শ্রীপুর (গাজীপুর) প্রতিনিধি

গাজীপুরের শ্রীপুরে অরক্ষিত সেপটিক ট্যাংকে পড়ে এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে। আজ মঙ্গলবার বিকেলে উপজেলার গাজীপুর ইউনিয়নের ফরিদপুর গ্রামের জনৈক কফিল উদ্দিনের বাড়ির সেপটিক ট্যাংকে পড়ে ওই শিশুর মৃত্যু হয়।
নিহত শিশুর নাম আরিয়ান সরকার (৬)। সে উপজেলার গাজীপুর ইউনিয়নের ফরিদপুর গ্রামের জয়নাল আবেদীনের ছেলে। স্থানীয় এইচএকে একাডেমির প্লে শ্রেণির শিক্ষার্থী ছিল সে।
নিহতের পরিবার সূত্রে জানা গেছে, বোনের সঙ্গে কানামাছি খেলার সময় বসতবাড়ির পাশে থাকা এক প্রতিবেশীর অরক্ষিত সেপটিক ট্যাংকে পড়ে শিশুর মৃত্যু হয়।

নিহত শিশুর মা আনোয়ারা খাতুন বলেন, ‘আমার দুই ছেলেমেয়ে কানামাছি খেলছিল। হঠাৎ করে আমার মেয়ে পুতুল ডেকে জানায় আমার শিশুপুত্র আরিয়ানকে খুঁজে পাচ্ছে না। এরপর আমি আশপাশে খুঁজতে থাকি। পাশের বাড়ির অরক্ষিত সেপটিক ট্যাংকে আমার ছেলের জুতা জোড়া দেখতে পেয়ে আমার সন্দেহ হয়। পরে আশপাশের লোকজনকে ডেকে এনে এক ছেলেকে সেপটিক ট্যাংকে নামায়। এরপর সেপটিক ট্যাংকের ভেতর থেকে আমার শিশুপুত্রকে মৃত অবস্থায় তুলে আনে।’
নিহত শিশুর বাবা সাবেক ইউপি সদস্য জয়নাল আবেদীন বলেন, ‘এই অরক্ষিত সেপটিক ট্যাংকে শুধু আমার ছেলে মারা যায়নি। গত বছরও একটি শিশু মারা গেছে। এক মাস আগেও হৃদয় নামের সাত বছরের এক শিশু পড়ে যায়। এরপর স্বজনরা গুরুতর আহত অবস্থায় তাকে উদ্ধার করে।’

তিনি আরও বলেন, ‘আমরা একাধিকবার জানালেনও বাড়ির মালিক কফিল উদ্দিন অরক্ষিত সেপটিক ট্যাংকির বিষয়ে পদক্ষেপ নেয়নি। আমি এই পরিকল্পিত হত্যাকাণ্ডের বিচার দাবি জানাচ্ছি।’
ঘটনার পর থেকে প্রতিবেশী কফিল উদ্দিন পলাতক আছেন। তাঁর মোবাইল ফোনে কল দিলে বন্ধ পাওয়া যায়।
শ্রীপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জয়নাল আবেদীন মণ্ডল বলেন, ‘শিশু মৃত্যুর খবর পেয়েছি। তদন্ত করে প্রয়োজনীয় আইনগত পদক্ষেপ নেওয়া হবে।’

গাজীপুরের শ্রীপুরে অরক্ষিত সেপটিক ট্যাংকে পড়ে এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে। আজ মঙ্গলবার বিকেলে উপজেলার গাজীপুর ইউনিয়নের ফরিদপুর গ্রামের জনৈক কফিল উদ্দিনের বাড়ির সেপটিক ট্যাংকে পড়ে ওই শিশুর মৃত্যু হয়।
নিহত শিশুর নাম আরিয়ান সরকার (৬)। সে উপজেলার গাজীপুর ইউনিয়নের ফরিদপুর গ্রামের জয়নাল আবেদীনের ছেলে। স্থানীয় এইচএকে একাডেমির প্লে শ্রেণির শিক্ষার্থী ছিল সে।
নিহতের পরিবার সূত্রে জানা গেছে, বোনের সঙ্গে কানামাছি খেলার সময় বসতবাড়ির পাশে থাকা এক প্রতিবেশীর অরক্ষিত সেপটিক ট্যাংকে পড়ে শিশুর মৃত্যু হয়।

নিহত শিশুর মা আনোয়ারা খাতুন বলেন, ‘আমার দুই ছেলেমেয়ে কানামাছি খেলছিল। হঠাৎ করে আমার মেয়ে পুতুল ডেকে জানায় আমার শিশুপুত্র আরিয়ানকে খুঁজে পাচ্ছে না। এরপর আমি আশপাশে খুঁজতে থাকি। পাশের বাড়ির অরক্ষিত সেপটিক ট্যাংকে আমার ছেলের জুতা জোড়া দেখতে পেয়ে আমার সন্দেহ হয়। পরে আশপাশের লোকজনকে ডেকে এনে এক ছেলেকে সেপটিক ট্যাংকে নামায়। এরপর সেপটিক ট্যাংকের ভেতর থেকে আমার শিশুপুত্রকে মৃত অবস্থায় তুলে আনে।’
নিহত শিশুর বাবা সাবেক ইউপি সদস্য জয়নাল আবেদীন বলেন, ‘এই অরক্ষিত সেপটিক ট্যাংকে শুধু আমার ছেলে মারা যায়নি। গত বছরও একটি শিশু মারা গেছে। এক মাস আগেও হৃদয় নামের সাত বছরের এক শিশু পড়ে যায়। এরপর স্বজনরা গুরুতর আহত অবস্থায় তাকে উদ্ধার করে।’

তিনি আরও বলেন, ‘আমরা একাধিকবার জানালেনও বাড়ির মালিক কফিল উদ্দিন অরক্ষিত সেপটিক ট্যাংকির বিষয়ে পদক্ষেপ নেয়নি। আমি এই পরিকল্পিত হত্যাকাণ্ডের বিচার দাবি জানাচ্ছি।’
ঘটনার পর থেকে প্রতিবেশী কফিল উদ্দিন পলাতক আছেন। তাঁর মোবাইল ফোনে কল দিলে বন্ধ পাওয়া যায়।
শ্রীপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জয়নাল আবেদীন মণ্ডল বলেন, ‘শিশু মৃত্যুর খবর পেয়েছি। তদন্ত করে প্রয়োজনীয় আইনগত পদক্ষেপ নেওয়া হবে।’

কিশোরগঞ্জের ভৈরব উপজেলায় ফসলি জমি থেকে মাটি কেটে সড়কে ব্যবহারের অভিযোগ উঠেছে। কৃষকেরা দাবি করেছেন, তাঁদের ফসলি জমি থেকে মাটি কেটে সড়ক নির্মাণের পর সেই জমি আবার ভরাট করে দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান। কিন্তু আট মাস পেরিয়ে গেলেও কথা রাখেনি তারা।
২ ঘণ্টা আগে
আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ঘিরে লক্ষ্মীপুরে চারটি আসনে বইছে ভোটের আমেজ। সব কটি আসনে প্রার্থী ঘোষণা দিয়ে গণসংযোগ ও উঠান বৈঠকে ব্যস্ত সময় পার করছে বড় দুই রাজনৈতিক দল বিএনপি ও জামায়াত। বসে নেই অন্য দলের প্রার্থীরাও। সকাল-বিকেল চালাচ্ছেন প্রচারণা।
২ ঘণ্টা আগে
রাষ্ট্রীয় শোক এবং পুলিশের নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করে রাজধানীতে আতশবাজি ফোটানো ও ফানুস উড়িয়ে খ্রিষ্টীয় নববর্ষ উদ্যাপন করেছে নগরবাসী। খ্রিষ্টীয় নববর্ষ ২০২৬-এর প্রথম প্রহরে নগরজুড়ে বাসাবাড়ির ছাদে ছাদে আতশবাজি ফোটানো ও ফানুস ওড়ানোর দৃশ্য দেখা যায়। এ সময় চারপাশে বিকট শব্দ শোনা যায়।
৩ ঘণ্টা আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে নির্বাচন কমিশনে জমা দেওয়া হলফনামা অনুযায়ী গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি ও ডাকসুর সাবেক ভিপি নুরুল হক নুরের মোট সম্পদের পরিমাণ ৮৯ লাখ ৮২ হাজার ৮৪১ টাকা। তাঁর স্ত্রী মারিয়া আক্তারের সম্পদের পরিমাণ ২ লাখ ৬৬ হাজার ৮১৮ টাকা। তাঁদের কোনো স্বর্ণালংকার নেই।
৪ ঘণ্টা আগে