মাদারীপুর প্রতিনিধি

মাদারীপুরের রাজৈরে দুই গ্রামবাসীর মধ্যে সংঘর্ষে পুলিশসহ অন্তত ২৫ জন আহত হয়েছেন। ঈদের সময় আতশবাজি ফোটানোকে কেন্দ্র করে বাগ্বিতণ্ডার জেরে গতকাল শনিবার রাতে উপজেলার ব্যাপারীপাড়া মোড়ে এ ঘটনা ঘটে।
পুলিশ ও এলাকাবাসী সূত্রে জানা গেছে, রাজৈর উপজেলার পশ্চিম রাজৈর গ্রামের ফুচকা ব্রিজের কাছে ঈদের পর ২ এপ্রিল আতশবাজি ফোটায় পাশের বদরপাশা গ্রামের আতিয়ার আকনের ছেলে জুনায়েদ আকন ও তার বন্ধুরা। এ সময় ওই গ্রামের মোয়াজ্জেম খানের ছেলে জোবায়ের খান ও তার বন্ধুরা তাদের বাধা দেয়। এ নিয়ে উভয় পক্ষের মধ্যে কথা-কাটাকাটি হয়।
এরই জেরে ৩ এপ্রিল সকালে রাজৈরের ব্যাপারীপাড়া মোড়ে জোবায়েরকে একা পেয়ে পিটিয়ে তার ডান পা ভেঙে দেয় জুনায়েদ ও তার লোকজন। এ ঘটনায় আহত জোবায়েরের বড় ভাই অনিক খান বাদী হয়ে জুনায়েদ আকনসহ ছয়জনের নাম উল্লেখসহ অজ্ঞাতপরিচয় আরও চার-পাঁচজনকে আসামি করে রাজৈর থানায় মামলা করেন।
গতকাল শনিবার সন্ধ্যায় অনিক খান রাজৈর বাজারে গেলে জুনায়েদ ও তার বন্ধুরা ধাওয়া দেয়। এ খবর ছড়িয়ে পড়লে রাত ৯টার দিকে রাজৈরের পশ্চিম রাজৈর ও বদরপাশা গ্রামের লোকজন দেশীয় অস্ত্র নিয়ে সংঘর্ষে জড়ায়। দুই ঘণ্টাব্যাপী এ সংঘর্ষ চলে। এ সময় কয়েকটি দোকান ভাঙচুরসহ ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনাও ঘটে। খবর পেয়ে রাজৈর থানার পুলিশ ও সেনাবাহিনী গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করে। এ সময় রাজৈর থানার ওসি, পুলিশ সদস্যসহ উভয় পক্ষের অন্তত ২৫ জন আহত হন। আহতদের উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সসহ বিভিন্ন ক্লিনিকে ভর্তি করা হয়েছে।
আহতদের মধ্যে রয়েছেন, মো. সালাউদ্দিন (১৮), সাগর আকন (২৩), ওমর মোল্লা (২২), ইমন খান (২০) ও সাব্বির শেখ (১৮)। তা ছাড়া রাজৈর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ মাসুদ খান, পরিদর্শক (তদন্ত) সঞ্জয় কুমার ঘোষ, উপপরিদর্শক (এসআই) তারেক ও জুয়েল আহত হয়েছেন। তাঁরা হাসপাতালে প্রাথমিক চিকিৎসা নিয়েছেন।

এ বিষয়ে জানতে চাইলে রাজৈর থানার ওসি মোহাম্মদ মাসুদ খান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘পূর্বশত্রুতার জেরে দুই গ্রামবাসীর মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনায় আমি, ওসি তদন্তসহ ১০-১২ জন পুলিশ সদস্য আহত হয়েছি। তা ছাড়া উভয় গ্রামের বেশ কয়েকজন আহত হয়েছেন। বর্তমানে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আছে। উত্তেজনা থাকায় এলাকায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। এ ঘটনায় জিজ্ঞাসাবাদের জন্য দুজনকে আটক করা হয়েছে।’

মাদারীপুরের রাজৈরে দুই গ্রামবাসীর মধ্যে সংঘর্ষে পুলিশসহ অন্তত ২৫ জন আহত হয়েছেন। ঈদের সময় আতশবাজি ফোটানোকে কেন্দ্র করে বাগ্বিতণ্ডার জেরে গতকাল শনিবার রাতে উপজেলার ব্যাপারীপাড়া মোড়ে এ ঘটনা ঘটে।
পুলিশ ও এলাকাবাসী সূত্রে জানা গেছে, রাজৈর উপজেলার পশ্চিম রাজৈর গ্রামের ফুচকা ব্রিজের কাছে ঈদের পর ২ এপ্রিল আতশবাজি ফোটায় পাশের বদরপাশা গ্রামের আতিয়ার আকনের ছেলে জুনায়েদ আকন ও তার বন্ধুরা। এ সময় ওই গ্রামের মোয়াজ্জেম খানের ছেলে জোবায়ের খান ও তার বন্ধুরা তাদের বাধা দেয়। এ নিয়ে উভয় পক্ষের মধ্যে কথা-কাটাকাটি হয়।
এরই জেরে ৩ এপ্রিল সকালে রাজৈরের ব্যাপারীপাড়া মোড়ে জোবায়েরকে একা পেয়ে পিটিয়ে তার ডান পা ভেঙে দেয় জুনায়েদ ও তার লোকজন। এ ঘটনায় আহত জোবায়েরের বড় ভাই অনিক খান বাদী হয়ে জুনায়েদ আকনসহ ছয়জনের নাম উল্লেখসহ অজ্ঞাতপরিচয় আরও চার-পাঁচজনকে আসামি করে রাজৈর থানায় মামলা করেন।
গতকাল শনিবার সন্ধ্যায় অনিক খান রাজৈর বাজারে গেলে জুনায়েদ ও তার বন্ধুরা ধাওয়া দেয়। এ খবর ছড়িয়ে পড়লে রাত ৯টার দিকে রাজৈরের পশ্চিম রাজৈর ও বদরপাশা গ্রামের লোকজন দেশীয় অস্ত্র নিয়ে সংঘর্ষে জড়ায়। দুই ঘণ্টাব্যাপী এ সংঘর্ষ চলে। এ সময় কয়েকটি দোকান ভাঙচুরসহ ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনাও ঘটে। খবর পেয়ে রাজৈর থানার পুলিশ ও সেনাবাহিনী গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করে। এ সময় রাজৈর থানার ওসি, পুলিশ সদস্যসহ উভয় পক্ষের অন্তত ২৫ জন আহত হন। আহতদের উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সসহ বিভিন্ন ক্লিনিকে ভর্তি করা হয়েছে।
আহতদের মধ্যে রয়েছেন, মো. সালাউদ্দিন (১৮), সাগর আকন (২৩), ওমর মোল্লা (২২), ইমন খান (২০) ও সাব্বির শেখ (১৮)। তা ছাড়া রাজৈর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ মাসুদ খান, পরিদর্শক (তদন্ত) সঞ্জয় কুমার ঘোষ, উপপরিদর্শক (এসআই) তারেক ও জুয়েল আহত হয়েছেন। তাঁরা হাসপাতালে প্রাথমিক চিকিৎসা নিয়েছেন।

এ বিষয়ে জানতে চাইলে রাজৈর থানার ওসি মোহাম্মদ মাসুদ খান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘পূর্বশত্রুতার জেরে দুই গ্রামবাসীর মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনায় আমি, ওসি তদন্তসহ ১০-১২ জন পুলিশ সদস্য আহত হয়েছি। তা ছাড়া উভয় গ্রামের বেশ কয়েকজন আহত হয়েছেন। বর্তমানে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আছে। উত্তেজনা থাকায় এলাকায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। এ ঘটনায় জিজ্ঞাসাবাদের জন্য দুজনকে আটক করা হয়েছে।’
মাদারীপুর প্রতিনিধি

মাদারীপুরের রাজৈরে দুই গ্রামবাসীর মধ্যে সংঘর্ষে পুলিশসহ অন্তত ২৫ জন আহত হয়েছেন। ঈদের সময় আতশবাজি ফোটানোকে কেন্দ্র করে বাগ্বিতণ্ডার জেরে গতকাল শনিবার রাতে উপজেলার ব্যাপারীপাড়া মোড়ে এ ঘটনা ঘটে।
পুলিশ ও এলাকাবাসী সূত্রে জানা গেছে, রাজৈর উপজেলার পশ্চিম রাজৈর গ্রামের ফুচকা ব্রিজের কাছে ঈদের পর ২ এপ্রিল আতশবাজি ফোটায় পাশের বদরপাশা গ্রামের আতিয়ার আকনের ছেলে জুনায়েদ আকন ও তার বন্ধুরা। এ সময় ওই গ্রামের মোয়াজ্জেম খানের ছেলে জোবায়ের খান ও তার বন্ধুরা তাদের বাধা দেয়। এ নিয়ে উভয় পক্ষের মধ্যে কথা-কাটাকাটি হয়।
এরই জেরে ৩ এপ্রিল সকালে রাজৈরের ব্যাপারীপাড়া মোড়ে জোবায়েরকে একা পেয়ে পিটিয়ে তার ডান পা ভেঙে দেয় জুনায়েদ ও তার লোকজন। এ ঘটনায় আহত জোবায়েরের বড় ভাই অনিক খান বাদী হয়ে জুনায়েদ আকনসহ ছয়জনের নাম উল্লেখসহ অজ্ঞাতপরিচয় আরও চার-পাঁচজনকে আসামি করে রাজৈর থানায় মামলা করেন।
গতকাল শনিবার সন্ধ্যায় অনিক খান রাজৈর বাজারে গেলে জুনায়েদ ও তার বন্ধুরা ধাওয়া দেয়। এ খবর ছড়িয়ে পড়লে রাত ৯টার দিকে রাজৈরের পশ্চিম রাজৈর ও বদরপাশা গ্রামের লোকজন দেশীয় অস্ত্র নিয়ে সংঘর্ষে জড়ায়। দুই ঘণ্টাব্যাপী এ সংঘর্ষ চলে। এ সময় কয়েকটি দোকান ভাঙচুরসহ ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনাও ঘটে। খবর পেয়ে রাজৈর থানার পুলিশ ও সেনাবাহিনী গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করে। এ সময় রাজৈর থানার ওসি, পুলিশ সদস্যসহ উভয় পক্ষের অন্তত ২৫ জন আহত হন। আহতদের উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সসহ বিভিন্ন ক্লিনিকে ভর্তি করা হয়েছে।
আহতদের মধ্যে রয়েছেন, মো. সালাউদ্দিন (১৮), সাগর আকন (২৩), ওমর মোল্লা (২২), ইমন খান (২০) ও সাব্বির শেখ (১৮)। তা ছাড়া রাজৈর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ মাসুদ খান, পরিদর্শক (তদন্ত) সঞ্জয় কুমার ঘোষ, উপপরিদর্শক (এসআই) তারেক ও জুয়েল আহত হয়েছেন। তাঁরা হাসপাতালে প্রাথমিক চিকিৎসা নিয়েছেন।

এ বিষয়ে জানতে চাইলে রাজৈর থানার ওসি মোহাম্মদ মাসুদ খান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘পূর্বশত্রুতার জেরে দুই গ্রামবাসীর মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনায় আমি, ওসি তদন্তসহ ১০-১২ জন পুলিশ সদস্য আহত হয়েছি। তা ছাড়া উভয় গ্রামের বেশ কয়েকজন আহত হয়েছেন। বর্তমানে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আছে। উত্তেজনা থাকায় এলাকায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। এ ঘটনায় জিজ্ঞাসাবাদের জন্য দুজনকে আটক করা হয়েছে।’

মাদারীপুরের রাজৈরে দুই গ্রামবাসীর মধ্যে সংঘর্ষে পুলিশসহ অন্তত ২৫ জন আহত হয়েছেন। ঈদের সময় আতশবাজি ফোটানোকে কেন্দ্র করে বাগ্বিতণ্ডার জেরে গতকাল শনিবার রাতে উপজেলার ব্যাপারীপাড়া মোড়ে এ ঘটনা ঘটে।
পুলিশ ও এলাকাবাসী সূত্রে জানা গেছে, রাজৈর উপজেলার পশ্চিম রাজৈর গ্রামের ফুচকা ব্রিজের কাছে ঈদের পর ২ এপ্রিল আতশবাজি ফোটায় পাশের বদরপাশা গ্রামের আতিয়ার আকনের ছেলে জুনায়েদ আকন ও তার বন্ধুরা। এ সময় ওই গ্রামের মোয়াজ্জেম খানের ছেলে জোবায়ের খান ও তার বন্ধুরা তাদের বাধা দেয়। এ নিয়ে উভয় পক্ষের মধ্যে কথা-কাটাকাটি হয়।
এরই জেরে ৩ এপ্রিল সকালে রাজৈরের ব্যাপারীপাড়া মোড়ে জোবায়েরকে একা পেয়ে পিটিয়ে তার ডান পা ভেঙে দেয় জুনায়েদ ও তার লোকজন। এ ঘটনায় আহত জোবায়েরের বড় ভাই অনিক খান বাদী হয়ে জুনায়েদ আকনসহ ছয়জনের নাম উল্লেখসহ অজ্ঞাতপরিচয় আরও চার-পাঁচজনকে আসামি করে রাজৈর থানায় মামলা করেন।
গতকাল শনিবার সন্ধ্যায় অনিক খান রাজৈর বাজারে গেলে জুনায়েদ ও তার বন্ধুরা ধাওয়া দেয়। এ খবর ছড়িয়ে পড়লে রাত ৯টার দিকে রাজৈরের পশ্চিম রাজৈর ও বদরপাশা গ্রামের লোকজন দেশীয় অস্ত্র নিয়ে সংঘর্ষে জড়ায়। দুই ঘণ্টাব্যাপী এ সংঘর্ষ চলে। এ সময় কয়েকটি দোকান ভাঙচুরসহ ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনাও ঘটে। খবর পেয়ে রাজৈর থানার পুলিশ ও সেনাবাহিনী গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করে। এ সময় রাজৈর থানার ওসি, পুলিশ সদস্যসহ উভয় পক্ষের অন্তত ২৫ জন আহত হন। আহতদের উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সসহ বিভিন্ন ক্লিনিকে ভর্তি করা হয়েছে।
আহতদের মধ্যে রয়েছেন, মো. সালাউদ্দিন (১৮), সাগর আকন (২৩), ওমর মোল্লা (২২), ইমন খান (২০) ও সাব্বির শেখ (১৮)। তা ছাড়া রাজৈর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ মাসুদ খান, পরিদর্শক (তদন্ত) সঞ্জয় কুমার ঘোষ, উপপরিদর্শক (এসআই) তারেক ও জুয়েল আহত হয়েছেন। তাঁরা হাসপাতালে প্রাথমিক চিকিৎসা নিয়েছেন।

এ বিষয়ে জানতে চাইলে রাজৈর থানার ওসি মোহাম্মদ মাসুদ খান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘পূর্বশত্রুতার জেরে দুই গ্রামবাসীর মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনায় আমি, ওসি তদন্তসহ ১০-১২ জন পুলিশ সদস্য আহত হয়েছি। তা ছাড়া উভয় গ্রামের বেশ কয়েকজন আহত হয়েছেন। বর্তমানে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আছে। উত্তেজনা থাকায় এলাকায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। এ ঘটনায় জিজ্ঞাসাবাদের জন্য দুজনকে আটক করা হয়েছে।’

ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান বিন হাদির হত্যাকারীদের দ্রুত গ্রেপ্তারের দাবিতে তাঁর নিজ জেলা ঝালকাঠিতে আবারও বিক্ষোভ-মিছিল ও মহাসড়ক অবরোধ করেছেন এলাকাবাসী।
৩ মিনিট আগে
ভোরের দিকে রাজাবাড়ি বাজারে চোর প্রবেশ করেছে—এমন খবরে বাজারের ব্যবসায়ী ও স্থানীয় লোকজন চোরকে ধাওয়া দেন। একপর্যায়ে ব্রিজের নিচে পরিত্যক্ত টিনশেড ঘরে চোর খুঁজতে গিয়ে একটি মরদেহ দেখতে পান তাঁরা। পরে পুলিশে খবর দেওয়া হয়।
৩৮ মিনিট আগে
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদিকে হত্যার প্রতিবাদে গতকাল রাতে চট্টগ্রামে ভারতীয় সহকারী হাইকমিশন কার্যালয়ে ইটপাটকেল নিক্ষেপ ও পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষের ঘটনার পর এলাকাটিতে নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে। পুলিশের সঙ্গে সেনাবাহিনীর সাতটি গাড়ি ঘটনাস্থলে নিরাপত্তার দায়িত্বে নিয়োজিত রয়েছে।
৪১ মিনিট আগে
নিহত দিপু চন্দ্র দাসের বোন চম্পা দাস বিলাপ করে বলেন, ‘আমার ভাই বিএ পাস। সে সাধারণ বাটন মোবাইল ব্যবহার করত। ধর্ম নিয়ে তার যথেষ্ট জ্ঞান ছিল। নবীকে নিয়ে কটূক্তি করার মতো মানুষ সে নয়। উৎপাদন বাড়ানো নিয়ে শ্রমিক ও মালিকপক্ষের সঙ্গে তার বিরোধ ছিল—এমন কথা শুনেছি। সেই কারণেই হয়তো তাকে মিথ্যা অপবাদ দিয়ে
১ ঘণ্টা আগেঝালকাঠি প্রতিনিধি

ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান বিন হাদির হত্যাকারীদের দ্রুত গ্রেপ্তারের দাবিতে তাঁর নিজ জেলা ঝালকাঠিতে আবারও বিক্ষোভ-মিছিল ও মহাসড়ক অবরোধ করেছেন এলাকাবাসী।
আজ শুক্রবার (১৯ ডিসেম্বর) জুমার নামাজ শেষে ঝালকাঠি ঈদগাহ মসজিদ প্রাঙ্গণ থেকে একটি বিক্ষোভ-মিছিল বের হয়। মিছিলটি শহরের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ শেষে বরিশাল–খুলনা আঞ্চলিক মহাসড়কের ঝালকাঠি কলেজ মোড়ে এসে রাস্তা অবরোধ করে। এতে ওই সড়কে যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়।
তবে অবরোধ চলাকালে অ্যাম্বুলেন্স, ফায়ার সার্ভিস, ওষুধ বহনকারী যানসহ জরুরি সেবায় নিয়োজিত যানবাহন চলাচলের সুযোগ দেওয়া হয়।
এ কর্মসূচিতে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন, জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি), গণঅধিকার পরিষদ ও বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবিরের নেতা-কর্মীরা অংশগ্রহণ করেন। বিক্ষোভকারীরা বিভিন্ন স্লোগান দিতে থাকেন এবং হত্যাকারীদের দ্রুত আইনের আওতায় আনার দাবি জানান।
মহাসড়ক অবরোধের কারণে সড়কের উভয় পাশে কয়েক কিলোমিটার যানজটের সৃষ্টি হয়। এতে দুর্ভোগে পড়েন যাত্রী ও চালকেরা।
বিক্ষোভকারীরা বলেন, যতক্ষণ পর্যন্ত শরিফ ওসমান বিন হাদির হত্যাকারীদের গ্রেপ্তার করে বিচারের আওতায় আনা না হবে, ততক্ষণ পর্যন্ত তাঁদের আন্দোলন চলমান থাকবে। প্রয়োজনে আরও কঠোর কর্মসূচির ঘোষণা দেওয়া হবে বলেও জানান তাঁরা।
একই ইস্যুতে জেলার নলছিটি উপজেলায়ও জুমার নামাজের পরে বিক্ষোভ-মিছিল করেছেন এলাকাবাসী।
উল্লেখ্য, ওসমান হাদির বাড়ি ঝালকাঠির নলছিটি উপজেলার খাসমহল এলাকায়।

ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান বিন হাদির হত্যাকারীদের দ্রুত গ্রেপ্তারের দাবিতে তাঁর নিজ জেলা ঝালকাঠিতে আবারও বিক্ষোভ-মিছিল ও মহাসড়ক অবরোধ করেছেন এলাকাবাসী।
আজ শুক্রবার (১৯ ডিসেম্বর) জুমার নামাজ শেষে ঝালকাঠি ঈদগাহ মসজিদ প্রাঙ্গণ থেকে একটি বিক্ষোভ-মিছিল বের হয়। মিছিলটি শহরের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ শেষে বরিশাল–খুলনা আঞ্চলিক মহাসড়কের ঝালকাঠি কলেজ মোড়ে এসে রাস্তা অবরোধ করে। এতে ওই সড়কে যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়।
তবে অবরোধ চলাকালে অ্যাম্বুলেন্স, ফায়ার সার্ভিস, ওষুধ বহনকারী যানসহ জরুরি সেবায় নিয়োজিত যানবাহন চলাচলের সুযোগ দেওয়া হয়।
এ কর্মসূচিতে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন, জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি), গণঅধিকার পরিষদ ও বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবিরের নেতা-কর্মীরা অংশগ্রহণ করেন। বিক্ষোভকারীরা বিভিন্ন স্লোগান দিতে থাকেন এবং হত্যাকারীদের দ্রুত আইনের আওতায় আনার দাবি জানান।
মহাসড়ক অবরোধের কারণে সড়কের উভয় পাশে কয়েক কিলোমিটার যানজটের সৃষ্টি হয়। এতে দুর্ভোগে পড়েন যাত্রী ও চালকেরা।
বিক্ষোভকারীরা বলেন, যতক্ষণ পর্যন্ত শরিফ ওসমান বিন হাদির হত্যাকারীদের গ্রেপ্তার করে বিচারের আওতায় আনা না হবে, ততক্ষণ পর্যন্ত তাঁদের আন্দোলন চলমান থাকবে। প্রয়োজনে আরও কঠোর কর্মসূচির ঘোষণা দেওয়া হবে বলেও জানান তাঁরা।
একই ইস্যুতে জেলার নলছিটি উপজেলায়ও জুমার নামাজের পরে বিক্ষোভ-মিছিল করেছেন এলাকাবাসী।
উল্লেখ্য, ওসমান হাদির বাড়ি ঝালকাঠির নলছিটি উপজেলার খাসমহল এলাকায়।

মাদারীপুরের রাজৈরে দুই গ্রামবাসীর মধ্যে সংঘর্ষে পুলিশসহ অন্তত ২৫ জন আহত হয়েছেন। ঈদের সময় আতশবাজি ফোটানোকে কেন্দ্র করে বাগ্বিতণ্ডার জেরে গতকাল শনিবার রাতে উপজেলার ব্যাপারীপাড়া মোড়ে এ ঘটনা ঘটে।
১৩ এপ্রিল ২০২৫
ভোরের দিকে রাজাবাড়ি বাজারে চোর প্রবেশ করেছে—এমন খবরে বাজারের ব্যবসায়ী ও স্থানীয় লোকজন চোরকে ধাওয়া দেন। একপর্যায়ে ব্রিজের নিচে পরিত্যক্ত টিনশেড ঘরে চোর খুঁজতে গিয়ে একটি মরদেহ দেখতে পান তাঁরা। পরে পুলিশে খবর দেওয়া হয়।
৩৮ মিনিট আগে
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদিকে হত্যার প্রতিবাদে গতকাল রাতে চট্টগ্রামে ভারতীয় সহকারী হাইকমিশন কার্যালয়ে ইটপাটকেল নিক্ষেপ ও পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষের ঘটনার পর এলাকাটিতে নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে। পুলিশের সঙ্গে সেনাবাহিনীর সাতটি গাড়ি ঘটনাস্থলে নিরাপত্তার দায়িত্বে নিয়োজিত রয়েছে।
৪১ মিনিট আগে
নিহত দিপু চন্দ্র দাসের বোন চম্পা দাস বিলাপ করে বলেন, ‘আমার ভাই বিএ পাস। সে সাধারণ বাটন মোবাইল ব্যবহার করত। ধর্ম নিয়ে তার যথেষ্ট জ্ঞান ছিল। নবীকে নিয়ে কটূক্তি করার মতো মানুষ সে নয়। উৎপাদন বাড়ানো নিয়ে শ্রমিক ও মালিকপক্ষের সঙ্গে তার বিরোধ ছিল—এমন কথা শুনেছি। সেই কারণেই হয়তো তাকে মিথ্যা অপবাদ দিয়ে
১ ঘণ্টা আগেশ্রীপুর (গাজীপুর) প্রতিনিধি

গাজীপুরের শ্রীপুরে নিখোঁজের আড়াই মাস পর একটি পরিত্যক্ত টিনশেড ঘর থেকে এক ব্যবসায়ীর মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। আজ শুক্রবার (১৯ ডিসেম্বর) দুপুরে উপজেলার রাজাবাড়ি ইউনিয়নের পারুলী নদীর ওপর নির্মিত পরিত্যক্ত বেইলি ব্রিজের নিচে থাকা ওই ঘর থেকে মরদেহটি উদ্ধার করা হয়।
নিহত ব্যবসায়ীর নাম মো. আসাদুজ্জামান সরকার ওরফে আসাদ (৫০)। তিনি রাজাবাড়ি ইউনিয়নের মিটালু গ্রামের মৃত মফিজ উদ্দিনের ছেলে এবং রাজাবাড়ি বাজারে একটি ফার্নিচারের দোকান পরিচালনা করতেন।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, ভোরের দিকে রাজাবাড়ি বাজারে চোর প্রবেশ করেছে—এমন খবরে বাজারের ব্যবসায়ী ও স্থানীয় লোকজন চোরকে ধাওয়া দেন। একপর্যায়ে ব্রিজের নিচে পরিত্যক্ত টিনশেড ঘরে চোর খুঁজতে গিয়ে একটি মরদেহ দেখতে পান তাঁরা। পরে পুলিশে খবর দেওয়া হয়।
নিহতের ছেলে জনি সরকার জানান, চলতি বছরের ২৩ সেপ্টেম্বর বিকেলে তাঁর বাবা বাড়ি থেকে দোকানের উদ্দেশে বের হন। রাতে বাড়ি না ফেরায় পরিবারের লোকজন খোঁজাখুঁজি শুরু করেন। মোবাইল ফোন বন্ধ থাকায় পরদিন ২৪ সেপ্টেম্বর শ্রীপুর থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করা হয়। এরপর ঢাকাসহ আশপাশের বিভিন্ন এলাকায় খোঁজ করা হলেও কোনো সন্ধান পাওয়া যায়নি।
জনি সরকার বলেন, ‘আজ দুপুরে জানতে পারি বাজারের পাশে একটি পরিত্যক্ত ঘরে মরদেহ পড়ে আছে। এসে বাবার পরনের গেঞ্জি, লুঙ্গি ও দাঁড়ি দেখে মরদেহ শনাক্ত করি। কীভাবে বাবার মৃত্যু হয়েছে বা কে জড়িত—কিছুই বুঝতে পারছি না।’
রাজাবাড়ি বাজারের ব্যবসায়ী লোকমান হোসেন বলেন, ভোর সাড়ে ৪টার দিকে বাজারে চোর ঢুকেছে বলে নিরাপত্তা প্রহরীরা চিৎকার দেন। তখন ব্যবসায়ী ও স্থানীয় লোকজন ধাওয়া দিয়ে পরিত্যক্ত ঘরে ঢুকে মরদেহ দেখতে পান।
শ্রীপুর থানার পরিদর্শক (অপারেশন) সঞ্জয় সাহা বলেন, ‘খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে মরদেহ উদ্ধার করেছে। ময়নাতদন্তের জন্য মরদেহ গাজীপুর শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। মৃত্যুর কারণ এখনো নিশ্চিত হওয়া যায়নি। বিষয়টি তদন্ত করে প্রয়োজনীয় আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’

গাজীপুরের শ্রীপুরে নিখোঁজের আড়াই মাস পর একটি পরিত্যক্ত টিনশেড ঘর থেকে এক ব্যবসায়ীর মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। আজ শুক্রবার (১৯ ডিসেম্বর) দুপুরে উপজেলার রাজাবাড়ি ইউনিয়নের পারুলী নদীর ওপর নির্মিত পরিত্যক্ত বেইলি ব্রিজের নিচে থাকা ওই ঘর থেকে মরদেহটি উদ্ধার করা হয়।
নিহত ব্যবসায়ীর নাম মো. আসাদুজ্জামান সরকার ওরফে আসাদ (৫০)। তিনি রাজাবাড়ি ইউনিয়নের মিটালু গ্রামের মৃত মফিজ উদ্দিনের ছেলে এবং রাজাবাড়ি বাজারে একটি ফার্নিচারের দোকান পরিচালনা করতেন।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, ভোরের দিকে রাজাবাড়ি বাজারে চোর প্রবেশ করেছে—এমন খবরে বাজারের ব্যবসায়ী ও স্থানীয় লোকজন চোরকে ধাওয়া দেন। একপর্যায়ে ব্রিজের নিচে পরিত্যক্ত টিনশেড ঘরে চোর খুঁজতে গিয়ে একটি মরদেহ দেখতে পান তাঁরা। পরে পুলিশে খবর দেওয়া হয়।
নিহতের ছেলে জনি সরকার জানান, চলতি বছরের ২৩ সেপ্টেম্বর বিকেলে তাঁর বাবা বাড়ি থেকে দোকানের উদ্দেশে বের হন। রাতে বাড়ি না ফেরায় পরিবারের লোকজন খোঁজাখুঁজি শুরু করেন। মোবাইল ফোন বন্ধ থাকায় পরদিন ২৪ সেপ্টেম্বর শ্রীপুর থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করা হয়। এরপর ঢাকাসহ আশপাশের বিভিন্ন এলাকায় খোঁজ করা হলেও কোনো সন্ধান পাওয়া যায়নি।
জনি সরকার বলেন, ‘আজ দুপুরে জানতে পারি বাজারের পাশে একটি পরিত্যক্ত ঘরে মরদেহ পড়ে আছে। এসে বাবার পরনের গেঞ্জি, লুঙ্গি ও দাঁড়ি দেখে মরদেহ শনাক্ত করি। কীভাবে বাবার মৃত্যু হয়েছে বা কে জড়িত—কিছুই বুঝতে পারছি না।’
রাজাবাড়ি বাজারের ব্যবসায়ী লোকমান হোসেন বলেন, ভোর সাড়ে ৪টার দিকে বাজারে চোর ঢুকেছে বলে নিরাপত্তা প্রহরীরা চিৎকার দেন। তখন ব্যবসায়ী ও স্থানীয় লোকজন ধাওয়া দিয়ে পরিত্যক্ত ঘরে ঢুকে মরদেহ দেখতে পান।
শ্রীপুর থানার পরিদর্শক (অপারেশন) সঞ্জয় সাহা বলেন, ‘খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে মরদেহ উদ্ধার করেছে। ময়নাতদন্তের জন্য মরদেহ গাজীপুর শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। মৃত্যুর কারণ এখনো নিশ্চিত হওয়া যায়নি। বিষয়টি তদন্ত করে প্রয়োজনীয় আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’

মাদারীপুরের রাজৈরে দুই গ্রামবাসীর মধ্যে সংঘর্ষে পুলিশসহ অন্তত ২৫ জন আহত হয়েছেন। ঈদের সময় আতশবাজি ফোটানোকে কেন্দ্র করে বাগ্বিতণ্ডার জেরে গতকাল শনিবার রাতে উপজেলার ব্যাপারীপাড়া মোড়ে এ ঘটনা ঘটে।
১৩ এপ্রিল ২০২৫
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান বিন হাদির হত্যাকারীদের দ্রুত গ্রেপ্তারের দাবিতে তাঁর নিজ জেলা ঝালকাঠিতে আবারও বিক্ষোভ-মিছিল ও মহাসড়ক অবরোধ করেছেন এলাকাবাসী।
৩ মিনিট আগে
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদিকে হত্যার প্রতিবাদে গতকাল রাতে চট্টগ্রামে ভারতীয় সহকারী হাইকমিশন কার্যালয়ে ইটপাটকেল নিক্ষেপ ও পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষের ঘটনার পর এলাকাটিতে নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে। পুলিশের সঙ্গে সেনাবাহিনীর সাতটি গাড়ি ঘটনাস্থলে নিরাপত্তার দায়িত্বে নিয়োজিত রয়েছে।
৪১ মিনিট আগে
নিহত দিপু চন্দ্র দাসের বোন চম্পা দাস বিলাপ করে বলেন, ‘আমার ভাই বিএ পাস। সে সাধারণ বাটন মোবাইল ব্যবহার করত। ধর্ম নিয়ে তার যথেষ্ট জ্ঞান ছিল। নবীকে নিয়ে কটূক্তি করার মতো মানুষ সে নয়। উৎপাদন বাড়ানো নিয়ে শ্রমিক ও মালিকপক্ষের সঙ্গে তার বিরোধ ছিল—এমন কথা শুনেছি। সেই কারণেই হয়তো তাকে মিথ্যা অপবাদ দিয়ে
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম

ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদিকে হত্যার প্রতিবাদে গতকাল রাতে চট্টগ্রামে ভারতীয় সহকারী হাইকমিশন কার্যালয়ে ইটপাটকেল নিক্ষেপ ও পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষের ঘটনার পর এলাকাটিতে নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে। পুলিশের সঙ্গে সেখানে সেনাবাহিনীর সাতটি গাড়ি ঘটনাস্থলে নিরাপত্তার দায়িত্বে নিয়োজিত রয়েছে। একই সঙ্গে মিডিয়াপাড়া হিসেবে পরিচিত নগরের কাজীর দেউড়িতে একটি ভবনসহ প্রেসক্লাবের আশপাশে পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। শুক্রবার (১৯ ডিসেম্বর) সকালে খুলশীতে ভারতীয় সহকারী হাইকমিশন অফিস ও নগরের কাজীর দেউড়ি, জামালখানসহ আশপাশে এলাকা ঘুরে এমন চিত্র দেখা গেছে।
ভারতীয় হাইকমিশন ও বাসভবনের সামনের এক অংশের সড়কে যানবাহন চলাচল বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। সেখান থেকে সামান্য দূরে পুলিশের একটি দল সন্দেহজনক গাড়িগুলোকে থামিয়ে তল্লাশি করছে।
এদিকে মিডিয়া ভবনখ্যাত নগরের কাজীর দেউড়িতে অবস্থিত কর্ণফুলী টাওয়ারের সামনেসহ আশপাশে সকাল থেকে পুলিশকে নিরাপত্তা দিতে দেখা গেছে। ওই ভবনে ডেইলি স্টার, আজকের পত্রিকাসহ বিভিন্ন গণমাধ্যম ও টিভি চ্যানেল রয়েছে। ঢাকায় ভাঙচুর ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে এখানকার সাংবাদিকদের মধ্যে আতঙ্ক দেখা গেছে।
এর আগ বৃহস্পতিবার রাতে ওসমান হাদির হত্যার প্রতিবাদে চট্টগ্রামে বিক্ষোভ চলাকালে খুলশীতে ভারতীয় সহকারী হাইকমিশন কার্যালয় লক্ষ্য করে ইটপাটকেল নিক্ষেপের ঘটনা ঘটেছে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে পুলিশ লাঠিচার্জের পাশাপাশি টিয়ার শেল ও সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ করে। ওই ঘটনায় ১২ জনকে আটক করেছে পুলিশ।
পুলিশ জানায়, একটি পক্ষ বিক্ষোভ শেষ করে চলে যাওয়ার প্রায় পাঁচ মিনিট পর হঠাৎ ৫০ থেকে ৬০ জনের একটি দল মিছিল নিয়ে আবার ওই কার্যালয়ের সামনে এসে অবস্থান নেয়। কিছুক্ষণ পর তারা কার্যালয় লক্ষ্য করে বাইরে থেকে ইটপাটকেল নিক্ষেপ শুরু করে। এতে কার্যালয়ের ভেতরে দায়িত্বে থাকা তিন পুলিশ সদস্য সামান্য আহত হন।

ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদিকে হত্যার প্রতিবাদে গতকাল রাতে চট্টগ্রামে ভারতীয় সহকারী হাইকমিশন কার্যালয়ে ইটপাটকেল নিক্ষেপ ও পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষের ঘটনার পর এলাকাটিতে নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে। পুলিশের সঙ্গে সেখানে সেনাবাহিনীর সাতটি গাড়ি ঘটনাস্থলে নিরাপত্তার দায়িত্বে নিয়োজিত রয়েছে। একই সঙ্গে মিডিয়াপাড়া হিসেবে পরিচিত নগরের কাজীর দেউড়িতে একটি ভবনসহ প্রেসক্লাবের আশপাশে পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। শুক্রবার (১৯ ডিসেম্বর) সকালে খুলশীতে ভারতীয় সহকারী হাইকমিশন অফিস ও নগরের কাজীর দেউড়ি, জামালখানসহ আশপাশে এলাকা ঘুরে এমন চিত্র দেখা গেছে।
ভারতীয় হাইকমিশন ও বাসভবনের সামনের এক অংশের সড়কে যানবাহন চলাচল বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। সেখান থেকে সামান্য দূরে পুলিশের একটি দল সন্দেহজনক গাড়িগুলোকে থামিয়ে তল্লাশি করছে।
এদিকে মিডিয়া ভবনখ্যাত নগরের কাজীর দেউড়িতে অবস্থিত কর্ণফুলী টাওয়ারের সামনেসহ আশপাশে সকাল থেকে পুলিশকে নিরাপত্তা দিতে দেখা গেছে। ওই ভবনে ডেইলি স্টার, আজকের পত্রিকাসহ বিভিন্ন গণমাধ্যম ও টিভি চ্যানেল রয়েছে। ঢাকায় ভাঙচুর ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে এখানকার সাংবাদিকদের মধ্যে আতঙ্ক দেখা গেছে।
এর আগ বৃহস্পতিবার রাতে ওসমান হাদির হত্যার প্রতিবাদে চট্টগ্রামে বিক্ষোভ চলাকালে খুলশীতে ভারতীয় সহকারী হাইকমিশন কার্যালয় লক্ষ্য করে ইটপাটকেল নিক্ষেপের ঘটনা ঘটেছে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে পুলিশ লাঠিচার্জের পাশাপাশি টিয়ার শেল ও সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ করে। ওই ঘটনায় ১২ জনকে আটক করেছে পুলিশ।
পুলিশ জানায়, একটি পক্ষ বিক্ষোভ শেষ করে চলে যাওয়ার প্রায় পাঁচ মিনিট পর হঠাৎ ৫০ থেকে ৬০ জনের একটি দল মিছিল নিয়ে আবার ওই কার্যালয়ের সামনে এসে অবস্থান নেয়। কিছুক্ষণ পর তারা কার্যালয় লক্ষ্য করে বাইরে থেকে ইটপাটকেল নিক্ষেপ শুরু করে। এতে কার্যালয়ের ভেতরে দায়িত্বে থাকা তিন পুলিশ সদস্য সামান্য আহত হন।

মাদারীপুরের রাজৈরে দুই গ্রামবাসীর মধ্যে সংঘর্ষে পুলিশসহ অন্তত ২৫ জন আহত হয়েছেন। ঈদের সময় আতশবাজি ফোটানোকে কেন্দ্র করে বাগ্বিতণ্ডার জেরে গতকাল শনিবার রাতে উপজেলার ব্যাপারীপাড়া মোড়ে এ ঘটনা ঘটে।
১৩ এপ্রিল ২০২৫
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান বিন হাদির হত্যাকারীদের দ্রুত গ্রেপ্তারের দাবিতে তাঁর নিজ জেলা ঝালকাঠিতে আবারও বিক্ষোভ-মিছিল ও মহাসড়ক অবরোধ করেছেন এলাকাবাসী।
৩ মিনিট আগে
ভোরের দিকে রাজাবাড়ি বাজারে চোর প্রবেশ করেছে—এমন খবরে বাজারের ব্যবসায়ী ও স্থানীয় লোকজন চোরকে ধাওয়া দেন। একপর্যায়ে ব্রিজের নিচে পরিত্যক্ত টিনশেড ঘরে চোর খুঁজতে গিয়ে একটি মরদেহ দেখতে পান তাঁরা। পরে পুলিশে খবর দেওয়া হয়।
৩৮ মিনিট আগে
নিহত দিপু চন্দ্র দাসের বোন চম্পা দাস বিলাপ করে বলেন, ‘আমার ভাই বিএ পাস। সে সাধারণ বাটন মোবাইল ব্যবহার করত। ধর্ম নিয়ে তার যথেষ্ট জ্ঞান ছিল। নবীকে নিয়ে কটূক্তি করার মতো মানুষ সে নয়। উৎপাদন বাড়ানো নিয়ে শ্রমিক ও মালিকপক্ষের সঙ্গে তার বিরোধ ছিল—এমন কথা শুনেছি। সেই কারণেই হয়তো তাকে মিথ্যা অপবাদ দিয়ে
১ ঘণ্টা আগেময়মনসিংহ প্রতিনিধি

ময়মনসিংহের ভালুকায় ধর্ম অবমাননার অভিযোগে পিটিয়ে ও আগুনে পুড়িয়ে হত্যার শিকার দিপু চন্দ্র দাসের (২৮) পরিবার দাবি করেছে, কোম্পানির লোকজনই তাঁকে মৃত্যুর মুখে ঠেলে দিয়েছে।
নিহত দিপু চন্দ্র দাসের বোন চম্পা দাস বিলাপ করে বলেন, ‘আমার ভাই বিএ পাস। সে সাধারণ বাটন মোবাইল ব্যবহার করত। ধর্ম নিয়ে তার যথেষ্ট জ্ঞান ছিল। নবীকে নিয়ে কটূক্তি করার মতো মানুষ সে নয়। উৎপাদন বাড়ানো নিয়ে শ্রমিক ও মালিকপক্ষের সঙ্গে তার বিরোধ ছিল—এমন কথা শুনেছি। সেই কারণেই হয়তো তাকে মিথ্যা অপবাদ দিয়ে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়েছে।’
তিনি আরও বলেন, কোম্পানির লোকজন চাইলে তাঁকে জনতার হাতে তুলে না দিয়ে পুলিশের কাছে দিতে পারতেন। তাহলে এমন নির্মম মৃত্যু হতো না।
গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে ভালুকার জামিরদিয়া এলাকায় একটি অভিযোগে দিপু চন্দ্র দাসকে পিটিয়ে হত্যা করা হয়। পরে তাঁর মরদেহে আগুন দেওয়া হয়। ঘটনার পর ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক প্রায় দুই ঘণ্টা অবরোধ করে রাখে বিক্ষুব্ধ জনতা। পরে পুলিশ গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে এবং অর্ধদগ্ধ মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠায়।
নিহত দিপু চন্দ্র দাস জেলার তারাকান্দা উপজেলার মোকামিয়াকান্দা গ্রামের রবি চন্দ্র দাসের ছেলে। তিনি দুই বছর ধরে ভালুকার জামিরদিয়া এলাকার পাইওনিয়ার নিটওয়্যারস বিডি লিমিটেডে কাজ করছিলেন।
কোম্পানির সিকিউরিটি গার্ড ফিরোজ মিয়া দাবি করেন, দিপু চন্দ্র দাস ধর্মীয় বিষয়ে কটূক্তি করেছেন—এমন অভিযোগ ওঠার পর তাঁকে ক্ষমা চাইতে বলা হয়। তিনি ক্ষমা না চাওয়ায় বিষয়টি কোম্পানির ভেতরে ও বাইরে ছড়িয়ে পড়ে। একপর্যায়ে বাইরের লোকজন কারখানার গেটের সামনে জড়ো হয়ে ভাঙচুর চালায়। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে গেলে তাঁকে জনতার হাতে তুলে দিতে বাধ্য হয় কর্তৃপক্ষ।
এরপর বিক্ষুব্ধ জনতা দিপু চন্দ্র দাসকে পিটিয়ে হত্যা করে এবং মরদেহ গাছের ডালের সঙ্গে বেঁধে আগুন ধরিয়ে দেয়। তবে এ বিষয়ে কোম্পানির ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের বক্তব্য জানতে গেটে গিয়ে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও অনুমতি পাওয়া যায়নি।
নিহতের বাবা রবি চন্দ্র দাস বলেন, ‘আমার ছেলে ছিল পরিবারের একমাত্র উপার্জনক্ষম ব্যক্তি। ধর্ম নিয়ে কটূক্তি করলে দেশে আইন আছে, আইনের মাধ্যমেই বিচার হতো। আমরা গরিব বলে ছেলের জীবন রক্ষা করতে পারিনি।’
নিহতের স্ত্রী মেঘনা রানী বলেন, ‘আমার একমাত্র সন্তান আজ বাবা-হারা। অভাবের সংসার নিয়ে কোথায় যাব, বুঝতে পারছি না। এই হত্যার বিচার চাই।’
ভালুকা মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জাহেদুল ইসলাম বলেন, ‘ধর্ম অবমাননার অভিযোগ তুলে দিপু চন্দ্র দাসকে পিটিয়ে হত্যা করা হয়েছে। বিপুলসংখ্যক মানুষের কারণে তাৎক্ষণিকভাবে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব হয়নি। প্রায় দুই ঘণ্টা চেষ্টা চালিয়ে পরিস্থিতি স্বাভাবিক করা হয়। পরিবারের পক্ষ থেকে অভিযোগ পেলে মামলা নেওয়া হবে।’

ময়মনসিংহের ভালুকায় ধর্ম অবমাননার অভিযোগে পিটিয়ে ও আগুনে পুড়িয়ে হত্যার শিকার দিপু চন্দ্র দাসের (২৮) পরিবার দাবি করেছে, কোম্পানির লোকজনই তাঁকে মৃত্যুর মুখে ঠেলে দিয়েছে।
নিহত দিপু চন্দ্র দাসের বোন চম্পা দাস বিলাপ করে বলেন, ‘আমার ভাই বিএ পাস। সে সাধারণ বাটন মোবাইল ব্যবহার করত। ধর্ম নিয়ে তার যথেষ্ট জ্ঞান ছিল। নবীকে নিয়ে কটূক্তি করার মতো মানুষ সে নয়। উৎপাদন বাড়ানো নিয়ে শ্রমিক ও মালিকপক্ষের সঙ্গে তার বিরোধ ছিল—এমন কথা শুনেছি। সেই কারণেই হয়তো তাকে মিথ্যা অপবাদ দিয়ে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়েছে।’
তিনি আরও বলেন, কোম্পানির লোকজন চাইলে তাঁকে জনতার হাতে তুলে না দিয়ে পুলিশের কাছে দিতে পারতেন। তাহলে এমন নির্মম মৃত্যু হতো না।
গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে ভালুকার জামিরদিয়া এলাকায় একটি অভিযোগে দিপু চন্দ্র দাসকে পিটিয়ে হত্যা করা হয়। পরে তাঁর মরদেহে আগুন দেওয়া হয়। ঘটনার পর ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক প্রায় দুই ঘণ্টা অবরোধ করে রাখে বিক্ষুব্ধ জনতা। পরে পুলিশ গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে এবং অর্ধদগ্ধ মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠায়।
নিহত দিপু চন্দ্র দাস জেলার তারাকান্দা উপজেলার মোকামিয়াকান্দা গ্রামের রবি চন্দ্র দাসের ছেলে। তিনি দুই বছর ধরে ভালুকার জামিরদিয়া এলাকার পাইওনিয়ার নিটওয়্যারস বিডি লিমিটেডে কাজ করছিলেন।
কোম্পানির সিকিউরিটি গার্ড ফিরোজ মিয়া দাবি করেন, দিপু চন্দ্র দাস ধর্মীয় বিষয়ে কটূক্তি করেছেন—এমন অভিযোগ ওঠার পর তাঁকে ক্ষমা চাইতে বলা হয়। তিনি ক্ষমা না চাওয়ায় বিষয়টি কোম্পানির ভেতরে ও বাইরে ছড়িয়ে পড়ে। একপর্যায়ে বাইরের লোকজন কারখানার গেটের সামনে জড়ো হয়ে ভাঙচুর চালায়। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে গেলে তাঁকে জনতার হাতে তুলে দিতে বাধ্য হয় কর্তৃপক্ষ।
এরপর বিক্ষুব্ধ জনতা দিপু চন্দ্র দাসকে পিটিয়ে হত্যা করে এবং মরদেহ গাছের ডালের সঙ্গে বেঁধে আগুন ধরিয়ে দেয়। তবে এ বিষয়ে কোম্পানির ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের বক্তব্য জানতে গেটে গিয়ে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও অনুমতি পাওয়া যায়নি।
নিহতের বাবা রবি চন্দ্র দাস বলেন, ‘আমার ছেলে ছিল পরিবারের একমাত্র উপার্জনক্ষম ব্যক্তি। ধর্ম নিয়ে কটূক্তি করলে দেশে আইন আছে, আইনের মাধ্যমেই বিচার হতো। আমরা গরিব বলে ছেলের জীবন রক্ষা করতে পারিনি।’
নিহতের স্ত্রী মেঘনা রানী বলেন, ‘আমার একমাত্র সন্তান আজ বাবা-হারা। অভাবের সংসার নিয়ে কোথায় যাব, বুঝতে পারছি না। এই হত্যার বিচার চাই।’
ভালুকা মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জাহেদুল ইসলাম বলেন, ‘ধর্ম অবমাননার অভিযোগ তুলে দিপু চন্দ্র দাসকে পিটিয়ে হত্যা করা হয়েছে। বিপুলসংখ্যক মানুষের কারণে তাৎক্ষণিকভাবে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব হয়নি। প্রায় দুই ঘণ্টা চেষ্টা চালিয়ে পরিস্থিতি স্বাভাবিক করা হয়। পরিবারের পক্ষ থেকে অভিযোগ পেলে মামলা নেওয়া হবে।’

মাদারীপুরের রাজৈরে দুই গ্রামবাসীর মধ্যে সংঘর্ষে পুলিশসহ অন্তত ২৫ জন আহত হয়েছেন। ঈদের সময় আতশবাজি ফোটানোকে কেন্দ্র করে বাগ্বিতণ্ডার জেরে গতকাল শনিবার রাতে উপজেলার ব্যাপারীপাড়া মোড়ে এ ঘটনা ঘটে।
১৩ এপ্রিল ২০২৫
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান বিন হাদির হত্যাকারীদের দ্রুত গ্রেপ্তারের দাবিতে তাঁর নিজ জেলা ঝালকাঠিতে আবারও বিক্ষোভ-মিছিল ও মহাসড়ক অবরোধ করেছেন এলাকাবাসী।
৩ মিনিট আগে
ভোরের দিকে রাজাবাড়ি বাজারে চোর প্রবেশ করেছে—এমন খবরে বাজারের ব্যবসায়ী ও স্থানীয় লোকজন চোরকে ধাওয়া দেন। একপর্যায়ে ব্রিজের নিচে পরিত্যক্ত টিনশেড ঘরে চোর খুঁজতে গিয়ে একটি মরদেহ দেখতে পান তাঁরা। পরে পুলিশে খবর দেওয়া হয়।
৩৮ মিনিট আগে
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদিকে হত্যার প্রতিবাদে গতকাল রাতে চট্টগ্রামে ভারতীয় সহকারী হাইকমিশন কার্যালয়ে ইটপাটকেল নিক্ষেপ ও পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষের ঘটনার পর এলাকাটিতে নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে। পুলিশের সঙ্গে সেনাবাহিনীর সাতটি গাড়ি ঘটনাস্থলে নিরাপত্তার দায়িত্বে নিয়োজিত রয়েছে।
৪১ মিনিট আগে