নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

নারীর প্রতি সমতা, মর্যাদা ও ন্যায়বিচারের দাবিতে আগামীকাল শুক্রবার রাজধানীর মানিক মিয়া এভিনিউয়ে অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে ‘নারীর ডাকে মৈত্রী যাত্রা’। এ কর্মসূচিতে সংহতি জানিয়েছে ৫০টির বেশি প্রগতিশীল নারী, শিক্ষার্থী, সংস্কৃতিকর্মী, শ্রমিক ও পেশাজীবী সংগঠন। বেলা ৩টায় জাতীয় সংসদ ভবনের বিপরীতের সুপ্রশস্ত সড়কে আয়োজিত এ জমায়েত সবার জন্য উন্মুক্ত।
ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির সাগর-রুনি মিলনায়তনে আজ বৃহস্পতিবার অনুষ্ঠিত সংবাদ সম্মেলনে এ কর্মসূচির বিষয়ে তথ্য তুলে ধরেন আয়োজনের সঙ্গে যুক্ত ব্যক্তিরা। মূল বক্তব্য উপস্থাপন করেন বাংলাদেশ নারীমুক্তি কেন্দ্রের সভাপতি সীমা দত্ত। বক্তব্য দেন গার্মেন্টস শ্রমিকনেতা মোশরেফা মিশু, জলি তালুকদার প্রমুখ।
তাঁরা বলেন, জুলাই-আগস্ট গণ-অভ্যুত্থানে নারীদের সরব উপস্থিতি ও সক্রিয় অংশগ্রহণ ছিল চোখে পড়ার মতো। রাষ্ট্রের নীতিনির্ধারকেরা ও সামাজিক কাঠামো নারীদের সেই ভূমিকার স্বীকৃতি দিতে ব্যর্থ হয়েছে। এ ছাড়া নারীরা শ্রমক্ষেত্র থেকে শুরু করে শিক্ষাঙ্গন, সংস্কৃতি ও প্রতিদিনের জীবনে যেভাবে সংগ্রাম করে যাচ্ছেন, তার মূল্যায়ন এখনো পর্যাপ্ত নয়। দেশের বিভিন্ন প্রান্তে নারী শিক্ষার্থী, শ্রমজীবী নারী, যৌনকর্মী ও ক্ষুদ্র জাতিসত্তার নারীদের ওপর যেসব নিপীড়ন চলছে, তার বেশির ভাগই থেকে যাচ্ছে বিচারহীন। পুঁজিবাদী রাষ্ট্রকাঠামো ও ধর্মীয় প্রতিক্রিয়াশীল গোষ্ঠী যৌথভাবে নারীদের প্রতি সহিংসতা ও বৈষম্যকে আরও শক্তিশালী করছে।
আয়োজকেরা বলেন, ‘নারীর ডাকে মৈত্রী যাত্রা’ কর্মসূচি কেবল নারীদের স্বার্থরক্ষার জন্য নয়; বরং এটি একটি বৃহৎ রাজনৈতিক ও সামাজিক মুক্তি আন্দোলনের অংশ। নারীমুক্তি শ্রমিক-মজুরের মুক্তি, জাতিসত্তার অধিকার, বাকস্বাধীনতা ও গণতান্ত্রিক আন্দোলনের সঙ্গেও জড়িত। তাই এ যাত্রা শুধু নারীরই নয়; বরং সব প্রগতিশীল শক্তির মিলনমঞ্চ।
সংবাদ সম্মেলনে বক্তারা সমাজের সব স্তরের মানুষকে এই যাত্রায় শামিল হওয়ার আহ্বান জানান। এ সময় জানানো হয়, নারীর ডাকে মৈত্রী যাত্রায় সংহতি জানানো সংগঠনগুলোর মধ্যে রয়েছে ছাত্র ইউনিয়ন, বিপ্লবী ছাত্র মৈত্রী, সমাজতান্ত্রিক ছাত্র ফ্রন্ট, নারীমুক্তি কেন্দ্র, উদীচী শিল্পীগোষ্ঠী, হিল উইমেনস ফেডারেশন, আদিবাসী ইউনিয়ন, গার্মেন্টস শ্রমিক মুক্তি আন্দোলন, বিজ্ঞান আন্দোলন মঞ্চ, সমাজতান্ত্রিক মহিলা ফোরাম, বাংলাদেশ নারী জোট, নারী সংহতি, ছাত্র ফ্রন্ট (মার্ক্সবাদী), তীরন্দাজ, শ্রমিক অধিকার আন্দোলন ইত্যাদি।

নারীর প্রতি সমতা, মর্যাদা ও ন্যায়বিচারের দাবিতে আগামীকাল শুক্রবার রাজধানীর মানিক মিয়া এভিনিউয়ে অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে ‘নারীর ডাকে মৈত্রী যাত্রা’। এ কর্মসূচিতে সংহতি জানিয়েছে ৫০টির বেশি প্রগতিশীল নারী, শিক্ষার্থী, সংস্কৃতিকর্মী, শ্রমিক ও পেশাজীবী সংগঠন। বেলা ৩টায় জাতীয় সংসদ ভবনের বিপরীতের সুপ্রশস্ত সড়কে আয়োজিত এ জমায়েত সবার জন্য উন্মুক্ত।
ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির সাগর-রুনি মিলনায়তনে আজ বৃহস্পতিবার অনুষ্ঠিত সংবাদ সম্মেলনে এ কর্মসূচির বিষয়ে তথ্য তুলে ধরেন আয়োজনের সঙ্গে যুক্ত ব্যক্তিরা। মূল বক্তব্য উপস্থাপন করেন বাংলাদেশ নারীমুক্তি কেন্দ্রের সভাপতি সীমা দত্ত। বক্তব্য দেন গার্মেন্টস শ্রমিকনেতা মোশরেফা মিশু, জলি তালুকদার প্রমুখ।
তাঁরা বলেন, জুলাই-আগস্ট গণ-অভ্যুত্থানে নারীদের সরব উপস্থিতি ও সক্রিয় অংশগ্রহণ ছিল চোখে পড়ার মতো। রাষ্ট্রের নীতিনির্ধারকেরা ও সামাজিক কাঠামো নারীদের সেই ভূমিকার স্বীকৃতি দিতে ব্যর্থ হয়েছে। এ ছাড়া নারীরা শ্রমক্ষেত্র থেকে শুরু করে শিক্ষাঙ্গন, সংস্কৃতি ও প্রতিদিনের জীবনে যেভাবে সংগ্রাম করে যাচ্ছেন, তার মূল্যায়ন এখনো পর্যাপ্ত নয়। দেশের বিভিন্ন প্রান্তে নারী শিক্ষার্থী, শ্রমজীবী নারী, যৌনকর্মী ও ক্ষুদ্র জাতিসত্তার নারীদের ওপর যেসব নিপীড়ন চলছে, তার বেশির ভাগই থেকে যাচ্ছে বিচারহীন। পুঁজিবাদী রাষ্ট্রকাঠামো ও ধর্মীয় প্রতিক্রিয়াশীল গোষ্ঠী যৌথভাবে নারীদের প্রতি সহিংসতা ও বৈষম্যকে আরও শক্তিশালী করছে।
আয়োজকেরা বলেন, ‘নারীর ডাকে মৈত্রী যাত্রা’ কর্মসূচি কেবল নারীদের স্বার্থরক্ষার জন্য নয়; বরং এটি একটি বৃহৎ রাজনৈতিক ও সামাজিক মুক্তি আন্দোলনের অংশ। নারীমুক্তি শ্রমিক-মজুরের মুক্তি, জাতিসত্তার অধিকার, বাকস্বাধীনতা ও গণতান্ত্রিক আন্দোলনের সঙ্গেও জড়িত। তাই এ যাত্রা শুধু নারীরই নয়; বরং সব প্রগতিশীল শক্তির মিলনমঞ্চ।
সংবাদ সম্মেলনে বক্তারা সমাজের সব স্তরের মানুষকে এই যাত্রায় শামিল হওয়ার আহ্বান জানান। এ সময় জানানো হয়, নারীর ডাকে মৈত্রী যাত্রায় সংহতি জানানো সংগঠনগুলোর মধ্যে রয়েছে ছাত্র ইউনিয়ন, বিপ্লবী ছাত্র মৈত্রী, সমাজতান্ত্রিক ছাত্র ফ্রন্ট, নারীমুক্তি কেন্দ্র, উদীচী শিল্পীগোষ্ঠী, হিল উইমেনস ফেডারেশন, আদিবাসী ইউনিয়ন, গার্মেন্টস শ্রমিক মুক্তি আন্দোলন, বিজ্ঞান আন্দোলন মঞ্চ, সমাজতান্ত্রিক মহিলা ফোরাম, বাংলাদেশ নারী জোট, নারী সংহতি, ছাত্র ফ্রন্ট (মার্ক্সবাদী), তীরন্দাজ, শ্রমিক অধিকার আন্দোলন ইত্যাদি।

রাষ্ট্রীয় শোক এবং পুলিশের নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করে রাজধানীতে আতশবাজি ফোটানো ও ফানুস উড়িয়ে খ্রিষ্টীয় নববর্ষ উদ্যাপন করেছে নগরবাসী। খ্রিষ্টীয় নববর্ষ ২০২৬-এর প্রথম প্রহরে নগরজুড়ে বাসাবাড়ির ছাদে ছাদে আতশবাজি ফোটানো ও ফানুস ওড়ানোর দৃশ্য দেখা যায়। এ সময় চারপাশে বিকট শব্দ শোনা যায়।
১ ঘণ্টা আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে নির্বাচন কমিশনে জমা দেওয়া হলফনামা অনুযায়ী গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি ও ডাকসুর সাবেক ভিপি নুরুল হক নুরের মোট সম্পদের পরিমাণ ৮৯ লাখ ৮২ হাজার ৮৪১ টাকা। তাঁর স্ত্রী মারিয়া আক্তারের সম্পদের পরিমাণ ২ লাখ ৬৬ হাজার ৮১৮ টাকা। তাঁদের কোনো স্বর্ণালংকার নেই।
২ ঘণ্টা আগে
সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে এসে মারা যাওয়া মো. নিরব হোসেন (৫৬) দৈনিক জনকণ্ঠের সাবেক প্রশাসনিক কর্মকর্তা। তাঁর বাড়ি পটুয়াখালীর বাউফল উপজেলার নাজিরপুর ইউনিয়নের বড় ডালিমা গ্রামে। রাজধানীর বড় মগবাজারে তিনি পরিবারসহ বসবাস করতেন।
৩ ঘণ্টা আগে
ভিডিওতে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তির (ঠিকাদার প্রতিনিধি) সঙ্গে কথা বলার আগে কাজের বিলের ফাইল স্বাক্ষর করার সময় ৪৫ হাজার টাকা নেওয়ার বিষয়টিও উঠে আসে। এ ছাড়া নতুন করে আরও পাঁচ হাজার টাকা না দেওয়ায় গড়িমসি করতে থাকেন ওই প্রকৌশলী। একপর্যায়ে তাঁকে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তির কাছ থেকে টাকা নিয়ে পকেটে রাখতে দেখা যায়।
৪ ঘণ্টা আগে