শরীয়তপুর প্রতিনিধি

সংঘর্ষ আর ধাওয়া পাল্টা ধাওয়ার মধ্য দিয়ে শুরু হয় শরীয়তপুর সদর উপজেলার ৯ ইউনিয়নের নির্বাচন। সকাল ৬টার সময় তুলাশার ইউনিয়নের ৮ নম্বর ওয়ার্ড কেন্দ্রের পার্শ্ববর্তী গ্রামে হামলা চালিয়ে অন্তত ৮টি বসত বাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ উঠে নৌকা সমর্থকদের বিরুদ্ধে। হামলার ঘটনায় স্বতন্ত্র প্রার্থীর ১২ সমর্থক আহত হয়েছে। এ ছাড়া সদর উপজেলার ডোমসার, আঙ্গারিয়া, রুদ্রকর ও পালং ইউনিয়নেও নির্বাচনকে কেন্দ্র করে বিক্ষিপ্ত সংঘর্ষ ও হামলার ঘটনা ঘটেছে। এসব হামলার ঘটনায় আরও অন্তত ১৮ কর্মী সমর্থকসহ মোট ৩০ জন আহত হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার দ্বিতীয় দফার নির্বাচনে সদর উপজেলার মোট ১০টি ইউপিতে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা থাকলেও প্রার্থিতা প্রত্যাহারে অনিয়মের অভিযোগে চিতলিয়া ইউপি নির্বাচন বাতিল ঘোষণা করে নির্বাচন কমিশন।
তুলাশার ইউনিয়নের ৮ নম্বর ওয়ার্ড কেন্দ্রের পার্শ্ববর্তী গ্রামে হামলার ঘটনায় অন্তত ৮টি বসত বাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ উঠে নৌকা সমর্থকদের বিরুদ্ধে। এ হামলার ঘটনায় স্বতন্ত্র প্রার্থীর ১২ সমর্থক আহত হয়েছে বলে জানা গেছে। স্বতন্ত্র প্রার্থীর সমর্থকদের অভিযোগ, আওয়ামী লীগ প্রার্থী জালাম হোসেইনের সমর্থকেরা এ হামলা চালিয়েছে।
একই ইউনিয়নের ৮ নম্বর ওয়ার্ডে প্রকাশ্যে নৌকা প্রতীকে সিল মারার ভিডিও ধারণ করায় বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেল ডিবিসি নিউজের স্থানীয় সাংবাদিক বিএম ইশ্রাফিলে ওপর হামলা করে নৌকার সমর্থকেরা। হামলায় গুরুতর আহত ইশ্রাফিলকে উদ্ধার করতে গিয়ে হামলাকারীদের লাঠির আঘাতে আহত হন বেসরকারি টেলিভিশন দীপ্ত টেলিভিশনের স্থানীয় সাংবাদিক রাজিব হোসেন। আহত সাংবাদিকদের উদ্ধার করে শরীয়তপুর সদর হাসপাতালে ভর্তি করে উপস্থিত সংবাদকর্মীরা।
উপজেলার ৯ ইউনিয়নের মধ্যে বিনোদপুর ও চন্দ্রপুরে একক প্রার্থী থাকায় চেয়ারম্যান পদে এই দুই ইউনিয়নে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হচ্ছে না। তবে এই দুই ইউনিয়ন পরিষদে সাধারণ সদস্য ও সংরক্ষিত নারী সদস্য পদে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হচ্ছে।
সকাল থেকেই প্রতিটি নির্বাচনী কেন্দ্রেই ভোটারদের উপস্থিতি অনেক ছিল। তবে বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে আঙ্গারিয়া, তুলাসার, ডেমসার ইউনিয়নে বিক্ষিপ্ত কিছু সংঘর্ষের ঘটনায় ভোটারদের মধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। এরপর থেকে প্রতিটি কেন্দ্রেই ভোটারের উপস্থিতি কমতে থাকে। এ ছাড়া ভোট কেন্দ্রে আসার প্রতিটি সড়কেই ক্ষমতাসীনদের প্রার্থীদের সরব উপস্থিতিতে সাধারণ ভোটারদের মধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়ে পরে। অনেক সাধারণ ভোটার ভোট দিতে বের হননি। অনেকে আবার ভোট কেন্দ্রে গিয়ে নিজের ভোট অন্য কেউ দিয়ে গেছে বলেও অভিযোগ করেছেন।
আঙ্গারিয়া ইউনিয়নের ৪ নম্বর ওয়ার্ডের ভোটার মাকসুদা অভিযোগ করে বলেন, ভোট কেন্দ্রে ভোট দিতে এসে দেখেন তার ভোট দেওয়া হয়ে গেছে। বিষয়টি প্রিসাইডিং অফিসারকে জানিয়েও কোন সমাধান পাননি বলে অভিযোগ করেন তিনি।
তুলাসার ইউনিয়নের ৮ নম্বর ওয়ার্ডের সদস্য পদের প্রার্থী মোশারফ দেওয়ান বলেন, ভোর সকালে নৌকা প্রার্থী জামাল হোসেনের সমর্থকেরা অর্ধ শতাধিক ককটেলের বিস্ফোরণ ঘটিয়ে আমাদের বাড়িতে হামলা চালায়। আমার, পরিবারের সদস্য ও আশপাশে থাকা আমার সমর্থকদের ৮টি বাড়িতে হামলা করে ভাঙচুর চালানো হয়েছে। এ সময় বাড়িতে থাকা সকলের সব মূল্যবান মালামাল ও নগদ টাকা লুট করে নিয়ে যায় হামলাকারীরা। এ সময় একটি মোটরসাইকেল ভাঙচুর করে হামলাকারীরা।
তুলাশার ইউনিয়নের স্বতন্ত্র প্রার্থী জাহিদ ফকির অভিযোগ করে বলেন, ‘আমার কর্মী ও সমর্থকদের বাড়ি থেকে বের হতে দেওয়া হয়নি। যে বাইরে বের হতে চেয়েছে তাকেই মারধর করা হয়েছে। নির্বাচনে প্রতিটি কেন্দ্রেই ক্ষমতাসীনরা প্রভাব খাঁটিয়ে প্রকাশ্যে নৌকায় সিল মেরেছে। অনেক জাল ভোট দিয়েছে তারা। আমি সংবাদ সম্মেলন করে দুপুরের পরে নির্বাচন বর্জন করেছি। প্রশাসনের কাছে আকুল আবেদন থাকবে তারা যেন আমার সমর্থকদের ওপর হামলা ও নির্যাতন বন্ধের জন্য প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেন।’
অপর দিকে তুলাশার ইউনিয়নের নৌকার প্রার্থী জামাল হোসেইন বলেন, ‘প্রথমে আমার কর্মী ও সমর্থকদের ওপর হামলা করা হয়েছে। আমরা কোন প্রার্থীর ভোটারদের ভোট কেন্দ্রে যেতে বাধা দেই নি। নির্বাচনে পরাজয় জেনেই আমার বিরুদ্ধে অপপ্রচার চালাচ্ছে স্বতন্ত্র প্রার্থী ও তার সমর্থকেরা।’
জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা জাহিদ হাসান বলেন, ‘বিচ্ছিন্ন কিছু ঘটনা ছাড়া প্রতিটি ইউনিয়নেই নির্বাচন সুষ্ঠু হয়েছে। তুলাশার, আঙ্গারিয়া, ডেমসারসহ কয়েকটি ইউনিয়নে বিক্ষিপ্ত কিছু সংঘর্ষের ঘটনা ঘটলেও আইন শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যদের তৎপরতায় বড় ধরনের কোন হতাহতের ঘটনা ঘটেনি। ফলাফল ঘোষণা করার পর সংশ্লিষ্ট ইউনিয়নের পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে।’

সংঘর্ষ আর ধাওয়া পাল্টা ধাওয়ার মধ্য দিয়ে শুরু হয় শরীয়তপুর সদর উপজেলার ৯ ইউনিয়নের নির্বাচন। সকাল ৬টার সময় তুলাশার ইউনিয়নের ৮ নম্বর ওয়ার্ড কেন্দ্রের পার্শ্ববর্তী গ্রামে হামলা চালিয়ে অন্তত ৮টি বসত বাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ উঠে নৌকা সমর্থকদের বিরুদ্ধে। হামলার ঘটনায় স্বতন্ত্র প্রার্থীর ১২ সমর্থক আহত হয়েছে। এ ছাড়া সদর উপজেলার ডোমসার, আঙ্গারিয়া, রুদ্রকর ও পালং ইউনিয়নেও নির্বাচনকে কেন্দ্র করে বিক্ষিপ্ত সংঘর্ষ ও হামলার ঘটনা ঘটেছে। এসব হামলার ঘটনায় আরও অন্তত ১৮ কর্মী সমর্থকসহ মোট ৩০ জন আহত হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার দ্বিতীয় দফার নির্বাচনে সদর উপজেলার মোট ১০টি ইউপিতে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা থাকলেও প্রার্থিতা প্রত্যাহারে অনিয়মের অভিযোগে চিতলিয়া ইউপি নির্বাচন বাতিল ঘোষণা করে নির্বাচন কমিশন।
তুলাশার ইউনিয়নের ৮ নম্বর ওয়ার্ড কেন্দ্রের পার্শ্ববর্তী গ্রামে হামলার ঘটনায় অন্তত ৮টি বসত বাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ উঠে নৌকা সমর্থকদের বিরুদ্ধে। এ হামলার ঘটনায় স্বতন্ত্র প্রার্থীর ১২ সমর্থক আহত হয়েছে বলে জানা গেছে। স্বতন্ত্র প্রার্থীর সমর্থকদের অভিযোগ, আওয়ামী লীগ প্রার্থী জালাম হোসেইনের সমর্থকেরা এ হামলা চালিয়েছে।
একই ইউনিয়নের ৮ নম্বর ওয়ার্ডে প্রকাশ্যে নৌকা প্রতীকে সিল মারার ভিডিও ধারণ করায় বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেল ডিবিসি নিউজের স্থানীয় সাংবাদিক বিএম ইশ্রাফিলে ওপর হামলা করে নৌকার সমর্থকেরা। হামলায় গুরুতর আহত ইশ্রাফিলকে উদ্ধার করতে গিয়ে হামলাকারীদের লাঠির আঘাতে আহত হন বেসরকারি টেলিভিশন দীপ্ত টেলিভিশনের স্থানীয় সাংবাদিক রাজিব হোসেন। আহত সাংবাদিকদের উদ্ধার করে শরীয়তপুর সদর হাসপাতালে ভর্তি করে উপস্থিত সংবাদকর্মীরা।
উপজেলার ৯ ইউনিয়নের মধ্যে বিনোদপুর ও চন্দ্রপুরে একক প্রার্থী থাকায় চেয়ারম্যান পদে এই দুই ইউনিয়নে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হচ্ছে না। তবে এই দুই ইউনিয়ন পরিষদে সাধারণ সদস্য ও সংরক্ষিত নারী সদস্য পদে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হচ্ছে।
সকাল থেকেই প্রতিটি নির্বাচনী কেন্দ্রেই ভোটারদের উপস্থিতি অনেক ছিল। তবে বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে আঙ্গারিয়া, তুলাসার, ডেমসার ইউনিয়নে বিক্ষিপ্ত কিছু সংঘর্ষের ঘটনায় ভোটারদের মধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। এরপর থেকে প্রতিটি কেন্দ্রেই ভোটারের উপস্থিতি কমতে থাকে। এ ছাড়া ভোট কেন্দ্রে আসার প্রতিটি সড়কেই ক্ষমতাসীনদের প্রার্থীদের সরব উপস্থিতিতে সাধারণ ভোটারদের মধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়ে পরে। অনেক সাধারণ ভোটার ভোট দিতে বের হননি। অনেকে আবার ভোট কেন্দ্রে গিয়ে নিজের ভোট অন্য কেউ দিয়ে গেছে বলেও অভিযোগ করেছেন।
আঙ্গারিয়া ইউনিয়নের ৪ নম্বর ওয়ার্ডের ভোটার মাকসুদা অভিযোগ করে বলেন, ভোট কেন্দ্রে ভোট দিতে এসে দেখেন তার ভোট দেওয়া হয়ে গেছে। বিষয়টি প্রিসাইডিং অফিসারকে জানিয়েও কোন সমাধান পাননি বলে অভিযোগ করেন তিনি।
তুলাসার ইউনিয়নের ৮ নম্বর ওয়ার্ডের সদস্য পদের প্রার্থী মোশারফ দেওয়ান বলেন, ভোর সকালে নৌকা প্রার্থী জামাল হোসেনের সমর্থকেরা অর্ধ শতাধিক ককটেলের বিস্ফোরণ ঘটিয়ে আমাদের বাড়িতে হামলা চালায়। আমার, পরিবারের সদস্য ও আশপাশে থাকা আমার সমর্থকদের ৮টি বাড়িতে হামলা করে ভাঙচুর চালানো হয়েছে। এ সময় বাড়িতে থাকা সকলের সব মূল্যবান মালামাল ও নগদ টাকা লুট করে নিয়ে যায় হামলাকারীরা। এ সময় একটি মোটরসাইকেল ভাঙচুর করে হামলাকারীরা।
তুলাশার ইউনিয়নের স্বতন্ত্র প্রার্থী জাহিদ ফকির অভিযোগ করে বলেন, ‘আমার কর্মী ও সমর্থকদের বাড়ি থেকে বের হতে দেওয়া হয়নি। যে বাইরে বের হতে চেয়েছে তাকেই মারধর করা হয়েছে। নির্বাচনে প্রতিটি কেন্দ্রেই ক্ষমতাসীনরা প্রভাব খাঁটিয়ে প্রকাশ্যে নৌকায় সিল মেরেছে। অনেক জাল ভোট দিয়েছে তারা। আমি সংবাদ সম্মেলন করে দুপুরের পরে নির্বাচন বর্জন করেছি। প্রশাসনের কাছে আকুল আবেদন থাকবে তারা যেন আমার সমর্থকদের ওপর হামলা ও নির্যাতন বন্ধের জন্য প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেন।’
অপর দিকে তুলাশার ইউনিয়নের নৌকার প্রার্থী জামাল হোসেইন বলেন, ‘প্রথমে আমার কর্মী ও সমর্থকদের ওপর হামলা করা হয়েছে। আমরা কোন প্রার্থীর ভোটারদের ভোট কেন্দ্রে যেতে বাধা দেই নি। নির্বাচনে পরাজয় জেনেই আমার বিরুদ্ধে অপপ্রচার চালাচ্ছে স্বতন্ত্র প্রার্থী ও তার সমর্থকেরা।’
জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা জাহিদ হাসান বলেন, ‘বিচ্ছিন্ন কিছু ঘটনা ছাড়া প্রতিটি ইউনিয়নেই নির্বাচন সুষ্ঠু হয়েছে। তুলাশার, আঙ্গারিয়া, ডেমসারসহ কয়েকটি ইউনিয়নে বিক্ষিপ্ত কিছু সংঘর্ষের ঘটনা ঘটলেও আইন শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যদের তৎপরতায় বড় ধরনের কোন হতাহতের ঘটনা ঘটেনি। ফলাফল ঘোষণা করার পর সংশ্লিষ্ট ইউনিয়নের পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে।’

স্বাধীন ও নিরপেক্ষ নির্বাচন কমিশন গঠনের পাশাপাশি ভোটারদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করে সব দলের জন্য সমান প্রতিদ্বন্দ্বিতার পরিবেশ (লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড) তৈরির দাবি জানিয়েছেন সম্মিলিত নারী প্রয়াস সংগঠনের সভানেত্রী এবং শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. শামীমা তাসনিম।
২ ঘণ্টা আগে
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, ‘ক্যাম্পাসে ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করতে রাকসুর জিএস ভব্যতার সব সীমা ছাড়িয়ে বারবার ঘোষণা করতে থাকেন, লীগপন্থী শিক্ষকেরা ক্যাম্পাসে ঢুকলে কলার ধরে টেনে এনে প্রশাসন ভবনের সামনে বেঁধে রাখা হবে।
২ ঘণ্টা আগে
সাতক্ষীরার চারটি সংসদীয় আসনে কার্যক্রম নিষিদ্ধ আ.লীগ নেতাসহ ২৯ জন প্রার্থী মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন। আজ সোমবার জেলা রিটার্নিং কর্মকর্তা ও সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তার কার্যালয়ে নিজ নিজ মনোনয়নপত্র জমা দেন তাঁরা।
৩ ঘণ্টা আগে
সংসদ নির্বাচনে মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ দিনে সোমবার বিকেলে ভোলায় বাংলাদেশ জাতীয় পার্টি (বিজেপি) কার্যালয়ে হামলা ও ভাঙচুরের অভিযোগ উঠেছে বিএনপির নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে পুলিশ কয়েকটি ফাঁকা গুলি ছুড়েছে বলেও খবর পাওয়া গেছে।
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

স্বাধীন ও নিরপেক্ষ নির্বাচন কমিশন গঠনের পাশাপাশি ভোটারদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করে সব দলের জন্য সমান প্রতিদ্বন্দ্বিতার পরিবেশ (লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড) তৈরির দাবি জানিয়েছেন সম্মিলিত নারী প্রয়াস সংগঠনের সভানেত্রী এবং শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. শামীমা তাসনিম।
আজ সোমবার (২৯ ডিসেম্বর) সকালে রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবে বিজয় দিবস উপলক্ষে আয়োজিত ‘নতুন বাংলাদেশ, চাই সুষ্ঠু নির্বাচন, চাই যোগ্য নেতৃত্ব’ শীর্ষক গোলটেবিল বৈঠকে তিনি এসব কথা বলেন। বৈঠকের আয়োজন করে সম্মিলিত নারী প্রয়াস।
সরকারের কাছে দাবি তুলে শামীমা তাসনিম বলেন, ‘সব দলের রাজনৈতিক সুযোগ রেখে সমান প্রতিদ্বন্দ্বিতার পরিবেশ তৈরি করতে হবে, যেটাকে আমরা বলছি লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড। সঙ্গে সঙ্গে ভোটারদের নিরাপত্তা দিতে হবে এবং সেটি ভয়ভীতি যেন না দেখানো হয়। মানে ভোট দিতে যে আমি যাব, যেন সুস্থ অবস্থায় ফেরত আসতে পারি।’
অবাধ, নিরপেক্ষ, শান্তিপূর্ণ, অংশগ্রহণমূলক ও স্বচ্ছ নির্বাচনের কথা বলতে গিয়ে ড. শামীমা তাসনিম বলেন, বাংলাদেশে অতীতে যে দলই ক্ষমতায় এসেছে, তারা রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানগুলোকে নিজেদের ব্যক্তিগত সম্পত্তির মতো ব্যবহার করেছে। বাংলাদেশ পাবলিক সার্ভিস কমিশনের (পিএসসি) মাধ্যমে আমলা নিয়োগ এবং পুলিশ বাহিনীতে নিয়োগের ক্ষেত্রে দলীয় আনুগত্যকে প্রাধান্য দেওয়া হয়েছে। অতীতে ছাত্রলীগের কর্মীদের নিয়োগের বিষয়টি উল্লেখ করেন তিনি।
কথায় ও কাজে সৎ এবং জনগণের কাছে দায়বদ্ধ থাকবেন, যিনি দুর্নীতি করবেন না এবং দুর্নীতির প্রশ্রয় দেবেন না, যিনি বাংলাদেশকে একমাত্র স্থায়ী ঠিকানা মনে করবেন এবং বিদেশে কোনো ‘সেকেন্ড হোম’ রাখবেন না, আধিপত্যবিরোধী হবেন—এমন নেতৃত্ব আনার প্রত্যাশা ব্যক্ত করেন তিনি।
সম্মিলিত নারী প্রয়াস সংগঠনের সহকারী সেক্রেটারি ইঞ্জিনিয়ার নিয়ামা ইসলামের সঞ্চালনায় অন্যদের মধ্যে বক্তব্য দেন সংগঠনটির সেক্রেটারি ড. ফেরদৌস আরা খানম, সহকারী সম্পাদক মাহসিনা মমতাজ মারিয়া, লেকচারার ড. জেবুন্নেসা, ড. মেহের আফরোজ লুৎফা, জান্নাতুন নাইম প্রমি প্রমুখ।

স্বাধীন ও নিরপেক্ষ নির্বাচন কমিশন গঠনের পাশাপাশি ভোটারদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করে সব দলের জন্য সমান প্রতিদ্বন্দ্বিতার পরিবেশ (লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড) তৈরির দাবি জানিয়েছেন সম্মিলিত নারী প্রয়াস সংগঠনের সভানেত্রী এবং শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. শামীমা তাসনিম।
আজ সোমবার (২৯ ডিসেম্বর) সকালে রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবে বিজয় দিবস উপলক্ষে আয়োজিত ‘নতুন বাংলাদেশ, চাই সুষ্ঠু নির্বাচন, চাই যোগ্য নেতৃত্ব’ শীর্ষক গোলটেবিল বৈঠকে তিনি এসব কথা বলেন। বৈঠকের আয়োজন করে সম্মিলিত নারী প্রয়াস।
সরকারের কাছে দাবি তুলে শামীমা তাসনিম বলেন, ‘সব দলের রাজনৈতিক সুযোগ রেখে সমান প্রতিদ্বন্দ্বিতার পরিবেশ তৈরি করতে হবে, যেটাকে আমরা বলছি লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড। সঙ্গে সঙ্গে ভোটারদের নিরাপত্তা দিতে হবে এবং সেটি ভয়ভীতি যেন না দেখানো হয়। মানে ভোট দিতে যে আমি যাব, যেন সুস্থ অবস্থায় ফেরত আসতে পারি।’
অবাধ, নিরপেক্ষ, শান্তিপূর্ণ, অংশগ্রহণমূলক ও স্বচ্ছ নির্বাচনের কথা বলতে গিয়ে ড. শামীমা তাসনিম বলেন, বাংলাদেশে অতীতে যে দলই ক্ষমতায় এসেছে, তারা রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানগুলোকে নিজেদের ব্যক্তিগত সম্পত্তির মতো ব্যবহার করেছে। বাংলাদেশ পাবলিক সার্ভিস কমিশনের (পিএসসি) মাধ্যমে আমলা নিয়োগ এবং পুলিশ বাহিনীতে নিয়োগের ক্ষেত্রে দলীয় আনুগত্যকে প্রাধান্য দেওয়া হয়েছে। অতীতে ছাত্রলীগের কর্মীদের নিয়োগের বিষয়টি উল্লেখ করেন তিনি।
কথায় ও কাজে সৎ এবং জনগণের কাছে দায়বদ্ধ থাকবেন, যিনি দুর্নীতি করবেন না এবং দুর্নীতির প্রশ্রয় দেবেন না, যিনি বাংলাদেশকে একমাত্র স্থায়ী ঠিকানা মনে করবেন এবং বিদেশে কোনো ‘সেকেন্ড হোম’ রাখবেন না, আধিপত্যবিরোধী হবেন—এমন নেতৃত্ব আনার প্রত্যাশা ব্যক্ত করেন তিনি।
সম্মিলিত নারী প্রয়াস সংগঠনের সহকারী সেক্রেটারি ইঞ্জিনিয়ার নিয়ামা ইসলামের সঞ্চালনায় অন্যদের মধ্যে বক্তব্য দেন সংগঠনটির সেক্রেটারি ড. ফেরদৌস আরা খানম, সহকারী সম্পাদক মাহসিনা মমতাজ মারিয়া, লেকচারার ড. জেবুন্নেসা, ড. মেহের আফরোজ লুৎফা, জান্নাতুন নাইম প্রমি প্রমুখ।

সংঘর্ষ আর ধাওয়া পাল্টা ধাওয়ার মধ্য দিয়ে শুরু হয় শরীয়তপুর সদর উপজেলার ৯ ইউনিয়নের নির্বাচন। সকাল ৬টার সময় তুলাশার ইউনিয়নের ৮ নম্বর ওয়ার্ড কেন্দ্রের পার্শ্ববর্তী গ্রামে হামলা চালিয়ে অন্তত ৮টি বসত বাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ উঠে নৌকা সমর্থকদের বিরুদ্ধে। হামলার ঘটনায় স্বতন্ত্র প্রার্থীর ১২ সমর্থক আহত হ
১১ নভেম্বর ২০২১
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, ‘ক্যাম্পাসে ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করতে রাকসুর জিএস ভব্যতার সব সীমা ছাড়িয়ে বারবার ঘোষণা করতে থাকেন, লীগপন্থী শিক্ষকেরা ক্যাম্পাসে ঢুকলে কলার ধরে টেনে এনে প্রশাসন ভবনের সামনে বেঁধে রাখা হবে।
২ ঘণ্টা আগে
সাতক্ষীরার চারটি সংসদীয় আসনে কার্যক্রম নিষিদ্ধ আ.লীগ নেতাসহ ২৯ জন প্রার্থী মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন। আজ সোমবার জেলা রিটার্নিং কর্মকর্তা ও সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তার কার্যালয়ে নিজ নিজ মনোনয়নপত্র জমা দেন তাঁরা।
৩ ঘণ্টা আগে
সংসদ নির্বাচনে মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ দিনে সোমবার বিকেলে ভোলায় বাংলাদেশ জাতীয় পার্টি (বিজেপি) কার্যালয়ে হামলা ও ভাঙচুরের অভিযোগ উঠেছে বিএনপির নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে পুলিশ কয়েকটি ফাঁকা গুলি ছুড়েছে বলেও খবর পাওয়া গেছে।
৩ ঘণ্টা আগেরাবি প্রতিনিধি

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক বন্ধের আহ্বান জানিয়েছেন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদের সাধারণ সম্পাদক (জিএস) সালাহউদ্দিন আম্মার। গতকাল রোববার (২৮ ডিসেম্বর) শিক্ষক নেটওয়ার্কের ‘ক্যাম্পাসে ছাত্র প্রতিনিধিদের এখতিয়ারবহির্ভূত তৎপরতা বন্ধ হোক’ শিরোনামে দেওয়া বিবৃতির প্রতিক্রিয়ায় এই আহ্বান জানান তিনি।
শিক্ষক নেটওয়ার্কের ফেসবুক পেজে দেওয়া ওই বিবৃতির মন্তব্যে আম্মার লেখেন, ‘শিক্ষক নেটওয়ার্ক বন্ধের আহ্বান জানাচ্ছি’।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে সালাহউদ্দিন আম্মার বলেন, ‘আমি কমেন্ট করেছি, ডিলিট করি নাই। তাঁরা (শিক্ষক নেটওয়ার্ক) আমার কাজকে যদি অপতৎপরতা হিসেবে দেখের, তাহলে আমিও তাঁদের বিবৃতি সন্দেহের চোখে দেখি। তাঁরা আমাকে একটি আহ্বান জানিয়েছেন, আমিও তাঁদের আহ্বান জানিয়েছি। তাঁরা এটাকে স্বাধীনতা হিসেবে দেখলে, আমিও আমার স্বাধীনতা প্রকাশ করছি।’
শিক্ষক নেটওয়ার্কের দেওয়া বিবৃতিতে বলা হয়, ‘রাকসুর জিএস সালাহউদ্দিন আম্মারের নেতৃত্বে নানা ধরনের মবপ্রবণতা অব্যাহত রয়েছে। ডিনদের পদত্যাগ করানো, শিক্ষার্থী ও শিক্ষকদের হয়রানি তৎপরতা চলমান আছে। রাকসুর জিএস প্রশাসনের কাছে জবাবদিহি না চেয়ে বরং ছয়জন ডিনের পদত্যাগ দাবি করেন। কেবল তা-ই নয়, নিজেই যেন “প্রশাসন” হয়ে অত্যন্ত ঔদ্ধত্যপূর্ণ ভাষায় ডিনদের বিরুদ্ধে হুমকি দেন, এমনকি এখতিয়ারবহির্ভূতভাবে নিজে পদত্যাগপত্র লিখে এনে বিভিন্ন বিভাগে গিয়ে ডিনদের খুঁজতে থাকেন, সম্ভবত লাঞ্ছিত করার উদ্দেশ্যে। মোট ১২ জন ডিনের প্রত্যেকেই গত আওয়ামী শাসনামলে নির্বাচিত হলেও, বাকি ছয়জন হয়তো রাকসু জিএসের বিবেচনায় “রাজনৈতিক বিবেচনায় উত্তীর্ণ”, ফলে তাঁদের পদত্যাগের দাবি ওঠেনি, তাঁদের নিয়ে অবমাননাকর কিছু বলাও হয়নি। এই উদ্ভূত অসম্মানজনক পরিস্থিতিতে “প্রগতিশীল শিক্ষক” হিসেবে পরিচিত ছয়জন ডিন দায়িত্ব পালতে অপারগতা প্রকাশ করেন।’
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, ‘ক্যাম্পাসে ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করতে রাকসুর জিএস ভব্যতার সব সীমা ছাড়িয়ে বারবার ঘোষণা করতে থাকেন, লীগপন্থী শিক্ষকেরা ক্যাম্পাসে ঢুকলে কলার ধরে টেনে এনে প্রশাসন ভবনের সামনে বেঁধে রাখা হবে। নির্বাচিত প্রতিনিধিরা যা করছেন, তা রাকসুর এখতিয়ারবহির্ভূত এবং তাঁদের আচরণও আগ্রাসী ও সন্ত্রাসীদের মতো। রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের কাছে আমরা এর জবাবদিহি প্রত্যাশা করি। কেননা, রাকসুর নেতৃবৃন্দের এ রকম আচরণ কেবল রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষার পরিবেশ নষ্ট করেনি; এটা সরাসরি বিদ্যায়তনিক স্বাধীনতার ওপরে হামলা। এর “স্পাইরাল ইফেক্ট” পড়েছে সারা দেশের অন্যান্য শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে।’
সার্বিক বিষয়ে রাবির বাংলা বিভাগের অধ্যাপক ও শিক্ষক নেটওয়ার্কের সদস্য সৌভিক রেজা বলেন, ‘শিক্ষক নেটওয়ার্ক ২০১৪ সালে যাত্রা শুরু করে। যদি ভিন্ন মতাদর্শের হওয়ার কারণে চাকরি চলে যেত বা পদচ্যুত করানো হতো তাহলে তো শিক্ষক নেটওয়ার্কের অনেকেরই আওয়ামী আমলে চাকরি চলে যেত। ৭৩-এর অধ্যাদেশ আমাদেরকে একটা রক্ষাকবজ দিয়েছে, যে কারণে আমরা শিক্ষকেরা সব সময় অন্যায়ের বিরুদ্ধে কথা বলার পরও আমাদের চাকরি চলে যায়নি।’
সৌভিক রেজা আরও বলেন, ‘ভিন্ন মতাদর্শের শিক্ষক কর্মকর্তাদের গাছে বেঁধে রাখা, চাকরিচ্যুত কিংবা জোরপূর্বক পদত্যাগ করানো একজন শিক্ষার্থীর এখতিয়ারের বাইরে। বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যও এ ক্ষমতা রাখেন না। তবে শিক্ষকেরা কিন্তু আইনের ঊর্ধ্বে নন। আইনানুযায়ী তাঁদের শাস্তি দেওয়া যেতে পারে, তবে মব সৃষ্টি করে নয়। কেউ যদি সরাসরি হামলা বা দালালি করে থাকেন, তাহলে তাঁর বিরুদ্ধে মামলা করা উচিত। বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন তাঁর বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নিতে পারে। কিন্তু একজন নির্বাচিত ছাত্র প্রতিনিধি এভাবে কাউকে পদত্যাগে বাধ্য করতে পারেন না।’

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক বন্ধের আহ্বান জানিয়েছেন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদের সাধারণ সম্পাদক (জিএস) সালাহউদ্দিন আম্মার। গতকাল রোববার (২৮ ডিসেম্বর) শিক্ষক নেটওয়ার্কের ‘ক্যাম্পাসে ছাত্র প্রতিনিধিদের এখতিয়ারবহির্ভূত তৎপরতা বন্ধ হোক’ শিরোনামে দেওয়া বিবৃতির প্রতিক্রিয়ায় এই আহ্বান জানান তিনি।
শিক্ষক নেটওয়ার্কের ফেসবুক পেজে দেওয়া ওই বিবৃতির মন্তব্যে আম্মার লেখেন, ‘শিক্ষক নেটওয়ার্ক বন্ধের আহ্বান জানাচ্ছি’।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে সালাহউদ্দিন আম্মার বলেন, ‘আমি কমেন্ট করেছি, ডিলিট করি নাই। তাঁরা (শিক্ষক নেটওয়ার্ক) আমার কাজকে যদি অপতৎপরতা হিসেবে দেখের, তাহলে আমিও তাঁদের বিবৃতি সন্দেহের চোখে দেখি। তাঁরা আমাকে একটি আহ্বান জানিয়েছেন, আমিও তাঁদের আহ্বান জানিয়েছি। তাঁরা এটাকে স্বাধীনতা হিসেবে দেখলে, আমিও আমার স্বাধীনতা প্রকাশ করছি।’
শিক্ষক নেটওয়ার্কের দেওয়া বিবৃতিতে বলা হয়, ‘রাকসুর জিএস সালাহউদ্দিন আম্মারের নেতৃত্বে নানা ধরনের মবপ্রবণতা অব্যাহত রয়েছে। ডিনদের পদত্যাগ করানো, শিক্ষার্থী ও শিক্ষকদের হয়রানি তৎপরতা চলমান আছে। রাকসুর জিএস প্রশাসনের কাছে জবাবদিহি না চেয়ে বরং ছয়জন ডিনের পদত্যাগ দাবি করেন। কেবল তা-ই নয়, নিজেই যেন “প্রশাসন” হয়ে অত্যন্ত ঔদ্ধত্যপূর্ণ ভাষায় ডিনদের বিরুদ্ধে হুমকি দেন, এমনকি এখতিয়ারবহির্ভূতভাবে নিজে পদত্যাগপত্র লিখে এনে বিভিন্ন বিভাগে গিয়ে ডিনদের খুঁজতে থাকেন, সম্ভবত লাঞ্ছিত করার উদ্দেশ্যে। মোট ১২ জন ডিনের প্রত্যেকেই গত আওয়ামী শাসনামলে নির্বাচিত হলেও, বাকি ছয়জন হয়তো রাকসু জিএসের বিবেচনায় “রাজনৈতিক বিবেচনায় উত্তীর্ণ”, ফলে তাঁদের পদত্যাগের দাবি ওঠেনি, তাঁদের নিয়ে অবমাননাকর কিছু বলাও হয়নি। এই উদ্ভূত অসম্মানজনক পরিস্থিতিতে “প্রগতিশীল শিক্ষক” হিসেবে পরিচিত ছয়জন ডিন দায়িত্ব পালতে অপারগতা প্রকাশ করেন।’
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, ‘ক্যাম্পাসে ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করতে রাকসুর জিএস ভব্যতার সব সীমা ছাড়িয়ে বারবার ঘোষণা করতে থাকেন, লীগপন্থী শিক্ষকেরা ক্যাম্পাসে ঢুকলে কলার ধরে টেনে এনে প্রশাসন ভবনের সামনে বেঁধে রাখা হবে। নির্বাচিত প্রতিনিধিরা যা করছেন, তা রাকসুর এখতিয়ারবহির্ভূত এবং তাঁদের আচরণও আগ্রাসী ও সন্ত্রাসীদের মতো। রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের কাছে আমরা এর জবাবদিহি প্রত্যাশা করি। কেননা, রাকসুর নেতৃবৃন্দের এ রকম আচরণ কেবল রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষার পরিবেশ নষ্ট করেনি; এটা সরাসরি বিদ্যায়তনিক স্বাধীনতার ওপরে হামলা। এর “স্পাইরাল ইফেক্ট” পড়েছে সারা দেশের অন্যান্য শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে।’
সার্বিক বিষয়ে রাবির বাংলা বিভাগের অধ্যাপক ও শিক্ষক নেটওয়ার্কের সদস্য সৌভিক রেজা বলেন, ‘শিক্ষক নেটওয়ার্ক ২০১৪ সালে যাত্রা শুরু করে। যদি ভিন্ন মতাদর্শের হওয়ার কারণে চাকরি চলে যেত বা পদচ্যুত করানো হতো তাহলে তো শিক্ষক নেটওয়ার্কের অনেকেরই আওয়ামী আমলে চাকরি চলে যেত। ৭৩-এর অধ্যাদেশ আমাদেরকে একটা রক্ষাকবজ দিয়েছে, যে কারণে আমরা শিক্ষকেরা সব সময় অন্যায়ের বিরুদ্ধে কথা বলার পরও আমাদের চাকরি চলে যায়নি।’
সৌভিক রেজা আরও বলেন, ‘ভিন্ন মতাদর্শের শিক্ষক কর্মকর্তাদের গাছে বেঁধে রাখা, চাকরিচ্যুত কিংবা জোরপূর্বক পদত্যাগ করানো একজন শিক্ষার্থীর এখতিয়ারের বাইরে। বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যও এ ক্ষমতা রাখেন না। তবে শিক্ষকেরা কিন্তু আইনের ঊর্ধ্বে নন। আইনানুযায়ী তাঁদের শাস্তি দেওয়া যেতে পারে, তবে মব সৃষ্টি করে নয়। কেউ যদি সরাসরি হামলা বা দালালি করে থাকেন, তাহলে তাঁর বিরুদ্ধে মামলা করা উচিত। বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন তাঁর বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নিতে পারে। কিন্তু একজন নির্বাচিত ছাত্র প্রতিনিধি এভাবে কাউকে পদত্যাগে বাধ্য করতে পারেন না।’

সংঘর্ষ আর ধাওয়া পাল্টা ধাওয়ার মধ্য দিয়ে শুরু হয় শরীয়তপুর সদর উপজেলার ৯ ইউনিয়নের নির্বাচন। সকাল ৬টার সময় তুলাশার ইউনিয়নের ৮ নম্বর ওয়ার্ড কেন্দ্রের পার্শ্ববর্তী গ্রামে হামলা চালিয়ে অন্তত ৮টি বসত বাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ উঠে নৌকা সমর্থকদের বিরুদ্ধে। হামলার ঘটনায় স্বতন্ত্র প্রার্থীর ১২ সমর্থক আহত হ
১১ নভেম্বর ২০২১
স্বাধীন ও নিরপেক্ষ নির্বাচন কমিশন গঠনের পাশাপাশি ভোটারদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করে সব দলের জন্য সমান প্রতিদ্বন্দ্বিতার পরিবেশ (লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড) তৈরির দাবি জানিয়েছেন সম্মিলিত নারী প্রয়াস সংগঠনের সভানেত্রী এবং শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. শামীমা তাসনিম।
২ ঘণ্টা আগে
সাতক্ষীরার চারটি সংসদীয় আসনে কার্যক্রম নিষিদ্ধ আ.লীগ নেতাসহ ২৯ জন প্রার্থী মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন। আজ সোমবার জেলা রিটার্নিং কর্মকর্তা ও সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তার কার্যালয়ে নিজ নিজ মনোনয়নপত্র জমা দেন তাঁরা।
৩ ঘণ্টা আগে
সংসদ নির্বাচনে মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ দিনে সোমবার বিকেলে ভোলায় বাংলাদেশ জাতীয় পার্টি (বিজেপি) কার্যালয়ে হামলা ও ভাঙচুরের অভিযোগ উঠেছে বিএনপির নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে পুলিশ কয়েকটি ফাঁকা গুলি ছুড়েছে বলেও খবর পাওয়া গেছে।
৩ ঘণ্টা আগেসাতক্ষীরা প্রতিনিধি

সাতক্ষীরার চারটি সংসদীয় আসনে কার্যক্রম নিষিদ্ধ আ.লীগ নেতাসহ ২৯ জন প্রার্থী মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন। আজ সোমবার জেলা রিটার্নিং কর্মকর্তা ও সহকারী কর্মকর্তার কার্যালয়ে নিজ নিজ মনোনয়নপত্র জমা দেন তাঁরা।
সাতক্ষীরা জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মাসুদুর রহমান এই তথ্যের সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।
সাতক্ষীরা-১ আসনে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন বিএনপির হাবিবুল ইসলাম হাবিব, জামায়াতের মো. ইজ্জতুল্লাহ, জাতীয় পার্টির জিয়াউর রহমান ও ইসলামী আন্দোলনের শেখ মো. রেজাউল করিম ও বাংলাদেশ কংগ্রেসের মো. ইয়ারুল ইসলাম।
আর কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের জেলা কমিটির কৃষিবিষয়ক সম্পাদক এস এম মুজিবর রহমান ওরফে সরদার মুজিব স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন। পরে তাঁর পক্ষে মনোনয়ন জমা দেওয়ার অভিযোগে মাগফুর রহমান নামের এক সমর্থককে আটক করেছে পুলিশ।
বিষয়টি নিশ্চিত করে কলারোয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. শাহীন জানান, কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগ নেতার পক্ষে মনোনয়ন জমা দেওয়ার অভিযোগে মাগফুর রহমান নামের এক আওয়ামী লীগ কর্মীকে আটক করা হয়েছে।
সাতক্ষীরা-২ আসনে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন জামায়াতের মুহাম্মদ আব্দুল খালেক, বিএনপির মো. আব্দুর রউফ, জাতীয় পার্টির মো. আশরাফুজ্জামান ও মাতলুব হোসেন।
এ ছাড়া এলডিপির শফিকুল ইসলাম শাহেদ, ইসলামী আন্দোলনের মুফতি রবিউল ইসলাম, বাংলাদেশ জাসদের মো. ইদ্রিস আলী ও এবি পার্টির জিএম সালাউদ্দীন মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন।
সাতক্ষীরা-৩ আসনে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন জামায়াতের মুহা. রবিউল ইসলাম, বিএনপির কাজী আলাউদ্দীন ও জাতীয় পার্টির মো. আলিপ হোসেন।
এ ছাড়া মাইনরিটি জনতা পার্টির রুবেল হোসেন, ইসলামী আন্দোলনের ওয়েজ কুরনী ও স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে এম এ আসফউদ্দৌলা খান, আসলাম আল মেহেদী ও ডা. শহিদুল আলম (বিএনপির বিদ্রোহী) মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন।
সাতক্ষীরা-৪ আসনে জামায়াতের গাজী নজরুল ইসলাম, বিএনপির মো. মনিরুজ্জামান ও জাতীয় পার্টির হুসেইন মো. মায়াজ, গণঅধিকার পরিষদের এইচ এম গোলাম রেজা, ইসলামী আন্দোলনের মোস্তফা আল মামুন ও আব্দুল ওয়াহেদ (বিএনপির বিদ্রোহী) প্রার্থী হিসেবে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন।

সাতক্ষীরার চারটি সংসদীয় আসনে কার্যক্রম নিষিদ্ধ আ.লীগ নেতাসহ ২৯ জন প্রার্থী মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন। আজ সোমবার জেলা রিটার্নিং কর্মকর্তা ও সহকারী কর্মকর্তার কার্যালয়ে নিজ নিজ মনোনয়নপত্র জমা দেন তাঁরা।
সাতক্ষীরা জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মাসুদুর রহমান এই তথ্যের সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।
সাতক্ষীরা-১ আসনে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন বিএনপির হাবিবুল ইসলাম হাবিব, জামায়াতের মো. ইজ্জতুল্লাহ, জাতীয় পার্টির জিয়াউর রহমান ও ইসলামী আন্দোলনের শেখ মো. রেজাউল করিম ও বাংলাদেশ কংগ্রেসের মো. ইয়ারুল ইসলাম।
আর কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের জেলা কমিটির কৃষিবিষয়ক সম্পাদক এস এম মুজিবর রহমান ওরফে সরদার মুজিব স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন। পরে তাঁর পক্ষে মনোনয়ন জমা দেওয়ার অভিযোগে মাগফুর রহমান নামের এক সমর্থককে আটক করেছে পুলিশ।
বিষয়টি নিশ্চিত করে কলারোয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. শাহীন জানান, কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগ নেতার পক্ষে মনোনয়ন জমা দেওয়ার অভিযোগে মাগফুর রহমান নামের এক আওয়ামী লীগ কর্মীকে আটক করা হয়েছে।
সাতক্ষীরা-২ আসনে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন জামায়াতের মুহাম্মদ আব্দুল খালেক, বিএনপির মো. আব্দুর রউফ, জাতীয় পার্টির মো. আশরাফুজ্জামান ও মাতলুব হোসেন।
এ ছাড়া এলডিপির শফিকুল ইসলাম শাহেদ, ইসলামী আন্দোলনের মুফতি রবিউল ইসলাম, বাংলাদেশ জাসদের মো. ইদ্রিস আলী ও এবি পার্টির জিএম সালাউদ্দীন মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন।
সাতক্ষীরা-৩ আসনে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন জামায়াতের মুহা. রবিউল ইসলাম, বিএনপির কাজী আলাউদ্দীন ও জাতীয় পার্টির মো. আলিপ হোসেন।
এ ছাড়া মাইনরিটি জনতা পার্টির রুবেল হোসেন, ইসলামী আন্দোলনের ওয়েজ কুরনী ও স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে এম এ আসফউদ্দৌলা খান, আসলাম আল মেহেদী ও ডা. শহিদুল আলম (বিএনপির বিদ্রোহী) মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন।
সাতক্ষীরা-৪ আসনে জামায়াতের গাজী নজরুল ইসলাম, বিএনপির মো. মনিরুজ্জামান ও জাতীয় পার্টির হুসেইন মো. মায়াজ, গণঅধিকার পরিষদের এইচ এম গোলাম রেজা, ইসলামী আন্দোলনের মোস্তফা আল মামুন ও আব্দুল ওয়াহেদ (বিএনপির বিদ্রোহী) প্রার্থী হিসেবে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন।

সংঘর্ষ আর ধাওয়া পাল্টা ধাওয়ার মধ্য দিয়ে শুরু হয় শরীয়তপুর সদর উপজেলার ৯ ইউনিয়নের নির্বাচন। সকাল ৬টার সময় তুলাশার ইউনিয়নের ৮ নম্বর ওয়ার্ড কেন্দ্রের পার্শ্ববর্তী গ্রামে হামলা চালিয়ে অন্তত ৮টি বসত বাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ উঠে নৌকা সমর্থকদের বিরুদ্ধে। হামলার ঘটনায় স্বতন্ত্র প্রার্থীর ১২ সমর্থক আহত হ
১১ নভেম্বর ২০২১
স্বাধীন ও নিরপেক্ষ নির্বাচন কমিশন গঠনের পাশাপাশি ভোটারদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করে সব দলের জন্য সমান প্রতিদ্বন্দ্বিতার পরিবেশ (লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড) তৈরির দাবি জানিয়েছেন সম্মিলিত নারী প্রয়াস সংগঠনের সভানেত্রী এবং শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. শামীমা তাসনিম।
২ ঘণ্টা আগে
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, ‘ক্যাম্পাসে ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করতে রাকসুর জিএস ভব্যতার সব সীমা ছাড়িয়ে বারবার ঘোষণা করতে থাকেন, লীগপন্থী শিক্ষকেরা ক্যাম্পাসে ঢুকলে কলার ধরে টেনে এনে প্রশাসন ভবনের সামনে বেঁধে রাখা হবে।
২ ঘণ্টা আগে
সংসদ নির্বাচনে মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ দিনে সোমবার বিকেলে ভোলায় বাংলাদেশ জাতীয় পার্টি (বিজেপি) কার্যালয়ে হামলা ও ভাঙচুরের অভিযোগ উঠেছে বিএনপির নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে পুলিশ কয়েকটি ফাঁকা গুলি ছুড়েছে বলেও খবর পাওয়া গেছে।
৩ ঘণ্টা আগেভোলা প্রতিনিধি

সংসদ নির্বাচনে মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ দিনে সোমবার বিকেলে ভোলায় বাংলাদেশ জাতীয় পার্টি (বিজেপি) কার্যালয়ে হামলা ও ভাঙচুরের অভিযোগ উঠেছে বিএনপির নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে পুলিশ কয়েকটি ফাঁকা গুলি ছুড়েছে বলেও খবর পাওয়া গেছে।
বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে শহরের নতুন বাজার এলাকায় জেলা বিজেপি অফিসের সামনে এ ঘটনা ঘটে। এর আগে ছাত্রদলের নেতা সিফাত হত্যার প্রতিবাদ মিছিলে ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে।
জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের সাবেক সাধারণ সম্পাদক খন্দকার আল আমিন অভিযোগ করেন, মিছিলটি নতুন বাজার এলাকায় বিজেপি অফিসের সামনে পৌঁছালে সেখান থেকে মিছিল লক্ষ্য করে ককটেল নিক্ষেপ করা হয়। এতে বেশ কয়েকজন নেতা-কর্মী আহত হলে বিক্ষুব্ধ জনতা বিজেপি অফিসে হামলা চালায়।
বিজেপির অঙ্গ সংগঠন স্বেচ্ছাসেবক পার্টির জেলা যুগ্ম আহ্বায়ক মো. সামছুল আলম অবশ্য এ অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, তাঁদের দলীয় অফিস বন্ধ ছিল। বিজেপির জনসমর্থনে ঈর্ষান্বিত হয়ে বিএনপি পরিকল্পিতভাবে এ হামলা চালিয়েছে।
ভোলা মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মনিরুল ইসলাম বলেন, ‘পুলিশ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে কয়েকটি ফাঁকা গুলি ছোড়ে। এ ঘটনায় কোনো হতাহতের ঘটনা ঘটেনি। তবে বিজেপি অফিসে হামলা কিংবা কোনো ক্ষয়-ক্ষতি হয়েছে কি না তা আমাদের জানা নেই।’ তিনি আরও জানান, কে বা কারা ককটেল বিস্ফোরণ ঘটিয়েছে, সেটা এখনো পুলিশ নিশ্চিত হতে পারেনি।
ভোলার জেলা প্রশাসক ডা. শামীম রহমান রাতে সাংবাদিকদের বলেন, ‘নির্বাচন সামনে রেখে যেকোনো পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে প্রশাসন তৎপর রয়েছে।’

সংসদ নির্বাচনে মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ দিনে সোমবার বিকেলে ভোলায় বাংলাদেশ জাতীয় পার্টি (বিজেপি) কার্যালয়ে হামলা ও ভাঙচুরের অভিযোগ উঠেছে বিএনপির নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে পুলিশ কয়েকটি ফাঁকা গুলি ছুড়েছে বলেও খবর পাওয়া গেছে।
বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে শহরের নতুন বাজার এলাকায় জেলা বিজেপি অফিসের সামনে এ ঘটনা ঘটে। এর আগে ছাত্রদলের নেতা সিফাত হত্যার প্রতিবাদ মিছিলে ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে।
জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের সাবেক সাধারণ সম্পাদক খন্দকার আল আমিন অভিযোগ করেন, মিছিলটি নতুন বাজার এলাকায় বিজেপি অফিসের সামনে পৌঁছালে সেখান থেকে মিছিল লক্ষ্য করে ককটেল নিক্ষেপ করা হয়। এতে বেশ কয়েকজন নেতা-কর্মী আহত হলে বিক্ষুব্ধ জনতা বিজেপি অফিসে হামলা চালায়।
বিজেপির অঙ্গ সংগঠন স্বেচ্ছাসেবক পার্টির জেলা যুগ্ম আহ্বায়ক মো. সামছুল আলম অবশ্য এ অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, তাঁদের দলীয় অফিস বন্ধ ছিল। বিজেপির জনসমর্থনে ঈর্ষান্বিত হয়ে বিএনপি পরিকল্পিতভাবে এ হামলা চালিয়েছে।
ভোলা মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মনিরুল ইসলাম বলেন, ‘পুলিশ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে কয়েকটি ফাঁকা গুলি ছোড়ে। এ ঘটনায় কোনো হতাহতের ঘটনা ঘটেনি। তবে বিজেপি অফিসে হামলা কিংবা কোনো ক্ষয়-ক্ষতি হয়েছে কি না তা আমাদের জানা নেই।’ তিনি আরও জানান, কে বা কারা ককটেল বিস্ফোরণ ঘটিয়েছে, সেটা এখনো পুলিশ নিশ্চিত হতে পারেনি।
ভোলার জেলা প্রশাসক ডা. শামীম রহমান রাতে সাংবাদিকদের বলেন, ‘নির্বাচন সামনে রেখে যেকোনো পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে প্রশাসন তৎপর রয়েছে।’

সংঘর্ষ আর ধাওয়া পাল্টা ধাওয়ার মধ্য দিয়ে শুরু হয় শরীয়তপুর সদর উপজেলার ৯ ইউনিয়নের নির্বাচন। সকাল ৬টার সময় তুলাশার ইউনিয়নের ৮ নম্বর ওয়ার্ড কেন্দ্রের পার্শ্ববর্তী গ্রামে হামলা চালিয়ে অন্তত ৮টি বসত বাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ উঠে নৌকা সমর্থকদের বিরুদ্ধে। হামলার ঘটনায় স্বতন্ত্র প্রার্থীর ১২ সমর্থক আহত হ
১১ নভেম্বর ২০২১
স্বাধীন ও নিরপেক্ষ নির্বাচন কমিশন গঠনের পাশাপাশি ভোটারদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করে সব দলের জন্য সমান প্রতিদ্বন্দ্বিতার পরিবেশ (লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড) তৈরির দাবি জানিয়েছেন সম্মিলিত নারী প্রয়াস সংগঠনের সভানেত্রী এবং শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. শামীমা তাসনিম।
২ ঘণ্টা আগে
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, ‘ক্যাম্পাসে ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করতে রাকসুর জিএস ভব্যতার সব সীমা ছাড়িয়ে বারবার ঘোষণা করতে থাকেন, লীগপন্থী শিক্ষকেরা ক্যাম্পাসে ঢুকলে কলার ধরে টেনে এনে প্রশাসন ভবনের সামনে বেঁধে রাখা হবে।
২ ঘণ্টা আগে
সাতক্ষীরার চারটি সংসদীয় আসনে কার্যক্রম নিষিদ্ধ আ.লীগ নেতাসহ ২৯ জন প্রার্থী মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন। আজ সোমবার জেলা রিটার্নিং কর্মকর্তা ও সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তার কার্যালয়ে নিজ নিজ মনোনয়নপত্র জমা দেন তাঁরা।
৩ ঘণ্টা আগে