শিবচর (মাদারীপুর) প্রতিনিধি
মাদারীপুরের টেকেরহাটে গরুর হাটে যাওয়ার পথে বাসের ধাক্কায় মাহিন্দ্রা উল্টে পাঁচজনের মৃত্যু হয়েছে। আজ বুধবার ভোরে ভাঙ্গা-টেকেরহাট মহাসড়কের বাবলাতলা এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। এর মধ্যে বাবা, ছেলে, ভাগনেসহ একই পরিবারের তিনজন নিহত হয়েছেন।
জানা গেছে, শিবচরের ডাইয়ার চর গ্রামের ইব্রাহিম সরদার (৬৫), তাঁর ছেলে মনির সরদার (৩৬) ও ভাগনে চর খাড়াকান্দি এলাকার তারা মিয়া শেখসহ (৪২) ৬-৭ জন নিয়ে মাহিন্দ্রা (থ্রি-হুইলার) করে টেকেরহাট গরু কিনতে যাচ্ছিলেন। তাঁরা বিভিন্ন স্থান থেকে ছোট-বড় গরু কিনে স্থানীয় হাটে বিক্রি করেন।
বুধবার সকাল সাড়ে ৭টার দিকে বরিশাল থেকে ঢাকাগামী মিজান পরিবহনের একটি বাস ভাঙ্গার চুমুরদী বাবলাতলা এলাকায় সড়কের পাশে থামানো একটি মাহিন্দ্রাকে ধাক্কা দেয়। এতে ঘটনাস্থলে চার যাত্রী নিহত হন। আহত তিনজনকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নেওয়ার পর আরও একজনের মৃত্যু হয়।
নিহত মনির সরদারের বাড়িতে গিয়ে দেখা গেছে, একই সঙ্গে বাবা-ছেলেকে হারিয়ে পরিবারের সদস্যদের মধ্যে শোকের মাতম। এলাকাবাসী ভিড় করেছেন বাড়িতে। চলছে কান্নার রোল। একই সঙ্গে মর্মান্তিক এই দুর্ঘটনায় বাকরুদ্ধ স্বজন ও এলাকাবাসী।
ফয়েজ চৌধুরী নামের স্থানীয় এক ব্যক্তি বলেন, ‘মনির আমার ছোটবেলার বন্ধু। ওরা বিভিন্ন হাট থেকে ছোট গরু কিনে শিবচরের হাটে বিক্রি করে।’
মনিরের এক মেয়ে ও দুই ছেলে। মেয়ে এ বছর এসএসসি পরীক্ষা দিয়েছে। ছেলে দুটো ছোট। ওরা এতিম হয়ে গেল।’
প্রতিবেশীরা জানান, ‘সকালবেলা ওদের সঙ্গে দেখা। ওরা গরু কিনতে টেকেরহাট যাচ্ছিল। রাস্তার পাশে থামানো মাহিন্দ্রা গাড়িটিকে একটি বাস চাপা দেয়। ঘটনাস্থলেই কতগুলো পরিবারের স্বপ্নকে মুহূর্তেই নিঃশেষ করে দিল। দুদিন পরে ঈদ। ওই পরিবারগুলোয় ঈদের আনন্দের প্রস্তুতির জায়গায় এখন বিষাদের ছায়া।’
এ বিষয়ে ভাঙ্গা হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. রকিবুজ্জামান বলেন, ‘ভাঙ্গা উপজেলার চুমুরদী এলাকায় একটি মাহিন্দ্রা গাড়িকে চাপা দিলে গাড়িতে থাকা একই পরিবারের তিনজনের মৃত্যু হয়। নিহত ব্যক্তিদের লাশ আইনি প্রক্রিয়া শেষে পরিবারের কাছে বুঝিয়ে দেওয়া হয়েছে।’
মাদারীপুরের টেকেরহাটে গরুর হাটে যাওয়ার পথে বাসের ধাক্কায় মাহিন্দ্রা উল্টে পাঁচজনের মৃত্যু হয়েছে। আজ বুধবার ভোরে ভাঙ্গা-টেকেরহাট মহাসড়কের বাবলাতলা এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। এর মধ্যে বাবা, ছেলে, ভাগনেসহ একই পরিবারের তিনজন নিহত হয়েছেন।
জানা গেছে, শিবচরের ডাইয়ার চর গ্রামের ইব্রাহিম সরদার (৬৫), তাঁর ছেলে মনির সরদার (৩৬) ও ভাগনে চর খাড়াকান্দি এলাকার তারা মিয়া শেখসহ (৪২) ৬-৭ জন নিয়ে মাহিন্দ্রা (থ্রি-হুইলার) করে টেকেরহাট গরু কিনতে যাচ্ছিলেন। তাঁরা বিভিন্ন স্থান থেকে ছোট-বড় গরু কিনে স্থানীয় হাটে বিক্রি করেন।
বুধবার সকাল সাড়ে ৭টার দিকে বরিশাল থেকে ঢাকাগামী মিজান পরিবহনের একটি বাস ভাঙ্গার চুমুরদী বাবলাতলা এলাকায় সড়কের পাশে থামানো একটি মাহিন্দ্রাকে ধাক্কা দেয়। এতে ঘটনাস্থলে চার যাত্রী নিহত হন। আহত তিনজনকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নেওয়ার পর আরও একজনের মৃত্যু হয়।
নিহত মনির সরদারের বাড়িতে গিয়ে দেখা গেছে, একই সঙ্গে বাবা-ছেলেকে হারিয়ে পরিবারের সদস্যদের মধ্যে শোকের মাতম। এলাকাবাসী ভিড় করেছেন বাড়িতে। চলছে কান্নার রোল। একই সঙ্গে মর্মান্তিক এই দুর্ঘটনায় বাকরুদ্ধ স্বজন ও এলাকাবাসী।
ফয়েজ চৌধুরী নামের স্থানীয় এক ব্যক্তি বলেন, ‘মনির আমার ছোটবেলার বন্ধু। ওরা বিভিন্ন হাট থেকে ছোট গরু কিনে শিবচরের হাটে বিক্রি করে।’
মনিরের এক মেয়ে ও দুই ছেলে। মেয়ে এ বছর এসএসসি পরীক্ষা দিয়েছে। ছেলে দুটো ছোট। ওরা এতিম হয়ে গেল।’
প্রতিবেশীরা জানান, ‘সকালবেলা ওদের সঙ্গে দেখা। ওরা গরু কিনতে টেকেরহাট যাচ্ছিল। রাস্তার পাশে থামানো মাহিন্দ্রা গাড়িটিকে একটি বাস চাপা দেয়। ঘটনাস্থলেই কতগুলো পরিবারের স্বপ্নকে মুহূর্তেই নিঃশেষ করে দিল। দুদিন পরে ঈদ। ওই পরিবারগুলোয় ঈদের আনন্দের প্রস্তুতির জায়গায় এখন বিষাদের ছায়া।’
এ বিষয়ে ভাঙ্গা হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. রকিবুজ্জামান বলেন, ‘ভাঙ্গা উপজেলার চুমুরদী এলাকায় একটি মাহিন্দ্রা গাড়িকে চাপা দিলে গাড়িতে থাকা একই পরিবারের তিনজনের মৃত্যু হয়। নিহত ব্যক্তিদের লাশ আইনি প্রক্রিয়া শেষে পরিবারের কাছে বুঝিয়ে দেওয়া হয়েছে।’
পুলিশ ও স্থানীয়রা জানান, শনিবার বিকেলে আল-আমিন বাসা থেকে বের হয়ে চাঁদপুর শহরের হাসান আলী হাই স্কুল মাঠসংলগ্ন মুক্তিযুদ্ধের স্মারক ভাস্কর্য ‘অঙ্গীকার’ এর সামনে লেকপাড় এলাকায় কয়েকজন সহপাঠীর সঙ্গে আড্ডা দিচ্ছিল। এর কিছুক্ষণ পর রাত ৯টার দিকে হঠাৎ করে তাকে লেকের পানিতে ভাসতে দেখা যায়।
১৮ মিনিট আগেশনিবার রাত ১০ টার দিকে নদী সংলগ্ন স্থানীয়রা দূর্গন্ধ পায়। দূর্গন্ধের উৎস খুঁজতে গিয়ে নদীর মাঝখানে কচুরীপানার মধ্যে মরদেহটি দেখতে পায়। পরে পুলিশকে জানালে পুলিশ এসে মরদেহটি উদ্ধার করে। এর আগে গত ২ জুলাই রাত ১০ টার দিকে পরিবারের কাউকে না জানিয়েই ঘর থেকে বের হয়ে যায় এনায়েত।
১ ঘণ্টা আগেস্থানীয় সাবেক ইউপি সদস্য মো. মনির হোসেন বলেন, ‘বিদ্যালয়ে শিক্ষকদের কোনো জবাবদিহিতা নেই। সহকারী শিক্ষক সাহানা বেগম গত ১৫ বছর ধরে কর্মস্থলে অনুপস্থিত। তিনি অসুস্থতার অজুহাতে ঢাকায় পরিবার নিয়ে বসবাস করছেন। আর প্রধান শিক্ষক ইচ্ছেমতো বিদ্যালয়ে আসেন, কোনো নিয়ম-কানুন নেই।’
১ ঘণ্টা আগেএ ঘটনায় ভুক্তভোগী সাংবাদিকরা বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের কাছে ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত ও নিরাপত্তার দাবি জানিয়ে প্রক্টর বরাবর অভিযোগ দিয়েছেন। অভিযোগপত্রে অর্থনীতি বিভাগের ২০২০–২১ ও ২০২২–২৩ শিক্ষাবর্ষের কয়েকজন শিক্ষার্থীর নাম উঠে এসেছে।
২ ঘণ্টা আগে