খুবি প্রতিনিধি

খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের (খুবি) উপাচার্য, উপ-উপাচার্য, রেজিস্ট্রার, ট্রেজারার, হল প্রভোস্টসহ প্রশাসনের ৬৭ জন একযোগে পদত্যাগ করায় স্থবির হয়ে পড়েছে শিক্ষা কার্যক্রম। আগামী রোববার থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ে ক্লাস শুরু হওয়ার কথা থাকলেও বর্তমান পরিস্থিতিতে শিগগির শুরু হচ্ছে না ক্লাস।
আজ বৃহস্পতিবার সকাল ১০টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞান, প্রকৌশল ও প্রযুক্তিবিদ্যা (সেট) স্কুলের ডিনের সঙ্গে ডিসিপ্লিন প্রধানদের এক সভায় এ সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়। বিজ্ঞান, প্রকৌশল ও প্রযুক্তিবিদ্যা স্কুলের ডিন অধ্যাপক ড. কামরুল হাসান তালুকদার আজকের পত্রিকাকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
কামরুল হাসান তালুকদার বলেন, ‘ঘোষিত একাডেমিক ক্যালেন্ডার অনুযায়ী একাডেমিক কার্যক্রম চালিয়ে নিতে বিজ্ঞান, প্রকৌশল ও প্রযুক্তিবিদ্যা স্কুলের শিক্ষকেরা প্রস্তুত আছেন। তবে বর্তমানে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ে উপাচার্য, উপ-উপাচার্য, কোষাধ্যক্ষ, রেজিস্ট্রার, ছাত্রবিষয়ক পরিচালকবৃন্দ, প্রভোস্ট বডিতে কেউ দায়িত্বরত নন। বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্ডিন্যান্স অনুযায়ী ক্লাস শুরুর ১০ কার্যদিবসের মধ্যে কোর্স রেজিস্ট্রেশন সম্পন্ন হওয়ার কথা উল্লেখ রয়েছে। কিন্তু হল প্রভোস্টরা না থাকায় রেজিস্ট্রেশন প্রক্রিয়া সম্পন্ন করা যাচ্ছে না।’
তিনি আরও বলেন, ‘বিশ্ববিদ্যালয়ের ডিএসএ বডি এবং প্রভোস্ট বডি না থাকায় শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তা নিয়েও উদ্বিগ্নতা রয়েছে। এমন অবস্থায় ২৫ আগস্ট থেকে একাডেমিক কার্যক্রম শুরুর পরিবেশ বিরাজমান নয় বলে সবাই মনে করেন।’
উল্লেখ্য, গত মঙ্গলবার (২০ আগস্ট) খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মাহমুদ হোসেন পদত্যাগ করেন। উপাচার্য ছাড়াও পদত্যাগ করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য, রেজিস্ট্রার (ভারপ্রাপ্ত), ট্রেজারার, বিশ্ববিদ্যালয়ের পাঁচটি আবাসিক হলের প্রভোস্ট, সহকারী প্রভোস্ট এবং বিভিন্ন দপ্তরের পরিচালক মিলিয়ে মোট ৬৭ জন।

খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের (খুবি) উপাচার্য, উপ-উপাচার্য, রেজিস্ট্রার, ট্রেজারার, হল প্রভোস্টসহ প্রশাসনের ৬৭ জন একযোগে পদত্যাগ করায় স্থবির হয়ে পড়েছে শিক্ষা কার্যক্রম। আগামী রোববার থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ে ক্লাস শুরু হওয়ার কথা থাকলেও বর্তমান পরিস্থিতিতে শিগগির শুরু হচ্ছে না ক্লাস।
আজ বৃহস্পতিবার সকাল ১০টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞান, প্রকৌশল ও প্রযুক্তিবিদ্যা (সেট) স্কুলের ডিনের সঙ্গে ডিসিপ্লিন প্রধানদের এক সভায় এ সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়। বিজ্ঞান, প্রকৌশল ও প্রযুক্তিবিদ্যা স্কুলের ডিন অধ্যাপক ড. কামরুল হাসান তালুকদার আজকের পত্রিকাকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
কামরুল হাসান তালুকদার বলেন, ‘ঘোষিত একাডেমিক ক্যালেন্ডার অনুযায়ী একাডেমিক কার্যক্রম চালিয়ে নিতে বিজ্ঞান, প্রকৌশল ও প্রযুক্তিবিদ্যা স্কুলের শিক্ষকেরা প্রস্তুত আছেন। তবে বর্তমানে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ে উপাচার্য, উপ-উপাচার্য, কোষাধ্যক্ষ, রেজিস্ট্রার, ছাত্রবিষয়ক পরিচালকবৃন্দ, প্রভোস্ট বডিতে কেউ দায়িত্বরত নন। বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্ডিন্যান্স অনুযায়ী ক্লাস শুরুর ১০ কার্যদিবসের মধ্যে কোর্স রেজিস্ট্রেশন সম্পন্ন হওয়ার কথা উল্লেখ রয়েছে। কিন্তু হল প্রভোস্টরা না থাকায় রেজিস্ট্রেশন প্রক্রিয়া সম্পন্ন করা যাচ্ছে না।’
তিনি আরও বলেন, ‘বিশ্ববিদ্যালয়ের ডিএসএ বডি এবং প্রভোস্ট বডি না থাকায় শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তা নিয়েও উদ্বিগ্নতা রয়েছে। এমন অবস্থায় ২৫ আগস্ট থেকে একাডেমিক কার্যক্রম শুরুর পরিবেশ বিরাজমান নয় বলে সবাই মনে করেন।’
উল্লেখ্য, গত মঙ্গলবার (২০ আগস্ট) খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মাহমুদ হোসেন পদত্যাগ করেন। উপাচার্য ছাড়াও পদত্যাগ করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য, রেজিস্ট্রার (ভারপ্রাপ্ত), ট্রেজারার, বিশ্ববিদ্যালয়ের পাঁচটি আবাসিক হলের প্রভোস্ট, সহকারী প্রভোস্ট এবং বিভিন্ন দপ্তরের পরিচালক মিলিয়ে মোট ৬৭ জন।

রাষ্ট্রীয় শোক এবং পুলিশের নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করে রাজধানীতে আতশবাজি ফোটানো ও ফানুস উড়িয়ে খ্রিষ্টীয় নববর্ষ উদ্যাপন করেছে নগরবাসী। খ্রিষ্টীয় নববর্ষ ২০২৬-এর প্রথম প্রহরে নগরজুড়ে বাসাবাড়ির ছাদে ছাদে আতশবাজি ফোটানো ও ফানুস ওড়ানোর দৃশ্য দেখা যায়। এ সময় চারপাশে বিকট শব্দ শোনা যায়।
১১ মিনিট আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে নির্বাচন কমিশনে জমা দেওয়া হলফনামা অনুযায়ী গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি ও ডাকসুর সাবেক ভিপি নুরুল হক নুরের মোট সম্পদের পরিমাণ ৮৯ লাখ ৮২ হাজার ৮৪১ টাকা। তাঁর স্ত্রী মারিয়া আক্তারের সম্পদের পরিমাণ ২ লাখ ৬৬ হাজার ৮১৮ টাকা। তাঁদের কোনো স্বর্ণালংকার নেই।
১ ঘণ্টা আগে
সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে এসে মারা যাওয়া মো. নিরব হোসেন (৫৬) দৈনিক জনকণ্ঠের সাবেক প্রশাসনিক কর্মকর্তা। তাঁর বাড়ি পটুয়াখালীর বাউফল উপজেলার নাজিরপুর ইউনিয়নের বড় ডালিমা গ্রামে। রাজধানীর বড় মগবাজারে তিনি পরিবারসহ বসবাস করতেন।
২ ঘণ্টা আগে
ভিডিওতে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তির (ঠিকাদার প্রতিনিধি) সঙ্গে কথা বলার আগে কাজের বিলের ফাইল স্বাক্ষর করার সময় ৪৫ হাজার টাকা নেওয়ার বিষয়টিও উঠে আসে। এ ছাড়া নতুন করে আরও পাঁচ হাজার টাকা না দেওয়ায় গড়িমসি করতে থাকেন ওই প্রকৌশলী। একপর্যায়ে তাঁকে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তির কাছ থেকে টাকা নিয়ে পকেটে রাখতে দেখা যায়।
৩ ঘণ্টা আগে