গোসাইরহাট (শরীয়তপুর) প্রতিনিধি

জনপ্রিয় টক শো ‘তৃতীয় মাত্রার’ উপস্থাপক ও পরিচালক এবং সেন্টার ফর গভর্ন্যান্স স্টাডিজের (সিজিএস) নির্বাহী পরিচালক জিল্লুর রহমানের পৈতৃক বাড়িতে গিয়েছিল পুলিশ। গত বৃহস্পতিবার (২২ ডিসেম্বর) জিল্লুর রহমানের শরীয়তপুরের গোসাইরহাট উপজেলার জুসিরগাঁও গ্রামের বাড়িতে যায় পুলিশ। এ নিয়ে কয়েকটি জাতীয় পত্রিকায় সংবাদ প্রকাশিত হয়েছে। সামাজিক মাধ্যমে চলছে বিতর্ক। পুলিশ বলছে নিয়মিত কাজের অংশ হিসেবে তাঁর পৈতৃক বাড়িতে তথ্য সংগ্রহের জন্য যাওয়া হয়েছিল।
ঘটনার পর জিল্লুর রহমান এক ফেসবুক পোস্টে অভিযোগ করেছেন, পুলিশ তথ্য সংগ্রহের জন্য শরীয়তপুরে তাঁর পৈতৃক বাড়িতে গেছে। তিনি এই বিষয় নিয়ে বিস্ময় প্রকাশ করেন। তিনি ঢাকায় থাকেন, তাঁর একটি অফিসও রয়েছে। কোনো তথ্য দরকার হলে পুলিশ সদস্যরা সরাসরি তাঁর কাছে যেতে পারতেন বা তাঁকে টেলিফোন করতে পারতেন। তার সঙ্গে যোগাযোগ না করে, তাঁর পৈতৃক বাড়িতে গেছে পুলিশ।
জিল্লুর এতে জানান, তাঁকে, তাঁর পরিবার ও প্রতিবেশীদের ভয় দেখানোর জন্য এটা করা হয়েছে। উপস্থাপক হিসেবে তাঁর ভূমিকা এবং সেন্টার ফর গভর্ন্যান্স স্টাডিজের (সিজিএস) কর্মকাণ্ডে প্রতিবন্ধকতা তৈরির উদ্দেশে পুলিশ এটা করেছে বলে অভিযোগ করেন তিনি।
ফেসবুক পোস্টে তিনি আরও বলেন, ‘এটা শুধু নিন্দনীয় নয়, এটা দেখা অত্যন্ত বিরক্তিকর যে আমার কণ্ঠরোধ করতে পুলিশকে ব্যবহার করা হচ্ছে।’ এ ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত এবং ভবিষ্যতে যাতে এ ধরনের ঘটনা না ঘটে সে ব্যবস্থা নিতে সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন তিনি।
তবে তথ্য সংগ্রহের যে ঘটনা নিয়ে তোলপাড় শুরু হয়েছে সেটি খুবই সাধারণ ছিল বলে জানায় গোসাইরহাট থানা-পুলিশ। ঘটনার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট গোসাইরহাট থানার উপপরিদর্শক (এসআই) মতিউর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বিট পুলিশিং কার্যক্রমের অংশ হিসেবে ভাড়াটিয়া ও কেয়ারটেকারদের তথ্য সংগ্রহের জন্য বিগত পাঁচ দিন ধরে বিভিন্ন এলাকায় যাচ্ছি। তারই ধারাবাহিকতায় গতকাল ওই এলাকায় গিয়েছিলাম। তবে আমি জানতাম না যে এটা জিল্লুর রহমানের বাড়ি। তাঁর একজন আত্মীয় জিল্লুর রহমানের পরিচয় দিয়ে চা খাওয়ার আমন্ত্রণ জানায়। কিন্তু আমরা ঘরে না ঢুকে শুধু তার নিকট জিল্লুর রহমানের ফোন নম্বর নিয়ে চলে আসি।’
মতিউর রহমান আরও বলেন, ‘সম্ভবত জিল্লুর রহমানের ওই আত্মীয় তাঁর নিকট বিষয়টিকে ভিন্নভাবে উপস্থাপন করেছে। যার কারণে জিল্লুর রহমান ফেসবুকে এভাবে পোস্ট করেছেন। পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারাও থানায় বিষয়টির খোঁজ খবর নিয়েছেন।’
গোসাইরহাট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আসলাম সিকদার বলেন, ‘পুলিশের একটি দল বিট পুলিশিং কার্যক্রমের অংশ হিসেবে জিল্লুরের গ্রামের বাড়ি পরিদর্শন করেছে। গোসাইরহাট উপজেলার সম্মানিত ও স্বনামধন্য ব্যক্তিদের তথ্য সংগ্রহ করছে পুলিশ।’

জনপ্রিয় টক শো ‘তৃতীয় মাত্রার’ উপস্থাপক ও পরিচালক এবং সেন্টার ফর গভর্ন্যান্স স্টাডিজের (সিজিএস) নির্বাহী পরিচালক জিল্লুর রহমানের পৈতৃক বাড়িতে গিয়েছিল পুলিশ। গত বৃহস্পতিবার (২২ ডিসেম্বর) জিল্লুর রহমানের শরীয়তপুরের গোসাইরহাট উপজেলার জুসিরগাঁও গ্রামের বাড়িতে যায় পুলিশ। এ নিয়ে কয়েকটি জাতীয় পত্রিকায় সংবাদ প্রকাশিত হয়েছে। সামাজিক মাধ্যমে চলছে বিতর্ক। পুলিশ বলছে নিয়মিত কাজের অংশ হিসেবে তাঁর পৈতৃক বাড়িতে তথ্য সংগ্রহের জন্য যাওয়া হয়েছিল।
ঘটনার পর জিল্লুর রহমান এক ফেসবুক পোস্টে অভিযোগ করেছেন, পুলিশ তথ্য সংগ্রহের জন্য শরীয়তপুরে তাঁর পৈতৃক বাড়িতে গেছে। তিনি এই বিষয় নিয়ে বিস্ময় প্রকাশ করেন। তিনি ঢাকায় থাকেন, তাঁর একটি অফিসও রয়েছে। কোনো তথ্য দরকার হলে পুলিশ সদস্যরা সরাসরি তাঁর কাছে যেতে পারতেন বা তাঁকে টেলিফোন করতে পারতেন। তার সঙ্গে যোগাযোগ না করে, তাঁর পৈতৃক বাড়িতে গেছে পুলিশ।
জিল্লুর এতে জানান, তাঁকে, তাঁর পরিবার ও প্রতিবেশীদের ভয় দেখানোর জন্য এটা করা হয়েছে। উপস্থাপক হিসেবে তাঁর ভূমিকা এবং সেন্টার ফর গভর্ন্যান্স স্টাডিজের (সিজিএস) কর্মকাণ্ডে প্রতিবন্ধকতা তৈরির উদ্দেশে পুলিশ এটা করেছে বলে অভিযোগ করেন তিনি।
ফেসবুক পোস্টে তিনি আরও বলেন, ‘এটা শুধু নিন্দনীয় নয়, এটা দেখা অত্যন্ত বিরক্তিকর যে আমার কণ্ঠরোধ করতে পুলিশকে ব্যবহার করা হচ্ছে।’ এ ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত এবং ভবিষ্যতে যাতে এ ধরনের ঘটনা না ঘটে সে ব্যবস্থা নিতে সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন তিনি।
তবে তথ্য সংগ্রহের যে ঘটনা নিয়ে তোলপাড় শুরু হয়েছে সেটি খুবই সাধারণ ছিল বলে জানায় গোসাইরহাট থানা-পুলিশ। ঘটনার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট গোসাইরহাট থানার উপপরিদর্শক (এসআই) মতিউর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বিট পুলিশিং কার্যক্রমের অংশ হিসেবে ভাড়াটিয়া ও কেয়ারটেকারদের তথ্য সংগ্রহের জন্য বিগত পাঁচ দিন ধরে বিভিন্ন এলাকায় যাচ্ছি। তারই ধারাবাহিকতায় গতকাল ওই এলাকায় গিয়েছিলাম। তবে আমি জানতাম না যে এটা জিল্লুর রহমানের বাড়ি। তাঁর একজন আত্মীয় জিল্লুর রহমানের পরিচয় দিয়ে চা খাওয়ার আমন্ত্রণ জানায়। কিন্তু আমরা ঘরে না ঢুকে শুধু তার নিকট জিল্লুর রহমানের ফোন নম্বর নিয়ে চলে আসি।’
মতিউর রহমান আরও বলেন, ‘সম্ভবত জিল্লুর রহমানের ওই আত্মীয় তাঁর নিকট বিষয়টিকে ভিন্নভাবে উপস্থাপন করেছে। যার কারণে জিল্লুর রহমান ফেসবুকে এভাবে পোস্ট করেছেন। পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারাও থানায় বিষয়টির খোঁজ খবর নিয়েছেন।’
গোসাইরহাট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আসলাম সিকদার বলেন, ‘পুলিশের একটি দল বিট পুলিশিং কার্যক্রমের অংশ হিসেবে জিল্লুরের গ্রামের বাড়ি পরিদর্শন করেছে। গোসাইরহাট উপজেলার সম্মানিত ও স্বনামধন্য ব্যক্তিদের তথ্য সংগ্রহ করছে পুলিশ।’
গোসাইরহাট (শরীয়তপুর) প্রতিনিধি

জনপ্রিয় টক শো ‘তৃতীয় মাত্রার’ উপস্থাপক ও পরিচালক এবং সেন্টার ফর গভর্ন্যান্স স্টাডিজের (সিজিএস) নির্বাহী পরিচালক জিল্লুর রহমানের পৈতৃক বাড়িতে গিয়েছিল পুলিশ। গত বৃহস্পতিবার (২২ ডিসেম্বর) জিল্লুর রহমানের শরীয়তপুরের গোসাইরহাট উপজেলার জুসিরগাঁও গ্রামের বাড়িতে যায় পুলিশ। এ নিয়ে কয়েকটি জাতীয় পত্রিকায় সংবাদ প্রকাশিত হয়েছে। সামাজিক মাধ্যমে চলছে বিতর্ক। পুলিশ বলছে নিয়মিত কাজের অংশ হিসেবে তাঁর পৈতৃক বাড়িতে তথ্য সংগ্রহের জন্য যাওয়া হয়েছিল।
ঘটনার পর জিল্লুর রহমান এক ফেসবুক পোস্টে অভিযোগ করেছেন, পুলিশ তথ্য সংগ্রহের জন্য শরীয়তপুরে তাঁর পৈতৃক বাড়িতে গেছে। তিনি এই বিষয় নিয়ে বিস্ময় প্রকাশ করেন। তিনি ঢাকায় থাকেন, তাঁর একটি অফিসও রয়েছে। কোনো তথ্য দরকার হলে পুলিশ সদস্যরা সরাসরি তাঁর কাছে যেতে পারতেন বা তাঁকে টেলিফোন করতে পারতেন। তার সঙ্গে যোগাযোগ না করে, তাঁর পৈতৃক বাড়িতে গেছে পুলিশ।
জিল্লুর এতে জানান, তাঁকে, তাঁর পরিবার ও প্রতিবেশীদের ভয় দেখানোর জন্য এটা করা হয়েছে। উপস্থাপক হিসেবে তাঁর ভূমিকা এবং সেন্টার ফর গভর্ন্যান্স স্টাডিজের (সিজিএস) কর্মকাণ্ডে প্রতিবন্ধকতা তৈরির উদ্দেশে পুলিশ এটা করেছে বলে অভিযোগ করেন তিনি।
ফেসবুক পোস্টে তিনি আরও বলেন, ‘এটা শুধু নিন্দনীয় নয়, এটা দেখা অত্যন্ত বিরক্তিকর যে আমার কণ্ঠরোধ করতে পুলিশকে ব্যবহার করা হচ্ছে।’ এ ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত এবং ভবিষ্যতে যাতে এ ধরনের ঘটনা না ঘটে সে ব্যবস্থা নিতে সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন তিনি।
তবে তথ্য সংগ্রহের যে ঘটনা নিয়ে তোলপাড় শুরু হয়েছে সেটি খুবই সাধারণ ছিল বলে জানায় গোসাইরহাট থানা-পুলিশ। ঘটনার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট গোসাইরহাট থানার উপপরিদর্শক (এসআই) মতিউর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বিট পুলিশিং কার্যক্রমের অংশ হিসেবে ভাড়াটিয়া ও কেয়ারটেকারদের তথ্য সংগ্রহের জন্য বিগত পাঁচ দিন ধরে বিভিন্ন এলাকায় যাচ্ছি। তারই ধারাবাহিকতায় গতকাল ওই এলাকায় গিয়েছিলাম। তবে আমি জানতাম না যে এটা জিল্লুর রহমানের বাড়ি। তাঁর একজন আত্মীয় জিল্লুর রহমানের পরিচয় দিয়ে চা খাওয়ার আমন্ত্রণ জানায়। কিন্তু আমরা ঘরে না ঢুকে শুধু তার নিকট জিল্লুর রহমানের ফোন নম্বর নিয়ে চলে আসি।’
মতিউর রহমান আরও বলেন, ‘সম্ভবত জিল্লুর রহমানের ওই আত্মীয় তাঁর নিকট বিষয়টিকে ভিন্নভাবে উপস্থাপন করেছে। যার কারণে জিল্লুর রহমান ফেসবুকে এভাবে পোস্ট করেছেন। পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারাও থানায় বিষয়টির খোঁজ খবর নিয়েছেন।’
গোসাইরহাট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আসলাম সিকদার বলেন, ‘পুলিশের একটি দল বিট পুলিশিং কার্যক্রমের অংশ হিসেবে জিল্লুরের গ্রামের বাড়ি পরিদর্শন করেছে। গোসাইরহাট উপজেলার সম্মানিত ও স্বনামধন্য ব্যক্তিদের তথ্য সংগ্রহ করছে পুলিশ।’

জনপ্রিয় টক শো ‘তৃতীয় মাত্রার’ উপস্থাপক ও পরিচালক এবং সেন্টার ফর গভর্ন্যান্স স্টাডিজের (সিজিএস) নির্বাহী পরিচালক জিল্লুর রহমানের পৈতৃক বাড়িতে গিয়েছিল পুলিশ। গত বৃহস্পতিবার (২২ ডিসেম্বর) জিল্লুর রহমানের শরীয়তপুরের গোসাইরহাট উপজেলার জুসিরগাঁও গ্রামের বাড়িতে যায় পুলিশ। এ নিয়ে কয়েকটি জাতীয় পত্রিকায় সংবাদ প্রকাশিত হয়েছে। সামাজিক মাধ্যমে চলছে বিতর্ক। পুলিশ বলছে নিয়মিত কাজের অংশ হিসেবে তাঁর পৈতৃক বাড়িতে তথ্য সংগ্রহের জন্য যাওয়া হয়েছিল।
ঘটনার পর জিল্লুর রহমান এক ফেসবুক পোস্টে অভিযোগ করেছেন, পুলিশ তথ্য সংগ্রহের জন্য শরীয়তপুরে তাঁর পৈতৃক বাড়িতে গেছে। তিনি এই বিষয় নিয়ে বিস্ময় প্রকাশ করেন। তিনি ঢাকায় থাকেন, তাঁর একটি অফিসও রয়েছে। কোনো তথ্য দরকার হলে পুলিশ সদস্যরা সরাসরি তাঁর কাছে যেতে পারতেন বা তাঁকে টেলিফোন করতে পারতেন। তার সঙ্গে যোগাযোগ না করে, তাঁর পৈতৃক বাড়িতে গেছে পুলিশ।
জিল্লুর এতে জানান, তাঁকে, তাঁর পরিবার ও প্রতিবেশীদের ভয় দেখানোর জন্য এটা করা হয়েছে। উপস্থাপক হিসেবে তাঁর ভূমিকা এবং সেন্টার ফর গভর্ন্যান্স স্টাডিজের (সিজিএস) কর্মকাণ্ডে প্রতিবন্ধকতা তৈরির উদ্দেশে পুলিশ এটা করেছে বলে অভিযোগ করেন তিনি।
ফেসবুক পোস্টে তিনি আরও বলেন, ‘এটা শুধু নিন্দনীয় নয়, এটা দেখা অত্যন্ত বিরক্তিকর যে আমার কণ্ঠরোধ করতে পুলিশকে ব্যবহার করা হচ্ছে।’ এ ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত এবং ভবিষ্যতে যাতে এ ধরনের ঘটনা না ঘটে সে ব্যবস্থা নিতে সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন তিনি।
তবে তথ্য সংগ্রহের যে ঘটনা নিয়ে তোলপাড় শুরু হয়েছে সেটি খুবই সাধারণ ছিল বলে জানায় গোসাইরহাট থানা-পুলিশ। ঘটনার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট গোসাইরহাট থানার উপপরিদর্শক (এসআই) মতিউর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বিট পুলিশিং কার্যক্রমের অংশ হিসেবে ভাড়াটিয়া ও কেয়ারটেকারদের তথ্য সংগ্রহের জন্য বিগত পাঁচ দিন ধরে বিভিন্ন এলাকায় যাচ্ছি। তারই ধারাবাহিকতায় গতকাল ওই এলাকায় গিয়েছিলাম। তবে আমি জানতাম না যে এটা জিল্লুর রহমানের বাড়ি। তাঁর একজন আত্মীয় জিল্লুর রহমানের পরিচয় দিয়ে চা খাওয়ার আমন্ত্রণ জানায়। কিন্তু আমরা ঘরে না ঢুকে শুধু তার নিকট জিল্লুর রহমানের ফোন নম্বর নিয়ে চলে আসি।’
মতিউর রহমান আরও বলেন, ‘সম্ভবত জিল্লুর রহমানের ওই আত্মীয় তাঁর নিকট বিষয়টিকে ভিন্নভাবে উপস্থাপন করেছে। যার কারণে জিল্লুর রহমান ফেসবুকে এভাবে পোস্ট করেছেন। পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারাও থানায় বিষয়টির খোঁজ খবর নিয়েছেন।’
গোসাইরহাট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আসলাম সিকদার বলেন, ‘পুলিশের একটি দল বিট পুলিশিং কার্যক্রমের অংশ হিসেবে জিল্লুরের গ্রামের বাড়ি পরিদর্শন করেছে। গোসাইরহাট উপজেলার সম্মানিত ও স্বনামধন্য ব্যক্তিদের তথ্য সংগ্রহ করছে পুলিশ।’

নির্বাচনে প্রার্থীদের নিরাপত্তা দেওয়ার বিষয়ে খুলনা মেট্রোপলিটন পুলিশের (কেএমপি) নবনিযুক্ত কমিশনার মোহাম্মদ জাহিদুল হাসান বলেছেন, কোনো প্রার্থী নিরাপত্তার জন্য আবেদন করলে তাঁকে আবেদনে স্পষ্টভাবে উল্লেখ করতে হবে তিনি কী ধরনের হুমকির সম্মুখীন হচ্ছেন। এরপর পুলিশের গোয়েন্দা শাখা বিষয়টি তদন্ত করবে।
৩ মিনিট আগে
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া সীমান্ত এলাকা থেকে মুন্না (১৮) নামের এক তরুণকে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ) ধরে নিয়ে গেছে বলে অভিযোগ করেছে ভুক্তভোগীর পরিবার।
১ ঘণ্টা আগে
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পূর্ব বিরোধের জেরে প্রতিপক্ষের হামলায় সাগর মিয়া নামের এক যুবক গুলিবিদ্ধ হয়েছেন। আজ বুধবার সন্ধ্যায় শহরের মুন্সেফপাড়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। গুলিবিদ্ধ মো. সাগর মিয়া (৩৫) শহরের ফুলবাড়িয়া এলাকার আবু সাঈদের ছেলে।
১ ঘণ্টা আগে
রাজধানীর ডেমরা থানাধীন দেইল্লায় বাসের ধাক্কায় লোহার গেট ভেঙে পড়ে এক সিকিউরিটি গার্ড নিহতের ঘটনায় ডিপোর ইনচার্জ ফসিয়ার রহমানকে (৬৪) গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। আজ বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) দুপুরে তাঁকে চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে পাঠানো হলে বিকেলে আদালত তাঁকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
১ ঘণ্টা আগেখুলনা প্রতিনিধি

নির্বাচনে প্রার্থীদের নিরাপত্তা দেওয়ার বিষয়ে খুলনা মেট্রোপলিটন পুলিশের (কেএমপি) নবনিযুক্ত কমিশনার মোহাম্মদ জাহিদুল হাসান বলেছেন, কোনো প্রার্থী নিরাপত্তার জন্য আবেদন করলে তাঁকে আবেদনে স্পষ্টভাবে উল্লেখ করতে হবে তিনি কী ধরনের হুমকির সম্মুখীন হচ্ছেন। এরপর পুলিশের গোয়েন্দা শাখা বিষয়টি তদন্ত করবে। তদন্তে হুমকির সত্যতা পাওয়া গেলে সংশ্লিষ্ট প্রার্থীকে প্রয়োজনীয় নিরাপত্তা দেওয়া হবে।
আজ বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) বেলা আড়াইটার দিকে কেএমপির প্রেসকনফারেন্স রুমে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় তিনি এসব কথা বলেন।
নির্বাচন প্রসঙ্গে জাহিদুল হাসান বলেন, বাংলাদেশে পূর্ববর্তী এক নির্বাচনে প্রায় ১৭ লাখ ৫০ হাজার আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্য দায়িত্ব পালন করেছিলেন। সর্বশেষ নির্বাচনে পুলিশের সংখ্যা ছিল প্রায় দেড় লাখ। বাকি দায়িত্ব পালন করেছে সেনাবাহিনী, নৌবাহিনী, আনসার, কোস্ট গার্ড, র্যাব ও বিজিবি।
জাহিদুল হাসান বলেন, ‘ইনশা আল্লাহ, নির্বাচন বানচাল করার সক্ষমতা কারোর নেই। অন্তত আমার মহানগরে আমি এমন কিছু দেখছি না।’
কেএমপি কমিশনার জানান, সরকার নজিরবিহীনভাবে নির্বাচনের জন্য আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে বিশেষ প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করেছে। আজ সকালে খুলনায় নির্বাচনী দায়িত্বে নিয়োজিত পুলিশের জন্য তিন দিনব্যাপী প্রশিক্ষণের উদ্বোধন করা হয়েছে।
এই প্রশিক্ষণে বডি ওর্ন ক্যামেরা ব্যবহার, যেকোনো পরিস্থিতিতে ভোট গ্রহণ বন্ধ বা নিয়ন্ত্রণ করার কৌশলসহ বিভিন্ন বিষয়ে প্রশিক্ষণ দেওয়া হচ্ছে। এ জন্য নির্দিষ্ট গাইডলাইন অনুসরণ করা হচ্ছে এবং প্রশিক্ষকেরা পুলিশ সদর দপ্তর থেকে প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত।
ডিজিটাল অপরাধ প্রসঙ্গে কমিশনার বলেন, তথ্যপ্রযুক্তি ব্যবহার করে অপরাধীদের ধরতে পুলিশ তৎপর রয়েছে। বর্তমানে অপরাধীরাও ডিজিটালভাবে আরও আধুনিক হয়ে উঠেছে। তারা সাধারণ ফোন ব্যবহার না করে হোয়াটসঅ্যাপসহ বিভিন্ন এনক্রিপ্টেড মাধ্যম ব্যবহার করছে, যা আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর জন্য চ্যালেঞ্জ তৈরি করছে। এরপরও পুলিশ সক্রিয় রয়েছে।
এ সময় কেএমপির অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার মোহাম্মদ রাশিদুল ইসলাম খান, অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার মুহাম্মদ শাহনেওয়াজ খালেদ, উপপুলিশ কমিশনার (সদর) এস এম শাকিলুজ্জামান, উপপুলিশ কমিশনার (দক্ষিণ) মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম, সহকারী পুলিশ কমিশনার (মিডিয়া) ত ম রোকনুজ্জামান প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

নির্বাচনে প্রার্থীদের নিরাপত্তা দেওয়ার বিষয়ে খুলনা মেট্রোপলিটন পুলিশের (কেএমপি) নবনিযুক্ত কমিশনার মোহাম্মদ জাহিদুল হাসান বলেছেন, কোনো প্রার্থী নিরাপত্তার জন্য আবেদন করলে তাঁকে আবেদনে স্পষ্টভাবে উল্লেখ করতে হবে তিনি কী ধরনের হুমকির সম্মুখীন হচ্ছেন। এরপর পুলিশের গোয়েন্দা শাখা বিষয়টি তদন্ত করবে। তদন্তে হুমকির সত্যতা পাওয়া গেলে সংশ্লিষ্ট প্রার্থীকে প্রয়োজনীয় নিরাপত্তা দেওয়া হবে।
আজ বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) বেলা আড়াইটার দিকে কেএমপির প্রেসকনফারেন্স রুমে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় তিনি এসব কথা বলেন।
নির্বাচন প্রসঙ্গে জাহিদুল হাসান বলেন, বাংলাদেশে পূর্ববর্তী এক নির্বাচনে প্রায় ১৭ লাখ ৫০ হাজার আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্য দায়িত্ব পালন করেছিলেন। সর্বশেষ নির্বাচনে পুলিশের সংখ্যা ছিল প্রায় দেড় লাখ। বাকি দায়িত্ব পালন করেছে সেনাবাহিনী, নৌবাহিনী, আনসার, কোস্ট গার্ড, র্যাব ও বিজিবি।
জাহিদুল হাসান বলেন, ‘ইনশা আল্লাহ, নির্বাচন বানচাল করার সক্ষমতা কারোর নেই। অন্তত আমার মহানগরে আমি এমন কিছু দেখছি না।’
কেএমপি কমিশনার জানান, সরকার নজিরবিহীনভাবে নির্বাচনের জন্য আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে বিশেষ প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করেছে। আজ সকালে খুলনায় নির্বাচনী দায়িত্বে নিয়োজিত পুলিশের জন্য তিন দিনব্যাপী প্রশিক্ষণের উদ্বোধন করা হয়েছে।
এই প্রশিক্ষণে বডি ওর্ন ক্যামেরা ব্যবহার, যেকোনো পরিস্থিতিতে ভোট গ্রহণ বন্ধ বা নিয়ন্ত্রণ করার কৌশলসহ বিভিন্ন বিষয়ে প্রশিক্ষণ দেওয়া হচ্ছে। এ জন্য নির্দিষ্ট গাইডলাইন অনুসরণ করা হচ্ছে এবং প্রশিক্ষকেরা পুলিশ সদর দপ্তর থেকে প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত।
ডিজিটাল অপরাধ প্রসঙ্গে কমিশনার বলেন, তথ্যপ্রযুক্তি ব্যবহার করে অপরাধীদের ধরতে পুলিশ তৎপর রয়েছে। বর্তমানে অপরাধীরাও ডিজিটালভাবে আরও আধুনিক হয়ে উঠেছে। তারা সাধারণ ফোন ব্যবহার না করে হোয়াটসঅ্যাপসহ বিভিন্ন এনক্রিপ্টেড মাধ্যম ব্যবহার করছে, যা আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর জন্য চ্যালেঞ্জ তৈরি করছে। এরপরও পুলিশ সক্রিয় রয়েছে।
এ সময় কেএমপির অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার মোহাম্মদ রাশিদুল ইসলাম খান, অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার মুহাম্মদ শাহনেওয়াজ খালেদ, উপপুলিশ কমিশনার (সদর) এস এম শাকিলুজ্জামান, উপপুলিশ কমিশনার (দক্ষিণ) মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম, সহকারী পুলিশ কমিশনার (মিডিয়া) ত ম রোকনুজ্জামান প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

জনপ্রিয় টক শো ‘তৃতীয় মাত্রার’ উপস্থাপক ও পরিচালক এবং সেন্টার ফর গভর্ন্যান্স স্টাডিজের (সিজিএস) নির্বাহী পরিচালক জিল্লুর রহমানের পৈতৃক বাড়িতে গিয়েছিল পুলিশ। গত বৃহস্পতিবার (২২ ডিসেম্বর) জিল্লুর রহমানের শরীয়তপুরের গোসাইরহাট উপজেলার জুসিরগাঁও গ্রামের বাড়িতে যায় পুলিশ। এ নিয়ে কয়েকটি জাতীয় পত্রিকায় সংবাদ
২৪ ডিসেম্বর ২০২২
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া সীমান্ত এলাকা থেকে মুন্না (১৮) নামের এক তরুণকে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ) ধরে নিয়ে গেছে বলে অভিযোগ করেছে ভুক্তভোগীর পরিবার।
১ ঘণ্টা আগে
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পূর্ব বিরোধের জেরে প্রতিপক্ষের হামলায় সাগর মিয়া নামের এক যুবক গুলিবিদ্ধ হয়েছেন। আজ বুধবার সন্ধ্যায় শহরের মুন্সেফপাড়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। গুলিবিদ্ধ মো. সাগর মিয়া (৩৫) শহরের ফুলবাড়িয়া এলাকার আবু সাঈদের ছেলে।
১ ঘণ্টা আগে
রাজধানীর ডেমরা থানাধীন দেইল্লায় বাসের ধাক্কায় লোহার গেট ভেঙে পড়ে এক সিকিউরিটি গার্ড নিহতের ঘটনায় ডিপোর ইনচার্জ ফসিয়ার রহমানকে (৬৪) গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। আজ বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) দুপুরে তাঁকে চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে পাঠানো হলে বিকেলে আদালত তাঁকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
১ ঘণ্টা আগেআখাউড়া (ব্রাহ্মণবাড়িয়া) প্রতিনিধি’

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া সীমান্ত এলাকা থেকে মুন্না (১৮) নামের এক তরুণকে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ) ধরে নিয়ে গেছে বলে অভিযোগ করেছে ভুক্তভোগীর পরিবার।
মুন্না আখাউড়া উপজেলার মোগড়া ইউনিয়নের বাউতলা গ্রামের মো. শাহ আলম মিয়ার ছেলে। পরিবারের দাবি, আজ বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) ভোরের দিকে মুন্নাকে সীমান্ত এলাকা থেকে বিএসএফ ধরে নিয়ে যায়।
আজ বেলা ২টার দিকে বাউতলা এলাকায় গিয়ে দেখা যায়, মুন্নার বাবা মো. শাহ আলম মিয়া রাস্তার পাশে দাঁড়িয়ে ছেলের ফেরার অপেক্ষা করছেন। এ সময় শাহ আলম মিয়া জানান, মুন্না বেকার। মাঝে মাঝে অটোরিকশা চালালেও তিনি আলাদা ঘরে বসবাস করেন। সকালে ঘুম থেকে উঠে ছেলেকে ঘরে না পেয়ে খোঁজাখুঁজি শুরু করেন। পরে সীমান্ত এলাকার এক ভারতীয় বাসিন্দার মাধ্যমে জানতে পারেন, বিএসএফ তাঁর ছেলেকে ধরে নিয়ে গেছে।
শাহ আলম বলেন, ‘বিষয়টি আমি আগরতলায় থাকা আমার আত্মীয়দের জানাই। তারা বিএসএফ ক্যাম্পে গিয়ে আমার ছেলেকে দেখতে পেয়েছে বলে জানিয়েছে। বর্তমানে আত্মীয়রা তাকে ছাড়িয়ে আনার চেষ্টা করছে।’
এ বিষয়ে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) আখাউড়া কোম্পানি সদরের এক কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে জানান, বিষয়টি জানার পর তাঁরা বিএসএফ ক্যাম্পের সঙ্গে যোগাযোগ করেছেন। তবে বিএসএফ কর্তৃপক্ষ বিকেল পর্যন্ত মুন্নাকে আটক করার বিষয়টি স্বীকার করেনি।

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া সীমান্ত এলাকা থেকে মুন্না (১৮) নামের এক তরুণকে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ) ধরে নিয়ে গেছে বলে অভিযোগ করেছে ভুক্তভোগীর পরিবার।
মুন্না আখাউড়া উপজেলার মোগড়া ইউনিয়নের বাউতলা গ্রামের মো. শাহ আলম মিয়ার ছেলে। পরিবারের দাবি, আজ বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) ভোরের দিকে মুন্নাকে সীমান্ত এলাকা থেকে বিএসএফ ধরে নিয়ে যায়।
আজ বেলা ২টার দিকে বাউতলা এলাকায় গিয়ে দেখা যায়, মুন্নার বাবা মো. শাহ আলম মিয়া রাস্তার পাশে দাঁড়িয়ে ছেলের ফেরার অপেক্ষা করছেন। এ সময় শাহ আলম মিয়া জানান, মুন্না বেকার। মাঝে মাঝে অটোরিকশা চালালেও তিনি আলাদা ঘরে বসবাস করেন। সকালে ঘুম থেকে উঠে ছেলেকে ঘরে না পেয়ে খোঁজাখুঁজি শুরু করেন। পরে সীমান্ত এলাকার এক ভারতীয় বাসিন্দার মাধ্যমে জানতে পারেন, বিএসএফ তাঁর ছেলেকে ধরে নিয়ে গেছে।
শাহ আলম বলেন, ‘বিষয়টি আমি আগরতলায় থাকা আমার আত্মীয়দের জানাই। তারা বিএসএফ ক্যাম্পে গিয়ে আমার ছেলেকে দেখতে পেয়েছে বলে জানিয়েছে। বর্তমানে আত্মীয়রা তাকে ছাড়িয়ে আনার চেষ্টা করছে।’
এ বিষয়ে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) আখাউড়া কোম্পানি সদরের এক কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে জানান, বিষয়টি জানার পর তাঁরা বিএসএফ ক্যাম্পের সঙ্গে যোগাযোগ করেছেন। তবে বিএসএফ কর্তৃপক্ষ বিকেল পর্যন্ত মুন্নাকে আটক করার বিষয়টি স্বীকার করেনি।

জনপ্রিয় টক শো ‘তৃতীয় মাত্রার’ উপস্থাপক ও পরিচালক এবং সেন্টার ফর গভর্ন্যান্স স্টাডিজের (সিজিএস) নির্বাহী পরিচালক জিল্লুর রহমানের পৈতৃক বাড়িতে গিয়েছিল পুলিশ। গত বৃহস্পতিবার (২২ ডিসেম্বর) জিল্লুর রহমানের শরীয়তপুরের গোসাইরহাট উপজেলার জুসিরগাঁও গ্রামের বাড়িতে যায় পুলিশ। এ নিয়ে কয়েকটি জাতীয় পত্রিকায় সংবাদ
২৪ ডিসেম্বর ২০২২
নির্বাচনে প্রার্থীদের নিরাপত্তা দেওয়ার বিষয়ে খুলনা মেট্রোপলিটন পুলিশের (কেএমপি) নবনিযুক্ত কমিশনার মোহাম্মদ জাহিদুল হাসান বলেছেন, কোনো প্রার্থী নিরাপত্তার জন্য আবেদন করলে তাঁকে আবেদনে স্পষ্টভাবে উল্লেখ করতে হবে তিনি কী ধরনের হুমকির সম্মুখীন হচ্ছেন। এরপর পুলিশের গোয়েন্দা শাখা বিষয়টি তদন্ত করবে।
৩ মিনিট আগে
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পূর্ব বিরোধের জেরে প্রতিপক্ষের হামলায় সাগর মিয়া নামের এক যুবক গুলিবিদ্ধ হয়েছেন। আজ বুধবার সন্ধ্যায় শহরের মুন্সেফপাড়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। গুলিবিদ্ধ মো. সাগর মিয়া (৩৫) শহরের ফুলবাড়িয়া এলাকার আবু সাঈদের ছেলে।
১ ঘণ্টা আগে
রাজধানীর ডেমরা থানাধীন দেইল্লায় বাসের ধাক্কায় লোহার গেট ভেঙে পড়ে এক সিকিউরিটি গার্ড নিহতের ঘটনায় ডিপোর ইনচার্জ ফসিয়ার রহমানকে (৬৪) গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। আজ বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) দুপুরে তাঁকে চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে পাঠানো হলে বিকেলে আদালত তাঁকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
১ ঘণ্টা আগেব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রতিনিধি

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পূর্ববিরোধের জেরে প্রতিপক্ষের হামলায় সাগর মিয়া নামের এক যুবক গুলিবিদ্ধ হয়েছেন। আজ বুধবার সন্ধ্যায় শহরের মুন্সেফপাড়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। গুলিবিদ্ধ মো. সাগর মিয়া (৩৫) শহরের ফুলবাড়িয়া এলাকার আবু সাঈদের ছেলে।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. শহীদুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, প্রতিপক্ষের হামলায় সাগর নামের এক যুবক গুলিবিদ্ধ হয়েছেন। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে বিভিন্ন তথ্য সংগ্রহ করছে। ধারণা করা হচ্ছে, পূর্ববিরোধের জেরে এ ঘটনা ঘটেছে। তবে কী কারণে এ ঘটনা ঘটেছে এবং কারা এই হামলার পেছনে জড়িত, তা জানতে তদন্ত চলছে।
স্থানীয়রা জানায়, সন্ধ্যার দিকে শহরের মুন্সেফপাড়া এলাকার খ্রিষ্টান মিশন মেমোরিয়াল হাসপাতালের সামনে দাঁড়িয়ে ছিলেন সাগর। সে সময় মোবাইল ফোনে কারও একজনের সঙ্গে কথা বলছিলেন। এ সময় অজ্ঞাতনামা দুয়েক ব্যক্তি সাগরের ওপর হামলা চালায়। পরে স্থানীয়রা তাঁকে গুরুতর আহত অবস্থায় উদ্ধার করে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে যায়। পরে তাঁকে প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকায় রেফার করা হয়।

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পূর্ববিরোধের জেরে প্রতিপক্ষের হামলায় সাগর মিয়া নামের এক যুবক গুলিবিদ্ধ হয়েছেন। আজ বুধবার সন্ধ্যায় শহরের মুন্সেফপাড়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। গুলিবিদ্ধ মো. সাগর মিয়া (৩৫) শহরের ফুলবাড়িয়া এলাকার আবু সাঈদের ছেলে।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. শহীদুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, প্রতিপক্ষের হামলায় সাগর নামের এক যুবক গুলিবিদ্ধ হয়েছেন। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে বিভিন্ন তথ্য সংগ্রহ করছে। ধারণা করা হচ্ছে, পূর্ববিরোধের জেরে এ ঘটনা ঘটেছে। তবে কী কারণে এ ঘটনা ঘটেছে এবং কারা এই হামলার পেছনে জড়িত, তা জানতে তদন্ত চলছে।
স্থানীয়রা জানায়, সন্ধ্যার দিকে শহরের মুন্সেফপাড়া এলাকার খ্রিষ্টান মিশন মেমোরিয়াল হাসপাতালের সামনে দাঁড়িয়ে ছিলেন সাগর। সে সময় মোবাইল ফোনে কারও একজনের সঙ্গে কথা বলছিলেন। এ সময় অজ্ঞাতনামা দুয়েক ব্যক্তি সাগরের ওপর হামলা চালায়। পরে স্থানীয়রা তাঁকে গুরুতর আহত অবস্থায় উদ্ধার করে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে যায়। পরে তাঁকে প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকায় রেফার করা হয়।

জনপ্রিয় টক শো ‘তৃতীয় মাত্রার’ উপস্থাপক ও পরিচালক এবং সেন্টার ফর গভর্ন্যান্স স্টাডিজের (সিজিএস) নির্বাহী পরিচালক জিল্লুর রহমানের পৈতৃক বাড়িতে গিয়েছিল পুলিশ। গত বৃহস্পতিবার (২২ ডিসেম্বর) জিল্লুর রহমানের শরীয়তপুরের গোসাইরহাট উপজেলার জুসিরগাঁও গ্রামের বাড়িতে যায় পুলিশ। এ নিয়ে কয়েকটি জাতীয় পত্রিকায় সংবাদ
২৪ ডিসেম্বর ২০২২
নির্বাচনে প্রার্থীদের নিরাপত্তা দেওয়ার বিষয়ে খুলনা মেট্রোপলিটন পুলিশের (কেএমপি) নবনিযুক্ত কমিশনার মোহাম্মদ জাহিদুল হাসান বলেছেন, কোনো প্রার্থী নিরাপত্তার জন্য আবেদন করলে তাঁকে আবেদনে স্পষ্টভাবে উল্লেখ করতে হবে তিনি কী ধরনের হুমকির সম্মুখীন হচ্ছেন। এরপর পুলিশের গোয়েন্দা শাখা বিষয়টি তদন্ত করবে।
৩ মিনিট আগে
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া সীমান্ত এলাকা থেকে মুন্না (১৮) নামের এক তরুণকে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ) ধরে নিয়ে গেছে বলে অভিযোগ করেছে ভুক্তভোগীর পরিবার।
১ ঘণ্টা আগে
রাজধানীর ডেমরা থানাধীন দেইল্লায় বাসের ধাক্কায় লোহার গেট ভেঙে পড়ে এক সিকিউরিটি গার্ড নিহতের ঘটনায় ডিপোর ইনচার্জ ফসিয়ার রহমানকে (৬৪) গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। আজ বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) দুপুরে তাঁকে চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে পাঠানো হলে বিকেলে আদালত তাঁকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
১ ঘণ্টা আগেশ্যামপুর-কদমতলী (ঢাকা) প্রতিনিধি

রাজধানীর ডেমরা থানাধীন দেইল্লায় বাসের ধাক্কায় লোহার গেট ভেঙে পড়ে এক সিকিউরিটি গার্ড নিহতের ঘটনায় ডিপোর ইনচার্জ ফসিয়ার রহমানকে (৬৪) গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। আজ বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) দুপুরে তাঁকে চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে পাঠানো হলে বিকেলে আদালত তাঁকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
গতকাল মঙ্গলবার (১৬ ডিসেম্বর) সন্ধ্যা পৌনে ৭টার দিকে দেইল্লা এলাকায় অবস্থিত রাজধানী ও অছিম গাড়ির ডিপোতে এ দুর্ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় নিহত সিকিউরিটি গার্ডের ছেলে মো. রাকিব সরদার ডেমরা থানায় দুজনকে আসামি করে মামলা করেছেন।
গ্রেপ্তার ফসিয়ার রহমান নড়াইল জেলার লোহাগড়া থানার মাকরাইল গ্রামের মৃত মোকাদ্দেস শিকদারের ছেলে। তিনি বর্তমানে ডেমরার বামৈল এলাকায় বসবাস করেন। মামলার অপর আসামি রাজধানী পরিবহনের বাসের হেলপার রানা (৩৮)।
নিহত ইদ্রিস সরদার (৬২) পিরোজপুর জেলার নাজিরপুর থানার সাকারিকাঠি গ্রামের বাসিন্দা। তিনি গত ৬–৭ মাস ধরে দেইল্লা সরদার রি-রোলিংয়ের পরিত্যক্ত মিল এলাকায় অবস্থিত রাজধানী ও অছিম গাড়ির ডিপোতে সিকিউরিটি গার্ড হিসেবে কর্মরত ছিলেন। ডিউটি শেষে তিনি ডিপোতেই রাত যাপন করতেন।
জানা যায়, ঘটনার দিন সন্ধ্যায় ইদ্রিস সরদার ডিপোর মেইন গেটের পেছনে দাঁড়িয়ে ডিউটি করছিলেন। এ সময় রাজধানী পরিবহনের একটি বাস (রেজি: ঢাকা মেট্রো ব-১১-৯১১২) ব্যাক গিয়ারে ডিপোতে প্রবেশ করানোর সময় লোহার গেটে ধাক্কা দেয়। এতে গেট ভেঙে তাঁর ওপর পড়লে তিনি গুরুতর আহত হন। পরে আশপাশের লোকজন তাঁকে উদ্ধার করে প্রথমে স্টাফ কোয়ার্টার হলি এইড হাসপাতালে নিয়ে যান। সেখান থেকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়ার পথে তাঁর মৃত্যু হয়।
নিহত ইদ্রিস সরদারের ছেলে মো. রাকিব সরদার অভিযোগ করেন, বাসের হেলপার রানা বৈধ ড্রাইভিং লাইসেন্স ছাড়াই গাড়িটি চালাচ্ছিলেন। এ ছাড়া ডিপোর দায়িত্বপ্রাপ্ত ফসিয়ার রহমান দীর্ঘদিন ধরে লোহার গেটের প্রয়োজনীয় মেরামত ও ফিটিংস ঠিক না করায় দুর্ঘটনাটি ঘটে। আসামিদ্বয়ের অবহেলার কারণেই তাঁর পিতার মৃত্যু হয়েছে বলে তিনি দাবি করেন।
এ বিষয়ে ডেমরা থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) মো. মুরাদ হোসেন (পিপিএম) বলেন, মামলার পরপরই ফসিয়ার রহমানকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে এবং আদালতের মাধ্যমে তাঁকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। অপর আসামিকে গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।
মুরাদ হোসেন আরও বলেন, রক্ষণাবেক্ষণে গাফিলতির কারণে ফসিয়ার রহমানকে আইনের আওতায় আনা হয়েছে।

রাজধানীর ডেমরা থানাধীন দেইল্লায় বাসের ধাক্কায় লোহার গেট ভেঙে পড়ে এক সিকিউরিটি গার্ড নিহতের ঘটনায় ডিপোর ইনচার্জ ফসিয়ার রহমানকে (৬৪) গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। আজ বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) দুপুরে তাঁকে চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে পাঠানো হলে বিকেলে আদালত তাঁকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
গতকাল মঙ্গলবার (১৬ ডিসেম্বর) সন্ধ্যা পৌনে ৭টার দিকে দেইল্লা এলাকায় অবস্থিত রাজধানী ও অছিম গাড়ির ডিপোতে এ দুর্ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় নিহত সিকিউরিটি গার্ডের ছেলে মো. রাকিব সরদার ডেমরা থানায় দুজনকে আসামি করে মামলা করেছেন।
গ্রেপ্তার ফসিয়ার রহমান নড়াইল জেলার লোহাগড়া থানার মাকরাইল গ্রামের মৃত মোকাদ্দেস শিকদারের ছেলে। তিনি বর্তমানে ডেমরার বামৈল এলাকায় বসবাস করেন। মামলার অপর আসামি রাজধানী পরিবহনের বাসের হেলপার রানা (৩৮)।
নিহত ইদ্রিস সরদার (৬২) পিরোজপুর জেলার নাজিরপুর থানার সাকারিকাঠি গ্রামের বাসিন্দা। তিনি গত ৬–৭ মাস ধরে দেইল্লা সরদার রি-রোলিংয়ের পরিত্যক্ত মিল এলাকায় অবস্থিত রাজধানী ও অছিম গাড়ির ডিপোতে সিকিউরিটি গার্ড হিসেবে কর্মরত ছিলেন। ডিউটি শেষে তিনি ডিপোতেই রাত যাপন করতেন।
জানা যায়, ঘটনার দিন সন্ধ্যায় ইদ্রিস সরদার ডিপোর মেইন গেটের পেছনে দাঁড়িয়ে ডিউটি করছিলেন। এ সময় রাজধানী পরিবহনের একটি বাস (রেজি: ঢাকা মেট্রো ব-১১-৯১১২) ব্যাক গিয়ারে ডিপোতে প্রবেশ করানোর সময় লোহার গেটে ধাক্কা দেয়। এতে গেট ভেঙে তাঁর ওপর পড়লে তিনি গুরুতর আহত হন। পরে আশপাশের লোকজন তাঁকে উদ্ধার করে প্রথমে স্টাফ কোয়ার্টার হলি এইড হাসপাতালে নিয়ে যান। সেখান থেকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়ার পথে তাঁর মৃত্যু হয়।
নিহত ইদ্রিস সরদারের ছেলে মো. রাকিব সরদার অভিযোগ করেন, বাসের হেলপার রানা বৈধ ড্রাইভিং লাইসেন্স ছাড়াই গাড়িটি চালাচ্ছিলেন। এ ছাড়া ডিপোর দায়িত্বপ্রাপ্ত ফসিয়ার রহমান দীর্ঘদিন ধরে লোহার গেটের প্রয়োজনীয় মেরামত ও ফিটিংস ঠিক না করায় দুর্ঘটনাটি ঘটে। আসামিদ্বয়ের অবহেলার কারণেই তাঁর পিতার মৃত্যু হয়েছে বলে তিনি দাবি করেন।
এ বিষয়ে ডেমরা থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) মো. মুরাদ হোসেন (পিপিএম) বলেন, মামলার পরপরই ফসিয়ার রহমানকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে এবং আদালতের মাধ্যমে তাঁকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। অপর আসামিকে গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।
মুরাদ হোসেন আরও বলেন, রক্ষণাবেক্ষণে গাফিলতির কারণে ফসিয়ার রহমানকে আইনের আওতায় আনা হয়েছে।

জনপ্রিয় টক শো ‘তৃতীয় মাত্রার’ উপস্থাপক ও পরিচালক এবং সেন্টার ফর গভর্ন্যান্স স্টাডিজের (সিজিএস) নির্বাহী পরিচালক জিল্লুর রহমানের পৈতৃক বাড়িতে গিয়েছিল পুলিশ। গত বৃহস্পতিবার (২২ ডিসেম্বর) জিল্লুর রহমানের শরীয়তপুরের গোসাইরহাট উপজেলার জুসিরগাঁও গ্রামের বাড়িতে যায় পুলিশ। এ নিয়ে কয়েকটি জাতীয় পত্রিকায় সংবাদ
২৪ ডিসেম্বর ২০২২
নির্বাচনে প্রার্থীদের নিরাপত্তা দেওয়ার বিষয়ে খুলনা মেট্রোপলিটন পুলিশের (কেএমপি) নবনিযুক্ত কমিশনার মোহাম্মদ জাহিদুল হাসান বলেছেন, কোনো প্রার্থী নিরাপত্তার জন্য আবেদন করলে তাঁকে আবেদনে স্পষ্টভাবে উল্লেখ করতে হবে তিনি কী ধরনের হুমকির সম্মুখীন হচ্ছেন। এরপর পুলিশের গোয়েন্দা শাখা বিষয়টি তদন্ত করবে।
৩ মিনিট আগে
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া সীমান্ত এলাকা থেকে মুন্না (১৮) নামের এক তরুণকে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ) ধরে নিয়ে গেছে বলে অভিযোগ করেছে ভুক্তভোগীর পরিবার।
১ ঘণ্টা আগে
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পূর্ব বিরোধের জেরে প্রতিপক্ষের হামলায় সাগর মিয়া নামের এক যুবক গুলিবিদ্ধ হয়েছেন। আজ বুধবার সন্ধ্যায় শহরের মুন্সেফপাড়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। গুলিবিদ্ধ মো. সাগর মিয়া (৩৫) শহরের ফুলবাড়িয়া এলাকার আবু সাঈদের ছেলে।
১ ঘণ্টা আগে