
গাজীপুরের শ্রীপুরে গ্যাস ট্যাবলেট দিয়ে ৪ শতাধিক মুরগি মারার অভিযোগ করেছেন এক পোলট্রি খামারি। এতে অসুস্থ হয়ে পড়েছে আরও ৮০০ মুরগি।
গতকাল সোমবার রাত ১টার দিকে উপজেলার বরমী ইউনিয়নের ভিটিপাড়া গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। ভুক্তভোগী পোলট্রি খামারি মো. শহিদুল্লাহ উপজেলার বরমী ইউনিয়নের ভিটিপাড়া গ্রামের মৃত আব্দুস সাহিদের ছেলে।
খামারি শহিদুল্লাহ বলেন, ‘পোলট্রি শেডের পাশের একটি ছোট্ট ঘরে আমিসহ আরেকজন ঘুমাই। খাবার খেয়ে রাত ১১টার দিকে আমি ঘুমিয়ে পড়ি। ১টার দিকে মুরগির ডাকাডাকির কারণে ঘুম ভেঙে যায়। পরে উঠে দেখি মুরগিগুলো একসঙ্গে জড়ো হয়ে আছে। খামারের ভেতর প্রবেশ করে দেখি অসংখ্য মুরগি মরে গেছে। পোলট্রি শেডের চারপাশে দেখি অসংখ্য ট্যাবলেট ছিটানো। দ্রুত সুস্থ মুরগিগুলো বাড়ির উঠানে বের করে আনি। ততক্ষণে ৪ শতাধিক মুরগি মারা যায়। আজ মঙ্গলবার সকাল থেকে এখনো অনেক মুরগি মরছে। অসুস্থ শতাধিক মুরগিকে অন্য একটি শেডে রাখা হয়েছে।’
শহিদুল্লাহ আরও বলেন, ‘পুলিশকে অবহিত করে হাসপাতালে যাচ্ছি। তবে কে কী কারণে আমার এমন ক্ষতি করল; আমি বলতে পারব না। তেমন কারও সঙ্গে আমার কোনো শত্রুতা নেই।’
বরমী ইউনিয়ন পরিষদের ২ নম্বর ওয়ার্ড সদস্য মারুফ মোক্তার বলেন, ‘বিষয়টি জানার পরপরই আমি ঘটনাস্থলে যাই। বিষয়টি সঠিক তদন্তের জন্য ফার্মের মালিককে থানায় পাঠানো হয়েছে। পোলট্রি শেডের চারপাশে অনেক ট্যাবলেট পড়ে আছে এটা দেখছি।’
শ্রীপুর উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা আতিকুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমার ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা আসার কারণে আমি বাইরে রয়েছি। অফিসে পৌঁছে বিষয়টি সম্পর্কে আপনাকে বিস্তারিত জানাতে পারব; ভুক্তভোগী খামারি এসেছেন কি না।’
শ্রীপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এ এফ এম নাসিম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমি গাজীপুর পুলিশ সুপার কার্যালয়ে মিটিংয়ে আছি। অভিযোগ দিয়েছেন কি না বলতে পারব না। খোঁজ নেওয়া হচ্ছে।’

গাজীপুরের শ্রীপুরে গ্যাস ট্যাবলেট দিয়ে ৪ শতাধিক মুরগি মারার অভিযোগ করেছেন এক পোলট্রি খামারি। এতে অসুস্থ হয়ে পড়েছে আরও ৮০০ মুরগি।
গতকাল সোমবার রাত ১টার দিকে উপজেলার বরমী ইউনিয়নের ভিটিপাড়া গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। ভুক্তভোগী পোলট্রি খামারি মো. শহিদুল্লাহ উপজেলার বরমী ইউনিয়নের ভিটিপাড়া গ্রামের মৃত আব্দুস সাহিদের ছেলে।
খামারি শহিদুল্লাহ বলেন, ‘পোলট্রি শেডের পাশের একটি ছোট্ট ঘরে আমিসহ আরেকজন ঘুমাই। খাবার খেয়ে রাত ১১টার দিকে আমি ঘুমিয়ে পড়ি। ১টার দিকে মুরগির ডাকাডাকির কারণে ঘুম ভেঙে যায়। পরে উঠে দেখি মুরগিগুলো একসঙ্গে জড়ো হয়ে আছে। খামারের ভেতর প্রবেশ করে দেখি অসংখ্য মুরগি মরে গেছে। পোলট্রি শেডের চারপাশে দেখি অসংখ্য ট্যাবলেট ছিটানো। দ্রুত সুস্থ মুরগিগুলো বাড়ির উঠানে বের করে আনি। ততক্ষণে ৪ শতাধিক মুরগি মারা যায়। আজ মঙ্গলবার সকাল থেকে এখনো অনেক মুরগি মরছে। অসুস্থ শতাধিক মুরগিকে অন্য একটি শেডে রাখা হয়েছে।’
শহিদুল্লাহ আরও বলেন, ‘পুলিশকে অবহিত করে হাসপাতালে যাচ্ছি। তবে কে কী কারণে আমার এমন ক্ষতি করল; আমি বলতে পারব না। তেমন কারও সঙ্গে আমার কোনো শত্রুতা নেই।’
বরমী ইউনিয়ন পরিষদের ২ নম্বর ওয়ার্ড সদস্য মারুফ মোক্তার বলেন, ‘বিষয়টি জানার পরপরই আমি ঘটনাস্থলে যাই। বিষয়টি সঠিক তদন্তের জন্য ফার্মের মালিককে থানায় পাঠানো হয়েছে। পোলট্রি শেডের চারপাশে অনেক ট্যাবলেট পড়ে আছে এটা দেখছি।’
শ্রীপুর উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা আতিকুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমার ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা আসার কারণে আমি বাইরে রয়েছি। অফিসে পৌঁছে বিষয়টি সম্পর্কে আপনাকে বিস্তারিত জানাতে পারব; ভুক্তভোগী খামারি এসেছেন কি না।’
শ্রীপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এ এফ এম নাসিম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমি গাজীপুর পুলিশ সুপার কার্যালয়ে মিটিংয়ে আছি। অভিযোগ দিয়েছেন কি না বলতে পারব না। খোঁজ নেওয়া হচ্ছে।’

রাষ্ট্রীয় শোক এবং পুলিশের নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করে রাজধানীতে আতশবাজি ফোটানো ও ফানুস উড়িয়ে খ্রিষ্টীয় নববর্ষ উদ্যাপন করেছে নগরবাসী। খ্রিষ্টীয় নববর্ষ ২০২৬-এর প্রথম প্রহরে নগরজুড়ে বাসাবাড়ির ছাদে ছাদে আতশবাজি ফোটানো ও ফানুস ওড়ানোর দৃশ্য দেখা যায়। এ সময় চারপাশে বিকট শব্দ শোনা যায়।
৬ মিনিট আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে নির্বাচন কমিশনে জমা দেওয়া হলফনামা অনুযায়ী গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি ও ডাকসুর সাবেক ভিপি নুরুল হক নুরের মোট সম্পদের পরিমাণ ৮৯ লাখ ৮২ হাজার ৮৪১ টাকা। তাঁর স্ত্রী মারিয়া আক্তারের সম্পদের পরিমাণ ২ লাখ ৬৬ হাজার ৮১৮ টাকা। তাঁদের কোনো স্বর্ণালংকার নেই।
১ ঘণ্টা আগে
সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে এসে মারা যাওয়া মো. নিরব হোসেন (৫৬) দৈনিক জনকণ্ঠের সাবেক প্রশাসনিক কর্মকর্তা। তাঁর বাড়ি পটুয়াখালীর বাউফল উপজেলার নাজিরপুর ইউনিয়নের বড় ডালিমা গ্রামে। রাজধানীর বড় মগবাজারে তিনি পরিবারসহ বসবাস করতেন।
২ ঘণ্টা আগে
ভিডিওতে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তির (ঠিকাদার প্রতিনিধি) সঙ্গে কথা বলার আগে কাজের বিলের ফাইল স্বাক্ষর করার সময় ৪৫ হাজার টাকা নেওয়ার বিষয়টিও উঠে আসে। এ ছাড়া নতুন করে আরও পাঁচ হাজার টাকা না দেওয়ায় গড়িমসি করতে থাকেন ওই প্রকৌশলী। একপর্যায়ে তাঁকে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তির কাছ থেকে টাকা নিয়ে পকেটে রাখতে দেখা যায়।
২ ঘণ্টা আগে