মাদারীপুর প্রতিনিধি

প্রকাশ্যে ভোটারদের হুমকি দেওয়ায় আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ও মাদারীপুর-২ (রাজৈর-সদর একাংশ) আসনের সংসদ সদস্য শাজাহান খানের বড় ছেলে আসিবুর রহমান খানকে কারণ দর্শানোর নোটিশ দিয়েছে নির্বাচনী অনুসন্ধান কমিটি। আগামী রোববার বেলা ১১টায় অনুসন্ধান কমিটির চেয়ারম্যানের কার্যালয়ে সশরীর হাজির হয়ে তাঁকে এ বিষয়ে ব্যাখ্যা দিতে বলা হয়েছে।
মাদারীপুর-৩ সংসদীয় আসনের অনুসন্ধান কমিটির চেয়ারম্যান ও যুগ্ম জেলা জজ (ল্যান্ড সার্ভে ট্রাইব্যুনাল) আদালতের বিচারক মো. শরিফুল হকের স্বাক্ষরিত নোটিশ আজ শুক্রবার আসিবুর রহমান খানের কাছে পাঠানো হয়েছে। বিষয়টি আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেছেন বিচারকের পেশকার মোহাম্মদ আনোয়ার হোসেন।
এর আগে, গত সোমবার (১৮ ডিসেম্বর) আসিবুর রহমান খানের একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়ে।
গত সোমবার রাতে মাদারীপুর সদর উপজেলার খোয়াজপুরের টেকেরহাটে নির্বাচনের প্রচারণায় যান মাদারীপুর-২ আসনের সংসদ সদস্য, নৌকার প্রার্থী শাজাহান খানের ছেলে আসিবুর রহমান খান। তিনি জেলা ছাত্রলীগের সহসভাপতি ও কেন্দ্রীয় যুবলীগের সদস্য। এ সময় আসিবুর রহমান খান মাদারীপুর-৩ আসনের নৌকার প্রার্থী আবদুস সোবহান মিয়া গোলাপের পক্ষে নৌকায় ভোট চান।
ভাইরাল হওয়া বক্তব্যে আসিবুর রহমান খান বলেন, ‘আমরা কয়েকজন মিলে এই টেকেরহাটে এসেছিলাম নৌকার পক্ষে নির্বাচনী প্রচার-প্রচারণা করতে। আমাদের প্রিয়মুখ মাদারীপুর-৩ আসনের সংসদ সদস্য ড. আবদুস সোবহান গোলাপ মিয়ার স্বপক্ষে কাজ করার জন্য। কিন্তু একদল সন্ত্রাসী চেষ্টা করেছে এখানে বিশৃঙ্খলা তৈরি করার। তাদের সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড চালিয়ে এই টেকেরহাটকে নষ্ট করার পাঁয়তারা চালাচ্ছে।’
এ সময় আসিবুর রহমান বলেন, ‘যারা এমন সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড চালাচ্ছে, তাদের কঠোরভাবে জানাতে চাই, আমরা এখনো ঠান্ডা আছি, তাই ঠান্ডা থাকতে দেন। যদি একবারও মাথা গরম করি, তাহলে আপনি (এক আওয়ামী লীগ নেতার উদ্দেশে বলেন) মাদারীপুর কেন, বাংলাদেশেও থাকতে পারবেন না।’
আসিবুর রহমান খান আরও বলেন, ‘আমাদের এক কর্মীকে ষড়যন্ত্রকারীরা তুলে নিয়ে গিয়েছিল। তাকে লাঞ্ছিত করার চেষ্টা করেছে। এই টেকেরহাটে যদি কোনো রকম সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড করে, নৌকার বাইরে যদি একজনও কোনো রকম কথা বলে, এমনকি গলা উঁচু করে কথা বলার চেষ্টা করে, তাহলে আপনাদের গলা কীভাবে আমরা নামাব, সেটা আমরা ভালো করেই জানি। এখন সাবধান করে গেলাম, এরপর সামনে আমরা কঠোরভাবে আসব।’
এ বক্তব্য সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়লে বিভিন্ন গণমাধ্যমে সংবাদ প্রকাশিত হয়। পরে বিষয়টি নজরে আসে মাদারীপুরে জেলা রিটার্নিং কর্মকর্তা ও জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ মারুফুর রশিদ খানের। পরে তিনি সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা ও সদর উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা নাননী খানকে বিষয়টির ব্যাপারে ব্যবস্থা নেওয়া জন্য নির্দেশনা দেন। নাননী খান নির্বাচনী অনুসন্ধান কমিটির চেয়ারম্যানের কাছে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য চিঠি পাঠান।
মাদারীপুর-৩ সংসদীয় আসনের অনুসন্ধান কমিটির চেয়ারম্যান ও যুগ্ম জেলা জজ (ল্যান্ড সার্ভে ট্রাইব্যুনাল) আদালতের বিচারক মো. শরিফুল হকের পেশকার মোহাম্মদ আনোয়ার হোসেন বলেন, মাদারীপুরের সংসদ সদস্য শাজাহান খানের ছেলে আসিবুর রহমান খান মাদারীপুরের খোয়াজপুর টেকেরহাটে নির্বাচনী প্রচারণার একটি ভিডিও ভাইরাল হয়েছে। সেই ব্যাপারে তাঁকে কারণ দর্শানোর নোটিশ করা হয়েছে। আগামী রোববার বেলা ১১টায় তাঁকে আদালতে সশরীরে এসে ব্যাখ্যা দিতে বলা হয়েছে।
এ ব্যাপারে সহকারী রিটার্নিং ও সদর উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা নাননী খান বলেন, ‘ওই ব্যক্তি (আসিবুর রহমান খান) মাদারীপুর-৩ আসনে সাধারণ ভোটারদের মধ্যে আতঙ্ক ও ভীতির সৃষ্টি করেছে, এমন সংবাদ আমরা জানতে পেরেছি। পরে তাঁর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য নির্বাচনী অনুসন্ধান কমিটির কাছে ভিডিও চিত্রের সিডিসহ তথ্যপ্রমাণ পাঠানো হয়েছে। তিনি বিধি মোতাবেক ব্যবস্থা গ্রহণ করবেন।’
এ বিষয়ে জানতে আসিবুর রহমান খানের মোবাইলে ফোনে কল দেওয়া হলে তিনি রিসিভ করেননি।

প্রকাশ্যে ভোটারদের হুমকি দেওয়ায় আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ও মাদারীপুর-২ (রাজৈর-সদর একাংশ) আসনের সংসদ সদস্য শাজাহান খানের বড় ছেলে আসিবুর রহমান খানকে কারণ দর্শানোর নোটিশ দিয়েছে নির্বাচনী অনুসন্ধান কমিটি। আগামী রোববার বেলা ১১টায় অনুসন্ধান কমিটির চেয়ারম্যানের কার্যালয়ে সশরীর হাজির হয়ে তাঁকে এ বিষয়ে ব্যাখ্যা দিতে বলা হয়েছে।
মাদারীপুর-৩ সংসদীয় আসনের অনুসন্ধান কমিটির চেয়ারম্যান ও যুগ্ম জেলা জজ (ল্যান্ড সার্ভে ট্রাইব্যুনাল) আদালতের বিচারক মো. শরিফুল হকের স্বাক্ষরিত নোটিশ আজ শুক্রবার আসিবুর রহমান খানের কাছে পাঠানো হয়েছে। বিষয়টি আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেছেন বিচারকের পেশকার মোহাম্মদ আনোয়ার হোসেন।
এর আগে, গত সোমবার (১৮ ডিসেম্বর) আসিবুর রহমান খানের একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়ে।
গত সোমবার রাতে মাদারীপুর সদর উপজেলার খোয়াজপুরের টেকেরহাটে নির্বাচনের প্রচারণায় যান মাদারীপুর-২ আসনের সংসদ সদস্য, নৌকার প্রার্থী শাজাহান খানের ছেলে আসিবুর রহমান খান। তিনি জেলা ছাত্রলীগের সহসভাপতি ও কেন্দ্রীয় যুবলীগের সদস্য। এ সময় আসিবুর রহমান খান মাদারীপুর-৩ আসনের নৌকার প্রার্থী আবদুস সোবহান মিয়া গোলাপের পক্ষে নৌকায় ভোট চান।
ভাইরাল হওয়া বক্তব্যে আসিবুর রহমান খান বলেন, ‘আমরা কয়েকজন মিলে এই টেকেরহাটে এসেছিলাম নৌকার পক্ষে নির্বাচনী প্রচার-প্রচারণা করতে। আমাদের প্রিয়মুখ মাদারীপুর-৩ আসনের সংসদ সদস্য ড. আবদুস সোবহান গোলাপ মিয়ার স্বপক্ষে কাজ করার জন্য। কিন্তু একদল সন্ত্রাসী চেষ্টা করেছে এখানে বিশৃঙ্খলা তৈরি করার। তাদের সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড চালিয়ে এই টেকেরহাটকে নষ্ট করার পাঁয়তারা চালাচ্ছে।’
এ সময় আসিবুর রহমান বলেন, ‘যারা এমন সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড চালাচ্ছে, তাদের কঠোরভাবে জানাতে চাই, আমরা এখনো ঠান্ডা আছি, তাই ঠান্ডা থাকতে দেন। যদি একবারও মাথা গরম করি, তাহলে আপনি (এক আওয়ামী লীগ নেতার উদ্দেশে বলেন) মাদারীপুর কেন, বাংলাদেশেও থাকতে পারবেন না।’
আসিবুর রহমান খান আরও বলেন, ‘আমাদের এক কর্মীকে ষড়যন্ত্রকারীরা তুলে নিয়ে গিয়েছিল। তাকে লাঞ্ছিত করার চেষ্টা করেছে। এই টেকেরহাটে যদি কোনো রকম সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড করে, নৌকার বাইরে যদি একজনও কোনো রকম কথা বলে, এমনকি গলা উঁচু করে কথা বলার চেষ্টা করে, তাহলে আপনাদের গলা কীভাবে আমরা নামাব, সেটা আমরা ভালো করেই জানি। এখন সাবধান করে গেলাম, এরপর সামনে আমরা কঠোরভাবে আসব।’
এ বক্তব্য সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়লে বিভিন্ন গণমাধ্যমে সংবাদ প্রকাশিত হয়। পরে বিষয়টি নজরে আসে মাদারীপুরে জেলা রিটার্নিং কর্মকর্তা ও জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ মারুফুর রশিদ খানের। পরে তিনি সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা ও সদর উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা নাননী খানকে বিষয়টির ব্যাপারে ব্যবস্থা নেওয়া জন্য নির্দেশনা দেন। নাননী খান নির্বাচনী অনুসন্ধান কমিটির চেয়ারম্যানের কাছে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য চিঠি পাঠান।
মাদারীপুর-৩ সংসদীয় আসনের অনুসন্ধান কমিটির চেয়ারম্যান ও যুগ্ম জেলা জজ (ল্যান্ড সার্ভে ট্রাইব্যুনাল) আদালতের বিচারক মো. শরিফুল হকের পেশকার মোহাম্মদ আনোয়ার হোসেন বলেন, মাদারীপুরের সংসদ সদস্য শাজাহান খানের ছেলে আসিবুর রহমান খান মাদারীপুরের খোয়াজপুর টেকেরহাটে নির্বাচনী প্রচারণার একটি ভিডিও ভাইরাল হয়েছে। সেই ব্যাপারে তাঁকে কারণ দর্শানোর নোটিশ করা হয়েছে। আগামী রোববার বেলা ১১টায় তাঁকে আদালতে সশরীরে এসে ব্যাখ্যা দিতে বলা হয়েছে।
এ ব্যাপারে সহকারী রিটার্নিং ও সদর উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা নাননী খান বলেন, ‘ওই ব্যক্তি (আসিবুর রহমান খান) মাদারীপুর-৩ আসনে সাধারণ ভোটারদের মধ্যে আতঙ্ক ও ভীতির সৃষ্টি করেছে, এমন সংবাদ আমরা জানতে পেরেছি। পরে তাঁর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য নির্বাচনী অনুসন্ধান কমিটির কাছে ভিডিও চিত্রের সিডিসহ তথ্যপ্রমাণ পাঠানো হয়েছে। তিনি বিধি মোতাবেক ব্যবস্থা গ্রহণ করবেন।’
এ বিষয়ে জানতে আসিবুর রহমান খানের মোবাইলে ফোনে কল দেওয়া হলে তিনি রিসিভ করেননি।
মাদারীপুর প্রতিনিধি

প্রকাশ্যে ভোটারদের হুমকি দেওয়ায় আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ও মাদারীপুর-২ (রাজৈর-সদর একাংশ) আসনের সংসদ সদস্য শাজাহান খানের বড় ছেলে আসিবুর রহমান খানকে কারণ দর্শানোর নোটিশ দিয়েছে নির্বাচনী অনুসন্ধান কমিটি। আগামী রোববার বেলা ১১টায় অনুসন্ধান কমিটির চেয়ারম্যানের কার্যালয়ে সশরীর হাজির হয়ে তাঁকে এ বিষয়ে ব্যাখ্যা দিতে বলা হয়েছে।
মাদারীপুর-৩ সংসদীয় আসনের অনুসন্ধান কমিটির চেয়ারম্যান ও যুগ্ম জেলা জজ (ল্যান্ড সার্ভে ট্রাইব্যুনাল) আদালতের বিচারক মো. শরিফুল হকের স্বাক্ষরিত নোটিশ আজ শুক্রবার আসিবুর রহমান খানের কাছে পাঠানো হয়েছে। বিষয়টি আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেছেন বিচারকের পেশকার মোহাম্মদ আনোয়ার হোসেন।
এর আগে, গত সোমবার (১৮ ডিসেম্বর) আসিবুর রহমান খানের একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়ে।
গত সোমবার রাতে মাদারীপুর সদর উপজেলার খোয়াজপুরের টেকেরহাটে নির্বাচনের প্রচারণায় যান মাদারীপুর-২ আসনের সংসদ সদস্য, নৌকার প্রার্থী শাজাহান খানের ছেলে আসিবুর রহমান খান। তিনি জেলা ছাত্রলীগের সহসভাপতি ও কেন্দ্রীয় যুবলীগের সদস্য। এ সময় আসিবুর রহমান খান মাদারীপুর-৩ আসনের নৌকার প্রার্থী আবদুস সোবহান মিয়া গোলাপের পক্ষে নৌকায় ভোট চান।
ভাইরাল হওয়া বক্তব্যে আসিবুর রহমান খান বলেন, ‘আমরা কয়েকজন মিলে এই টেকেরহাটে এসেছিলাম নৌকার পক্ষে নির্বাচনী প্রচার-প্রচারণা করতে। আমাদের প্রিয়মুখ মাদারীপুর-৩ আসনের সংসদ সদস্য ড. আবদুস সোবহান গোলাপ মিয়ার স্বপক্ষে কাজ করার জন্য। কিন্তু একদল সন্ত্রাসী চেষ্টা করেছে এখানে বিশৃঙ্খলা তৈরি করার। তাদের সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড চালিয়ে এই টেকেরহাটকে নষ্ট করার পাঁয়তারা চালাচ্ছে।’
এ সময় আসিবুর রহমান বলেন, ‘যারা এমন সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড চালাচ্ছে, তাদের কঠোরভাবে জানাতে চাই, আমরা এখনো ঠান্ডা আছি, তাই ঠান্ডা থাকতে দেন। যদি একবারও মাথা গরম করি, তাহলে আপনি (এক আওয়ামী লীগ নেতার উদ্দেশে বলেন) মাদারীপুর কেন, বাংলাদেশেও থাকতে পারবেন না।’
আসিবুর রহমান খান আরও বলেন, ‘আমাদের এক কর্মীকে ষড়যন্ত্রকারীরা তুলে নিয়ে গিয়েছিল। তাকে লাঞ্ছিত করার চেষ্টা করেছে। এই টেকেরহাটে যদি কোনো রকম সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড করে, নৌকার বাইরে যদি একজনও কোনো রকম কথা বলে, এমনকি গলা উঁচু করে কথা বলার চেষ্টা করে, তাহলে আপনাদের গলা কীভাবে আমরা নামাব, সেটা আমরা ভালো করেই জানি। এখন সাবধান করে গেলাম, এরপর সামনে আমরা কঠোরভাবে আসব।’
এ বক্তব্য সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়লে বিভিন্ন গণমাধ্যমে সংবাদ প্রকাশিত হয়। পরে বিষয়টি নজরে আসে মাদারীপুরে জেলা রিটার্নিং কর্মকর্তা ও জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ মারুফুর রশিদ খানের। পরে তিনি সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা ও সদর উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা নাননী খানকে বিষয়টির ব্যাপারে ব্যবস্থা নেওয়া জন্য নির্দেশনা দেন। নাননী খান নির্বাচনী অনুসন্ধান কমিটির চেয়ারম্যানের কাছে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য চিঠি পাঠান।
মাদারীপুর-৩ সংসদীয় আসনের অনুসন্ধান কমিটির চেয়ারম্যান ও যুগ্ম জেলা জজ (ল্যান্ড সার্ভে ট্রাইব্যুনাল) আদালতের বিচারক মো. শরিফুল হকের পেশকার মোহাম্মদ আনোয়ার হোসেন বলেন, মাদারীপুরের সংসদ সদস্য শাজাহান খানের ছেলে আসিবুর রহমান খান মাদারীপুরের খোয়াজপুর টেকেরহাটে নির্বাচনী প্রচারণার একটি ভিডিও ভাইরাল হয়েছে। সেই ব্যাপারে তাঁকে কারণ দর্শানোর নোটিশ করা হয়েছে। আগামী রোববার বেলা ১১টায় তাঁকে আদালতে সশরীরে এসে ব্যাখ্যা দিতে বলা হয়েছে।
এ ব্যাপারে সহকারী রিটার্নিং ও সদর উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা নাননী খান বলেন, ‘ওই ব্যক্তি (আসিবুর রহমান খান) মাদারীপুর-৩ আসনে সাধারণ ভোটারদের মধ্যে আতঙ্ক ও ভীতির সৃষ্টি করেছে, এমন সংবাদ আমরা জানতে পেরেছি। পরে তাঁর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য নির্বাচনী অনুসন্ধান কমিটির কাছে ভিডিও চিত্রের সিডিসহ তথ্যপ্রমাণ পাঠানো হয়েছে। তিনি বিধি মোতাবেক ব্যবস্থা গ্রহণ করবেন।’
এ বিষয়ে জানতে আসিবুর রহমান খানের মোবাইলে ফোনে কল দেওয়া হলে তিনি রিসিভ করেননি।

প্রকাশ্যে ভোটারদের হুমকি দেওয়ায় আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ও মাদারীপুর-২ (রাজৈর-সদর একাংশ) আসনের সংসদ সদস্য শাজাহান খানের বড় ছেলে আসিবুর রহমান খানকে কারণ দর্শানোর নোটিশ দিয়েছে নির্বাচনী অনুসন্ধান কমিটি। আগামী রোববার বেলা ১১টায় অনুসন্ধান কমিটির চেয়ারম্যানের কার্যালয়ে সশরীর হাজির হয়ে তাঁকে এ বিষয়ে ব্যাখ্যা দিতে বলা হয়েছে।
মাদারীপুর-৩ সংসদীয় আসনের অনুসন্ধান কমিটির চেয়ারম্যান ও যুগ্ম জেলা জজ (ল্যান্ড সার্ভে ট্রাইব্যুনাল) আদালতের বিচারক মো. শরিফুল হকের স্বাক্ষরিত নোটিশ আজ শুক্রবার আসিবুর রহমান খানের কাছে পাঠানো হয়েছে। বিষয়টি আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেছেন বিচারকের পেশকার মোহাম্মদ আনোয়ার হোসেন।
এর আগে, গত সোমবার (১৮ ডিসেম্বর) আসিবুর রহমান খানের একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়ে।
গত সোমবার রাতে মাদারীপুর সদর উপজেলার খোয়াজপুরের টেকেরহাটে নির্বাচনের প্রচারণায় যান মাদারীপুর-২ আসনের সংসদ সদস্য, নৌকার প্রার্থী শাজাহান খানের ছেলে আসিবুর রহমান খান। তিনি জেলা ছাত্রলীগের সহসভাপতি ও কেন্দ্রীয় যুবলীগের সদস্য। এ সময় আসিবুর রহমান খান মাদারীপুর-৩ আসনের নৌকার প্রার্থী আবদুস সোবহান মিয়া গোলাপের পক্ষে নৌকায় ভোট চান।
ভাইরাল হওয়া বক্তব্যে আসিবুর রহমান খান বলেন, ‘আমরা কয়েকজন মিলে এই টেকেরহাটে এসেছিলাম নৌকার পক্ষে নির্বাচনী প্রচার-প্রচারণা করতে। আমাদের প্রিয়মুখ মাদারীপুর-৩ আসনের সংসদ সদস্য ড. আবদুস সোবহান গোলাপ মিয়ার স্বপক্ষে কাজ করার জন্য। কিন্তু একদল সন্ত্রাসী চেষ্টা করেছে এখানে বিশৃঙ্খলা তৈরি করার। তাদের সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড চালিয়ে এই টেকেরহাটকে নষ্ট করার পাঁয়তারা চালাচ্ছে।’
এ সময় আসিবুর রহমান বলেন, ‘যারা এমন সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড চালাচ্ছে, তাদের কঠোরভাবে জানাতে চাই, আমরা এখনো ঠান্ডা আছি, তাই ঠান্ডা থাকতে দেন। যদি একবারও মাথা গরম করি, তাহলে আপনি (এক আওয়ামী লীগ নেতার উদ্দেশে বলেন) মাদারীপুর কেন, বাংলাদেশেও থাকতে পারবেন না।’
আসিবুর রহমান খান আরও বলেন, ‘আমাদের এক কর্মীকে ষড়যন্ত্রকারীরা তুলে নিয়ে গিয়েছিল। তাকে লাঞ্ছিত করার চেষ্টা করেছে। এই টেকেরহাটে যদি কোনো রকম সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড করে, নৌকার বাইরে যদি একজনও কোনো রকম কথা বলে, এমনকি গলা উঁচু করে কথা বলার চেষ্টা করে, তাহলে আপনাদের গলা কীভাবে আমরা নামাব, সেটা আমরা ভালো করেই জানি। এখন সাবধান করে গেলাম, এরপর সামনে আমরা কঠোরভাবে আসব।’
এ বক্তব্য সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়লে বিভিন্ন গণমাধ্যমে সংবাদ প্রকাশিত হয়। পরে বিষয়টি নজরে আসে মাদারীপুরে জেলা রিটার্নিং কর্মকর্তা ও জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ মারুফুর রশিদ খানের। পরে তিনি সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা ও সদর উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা নাননী খানকে বিষয়টির ব্যাপারে ব্যবস্থা নেওয়া জন্য নির্দেশনা দেন। নাননী খান নির্বাচনী অনুসন্ধান কমিটির চেয়ারম্যানের কাছে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য চিঠি পাঠান।
মাদারীপুর-৩ সংসদীয় আসনের অনুসন্ধান কমিটির চেয়ারম্যান ও যুগ্ম জেলা জজ (ল্যান্ড সার্ভে ট্রাইব্যুনাল) আদালতের বিচারক মো. শরিফুল হকের পেশকার মোহাম্মদ আনোয়ার হোসেন বলেন, মাদারীপুরের সংসদ সদস্য শাজাহান খানের ছেলে আসিবুর রহমান খান মাদারীপুরের খোয়াজপুর টেকেরহাটে নির্বাচনী প্রচারণার একটি ভিডিও ভাইরাল হয়েছে। সেই ব্যাপারে তাঁকে কারণ দর্শানোর নোটিশ করা হয়েছে। আগামী রোববার বেলা ১১টায় তাঁকে আদালতে সশরীরে এসে ব্যাখ্যা দিতে বলা হয়েছে।
এ ব্যাপারে সহকারী রিটার্নিং ও সদর উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা নাননী খান বলেন, ‘ওই ব্যক্তি (আসিবুর রহমান খান) মাদারীপুর-৩ আসনে সাধারণ ভোটারদের মধ্যে আতঙ্ক ও ভীতির সৃষ্টি করেছে, এমন সংবাদ আমরা জানতে পেরেছি। পরে তাঁর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য নির্বাচনী অনুসন্ধান কমিটির কাছে ভিডিও চিত্রের সিডিসহ তথ্যপ্রমাণ পাঠানো হয়েছে। তিনি বিধি মোতাবেক ব্যবস্থা গ্রহণ করবেন।’
এ বিষয়ে জানতে আসিবুর রহমান খানের মোবাইলে ফোনে কল দেওয়া হলে তিনি রিসিভ করেননি।

লালমনিরহাটের হাতীবান্ধা উপজেলার সাবেক যুবদল নেতা এ এস এম শামসুজ্জামান সেলিমকে পাঁচটি সাজাপ্রাপ্তসহ ২৩টি ওয়ারেন্টে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। আজ সোমবার সকালে তাঁকে লালমনিরহাট আদালতে পাঠানো হয়। এর আগে রোববার মধ্যরাতে রংপুরের হাজিরহাট থানা এলাকা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
৪ মিনিট আগে
আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে রাজশাহী-৫ (পুঠিয়া-দুর্গাপুর) আসনে প্রার্থী পরিবর্তন করেছে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী। দলটির নতুন প্রার্থী হিসেবে মনোনয়ন পেয়েছেন জামায়াতের রাজশাহী জেলা শুরা সদস্য ও পুঠিয়া উপজেলার আমির মাওলানা মনজুর রহমান।
৯ মিনিট আগে
বেলা ১১টার দিকে ঠাকুরগাঁও শহরের তাঁতিপাড়া মহল্লার পৈতৃক বাসভবন থেকে বের হন মির্জা ফখরুল। প্রথমে তিনি জেলা বিএনপি কার্যালয়ে যান এবং সেখানে দলীয় নেতা-কর্মীদের সঙ্গে দোয়া ও মিলাদ মাহফিলে অংশ নেন। অনুষ্ঠান শেষে বেলা ১১টা ৩০ মিনিটের দিকে বীর মুক্তিযোদ্ধা নূর করিমকে সঙ্গে নিয়ে একটি রিকশায় চড়ে বসেন বিএনপি
১ ঘণ্টা আগে
রাজধানীর বৃহত্তম কাঁচাবাজার কারওয়ান বাজারে চাঁদাবাজদের গ্রেপ্তারের দাবিতে ব্যবসায়ীদের মানববন্ধনে হামলার পর পাল্টাপাল্টি ধাওয়ার ঘটনা ঘটেছে।
১ ঘণ্টা আগেলালমনিরহাট প্রতিনিধি

লালমনিরহাটের হাতীবান্ধা উপজেলার সাবেক যুবদল নেতা এ এস এম শামসুজ্জামান সেলিমকে পাঁচটি সাজাপ্রাপ্তসহ ২৩টি ওয়ারেন্টে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
আজ সোমবার সকালে তাঁকে লালমনিরহাট আদালতে পাঠানো হয়। এর আগে রোববার মধ্যরাতে রংপুরের হাজিরহাট থানা এলাকা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
গ্রেপ্তার এ এস এম শামসুজ্জামান সেলিম হাতীবান্ধা উপজেলা যুবদলের সাবেক সাধারণ সম্পাদক ও উপজেলা পরিষদের সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান। তিনি উপজেলার সিংগীমারী ইউনিয়নের দক্ষিণ গড্ডিমারী গ্রামের মৃত শওকত হোসেনের ছেলে।
স্থানীয়রা ও পুলিশ জানায়, হাতীবান্ধা উপজেলা পরিষদের সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান যুবদল নেতা শামসুজ্জামান সেলিম বিভিন্নজনের কাছ থেকে চেক ও স্ট্যাম্পের মাধ্যমে অর্থ লেনদেন করেন। যা সময়মতো পরিশোধ না করায় তাঁর বিরুদ্ধে ভুক্তভোগীরা একের পর এক মামলা দায়ের করেন। এভাবে ২৩টি মামলা দায়ের করা হয়। যার মধ্যে পাঁচটি মামলায় বিভিন্ন মেয়াদের সাজা প্রদান করেন আদালত। পলাতক থাকায় সাজাপ্রাপ্তসহ ২৩টি মামলায় তাঁর বিরুদ্ধে ওয়ারেন্ট জারি করেন আদালত।
২৩টি ওয়ারেন্টের আসামি শামসুজ্জামান সেলিম দীর্ঘদিন আত্মগোপনে ছিলেন। গোপন সংবাদের ভিত্তিতে হাতীবান্ধা থানা-পুলিশ রংপুরের হাজিরহাট থানা-পুলিশের সহায়তায় রোববার রাতে হাজিরহাট এলাকা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করে। আজ সকালে তাঁকে লালমনিরহাট আদালতে পাঠায় পুলিশ।
হাতীবান্ধা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শাহিন মোহাম্মদ আমানউল্লাহ জানান, শামসুজ্জামান সেলিমকে পাঁচটি সাজাসহ মোট ২৩টি ওয়ারেন্ট মূলে রংপুর থেকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।

লালমনিরহাটের হাতীবান্ধা উপজেলার সাবেক যুবদল নেতা এ এস এম শামসুজ্জামান সেলিমকে পাঁচটি সাজাপ্রাপ্তসহ ২৩টি ওয়ারেন্টে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
আজ সোমবার সকালে তাঁকে লালমনিরহাট আদালতে পাঠানো হয়। এর আগে রোববার মধ্যরাতে রংপুরের হাজিরহাট থানা এলাকা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
গ্রেপ্তার এ এস এম শামসুজ্জামান সেলিম হাতীবান্ধা উপজেলা যুবদলের সাবেক সাধারণ সম্পাদক ও উপজেলা পরিষদের সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান। তিনি উপজেলার সিংগীমারী ইউনিয়নের দক্ষিণ গড্ডিমারী গ্রামের মৃত শওকত হোসেনের ছেলে।
স্থানীয়রা ও পুলিশ জানায়, হাতীবান্ধা উপজেলা পরিষদের সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান যুবদল নেতা শামসুজ্জামান সেলিম বিভিন্নজনের কাছ থেকে চেক ও স্ট্যাম্পের মাধ্যমে অর্থ লেনদেন করেন। যা সময়মতো পরিশোধ না করায় তাঁর বিরুদ্ধে ভুক্তভোগীরা একের পর এক মামলা দায়ের করেন। এভাবে ২৩টি মামলা দায়ের করা হয়। যার মধ্যে পাঁচটি মামলায় বিভিন্ন মেয়াদের সাজা প্রদান করেন আদালত। পলাতক থাকায় সাজাপ্রাপ্তসহ ২৩টি মামলায় তাঁর বিরুদ্ধে ওয়ারেন্ট জারি করেন আদালত।
২৩টি ওয়ারেন্টের আসামি শামসুজ্জামান সেলিম দীর্ঘদিন আত্মগোপনে ছিলেন। গোপন সংবাদের ভিত্তিতে হাতীবান্ধা থানা-পুলিশ রংপুরের হাজিরহাট থানা-পুলিশের সহায়তায় রোববার রাতে হাজিরহাট এলাকা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করে। আজ সকালে তাঁকে লালমনিরহাট আদালতে পাঠায় পুলিশ।
হাতীবান্ধা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শাহিন মোহাম্মদ আমানউল্লাহ জানান, শামসুজ্জামান সেলিমকে পাঁচটি সাজাসহ মোট ২৩টি ওয়ারেন্ট মূলে রংপুর থেকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।

প্রকাশ্যে ভোটারদের হুমকি দেওয়ায় আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ও মাদারীপুর-২ (রাজৈর-সদর একাংশ) আসনের সংসদ সদস্য শাজাহান খানের বড় ছেলে আসিবুর রহমান খানকে কারণ দর্শানোর নোটিশ দিয়েছে নির্বাচনী অনুসন্ধান কমিটি। আগামী রোববার বেলা ১১টায় অনুসন্ধান কমিটির চেয়ারম্যানের কার্যালয়ে সশরীর হাজির হয়ে তাঁকে এ বিষ
২২ ডিসেম্বর ২০২৩
আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে রাজশাহী-৫ (পুঠিয়া-দুর্গাপুর) আসনে প্রার্থী পরিবর্তন করেছে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী। দলটির নতুন প্রার্থী হিসেবে মনোনয়ন পেয়েছেন জামায়াতের রাজশাহী জেলা শুরা সদস্য ও পুঠিয়া উপজেলার আমির মাওলানা মনজুর রহমান।
৯ মিনিট আগে
বেলা ১১টার দিকে ঠাকুরগাঁও শহরের তাঁতিপাড়া মহল্লার পৈতৃক বাসভবন থেকে বের হন মির্জা ফখরুল। প্রথমে তিনি জেলা বিএনপি কার্যালয়ে যান এবং সেখানে দলীয় নেতা-কর্মীদের সঙ্গে দোয়া ও মিলাদ মাহফিলে অংশ নেন। অনুষ্ঠান শেষে বেলা ১১টা ৩০ মিনিটের দিকে বীর মুক্তিযোদ্ধা নূর করিমকে সঙ্গে নিয়ে একটি রিকশায় চড়ে বসেন বিএনপি
১ ঘণ্টা আগে
রাজধানীর বৃহত্তম কাঁচাবাজার কারওয়ান বাজারে চাঁদাবাজদের গ্রেপ্তারের দাবিতে ব্যবসায়ীদের মানববন্ধনে হামলার পর পাল্টাপাল্টি ধাওয়ার ঘটনা ঘটেছে।
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী

আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে রাজশাহী-৫ (পুঠিয়া-দুর্গাপুর) আসনে প্রার্থী পরিবর্তন করেছে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী। দলটির নতুন প্রার্থী হিসেবে মনোনয়ন পেয়েছেন জামায়াতের রাজশাহী জেলা শুরা সদস্য ও পুঠিয়া উপজেলার আমির মাওলানা মনজুর রহমান।
এর আগে এ আসনে জামায়াতে ইসলামীর প্রার্থী হিসেবে মনোনয়ন দেওয়া হয়েছিল জেলার সহকারী সেক্রেটারি নুরুজ্জামান লিটনকে। প্রার্থী পরিবর্তনের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন জেলা জামায়াতের সেক্রেটারি মো. গোলাম মর্তুজা।
তিনি জানান, সাংগঠনিক কারণে প্রার্থী পরিবর্তন করা হয়েছে। তিনি আশা করেন, পুঠিয়া-দুর্গাপুরের মানুষ দাঁড়িপাল্লা প্রতীকে ভোট দিয়ে মাওলানা মনজুর রহমানকে সংসদ সদস্য নির্বাচিত করবেন।
আগের প্রার্থী নুরুজ্জামান লিটন বলেন, ‘সংগঠনের সিদ্ধান্তের প্রতি পূর্ণ শ্রদ্ধাশীল থেকে আমি দাঁড়িপাল্লা প্রতীকের পক্ষে কাজ করব।’ মাওলানা মনজুর রহমানকে সার্বিক সহযোগিতা করার কথাও জানান তিনি।

আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে রাজশাহী-৫ (পুঠিয়া-দুর্গাপুর) আসনে প্রার্থী পরিবর্তন করেছে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী। দলটির নতুন প্রার্থী হিসেবে মনোনয়ন পেয়েছেন জামায়াতের রাজশাহী জেলা শুরা সদস্য ও পুঠিয়া উপজেলার আমির মাওলানা মনজুর রহমান।
এর আগে এ আসনে জামায়াতে ইসলামীর প্রার্থী হিসেবে মনোনয়ন দেওয়া হয়েছিল জেলার সহকারী সেক্রেটারি নুরুজ্জামান লিটনকে। প্রার্থী পরিবর্তনের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন জেলা জামায়াতের সেক্রেটারি মো. গোলাম মর্তুজা।
তিনি জানান, সাংগঠনিক কারণে প্রার্থী পরিবর্তন করা হয়েছে। তিনি আশা করেন, পুঠিয়া-দুর্গাপুরের মানুষ দাঁড়িপাল্লা প্রতীকে ভোট দিয়ে মাওলানা মনজুর রহমানকে সংসদ সদস্য নির্বাচিত করবেন।
আগের প্রার্থী নুরুজ্জামান লিটন বলেন, ‘সংগঠনের সিদ্ধান্তের প্রতি পূর্ণ শ্রদ্ধাশীল থেকে আমি দাঁড়িপাল্লা প্রতীকের পক্ষে কাজ করব।’ মাওলানা মনজুর রহমানকে সার্বিক সহযোগিতা করার কথাও জানান তিনি।

প্রকাশ্যে ভোটারদের হুমকি দেওয়ায় আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ও মাদারীপুর-২ (রাজৈর-সদর একাংশ) আসনের সংসদ সদস্য শাজাহান খানের বড় ছেলে আসিবুর রহমান খানকে কারণ দর্শানোর নোটিশ দিয়েছে নির্বাচনী অনুসন্ধান কমিটি। আগামী রোববার বেলা ১১টায় অনুসন্ধান কমিটির চেয়ারম্যানের কার্যালয়ে সশরীর হাজির হয়ে তাঁকে এ বিষ
২২ ডিসেম্বর ২০২৩
লালমনিরহাটের হাতীবান্ধা উপজেলার সাবেক যুবদল নেতা এ এস এম শামসুজ্জামান সেলিমকে পাঁচটি সাজাপ্রাপ্তসহ ২৩টি ওয়ারেন্টে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। আজ সোমবার সকালে তাঁকে লালমনিরহাট আদালতে পাঠানো হয়। এর আগে রোববার মধ্যরাতে রংপুরের হাজিরহাট থানা এলাকা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
৪ মিনিট আগে
বেলা ১১টার দিকে ঠাকুরগাঁও শহরের তাঁতিপাড়া মহল্লার পৈতৃক বাসভবন থেকে বের হন মির্জা ফখরুল। প্রথমে তিনি জেলা বিএনপি কার্যালয়ে যান এবং সেখানে দলীয় নেতা-কর্মীদের সঙ্গে দোয়া ও মিলাদ মাহফিলে অংশ নেন। অনুষ্ঠান শেষে বেলা ১১টা ৩০ মিনিটের দিকে বীর মুক্তিযোদ্ধা নূর করিমকে সঙ্গে নিয়ে একটি রিকশায় চড়ে বসেন বিএনপি
১ ঘণ্টা আগে
রাজধানীর বৃহত্তম কাঁচাবাজার কারওয়ান বাজারে চাঁদাবাজদের গ্রেপ্তারের দাবিতে ব্যবসায়ীদের মানববন্ধনে হামলার পর পাল্টাপাল্টি ধাওয়ার ঘটনা ঘটেছে।
১ ঘণ্টা আগেঠাকুরগাঁও প্রতিনিধি

ঠাকুরগাঁও-১ আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে রিকশায় চড়ে জেলা রিটার্নিং কর্মকর্তার কার্যালয়ে গিয়ে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
বেলা ১১টার দিকে ঠাকুরগাঁও শহরের তাঁতিপাড়া মহল্লার পৈতৃক বাসভবন থেকে বের হন মির্জা ফখরুল। প্রথমে তিনি জেলা বিএনপি কার্যালয়ে যান এবং সেখানে দলীয় নেতা-কর্মীদের সঙ্গে দোয়া ও মিলাদ মাহফিলে অংশ নেন। অনুষ্ঠান শেষে বেলা ১১টা ৩০ মিনিটের দিকে বীর মুক্তিযোদ্ধা নূর করিমকে সঙ্গে নিয়ে একটি রিকশায় চড়ে বসেন বিএনপি মহাসচিব।
মির্জা ফখরুলের রিকশা যখন জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের দিকে রওনা দেয়, তখন পেছনে হেঁটে অনুগমন করেন কয়েক শ দলীয় নেতা-কর্মী, সমর্থক ও সাধারণ পেশাজীবী। বেলা ১১টা ৪৭ মিনিটে তিনি জেলা প্রশাসক কার্যালয়ে পৌঁছান।
জেলা প্রশাসক ও জেলা রিটার্নিং কর্মকর্তা ইশরাত ফারজানা কার্যালয়ের প্রবেশমুখে দাঁড়িয়ে মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরকে অভ্যর্থনা জানান। এরপর আনুষ্ঠানিকভাবে ঠাকুরগাঁও-১ আসনের জন্য মনোনয়নপত্র জমা দেন তিনি। এ সময় তাঁর সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন জেলা বিএনপির সভাপতি মির্জা ফয়সল আমিন, সাধারণ সম্পাদক পয়গাম আলী, সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান জাফরউল্লাহসহ স্থানীয় জ্যেষ্ঠ নেতারা।
মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার পর সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেন, ‘দীর্ঘদিন পরে বাংলাদেশের মানুষ ভোটাধিকার পেয়েছে। বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল থেকে ঠাকুরগাঁও-১ আসনে মনোনয়ন পাওয়ায় আমি দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া ও আমাদের নেতা জনাব তারেক রহমানের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি।’

নিজের ভবিষ্যৎ পরিকল্পনার কথা জানিয়ে তিনি বলেন, ‘জনগণের ভালোবাসায় নির্বাচিত হলে ঠাকুরগাঁও অঞ্চলের সামাজিক পরিবেশ, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান এবং অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডের উন্নয়নে কাজ করব। বিশেষ করে মানুষের কর্মসংস্থান সৃষ্টি আমার অগ্রাধিকার থাকবে।’ এ সময় তিনি এলাকার মানুষের কাছে ‘ধানের শীষ’ প্রতীকে ভোট চেয়ে দোয়া কামনা করেন।
বিএনপি মহাসচিবের প্রস্থানের পর জামায়াতে ইসলামীর প্রার্থীরাও জেলার তিনটি আসনের জন্য তাঁদের মনোনয়নপত্র জমা দিতে রিটার্নিং কর্মকর্তার কার্যালয়ে উপস্থিত হন।

ঠাকুরগাঁও-১ আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে রিকশায় চড়ে জেলা রিটার্নিং কর্মকর্তার কার্যালয়ে গিয়ে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
বেলা ১১টার দিকে ঠাকুরগাঁও শহরের তাঁতিপাড়া মহল্লার পৈতৃক বাসভবন থেকে বের হন মির্জা ফখরুল। প্রথমে তিনি জেলা বিএনপি কার্যালয়ে যান এবং সেখানে দলীয় নেতা-কর্মীদের সঙ্গে দোয়া ও মিলাদ মাহফিলে অংশ নেন। অনুষ্ঠান শেষে বেলা ১১টা ৩০ মিনিটের দিকে বীর মুক্তিযোদ্ধা নূর করিমকে সঙ্গে নিয়ে একটি রিকশায় চড়ে বসেন বিএনপি মহাসচিব।
মির্জা ফখরুলের রিকশা যখন জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের দিকে রওনা দেয়, তখন পেছনে হেঁটে অনুগমন করেন কয়েক শ দলীয় নেতা-কর্মী, সমর্থক ও সাধারণ পেশাজীবী। বেলা ১১টা ৪৭ মিনিটে তিনি জেলা প্রশাসক কার্যালয়ে পৌঁছান।
জেলা প্রশাসক ও জেলা রিটার্নিং কর্মকর্তা ইশরাত ফারজানা কার্যালয়ের প্রবেশমুখে দাঁড়িয়ে মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরকে অভ্যর্থনা জানান। এরপর আনুষ্ঠানিকভাবে ঠাকুরগাঁও-১ আসনের জন্য মনোনয়নপত্র জমা দেন তিনি। এ সময় তাঁর সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন জেলা বিএনপির সভাপতি মির্জা ফয়সল আমিন, সাধারণ সম্পাদক পয়গাম আলী, সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান জাফরউল্লাহসহ স্থানীয় জ্যেষ্ঠ নেতারা।
মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার পর সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেন, ‘দীর্ঘদিন পরে বাংলাদেশের মানুষ ভোটাধিকার পেয়েছে। বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল থেকে ঠাকুরগাঁও-১ আসনে মনোনয়ন পাওয়ায় আমি দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া ও আমাদের নেতা জনাব তারেক রহমানের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি।’

নিজের ভবিষ্যৎ পরিকল্পনার কথা জানিয়ে তিনি বলেন, ‘জনগণের ভালোবাসায় নির্বাচিত হলে ঠাকুরগাঁও অঞ্চলের সামাজিক পরিবেশ, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান এবং অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডের উন্নয়নে কাজ করব। বিশেষ করে মানুষের কর্মসংস্থান সৃষ্টি আমার অগ্রাধিকার থাকবে।’ এ সময় তিনি এলাকার মানুষের কাছে ‘ধানের শীষ’ প্রতীকে ভোট চেয়ে দোয়া কামনা করেন।
বিএনপি মহাসচিবের প্রস্থানের পর জামায়াতে ইসলামীর প্রার্থীরাও জেলার তিনটি আসনের জন্য তাঁদের মনোনয়নপত্র জমা দিতে রিটার্নিং কর্মকর্তার কার্যালয়ে উপস্থিত হন।

প্রকাশ্যে ভোটারদের হুমকি দেওয়ায় আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ও মাদারীপুর-২ (রাজৈর-সদর একাংশ) আসনের সংসদ সদস্য শাজাহান খানের বড় ছেলে আসিবুর রহমান খানকে কারণ দর্শানোর নোটিশ দিয়েছে নির্বাচনী অনুসন্ধান কমিটি। আগামী রোববার বেলা ১১টায় অনুসন্ধান কমিটির চেয়ারম্যানের কার্যালয়ে সশরীর হাজির হয়ে তাঁকে এ বিষ
২২ ডিসেম্বর ২০২৩
লালমনিরহাটের হাতীবান্ধা উপজেলার সাবেক যুবদল নেতা এ এস এম শামসুজ্জামান সেলিমকে পাঁচটি সাজাপ্রাপ্তসহ ২৩টি ওয়ারেন্টে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। আজ সোমবার সকালে তাঁকে লালমনিরহাট আদালতে পাঠানো হয়। এর আগে রোববার মধ্যরাতে রংপুরের হাজিরহাট থানা এলাকা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
৪ মিনিট আগে
আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে রাজশাহী-৫ (পুঠিয়া-দুর্গাপুর) আসনে প্রার্থী পরিবর্তন করেছে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী। দলটির নতুন প্রার্থী হিসেবে মনোনয়ন পেয়েছেন জামায়াতের রাজশাহী জেলা শুরা সদস্য ও পুঠিয়া উপজেলার আমির মাওলানা মনজুর রহমান।
৯ মিনিট আগে
রাজধানীর বৃহত্তম কাঁচাবাজার কারওয়ান বাজারে চাঁদাবাজদের গ্রেপ্তারের দাবিতে ব্যবসায়ীদের মানববন্ধনে হামলার পর পাল্টাপাল্টি ধাওয়ার ঘটনা ঘটেছে।
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

রাজধানীর কারওয়ান বাজারে চাঁদাবাজির বিরুদ্ধে মানববন্ধন করেছেন ব্যবসায়ীরা। মানবন্ধনে হামলা চালায় একদল দুর্বৃত্ত। পরে উভয়পক্ষে ধাওয়া পাল্টাধাওয়ার ঘটনা ঘটে।
আজ সোমবার বেলা ১২টার দিকে রাজধানীর কারওয়ান বাজার সংলগ্ন কাঁচামালের আড়ত এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। এতে ওই এলাকায় উত্তেজনা সৃষ্টি হলে পুলিশ ও সেনাবাহিনী মোতায়েন করা হয়।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, মানববন্ধন চলাকালে এই হামলার পর ব্যবসায়ীরাও লাঠিসোঁটা নিয়ে হামলাকারীদের তাড়া করেন। এ ঘটনায় দুর্বৃত্তদের সঙ্গে ব্যবসায়ীদের কয়েক দফা ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া হয়েছে। তবে কোনো হতাহতের খবর পাওয়া যায়নি। এ ঘটনায় বিক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা ‘চাঁদাবাজের আস্তানা ভেঙে দাও- গুঁড়িয়ে দাও’, ‘চাঁদাবাজের আস্থানা এই বাংলায় হবে না’ ইত্যাদি স্লোগান দেন।
ব্যবসায়ীরা জানান, চাঁদাবাজি বন্ধের বিরুদ্ধে শান্তিপূর্ণভাবে মানববন্ধন চলছিল কিন্তু হঠাৎ করেই মানববন্ধনে হামলা করা হয়। স্থানীয় চাঁদাবাজ আব্দুর রহমানের বাহিনী তাঁদের ওপর হামলা করেছে বলে অভিযোগ তোলেন ব্যবসায়ীরা। এই হামলার তীব্র নিন্দা জানান তাঁরা।
তাঁরা জানান, হামলার সময় পাশেই পুলিশের সদস্য ছিল তবুও তারা এই হামলা চালায়। পরে ব্যবসায়ীরা ঐক্যবদ্ধভাবে এ হামলাকারীদের প্রতিহত করেন।
দুপুরে ঘটনার বিষয়ে তেজগাঁও থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ক্যশৈনু মারমা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সকালে কারওয়ান বাজারে চাঁদাবাজির বিরুদ্ধে ব্যবসায়ীরা মানববন্ধন করছিল। এসময় একটি গ্রুপ এসে তাদের বাধা দেয়। তখন তাদের মধ্যে ধাওয়া পাল্টা ধাওয়ার ঘটনা ঘটে। পরে পুলিশ ঘটনাস্থলে যায়। পরিস্থিতি এখন শান্ত আছে।’

রাজধানীর কারওয়ান বাজারে চাঁদাবাজির বিরুদ্ধে মানববন্ধন করেছেন ব্যবসায়ীরা। মানবন্ধনে হামলা চালায় একদল দুর্বৃত্ত। পরে উভয়পক্ষে ধাওয়া পাল্টাধাওয়ার ঘটনা ঘটে।
আজ সোমবার বেলা ১২টার দিকে রাজধানীর কারওয়ান বাজার সংলগ্ন কাঁচামালের আড়ত এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। এতে ওই এলাকায় উত্তেজনা সৃষ্টি হলে পুলিশ ও সেনাবাহিনী মোতায়েন করা হয়।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, মানববন্ধন চলাকালে এই হামলার পর ব্যবসায়ীরাও লাঠিসোঁটা নিয়ে হামলাকারীদের তাড়া করেন। এ ঘটনায় দুর্বৃত্তদের সঙ্গে ব্যবসায়ীদের কয়েক দফা ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া হয়েছে। তবে কোনো হতাহতের খবর পাওয়া যায়নি। এ ঘটনায় বিক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা ‘চাঁদাবাজের আস্তানা ভেঙে দাও- গুঁড়িয়ে দাও’, ‘চাঁদাবাজের আস্থানা এই বাংলায় হবে না’ ইত্যাদি স্লোগান দেন।
ব্যবসায়ীরা জানান, চাঁদাবাজি বন্ধের বিরুদ্ধে শান্তিপূর্ণভাবে মানববন্ধন চলছিল কিন্তু হঠাৎ করেই মানববন্ধনে হামলা করা হয়। স্থানীয় চাঁদাবাজ আব্দুর রহমানের বাহিনী তাঁদের ওপর হামলা করেছে বলে অভিযোগ তোলেন ব্যবসায়ীরা। এই হামলার তীব্র নিন্দা জানান তাঁরা।
তাঁরা জানান, হামলার সময় পাশেই পুলিশের সদস্য ছিল তবুও তারা এই হামলা চালায়। পরে ব্যবসায়ীরা ঐক্যবদ্ধভাবে এ হামলাকারীদের প্রতিহত করেন।
দুপুরে ঘটনার বিষয়ে তেজগাঁও থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ক্যশৈনু মারমা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সকালে কারওয়ান বাজারে চাঁদাবাজির বিরুদ্ধে ব্যবসায়ীরা মানববন্ধন করছিল। এসময় একটি গ্রুপ এসে তাদের বাধা দেয়। তখন তাদের মধ্যে ধাওয়া পাল্টা ধাওয়ার ঘটনা ঘটে। পরে পুলিশ ঘটনাস্থলে যায়। পরিস্থিতি এখন শান্ত আছে।’

প্রকাশ্যে ভোটারদের হুমকি দেওয়ায় আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ও মাদারীপুর-২ (রাজৈর-সদর একাংশ) আসনের সংসদ সদস্য শাজাহান খানের বড় ছেলে আসিবুর রহমান খানকে কারণ দর্শানোর নোটিশ দিয়েছে নির্বাচনী অনুসন্ধান কমিটি। আগামী রোববার বেলা ১১টায় অনুসন্ধান কমিটির চেয়ারম্যানের কার্যালয়ে সশরীর হাজির হয়ে তাঁকে এ বিষ
২২ ডিসেম্বর ২০২৩
লালমনিরহাটের হাতীবান্ধা উপজেলার সাবেক যুবদল নেতা এ এস এম শামসুজ্জামান সেলিমকে পাঁচটি সাজাপ্রাপ্তসহ ২৩টি ওয়ারেন্টে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। আজ সোমবার সকালে তাঁকে লালমনিরহাট আদালতে পাঠানো হয়। এর আগে রোববার মধ্যরাতে রংপুরের হাজিরহাট থানা এলাকা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
৪ মিনিট আগে
আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে রাজশাহী-৫ (পুঠিয়া-দুর্গাপুর) আসনে প্রার্থী পরিবর্তন করেছে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী। দলটির নতুন প্রার্থী হিসেবে মনোনয়ন পেয়েছেন জামায়াতের রাজশাহী জেলা শুরা সদস্য ও পুঠিয়া উপজেলার আমির মাওলানা মনজুর রহমান।
৯ মিনিট আগে
বেলা ১১টার দিকে ঠাকুরগাঁও শহরের তাঁতিপাড়া মহল্লার পৈতৃক বাসভবন থেকে বের হন মির্জা ফখরুল। প্রথমে তিনি জেলা বিএনপি কার্যালয়ে যান এবং সেখানে দলীয় নেতা-কর্মীদের সঙ্গে দোয়া ও মিলাদ মাহফিলে অংশ নেন। অনুষ্ঠান শেষে বেলা ১১টা ৩০ মিনিটের দিকে বীর মুক্তিযোদ্ধা নূর করিমকে সঙ্গে নিয়ে একটি রিকশায় চড়ে বসেন বিএনপি
১ ঘণ্টা আগে