মাদারীপুর প্রতিনিধি

‘নৌকার বাইরে গিয়ে কেউ গলা উচু করে কথা বললে, সেই গলা নামিয়ে দেওয়ার কৌশল আমরা জানি’—আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য শাজাহান খানের বড় ছেলে আসিবুর রহমান খানের দেওয়া একটি বক্তব্যে এমন হুমকির কথা শোনা গেছে। ইতিমধ্যে বক্তব্যের ভিডিওটি ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে। এতে মাদারীপুর-২ আসনের ভোটার ও স্বতন্ত্র প্রার্থীদের মধ্যে আতঙ্ক দেখা দিয়েছে।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, সোমবার (১৮ ডিসেম্বর) রাতে মাদারীপুর সদরের খোঁয়াজপুরের টেকেরহাটে নির্বাচনের প্রচারণায় যান মাদারীপুর-২ আসনের সংসদ সদস্য ও নৌকার প্রার্থী শাজাহান খানের বড় ছেলে আসিবুর রহমান খান। তিনি জেলা ছাত্রলীগের সহসভাপতি ও কেন্দ্রীয় যুবলীগের সদস্য। শাজাহান খানের ছেলে মাদারীপুর-৩ আসনের নৌকার প্রার্থী ড. আবদুস সোবহান গোলাপের পক্ষে নৌকায় ভোট চান। সদর উপজেলার খোঁয়াজপুর টেকেরহাট সংসদীয় মাদারীপুর-৩ আসনের মধ্যে।
ভাইরাল হওয়া বক্তব্যে আসিবুর রহমান খান বলেন, ‘আমরা কয়েকজন মিলে এই টেকেরহাটে এসেছিলাম নৌকার পক্ষে নির্বাচনী প্রচার-প্রচারণা করতে। আমাদের প্রিয় মুখ মাদারীপুর-৩ আসনের সংসদ সদস্য ড. আবদুস সোবহান গোলাপ মিয়ার স্বপক্ষে কাজ করার জন্য। কিন্তু একদল সন্ত্রাসী চেষ্টা করেছে এখানে বিশৃঙ্খলা তৈরি করার। তাদের সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড চালিয়ে এই টেকেরহাটকে নষ্ট করার পাঁয়তারা চালাচ্ছে।’
এ সময় আসিবুর রহমান বলেন, ‘যারা এমন সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড চালাচ্ছেন তাদের কঠোরভাবে জানাতে চাই, আমরা এখনো ঠান্ডা আছি, তাই ঠান্ডা থাকতে দেন। যদি একবারও মাথা গরম করি, তাহলে আপনি (এক আওয়ামী লীগ নেতার উদ্দেশ্যে বলেন) মাদারীপুর কেন, বাংলাদেশেও থাকতে পারবেন না।’
আসিবুর রহমান খান আরও বলেন, আমাদের এক কর্মীকে ষড়যন্ত্রকারীরা তুলে নিয়ে গিয়েছিল। তাকে লাঞ্ছিত করার চেষ্টা করেছে। এই টেকেরহাটে যদি কোনো রকম সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড করে, নৌকার বাইরে যদি একজনও কোনো রকম কথা বলে, এমনকি গলা উচু করে কথা বলার চেষ্টা করে, তাহলে আপনাদের গলা কীভাবে আমরা নামাব, সেটা আমরা ভালো করেই জানি। এখন সাবধান করে গেলাম, এরপর সামনে আমরা কঠোরভাবে আসব।’
নাম না প্রকাশের শর্তে কয়েকজন জানান, এভাবে প্রকাশ্যে হুমকি দেওয়া আচরণবিধি লঙ্ঘনের সামিল। সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ ভোটের জন্য এই বক্তব্যকারীর বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া জরুরি। তা না হলে সাধারণ ভোটারদের মধ্যে ভয় কাজ করবে।
এ ব্যাপারে মাদারীপুর-৩ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী, কালকিনি উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও সংরক্ষিত মহিলা আসনের সংসদ সদস্য মোসা. তাহমিনা বেগম বলেন, ‘ইতিমধ্যে আপনারা জেনেছেন মাদারীপুর-২ আসনের সংসদ সদস্য ও নৌকার প্রার্থী শাজাহান খানের ছেলে আসিবুর রহমান খান খোঁয়াজপুরে গিয়ে খুব কঠিন কথা বলেছেন, জনগণের মধ্যে ভীতি সৃষ্টি করার জন্য। এটা আমার মনে হয় তারা নির্বাচনকে প্রশ্নবিদ্ধ করার জন্য এবং জনগণ যেন ভোট কেন্দ্রে গিয়ে ভোট না দেন, সেই জন্য ভীতির মাধ্যমে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির চেষ্টা করছেন।’
মাদারীপুরের জেলা প্রশাসক ও রিটার্নিং কর্মকর্তা মো. মারুফুর রশিদ খান বলেন, প্রকাশ্যে এমন হুমকির বিষয়ে কেউ লিখিত অভিযোগ দেয়নি। লিখিত অভিযোগ পাওয়া গেলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে। তবে, আচরণবিধি লঙ্ঘন করলে কেউ ছাড় পাবে না।

‘নৌকার বাইরে গিয়ে কেউ গলা উচু করে কথা বললে, সেই গলা নামিয়ে দেওয়ার কৌশল আমরা জানি’—আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য শাজাহান খানের বড় ছেলে আসিবুর রহমান খানের দেওয়া একটি বক্তব্যে এমন হুমকির কথা শোনা গেছে। ইতিমধ্যে বক্তব্যের ভিডিওটি ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে। এতে মাদারীপুর-২ আসনের ভোটার ও স্বতন্ত্র প্রার্থীদের মধ্যে আতঙ্ক দেখা দিয়েছে।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, সোমবার (১৮ ডিসেম্বর) রাতে মাদারীপুর সদরের খোঁয়াজপুরের টেকেরহাটে নির্বাচনের প্রচারণায় যান মাদারীপুর-২ আসনের সংসদ সদস্য ও নৌকার প্রার্থী শাজাহান খানের বড় ছেলে আসিবুর রহমান খান। তিনি জেলা ছাত্রলীগের সহসভাপতি ও কেন্দ্রীয় যুবলীগের সদস্য। শাজাহান খানের ছেলে মাদারীপুর-৩ আসনের নৌকার প্রার্থী ড. আবদুস সোবহান গোলাপের পক্ষে নৌকায় ভোট চান। সদর উপজেলার খোঁয়াজপুর টেকেরহাট সংসদীয় মাদারীপুর-৩ আসনের মধ্যে।
ভাইরাল হওয়া বক্তব্যে আসিবুর রহমান খান বলেন, ‘আমরা কয়েকজন মিলে এই টেকেরহাটে এসেছিলাম নৌকার পক্ষে নির্বাচনী প্রচার-প্রচারণা করতে। আমাদের প্রিয় মুখ মাদারীপুর-৩ আসনের সংসদ সদস্য ড. আবদুস সোবহান গোলাপ মিয়ার স্বপক্ষে কাজ করার জন্য। কিন্তু একদল সন্ত্রাসী চেষ্টা করেছে এখানে বিশৃঙ্খলা তৈরি করার। তাদের সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড চালিয়ে এই টেকেরহাটকে নষ্ট করার পাঁয়তারা চালাচ্ছে।’
এ সময় আসিবুর রহমান বলেন, ‘যারা এমন সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড চালাচ্ছেন তাদের কঠোরভাবে জানাতে চাই, আমরা এখনো ঠান্ডা আছি, তাই ঠান্ডা থাকতে দেন। যদি একবারও মাথা গরম করি, তাহলে আপনি (এক আওয়ামী লীগ নেতার উদ্দেশ্যে বলেন) মাদারীপুর কেন, বাংলাদেশেও থাকতে পারবেন না।’
আসিবুর রহমান খান আরও বলেন, আমাদের এক কর্মীকে ষড়যন্ত্রকারীরা তুলে নিয়ে গিয়েছিল। তাকে লাঞ্ছিত করার চেষ্টা করেছে। এই টেকেরহাটে যদি কোনো রকম সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড করে, নৌকার বাইরে যদি একজনও কোনো রকম কথা বলে, এমনকি গলা উচু করে কথা বলার চেষ্টা করে, তাহলে আপনাদের গলা কীভাবে আমরা নামাব, সেটা আমরা ভালো করেই জানি। এখন সাবধান করে গেলাম, এরপর সামনে আমরা কঠোরভাবে আসব।’
নাম না প্রকাশের শর্তে কয়েকজন জানান, এভাবে প্রকাশ্যে হুমকি দেওয়া আচরণবিধি লঙ্ঘনের সামিল। সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ ভোটের জন্য এই বক্তব্যকারীর বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া জরুরি। তা না হলে সাধারণ ভোটারদের মধ্যে ভয় কাজ করবে।
এ ব্যাপারে মাদারীপুর-৩ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী, কালকিনি উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও সংরক্ষিত মহিলা আসনের সংসদ সদস্য মোসা. তাহমিনা বেগম বলেন, ‘ইতিমধ্যে আপনারা জেনেছেন মাদারীপুর-২ আসনের সংসদ সদস্য ও নৌকার প্রার্থী শাজাহান খানের ছেলে আসিবুর রহমান খান খোঁয়াজপুরে গিয়ে খুব কঠিন কথা বলেছেন, জনগণের মধ্যে ভীতি সৃষ্টি করার জন্য। এটা আমার মনে হয় তারা নির্বাচনকে প্রশ্নবিদ্ধ করার জন্য এবং জনগণ যেন ভোট কেন্দ্রে গিয়ে ভোট না দেন, সেই জন্য ভীতির মাধ্যমে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির চেষ্টা করছেন।’
মাদারীপুরের জেলা প্রশাসক ও রিটার্নিং কর্মকর্তা মো. মারুফুর রশিদ খান বলেন, প্রকাশ্যে এমন হুমকির বিষয়ে কেউ লিখিত অভিযোগ দেয়নি। লিখিত অভিযোগ পাওয়া গেলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে। তবে, আচরণবিধি লঙ্ঘন করলে কেউ ছাড় পাবে না।
মাদারীপুর প্রতিনিধি

‘নৌকার বাইরে গিয়ে কেউ গলা উচু করে কথা বললে, সেই গলা নামিয়ে দেওয়ার কৌশল আমরা জানি’—আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য শাজাহান খানের বড় ছেলে আসিবুর রহমান খানের দেওয়া একটি বক্তব্যে এমন হুমকির কথা শোনা গেছে। ইতিমধ্যে বক্তব্যের ভিডিওটি ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে। এতে মাদারীপুর-২ আসনের ভোটার ও স্বতন্ত্র প্রার্থীদের মধ্যে আতঙ্ক দেখা দিয়েছে।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, সোমবার (১৮ ডিসেম্বর) রাতে মাদারীপুর সদরের খোঁয়াজপুরের টেকেরহাটে নির্বাচনের প্রচারণায় যান মাদারীপুর-২ আসনের সংসদ সদস্য ও নৌকার প্রার্থী শাজাহান খানের বড় ছেলে আসিবুর রহমান খান। তিনি জেলা ছাত্রলীগের সহসভাপতি ও কেন্দ্রীয় যুবলীগের সদস্য। শাজাহান খানের ছেলে মাদারীপুর-৩ আসনের নৌকার প্রার্থী ড. আবদুস সোবহান গোলাপের পক্ষে নৌকায় ভোট চান। সদর উপজেলার খোঁয়াজপুর টেকেরহাট সংসদীয় মাদারীপুর-৩ আসনের মধ্যে।
ভাইরাল হওয়া বক্তব্যে আসিবুর রহমান খান বলেন, ‘আমরা কয়েকজন মিলে এই টেকেরহাটে এসেছিলাম নৌকার পক্ষে নির্বাচনী প্রচার-প্রচারণা করতে। আমাদের প্রিয় মুখ মাদারীপুর-৩ আসনের সংসদ সদস্য ড. আবদুস সোবহান গোলাপ মিয়ার স্বপক্ষে কাজ করার জন্য। কিন্তু একদল সন্ত্রাসী চেষ্টা করেছে এখানে বিশৃঙ্খলা তৈরি করার। তাদের সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড চালিয়ে এই টেকেরহাটকে নষ্ট করার পাঁয়তারা চালাচ্ছে।’
এ সময় আসিবুর রহমান বলেন, ‘যারা এমন সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড চালাচ্ছেন তাদের কঠোরভাবে জানাতে চাই, আমরা এখনো ঠান্ডা আছি, তাই ঠান্ডা থাকতে দেন। যদি একবারও মাথা গরম করি, তাহলে আপনি (এক আওয়ামী লীগ নেতার উদ্দেশ্যে বলেন) মাদারীপুর কেন, বাংলাদেশেও থাকতে পারবেন না।’
আসিবুর রহমান খান আরও বলেন, আমাদের এক কর্মীকে ষড়যন্ত্রকারীরা তুলে নিয়ে গিয়েছিল। তাকে লাঞ্ছিত করার চেষ্টা করেছে। এই টেকেরহাটে যদি কোনো রকম সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড করে, নৌকার বাইরে যদি একজনও কোনো রকম কথা বলে, এমনকি গলা উচু করে কথা বলার চেষ্টা করে, তাহলে আপনাদের গলা কীভাবে আমরা নামাব, সেটা আমরা ভালো করেই জানি। এখন সাবধান করে গেলাম, এরপর সামনে আমরা কঠোরভাবে আসব।’
নাম না প্রকাশের শর্তে কয়েকজন জানান, এভাবে প্রকাশ্যে হুমকি দেওয়া আচরণবিধি লঙ্ঘনের সামিল। সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ ভোটের জন্য এই বক্তব্যকারীর বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া জরুরি। তা না হলে সাধারণ ভোটারদের মধ্যে ভয় কাজ করবে।
এ ব্যাপারে মাদারীপুর-৩ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী, কালকিনি উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও সংরক্ষিত মহিলা আসনের সংসদ সদস্য মোসা. তাহমিনা বেগম বলেন, ‘ইতিমধ্যে আপনারা জেনেছেন মাদারীপুর-২ আসনের সংসদ সদস্য ও নৌকার প্রার্থী শাজাহান খানের ছেলে আসিবুর রহমান খান খোঁয়াজপুরে গিয়ে খুব কঠিন কথা বলেছেন, জনগণের মধ্যে ভীতি সৃষ্টি করার জন্য। এটা আমার মনে হয় তারা নির্বাচনকে প্রশ্নবিদ্ধ করার জন্য এবং জনগণ যেন ভোট কেন্দ্রে গিয়ে ভোট না দেন, সেই জন্য ভীতির মাধ্যমে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির চেষ্টা করছেন।’
মাদারীপুরের জেলা প্রশাসক ও রিটার্নিং কর্মকর্তা মো. মারুফুর রশিদ খান বলেন, প্রকাশ্যে এমন হুমকির বিষয়ে কেউ লিখিত অভিযোগ দেয়নি। লিখিত অভিযোগ পাওয়া গেলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে। তবে, আচরণবিধি লঙ্ঘন করলে কেউ ছাড় পাবে না।

‘নৌকার বাইরে গিয়ে কেউ গলা উচু করে কথা বললে, সেই গলা নামিয়ে দেওয়ার কৌশল আমরা জানি’—আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য শাজাহান খানের বড় ছেলে আসিবুর রহমান খানের দেওয়া একটি বক্তব্যে এমন হুমকির কথা শোনা গেছে। ইতিমধ্যে বক্তব্যের ভিডিওটি ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে। এতে মাদারীপুর-২ আসনের ভোটার ও স্বতন্ত্র প্রার্থীদের মধ্যে আতঙ্ক দেখা দিয়েছে।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, সোমবার (১৮ ডিসেম্বর) রাতে মাদারীপুর সদরের খোঁয়াজপুরের টেকেরহাটে নির্বাচনের প্রচারণায় যান মাদারীপুর-২ আসনের সংসদ সদস্য ও নৌকার প্রার্থী শাজাহান খানের বড় ছেলে আসিবুর রহমান খান। তিনি জেলা ছাত্রলীগের সহসভাপতি ও কেন্দ্রীয় যুবলীগের সদস্য। শাজাহান খানের ছেলে মাদারীপুর-৩ আসনের নৌকার প্রার্থী ড. আবদুস সোবহান গোলাপের পক্ষে নৌকায় ভোট চান। সদর উপজেলার খোঁয়াজপুর টেকেরহাট সংসদীয় মাদারীপুর-৩ আসনের মধ্যে।
ভাইরাল হওয়া বক্তব্যে আসিবুর রহমান খান বলেন, ‘আমরা কয়েকজন মিলে এই টেকেরহাটে এসেছিলাম নৌকার পক্ষে নির্বাচনী প্রচার-প্রচারণা করতে। আমাদের প্রিয় মুখ মাদারীপুর-৩ আসনের সংসদ সদস্য ড. আবদুস সোবহান গোলাপ মিয়ার স্বপক্ষে কাজ করার জন্য। কিন্তু একদল সন্ত্রাসী চেষ্টা করেছে এখানে বিশৃঙ্খলা তৈরি করার। তাদের সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড চালিয়ে এই টেকেরহাটকে নষ্ট করার পাঁয়তারা চালাচ্ছে।’
এ সময় আসিবুর রহমান বলেন, ‘যারা এমন সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড চালাচ্ছেন তাদের কঠোরভাবে জানাতে চাই, আমরা এখনো ঠান্ডা আছি, তাই ঠান্ডা থাকতে দেন। যদি একবারও মাথা গরম করি, তাহলে আপনি (এক আওয়ামী লীগ নেতার উদ্দেশ্যে বলেন) মাদারীপুর কেন, বাংলাদেশেও থাকতে পারবেন না।’
আসিবুর রহমান খান আরও বলেন, আমাদের এক কর্মীকে ষড়যন্ত্রকারীরা তুলে নিয়ে গিয়েছিল। তাকে লাঞ্ছিত করার চেষ্টা করেছে। এই টেকেরহাটে যদি কোনো রকম সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড করে, নৌকার বাইরে যদি একজনও কোনো রকম কথা বলে, এমনকি গলা উচু করে কথা বলার চেষ্টা করে, তাহলে আপনাদের গলা কীভাবে আমরা নামাব, সেটা আমরা ভালো করেই জানি। এখন সাবধান করে গেলাম, এরপর সামনে আমরা কঠোরভাবে আসব।’
নাম না প্রকাশের শর্তে কয়েকজন জানান, এভাবে প্রকাশ্যে হুমকি দেওয়া আচরণবিধি লঙ্ঘনের সামিল। সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ ভোটের জন্য এই বক্তব্যকারীর বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া জরুরি। তা না হলে সাধারণ ভোটারদের মধ্যে ভয় কাজ করবে।
এ ব্যাপারে মাদারীপুর-৩ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী, কালকিনি উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও সংরক্ষিত মহিলা আসনের সংসদ সদস্য মোসা. তাহমিনা বেগম বলেন, ‘ইতিমধ্যে আপনারা জেনেছেন মাদারীপুর-২ আসনের সংসদ সদস্য ও নৌকার প্রার্থী শাজাহান খানের ছেলে আসিবুর রহমান খান খোঁয়াজপুরে গিয়ে খুব কঠিন কথা বলেছেন, জনগণের মধ্যে ভীতি সৃষ্টি করার জন্য। এটা আমার মনে হয় তারা নির্বাচনকে প্রশ্নবিদ্ধ করার জন্য এবং জনগণ যেন ভোট কেন্দ্রে গিয়ে ভোট না দেন, সেই জন্য ভীতির মাধ্যমে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির চেষ্টা করছেন।’
মাদারীপুরের জেলা প্রশাসক ও রিটার্নিং কর্মকর্তা মো. মারুফুর রশিদ খান বলেন, প্রকাশ্যে এমন হুমকির বিষয়ে কেউ লিখিত অভিযোগ দেয়নি। লিখিত অভিযোগ পাওয়া গেলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে। তবে, আচরণবিধি লঙ্ঘন করলে কেউ ছাড় পাবে না।

কতিপয় উচ্ছৃঙ্খল ব্যক্তি দৈনিক প্রথম আলো ও দ্য ডেইলি স্টার পত্রিকা অফিসে যে হামলা চালিয়েছে, তার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছে রিপোর্টার্স অ্যাগেইনস্ট করাপশন (র্যাক)।
১ সেকেন্ড আগে
টাঙ্গাইলের মির্জাপুরে জমি নিয়ে বিরোধের জেরে মতিয়ার রহমান (৫০) নামের এক ব্যক্তি গুলিবিদ্ধ হয়েছেন বলে জানা গেছে। গতকাল বৃহস্পতিবার সকালে উপজেলার মহেড়া ইউনিয়নের দেওভোগ গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
১২ মিনিট আগে
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় হাঁস পালা নিয়ে কথা-কাটাকাটির জেরে চাচাতো ভাইয়ের স্ত্রীর বঁটির কোপে টুকু মোল্লা (৪৫) নামের এক ব্যক্তি নিহত হয়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। আজ শুক্রবার (১৯ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় উপজেলার আলগী ইউনিয়নের গুনপালদী গ্ৰামে এ ঘটনা ঘটে।
৩৫ মিনিট আগে
বাগেরহাটের শরণখোলায় মোটরসাইকেলের ধাক্কায় বাদল মুন্সী (৬০) নামের এক বৃদ্ধ নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় গুরুতর আহত হয়েছেন জান্নাত আকন (২৫) নামের ওই মোটরসাইকেলের চালকও।
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

কতিপয় উচ্ছৃঙ্খল ব্যক্তি দৈনিক প্রথম আলো ও দ্য ডেইলি স্টার পত্রিকা অফিসে যে হামলা চালিয়েছে, তার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছে রিপোর্টার্স অ্যাগেইনস্ট করাপশন (র্যাক)।
অন্যদিকে, দুই গণমাধ্যমে আটকে পড়া সাংবাদিকদের উদ্ধার করতে গিয়ে নাজেহাল ও হেনস্তার শিকার হয়েছেন ইংরেজি দৈনিক দ্য নিউ এজের সম্পাদক প্রবীণ সাংবাদিক নূরুল কবীর। এ ঘটনারও তীব্র নিন্দা ও উদ্বেগ প্রকাশ করেছে র্যাক। অবিলম্বে এসব ঘটনার সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও দ্রুত তদন্তের মাধ্যমে দোষীদের চিহ্নিত করে আইনের আওতায় আনার জোর দাবি জানিয়েছে র্যাক।
শুক্রবার এক বিবৃতিতে সভাপতি আলাউদ্দিন আরিফ ও সাধারণ সম্পাদক তাবারুল হক বলেন, সংবাদমাধ্যম রাষ্ট্রের চতুর্থ স্তম্ভ। গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রের অন্যতম প্রধান ভিত্তি। গণমাধ্যমের কণ্ঠ রুদ্ধ করতে সহিংসতা, ভয়ভীতি প্রদর্শন, হামলা কিংবা হেনস্তা কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়। এ ধরনের কর্মকাণ্ড গণমাধ্যমের স্বাধীনতা, মতপ্রকাশের সাংবিধানিক অধিকার এবং আইনের শাসনের সম্পূর্ণ পরিপন্থী।
১৮ ডিসেম্বর (বৃহস্পতিবার) রাত ১২টার দিকে উচ্ছৃঙ্খল কতিপয় ব্যক্তি প্রথমে দৈনিক প্রথম আলো, তারপর দ্য ডেইলি স্টার পত্রিকা অফিসে হামলা চালিয়ে ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ করেছে। এ সময় পত্রিকা দুটির অনেক সাংবাদিক ভবনের ভেতরে আটকা পড়েছিলেন। খবর পেয়ে সেনা, পুলিশ ও বিজিবি সদস্যরা ঘটনাস্থলে এসে হামলাকারীদের সরিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। পরে ভবনের ভেতরে আটকে পড়া সাংবাদিকদের উদ্ধার করে ফায়ার সার্ভিস।
পত্রিকা দুটির শীর্ষ কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, রাতে আকস্মিক হামলা, ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের ঘটনার পর কর্মীদের সবাইকে দ্রুত অফিস ত্যাগ করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। ফলে শুক্রবার ছাপা পত্রিকা বের করা সম্ভব হয়নি।
র্যাক নেতারা বলেন, মনে হচ্ছে একটি গোষ্ঠী অত্যন্ত সচেতনভাবে প্রতিপক্ষ বানাতে গণমাধ্যমকে টার্গেট করে হামলা চালিয়েছে। এটা খুবই দুঃখজনক ও মর্মান্তিক। স্বাধীন সাংবাদিকতায় বিশ্বাসী বর্তমান সরকারের সময় এমন ঘটনা ন্যক্কারজনক। ডিআরইউ মনে করে, ওসমান হাদি একজন দেশপ্রেমিক জুলাই যোদ্ধা ছিলেন। শহীদ ওসমান হাদিসহ ছাত্র-জনতার ত্যাগের কারণে তৎকালীন ফ্যাসিস্ট সরকার দেশ ছেড়ে পালিয়ে গেছে।
হাদির মৃত্যুকে পুঁজি করে যারা গণমাধ্যমের ওপর হামলা করেছে, তারা হাদির অনুসারী নয়, এটা স্পষ্ট। কতিপয় মহল হাদির মৃত্যুকে ব্যবহার করে নিজেদের কদর্য চেহারা প্রকাশ করেছে। অবিলম্বে এসব ঘটনায় জড়িত ব্যক্তিদের চিহ্নিত করে দৃস্টান্তমূলক শাস্তি নিশ্চিতে সরকারের প্রতি আহ্বান জানান নেতারা।

কতিপয় উচ্ছৃঙ্খল ব্যক্তি দৈনিক প্রথম আলো ও দ্য ডেইলি স্টার পত্রিকা অফিসে যে হামলা চালিয়েছে, তার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছে রিপোর্টার্স অ্যাগেইনস্ট করাপশন (র্যাক)।
অন্যদিকে, দুই গণমাধ্যমে আটকে পড়া সাংবাদিকদের উদ্ধার করতে গিয়ে নাজেহাল ও হেনস্তার শিকার হয়েছেন ইংরেজি দৈনিক দ্য নিউ এজের সম্পাদক প্রবীণ সাংবাদিক নূরুল কবীর। এ ঘটনারও তীব্র নিন্দা ও উদ্বেগ প্রকাশ করেছে র্যাক। অবিলম্বে এসব ঘটনার সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও দ্রুত তদন্তের মাধ্যমে দোষীদের চিহ্নিত করে আইনের আওতায় আনার জোর দাবি জানিয়েছে র্যাক।
শুক্রবার এক বিবৃতিতে সভাপতি আলাউদ্দিন আরিফ ও সাধারণ সম্পাদক তাবারুল হক বলেন, সংবাদমাধ্যম রাষ্ট্রের চতুর্থ স্তম্ভ। গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রের অন্যতম প্রধান ভিত্তি। গণমাধ্যমের কণ্ঠ রুদ্ধ করতে সহিংসতা, ভয়ভীতি প্রদর্শন, হামলা কিংবা হেনস্তা কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়। এ ধরনের কর্মকাণ্ড গণমাধ্যমের স্বাধীনতা, মতপ্রকাশের সাংবিধানিক অধিকার এবং আইনের শাসনের সম্পূর্ণ পরিপন্থী।
১৮ ডিসেম্বর (বৃহস্পতিবার) রাত ১২টার দিকে উচ্ছৃঙ্খল কতিপয় ব্যক্তি প্রথমে দৈনিক প্রথম আলো, তারপর দ্য ডেইলি স্টার পত্রিকা অফিসে হামলা চালিয়ে ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ করেছে। এ সময় পত্রিকা দুটির অনেক সাংবাদিক ভবনের ভেতরে আটকা পড়েছিলেন। খবর পেয়ে সেনা, পুলিশ ও বিজিবি সদস্যরা ঘটনাস্থলে এসে হামলাকারীদের সরিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। পরে ভবনের ভেতরে আটকে পড়া সাংবাদিকদের উদ্ধার করে ফায়ার সার্ভিস।
পত্রিকা দুটির শীর্ষ কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, রাতে আকস্মিক হামলা, ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের ঘটনার পর কর্মীদের সবাইকে দ্রুত অফিস ত্যাগ করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। ফলে শুক্রবার ছাপা পত্রিকা বের করা সম্ভব হয়নি।
র্যাক নেতারা বলেন, মনে হচ্ছে একটি গোষ্ঠী অত্যন্ত সচেতনভাবে প্রতিপক্ষ বানাতে গণমাধ্যমকে টার্গেট করে হামলা চালিয়েছে। এটা খুবই দুঃখজনক ও মর্মান্তিক। স্বাধীন সাংবাদিকতায় বিশ্বাসী বর্তমান সরকারের সময় এমন ঘটনা ন্যক্কারজনক। ডিআরইউ মনে করে, ওসমান হাদি একজন দেশপ্রেমিক জুলাই যোদ্ধা ছিলেন। শহীদ ওসমান হাদিসহ ছাত্র-জনতার ত্যাগের কারণে তৎকালীন ফ্যাসিস্ট সরকার দেশ ছেড়ে পালিয়ে গেছে।
হাদির মৃত্যুকে পুঁজি করে যারা গণমাধ্যমের ওপর হামলা করেছে, তারা হাদির অনুসারী নয়, এটা স্পষ্ট। কতিপয় মহল হাদির মৃত্যুকে ব্যবহার করে নিজেদের কদর্য চেহারা প্রকাশ করেছে। অবিলম্বে এসব ঘটনায় জড়িত ব্যক্তিদের চিহ্নিত করে দৃস্টান্তমূলক শাস্তি নিশ্চিতে সরকারের প্রতি আহ্বান জানান নেতারা।

‘নৌকার বাইরে গিয়ে কেউ গলা উচু করে কথা বললে, সেই গলা নামিয়ে দেওয়ার কৌশল আমরা জানি’—আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য শাজাহান খানের বড় ছেলে আসিবুর রহমান খানের দেওয়া একটি বক্তব্যে এমন হুমকির কথা শোনা গেছে
১৯ ডিসেম্বর ২০২৩
টাঙ্গাইলের মির্জাপুরে জমি নিয়ে বিরোধের জেরে মতিয়ার রহমান (৫০) নামের এক ব্যক্তি গুলিবিদ্ধ হয়েছেন বলে জানা গেছে। গতকাল বৃহস্পতিবার সকালে উপজেলার মহেড়া ইউনিয়নের দেওভোগ গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
১২ মিনিট আগে
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় হাঁস পালা নিয়ে কথা-কাটাকাটির জেরে চাচাতো ভাইয়ের স্ত্রীর বঁটির কোপে টুকু মোল্লা (৪৫) নামের এক ব্যক্তি নিহত হয়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। আজ শুক্রবার (১৯ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় উপজেলার আলগী ইউনিয়নের গুনপালদী গ্ৰামে এ ঘটনা ঘটে।
৩৫ মিনিট আগে
বাগেরহাটের শরণখোলায় মোটরসাইকেলের ধাক্কায় বাদল মুন্সী (৬০) নামের এক বৃদ্ধ নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় গুরুতর আহত হয়েছেন জান্নাত আকন (২৫) নামের ওই মোটরসাইকেলের চালকও।
১ ঘণ্টা আগেমির্জাপুর (টাঙ্গাইল) প্রতিনিধি

টাঙ্গাইলের মির্জাপুরে জমি নিয়ে বিরোধের জেরে মতিয়ার রহমান (৫০) নামের এক ব্যক্তি গুলিবিদ্ধ হয়েছেন বলে জানা গেছে। গতকাল বৃহস্পতিবার সকালে উপজেলার মহেড়া ইউনিয়নের দেওভোগ গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। আজ শুক্রবার সন্ধ্যায় মতিয়ারের বড় ভাই ইঞ্জিনিয়ার মজিবর রহমান থানায় লিখিত অভিযোগ করেছেন।
আহত মতিয়ার রহমান দেওভোগ গ্রামের বলিয়ার রহমানের ছেলে।
আজ সন্ধ্যায় মির্জাপুর প্রেসক্লাবে সাংবাদিকদের কাছে মজিবর রহমান জানান, তাঁর ভাই মতিয়ারকে সাভার এনাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
জানা গেছে, দেওভোগ গ্রামে মতিয়ার পৈতৃকসূত্রে ১ একর ১৩ শতাংশ জমি পেয়েছেন। ওই জমি নিয়ে পার্শ্ববর্তী ধল্যা গ্রামের মোনায়েম খানের ছেলে শহীদ খান, ফরহাদ খান, মো. ফুয়াদ খান ও মাসুদ খানদের সঙ্গে তাঁর বিরোধ চলছে। প্রতিপক্ষরা প্রাণনাশের হুমকি দিচ্ছেন দাবি করে ১২ ডিসেম্বর মির্জাপুর থানায় লিখিত অভিযোগ করেন মতিয়ার। গতকাল সকালে মতিয়ার রহমান বাড়ি থেকে বের হয়ে ধল্যা যাওয়ার পথে দেওভোগ গ্রামের রাস্তায় পৌঁছালে শহীদ খান ও তাঁর লোকজন মাইক্রোবাস ও মোটরসাইকেল নিয়ে তাঁর পথ আটকান। সেখানে দুই পক্ষের বাগ্বিতণ্ডার একপর্যায়ে মতিয়ারকে লক্ষ্য করে গুলি ছোড়া হয়। পরে স্থানীয় বাসিন্দারা মতিয়ারকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নেন।
মির্জাপুর উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ফরিদুল ইসলাম জানান, মতিয়ার রহমানের কানে গুলি লেগে ছিদ্র হয়েছে। অবস্থার অবনতি হওয়ায় তাঁকে ঢাকায় রেফার্ড করা হয়েছে।
অভিযোগের বিষয়ে জানতে চাইলে শহীদ খান বলেন, জমির ঘটনা নিয়ে মারামারি হয়েছে। তবে গুলির কোনো ঘটনা ঘটেনি।
মির্জাপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুল্লাহ আল মামুন বলেন, ‘বিষয়টি অবগত হয়েছি। অভিযোগের তদন্ত সাপেক্ষে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’

টাঙ্গাইলের মির্জাপুরে জমি নিয়ে বিরোধের জেরে মতিয়ার রহমান (৫০) নামের এক ব্যক্তি গুলিবিদ্ধ হয়েছেন বলে জানা গেছে। গতকাল বৃহস্পতিবার সকালে উপজেলার মহেড়া ইউনিয়নের দেওভোগ গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। আজ শুক্রবার সন্ধ্যায় মতিয়ারের বড় ভাই ইঞ্জিনিয়ার মজিবর রহমান থানায় লিখিত অভিযোগ করেছেন।
আহত মতিয়ার রহমান দেওভোগ গ্রামের বলিয়ার রহমানের ছেলে।
আজ সন্ধ্যায় মির্জাপুর প্রেসক্লাবে সাংবাদিকদের কাছে মজিবর রহমান জানান, তাঁর ভাই মতিয়ারকে সাভার এনাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
জানা গেছে, দেওভোগ গ্রামে মতিয়ার পৈতৃকসূত্রে ১ একর ১৩ শতাংশ জমি পেয়েছেন। ওই জমি নিয়ে পার্শ্ববর্তী ধল্যা গ্রামের মোনায়েম খানের ছেলে শহীদ খান, ফরহাদ খান, মো. ফুয়াদ খান ও মাসুদ খানদের সঙ্গে তাঁর বিরোধ চলছে। প্রতিপক্ষরা প্রাণনাশের হুমকি দিচ্ছেন দাবি করে ১২ ডিসেম্বর মির্জাপুর থানায় লিখিত অভিযোগ করেন মতিয়ার। গতকাল সকালে মতিয়ার রহমান বাড়ি থেকে বের হয়ে ধল্যা যাওয়ার পথে দেওভোগ গ্রামের রাস্তায় পৌঁছালে শহীদ খান ও তাঁর লোকজন মাইক্রোবাস ও মোটরসাইকেল নিয়ে তাঁর পথ আটকান। সেখানে দুই পক্ষের বাগ্বিতণ্ডার একপর্যায়ে মতিয়ারকে লক্ষ্য করে গুলি ছোড়া হয়। পরে স্থানীয় বাসিন্দারা মতিয়ারকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নেন।
মির্জাপুর উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ফরিদুল ইসলাম জানান, মতিয়ার রহমানের কানে গুলি লেগে ছিদ্র হয়েছে। অবস্থার অবনতি হওয়ায় তাঁকে ঢাকায় রেফার্ড করা হয়েছে।
অভিযোগের বিষয়ে জানতে চাইলে শহীদ খান বলেন, জমির ঘটনা নিয়ে মারামারি হয়েছে। তবে গুলির কোনো ঘটনা ঘটেনি।
মির্জাপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুল্লাহ আল মামুন বলেন, ‘বিষয়টি অবগত হয়েছি। অভিযোগের তদন্ত সাপেক্ষে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’

‘নৌকার বাইরে গিয়ে কেউ গলা উচু করে কথা বললে, সেই গলা নামিয়ে দেওয়ার কৌশল আমরা জানি’—আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য শাজাহান খানের বড় ছেলে আসিবুর রহমান খানের দেওয়া একটি বক্তব্যে এমন হুমকির কথা শোনা গেছে
১৯ ডিসেম্বর ২০২৩
কতিপয় উচ্ছৃঙ্খল ব্যক্তি দৈনিক প্রথম আলো ও দ্য ডেইলি স্টার পত্রিকা অফিসে যে হামলা চালিয়েছে, তার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছে রিপোর্টার্স অ্যাগেইনস্ট করাপশন (র্যাক)।
১ সেকেন্ড আগে
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় হাঁস পালা নিয়ে কথা-কাটাকাটির জেরে চাচাতো ভাইয়ের স্ত্রীর বঁটির কোপে টুকু মোল্লা (৪৫) নামের এক ব্যক্তি নিহত হয়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। আজ শুক্রবার (১৯ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় উপজেলার আলগী ইউনিয়নের গুনপালদী গ্ৰামে এ ঘটনা ঘটে।
৩৫ মিনিট আগে
বাগেরহাটের শরণখোলায় মোটরসাইকেলের ধাক্কায় বাদল মুন্সী (৬০) নামের এক বৃদ্ধ নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় গুরুতর আহত হয়েছেন জান্নাত আকন (২৫) নামের ওই মোটরসাইকেলের চালকও।
১ ঘণ্টা আগেফরিদপুর প্রতিনিধি

ফরিদপুরের ভাঙ্গায় হাঁস পালা নিয়ে কথা-কাটাকাটির জেরে চাচাতো ভাইয়ের স্ত্রীর বঁটির কোপে টুকু মোল্লা (৪৫) নামের এক ব্যক্তি নিহত হয়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। আজ শুক্রবার (১৯ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় উপজেলার আলগী ইউনিয়নের গুনপালদী গ্ৰামে এ ঘটনা ঘটে।
নিহত টুকু মোল্লা গুনপালদী গ্রামের ইদ্রিস মোল্লার ছেলে।
অভিযুক্ত নারী হলেন সীমা বেগম। তিনি গুনপালদী গ্ৰামের তুরস্কপ্রবাসী সোহাগ মোল্লার স্ত্রী। সম্পর্কে নিহত টুকু সীমা বেগমের ভাশুর হন।
নিহত টুকুর চাচাতো ভাই শাহিন মোল্লা বলেন, ‘আমার ছেলে আবিরের সুন্নতে খৎনার অনুষ্ঠানে যোগ দিতে ঢাকা থেকে টুকু বাড়িতে আসে। আজ অনুষ্ঠান শেষে সন্ধ্যায় টুকু তার (সীমার) ঘরে গিয়ে হাঁস পালনকে কেন্দ্র করে কথা-কাটাকাটি করে। একপর্যায়ে সীমা হাতে থাকা বঁটি দিয়ে টুকুকে কোপ দিয়ে পালিয়ে যায়। আমরা গুরুতর আহত অবস্থায় টুকুকে উদ্ধার করে ভাঙ্গা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। খবর পেয়ে থানার পুলিশ গিয়ে লাশটি উদ্ধার করে।’
ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে থানার উপপরিদর্শক (এসআই) মামুন হোসেন বলেন, ‘সংবাদ পেয়ে আমরা দ্রুত হাসপাতালে পৌঁছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনি। লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে পাঠানো হবে। পরিবারের পক্ষ থেকে অভিযোগের ভিত্তিতে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে। অভিযুক্ত সীমা বেগমকে ধরতে পুলিশ কাজ করছে।’

ফরিদপুরের ভাঙ্গায় হাঁস পালা নিয়ে কথা-কাটাকাটির জেরে চাচাতো ভাইয়ের স্ত্রীর বঁটির কোপে টুকু মোল্লা (৪৫) নামের এক ব্যক্তি নিহত হয়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। আজ শুক্রবার (১৯ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় উপজেলার আলগী ইউনিয়নের গুনপালদী গ্ৰামে এ ঘটনা ঘটে।
নিহত টুকু মোল্লা গুনপালদী গ্রামের ইদ্রিস মোল্লার ছেলে।
অভিযুক্ত নারী হলেন সীমা বেগম। তিনি গুনপালদী গ্ৰামের তুরস্কপ্রবাসী সোহাগ মোল্লার স্ত্রী। সম্পর্কে নিহত টুকু সীমা বেগমের ভাশুর হন।
নিহত টুকুর চাচাতো ভাই শাহিন মোল্লা বলেন, ‘আমার ছেলে আবিরের সুন্নতে খৎনার অনুষ্ঠানে যোগ দিতে ঢাকা থেকে টুকু বাড়িতে আসে। আজ অনুষ্ঠান শেষে সন্ধ্যায় টুকু তার (সীমার) ঘরে গিয়ে হাঁস পালনকে কেন্দ্র করে কথা-কাটাকাটি করে। একপর্যায়ে সীমা হাতে থাকা বঁটি দিয়ে টুকুকে কোপ দিয়ে পালিয়ে যায়। আমরা গুরুতর আহত অবস্থায় টুকুকে উদ্ধার করে ভাঙ্গা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। খবর পেয়ে থানার পুলিশ গিয়ে লাশটি উদ্ধার করে।’
ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে থানার উপপরিদর্শক (এসআই) মামুন হোসেন বলেন, ‘সংবাদ পেয়ে আমরা দ্রুত হাসপাতালে পৌঁছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনি। লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে পাঠানো হবে। পরিবারের পক্ষ থেকে অভিযোগের ভিত্তিতে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে। অভিযুক্ত সীমা বেগমকে ধরতে পুলিশ কাজ করছে।’

‘নৌকার বাইরে গিয়ে কেউ গলা উচু করে কথা বললে, সেই গলা নামিয়ে দেওয়ার কৌশল আমরা জানি’—আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য শাজাহান খানের বড় ছেলে আসিবুর রহমান খানের দেওয়া একটি বক্তব্যে এমন হুমকির কথা শোনা গেছে
১৯ ডিসেম্বর ২০২৩
কতিপয় উচ্ছৃঙ্খল ব্যক্তি দৈনিক প্রথম আলো ও দ্য ডেইলি স্টার পত্রিকা অফিসে যে হামলা চালিয়েছে, তার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছে রিপোর্টার্স অ্যাগেইনস্ট করাপশন (র্যাক)।
১ সেকেন্ড আগে
টাঙ্গাইলের মির্জাপুরে জমি নিয়ে বিরোধের জেরে মতিয়ার রহমান (৫০) নামের এক ব্যক্তি গুলিবিদ্ধ হয়েছেন বলে জানা গেছে। গতকাল বৃহস্পতিবার সকালে উপজেলার মহেড়া ইউনিয়নের দেওভোগ গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
১২ মিনিট আগে
বাগেরহাটের শরণখোলায় মোটরসাইকেলের ধাক্কায় বাদল মুন্সী (৬০) নামের এক বৃদ্ধ নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় গুরুতর আহত হয়েছেন জান্নাত আকন (২৫) নামের ওই মোটরসাইকেলের চালকও।
১ ঘণ্টা আগেশরণখোলা (বাগেরহাট) প্রতিনিধি

বাগেরহাটের শরণখোলায় মোটরসাইকেলের ধাক্কায় বাদল মুন্সী (৬০) নামের এক বৃদ্ধ নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় গুরুতর আহত হয়েছেন জান্নাত আকন (২৫) নামের ওই মোটরসাইকেলের চালকও। আজ শুক্রবার (১৯ ডিসেম্বর) দুপুরে উপজেলার তাফালবাড়ি বাসস্ট্যান্ড এলাকায় সরকারি প্রাথমিক স্কুলের সামনে আঞ্চলিক মহাসড়কে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
নিহত বাদল মুন্সীর বাড়ি রায়েন্দা ইউনিয়নের লাকুড়তলা-চালিতাবুনিয়া গ্রামে। আহত চালক জান্নাত আকনের বাড়ি উপজেলা সাউথখালী ইউনিয়নের সোনাতলা গ্রামে বলে জানা গেছে।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, বাদল মুন্সী জুমার নামাজ পড়তে বেলা সোয়া ১টার দিকে বাড়ি থেকে বের হন। স্কুলের সামনে রাস্তা পার হতে গেলে মোটরসাইকেলের সঙ্গে ধাক্কা লাগে তাঁর। এতে চালক ও বাদল মুন্সী দুজনে আহত হন। স্থানীয় বাসিন্দারা তাঁদের শরণখোলা হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক বাদল মুন্সীকে মৃত ঘোষণা করেন। এ ছাড়া আহত চালককে প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়।
শরণখোলা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের জরুরি বিভাগের চিকিৎসক আরিফ মোহাম্মদ জানান, বাদল মুন্সীকে মৃত অবস্থায় হাসপাতালে আনা হয়। চালকের অবস্থাও আশঙ্কাজনক। তাঁকে প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে খুলনা মেডিকেলে রেফার্ড করা হয়েছে।
শরণখোলা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. শামিনুল হক জানান, মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় নিহত ব্যক্তির পরিবারের পক্ষ থেকে থানায় কোনো অভিযোগ করা হয়নি।

বাগেরহাটের শরণখোলায় মোটরসাইকেলের ধাক্কায় বাদল মুন্সী (৬০) নামের এক বৃদ্ধ নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় গুরুতর আহত হয়েছেন জান্নাত আকন (২৫) নামের ওই মোটরসাইকেলের চালকও। আজ শুক্রবার (১৯ ডিসেম্বর) দুপুরে উপজেলার তাফালবাড়ি বাসস্ট্যান্ড এলাকায় সরকারি প্রাথমিক স্কুলের সামনে আঞ্চলিক মহাসড়কে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
নিহত বাদল মুন্সীর বাড়ি রায়েন্দা ইউনিয়নের লাকুড়তলা-চালিতাবুনিয়া গ্রামে। আহত চালক জান্নাত আকনের বাড়ি উপজেলা সাউথখালী ইউনিয়নের সোনাতলা গ্রামে বলে জানা গেছে।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, বাদল মুন্সী জুমার নামাজ পড়তে বেলা সোয়া ১টার দিকে বাড়ি থেকে বের হন। স্কুলের সামনে রাস্তা পার হতে গেলে মোটরসাইকেলের সঙ্গে ধাক্কা লাগে তাঁর। এতে চালক ও বাদল মুন্সী দুজনে আহত হন। স্থানীয় বাসিন্দারা তাঁদের শরণখোলা হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক বাদল মুন্সীকে মৃত ঘোষণা করেন। এ ছাড়া আহত চালককে প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়।
শরণখোলা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের জরুরি বিভাগের চিকিৎসক আরিফ মোহাম্মদ জানান, বাদল মুন্সীকে মৃত অবস্থায় হাসপাতালে আনা হয়। চালকের অবস্থাও আশঙ্কাজনক। তাঁকে প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে খুলনা মেডিকেলে রেফার্ড করা হয়েছে।
শরণখোলা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. শামিনুল হক জানান, মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় নিহত ব্যক্তির পরিবারের পক্ষ থেকে থানায় কোনো অভিযোগ করা হয়নি।

‘নৌকার বাইরে গিয়ে কেউ গলা উচু করে কথা বললে, সেই গলা নামিয়ে দেওয়ার কৌশল আমরা জানি’—আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য শাজাহান খানের বড় ছেলে আসিবুর রহমান খানের দেওয়া একটি বক্তব্যে এমন হুমকির কথা শোনা গেছে
১৯ ডিসেম্বর ২০২৩
কতিপয় উচ্ছৃঙ্খল ব্যক্তি দৈনিক প্রথম আলো ও দ্য ডেইলি স্টার পত্রিকা অফিসে যে হামলা চালিয়েছে, তার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছে রিপোর্টার্স অ্যাগেইনস্ট করাপশন (র্যাক)।
১ সেকেন্ড আগে
টাঙ্গাইলের মির্জাপুরে জমি নিয়ে বিরোধের জেরে মতিয়ার রহমান (৫০) নামের এক ব্যক্তি গুলিবিদ্ধ হয়েছেন বলে জানা গেছে। গতকাল বৃহস্পতিবার সকালে উপজেলার মহেড়া ইউনিয়নের দেওভোগ গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
১২ মিনিট আগে
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় হাঁস পালা নিয়ে কথা-কাটাকাটির জেরে চাচাতো ভাইয়ের স্ত্রীর বঁটির কোপে টুকু মোল্লা (৪৫) নামের এক ব্যক্তি নিহত হয়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। আজ শুক্রবার (১৯ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় উপজেলার আলগী ইউনিয়নের গুনপালদী গ্ৰামে এ ঘটনা ঘটে।
৩৫ মিনিট আগে