নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

সকাল সাড়ে দশটা। ঢাকার আদালতের ডিসি প্রসিকিউশনের কার্যালয়। ভেতরে ঢোকার সঙ্গে সঙ্গেই এগিয়ে এলেন ৪ থেকে ৫ জন পুলিশ। কার কাছে যাবেন কেন এসেছেন, কী কাজ আপনার? প্রশ্নে প্রশ্নের জর্জরিত করে ফেললেন এই প্রতিবেদককে। বুঝতে বাকি রইল না যে কঠোর নিরাপত্তা ব্যবস্থা চলছে।
গতকাল রোববার দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে ঢাকার আদালত চত্বর থেকে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত দুই জঙ্গি ছিনতাই হওয়ার পর সোমবার ডিসি প্রসিকিউশন কার্যালয় এমন নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।
তবে ডিসি কার্যালয় এমন নিরাপত্তা ব্যবস্থা থাকলেও আদালত পাড়ায় তার বালাই নেই বললেই চলে। নিরাপত্তার নামে ভোগান্তি আছে। এমনটাই দেখা গেল সারা দিন। যদিও গতকাল রোববার জঙ্গি ছিনতাইয়ের ঘটনার পর দেশের সব আদালতে নিরাপত্তা বাড়ানোর মৌখিক নির্দেশনা দিয়েছিল সুপ্রিম কোর্ট।
সকাল সাড়ে ৭টা থেকেই চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের (সিএমএম) সামনে কর্তব্যরত পুলিশ সদস্যরা হাজির হন। ৮টার মধ্যে যার যার নির্ধারিত স্থানে চলে যান। সিএমএম আদালতের হাজতখানার মূল ফটক বন্ধ করে দেওয়া হয়। তার সামনে সারিবদ্ধভাবে দাঁড়িয়ে যান পুলিশ সদস্যরা। চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট (সিজেএম) আদালতের হাজাতখানাও নিরাপত্তায় ঢাকা ছিল। ঢাকা মহানগর দায়রা আদালতের হাজত খানাও একইভাবে ঘিরে রাখে পুলিশ।
তবে আদালতের অন্যান্য ভবনে দেখা যায় ভিন্ন চিত্র। সিএমএম আদালত ভবন যেটা দশ তলা ভবন নামে পরিচিত তার নিচে একজন মাত্র পুলিশকে কর্তব্যরত দেখা যায়। কোন চেকিংয়ের ব্যবস্থা নেই। এই আদালত ভবনের সামনে রয়েছে একটি আর্চওয়ে যন্ত্র তবে তাও অকার্যকর।
সিজেএম আদালত ভবন থেকে বের হওয়ার পরই জঙ্গিদের ছিনিয়ে নেয় সহযোগীরা। অথচ এই ভবনের নিচের ফটকে কোনো পুলিশ দেখা যায়নি। সিজেএম আদালত চত্বরে ঢোকার যে প্রধান ফটক যেখান থেকে জঙ্গি ছিনতাই হয় সেখানে কর্তব্যরত রয়েছে দুজন পুলিশ। এখানে ফটকটি বন্ধ রাখা হয়েছে। ছোট পকেট গেট দিয়ে আইনজীবীরা এবং বিচার প্রার্থীরা ঢুকছে এবং বের হচ্ছে। দীর্ঘ লাইন পড়ে যাচ্ছে ঢোকা এবং বের হওয়ার।
রাজধানীর দক্ষিণ বাড্ডা থেকে আসা আবুল কালাম বলেন, ‘নিরাপত্তা তেমন নেই কিন্তু গেট বন্ধ। পকেট গেট দিয়ে ঢোকা এবং বের হওয়া খুব কষ্টকর।’
এদিকে জজ আদালত এলাকায় বেশ কয়েকটি ভবন রয়েছে। জেলা জজ আদালতের নতুন ভবনের দুটি গেটের শুধু পকেট গেট খোলা, তবে সেখানে কোন পুলিশ দেখা যায়নি। জেলা জজ আদালতের পুরোনো ভবন ও মহানগর দায়রা জজ আদালতের পূর্ব পাশের প্রধান গেটটি খোলা রয়েছে সেখানে একজন মাত্র পুলিশ দায়িত্ব রয়েছে যাকে দেখা গেছে মোবাইলে কথা বলছেন। এই দুই ভবনের পশ্চিম পাশের কলাপসিবল গেট বন্ধ দেখা গেছে। সকাল ১০টার দিকে শত শত লোক সারিবদ্ধভাবে লাইন দিয়ে ঢুকছে পকেট গেটের মধ্যে দিয়ে। এখানেও কোন পুলিশ কর্তব্যরত দেখা যায়নি।
ঢাকার আইনজীবীরা জানান, নিরাপত্তা বলতে আগের মতই, বাড়তি কোন নিরাপত্তা আদালত ভবনের চারদিকে নেই। তবে শুধু পকেট গেট খোলা রেখে বিচারপ্রার্থী আইনজীবীদের যাতায়াতে বাধার সৃষ্টি করা হচ্ছে।
আইনজীবী দেলোয়ার হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সকাল ১০টা থেকে ১১টা পর্যন্ত আদালত শুরু হওয়ার সময়। প্রতিদিন হাজার হাজার লোকের সমাগম হয় অথচ মূল ফটকগুলো বন্ধ করে পকেট গেট দিয়ে যাতায়াতের ব্যবস্থা করা হচ্ছে। এটা এক ধরনের ভোগান্তি।’
তবে সিজেএম আদালত ভবনের আট তলায় সন্ত্রাসবিরোধী ট্রাইব্যুনাল চলাকালীন সময়ে বাড়তি নিরাপত্তা নিতে দেখা গেছে। সেখানে কর্তব্যরত এসআই শাহীন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘তাঁরা নিয়মিত দায়িত্ব পালন করছেন। গতকালের ঘটনার পরে আজ একটু বেশি পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।’
ঢাকার ডিসি প্রসিকিউশন মো. জসিম উদ্দিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘যেকোনো সময়ের চেয়ে আদালত এলাকায় কঠোর নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। সবাইকে সতর্ক করা হয়েছে আদালত থেকে কোনো আসামি যাতে পালিয়ে যেতে না পারে এবং গতকালের ঘটনার পুনরাবৃত্তি যাতে আর না ঘটে সেদিক লক্ষ্য রাখার জন্য।’

সকাল সাড়ে দশটা। ঢাকার আদালতের ডিসি প্রসিকিউশনের কার্যালয়। ভেতরে ঢোকার সঙ্গে সঙ্গেই এগিয়ে এলেন ৪ থেকে ৫ জন পুলিশ। কার কাছে যাবেন কেন এসেছেন, কী কাজ আপনার? প্রশ্নে প্রশ্নের জর্জরিত করে ফেললেন এই প্রতিবেদককে। বুঝতে বাকি রইল না যে কঠোর নিরাপত্তা ব্যবস্থা চলছে।
গতকাল রোববার দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে ঢাকার আদালত চত্বর থেকে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত দুই জঙ্গি ছিনতাই হওয়ার পর সোমবার ডিসি প্রসিকিউশন কার্যালয় এমন নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।
তবে ডিসি কার্যালয় এমন নিরাপত্তা ব্যবস্থা থাকলেও আদালত পাড়ায় তার বালাই নেই বললেই চলে। নিরাপত্তার নামে ভোগান্তি আছে। এমনটাই দেখা গেল সারা দিন। যদিও গতকাল রোববার জঙ্গি ছিনতাইয়ের ঘটনার পর দেশের সব আদালতে নিরাপত্তা বাড়ানোর মৌখিক নির্দেশনা দিয়েছিল সুপ্রিম কোর্ট।
সকাল সাড়ে ৭টা থেকেই চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের (সিএমএম) সামনে কর্তব্যরত পুলিশ সদস্যরা হাজির হন। ৮টার মধ্যে যার যার নির্ধারিত স্থানে চলে যান। সিএমএম আদালতের হাজতখানার মূল ফটক বন্ধ করে দেওয়া হয়। তার সামনে সারিবদ্ধভাবে দাঁড়িয়ে যান পুলিশ সদস্যরা। চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট (সিজেএম) আদালতের হাজাতখানাও নিরাপত্তায় ঢাকা ছিল। ঢাকা মহানগর দায়রা আদালতের হাজত খানাও একইভাবে ঘিরে রাখে পুলিশ।
তবে আদালতের অন্যান্য ভবনে দেখা যায় ভিন্ন চিত্র। সিএমএম আদালত ভবন যেটা দশ তলা ভবন নামে পরিচিত তার নিচে একজন মাত্র পুলিশকে কর্তব্যরত দেখা যায়। কোন চেকিংয়ের ব্যবস্থা নেই। এই আদালত ভবনের সামনে রয়েছে একটি আর্চওয়ে যন্ত্র তবে তাও অকার্যকর।
সিজেএম আদালত ভবন থেকে বের হওয়ার পরই জঙ্গিদের ছিনিয়ে নেয় সহযোগীরা। অথচ এই ভবনের নিচের ফটকে কোনো পুলিশ দেখা যায়নি। সিজেএম আদালত চত্বরে ঢোকার যে প্রধান ফটক যেখান থেকে জঙ্গি ছিনতাই হয় সেখানে কর্তব্যরত রয়েছে দুজন পুলিশ। এখানে ফটকটি বন্ধ রাখা হয়েছে। ছোট পকেট গেট দিয়ে আইনজীবীরা এবং বিচার প্রার্থীরা ঢুকছে এবং বের হচ্ছে। দীর্ঘ লাইন পড়ে যাচ্ছে ঢোকা এবং বের হওয়ার।
রাজধানীর দক্ষিণ বাড্ডা থেকে আসা আবুল কালাম বলেন, ‘নিরাপত্তা তেমন নেই কিন্তু গেট বন্ধ। পকেট গেট দিয়ে ঢোকা এবং বের হওয়া খুব কষ্টকর।’
এদিকে জজ আদালত এলাকায় বেশ কয়েকটি ভবন রয়েছে। জেলা জজ আদালতের নতুন ভবনের দুটি গেটের শুধু পকেট গেট খোলা, তবে সেখানে কোন পুলিশ দেখা যায়নি। জেলা জজ আদালতের পুরোনো ভবন ও মহানগর দায়রা জজ আদালতের পূর্ব পাশের প্রধান গেটটি খোলা রয়েছে সেখানে একজন মাত্র পুলিশ দায়িত্ব রয়েছে যাকে দেখা গেছে মোবাইলে কথা বলছেন। এই দুই ভবনের পশ্চিম পাশের কলাপসিবল গেট বন্ধ দেখা গেছে। সকাল ১০টার দিকে শত শত লোক সারিবদ্ধভাবে লাইন দিয়ে ঢুকছে পকেট গেটের মধ্যে দিয়ে। এখানেও কোন পুলিশ কর্তব্যরত দেখা যায়নি।
ঢাকার আইনজীবীরা জানান, নিরাপত্তা বলতে আগের মতই, বাড়তি কোন নিরাপত্তা আদালত ভবনের চারদিকে নেই। তবে শুধু পকেট গেট খোলা রেখে বিচারপ্রার্থী আইনজীবীদের যাতায়াতে বাধার সৃষ্টি করা হচ্ছে।
আইনজীবী দেলোয়ার হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সকাল ১০টা থেকে ১১টা পর্যন্ত আদালত শুরু হওয়ার সময়। প্রতিদিন হাজার হাজার লোকের সমাগম হয় অথচ মূল ফটকগুলো বন্ধ করে পকেট গেট দিয়ে যাতায়াতের ব্যবস্থা করা হচ্ছে। এটা এক ধরনের ভোগান্তি।’
তবে সিজেএম আদালত ভবনের আট তলায় সন্ত্রাসবিরোধী ট্রাইব্যুনাল চলাকালীন সময়ে বাড়তি নিরাপত্তা নিতে দেখা গেছে। সেখানে কর্তব্যরত এসআই শাহীন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘তাঁরা নিয়মিত দায়িত্ব পালন করছেন। গতকালের ঘটনার পরে আজ একটু বেশি পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।’
ঢাকার ডিসি প্রসিকিউশন মো. জসিম উদ্দিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘যেকোনো সময়ের চেয়ে আদালত এলাকায় কঠোর নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। সবাইকে সতর্ক করা হয়েছে আদালত থেকে কোনো আসামি যাতে পালিয়ে যেতে না পারে এবং গতকালের ঘটনার পুনরাবৃত্তি যাতে আর না ঘটে সেদিক লক্ষ্য রাখার জন্য।’
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

সকাল সাড়ে দশটা। ঢাকার আদালতের ডিসি প্রসিকিউশনের কার্যালয়। ভেতরে ঢোকার সঙ্গে সঙ্গেই এগিয়ে এলেন ৪ থেকে ৫ জন পুলিশ। কার কাছে যাবেন কেন এসেছেন, কী কাজ আপনার? প্রশ্নে প্রশ্নের জর্জরিত করে ফেললেন এই প্রতিবেদককে। বুঝতে বাকি রইল না যে কঠোর নিরাপত্তা ব্যবস্থা চলছে।
গতকাল রোববার দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে ঢাকার আদালত চত্বর থেকে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত দুই জঙ্গি ছিনতাই হওয়ার পর সোমবার ডিসি প্রসিকিউশন কার্যালয় এমন নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।
তবে ডিসি কার্যালয় এমন নিরাপত্তা ব্যবস্থা থাকলেও আদালত পাড়ায় তার বালাই নেই বললেই চলে। নিরাপত্তার নামে ভোগান্তি আছে। এমনটাই দেখা গেল সারা দিন। যদিও গতকাল রোববার জঙ্গি ছিনতাইয়ের ঘটনার পর দেশের সব আদালতে নিরাপত্তা বাড়ানোর মৌখিক নির্দেশনা দিয়েছিল সুপ্রিম কোর্ট।
সকাল সাড়ে ৭টা থেকেই চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের (সিএমএম) সামনে কর্তব্যরত পুলিশ সদস্যরা হাজির হন। ৮টার মধ্যে যার যার নির্ধারিত স্থানে চলে যান। সিএমএম আদালতের হাজতখানার মূল ফটক বন্ধ করে দেওয়া হয়। তার সামনে সারিবদ্ধভাবে দাঁড়িয়ে যান পুলিশ সদস্যরা। চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট (সিজেএম) আদালতের হাজাতখানাও নিরাপত্তায় ঢাকা ছিল। ঢাকা মহানগর দায়রা আদালতের হাজত খানাও একইভাবে ঘিরে রাখে পুলিশ।
তবে আদালতের অন্যান্য ভবনে দেখা যায় ভিন্ন চিত্র। সিএমএম আদালত ভবন যেটা দশ তলা ভবন নামে পরিচিত তার নিচে একজন মাত্র পুলিশকে কর্তব্যরত দেখা যায়। কোন চেকিংয়ের ব্যবস্থা নেই। এই আদালত ভবনের সামনে রয়েছে একটি আর্চওয়ে যন্ত্র তবে তাও অকার্যকর।
সিজেএম আদালত ভবন থেকে বের হওয়ার পরই জঙ্গিদের ছিনিয়ে নেয় সহযোগীরা। অথচ এই ভবনের নিচের ফটকে কোনো পুলিশ দেখা যায়নি। সিজেএম আদালত চত্বরে ঢোকার যে প্রধান ফটক যেখান থেকে জঙ্গি ছিনতাই হয় সেখানে কর্তব্যরত রয়েছে দুজন পুলিশ। এখানে ফটকটি বন্ধ রাখা হয়েছে। ছোট পকেট গেট দিয়ে আইনজীবীরা এবং বিচার প্রার্থীরা ঢুকছে এবং বের হচ্ছে। দীর্ঘ লাইন পড়ে যাচ্ছে ঢোকা এবং বের হওয়ার।
রাজধানীর দক্ষিণ বাড্ডা থেকে আসা আবুল কালাম বলেন, ‘নিরাপত্তা তেমন নেই কিন্তু গেট বন্ধ। পকেট গেট দিয়ে ঢোকা এবং বের হওয়া খুব কষ্টকর।’
এদিকে জজ আদালত এলাকায় বেশ কয়েকটি ভবন রয়েছে। জেলা জজ আদালতের নতুন ভবনের দুটি গেটের শুধু পকেট গেট খোলা, তবে সেখানে কোন পুলিশ দেখা যায়নি। জেলা জজ আদালতের পুরোনো ভবন ও মহানগর দায়রা জজ আদালতের পূর্ব পাশের প্রধান গেটটি খোলা রয়েছে সেখানে একজন মাত্র পুলিশ দায়িত্ব রয়েছে যাকে দেখা গেছে মোবাইলে কথা বলছেন। এই দুই ভবনের পশ্চিম পাশের কলাপসিবল গেট বন্ধ দেখা গেছে। সকাল ১০টার দিকে শত শত লোক সারিবদ্ধভাবে লাইন দিয়ে ঢুকছে পকেট গেটের মধ্যে দিয়ে। এখানেও কোন পুলিশ কর্তব্যরত দেখা যায়নি।
ঢাকার আইনজীবীরা জানান, নিরাপত্তা বলতে আগের মতই, বাড়তি কোন নিরাপত্তা আদালত ভবনের চারদিকে নেই। তবে শুধু পকেট গেট খোলা রেখে বিচারপ্রার্থী আইনজীবীদের যাতায়াতে বাধার সৃষ্টি করা হচ্ছে।
আইনজীবী দেলোয়ার হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সকাল ১০টা থেকে ১১টা পর্যন্ত আদালত শুরু হওয়ার সময়। প্রতিদিন হাজার হাজার লোকের সমাগম হয় অথচ মূল ফটকগুলো বন্ধ করে পকেট গেট দিয়ে যাতায়াতের ব্যবস্থা করা হচ্ছে। এটা এক ধরনের ভোগান্তি।’
তবে সিজেএম আদালত ভবনের আট তলায় সন্ত্রাসবিরোধী ট্রাইব্যুনাল চলাকালীন সময়ে বাড়তি নিরাপত্তা নিতে দেখা গেছে। সেখানে কর্তব্যরত এসআই শাহীন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘তাঁরা নিয়মিত দায়িত্ব পালন করছেন। গতকালের ঘটনার পরে আজ একটু বেশি পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।’
ঢাকার ডিসি প্রসিকিউশন মো. জসিম উদ্দিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘যেকোনো সময়ের চেয়ে আদালত এলাকায় কঠোর নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। সবাইকে সতর্ক করা হয়েছে আদালত থেকে কোনো আসামি যাতে পালিয়ে যেতে না পারে এবং গতকালের ঘটনার পুনরাবৃত্তি যাতে আর না ঘটে সেদিক লক্ষ্য রাখার জন্য।’

সকাল সাড়ে দশটা। ঢাকার আদালতের ডিসি প্রসিকিউশনের কার্যালয়। ভেতরে ঢোকার সঙ্গে সঙ্গেই এগিয়ে এলেন ৪ থেকে ৫ জন পুলিশ। কার কাছে যাবেন কেন এসেছেন, কী কাজ আপনার? প্রশ্নে প্রশ্নের জর্জরিত করে ফেললেন এই প্রতিবেদককে। বুঝতে বাকি রইল না যে কঠোর নিরাপত্তা ব্যবস্থা চলছে।
গতকাল রোববার দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে ঢাকার আদালত চত্বর থেকে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত দুই জঙ্গি ছিনতাই হওয়ার পর সোমবার ডিসি প্রসিকিউশন কার্যালয় এমন নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।
তবে ডিসি কার্যালয় এমন নিরাপত্তা ব্যবস্থা থাকলেও আদালত পাড়ায় তার বালাই নেই বললেই চলে। নিরাপত্তার নামে ভোগান্তি আছে। এমনটাই দেখা গেল সারা দিন। যদিও গতকাল রোববার জঙ্গি ছিনতাইয়ের ঘটনার পর দেশের সব আদালতে নিরাপত্তা বাড়ানোর মৌখিক নির্দেশনা দিয়েছিল সুপ্রিম কোর্ট।
সকাল সাড়ে ৭টা থেকেই চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের (সিএমএম) সামনে কর্তব্যরত পুলিশ সদস্যরা হাজির হন। ৮টার মধ্যে যার যার নির্ধারিত স্থানে চলে যান। সিএমএম আদালতের হাজতখানার মূল ফটক বন্ধ করে দেওয়া হয়। তার সামনে সারিবদ্ধভাবে দাঁড়িয়ে যান পুলিশ সদস্যরা। চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট (সিজেএম) আদালতের হাজাতখানাও নিরাপত্তায় ঢাকা ছিল। ঢাকা মহানগর দায়রা আদালতের হাজত খানাও একইভাবে ঘিরে রাখে পুলিশ।
তবে আদালতের অন্যান্য ভবনে দেখা যায় ভিন্ন চিত্র। সিএমএম আদালত ভবন যেটা দশ তলা ভবন নামে পরিচিত তার নিচে একজন মাত্র পুলিশকে কর্তব্যরত দেখা যায়। কোন চেকিংয়ের ব্যবস্থা নেই। এই আদালত ভবনের সামনে রয়েছে একটি আর্চওয়ে যন্ত্র তবে তাও অকার্যকর।
সিজেএম আদালত ভবন থেকে বের হওয়ার পরই জঙ্গিদের ছিনিয়ে নেয় সহযোগীরা। অথচ এই ভবনের নিচের ফটকে কোনো পুলিশ দেখা যায়নি। সিজেএম আদালত চত্বরে ঢোকার যে প্রধান ফটক যেখান থেকে জঙ্গি ছিনতাই হয় সেখানে কর্তব্যরত রয়েছে দুজন পুলিশ। এখানে ফটকটি বন্ধ রাখা হয়েছে। ছোট পকেট গেট দিয়ে আইনজীবীরা এবং বিচার প্রার্থীরা ঢুকছে এবং বের হচ্ছে। দীর্ঘ লাইন পড়ে যাচ্ছে ঢোকা এবং বের হওয়ার।
রাজধানীর দক্ষিণ বাড্ডা থেকে আসা আবুল কালাম বলেন, ‘নিরাপত্তা তেমন নেই কিন্তু গেট বন্ধ। পকেট গেট দিয়ে ঢোকা এবং বের হওয়া খুব কষ্টকর।’
এদিকে জজ আদালত এলাকায় বেশ কয়েকটি ভবন রয়েছে। জেলা জজ আদালতের নতুন ভবনের দুটি গেটের শুধু পকেট গেট খোলা, তবে সেখানে কোন পুলিশ দেখা যায়নি। জেলা জজ আদালতের পুরোনো ভবন ও মহানগর দায়রা জজ আদালতের পূর্ব পাশের প্রধান গেটটি খোলা রয়েছে সেখানে একজন মাত্র পুলিশ দায়িত্ব রয়েছে যাকে দেখা গেছে মোবাইলে কথা বলছেন। এই দুই ভবনের পশ্চিম পাশের কলাপসিবল গেট বন্ধ দেখা গেছে। সকাল ১০টার দিকে শত শত লোক সারিবদ্ধভাবে লাইন দিয়ে ঢুকছে পকেট গেটের মধ্যে দিয়ে। এখানেও কোন পুলিশ কর্তব্যরত দেখা যায়নি।
ঢাকার আইনজীবীরা জানান, নিরাপত্তা বলতে আগের মতই, বাড়তি কোন নিরাপত্তা আদালত ভবনের চারদিকে নেই। তবে শুধু পকেট গেট খোলা রেখে বিচারপ্রার্থী আইনজীবীদের যাতায়াতে বাধার সৃষ্টি করা হচ্ছে।
আইনজীবী দেলোয়ার হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সকাল ১০টা থেকে ১১টা পর্যন্ত আদালত শুরু হওয়ার সময়। প্রতিদিন হাজার হাজার লোকের সমাগম হয় অথচ মূল ফটকগুলো বন্ধ করে পকেট গেট দিয়ে যাতায়াতের ব্যবস্থা করা হচ্ছে। এটা এক ধরনের ভোগান্তি।’
তবে সিজেএম আদালত ভবনের আট তলায় সন্ত্রাসবিরোধী ট্রাইব্যুনাল চলাকালীন সময়ে বাড়তি নিরাপত্তা নিতে দেখা গেছে। সেখানে কর্তব্যরত এসআই শাহীন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘তাঁরা নিয়মিত দায়িত্ব পালন করছেন। গতকালের ঘটনার পরে আজ একটু বেশি পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।’
ঢাকার ডিসি প্রসিকিউশন মো. জসিম উদ্দিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘যেকোনো সময়ের চেয়ে আদালত এলাকায় কঠোর নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। সবাইকে সতর্ক করা হয়েছে আদালত থেকে কোনো আসামি যাতে পালিয়ে যেতে না পারে এবং গতকালের ঘটনার পুনরাবৃত্তি যাতে আর না ঘটে সেদিক লক্ষ্য রাখার জন্য।’

চট্টগ্রাম-১০ (ডবলমুরিং-হালিশহর) আসনের বিএনপির প্রার্থী সাঈদ আল নোমানের বিরুদ্ধে মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার সময় নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘনের অভিযোগ উঠেছে। মনোনয়নপত্র দাখিলের সময় প্রার্থীসহ সর্বোচ্চ ৫ জন উপস্থিত থাকতে পারবেন, এমন নির্দেশনা থাকলেও শতাধিক নেতা-কর্মী নিয়ে মনোনয়নপত্র জমা দিতে গেছেন তিনি।
১৫ মিনিট আগে
রাজধানীর শাহবাগে ইনকিলাব মঞ্চের ডাকা অবরোধ কর্মসূচি থেকে ‘খেলনা পিস্তলসহ’ এক যুবককে আটক করা হয়েছে। আজ সোমবার রাত সোয়া ৮টার দিকে ওই যুবককে আটক করা হয়।
১৭ মিনিট আগে
পৌষের মাঝামাঝিতে হাড়কাঁপানো শীতে কাবু হয়ে পড়েছে মৌলভীবাজারের জনজীবন। তীব্র শীতে খেটেখাওয়া মানুষ, বিশেষ করে জেলার ৯২টি চা-বাগানের শ্রমিকদের দুর্ভোগ বেড়েছে। কনকনে ঠান্ডার মধ্যেই কাজে যেতে হচ্ছে তাঁদের।
১৭ মিনিট আগে
ময়মনসিংহ-৬ (ফুলবাড়িয়া) আসনে সদস্যপদ স্থগিত হওয়া জেলা জামায়াতের সাবেক আমির অধ্যাপক জসিম উদ্দিন মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন। একই আসনে দলের মনোনীত প্রার্থী জেলা জামায়াতের নায়েবে আমির কামরুল হাসান মিলন।
২৩ মিনিট আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম

চট্টগ্রাম-১০ (ডবলমুরিং-হালিশহর) আসনের বিএনপির প্রার্থী সাঈদ আল নোমানের বিরুদ্ধে মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার সময় নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘনের অভিযোগ উঠেছে। মনোনয়নপত্র দাখিলের সময় প্রার্থীসহ সর্বোচ্চ ৫ জন উপস্থিত থাকতে পারবেন, এমন নির্দেশনা থাকলেও শতাধিক নেতা-কর্মী নিয়ে মনোনয়নপত্র জমা দিতে গেছেন তিনি।
আজ সোমবার (২৯ ডিসেম্বর) দুপুরে মনোনয়ন দাখিল করতে চট্টগ্রাম বিভাগীয় কমিশনারের কার্যালয়ে যান সাঈদ আল নোমান। এ সময় তাঁর সঙ্গে শতাধিক নেতা-কর্মী ছিলেন। একপর্যায়ে পুলিশ বাধা দিলে দুই পক্ষের ধাক্কাধাক্কি শুরু হয়। পরে সাঈদ আল নোমান কয়েকজনকে সঙ্গে নিয়ে কার্যালয়ে গিয়ে মনোনয়ন জমা দিয়ে সেখান থেকে বেরিয়ে যান। তবে শুধু সাঈদ আল নোমানই নন, মনোনয়ন জমা দিতে আসা প্রায় সব প্রার্থীই কর্মী-সমর্থক পরিবেষ্টিত হয়ে এসেছেন।
এ ব্যাপারে সাঈদ আল নোমান বলেন, ‘এটা একদিকে যেমন প্রাপ্তির, অন্যদিকে বিব্রতকরও। এটা বাবার সময় থেকে দেখে আসছি।’ এমন পরিস্থিতির জন্য বিব্রতবোধ করার কথাও জানান তিনি।
নির্বাচনী বিধি অনুযায়ী, মনোনয়নপত্র জমার সময় প্রার্থী বা তাঁর প্রস্তাবক, সমর্থকসহ পাঁচজনের বেশি উপস্থিত থাকতে পারবেন না; এ সময় কোনো ধরনের মিছিল, শোডউন করলে আচরণবিধি লঙ্ঘন হবে।
এ বিষয়ে চট্টগ্রামের বিভাগীয় কমিশনার ও রিটার্নিং কর্মকর্তা ড. মো. জিয়াউদ্দিনের মোবাইল ফোনে কল করা হলে তাঁর একান্ত সচিব মো. রিদুয়ানুল ইসলাম জানান, ‘স্যার (বিভাগীয় কমিশনার) মনোনয়নপত্র জমা নিয়ে ব্যস্ত আছেন। এই বিষয়ে তিনি পরে কথা বলবেন।’

চট্টগ্রাম-১০ (ডবলমুরিং-হালিশহর) আসনের বিএনপির প্রার্থী সাঈদ আল নোমানের বিরুদ্ধে মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার সময় নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘনের অভিযোগ উঠেছে। মনোনয়নপত্র দাখিলের সময় প্রার্থীসহ সর্বোচ্চ ৫ জন উপস্থিত থাকতে পারবেন, এমন নির্দেশনা থাকলেও শতাধিক নেতা-কর্মী নিয়ে মনোনয়নপত্র জমা দিতে গেছেন তিনি।
আজ সোমবার (২৯ ডিসেম্বর) দুপুরে মনোনয়ন দাখিল করতে চট্টগ্রাম বিভাগীয় কমিশনারের কার্যালয়ে যান সাঈদ আল নোমান। এ সময় তাঁর সঙ্গে শতাধিক নেতা-কর্মী ছিলেন। একপর্যায়ে পুলিশ বাধা দিলে দুই পক্ষের ধাক্কাধাক্কি শুরু হয়। পরে সাঈদ আল নোমান কয়েকজনকে সঙ্গে নিয়ে কার্যালয়ে গিয়ে মনোনয়ন জমা দিয়ে সেখান থেকে বেরিয়ে যান। তবে শুধু সাঈদ আল নোমানই নন, মনোনয়ন জমা দিতে আসা প্রায় সব প্রার্থীই কর্মী-সমর্থক পরিবেষ্টিত হয়ে এসেছেন।
এ ব্যাপারে সাঈদ আল নোমান বলেন, ‘এটা একদিকে যেমন প্রাপ্তির, অন্যদিকে বিব্রতকরও। এটা বাবার সময় থেকে দেখে আসছি।’ এমন পরিস্থিতির জন্য বিব্রতবোধ করার কথাও জানান তিনি।
নির্বাচনী বিধি অনুযায়ী, মনোনয়নপত্র জমার সময় প্রার্থী বা তাঁর প্রস্তাবক, সমর্থকসহ পাঁচজনের বেশি উপস্থিত থাকতে পারবেন না; এ সময় কোনো ধরনের মিছিল, শোডউন করলে আচরণবিধি লঙ্ঘন হবে।
এ বিষয়ে চট্টগ্রামের বিভাগীয় কমিশনার ও রিটার্নিং কর্মকর্তা ড. মো. জিয়াউদ্দিনের মোবাইল ফোনে কল করা হলে তাঁর একান্ত সচিব মো. রিদুয়ানুল ইসলাম জানান, ‘স্যার (বিভাগীয় কমিশনার) মনোনয়নপত্র জমা নিয়ে ব্যস্ত আছেন। এই বিষয়ে তিনি পরে কথা বলবেন।’

জেলা জজ আদালতের নতুন ভবনের দুটি গেটের শুধু পকেট গেট খোলা, তবে সেখানে কোন পুলিশ দেখা যায়নি। জেলা জজ আদালতের পুরোনো ভবন ও মহানগর দায়রা জজ আদালতের পূর্ব পাশের প্রধান গেটটি খোলা রয়েছে সেখানে একজন মাত্র পুলিশ দায়িত্ব রয়েছে যাকে দেখা গেছে...
২১ নভেম্বর ২০২২
রাজধানীর শাহবাগে ইনকিলাব মঞ্চের ডাকা অবরোধ কর্মসূচি থেকে ‘খেলনা পিস্তলসহ’ এক যুবককে আটক করা হয়েছে। আজ সোমবার রাত সোয়া ৮টার দিকে ওই যুবককে আটক করা হয়।
১৭ মিনিট আগে
পৌষের মাঝামাঝিতে হাড়কাঁপানো শীতে কাবু হয়ে পড়েছে মৌলভীবাজারের জনজীবন। তীব্র শীতে খেটেখাওয়া মানুষ, বিশেষ করে জেলার ৯২টি চা-বাগানের শ্রমিকদের দুর্ভোগ বেড়েছে। কনকনে ঠান্ডার মধ্যেই কাজে যেতে হচ্ছে তাঁদের।
১৭ মিনিট আগে
ময়মনসিংহ-৬ (ফুলবাড়িয়া) আসনে সদস্যপদ স্থগিত হওয়া জেলা জামায়াতের সাবেক আমির অধ্যাপক জসিম উদ্দিন মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন। একই আসনে দলের মনোনীত প্রার্থী জেলা জামায়াতের নায়েবে আমির কামরুল হাসান মিলন।
২৩ মিনিট আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

রাজধানীর শাহবাগে ইনকিলাব মঞ্চের ডাকা অবরোধ কর্মসূচি থেকে ‘খেলনা পিস্তলসহ’ এক যুবককে আটক করা হয়েছে। আজ সোমবার রাত সোয়া ৮টার দিকে ওই যুবককে আটক করা হয়।
আটক যুবকের নাম মো. আরাফাত জামান (৩৯)। তিনি ধানমন্ডীর জিগাতলা এলাকার বাসিন্দা বলে পুলিশ জানিয়েছে।
পুলিশ সূত্রে জানা যায়, কর্মসূচি চলাকালে ইনকিলাব মঞ্চের স্বেচ্ছাসেবক ও উপস্থিত সাধারণ জনতা সন্দেহজনক আচরণের কারণে ওই যুবককে আটক করে। পরে তাঁর হেফাজত থেকে একটি খেলনা পিস্তল উদ্ধার করা হয় এবং পরে পুলিশে দেওয়া হয়।

বিষয়টি নিশ্চিত করে ডিএমপির রমনা বিভাগের উপ-পুলিশ কমিশনার (ডিসি) মাসুদ আলম বলেন, ইনকিলাব মঞ্চের উদ্যোগে অবরোধ কর্মসূচি থেকে ইনকিলাব মঞ্চের স্বেচ্ছাসেবক ও সাধারণ জনতা খেলনা পিস্তলসহ একজনকে আটক করে। ওই যুবককে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য শাহবাগ থানায় নেওয়া হয়েছে।

রাজধানীর শাহবাগে ইনকিলাব মঞ্চের ডাকা অবরোধ কর্মসূচি থেকে ‘খেলনা পিস্তলসহ’ এক যুবককে আটক করা হয়েছে। আজ সোমবার রাত সোয়া ৮টার দিকে ওই যুবককে আটক করা হয়।
আটক যুবকের নাম মো. আরাফাত জামান (৩৯)। তিনি ধানমন্ডীর জিগাতলা এলাকার বাসিন্দা বলে পুলিশ জানিয়েছে।
পুলিশ সূত্রে জানা যায়, কর্মসূচি চলাকালে ইনকিলাব মঞ্চের স্বেচ্ছাসেবক ও উপস্থিত সাধারণ জনতা সন্দেহজনক আচরণের কারণে ওই যুবককে আটক করে। পরে তাঁর হেফাজত থেকে একটি খেলনা পিস্তল উদ্ধার করা হয় এবং পরে পুলিশে দেওয়া হয়।

বিষয়টি নিশ্চিত করে ডিএমপির রমনা বিভাগের উপ-পুলিশ কমিশনার (ডিসি) মাসুদ আলম বলেন, ইনকিলাব মঞ্চের উদ্যোগে অবরোধ কর্মসূচি থেকে ইনকিলাব মঞ্চের স্বেচ্ছাসেবক ও সাধারণ জনতা খেলনা পিস্তলসহ একজনকে আটক করে। ওই যুবককে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য শাহবাগ থানায় নেওয়া হয়েছে।

জেলা জজ আদালতের নতুন ভবনের দুটি গেটের শুধু পকেট গেট খোলা, তবে সেখানে কোন পুলিশ দেখা যায়নি। জেলা জজ আদালতের পুরোনো ভবন ও মহানগর দায়রা জজ আদালতের পূর্ব পাশের প্রধান গেটটি খোলা রয়েছে সেখানে একজন মাত্র পুলিশ দায়িত্ব রয়েছে যাকে দেখা গেছে...
২১ নভেম্বর ২০২২
চট্টগ্রাম-১০ (ডবলমুরিং-হালিশহর) আসনের বিএনপির প্রার্থী সাঈদ আল নোমানের বিরুদ্ধে মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার সময় নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘনের অভিযোগ উঠেছে। মনোনয়নপত্র দাখিলের সময় প্রার্থীসহ সর্বোচ্চ ৫ জন উপস্থিত থাকতে পারবেন, এমন নির্দেশনা থাকলেও শতাধিক নেতা-কর্মী নিয়ে মনোনয়নপত্র জমা দিতে গেছেন তিনি।
১৫ মিনিট আগে
পৌষের মাঝামাঝিতে হাড়কাঁপানো শীতে কাবু হয়ে পড়েছে মৌলভীবাজারের জনজীবন। তীব্র শীতে খেটেখাওয়া মানুষ, বিশেষ করে জেলার ৯২টি চা-বাগানের শ্রমিকদের দুর্ভোগ বেড়েছে। কনকনে ঠান্ডার মধ্যেই কাজে যেতে হচ্ছে তাঁদের।
১৭ মিনিট আগে
ময়মনসিংহ-৬ (ফুলবাড়িয়া) আসনে সদস্যপদ স্থগিত হওয়া জেলা জামায়াতের সাবেক আমির অধ্যাপক জসিম উদ্দিন মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন। একই আসনে দলের মনোনীত প্রার্থী জেলা জামায়াতের নায়েবে আমির কামরুল হাসান মিলন।
২৩ মিনিট আগেমৌলভীবাজার প্রতিনিধি

পৌষের মাঝামাঝিতে হাড়কাঁপানো শীতে কাবু হয়ে পড়েছে মৌলভীবাজারের জনজীবন। তীব্র শীতে খেটেখাওয়া মানুষ, বিশেষ করে জেলার ৯২টি চা-বাগানের শ্রমিকদের দুর্ভোগ বেড়েছে। কনকনে ঠান্ডার মধ্যেই কাজে যেতে হচ্ছে তাঁদের। শীত থেকে বাঁচার মতো প্রয়োজনীয় গরম কাপড়ও নেই শ্রমিকদের। একই সঙ্গে ঠান্ডার রোগে আক্রান্ত হচ্ছেন বাগানের বয়স্ক থেকে শিশুরা।
শ্রীমঙ্গল আবহাওয়া কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, আজ সোমবার এই অঞ্চলে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ১৪ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস। গতকাল রোববার ১২ দশমিক ৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করা হয়। আগামী কয়েক দিন তাপমাত্রা একই রকম থাকতে পারে।
সূর্যের দেখা না মেলায় ও ঘন কুয়াশা থাকায় মৌলভীবাজারে শীতের তীব্রতা বেশি অনুভূত হচ্ছে। এই ঠান্ডার মধ্যেই গাছ-গাছালিতে ঘেরা চা-বাগানগুলোয় সকাল থেকে কাজে নেমে পড়ছেন চা-শ্রমিকের। তাঁদের পরনে নেই পর্যাপ্ত গরম কাপড়। অনেকে ঠান্ডার রোগে আক্রান্ত হচ্ছেন।
চা-শ্রমিকেরা জানান, শীতের কারণে অনেক কষ্টে পড়েছেন তাঁরা। বাগান কর্তৃপক্ষ তাঁদের কোনো শীতবস্ত্র দেয় না। আর নিজেদের স্বল্প আয় দিয়ে গরম কাপড় কেনার সাধ্যও তাঁদের নেই। রাতে ঠান্ডার জন্য অনেকেই ঘুমাতে পারেন না। শীত নিবারণে ঘরের ভেতরে ও বাইরে খড়কুটো দিয়ে আগুন জ্বালিয়ে রাত কাটাতে হয়। কেউ কেউ বস্তা বিছিয়ে ঠান্ডা থেকে রক্ষা পাওয়ার চেষ্টা করেন।
শমশেরনগর চা-বাগানের চা-শ্রমিক গীতা রবিদাস ও মায়া রবিদাস বলেন, ‘এই শীতে কাজ করা অনেক কষ্টের। আমরা চা-শ্রমিকেরা কোনো শীতবস্ত্র পাই না। বাগানের শ্রমিকদের অবস্থা খুবই করুণ। ঠান্ডায় অনেকে অসুস্থ হয়ে পড়েছেন।’
চা-শ্রমিকনেতা সীতারাম বিন বলেন, ‘প্রতিবছর শীতের সময় চা-শ্রমিকদের বেশি কষ্ট হয়। এমনিতেই শ্রীমঙ্গলসহ পুরো মৌলভীবাজার জেলায় শীত বেশি পড়ে। এ জেলায় ৯২টি চা-বাগান রয়েছে। কোনো বাগানের শ্রমিকদের পর্যাপ্ত গরম কাপড় নেই। প্রতিদিন ঠান্ডার কারণে অসুখ-বিসুখে আক্রান্ত হচ্ছেন চা-শ্রমিকেরা। বিশেষ করে শীতে বাগানের শিশু ও বৃদ্ধরা অনেক কষ্টে আছেন।
শ্রীমঙ্গল আবহাওয়া পর্যবেক্ষণ কেন্দ্রের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বলেন, কয়েক দিন ধরেই এই অঞ্চলে শীতের দাপট বেড়েছে। বিশেষ করে রাতে বেশি শীত অনুভূত হচ্ছে। আরও কয়েক দিন একই রকম তাপমাত্রা থাকবে।
শীতের দাপট বাড়ার সঙ্গে ঠান্ডার রোগীর সংখ্যাও বাড়ছে। বিশেষ করে জ্বর, সর্দি, কাশি ও ডাইরিয়ায় আক্রান্ত হচ্ছেন বয়স্ক ও শিশুরা। অনেকেই চিকিৎসার জন্য উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ও জেলা সদর হাসপাতালে ছুটছেন। কেউ প্রাথমিক চিকিৎসাসেবা নিয়ে বাড়িতে ফিরছেন।
মৌলভীবাজারের সিভিল সার্জন মো. মামুনুর রহমান বলেন, শীতের মধ্যে সবাইকে পর্যাপ্ত গরম কাপড় পরতে হবে। বিশেষ করে এ সময় শিশু ও বৃদ্ধদের প্রতি বাড়তি খেয়াল রাখতে হবে। তাদেরকে বেশি করে গরম কাপড় পরিধান করে রাখতে হবে।
এ বিষয়ে মৌলভীবাজারের জেলা প্রশাসক তৌহিদুজ্জামান পাভেল বলেন, ‘আমরা সংশ্লিষ্ট উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার মাধ্যমে শীতবস্ত্র বিতরণ করেছি। কেউ আবেদন করলে তাদের শীতবস্ত্র দেব।’

পৌষের মাঝামাঝিতে হাড়কাঁপানো শীতে কাবু হয়ে পড়েছে মৌলভীবাজারের জনজীবন। তীব্র শীতে খেটেখাওয়া মানুষ, বিশেষ করে জেলার ৯২টি চা-বাগানের শ্রমিকদের দুর্ভোগ বেড়েছে। কনকনে ঠান্ডার মধ্যেই কাজে যেতে হচ্ছে তাঁদের। শীত থেকে বাঁচার মতো প্রয়োজনীয় গরম কাপড়ও নেই শ্রমিকদের। একই সঙ্গে ঠান্ডার রোগে আক্রান্ত হচ্ছেন বাগানের বয়স্ক থেকে শিশুরা।
শ্রীমঙ্গল আবহাওয়া কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, আজ সোমবার এই অঞ্চলে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ১৪ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস। গতকাল রোববার ১২ দশমিক ৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করা হয়। আগামী কয়েক দিন তাপমাত্রা একই রকম থাকতে পারে।
সূর্যের দেখা না মেলায় ও ঘন কুয়াশা থাকায় মৌলভীবাজারে শীতের তীব্রতা বেশি অনুভূত হচ্ছে। এই ঠান্ডার মধ্যেই গাছ-গাছালিতে ঘেরা চা-বাগানগুলোয় সকাল থেকে কাজে নেমে পড়ছেন চা-শ্রমিকের। তাঁদের পরনে নেই পর্যাপ্ত গরম কাপড়। অনেকে ঠান্ডার রোগে আক্রান্ত হচ্ছেন।
চা-শ্রমিকেরা জানান, শীতের কারণে অনেক কষ্টে পড়েছেন তাঁরা। বাগান কর্তৃপক্ষ তাঁদের কোনো শীতবস্ত্র দেয় না। আর নিজেদের স্বল্প আয় দিয়ে গরম কাপড় কেনার সাধ্যও তাঁদের নেই। রাতে ঠান্ডার জন্য অনেকেই ঘুমাতে পারেন না। শীত নিবারণে ঘরের ভেতরে ও বাইরে খড়কুটো দিয়ে আগুন জ্বালিয়ে রাত কাটাতে হয়। কেউ কেউ বস্তা বিছিয়ে ঠান্ডা থেকে রক্ষা পাওয়ার চেষ্টা করেন।
শমশেরনগর চা-বাগানের চা-শ্রমিক গীতা রবিদাস ও মায়া রবিদাস বলেন, ‘এই শীতে কাজ করা অনেক কষ্টের। আমরা চা-শ্রমিকেরা কোনো শীতবস্ত্র পাই না। বাগানের শ্রমিকদের অবস্থা খুবই করুণ। ঠান্ডায় অনেকে অসুস্থ হয়ে পড়েছেন।’
চা-শ্রমিকনেতা সীতারাম বিন বলেন, ‘প্রতিবছর শীতের সময় চা-শ্রমিকদের বেশি কষ্ট হয়। এমনিতেই শ্রীমঙ্গলসহ পুরো মৌলভীবাজার জেলায় শীত বেশি পড়ে। এ জেলায় ৯২টি চা-বাগান রয়েছে। কোনো বাগানের শ্রমিকদের পর্যাপ্ত গরম কাপড় নেই। প্রতিদিন ঠান্ডার কারণে অসুখ-বিসুখে আক্রান্ত হচ্ছেন চা-শ্রমিকেরা। বিশেষ করে শীতে বাগানের শিশু ও বৃদ্ধরা অনেক কষ্টে আছেন।
শ্রীমঙ্গল আবহাওয়া পর্যবেক্ষণ কেন্দ্রের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বলেন, কয়েক দিন ধরেই এই অঞ্চলে শীতের দাপট বেড়েছে। বিশেষ করে রাতে বেশি শীত অনুভূত হচ্ছে। আরও কয়েক দিন একই রকম তাপমাত্রা থাকবে।
শীতের দাপট বাড়ার সঙ্গে ঠান্ডার রোগীর সংখ্যাও বাড়ছে। বিশেষ করে জ্বর, সর্দি, কাশি ও ডাইরিয়ায় আক্রান্ত হচ্ছেন বয়স্ক ও শিশুরা। অনেকেই চিকিৎসার জন্য উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ও জেলা সদর হাসপাতালে ছুটছেন। কেউ প্রাথমিক চিকিৎসাসেবা নিয়ে বাড়িতে ফিরছেন।
মৌলভীবাজারের সিভিল সার্জন মো. মামুনুর রহমান বলেন, শীতের মধ্যে সবাইকে পর্যাপ্ত গরম কাপড় পরতে হবে। বিশেষ করে এ সময় শিশু ও বৃদ্ধদের প্রতি বাড়তি খেয়াল রাখতে হবে। তাদেরকে বেশি করে গরম কাপড় পরিধান করে রাখতে হবে।
এ বিষয়ে মৌলভীবাজারের জেলা প্রশাসক তৌহিদুজ্জামান পাভেল বলেন, ‘আমরা সংশ্লিষ্ট উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার মাধ্যমে শীতবস্ত্র বিতরণ করেছি। কেউ আবেদন করলে তাদের শীতবস্ত্র দেব।’

জেলা জজ আদালতের নতুন ভবনের দুটি গেটের শুধু পকেট গেট খোলা, তবে সেখানে কোন পুলিশ দেখা যায়নি। জেলা জজ আদালতের পুরোনো ভবন ও মহানগর দায়রা জজ আদালতের পূর্ব পাশের প্রধান গেটটি খোলা রয়েছে সেখানে একজন মাত্র পুলিশ দায়িত্ব রয়েছে যাকে দেখা গেছে...
২১ নভেম্বর ২০২২
চট্টগ্রাম-১০ (ডবলমুরিং-হালিশহর) আসনের বিএনপির প্রার্থী সাঈদ আল নোমানের বিরুদ্ধে মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার সময় নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘনের অভিযোগ উঠেছে। মনোনয়নপত্র দাখিলের সময় প্রার্থীসহ সর্বোচ্চ ৫ জন উপস্থিত থাকতে পারবেন, এমন নির্দেশনা থাকলেও শতাধিক নেতা-কর্মী নিয়ে মনোনয়নপত্র জমা দিতে গেছেন তিনি।
১৫ মিনিট আগে
রাজধানীর শাহবাগে ইনকিলাব মঞ্চের ডাকা অবরোধ কর্মসূচি থেকে ‘খেলনা পিস্তলসহ’ এক যুবককে আটক করা হয়েছে। আজ সোমবার রাত সোয়া ৮টার দিকে ওই যুবককে আটক করা হয়।
১৭ মিনিট আগে
ময়মনসিংহ-৬ (ফুলবাড়িয়া) আসনে সদস্যপদ স্থগিত হওয়া জেলা জামায়াতের সাবেক আমির অধ্যাপক জসিম উদ্দিন মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন। একই আসনে দলের মনোনীত প্রার্থী জেলা জামায়াতের নায়েবে আমির কামরুল হাসান মিলন।
২৩ মিনিট আগেময়মনসিংহ প্রতিনিধি

ময়মনসিংহ-৬ (ফুলবাড়িয়া) আসনে সদস্যপদ স্থগিত হওয়া জেলা জামায়াতের সাবেক আমির অধ্যাপক জসিম উদ্দিন মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন। একই আসনে দলের মনোনীত প্রার্থী জেলা জামায়াতের নায়েবে আমির কামরুল হাসান মিলন।
এ ছাড়া বিএনপি মনোনীত প্রার্থী হিসেবে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন আখতারুল আলম ফারুক, খেলাফত মজলিসের মো. রফিকুল ইসলাম, ইসলামী আন্দোলনের মো. নূরে আলম সিদ্দিকী।
অপর দিকে বিএনপির বিদ্রোহী প্রার্থী হিসেবে মনোনয়ন দাখিল করেছেন প্রয়াত প্রকৌশলী শামছ উদ্দিনের স্ত্রী অধ্যক্ষ আখতার সুলতানা, ছেলে তানভীর আহমেদ রানা ও দক্ষিণ জেলা বিএনপির সদস্য মোহাম্মদ আব্দুল করিম।
বিষয়টি নিশ্চিত করে সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা ও উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) মো. আরিফুল ইসলাম জানান, এই আসনে নির্বাচনের জন্য ১০ জন প্রার্থী মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেন, তাঁর মধ্যে আটজন মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন।
জানা যায়, ময়মনসিংহ জেলা জামায়াতের নায়েবে আমির কামরুল হাসান মিলনকে মনোনয়ন দিলে অধ্যাপক জসিম উদ্দিনের সমর্থকেরা প্রার্থী পরিবর্তনের দাবি জানিয়ে কর্মসূচি পালন করেন। তাঁরা জামায়াত মনোনীত প্রার্থী পরিবর্তন ও অধ্যাপক জসিম উদ্দিনের সমর্থনে ‘ফুলবাড়িয়া ঐক্যবদ্ধ জনতা’র ব্যানারে বিক্ষোভ-মিছিল করেন।
এরপর গত ১৭ সেপ্টেম্বর দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গ করায় অধ্যাপক জসিম উদ্দিনের সাংগঠনিক কার্যক্রম ও সদস্যপদ (রুকনিয়াত) স্থগিত করে জামায়াতে ইসলামী।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে অধ্যাপক জসিম উদ্দিন বলেন, ‘দল আমাকে মূল্যায়ন না করলেও মানুষের ভালোবাসায় প্রার্থী হয়েছি। নির্বাচনে সাধারণ মানুষ আমার ওপর আস্থা রাখবে।’
উল্লেখ্য, একটি পৌরসভা ও ১৩টি ইউনিয়ন নিয়ে ময়মনসিংহ-৬ (ফুলবাড়িয়া) আসন। মোট ভোটার ৪ লাখ ১২ হাজার ৮৪৩ জন। এর মধ্যে ২ লাখ ৫ হাজার ৪৭৯ জন পুরুষ ও ২ লাখ ৭ হাজার ৩৬২ জন নারী এবং হিজড়া দুজন।

ময়মনসিংহ-৬ (ফুলবাড়িয়া) আসনে সদস্যপদ স্থগিত হওয়া জেলা জামায়াতের সাবেক আমির অধ্যাপক জসিম উদ্দিন মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন। একই আসনে দলের মনোনীত প্রার্থী জেলা জামায়াতের নায়েবে আমির কামরুল হাসান মিলন।
এ ছাড়া বিএনপি মনোনীত প্রার্থী হিসেবে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন আখতারুল আলম ফারুক, খেলাফত মজলিসের মো. রফিকুল ইসলাম, ইসলামী আন্দোলনের মো. নূরে আলম সিদ্দিকী।
অপর দিকে বিএনপির বিদ্রোহী প্রার্থী হিসেবে মনোনয়ন দাখিল করেছেন প্রয়াত প্রকৌশলী শামছ উদ্দিনের স্ত্রী অধ্যক্ষ আখতার সুলতানা, ছেলে তানভীর আহমেদ রানা ও দক্ষিণ জেলা বিএনপির সদস্য মোহাম্মদ আব্দুল করিম।
বিষয়টি নিশ্চিত করে সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা ও উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) মো. আরিফুল ইসলাম জানান, এই আসনে নির্বাচনের জন্য ১০ জন প্রার্থী মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেন, তাঁর মধ্যে আটজন মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন।
জানা যায়, ময়মনসিংহ জেলা জামায়াতের নায়েবে আমির কামরুল হাসান মিলনকে মনোনয়ন দিলে অধ্যাপক জসিম উদ্দিনের সমর্থকেরা প্রার্থী পরিবর্তনের দাবি জানিয়ে কর্মসূচি পালন করেন। তাঁরা জামায়াত মনোনীত প্রার্থী পরিবর্তন ও অধ্যাপক জসিম উদ্দিনের সমর্থনে ‘ফুলবাড়িয়া ঐক্যবদ্ধ জনতা’র ব্যানারে বিক্ষোভ-মিছিল করেন।
এরপর গত ১৭ সেপ্টেম্বর দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গ করায় অধ্যাপক জসিম উদ্দিনের সাংগঠনিক কার্যক্রম ও সদস্যপদ (রুকনিয়াত) স্থগিত করে জামায়াতে ইসলামী।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে অধ্যাপক জসিম উদ্দিন বলেন, ‘দল আমাকে মূল্যায়ন না করলেও মানুষের ভালোবাসায় প্রার্থী হয়েছি। নির্বাচনে সাধারণ মানুষ আমার ওপর আস্থা রাখবে।’
উল্লেখ্য, একটি পৌরসভা ও ১৩টি ইউনিয়ন নিয়ে ময়মনসিংহ-৬ (ফুলবাড়িয়া) আসন। মোট ভোটার ৪ লাখ ১২ হাজার ৮৪৩ জন। এর মধ্যে ২ লাখ ৫ হাজার ৪৭৯ জন পুরুষ ও ২ লাখ ৭ হাজার ৩৬২ জন নারী এবং হিজড়া দুজন।

জেলা জজ আদালতের নতুন ভবনের দুটি গেটের শুধু পকেট গেট খোলা, তবে সেখানে কোন পুলিশ দেখা যায়নি। জেলা জজ আদালতের পুরোনো ভবন ও মহানগর দায়রা জজ আদালতের পূর্ব পাশের প্রধান গেটটি খোলা রয়েছে সেখানে একজন মাত্র পুলিশ দায়িত্ব রয়েছে যাকে দেখা গেছে...
২১ নভেম্বর ২০২২
চট্টগ্রাম-১০ (ডবলমুরিং-হালিশহর) আসনের বিএনপির প্রার্থী সাঈদ আল নোমানের বিরুদ্ধে মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার সময় নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘনের অভিযোগ উঠেছে। মনোনয়নপত্র দাখিলের সময় প্রার্থীসহ সর্বোচ্চ ৫ জন উপস্থিত থাকতে পারবেন, এমন নির্দেশনা থাকলেও শতাধিক নেতা-কর্মী নিয়ে মনোনয়নপত্র জমা দিতে গেছেন তিনি।
১৫ মিনিট আগে
রাজধানীর শাহবাগে ইনকিলাব মঞ্চের ডাকা অবরোধ কর্মসূচি থেকে ‘খেলনা পিস্তলসহ’ এক যুবককে আটক করা হয়েছে। আজ সোমবার রাত সোয়া ৮টার দিকে ওই যুবককে আটক করা হয়।
১৭ মিনিট আগে
পৌষের মাঝামাঝিতে হাড়কাঁপানো শীতে কাবু হয়ে পড়েছে মৌলভীবাজারের জনজীবন। তীব্র শীতে খেটেখাওয়া মানুষ, বিশেষ করে জেলার ৯২টি চা-বাগানের শ্রমিকদের দুর্ভোগ বেড়েছে। কনকনে ঠান্ডার মধ্যেই কাজে যেতে হচ্ছে তাঁদের।
১৭ মিনিট আগে