Ajker Patrika

নাশকতার মামলা: বিএনপির ৩১ নেতা-কর্মীসহ ৩৬ জনের কারাদণ্ড

নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আপডেট : ২০ ডিসেম্বর ২০২৩, ২০: ৫৮
নাশকতার মামলা: বিএনপির ৩১ নেতা-কর্মীসহ ৩৬ জনের কারাদণ্ড

নাশকতার চার মামলার রায়ে বিএনপির ৩১ নেতা-কর্মীসহ ৩৬ জনকে কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। খালাস দেওয়া হয়েছে ৩৭ জনকে। আজ বুধবার ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের ভিন্ন ভিন্ন বিচারক এই রায় দেন।

সাজাপ্রাপ্ত আসামিদের মধ্যে বেশির ভাগ পলাতক। তাঁরা গ্রেপ্তার বা আদালতে আত্মসমর্পণ করার পর সাজা কার্যকর হবে বলে রায়ে উল্লেখ করা হয়েছে। একই সঙ্গে পলাতকদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হয়েছে।

পল্টন থানার মামলায় ১৯ জনের কারাদণ্ড:
রাজধানীর পল্টন থানায় দায়ের করা নাশকতার এক মামলায় যুবদলের সাবেক সভাপতি সাইফুল ইসলাম নীরব ওরফে সাইফুল আলম নীরবসহ ১৯ জনকে দুই বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মইনুল ইসলাম এই রায় দেন। সাজাপ্রাপ্ত অন্য আসামিরা হলেন বিএনপি ঢাকা মহানগর দক্ষিণের সদস্যসচিব রফিকুল আলম মজনু, বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব হাবিব-উন-নবী খান সোহেল, হাবিবুর রশিদ হাবিব, আরিফুল হক আরিফ, খন্দকার এনামুল হক এনাম, মশিউর রহমান বিপ্লব, মো. রেফাত উল্লাহ, আব্দুস সালাম, আলমগীর কবীর  সাইদুর রহমান খোকন, কামাল হোসেন সুমন, আব্দুল্লাহ আল মামুন, সোবহান মিয়া, রাজীব আহসান, আবুল কালাম আজাদ, মো আলমগীর হোসেন ও  আব্দুস সালাম (পিতা কফিল উদ্দিন)।

আসামিদের মধ্যে সাইফুল ইসলাম নীরবকে কারাগার থেকে আদালতে হাজির করা হয়। মজনুকে কারাগার থেকে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে আদালতে হাজির দেখানো হয়। এই দুজনকে আদালত সাজা পরোয়ানা ইস্যু করেছেন।

ঘটনার বিবরণে জানা যায়, ২০১৮ সালের ১ ফেব্রুয়ারি বিএনপি ও তার অঙ্গসংগঠনের নেতা-কর্মীরা অবৈধ সমাবেশ করে পুলিশের ওপর হামলা করে এবং পুলিশের কর্তব্য কাজে বাধা সৃষ্টি করে।

এ ঘটনায় পল্টন থানা পুলিশ ১৭ বিএনপি নেতা-কর্মী ও অজ্ঞাতনামাদের আসামি করে মামলা করার পর তদন্ত শেষে আদালত ৪৪ জনকে আসামি করে অভিযোগপত্র দাখিল করে।

মামলা চলাকালে আসামি শফিউল বারী বাবু মৃত্যুবরণ করায় তাঁকে মামলা থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়। বাকি ২৪ জন আসামির বিরুদ্ধে অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় তাঁদের মামলা থেকে খালাস দেন আদালত।

আসামি পক্ষের আইনজীবী মহিউদ্দিন চৌধুরী আজকের পত্রিকাকে রায়ের বিষয়টি নিশ্চিত করেন।

বাড্ডা থানার মামলায় ১২ জনের কারাদণ্ড:
২০১৮ সালে বাড্ডা থানায় দায়ের করা নাশকতার মামলায় বিএনপির ১২ নেতা-কর্মীকে দুই বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আতাউল্লাহ এই রায় দেন। আসামিদের মধ্যে আব্দুল কাইয়ুম, সাদেক হোসেন ও আবুল আতিক উল্লেখযোগ্য। ২০১৮ সালের ডিসেম্বরে নাশকতার অভিযোগে বিএনপি নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে মামলা হয়।

মিরপুর থানার নাশকতার মামলায় পাঁচজনের কারাদণ্ড:
মিরপুর থানায় দায়ের করা একটি নাশকতার মামলায় পাঁচজনকে আড়াই বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মদ জসিম এই রায় দেন। দণ্ডপ্রাপ্ত আসামিরা হলেন আব্দুর রহমান সুমন, মো. সামদানী আলী, রাশেদ ইমাম, সম্রাট ও শামীম পারভেজ। পাঁচ আসামি পলাতক থাকায় তাঁদের বিরুদ্ধে আদালত গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছেন। 

ঘটনার বিবরণে জানা যায়, ২০২১ সালের মার্চে মিরপুর এলাকায় নাশকতামূলক কর্মকাণ্ডের অভিযোগে আসামিদের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করা হয়। এই মামলায় তদন্ত শেষে সাতজনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দাখিল করা হয়। আদালত রায়ে দুজনকে খালাস দিয়েছেন।

নিউমার্কেটের মামলায় ১১ জন খালাস:
নিউমার্কেট থানায় ২০১৩ সালে দায়ের করা এক মামলায় ১১ বিএনপি নেতা-কর্মীকে বেকসুর খালাস দেওয়া হয়েছে। মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মইনুল ইসলাম এই রায় দেন। রায়ে বলা হয়, ঘটনার সত্যতা প্রমাণিত হলেও আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ সন্দেহাতীতভাবে রাষ্ট্রপক্ষ প্রমাণ করতে ব্যর্থ হয়েছে।

২০১৩ সালে ২ ফেব্রুয়ারি নিউমার্কেট এলাকায় নাশকতামূলক কর্মকাণ্ডের অভিযোগে মামলা দায়ের করে পুলিশ। তদন্ত শেষে ১১ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দাখিল করা হয়।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

সিলেটে জুয়া খেলা অবস্থায় আটক ৭

সিলেট প্রতিনিধি
প্রতীকী ছবি
প্রতীকী ছবি

সিলেটে জুয়া খেলা অবস্থায় ৭ জনকে আটক করেছে পুলিশ। বৃহস্পতিবার (২৫ ডিসেম্বর) এক বিজ্ঞপ্তিতে বিষয়টি জানিয়েছেন সিলেট মহানগর পুলিশের অতিরিক্ত কমিশনার (মিডিয়া) মোহাম্মদ সাইফুল ইসলাম।

পুলিশ জানায়, বুধবার বিকেলে সিলেটের কোতোয়ালি মডেল থানাধীন কানিশাইল ১ নম্বর রোডের মারুফ টি স্টল নামক দোকানে অভিযান পরিচালনা করে তির শিলং-জাতীয় জুয়া খেলা অবস্থায় তাঁদের আটক করা হয়।

আটক ব্যক্তিরা হলেন সিলেটের কোতোয়ালি মডেল থানাধীন কানিশাইলের সজীব মিয়ার কলোনির রমিজ আলীর ছেলে তাহের মিয়া (৩০), উসমান মিয়ার ছেলে শামীম (২০), ইমন মিয়ার কলোনির মো. আব্দুল করিম তালুকদারের ছেলে মো. স্বপন মিয়া (৫৫), রঙ্গ মিয়ার ছেলে জসিম (৪৫), জামাল উদ্দিনের ছেলে আল আমিন (২৭), আব্দুর রশিদের ছেলে মো. বাদল (৩৮) এবং আবুল কালামের ছেলে সুজাত মিয়া (৩৫)।

মোহাম্মদ সাইফুল ইসলাম জানান, তাঁদের আদালতে সোপর্দ করা হয়েছে।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

খুলনায় মা হত্যায় ছেলে গ্রেপ্তার

খুলনা প্রতিনিধি
মো. রিয়াদ খান।  ছবি: সংগৃহীত
মো. রিয়াদ খান। ছবি: সংগৃহীত

খুলনায় শিউলী বেগম হত্যা মামলায় ছেলে মো. রিয়াদ খানকে (২২) গ্রেপ্তার করেছে র‌্যাব। বৃহস্পতিবার (২৫ ডিসেম্বর) বিকেল পৌনে ৪টার দিকে তাঁকে খুলনা র‌্যাব-৬ এবং ৭-এর যৌথ অভিযানে ফেনী জেলার সদর থানা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়।

গ্রেপ্তার রিয়াদ শিউলী বেগমের একমাত্র ছেলে। এ সময় তাঁর কাছ থেকে ২ লাখ ৫ হাজার ৮০ টাকা, দুটি আইফোন, একটি স্মার্টফোন ও একটি এয়ারপড জব্দ করা হয়।

র‌্যাবের পাঠানো বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে জানা গেছে, নিহত শিউলি বেগম সৌদি আরবপ্রবাসী ছিলেন। গত ২৭ অক্টোবর দুই মাসের ছুটিতে বাংলাদেশে আসেন। পরে নগরীর ট্যাংক রোডের বাসিন্দা রবিউল ইসলামের বাড়ির নিচতলায় ছেলে রিয়াদ খান এবং দ্বিতীয় স্বামী সাগরকে নিয়ে বসবাস শুরু করেন।

দেশে আসার ১০-১২ দিন পরে উত্তরা ব্যাংক খুলনা শাখা থেকে পৌনে ৭ লাখ টাকা উত্তোলন করে আলমারিতে রেখে দেন।

৯ ডিসেম্বর রাতে শিউলী বেগমের বড় মেয়ে রুবিনা আক্তার এবং তাঁর স্বামী রাজিব রাতের খাবার খেয়ে বাড়িতে চলে যান। ১০ ডিসেম্বর সকাল থেকে শিউলী বেগমকে ফোনে না পেয়ে রুবিনা আক্তারকে খোঁজ নিতে বলেন তাঁর স্বামী।

কিন্তু খোঁজ নিয়ে তাঁর সন্ধান না পেয়ে ওই দিন রাতে স্থানীয়দের সহায়তায় তালা ভেঙে ঘর থেকে শিউলী বেগমের মরদেহ উদ্ধার করা হয়।

পরে তাঁর ঘর থেকে পৌনে ৭ লাখ টাকা উধাও হয়ে যায়। শিউলী বেগম হত্যার পর থেকে একমাত্র ছেলে রিয়াদ খানেরও কোনো সন্ধান পাওয়া যায়নি।

এ ঘটনায় নিহতের ভাই রায়হান গাজী বাদী হয়ে শিউলী বেগমের ছেলে রিয়াদ খানকে আসামি করে মামলা করেন। উন্নত প্রযুক্তির সহায়তায় র‌্যাব খুলনা-৬ ও ৭-এর একটি দল তাঁকে ফেনী সদর থেকে গ্রেপ্তার করে।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

নরসিংদীতে তিন চোখ ও দুই মুখের বাছুরের জন্ম, এলাকায় চাঞ্চল্য

নরসিংদী প্রতিনিধি
পুবেরগাঁও গ্রামের একটি খামারে বাছুরটির জন্ম। ছবি: আজকের পত্রিকা
পুবেরগাঁও গ্রামের একটি খামারে বাছুরটির জন্ম। ছবি: আজকের পত্রিকা

নরসিংদীতে অদ্ভুত আকৃতির বাছুরের জন্ম হয়েছে। বাছুরটির রয়েছে দুটি মুখ, দুটি জিহ্বা, দুটি কান ও তিনটি চোখ। এর মধ্যে একটি চোখ বাছুরের কপালের মাঝখানে। এ ঘটনায় এলাকায় চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে।

২৩ ডিসেম্বর রাতে শিবপুর উপজেলার চক্রধা ইউনিয়নের পুবেরগাঁও গ্রামে স্থানীয় ইউপি সদস্য কাশেম খানের খামারে বাছুরটির জন্ম।

খামারমালিক কাশেম খান বলেন, বাছুরটি জন্মের পর থেকেই অসুস্থ। স্বাভাবিকভাবে দুধ পান করতে না পারায় ফিডারের মাধ্যমে দুধ খাওয়াতে হচ্ছে।

তিনি জানান, তাঁর খামারের একটি গাভি বাছুরটির জন্ম দিয়েছে। তিনি বলেন, এর আগেও গাভিটির বাছুর হয়েছে। কিন্তু এবারের মতো এমন অদ্ভুদ বাছুর আগে কখনো হয়নি।

ঘটনাটি জানাজানির পর থেকেই বাছুরটিকে একনজর দেখতে আশপাশের কৌতূহলী মানুষ খামারে আসছেন।

স্থানীয় বাসিন্দা আবদুল জলিল বলেন, ‘আমরা ছোটবেলা থেকে গরু-ছাগল দেখছি। কিন্তু তিন চোখ আর দুই মুখের বাছুর এই প্রথম দেখলাম। খবর পেয়ে দূর থেকে এসেছি।’

আরেক স্থানীয় নারী জরিনা বেগম বলেন, ‘বাছুরটা দেখতে অদ্ভুত লাগলেও মায়া হচ্ছে। বাছুরটির স্বাস্থ্য নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন স্থানীয়রা। অনেকেই দ্রুত প্রাণিসম্পদ বিভাগের চিকিৎসকের পরামর্শ ও চিকিৎসা নিশ্চিত করার পরামর্শ দিচ্ছেন।’

এর আগে এ ধরনের বাছুর জন্মের বিষয়ে প্রাণী বিশেষজ্ঞরা বলেছেন, সাধারণত জেনেটিকস ডিফেক্টের কারণে গাভির এমন ত্রুটিপূর্ণ বাচ্চার জন্ম হয়।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

গাজীপুরে ট্রেনে কাটা পড়ে নানি-নাতনিসহ নিহত ৩

গাজীপুর প্রতিনিধি
প্রতীকী ছবি
প্রতীকী ছবি

গাজীপুরের কালীগঞ্জে রেললাইন দিয়ে হাঁটার সময় ট্রেনে কাটা পড়ে নানি-নাতনিসহ তিন নারী নিহত হয়েছেন। বৃহস্পতিবার (২৫ ডিসেম্বর) বিকেলে টঙ্গী-ভৈরব রেলপথের আড়িখোলা রেলস্টেশনসংলগ্ন টেকপাড়া এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।

নিহত নারীরা হলেন কালীগঞ্জ পৌরসভার দেওয়ালেরটেক গ্রামের মোবারক হোসেনের স্ত্রী সাদিয়া বেগম (২৪), একই এলাকার বাবু মিয়ার মেয়ে অনাদি আক্তার (১৩) এবং নরসিংদীর শিবপুর উপজেলার মরজাল এলাকার বাসিন্দা কমলা বেগম (৫৫)। নিহত কমলা বেগম ও অনাদি আক্তার সম্পর্কে নানি-নাতনি এবং সাদিয়া বেগম তাঁদের প্রতিবেশী ছিলেন।

স্থানীয়রা ও পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে আড়িখোলা রেলব্রিজ এলাকায় রেললাইনের ওপর দিয়ে তিনজন হেঁটে যাচ্ছিলেন। এ সময় ঢাকা থেকে ছেড়ে আসা নোয়াখালীগামী ‘উপকূল এক্সপ্রেস’ ট্রেনটি চলে আসে। এ সময় তাঁরা রেলব্রিজের ওপর থাকায় সেখান থেকে দ্রুত সরে যাওয়ার সুযোগ পাননি। পরে ট্রেনটি তাঁদের ওপর দিয়ে চলে যায়। এতে ট্রেনে কাটা পড়ে ঘটনাস্থলেই কমলা বেগম ও সাদিয়া বেগমের মৃত্যু হয়। গুরুতর আহত অবস্থায় অনাদি আক্তারকে উদ্ধার করে কালীগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।

কালীগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের জরুরি বিভাগের চিকিৎসক জিয়াউর রহমান জানান, অনাদি আক্তারকে মৃত অবস্থায় হাসপাতালে আনা হয়েছিল।

ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে কালীগঞ্জ থানার উপপরিদর্শক (এসআই) ওবায়দুল হক জানান, এটি রেলওয়ের আওতাধীন দুর্ঘটনা হওয়ায় রেলওয়ে পুলিশের সঙ্গে সমন্বয় করে লাশগুলো উদ্ধার করা হয়েছে।

রেলওয়ে নরসিংদী পুলিশ ফাঁড়ির উপপরিদর্শক (এসআই) দিলীপ চন্দ্র সরকার বলেন, ‘খবর পেয়ে আমরা ঘটনাস্থলে গিয়ে লাশের সুরতহাল সম্পন্ন করেছি। নিহত নারীদের পরিচয় নিশ্চিত হওয়া গেছে। পরিবারের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে এবং ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের অনুমতি নিয়ে বিনা ময়নাতদন্তে লাশগুলো স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।’

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত