আজকের পত্রিকা ডেস্ক

রাজধানীর কারওয়ান বাজারে দৈনিক প্রথম আলো কার্যালয়ের সামনে অবস্থান নিয়ে বিক্ষোভকারীদের ধাওয়া দিয়ে ছত্রভঙ্গ করে দিয়েছেন আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা।
আজ রোববার সন্ধ্যায় বিক্ষোভকারীদের সরিয়ে দিতে পুলিশ টিয়ারশেল, সাউন্ড গ্রেনেড ও রাবার বুলেট ব্যবহার করেছে। এতে কয়েকজন বিক্ষোভকারী আহত হয়েছেন। একজনকে পুলিশ গ্রেপ্তার করেছে। এ সময় পুলিশের সঙ্গে বিপুল সংখ্যক সেনা সদস্যদের উপস্থিত থাকতে দেখা গেছে।
আজ দুপুর থেকে দৈনিক প্রথম আলো পত্রিকার প্রধান কার্যালয়ের সামনে ‘বাংলাদেশের জনগণ’ ব্যানারে গরু জবাই করার কর্মসূচি ও বিক্ষোভ সমাবেশ পালিত হয়।
সমাবেশে তারা অভিযোগ করেন, ভারতীয় আগ্রাসন প্রতিরোধে প্রথম আলো ও ডেইলি স্টারের তওবা করানোর জন্য এ জিয়াফতের (ভোজসভা) আয়োজন করা হয়েছে। দুপুরে তারা কালো রঙয়ের একটি গরু জবাই করে। পাশেই রান্নার ব্যবস্থা করে।
বিক্ষোভকারীরা জানান, প্রথম আলো ও ডেইলি স্টার ভারতীয় আগ্রাসনে সহায়তা করছে। ফলে তাদের তওবা করার জন্য এ জিয়াফত কর্মসূচি। এখানেই রান্না করে সবাইকে খাওয়ানো হবে। সন্ধ্যা পর্যন্ত তাদের এই কর্মসূচি চলে। এরপর পুলিশ তাদের চলে যেতে বললে, তারা যেতে আপত্তি জানায়। একপর্যায়ে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী তাদের উঠিয়ে দেয়।
ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (ক্রাইম অ্যান্ড অপারেশনস) মো. ইসরাইল হাওলাদার বলেন, ‘সন্ধ্যার পর প্রথম আলো অফিসের সামনে একটি ঝামেলা হয়েছিল। তবে পুলিশ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে এনেছে।’
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, বিক্ষোভকারীরাও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর ওপর ইটপাটকেল ছুঁড়েছে। পুলিশের ছোড়া সাইন্ড গ্রেনেড ও টিয়ারসেলের ধোয়ায় ওই এলাকায় ভীতিকর পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়। প্রথম আলোর একজন সংবাদকর্মী জানান, বাইরে বিক্ষোভকারীদের সঙ্গে ধাওয়া-পাল্টা-ধাওয়া চললেও প্রথম আলোর কর্মীরা সবাই ভেতরে অবস্থান করেন।
প্রসঙ্গত, গত বৃহস্পতি ও শুক্রবার প্রথম আলো-ডেইলি স্টারের সামনে বিক্ষোভ কর্মসূচি পালন করে একদল বিক্ষোভকারী। বাংলাদেশের জনগণের ব্যানারে বিক্ষোভকারীরা ডেইলি স্টারের সামনে জুমার নামাজও আদায় করে। কর্মসূচিতে অংশগ্রহণকারী বিভিন্ন ইসলামিক ইনস্টিটিউটের শিক্ষক ও শিক্ষার্থীর দাবি, ভারতীয় আগ্রাসনের প্রতিবাদে তারা এই কর্মসূচি পালন করছেন।
ডেইলি স্টার ও প্রথম আলো পত্রিকা দুটি দেশে ভারতীয় আগ্রাসনে সহায়তা ও শাহবাগী বয়ান তৈরিতে প্রত্যক্ষ ভূমিকা রাখছে বলে বিক্ষোভকারীরা দাবি করেন।

রাজধানীর কারওয়ান বাজারে দৈনিক প্রথম আলো কার্যালয়ের সামনে অবস্থান নিয়ে বিক্ষোভকারীদের ধাওয়া দিয়ে ছত্রভঙ্গ করে দিয়েছেন আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা।
আজ রোববার সন্ধ্যায় বিক্ষোভকারীদের সরিয়ে দিতে পুলিশ টিয়ারশেল, সাউন্ড গ্রেনেড ও রাবার বুলেট ব্যবহার করেছে। এতে কয়েকজন বিক্ষোভকারী আহত হয়েছেন। একজনকে পুলিশ গ্রেপ্তার করেছে। এ সময় পুলিশের সঙ্গে বিপুল সংখ্যক সেনা সদস্যদের উপস্থিত থাকতে দেখা গেছে।
আজ দুপুর থেকে দৈনিক প্রথম আলো পত্রিকার প্রধান কার্যালয়ের সামনে ‘বাংলাদেশের জনগণ’ ব্যানারে গরু জবাই করার কর্মসূচি ও বিক্ষোভ সমাবেশ পালিত হয়।
সমাবেশে তারা অভিযোগ করেন, ভারতীয় আগ্রাসন প্রতিরোধে প্রথম আলো ও ডেইলি স্টারের তওবা করানোর জন্য এ জিয়াফতের (ভোজসভা) আয়োজন করা হয়েছে। দুপুরে তারা কালো রঙয়ের একটি গরু জবাই করে। পাশেই রান্নার ব্যবস্থা করে।
বিক্ষোভকারীরা জানান, প্রথম আলো ও ডেইলি স্টার ভারতীয় আগ্রাসনে সহায়তা করছে। ফলে তাদের তওবা করার জন্য এ জিয়াফত কর্মসূচি। এখানেই রান্না করে সবাইকে খাওয়ানো হবে। সন্ধ্যা পর্যন্ত তাদের এই কর্মসূচি চলে। এরপর পুলিশ তাদের চলে যেতে বললে, তারা যেতে আপত্তি জানায়। একপর্যায়ে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী তাদের উঠিয়ে দেয়।
ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (ক্রাইম অ্যান্ড অপারেশনস) মো. ইসরাইল হাওলাদার বলেন, ‘সন্ধ্যার পর প্রথম আলো অফিসের সামনে একটি ঝামেলা হয়েছিল। তবে পুলিশ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে এনেছে।’
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, বিক্ষোভকারীরাও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর ওপর ইটপাটকেল ছুঁড়েছে। পুলিশের ছোড়া সাইন্ড গ্রেনেড ও টিয়ারসেলের ধোয়ায় ওই এলাকায় ভীতিকর পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়। প্রথম আলোর একজন সংবাদকর্মী জানান, বাইরে বিক্ষোভকারীদের সঙ্গে ধাওয়া-পাল্টা-ধাওয়া চললেও প্রথম আলোর কর্মীরা সবাই ভেতরে অবস্থান করেন।
প্রসঙ্গত, গত বৃহস্পতি ও শুক্রবার প্রথম আলো-ডেইলি স্টারের সামনে বিক্ষোভ কর্মসূচি পালন করে একদল বিক্ষোভকারী। বাংলাদেশের জনগণের ব্যানারে বিক্ষোভকারীরা ডেইলি স্টারের সামনে জুমার নামাজও আদায় করে। কর্মসূচিতে অংশগ্রহণকারী বিভিন্ন ইসলামিক ইনস্টিটিউটের শিক্ষক ও শিক্ষার্থীর দাবি, ভারতীয় আগ্রাসনের প্রতিবাদে তারা এই কর্মসূচি পালন করছেন।
ডেইলি স্টার ও প্রথম আলো পত্রিকা দুটি দেশে ভারতীয় আগ্রাসনে সহায়তা ও শাহবাগী বয়ান তৈরিতে প্রত্যক্ষ ভূমিকা রাখছে বলে বিক্ষোভকারীরা দাবি করেন।

রাষ্ট্রীয় শোক এবং পুলিশের নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করে রাজধানীতে আতশবাজি ফোটানো ও ফানুস উড়িয়ে খ্রিষ্টীয় নববর্ষ উদ্যাপন করেছে নগরবাসী। খ্রিষ্টীয় নববর্ষ ২০২৬-এর প্রথম প্রহরে নগরজুড়ে বাসাবাড়ির ছাদে ছাদে আতশবাজি ফোটানো ও ফানুস ওড়ানোর দৃশ্য দেখা যায়। এ সময় চারপাশে বিকট শব্দ শোনা যায়।
১৬ মিনিট আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে নির্বাচন কমিশনে জমা দেওয়া হলফনামা অনুযায়ী গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি ও ডাকসুর সাবেক ভিপি নুরুল হক নুরের মোট সম্পদের পরিমাণ ৮৯ লাখ ৮২ হাজার ৮৪১ টাকা। তাঁর স্ত্রী মারিয়া আক্তারের সম্পদের পরিমাণ ২ লাখ ৬৬ হাজার ৮১৮ টাকা। তাঁদের কোনো স্বর্ণালংকার নেই।
১ ঘণ্টা আগে
সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে এসে মারা যাওয়া মো. নিরব হোসেন (৫৬) দৈনিক জনকণ্ঠের সাবেক প্রশাসনিক কর্মকর্তা। তাঁর বাড়ি পটুয়াখালীর বাউফল উপজেলার নাজিরপুর ইউনিয়নের বড় ডালিমা গ্রামে। রাজধানীর বড় মগবাজারে তিনি পরিবারসহ বসবাস করতেন।
২ ঘণ্টা আগে
ভিডিওতে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তির (ঠিকাদার প্রতিনিধি) সঙ্গে কথা বলার আগে কাজের বিলের ফাইল স্বাক্ষর করার সময় ৪৫ হাজার টাকা নেওয়ার বিষয়টিও উঠে আসে। এ ছাড়া নতুন করে আরও পাঁচ হাজার টাকা না দেওয়ায় গড়িমসি করতে থাকেন ওই প্রকৌশলী। একপর্যায়ে তাঁকে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তির কাছ থেকে টাকা নিয়ে পকেটে রাখতে দেখা যায়।
৩ ঘণ্টা আগে