নারায়ণগঞ্জ প্রতিনিধি

নারায়ণগঞ্জ ৪ আসনের সংসদ সদস্য শামীম ওসমান বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আপনার কাছে প্রশ্ন রাখতে চাই। কেন আপনি তাদের চায়ের দাওয়াত দেন? কারা তারা, যাদের বলেন আমার অফিসে চায়ের দাওয়াত দিলাম। যারা আপনাকে হত্যাচেষ্টা করেছিল তাদের চায়ের দাওয়াত দিতে পারেন না। কি ঠ্যাকা পড়েছে আপনার আর আমাদের যে ওদের সাথে গণতন্ত্র চর্চা করতে হবে? যারা মানুষকে মেরে ফেলবে। তাদের কেন আমরা চা খাওয়াব? আপনি এখন বাংলাদেশের সম্পদ।’
আজ রোববার বিকেলে নারায়ণগঞ্জের সদর উপজেলার তল্লা এলাকায় আয়োজিত এক সভায় তিনি এসব কথা বলেন। এ দিন জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে আওয়ামী লীগের আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।
শামীম ওসমান বলেন, ‘এখনো ষড়যন্ত্র হয়, খেলা হয়। যারা খেলছেন এত দিন চুপ ছিলাম। কিন্তু ধৈর্যের একটা সীমা থাকে। রাজপথ দখল করবেন, করেন। আমরা বসে আছি আপনাদের সাথে খেলার জন্য। রাজাকার সন্তানদের সাথে মুক্তিযোদ্ধার সন্তানদের খেলা হবে, আর সেখানে মুক্তিযোদ্ধার সন্তানরাই জয়ী হবে। আমরা তো ক্ষমতায় আছি। কাউকে তো মারলাম না, ধরলাম না। কারণ প্রধানমন্ত্রী বলেছিলেন, ‘‘আমি সব হারিয়ে ধৈর্য ধরেছি, তোমরাও ধরো।’ ’ আমি জাতির পিতার কন্যার উদ্দেশে বলছি, ধৈর্যের একটা সীমা আছে, আপনাকে ২১ বার মারার চেষ্টা করা হয়েছে। দেশে আজ মানবাধিকারের কথা শুনি। জাতিসংঘ থেকে মানবাধিকার শেখাতে আসছেন। কোথায় ছিল মানবাধিকার যখন রোহিঙ্গাদের পাঠিয়ে দিয়েছে, সেখানে তো আপনারা মানবাধিকার দেখালেন না।’
এমপি আরও বলেন, ‘বঙ্গবন্ধু আর ১৫-২০ বছর সময় পেলে আমাদের দেশ জাপানের মতো উন্নত হওয়ার কথা ছিল। আমাদের সোনার শরীর পুড়িয়ে বিদেশে কাজ করার কথা ছিল না। আমাদের মতো কিশোরদের স্বপ্ন হত্যা করেও ঘাতকদের শান্তি হয়নি। এখন আবারও ষড়যন্ত্র হচ্ছে। ফখরুল সাহেব হাসতে হাসতে বলেন সরকার নাকি চোখে সর্ষে ফুল দেখবে। বাংলাদেশ নাকি শ্রীলঙ্কার মতো হয়ে যাবে। এতে তো আপনাদের খুশি হওয়ার কথা না। দুঃখ-কষ্ট পাওয়ার কথা।’

নারায়ণগঞ্জ ৪ আসনের সংসদ সদস্য শামীম ওসমান বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আপনার কাছে প্রশ্ন রাখতে চাই। কেন আপনি তাদের চায়ের দাওয়াত দেন? কারা তারা, যাদের বলেন আমার অফিসে চায়ের দাওয়াত দিলাম। যারা আপনাকে হত্যাচেষ্টা করেছিল তাদের চায়ের দাওয়াত দিতে পারেন না। কি ঠ্যাকা পড়েছে আপনার আর আমাদের যে ওদের সাথে গণতন্ত্র চর্চা করতে হবে? যারা মানুষকে মেরে ফেলবে। তাদের কেন আমরা চা খাওয়াব? আপনি এখন বাংলাদেশের সম্পদ।’
আজ রোববার বিকেলে নারায়ণগঞ্জের সদর উপজেলার তল্লা এলাকায় আয়োজিত এক সভায় তিনি এসব কথা বলেন। এ দিন জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে আওয়ামী লীগের আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।
শামীম ওসমান বলেন, ‘এখনো ষড়যন্ত্র হয়, খেলা হয়। যারা খেলছেন এত দিন চুপ ছিলাম। কিন্তু ধৈর্যের একটা সীমা থাকে। রাজপথ দখল করবেন, করেন। আমরা বসে আছি আপনাদের সাথে খেলার জন্য। রাজাকার সন্তানদের সাথে মুক্তিযোদ্ধার সন্তানদের খেলা হবে, আর সেখানে মুক্তিযোদ্ধার সন্তানরাই জয়ী হবে। আমরা তো ক্ষমতায় আছি। কাউকে তো মারলাম না, ধরলাম না। কারণ প্রধানমন্ত্রী বলেছিলেন, ‘‘আমি সব হারিয়ে ধৈর্য ধরেছি, তোমরাও ধরো।’ ’ আমি জাতির পিতার কন্যার উদ্দেশে বলছি, ধৈর্যের একটা সীমা আছে, আপনাকে ২১ বার মারার চেষ্টা করা হয়েছে। দেশে আজ মানবাধিকারের কথা শুনি। জাতিসংঘ থেকে মানবাধিকার শেখাতে আসছেন। কোথায় ছিল মানবাধিকার যখন রোহিঙ্গাদের পাঠিয়ে দিয়েছে, সেখানে তো আপনারা মানবাধিকার দেখালেন না।’
এমপি আরও বলেন, ‘বঙ্গবন্ধু আর ১৫-২০ বছর সময় পেলে আমাদের দেশ জাপানের মতো উন্নত হওয়ার কথা ছিল। আমাদের সোনার শরীর পুড়িয়ে বিদেশে কাজ করার কথা ছিল না। আমাদের মতো কিশোরদের স্বপ্ন হত্যা করেও ঘাতকদের শান্তি হয়নি। এখন আবারও ষড়যন্ত্র হচ্ছে। ফখরুল সাহেব হাসতে হাসতে বলেন সরকার নাকি চোখে সর্ষে ফুল দেখবে। বাংলাদেশ নাকি শ্রীলঙ্কার মতো হয়ে যাবে। এতে তো আপনাদের খুশি হওয়ার কথা না। দুঃখ-কষ্ট পাওয়ার কথা।’

রাষ্ট্রীয় শোক এবং পুলিশের নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করে রাজধানীতে আতশবাজি ফোটানো ও ফানুস উড়িয়ে খ্রিষ্টীয় নববর্ষ উদ্যাপন করেছে নগরবাসী। খ্রিষ্টীয় নববর্ষ ২০২৬-এর প্রথম প্রহরে নগরজুড়ে বাসাবাড়ির ছাদে ছাদে আতশবাজি ফোটানো ও ফানুস ওড়ানোর দৃশ্য দেখা যায়। এ সময় চারপাশে বিকট শব্দ শোনা যায়।
১৭ মিনিট আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে নির্বাচন কমিশনে জমা দেওয়া হলফনামা অনুযায়ী গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি ও ডাকসুর সাবেক ভিপি নুরুল হক নুরের মোট সম্পদের পরিমাণ ৮৯ লাখ ৮২ হাজার ৮৪১ টাকা। তাঁর স্ত্রী মারিয়া আক্তারের সম্পদের পরিমাণ ২ লাখ ৬৬ হাজার ৮১৮ টাকা। তাঁদের কোনো স্বর্ণালংকার নেই।
১ ঘণ্টা আগে
সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে এসে মারা যাওয়া মো. নিরব হোসেন (৫৬) দৈনিক জনকণ্ঠের সাবেক প্রশাসনিক কর্মকর্তা। তাঁর বাড়ি পটুয়াখালীর বাউফল উপজেলার নাজিরপুর ইউনিয়নের বড় ডালিমা গ্রামে। রাজধানীর বড় মগবাজারে তিনি পরিবারসহ বসবাস করতেন।
২ ঘণ্টা আগে
ভিডিওতে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তির (ঠিকাদার প্রতিনিধি) সঙ্গে কথা বলার আগে কাজের বিলের ফাইল স্বাক্ষর করার সময় ৪৫ হাজার টাকা নেওয়ার বিষয়টিও উঠে আসে। এ ছাড়া নতুন করে আরও পাঁচ হাজার টাকা না দেওয়ায় গড়িমসি করতে থাকেন ওই প্রকৌশলী। একপর্যায়ে তাঁকে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তির কাছ থেকে টাকা নিয়ে পকেটে রাখতে দেখা যায়।
৩ ঘণ্টা আগে