Ajker Patrika

নিউমার্কেটে অগ্নিকাণ্ড: ৪৩ পুলিশ সদস্যকে পুরস্কৃত করল ডিএমপি

নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আপডেট : ০২ মে ২০২৩, ১৫: ৪৫
নিউমার্কেটে অগ্নিকাণ্ড: ৪৩ পুলিশ সদস্যকে পুরস্কৃত করল ডিএমপি

রাজধানীর নিউ সুপার মার্কেটে গত ১৫ এপ্রিল অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় সাহসিকতা ও মানবিক কাজের স্বীকৃতিস্বরূপ ৪৩ জন পুলিশ সদস্যকে পুরস্কৃত করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)। পুরস্কার পাওয়া পুলিশ সদস্যের ৩৬ জন পিএমও (পূর্ব) বিভাগ ও রমনা বিভাগের, ডিএমপি মিডিয়া বিভাগের হলেন ৭ জন।

আজ মঙ্গলবার সকালে রাজারবাগ পুলিশ লাইনসে শহীদ এসআই শিরু মিয়া মিলনায়তনে এক পুরস্কার প্রদান অনুষ্ঠানে তাঁদের হাতে পুরস্কার তুলে দেন ডিএমপি কমিশনার খন্দকার গোলাম ফারুক।

নিউমার্কেট থানাধীন নিউ সুপার মার্কেটে অগ্নিকাণ্ডের দিন নিয়োজিত পুলিশ সদস্যরা জীবন বাজি রেখে ব্যবসায়ীদের মালামাল সরাতে সহযোগিতা করেন। তাঁদের এই সাহসিক ও মানবিক কাজের বিভিন্ন চিত্র ও ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এবং জাতীয় পত্রপত্রিকায় ব্যাপকভাবে প্রচার পায়। এতে ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) ভাবমূর্তি ব্যাপকভাবে উজ্জ্বল হয় বলে মনে করে ডিএমপি। পুলিশ সদস্যদের এমন সাহসিক ও মানবিক কাজের জন্য পুরস্কৃত করা হয়। 

পিএমও (পূর্ব) বিভাগের ৩৬ জন্য সদস্য হলেন—এএসআই মো. হোসেন, কনস্টেবল পরান সরকার, আবেদুর রহমান, গোলাপ, কাকন, শান্ত, মো. সজীব, উজ্জ্বল কুমার বর্মণ, রাকিব, খালিদ, মো. গোলাম মোস্তফা, মো. সজীব, অনিক বড়ুয়া, মো. মেহেদী হাসান, এইচ এম আ. কাইয়ুম, মো. শামীম হোসেন, মো. ইমামুস সুলতান, মো. রাসেল আহমেদ, সাইফুল ইসলাম সৈকত, মো. নোমান, মো. ফাহিম হোসেন, সঞ্জয় চন্দ্র বর্মণ, মো. তুষার আর্থী, রাজু আহমেদ রাজ, মো. শাহীন, মো. সাকিব, মো. জাহিরুল, মো. মাহমুদুল, মো. নাঈম, মো. মিজান, মো. বোরহান, মো. আকিবুল, মাসুদ রানা, মো. আমির হোসেন, মো. মিলন ও মো. মামুন। 

ডিএমপি মিডিয়া বিভাগের ৭ জন হলেন—এএসআই মো. মুশফিকুর রহমান, কনস্টেবল মো. আবুল কালাম আজাদ, মো. আদনান খান, বরুণ কুমার রায়, মো. আবেদ মিয়া, মো. রাসেল আহমেদ ও মো. মনিরুজ্জামান।

পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ (ডিএমপি) কমিশনার বলেন, ‘১৯৭১ সাল থেকে বাংলাদেশ পুলিশ বাংলাদেশের জনগণের পাশে ছিলাম এবং আমরা থাকব। দেশের নানা ঘটনায় বাংলাদেশ পুলিশ দেশমাতৃকার টানে পালিয়ে যায় না।’

ঢাকা মহানগর পুলিশের অতিরিক্ত কমিশনার (প্রশাসন) এ কে এম হাফিজ আক্তার বলেন, ‘নিউমার্কেটের ঘটনায় পুলিশ সদস্যরা প্রমাণ দিয়েছেন পুলিশ সময়মতো ক্লিক করতে জানে। আমরা আমাদের পেশাদারিত্বের পরিচয় দিতে পেরেছি।’

অতিরিক্ত কমিশনার (ক্রাইম এন্ড অপারেশন) ড. খন্দকার মহিদ উদ্দিন পুলিশ সদস্যদের উদ্দেশে বলেন, ‘এই পুরস্কার ভবিষ্যতে পুলিশ সদস্যদের মধ্যে ভালো কাজের কর্মস্পৃহা ও মনোবল আরও বেশি বৃদ্ধি করবে। পুলিশ সদস্যদের অপেশাদার আচরণ থেকে নিজেদের সংযত রাখতে হবে।’

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

হাদি হত্যার বিচারের দাবিতে চট্টগ্রামে সড়ক অবরোধ, দুর্ভোগ

 নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
চট্টগ্রামে সড়ক অবরোধে দুর্ভোগে পড়েন বিভিন্ন গন্তব্যের যাত্রীরা। ছবি: আজকের পত্রিকা
চট্টগ্রামে সড়ক অবরোধে দুর্ভোগে পড়েন বিভিন্ন গন্তব্যের যাত্রীরা। ছবি: আজকের পত্রিকা

ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান বিন হাদির খুনিদের গ্রেপ্তার ও বিচারের দাবিতে চট্টগ্রামে সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করছেন সংগঠনের নেতা-কর্মীরা। আজ রোববার নগরীর প্রবেশমুখ শাহ আমানত সেতু এলাকায় বিক্ষোভ করেন তাঁরা।

এতে চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়ক ব্যাপক যানজটের সৃষ্টি হয় এবং চরম দুর্ভোগে পড়েন বিভিন্ন গন্তব্যের যাত্রীরা। তবে চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশের পক্ষ থেকে যানজট মোকাবিলায় এই সড়ক ব্যবহারকারীদের বিকল্প সড়ক ব্যবহারের পরামর্শ দেওয়া হয়।

শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত অবরোধ কর্মসূচি চলছিল। সার্বিক নিরাপত্তার জন্য অবরোধ স্থলের আশপাশে পুলিশের কঠোর নজরদারি দেখা গেছে।

চট্টগ্রামে সড়ক অবরোধে দুর্ভোগে পড়েন বিভিন্ন গন্তব্যের যাত্রীরা। ছবি: আজকের পত্রিকা
চট্টগ্রামে সড়ক অবরোধে দুর্ভোগে পড়েন বিভিন্ন গন্তব্যের যাত্রীরা। ছবি: আজকের পত্রিকা

অবরোধ কর্মসূচিতে বক্তারা বলেন, শহীদ শরিফ ওসমান হাদি হত্যার ঘটনার কয়েক সপ্তাহ পেরিয়ে গেলেও এখনো মূল আসামিদের গ্রেপ্তার করতে ব্যর্থ হয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। প্রশাসনের এই নীরবতা ও নিষ্ক্রিয়তা অত্যন্ত দুঃখজনক।

তাঁরা হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেন, যে সরকার একটি হত্যাকাণ্ডের বিচার নিশ্চিত করতে পারে না এবং আসামি গ্রেপ্তার করতে অক্ষম, সেই সরকারের পক্ষে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজন করাও সম্ভব নয়।

এদিকে অবরোধে জনদুর্ভোগের বিষয়ে নগর পুলিশের ডিসি (ট্রাফিক দক্ষিণ) মোহাম্মদ লিয়াকত আলী খান জানান, গুরুত্বপূর্ণ এই সড়কে যাতে যানবাহনের চাপ না বাড়ে, সে জন্য চালকদের বিকল্প সড়ক কালুরঘাট ও টানেল ব্যবহারের জন্য বলা হচ্ছে। যানজট এড়াতে পুলিশ সর্বাত্মক চেষ্টা করে যাচ্ছে বলেও জানান তিনি।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

তিন ‘ভারতীয় নাগরিককে’ ঠেলে পাঠাল বিএসএফ

কুড়িগ্রাম প্রতিনিধি
কুড়িগ্রামের রৌমারী উপজেলার সীমান্ত দিয়ে ঠেলে পাঠানো ব্যক্তিরা। ছবি: সংগৃহীত
কুড়িগ্রামের রৌমারী উপজেলার সীমান্ত দিয়ে ঠেলে পাঠানো ব্যক্তিরা। ছবি: সংগৃহীত

কুড়িগ্রামের রৌমারী উপজেলার সীমান্ত দিয়ে নারীসহ তিন ব্যক্তিকে বাংলাদেশে ঠেলে পাঠিয়েছে ভারতের সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ)। তাঁরা ভারতের আসাম রাজ্যের নোয়াগাঁও জেলার বাসিন্দা বলে পরিচয় দেন।

আজ রোববার (২৮ ডিসেম্বর) ভোরের দিকে উপজেলার শৌলমারী ইউনিয়নের চরবোয়ালমারী সীমান্তের ১০৫৯ নম্বর আন্তর্জাতিক মূল পিলারসংলগ্ন এলাকা দিয়ে ওই তিন ব্যক্তিকে ঠেলে পাঠানো হয়। ভারতের কুকুরমারা বিএসএফ ক্যাম্পের সদস্যরা তাঁদের ঠেলে দেন বলে অভিযোগ উঠেছে।

পুশ ইন করা তিন ব্যক্তি হলেন আসাম রাজ্যের নোয়াগাঁও জেলার সামগুরা থানার সালথা এলাকার বাসিন্দা আয়েশা বেগম (৫২), একই জেলার কলিয়াবর থানার আব্দুল জব্বার মিয়ার ছেলে রুস্তম আলী (৬৬) ও রোহা থানার সমস আলীর ছেলে ইদ্রিস আলী (৪৬)। বর্তমানে তাঁরা স্থানীয় বাসিন্দাদের জিম্মায় রয়েছেন বলে জানা গেছে।

সীমান্তের স্থানীয় বাসিন্দা কফিল উদ্দিন, আনোয়ার হোসেন ও আজাহার আলী জানান, বিএসএফ অবৈধভাবে একজন নারী ও দুজন পুরুষকে ভোররাতে বাংলাদেশের ভেতর ঠেলে দিয়েছে। তাঁরা দাঁতভাঙা ইউনিয়নের তেকানিগ্রাম-বাঘেরহাট বাজারে ঘোরাঘুরি করছিলেন। পরে স্থানীয় লোকজন তাঁদের জিজ্ঞাসা করলে তাঁরা ভারতের নাগরিক বলে নিজেদের পরিচয় দেন।

জানতে চাইলে বিজিবির গয়টাপাড়া ক্যাম্পের নায়েক সুবেদার মানিক মিয়া বলেন, ‘নারীসহ ভারতীয় তিন ব্যক্তিকে অবৈধভাবে বাংলাদেশের ভেতরে ঠেলে দেওয়া হয়েছে বলে জেনেছি। তবে তাঁরা কোথায় আছেন, তা জানা নেই।’

এ বিষয়ে জামালপুর বিজিবি ৩৫ ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল হাসানুর রহমানের মোবাইল ফোনে কল করা হলে তিনি সাড়া দেননি।

এর আগে ২৪ ডিসেম্বর নারীসহ আসামের ৯ নাগরিককে কুড়িগ্রামের নাগেশ্বরী সীমান্তপথে বাংলাদেশে ঠেলে দেয় বিএসএফ। পরে তাঁদের আটক করে ফেরত পাঠায় বিজিবি।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

বাগেরহাটে ঘের থেকে মৎস্য ব্যবসায়ীর লাশ উদ্ধার

বাগেরহাট প্রতিনিধি
প্রতীকী ছবি
প্রতীকী ছবি

বাগেরহাটে মাছের ঘের থেকে মিলন শেখ (৩৫) নামের এক মৎস্য ব্যবসায়ীর লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। আজ রোববার (২৮ ডিসেম্বর) দুপুরে সদর উপজেলার গোটাপাড়া ইউনিয়নের পারনওয়াপাড়া গ্রামে নিজের ঘের থেকে তাঁর লাশ উদ্ধার করে পুলিশ।

লাশ ময়নাতদন্তের জন্য বাগেরহাট ২৫০ শয্যা জেলা হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে।

মিলন শেখ বাগেরহাট সদর উপজেলার দেপাড়া গ্রামের মৃত ছায়েদ আলী শেখের ছেলে।

পরিবারের বরাত দিয়ে পুলিশ জানায়, গতকাল শনিবার রাত ৯টার দিকে বাড়ি থেকে প্রতিদিনের মতো পারনওয়াপাড়া এলাকায় নিজের মাছের ঘের পাহারা দেওয়ার জন্য যান মিলন। সকাল ১০টার পরেও বাড়িতে না ফেরায় লোকজন খোঁজাখুঁজি শুরু করেন। একপর্যায়ে নিজ ঘেরের পানিতে তাঁর লাশ পাওয়া যায়।

বাগেরহাট সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মাসুম খান বলেন, খবর পেয়ে লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে পাঠানো হয়েছে। ময়নাতদন্তের রিপোর্ট পেলে মৃত্যুর সঠিক কারণ জানা যাবে। সেই সঙ্গে তাঁর পরিবারের সদস্য ও সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়েছে। ঘটনার মূল রহস্য উদ্‌ঘাটনে পুলিশ কাজ শুরু করেছে।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

২৪৬৭ জন পরিচ্ছন্নতাকর্মীকে স্বাস্থ্যবিমার আওতায় আনল ডিএনসিসি

আজকের পত্রিকা ডেস্ক­
আপডেট : ২৮ ডিসেম্বর ২০২৫, ১৭: ৪১
পরিচ্ছন্নতা কর্মীদের হাতে স্বাস্থ্যবীমার কার্ড তুলে দেওয়া হয়। ছবি: বিজ্ঞপ্তি
পরিচ্ছন্নতা কর্মীদের হাতে স্বাস্থ্যবীমার কার্ড তুলে দেওয়া হয়। ছবি: বিজ্ঞপ্তি

ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন (ডিএনসিসি) প্রথমবারের মতো পরিচ্ছন্নতাকর্মীদের জন্য স্বাস্থ্যবিমা সুবিধা চালু করেছে। প্রাথমিক পর্যায়ে ২ হাজার ৪৬৭ জন পরিচ্ছন্নতাকর্মীকে এই স্বাস্থ্যবিমার আওতায় আনা হয়েছে।

আজ রোববার (২৮ ডিসেম্বর) গুলশানের নগর ভবনে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে স্বাস্থ্যবিমা কর্মসূচির আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন ডিএনসিসির প্রশাসক মোহাম্মদ এজাজ। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন ডিএনসিসির প্রধান বর্জ্য ব্যবস্থাপনা কর্মকর্তা কমডোর এ বি এম শামসুল আলম।

প্রধান অতিথির বক্তব্যে মোহাম্মদ এজাজ বলেন, ‘পরিচ্ছন্নতাকর্মীরা ঝুঁকিপূর্ণ পরিবেশে কাজ করেন। তাঁদের সামাজিক ও স্বাস্থ্য সুরক্ষা নিশ্চিত করা আমাদের দায়িত্ব।’ সরকারি-বেসরকারি সব প্রতিষ্ঠানে এ ধরনের স্বাস্থ্যবিমা থাকা উচিত বলে তিনি মন্তব্য করেন।

মোহাম্মদ এজাজ জানান, নিয়মিত কর্মীদের পাশাপাশি আউটসোর্সিংয়ের প্রায় ৫ হাজার কর্মী ও মশকনিধন কর্মীদেরও পর্যায়ক্রমে স্বাস্থ্যবিমার আওতায় আনা হবে।

সভাপতির বক্তব্যে কমডোর এ বি এম শামসুল আলম বলেন, গত এক বছরে ডিএনসিসির অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ মাইলস্টোন উদ্যোগ হচ্ছে এই স্বাস্থ্যবিমা কার্যক্রম, যা প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর সামাজিক সুরক্ষা নিশ্চিত করবে।

স্বাস্থ্যবিমার আওতায় উপকারভোগীরা রাজধানীর ৪০০টির বেশি বেসরকারি ক্লিনিকে ৫০ শতাংশ ছাড়ে চিকিৎসা নিতে পারবেন। এ ছাড়া অসুস্থতা ও দুর্ঘটনাজনিত ঝুঁকিতে বিশেষ স্বাস্থ্য সুরক্ষা সুবিধা পাবেন। কোনো কর্মী মৃত্যুবরণ করলে পরিবারকে এককালীন ৩০ হাজার টাকা সহায়তা দেওয়া হবে।

বার্ষিক বিমা প্রিমিয়াম নির্ধারণ করা হয়েছে মাত্র ২০০ টাকা। এর মধ্যে ১ হাজার কর্মীর প্রিমিয়াম বহন করছে সাজেদা ফাউন্ডেশন ও রেকিট বাংলাদেশ (হারপিক) এবং অন্য ১ হাজার ৪৬৭ জনের ব্যয় দিচ্ছে ডিএনসিসি। চার্টার্ড লাইফ ইনস্যুরেন্সের সহযোগিতায় এই বিমা সুবিধা দেওয়া হচ্ছে।

অনুষ্ঠান শেষে উপকারভোগী পরিচ্ছন্নতাকর্মীদের হাতে স্বাস্থ্যবিমা কার্ড তুলে দেওয়া হয়। অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন ডিএনসিসির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মুহাম্মদ আসাদুজ্জামান; প্রধান প্রকৌশলী ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. মঈন উদ্দিন; প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল ইমরুল কায়েস চৌধুরী; উপপ্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা, সাজেদা ফাউন্ডেশন, মোহাম্মদ ফজলুল হক ও হেড অব মার্কেটিং, রেকিট বাংলাদেশ, সাবরিন মারুফ তিন্নি।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত