্বজনেরা জানিয়েছেন, সড়ক দুর্ঘটনায় আহত হয়েছিলেন। মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে রাখা হয়েছে।

রাজধানীর উত্তরা আজমপুর এলাকায় প্রাইভেটকারের ধাক্কায় ইউসুফ হোসেন (৩২) নামে এক ট্রাক শ্রমিক মারা গেছেন। গতকাল শুক্রবার দিবাগত রাত সাড়ে ৩টার দিকে উত্তরা আজমপুর ফ্লাইওভারের নিচে রাস্তা পারাপারের সময় দুর্ঘটনাটি ঘটে। মুমূর্ষু অবস্থায় স্বজনেরা তাঁকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালের জরুরি বিভাগে নিয়ে এলে চিকিৎসক ভোর সারে ৫টার দিকে মৃত ঘোষণা করেন।
ঢামেকে ইউসুফের ভগ্নিপতি সাইদুল ইসলাম জানান, তাঁদের বাড়ি ময়মনসিংহ জেলার গৌরিপুর উপজেলার নোয়াপাড়া গ্রামে। ইউসুফ হোসেনের বাবার নাম হারুন মিয়া। উত্তরা কাঁচা বাজার দেওয়ান বাড়ি এলাকায় স্ত্রী ও দুই সন্তান নিয়ে থাকতেন। উত্তরা হাউজ বিল্ডিং এলাকায় ঢাকার বাইরে থেকে আসা মাছের ট্রাকে কাজ করতেন।
তিনি আরও জানান, রাতে কোনো কাজে আজমপুর ফ্লাইওভারের নিচে রাস্তা পার হচ্ছিলেন ইউসুফ। এ সময় দ্রুতগামী একটি প্রাইভেটকার ইউসুফকে ধাক্কা দিয়ে পালিয়ে যায়। গুরুতর অবস্থায় ইউসুফকে স্থানীয় একটি হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখান থেকে ঢাকা মেডিকেলে নেওয়া হলে তিনি মারা যান।
ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ (পরিদর্শক) মো. ফারুক জানান, ভোরের দিকে ওই ব্যক্তিকে স্বজনেরা হাসপাতালে নিয়ে এলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। স্বজনেরা জানিয়েছেন, সড়ক দুর্ঘটনায় আহত হয়েছিলেন। মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে রাখা হয়েছে।

মানিকগঞ্জের ঘিওরে ধলেশ্বরী নদীর ভাঙন ভয়াল রূপ নিচ্ছে। উপজেলার বালিয়াখোড়া ইউনিয়নে তিন গ্রামের অন্তত ২ কিলোমিটার এলাকায় ব্যাপক ভাঙন হচ্ছে। আরেকটি গ্রামেও ভাঙন কিছুটা শুরু হয়েছে। এসব গ্রামের মধ্যে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত পশ্চিম কুমুল্লী গ্রাম। নদীভাঙনে গ্রামগুলোর একের পর এক বসতঘর এবং ফসলি জমি নদীতে বিল
২৯ আগস্ট ২০২৫
মুন্সিগঞ্জ সদর উপজেলায় সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ৬৩ জন সহকারী শিক্ষকের বেতন হঠাৎ বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। এতে ভোগান্তিতে পড়েছেন ভুক্তভোগী শিক্ষকেরা। ২০০৮ ও ২০০৯ সালে নিয়োগপ্রাপ্ত এসব সহকারী শিক্ষক ১০ বছর পূর্তিতে উচ্চতর গ্রেডের সুবিধা পান।
৩২ মিনিট আগে
চট্টগ্রাম নগরের হালিশহর থানা এলাকায় দুর্বৃত্তের ছুরিকাঘাতে মো. আকবর (৩৫) নামের এক যুবক নিহত হয়েছেন। শুক্রবার (৭ নভেম্বর) দিবাগত রাতে থানার মাইজপাড়া এলাকায় ভুক্তভোগী ব্যক্তির বাড়ির সামনে এই ঘটনা ঘটে। নিহত আকবর ওই এলাকার আবদুর রহমানের ছেলে।
১ ঘণ্টা আগে
নোয়াখালীর হাতিয়ায় অঙ্ক না পারায় অষ্টম শ্রেণির এক ছাত্রীকে বেধড়ক পিটিয়ে আহত করার অভিযোগ উঠেছে সহকারী শিক্ষকের বিরুদ্ধে। মুমূর্ষু অবস্থায় ওই ছাত্রীকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। এই ঘটনায় শুক্রবার (৭ নভেম্বর) বিকেলে ভুক্তভোগী ছাত্রীর মা থানায় লিখিত অভিযোগ করেছেন।
১ ঘণ্টা আগেমুন্সিগঞ্জ প্রতিনিধি

মুন্সিগঞ্জ সদর উপজেলায় সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ৬৩ জন সহকারী শিক্ষকের বেতন হঠাৎ বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। এতে ভোগান্তিতে পড়েছেন ভুক্তভোগী শিক্ষকেরা। ২০০৮ ও ২০০৯ সালে নিয়োগপ্রাপ্ত এসব সহকারী শিক্ষক ১০ বছর পূর্তিতে উচ্চতর গ্রেডের সুবিধা পান। এরপর ২০১৮ ও ২০১৯ সাল থেকে জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা তাঁদের প্রথম উচ্চতর গ্রেড প্রদান করেন। দীর্ঘদিন ধরে সেই সুবিধা ভোগ করলেও পূর্বঘোষণা বা লিখিত নির্দেশনা ছাড়াই অক্টোবর মাসের বেতন বন্ধ করে দেওয়া হয়।
জানা গেছে, চলতি বছরের ২০ আগস্ট অর্থ মন্ত্রণালয়ের একটি পরিপত্রের আলোকে মুন্সিগঞ্জ হিসাবরক্ষণ অফিসের অডিটর মেহেদী হাসান শরীফ জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসকে জানান, এসব শিক্ষকের উচ্চতর গ্রেড বাতিল হতে পারে। এরপর জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিস উপজেলা শিক্ষা অফিসকে বেতন বন্ধ রাখার নির্দেশ দেয়। এই ঘটনায় একাধিক শিক্ষক অভিযোগ করেন, তাঁদের সঙ্গে এই বিষয়ে কোনো আলোচনা বা লিখিত নোটিশ দেওয়া হয়নি।
সদরের নৈরপুকুরপাড় সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক মিজানুর রহমান বলেন, ‘আমরা হঠাৎ দেখি বেতন বন্ধ। জানতে শিক্ষা অফিসে গেলে বলা হয় জেলা হিসাবরক্ষণ অফিসের নির্দেশ এসেছে। কিন্তু সেই চিঠি কেউ আমাদের দেখাতে পারেনি।’
একাধিক শিক্ষক অভিযোগ করেন, বেতন বন্ধের বিষয়ে জানতে জেলা হিসাবরক্ষণ অফিসে গেলে সেখানে দায়িত্বে থাকা অডিটর অফিসার মেহেদী হাসান শরীফ তাঁদের সঙ্গে অসৌজন্যমূলক আচরণ করেন।
শিক্ষকেরা দাবি করেছেন, ওই কর্মকর্তা তাঁদের ‘অকথ্য ভাষায় গালাগাল’ করেন এবং অফিসে প্রবেশের যোগ্যতা নিয়েও প্রশ্ন তোলেন।
শিক্ষকেরা এই ঘটনায় গত বৃহস্পতিবার মুন্সিগঞ্জ জেলা প্রশাসক ফাতেমা তুল জান্নাত বরাবর লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন। তাঁদের দাবি, কোনো ভুল থাকলে তা যাচাই করে সংশোধন করা হোক, কিন্তু একযোগে বেতন বন্ধ রাখা অযৌক্তিক ও মানবিকভাবে অন্যায়।
জেলা হিসাবরক্ষণ অফিসের অডিট অফিসার অভিযুক্ত মেহেদী হাসান শরীফ বলেন, ‘শিক্ষকদের সঙ্গে খারাপ আচরণ ও গালাগালি করার দাবি মিথ্যা। তাঁরা উল্টো ২০-২৫ জন নিয়ে এসে আমাকে হুমকি দিয়েছেন। তাঁদের বেতন আটকে রাখা হয়েছে উপজেলা শিক্ষা অফিসের চিঠির কারণে।’
সদর উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মো. আব্দুল মোমিন মিঞা বলেন, ‘জেলা হিসাবরক্ষণ অফিসের লিখিত চিঠির পরিপ্রেক্ষিতে ওই শিক্ষকদের বেতন সাময়িকভাবে বন্ধ রাখা হয়েছে। গ্রেড উন্নীতকরণ সমস্যায় বেতন আটকে গেছে তাঁদের। বিষয়টি নিয়ে আমরা কাজ করছি। ১০-১৫ দিন লাগবে। এরপর ওই শিক্ষকেরা আগের গ্রেডে নিয়মিত বেতন পাবেন।’

মুন্সিগঞ্জ সদর উপজেলায় সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ৬৩ জন সহকারী শিক্ষকের বেতন হঠাৎ বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। এতে ভোগান্তিতে পড়েছেন ভুক্তভোগী শিক্ষকেরা। ২০০৮ ও ২০০৯ সালে নিয়োগপ্রাপ্ত এসব সহকারী শিক্ষক ১০ বছর পূর্তিতে উচ্চতর গ্রেডের সুবিধা পান। এরপর ২০১৮ ও ২০১৯ সাল থেকে জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা তাঁদের প্রথম উচ্চতর গ্রেড প্রদান করেন। দীর্ঘদিন ধরে সেই সুবিধা ভোগ করলেও পূর্বঘোষণা বা লিখিত নির্দেশনা ছাড়াই অক্টোবর মাসের বেতন বন্ধ করে দেওয়া হয়।
জানা গেছে, চলতি বছরের ২০ আগস্ট অর্থ মন্ত্রণালয়ের একটি পরিপত্রের আলোকে মুন্সিগঞ্জ হিসাবরক্ষণ অফিসের অডিটর মেহেদী হাসান শরীফ জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসকে জানান, এসব শিক্ষকের উচ্চতর গ্রেড বাতিল হতে পারে। এরপর জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিস উপজেলা শিক্ষা অফিসকে বেতন বন্ধ রাখার নির্দেশ দেয়। এই ঘটনায় একাধিক শিক্ষক অভিযোগ করেন, তাঁদের সঙ্গে এই বিষয়ে কোনো আলোচনা বা লিখিত নোটিশ দেওয়া হয়নি।
সদরের নৈরপুকুরপাড় সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক মিজানুর রহমান বলেন, ‘আমরা হঠাৎ দেখি বেতন বন্ধ। জানতে শিক্ষা অফিসে গেলে বলা হয় জেলা হিসাবরক্ষণ অফিসের নির্দেশ এসেছে। কিন্তু সেই চিঠি কেউ আমাদের দেখাতে পারেনি।’
একাধিক শিক্ষক অভিযোগ করেন, বেতন বন্ধের বিষয়ে জানতে জেলা হিসাবরক্ষণ অফিসে গেলে সেখানে দায়িত্বে থাকা অডিটর অফিসার মেহেদী হাসান শরীফ তাঁদের সঙ্গে অসৌজন্যমূলক আচরণ করেন।
শিক্ষকেরা দাবি করেছেন, ওই কর্মকর্তা তাঁদের ‘অকথ্য ভাষায় গালাগাল’ করেন এবং অফিসে প্রবেশের যোগ্যতা নিয়েও প্রশ্ন তোলেন।
শিক্ষকেরা এই ঘটনায় গত বৃহস্পতিবার মুন্সিগঞ্জ জেলা প্রশাসক ফাতেমা তুল জান্নাত বরাবর লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন। তাঁদের দাবি, কোনো ভুল থাকলে তা যাচাই করে সংশোধন করা হোক, কিন্তু একযোগে বেতন বন্ধ রাখা অযৌক্তিক ও মানবিকভাবে অন্যায়।
জেলা হিসাবরক্ষণ অফিসের অডিট অফিসার অভিযুক্ত মেহেদী হাসান শরীফ বলেন, ‘শিক্ষকদের সঙ্গে খারাপ আচরণ ও গালাগালি করার দাবি মিথ্যা। তাঁরা উল্টো ২০-২৫ জন নিয়ে এসে আমাকে হুমকি দিয়েছেন। তাঁদের বেতন আটকে রাখা হয়েছে উপজেলা শিক্ষা অফিসের চিঠির কারণে।’
সদর উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মো. আব্দুল মোমিন মিঞা বলেন, ‘জেলা হিসাবরক্ষণ অফিসের লিখিত চিঠির পরিপ্রেক্ষিতে ওই শিক্ষকদের বেতন সাময়িকভাবে বন্ধ রাখা হয়েছে। গ্রেড উন্নীতকরণ সমস্যায় বেতন আটকে গেছে তাঁদের। বিষয়টি নিয়ে আমরা কাজ করছি। ১০-১৫ দিন লাগবে। এরপর ওই শিক্ষকেরা আগের গ্রেডে নিয়মিত বেতন পাবেন।’

মানিকগঞ্জের ঘিওরে ধলেশ্বরী নদীর ভাঙন ভয়াল রূপ নিচ্ছে। উপজেলার বালিয়াখোড়া ইউনিয়নে তিন গ্রামের অন্তত ২ কিলোমিটার এলাকায় ব্যাপক ভাঙন হচ্ছে। আরেকটি গ্রামেও ভাঙন কিছুটা শুরু হয়েছে। এসব গ্রামের মধ্যে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত পশ্চিম কুমুল্লী গ্রাম। নদীভাঙনে গ্রামগুলোর একের পর এক বসতঘর এবং ফসলি জমি নদীতে বিল
২৯ আগস্ট ২০২৫
রাজধানীর উত্তরা আজমপুর এলাকায় প্রাইভেটকারের ধাক্কায় ইউসুফ হোসেন (৩২) নামে এক ট্রাক শ্রমিক মারা গেছেন। গতকাল শুক্রবার দিবাগত রাত সাড়ে ৩টার দিকে উত্তরা আজমপুর ফ্লাইওভারের নিচে রাস্তা পারাপারের সময় দুর্ঘটনাটি ঘটে।
১২ মিনিট আগে
চট্টগ্রাম নগরের হালিশহর থানা এলাকায় দুর্বৃত্তের ছুরিকাঘাতে মো. আকবর (৩৫) নামের এক যুবক নিহত হয়েছেন। শুক্রবার (৭ নভেম্বর) দিবাগত রাতে থানার মাইজপাড়া এলাকায় ভুক্তভোগী ব্যক্তির বাড়ির সামনে এই ঘটনা ঘটে। নিহত আকবর ওই এলাকার আবদুর রহমানের ছেলে।
১ ঘণ্টা আগে
নোয়াখালীর হাতিয়ায় অঙ্ক না পারায় অষ্টম শ্রেণির এক ছাত্রীকে বেধড়ক পিটিয়ে আহত করার অভিযোগ উঠেছে সহকারী শিক্ষকের বিরুদ্ধে। মুমূর্ষু অবস্থায় ওই ছাত্রীকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। এই ঘটনায় শুক্রবার (৭ নভেম্বর) বিকেলে ভুক্তভোগী ছাত্রীর মা থানায় লিখিত অভিযোগ করেছেন।
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম

চট্টগ্রাম নগরের হালিশহর থানা এলাকায় দুর্বৃত্তের ছুরিকাঘাতে মো. আকবর (৩৫) নামের এক যুবক নিহত হয়েছেন। শুক্রবার (৭ নভেম্বর) দিবাগত রাতে থানার মাইজপাড়া এলাকায় ভুক্তভোগী ব্যত্তির বাড়ির সামনে এই ঘটনা ঘটে। নিহত আকবর ওই এলাকার আবদুর রহমানের ছেলে।
হালিশহর থানা-পুলিশ জানায়, বাড়ির সামনে আকবরকে লক্ষ্য করে দুর্বৃত্তরা হামলা চালায়। ছুরিকাঘাতে তিনি ঘটনাস্থলেই মারা যান। পরে স্বজনেরা তাঁকে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতালে নিয়ে যান।
এই বিষয়ে চমেক হাসপাতাল পুলিশ ফাঁড়ির উপপরিদর্শক (এসআই) নুরুল আলম আশেক জানান, ছুরিকাহত যুবককে শুক্রবার দিবাগত রাত ১২টার পর চমেক হাসপাতালে আনা হলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। তাঁর মরদেহ মর্গে রাখা হয়েছে। ময়নাতদন্ত শেষে নিহত ব্যক্তির স্বজনদের কাছে মরদেহ হস্তান্তর করার কথাও জানান তিনি।

চট্টগ্রাম নগরের হালিশহর থানা এলাকায় দুর্বৃত্তের ছুরিকাঘাতে মো. আকবর (৩৫) নামের এক যুবক নিহত হয়েছেন। শুক্রবার (৭ নভেম্বর) দিবাগত রাতে থানার মাইজপাড়া এলাকায় ভুক্তভোগী ব্যত্তির বাড়ির সামনে এই ঘটনা ঘটে। নিহত আকবর ওই এলাকার আবদুর রহমানের ছেলে।
হালিশহর থানা-পুলিশ জানায়, বাড়ির সামনে আকবরকে লক্ষ্য করে দুর্বৃত্তরা হামলা চালায়। ছুরিকাঘাতে তিনি ঘটনাস্থলেই মারা যান। পরে স্বজনেরা তাঁকে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতালে নিয়ে যান।
এই বিষয়ে চমেক হাসপাতাল পুলিশ ফাঁড়ির উপপরিদর্শক (এসআই) নুরুল আলম আশেক জানান, ছুরিকাহত যুবককে শুক্রবার দিবাগত রাত ১২টার পর চমেক হাসপাতালে আনা হলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। তাঁর মরদেহ মর্গে রাখা হয়েছে। ময়নাতদন্ত শেষে নিহত ব্যক্তির স্বজনদের কাছে মরদেহ হস্তান্তর করার কথাও জানান তিনি।

মানিকগঞ্জের ঘিওরে ধলেশ্বরী নদীর ভাঙন ভয়াল রূপ নিচ্ছে। উপজেলার বালিয়াখোড়া ইউনিয়নে তিন গ্রামের অন্তত ২ কিলোমিটার এলাকায় ব্যাপক ভাঙন হচ্ছে। আরেকটি গ্রামেও ভাঙন কিছুটা শুরু হয়েছে। এসব গ্রামের মধ্যে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত পশ্চিম কুমুল্লী গ্রাম। নদীভাঙনে গ্রামগুলোর একের পর এক বসতঘর এবং ফসলি জমি নদীতে বিল
২৯ আগস্ট ২০২৫
রাজধানীর উত্তরা আজমপুর এলাকায় প্রাইভেটকারের ধাক্কায় ইউসুফ হোসেন (৩২) নামে এক ট্রাক শ্রমিক মারা গেছেন। গতকাল শুক্রবার দিবাগত রাত সাড়ে ৩টার দিকে উত্তরা আজমপুর ফ্লাইওভারের নিচে রাস্তা পারাপারের সময় দুর্ঘটনাটি ঘটে।
১২ মিনিট আগে
মুন্সিগঞ্জ সদর উপজেলায় সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ৬৩ জন সহকারী শিক্ষকের বেতন হঠাৎ বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। এতে ভোগান্তিতে পড়েছেন ভুক্তভোগী শিক্ষকেরা। ২০০৮ ও ২০০৯ সালে নিয়োগপ্রাপ্ত এসব সহকারী শিক্ষক ১০ বছর পূর্তিতে উচ্চতর গ্রেডের সুবিধা পান।
৩২ মিনিট আগে
নোয়াখালীর হাতিয়ায় অঙ্ক না পারায় অষ্টম শ্রেণির এক ছাত্রীকে বেধড়ক পিটিয়ে আহত করার অভিযোগ উঠেছে সহকারী শিক্ষকের বিরুদ্ধে। মুমূর্ষু অবস্থায় ওই ছাত্রীকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। এই ঘটনায় শুক্রবার (৭ নভেম্বর) বিকেলে ভুক্তভোগী ছাত্রীর মা থানায় লিখিত অভিযোগ করেছেন।
১ ঘণ্টা আগেহাতিয়া (নোয়াখালী) প্রতিনিধি

নোয়াখালীর হাতিয়ায় অঙ্ক না পারায় অষ্টম শ্রেণির এক ছাত্রীকে বেধড়ক পিটিয়ে আহত করার অভিযোগ উঠেছে সহকারী শিক্ষকের বিরুদ্ধে। মুমূর্ষু অবস্থায় ওই ছাত্রীকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। এই ঘটনায় শুক্রবার (৭ নভেম্বর) বিকেলে ভুক্তভোগী ছাত্রীর মা থানায় লিখিত অভিযোগ করেছেন। এর আগে বৃহস্পতিবার দুপুরে উপজেলার চরচেঙ্গা ইসলামিয়া ফাজিল মাদ্রাসায় এই ঘটনা ঘটে।
অভিযোগে জানা যায়, চরচেঙ্গা ইসলামিয়া ফাজিল মাদ্রাসার অষ্টম শ্রেণির এক ছাত্রীকে গত বৃহস্পতিবার দুপুর ১২টার দিকে গণিতের ক্লাস চলাকালে অঙ্ক না পারায় সহকারী শিক্ষক রেজাউল করিম মারধর করেন। এতে এই ছাত্রী শ্রেণিকক্ষেই অচেতন হয়ে পড়ে। সহপাঠীরা তাকে উদ্ধার করে স্থানীয় পল্লিচিকিৎসকের কাছে নিয়ে যায়। প্রাথমিক চিকিৎসার পর অবস্থার অবনতি হলে তাকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়।
ছাত্রীর মা বলেন, ‘আমার মেয়ে ক্লাসে অঙ্ক না পারায় শিক্ষক রেজাউল করিম ক্ষিপ্ত হয়ে তাকে মারধর করেন। বেত্রাঘাতে তার মেরুদণ্ডে আঘাত পায়। অজ্ঞান হয়ে পড়লে তাকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে আসি। তার অবস্থা আশঙ্কাজনক। এখনো সে স্বাভাবিকভাবে কথা বলতে পারে না।’
এ বিষয়ে হাতিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের জরুরি বিভাগের চিকিৎসক বিমান চন্দ্র আশ্চর্য জানান, ‘সে হঠাৎ হঠাৎ জ্ঞান হারিয়ে ফেলে। শরীরের কোনো একটা অংশে মারাত্মক আঘাত পাওয়ায় এই সমস্যা দেখা দিয়েছে। তাকে উন্নত চিকিৎসার জন্য হাতিয়ার বাইরে নেওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।’
অভিযুক্ত শিক্ষক রেজাউল করিম বলেন, ‘অঙ্ক না পারায় তাকে পিঠে একটি থাপ্পড় দিয়েছি। এই আঘাতের কারণে সে অসুস্থ হওয়ার কথা না। এরপরও সে অসুস্থ হওয়ায় আমরা তাকে হাসপাতালে গিয়ে দেখে এসেছি। ঘটনার জন্য আমি আন্তরিকভাবে দুঃখিত।’
এ বিষয়ে হাতিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এ কে এম আজমল হুদা বলেন, ‘ঘটনার বিষয়ে লিখিত অভিযোগ পেয়েছি। তদন্ত সাপেক্ষে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।’

নোয়াখালীর হাতিয়ায় অঙ্ক না পারায় অষ্টম শ্রেণির এক ছাত্রীকে বেধড়ক পিটিয়ে আহত করার অভিযোগ উঠেছে সহকারী শিক্ষকের বিরুদ্ধে। মুমূর্ষু অবস্থায় ওই ছাত্রীকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। এই ঘটনায় শুক্রবার (৭ নভেম্বর) বিকেলে ভুক্তভোগী ছাত্রীর মা থানায় লিখিত অভিযোগ করেছেন। এর আগে বৃহস্পতিবার দুপুরে উপজেলার চরচেঙ্গা ইসলামিয়া ফাজিল মাদ্রাসায় এই ঘটনা ঘটে।
অভিযোগে জানা যায়, চরচেঙ্গা ইসলামিয়া ফাজিল মাদ্রাসার অষ্টম শ্রেণির এক ছাত্রীকে গত বৃহস্পতিবার দুপুর ১২টার দিকে গণিতের ক্লাস চলাকালে অঙ্ক না পারায় সহকারী শিক্ষক রেজাউল করিম মারধর করেন। এতে এই ছাত্রী শ্রেণিকক্ষেই অচেতন হয়ে পড়ে। সহপাঠীরা তাকে উদ্ধার করে স্থানীয় পল্লিচিকিৎসকের কাছে নিয়ে যায়। প্রাথমিক চিকিৎসার পর অবস্থার অবনতি হলে তাকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়।
ছাত্রীর মা বলেন, ‘আমার মেয়ে ক্লাসে অঙ্ক না পারায় শিক্ষক রেজাউল করিম ক্ষিপ্ত হয়ে তাকে মারধর করেন। বেত্রাঘাতে তার মেরুদণ্ডে আঘাত পায়। অজ্ঞান হয়ে পড়লে তাকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে আসি। তার অবস্থা আশঙ্কাজনক। এখনো সে স্বাভাবিকভাবে কথা বলতে পারে না।’
এ বিষয়ে হাতিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের জরুরি বিভাগের চিকিৎসক বিমান চন্দ্র আশ্চর্য জানান, ‘সে হঠাৎ হঠাৎ জ্ঞান হারিয়ে ফেলে। শরীরের কোনো একটা অংশে মারাত্মক আঘাত পাওয়ায় এই সমস্যা দেখা দিয়েছে। তাকে উন্নত চিকিৎসার জন্য হাতিয়ার বাইরে নেওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।’
অভিযুক্ত শিক্ষক রেজাউল করিম বলেন, ‘অঙ্ক না পারায় তাকে পিঠে একটি থাপ্পড় দিয়েছি। এই আঘাতের কারণে সে অসুস্থ হওয়ার কথা না। এরপরও সে অসুস্থ হওয়ায় আমরা তাকে হাসপাতালে গিয়ে দেখে এসেছি। ঘটনার জন্য আমি আন্তরিকভাবে দুঃখিত।’
এ বিষয়ে হাতিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এ কে এম আজমল হুদা বলেন, ‘ঘটনার বিষয়ে লিখিত অভিযোগ পেয়েছি। তদন্ত সাপেক্ষে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।’

মানিকগঞ্জের ঘিওরে ধলেশ্বরী নদীর ভাঙন ভয়াল রূপ নিচ্ছে। উপজেলার বালিয়াখোড়া ইউনিয়নে তিন গ্রামের অন্তত ২ কিলোমিটার এলাকায় ব্যাপক ভাঙন হচ্ছে। আরেকটি গ্রামেও ভাঙন কিছুটা শুরু হয়েছে। এসব গ্রামের মধ্যে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত পশ্চিম কুমুল্লী গ্রাম। নদীভাঙনে গ্রামগুলোর একের পর এক বসতঘর এবং ফসলি জমি নদীতে বিল
২৯ আগস্ট ২০২৫
রাজধানীর উত্তরা আজমপুর এলাকায় প্রাইভেটকারের ধাক্কায় ইউসুফ হোসেন (৩২) নামে এক ট্রাক শ্রমিক মারা গেছেন। গতকাল শুক্রবার দিবাগত রাত সাড়ে ৩টার দিকে উত্তরা আজমপুর ফ্লাইওভারের নিচে রাস্তা পারাপারের সময় দুর্ঘটনাটি ঘটে।
১২ মিনিট আগে
মুন্সিগঞ্জ সদর উপজেলায় সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ৬৩ জন সহকারী শিক্ষকের বেতন হঠাৎ বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। এতে ভোগান্তিতে পড়েছেন ভুক্তভোগী শিক্ষকেরা। ২০০৮ ও ২০০৯ সালে নিয়োগপ্রাপ্ত এসব সহকারী শিক্ষক ১০ বছর পূর্তিতে উচ্চতর গ্রেডের সুবিধা পান।
৩২ মিনিট আগে
চট্টগ্রাম নগরের হালিশহর থানা এলাকায় দুর্বৃত্তের ছুরিকাঘাতে মো. আকবর (৩৫) নামের এক যুবক নিহত হয়েছেন। শুক্রবার (৭ নভেম্বর) দিবাগত রাতে থানার মাইজপাড়া এলাকায় ভুক্তভোগী ব্যক্তির বাড়ির সামনে এই ঘটনা ঘটে। নিহত আকবর ওই এলাকার আবদুর রহমানের ছেলে।
১ ঘণ্টা আগে