Ajker Patrika

স্বাস্থ্যের সাবেক ডিজিসহ ৬ জনের বিচার শুরু

নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আপডেট : ১২ জুন ২০২২, ১২: ৩৪
স্বাস্থ্যের সাবেক ডিজিসহ ৬ জনের বিচার শুরু

করোনা পরীক্ষা ও চিকিৎসায় দুর্নীতি কাণ্ডে জড়িত স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সাবেক মহাপরিচালক (ডিজি) অধ্যাপক ডা. মোহাম্মদ আবুল কালাম আজাদ ও রিজেন্ট হাসপাতালের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ সাহেদ ওরফে সাহেদ করিমসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করা হয়েছে। আজ রোববার ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৬ এর বিচারক আল আসাদ আসিফুজ্জামান প্রত্যেক আসামির বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেন। 

আইনজীবীরা জানিয়েছেন, আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের মাধ্যমে করোনা পরীক্ষা ও চিকিৎসায় দুর্নীতির বিষয়ে ছয়জনের বিচার শুরু হলো। আগামী ৪ জুলাই সাক্ষ্যগ্রহণের জন্য দিন ধার্য করা হয়েছে। ওই দিন মামলার বাদীকে আদালতে হাজির হয়ে সাক্ষ্য প্রদানের জন্য নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। 

এর আগে গত ৬ জুন অভিযোগ গঠন বিষয়ে শুনানি হয়। ওই দিন আসামি ছয়জনের পক্ষে মামলা থেকে অব্যাহতির আবেদন করেন আইনজীবীরা। শুনানি শেষে আজ রোববার আদেশের জন্য দিন ধার্য করা হয়। স্বাস্থ্যের সাবেক ডিজিসহ জামিনপ্রাপ্ত পাঁচ আসামি আদালতে উপস্থিত ছিলেন। অন্যদিকে সাহেদকে কারাগার থেকে আদালতে হাজির করা হয়। 

গত ২২ ফেব্রুয়ারি আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ আমলে নেওয়া হয়। মহানগর দায়রা জজ ও জ্যেষ্ঠ বিশেষ জজ আদালতের বিচারক কে এম ইমরুল কায়েশ অভিযোগ আমলে নিয়ে মামলাটি বিচারের জন্য বিশেষ জজ আদালতে প্রেরণ করেন। 

মামলার অন্য আসামিরা হলেন—অধিদপ্তরের সাবেক পরিচালক আমিনুল হাসান, উপপরিচালক (হাসপাতাল-১) ডা. মো. ইউনুস আলী, সহকারী পরিচালক (হাসপাতাল-১) ডা. মো. শফিউর রহমান এবং গবেষণা কর্মকর্তা ডা. মো. দিদারুল ইসলাম। 

সাহেদ ছাড়া অন্য পাঁচ আসামি জামিনে আছেন। তাঁরা আদালতে উপস্থিত ছিলেন। সাহেদকে কারাগার থেকে আদালতে হাজির করা হয়। 

গত বছরের ২৩ সেপ্টেম্বর পাঁচজনকে আসামি করে মামলা করেন দুদকের উপপরিচালক মো. ফরিদ আহমেদ পাটোয়ারী। মামলার এজাহারে স্বাস্থ্যের সাবেক ডিজি ডা. আবুল কালাম আজাদের নাম না থাকলেও তদন্তে তাঁর জড়িত থাকার তথ্য পাওয়ায় পরে চার্জশিটে তাঁকেও আসামি করা হয়। গত ৩০ সেপ্টেম্বর আদালতে চার্জশিট দাখিল করেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা দুদকের উপপরিচালক ফরিদ আহমেদ পাটোয়ারী। 

এজাহারে বলা হয়, আসামিরা পরস্পর যোগসাজশে লাইসেন্স নবায়নবিহীন বন্ধ রিজেন্ট হাসপাতালকে ডেডিকেটেড কোভিড হাসপাতালে রূপান্তর, মেমোরেন্ডাম অব আন্ডারস্ট্যান্ডিং সম্পাদন ও সরকারি প্রতিষ্ঠান নিপসমের ল্যাবে তিন হাজার ৯৩৯ জন রোগীর করোনা নমুনা বিনামূল্যে পরীক্ষা করান। 

এতে আরও বলা হয়, যেখান থেকে অবৈধ পারিতোষিক বাবদ রোগী প্রতি সাড়ে তিন হাজার টাকা হিসেবে এক কোটি ৩৭ লাখ ৮৬ হাজার ৫০০ টাকা গ্রহণ করা হয়। এ ছাড়া রিজেন্ট হাসপাতালের মিরপুর ও উত্তরা শাখার চিকিৎসক-নার্স, ওয়ার্ডবয় ও অন্য কর্মকর্তাদের খাবার খরচ বরাদ্দের বিষয়ে এক কোটি ৯৬ লাখ ২০ হাজার টাকার মাসিক চাহিদা তুলে ধরা হয়। 

মামলায় আসামিদের বিরুদ্ধে দণ্ডবিধির ৪০৯ / ৪২০ / ১০৯ ধারা এবং দুর্নীতি প্রতিরোধ আইন ১৯৪৭ এর ৫ (২) ধারায় অভিযোগ আনা হয়।

এই সম্পর্কিত পড়ুন:

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

হোমনা থানায় হেফাজতে থাকা এক নারী আসামির মরদেহ উদ্ধার

হোমনা (কুমিল্লা) প্রতিনিধি 
কুমিল্লার হোমনা থানা। ছবি: আজকের পত্রিকা
কুমিল্লার হোমনা থানা। ছবি: আজকের পত্রিকা

কুমিল্লার হোমনা থানায় হেফাজতে থাকা এক নারী আসামির ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। নিহত নারীর নাম হামিদা ওরফে ববিতা (৩২)। তিনি উপজেলার ঘনিয়ারচর গ্রামের খলিল মিয়ার স্ত্রী। আজ বৃহস্পতিবার ভোর সাড়ে ৫টার দিকে থানার নারী ও শিশু সহায়তা ডেস্ক কক্ষ থেকে ঝুলন্ত অবস্থায় তাঁর লাশ উদ্ধার করা হয়।

থানা সূত্রে জানা যায়, গতকাল বুধবার সকালে হামিদা তাঁর সতিনের ছেলে সায়মনকে (১১) ছুরিকাঘাতে গুরুতর আহত করেন। এতে শিশুটির পেটের নাড়িভুঁড়ি বের হয়ে যায়। স্থানীয় বাসিন্দারা তাকে উদ্ধার করে প্রথমে হোমনা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে এবং পরে আশঙ্কাজনক অবস্থায় ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করেন। বর্তমানে আহত সায়মন সেখানে চিকিৎসাধীন রয়েছে।

ঘটনার পরপরই স্থানীয় জনতা হামিদাকে আটক করে গাছের সঙ্গে বেঁধে রাখে। খবর পেয়ে বুধবার বিকেল ৫টার দিকে পুলিশ তাঁকে উদ্ধার করে থানায় নিয়ে যায়। ওই রাতেই আহত সায়মনের চাচা স্বপন মিয়া বাদী হয়ে হামিদাকে আসামি করে থানায় একটি মামলা দায়ের করেন।

হোমনা সার্কেলের সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার (এএসপি) মো. আবদুল করিম জানান, বৃহস্পতিবার সকালে হামিদাকে আদালতে সোপর্দ করার কথা ছিল। তাঁর সঙ্গে চার বছরের একটি শিশু থাকায় তাঁকে হাজতখানায় না রেখে থানার ‘নারী ও শিশু সহায়তা ডেস্ক’ কক্ষে রাখা হয়। সেখানে অন্য এক নারী আসামি ও একজন নারী গ্রাম পুলিশ পাহারায় ছিলেন। এরই মধ্যে ভোর সাড়ে ৫টার দিকে সবার অগোচরে নিজের ওড়না পেঁচিয়ে গলায় ফাঁস দিয়ে তিনি আত্মহত্যা করেন। থানা হেফাজতে মৃত্যুর ঘটনাটি অত্যন্ত সংবেদনশীল হওয়ায় বিষয়টি তাৎক্ষণিকভাবে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটকে অবহিত করা হয়েছে।

সহকারী পুলিশ সুপার আরও জানান, ম্যাজিস্ট্রেট ঘটনাস্থলে পৌঁছে মরদেহের সুরতহাল সম্পন্ন করবেন। এরপর ময়নাতদন্তসহ প্রয়োজনীয় আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

তালায় আমগাছের নিচে যুবকের মরদেহ, রহস্যে ঘেরা মৃত্যু

তালা (সাতক্ষীরা)  প্রতিনিধি
প্রতীকী ছবি
প্রতীকী ছবি

সাতক্ষীরার তালা উপজেলায় আলাউদ্দিন (৪৮) নামের এক ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) দুপুর ১২টার দিকে খলিলনগর ইউনিয়নের হরিচন্দ্রকাটি গ্রামের একটি আমবাগান থেকে তাঁর মরদেহ উদ্ধার করা হয়। তিনি হরিচন্দ্রকাটি গ্রামের মৃত আনসার শেখের ছেলে।

স্থানীয় বাসিন্দারা জানিয়েছেন, মরদেহটি একটি আমগাছের নিচে পড়ে ছিল। মরদেহের পাশে একটি ব্যাগ, লাঠি, গামছা এবং এক জোড়া জুতা পাওয়া গেছে। এ ছাড়া তাঁর গলায় লালচে দাগ লক্ষ করা গেছে।

নিহত ব্যক্তির স্ত্রী ইসমতারা জানান, আলাউদ্দিন মানসিক ভারসাম্যহীন ছিলেন। বৃহস্পতিবার ভোরে তিনি বাড়ি থেকে বের হন। পরে সকালে ছাগল চরাতে গিয়ে গফুর মোল্লা নামের এক ব্যক্তি মরদেহটি দেখতে পেয়ে স্থানীয় বাসিন্দাদের খবর দেন।

হরিচন্দ্রকাটি গ্রামের বাসিন্দা আবু বক্কর মোড়ল বলেন, আলাউদ্দিন কয়েক বছর ধরে মানসিক ভারসাম্যহীন অবস্থায় এলাকায় ঘোরাফেরা করতেন। তাঁর হাতে সব সময় একটি লাঠি ও একটি ব্যাগ থাকত। তিনি বিভিন্ন সময় মানুষের ছোটখাটো কাজে সহযোগিতা করতেন এবং পাঁচ টাকার বেশি নিতেন না। তবে গলায় লালচে দাগ থাকায় মৃত্যুর বিষয়টি রহস্যজনক বলে মনে হচ্ছে।

তালা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শহিদুল ইসলাম জানিয়েছেন, খবর পেয়ে ঘটনাস্থল থেকে মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। ময়নাতদন্তের জন্য মরদেহ সাতক্ষীরা সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হচ্ছে। এই ঘটনার তদন্ত চলছে।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

বিদ্যুৎ সঞ্চালন লাইনে আগুন, স্ফুলিঙ্গ নিচে পড়ে ট্রাক ও ঝুটগুদাম পুড়ে ছাই

শ্রীপুর (গাজীপুর) প্রতিনিধি  
আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত ট্রাক ও ঝুটগুদাম। ছবি: আজকের পত্রিকা
আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত ট্রাক ও ঝুটগুদাম। ছবি: আজকের পত্রিকা

গাজীপুরের শ্রীপুরে পল্লী বিদ্যুতের সঞ্চালন লাইনের ফিউজে অগ্নিকাণ্ডের পর আগুনের স্ফুলিঙ্গ ছিটকে পড়ে দাঁড়িয়ে থাকা দুটি ট্রাক ও একটি ঝুটগুদাম পুড়ে গেছে। গতকাল বুধবার দিবাগত রাতে উপজেলার গাজীপুর ইউনিয়নের নগরহাওলা গ্রামের জৈনা বাজার এলাকায় ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কের পাশে এই ঘটনা ঘটে।

স্থানীয় বাসিন্দা মাসুদ রানা জানান, গতকাল দিবাগত রাত পৌনে ২টার দিকে ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কের পাশ দিয়ে যাওয়া পল্লী বিদ্যুতের অধিক ক্ষমতাসম্পন্ন লাইনের একটি ফিউজে আগুন জ্বলে ওঠে। সেখান থেকে আগুনের স্ফুলিঙ্গ নিচে দাঁড়িয়ে থাকা ট্রাকে পড়ে মুহূর্তেই আগুন পাশের ঝুটগুদাম ও অপর একটি ট্রাকে ছড়িয়ে পড়ে। স্থানীয় বাসিন্দারা আগুন নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করেন। কিন্তু আগুন নেভানো সম্ভব হয়নি। খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিসের দুটি ইউনিট এসে আগুন নিয়ন্ত্রণ করে। ততক্ষণে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়ে যায়।

স্থানীয় ব্যবসায়ী ও ক্ষতিগ্রস্ত ট্রাকের মালিকের অভিযোগ, পল্লী বিদ্যুৎ কর্তৃপক্ষ নিয়মিত বিদ্যুৎ লাইনের ত্রুটি তদারকি না করার কারণে এমন সমস্যা হয়েছে।

শ্রীপুর ফায়ার সার্ভিসের ওয়্যারহাউস ইন্সপেক্টর মো. নূরুল করিম জানান, আগুন নিয়ন্ত্রণে আনা হয়েছে। তাৎক্ষণিকভাবে ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ নির্ণয় করা সম্ভব হয়নি।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

রাজধানীতে হোস্টেল থেকে এনসিপি নেত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

‎নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা‎
আপডেট : ১৮ ডিসেম্বর ২০২৫, ১২: ৪৮
জান্নাতারা রুমি। ছবি: ফেসবুক
জান্নাতারা রুমি। ছবি: ফেসবুক

রাজধানীর জিগাতলার একটি ছাত্রী হোস্টেল থেকে এক তরুণীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। আজ বৃহস্পতিবার সকালের দিকে মরদেহটি উদ্ধার করা হয়।

পুলিশ জানিয়েছে, হাজারীবাগ থানার জিগাতলা এলাকার একটি ছাত্রী হোস্টেল থেকে জান্নাতারা রুমীর (৩০) ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। তিনি জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) রাজনীতির সঙ্গে জড়িত। তবে প্রাথমিকভাবে তিনি কোন পদে ছিলেন, তা জানাতে পারেনি পুলিশ। মরদেহ এখনো ওই হোস্টেলেই রয়েছে।

আজকের পত্রিকাকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন হাজারীবাগ থানার এসআই সুব্রত। তিনি বলেন, মরদেহটি ঢাকা মেডিকেল কলেজের মর্গে নিয়ে যাওয়ার প্রস্তুতি চলছে।

ওই তরুণী জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) ধানমন্ডি শাখার যুগ্ম সমন্বয়কারী ছিলেন বলে জানিয়েছেন দলটির যুগ্ম সদস্যসচিব তারেক রেজা।

ফেসবুক পোস্টে তারেক রেজা লেখেন, রুমী এক মাস ধরে আওয়ামী লীগের ক্রমাগত সাইবার বুলিং, হত্যা ও ধর্ষণের হুমকি পেয়ে আসছিলেন।

এনসিপির কেন্দ্রীয় যুগ্ম মুখ্য সমন্বয়ক খান মুহাম্মদ মুরসালীনও আজকের পত্রিকাকে একই কথা বলেন। তিনি বলেন, ‘জান্নাতারা রুমী বেশ কিছুদিন ধরে নানাভাবে হুমকি পাচ্ছিলেন। এটা আত্মহত্যা নাকি হত্যা, সে বিষয়ে আমরা এখনো নিশ্চিত নই। তিনি সাইবার বুলিংয়েরও শিকার হচ্ছিলেন।’

হাজারীবাগ থানা-পুলিশ জানিয়েছে, মরদেহের সুরতহাল প্রস্তুত করার পর ময়নাতদন্তের জন্য হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হচ্ছে। প্রাথমিকভাবে আত্মহত্যা মনে হলেও এটি আত্মহত্যা নাকি হত্যা, তা নিশ্চিত হওয়া যাবে ময়নাতদন্তের প্রতিবেদনের পর।

পুলিশের রমনা বিভাগের অতিরিক্ত উপ কমিশনার (এডিসি) জিসানুল হক আজকের পত্রিকাকে বলেন, সংবাদ পাওয়ার পর তিনি নিজে ঘটনাস্থলে গিয়েছেন। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, পারিবারিক কলহের কারণে তিনি আত্মহত্যা করেছেন।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত