সখীপুর (টাঙ্গাইল) প্রতিনিধি
টাঙ্গাইলের সখীপুরে গভীর রাতে ককটেল বিস্ফোরণে মাসুম পারভেজ (৫০) ও মঞ্জুরুল মোরশেদ (৪০) নামের সহোদর দুই ভাই গুরুতর আহত হয়েছেন। গতকাল বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত সাড়ে ১২টার দিকে উপজেলার কাঁকড়াজান ইউনিয়নের গড়বাড়ী বারমণ্ডুলীয়া এলাকায় এ বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে।
আহত দুই ভাই ওই ইউনিয়নের তৈলধারা গ্রামের সাবেক ইউপি সদস্য আবু সাঈদের ছেলে। বর্তমানে তাঁরা ঢাকার একটি বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।
এ ঘটনায় আজ শুক্রবার সকালে সখীপুর থানায় মামলা হয়েছে। ঘটনার পর থেকেই এলাকায় আতঙ্ক বিরাজ করছে। সখীপুর থানার উপপরিদর্শক (এসআই) মোশারফ হোসেন ও কাঁকড়াজান ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান দুলাল হোসেন আজকের পত্রিকাকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
স্থানীয়দের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে ১২টার দিকে উপজেলার গড়বাড়ী বারমণ্ডুলীয়া এলাকায় পরপর চারটি বিস্ফোরণের শব্দ পাওয়া যায়। স্থানীয়রা এসে মাসুম ও মঞ্জুরুলকে আহত অবস্থায় পড়ে থাকতে দেখেন। পরে তাঁদের উদ্ধার করে সখীপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়া হয়। সেখান থেকে রাতেই তাঁদের ঢাকায় নেওয়া হয়।
ঘটনার বর্ণনায় আহত মাসুম ও মঞ্জুরুলের বাবা আবু সাঈদ মেম্বার মোবাইল ফোনে আজকের পত্রিকাকে বলেন, বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় মাসুম পারভেজের ছেলে সনেট ও একই এলাকার আসাদুলের ভাই মোশারফের মধ্যে তুচ্ছ ঘটনায় কথা-কাটাকাটি হয়। এ ঘটনায় আসাদুল তাঁর ভাইয়ের পক্ষ নিয়ে মাসুম পারভেজের বাসায় গিয়ে হুমকি-ধমকি দেন। পরে রাতে মাসুম ও মঞ্জুরুল মোটরসাইকেল নিয়ে গড়বাড়ী বাজার থেকে বাড়ি ফেরার পথে আসাদুল ককটেল ফাটিয়ে তাঁদের ওপর হামলা চালান।
আবু সাঈদ মেম্বার আরও বলেন, বড় ছেলে মাসুম পারভেজ বর্তমানে আইসিইউতে ভর্তি। তাঁর অবস্থা সংকটাপন্ন। এ ঘটনায় সখীপুর থানায় মামলা হয়েছে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে সখীপুর থানার উপপরিদর্শক (এসআই) মোশারফ হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, রাতেই ঘটনাস্থল পরিদর্শন করা হয়েছে। তিনজনের নাম উল্লেখসহ অজ্ঞাত আরও চারজনকে আসামি করে মামলা রেকর্ড করা হয়েছে। আসামিদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।
টাঙ্গাইলের সখীপুরে গভীর রাতে ককটেল বিস্ফোরণে মাসুম পারভেজ (৫০) ও মঞ্জুরুল মোরশেদ (৪০) নামের সহোদর দুই ভাই গুরুতর আহত হয়েছেন। গতকাল বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত সাড়ে ১২টার দিকে উপজেলার কাঁকড়াজান ইউনিয়নের গড়বাড়ী বারমণ্ডুলীয়া এলাকায় এ বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে।
আহত দুই ভাই ওই ইউনিয়নের তৈলধারা গ্রামের সাবেক ইউপি সদস্য আবু সাঈদের ছেলে। বর্তমানে তাঁরা ঢাকার একটি বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।
এ ঘটনায় আজ শুক্রবার সকালে সখীপুর থানায় মামলা হয়েছে। ঘটনার পর থেকেই এলাকায় আতঙ্ক বিরাজ করছে। সখীপুর থানার উপপরিদর্শক (এসআই) মোশারফ হোসেন ও কাঁকড়াজান ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান দুলাল হোসেন আজকের পত্রিকাকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
স্থানীয়দের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে ১২টার দিকে উপজেলার গড়বাড়ী বারমণ্ডুলীয়া এলাকায় পরপর চারটি বিস্ফোরণের শব্দ পাওয়া যায়। স্থানীয়রা এসে মাসুম ও মঞ্জুরুলকে আহত অবস্থায় পড়ে থাকতে দেখেন। পরে তাঁদের উদ্ধার করে সখীপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়া হয়। সেখান থেকে রাতেই তাঁদের ঢাকায় নেওয়া হয়।
ঘটনার বর্ণনায় আহত মাসুম ও মঞ্জুরুলের বাবা আবু সাঈদ মেম্বার মোবাইল ফোনে আজকের পত্রিকাকে বলেন, বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় মাসুম পারভেজের ছেলে সনেট ও একই এলাকার আসাদুলের ভাই মোশারফের মধ্যে তুচ্ছ ঘটনায় কথা-কাটাকাটি হয়। এ ঘটনায় আসাদুল তাঁর ভাইয়ের পক্ষ নিয়ে মাসুম পারভেজের বাসায় গিয়ে হুমকি-ধমকি দেন। পরে রাতে মাসুম ও মঞ্জুরুল মোটরসাইকেল নিয়ে গড়বাড়ী বাজার থেকে বাড়ি ফেরার পথে আসাদুল ককটেল ফাটিয়ে তাঁদের ওপর হামলা চালান।
আবু সাঈদ মেম্বার আরও বলেন, বড় ছেলে মাসুম পারভেজ বর্তমানে আইসিইউতে ভর্তি। তাঁর অবস্থা সংকটাপন্ন। এ ঘটনায় সখীপুর থানায় মামলা হয়েছে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে সখীপুর থানার উপপরিদর্শক (এসআই) মোশারফ হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, রাতেই ঘটনাস্থল পরিদর্শন করা হয়েছে। তিনজনের নাম উল্লেখসহ অজ্ঞাত আরও চারজনকে আসামি করে মামলা রেকর্ড করা হয়েছে। আসামিদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।
রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (রাজউক) নকশা অনুমোদনের অনলাইন প্রক্রিয়ায় প্রবেশ করে জালিয়াত চক্র বিতর্কিত নকশার অনুমোদন নিয়েছে। অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ও নিরাপদ সাইট থেকে ১৭ মিনিটে তারা তিনটি গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিমালিকানাধীন প্রকল্পের নকশা অনুমোদন করিয়ে নেয়। বিষয়টি বুঝতে পেরে মঙ্গলবার দুপুর থেকে অনলাইনে নকশা
১ ঘণ্টা আগে২০২২ সালের ১০ অক্টোবর উদ্বোধন করা হয় সৌদি আরবের সহায়তায় নির্মিত তৃতীয় শীতলক্ষ্যা সেতু। কিন্তু উদ্বোধনের আড়াই বছরের মাথায় ৬০৮ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিত এই সেতুর সংযোগ সড়কের পশ্চিম অংশে ধসে যায়। গত শুক্রবার রাতে ভারী বর্ষণের পর এই ঘটনা ঘটে।
৪ ঘণ্টা আগেদিনাজপুরের খানসামা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সকে ৫০ শয্যায় উন্নীত করা হলেও বাড়েনি প্রয়োজনীয় জনবল ও বাজেট বরাদ্দ। ৩১ শয্যার অনুমোদিত জনবল দিয়েই চলছে ৫০ শয্যার কার্যক্রম। অথচ ৩১ শয্যার পূর্ণাঙ্গ জনবলও এখানে নেই। ফলে চরম ভোগান্তির শিকার হচ্ছে উপজেলার প্রায় আড়াই লাখ মানুষ।
৪ ঘণ্টা আগেসম্প্রতি বিভিন্ন রাজনৈতিক দল আর সরকারি-বেসরকারি অফিসে কর্মরত লোকজন প্রায় প্রতিদিনই নানান দাবি নিয়ে নামছে রাস্তায়। দিনের পর দিন দাবি আদায়ের নামে নগরীর গুরুত্বপূর্ণ সড়ক অবরোধ করে রাখা হচ্ছে। ফলে যানজটের ভোগান্তি যেন কিছুতেই পিছু ছাড়ছে না ঢাকাবাসীর। একদিকে আন্দোলন, অন্যদিকে বিভিন্ন এলাকায় রাস্তার খোঁড়া
৪ ঘণ্টা আগে