চুয়াডাঙ্গা প্রতিনিধি
চুয়াডাঙ্গা চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে প্রথমবারের মতো ভার্চুয়াল সাক্ষ্যগ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল সোমবার দুপুর ১২টা ৩০ মিনিটে চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট শিমুল কুমার বিশ্বাসের আদালতে দুটি মামলায় ভিডিও প্ল্যাটফর্ম হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহার করে এ সাক্ষ্য গ্রহণ করা হয়।
আদালত সূত্রে জানা গেছে, বিচারাধীন টি.আর ২২২ / ২০২২ ও টি.আর ০১ / ২০২৪ নম্বর মামলায় সাক্ষ্য দেন ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে কর্মরত চিকিৎসক ডা. সাদিয়া মা-আরিজ। তিনি চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে কর্মরত থাকাকালীন ২০২৩ সালের ৬ আগস্ট কিশোরী মিসকাতুল জান্নাত মীমের (১৬) ময়নাতদন্ত এবং ২০২২ সালের ১ জুন টি.আর ২২২/ ২০২২ মামলার ভুক্তভোগী মো. আব্দুল হান্নানের (৬০) চিকিৎসা পরীক্ষা করেন।
পাবলিক প্রসিকিউটরের (পিপি) আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আদালত ভার্চুয়াল সাক্ষ্যগ্রহণের অনুমতি দেন। সাক্ষ্যগ্রহণের পুরো প্রক্রিয়া বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট, হাইকোর্ট বিভাগের ভার্চুয়াল সাক্ষ্য ও শুনানিসংক্রান্ত প্র্যাকটিস নির্দেশনা অনুসরণ করে সম্পন্ন হয়। এ সময় মামলার আসামিরা আদালতে উপস্থিত ছিলেন।
রাষ্ট্রপক্ষে সহকারী পাবলিক প্রসিকিউটর (এপিপি) অ্যাডভোকেট মাসুদ পারভেজ রাসেল এবং আসামিপক্ষে অ্যাডভোকেট মো. আবজালুল হক ও অ্যাডভোকেট মো. আত্তাব আলী সাক্ষীকে জেরা করেন।
এপিপি মাসুদ পারভেজ রাসেল বলেন, ‘করোনাকালে ভার্চুয়াল জামিন শুনানি হলেও চুয়াডাঙ্গায় এবারই প্রথম ভার্চুয়াল সাক্ষ্য গ্রহণ করা হলো। এতে বিচারিক কার্যক্রমে গতি আসবে এবং সরকারি খরচ ও সময়ের সাশ্রয় হবে।’
চুয়াডাঙ্গা জেলা আইনজীবী সমিতির সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট মো. আহসান আলী বলেন, ‘এটি চুয়াডাঙ্গা বিচার বিভাগে একটি রেকর্ড। ভার্চুয়াল সাক্ষ্যগ্রহণ বিচারব্যবস্থার অগ্রগতির নতুন দিগন্ত উন্মোচন করেছে।’
পিপি অ্যাডভোকেট মারুফ সরোয়ার বাবু বলেন, ‘ভার্চুয়াল পদ্ধতি বিচার প্রক্রিয়াকে আরও সহজ ও কার্যকর করবে। বিচারক ও চিকিৎসকদের পূর্বের কর্মস্থলে গিয়ে সাক্ষ্য দিতে হয়, এতে সময় ও খরচের অপচয় হয়। ভার্চুয়াল পদ্ধতি এসব সমস্যা দূর করবে।’
চুয়াডাঙ্গা চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে প্রথমবারের মতো ভার্চুয়াল সাক্ষ্যগ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল সোমবার দুপুর ১২টা ৩০ মিনিটে চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট শিমুল কুমার বিশ্বাসের আদালতে দুটি মামলায় ভিডিও প্ল্যাটফর্ম হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহার করে এ সাক্ষ্য গ্রহণ করা হয়।
আদালত সূত্রে জানা গেছে, বিচারাধীন টি.আর ২২২ / ২০২২ ও টি.আর ০১ / ২০২৪ নম্বর মামলায় সাক্ষ্য দেন ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে কর্মরত চিকিৎসক ডা. সাদিয়া মা-আরিজ। তিনি চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে কর্মরত থাকাকালীন ২০২৩ সালের ৬ আগস্ট কিশোরী মিসকাতুল জান্নাত মীমের (১৬) ময়নাতদন্ত এবং ২০২২ সালের ১ জুন টি.আর ২২২/ ২০২২ মামলার ভুক্তভোগী মো. আব্দুল হান্নানের (৬০) চিকিৎসা পরীক্ষা করেন।
পাবলিক প্রসিকিউটরের (পিপি) আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আদালত ভার্চুয়াল সাক্ষ্যগ্রহণের অনুমতি দেন। সাক্ষ্যগ্রহণের পুরো প্রক্রিয়া বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট, হাইকোর্ট বিভাগের ভার্চুয়াল সাক্ষ্য ও শুনানিসংক্রান্ত প্র্যাকটিস নির্দেশনা অনুসরণ করে সম্পন্ন হয়। এ সময় মামলার আসামিরা আদালতে উপস্থিত ছিলেন।
রাষ্ট্রপক্ষে সহকারী পাবলিক প্রসিকিউটর (এপিপি) অ্যাডভোকেট মাসুদ পারভেজ রাসেল এবং আসামিপক্ষে অ্যাডভোকেট মো. আবজালুল হক ও অ্যাডভোকেট মো. আত্তাব আলী সাক্ষীকে জেরা করেন।
এপিপি মাসুদ পারভেজ রাসেল বলেন, ‘করোনাকালে ভার্চুয়াল জামিন শুনানি হলেও চুয়াডাঙ্গায় এবারই প্রথম ভার্চুয়াল সাক্ষ্য গ্রহণ করা হলো। এতে বিচারিক কার্যক্রমে গতি আসবে এবং সরকারি খরচ ও সময়ের সাশ্রয় হবে।’
চুয়াডাঙ্গা জেলা আইনজীবী সমিতির সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট মো. আহসান আলী বলেন, ‘এটি চুয়াডাঙ্গা বিচার বিভাগে একটি রেকর্ড। ভার্চুয়াল সাক্ষ্যগ্রহণ বিচারব্যবস্থার অগ্রগতির নতুন দিগন্ত উন্মোচন করেছে।’
পিপি অ্যাডভোকেট মারুফ সরোয়ার বাবু বলেন, ‘ভার্চুয়াল পদ্ধতি বিচার প্রক্রিয়াকে আরও সহজ ও কার্যকর করবে। বিচারক ও চিকিৎসকদের পূর্বের কর্মস্থলে গিয়ে সাক্ষ্য দিতে হয়, এতে সময় ও খরচের অপচয় হয়। ভার্চুয়াল পদ্ধতি এসব সমস্যা দূর করবে।’
ভবন নির্মাণের পর আর তেমন কোনো সংস্কার না হওয়ায় বর্তমানে ভবনগুলো ভেঙে পড়ার মতো ঝুঁকিতে রয়েছে। একাডেমিক ভবনের তৃতীয় তলায় অবস্থিত ছাত্রদের আবাসিক হোস্টেলে বড় বড় ফাটল থাকায় পরিত্যক্ত ঘোষণা করা হয়েছে। শ্রেণিকক্ষে পাঠদানের সময় পলেস্তারা খসে পড়ে, কোথাও কোথাও রড বের হয়ে গেছে।
১১ মিনিট আগে২০১৯ সালের গোড়ায় মডেল মসজিদের কাজ শুরু হয়। এখন ২০২৫ সালের মাঝামাঝি চলছে, প্রায় সাত বছর পার হলেও ৮০ শতাংশ কাজও শেষ হয়নি। অথচ তিন বছরের চুক্তিতে কাজ শুরু হয়েছিল।”
৪৪ মিনিট আগেজমানো পানি পচে দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছে, মশা ও মাছির জন্ম হয়ে পরিবেশ চরম আকারে দুষিত হচ্ছে। দ্রুত পৌর শহরের অর্ধলাখ মানুষকে রক্ষায় কালভার্ট ও ড্রেনেজ দখল করে স্থাপনা উচ্ছেদের দাবি জানিয়েছেন ভুক্তভোগীরা। অভিযোগ রয়েছে পৌর কর্তৃপক্ষ পানি নিস্কাশনে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়ার আশ্বাস দিলেও কার্যকর ব্যবস্থা নিচ্ছেন
১ ঘণ্টা আগেসরেজমিনে কুর্নী ও বহনতলী এলাকায় গিয়ে দেখা গেছে, সড়কের বিভিন্ন স্থানে বড় বড় গর্তে বৃষ্টির পানি জমে আছে। এতে গর্তের গভীরতা ও অবস্থান বোঝা কঠিন হয়ে পড়েছে চালকদের জন্য। প্রতিনিয়ত যানবাহন এসব গর্তে পড়ে দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছে।
১ ঘণ্টা আগে