Ajker Patrika

আসামিরা নির্মমভাবে একজন মেধাবী ছাত্রকে হত্যা করেছেন: রায়ের পর্যবেক্ষণে আদালত

নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আপডেট : ০৮ ডিসেম্বর ২০২১, ১৬: ৪৩
আসামিরা নির্মমভাবে একজন মেধাবী ছাত্রকে হত্যা করেছেন: রায়ের পর্যবেক্ষণে আদালত

বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) শিক্ষার্থী আবরার হত্যা মামলায় ২০ জনের মৃত্যুদণ্ড ও ৫ জনের যাবজ্জীবন সাজার রায় দিয়েছেন আদালত। এ সময় আদালত রায়ের পর্যবেক্ষণে জানান, আসামিরা নির্মমভাবে একজন মেধাবী ছাত্রকে হত্যা করেছেন বিধায় তাঁদের প্রতি কোনো প্রকার সহানুভূতি দেখানোর সুযোগ নেই।

ট্রাইব্যুনাল রায়ে উল্লেখ করেছেন, ‘দণ্ডপ্রাপ্ত আসামিদের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রপক্ষ সন্দেহাতীতভাবে অভিযোগ প্রমাণ করতে সক্ষম হয়েছে। আসামিরা নির্মমভাবে একজন মেধাবী ছাত্রকে হত্যা করেছেন বিধায় তাঁদের প্রতি কোনো প্রকার সহানুভূতি দেখানোর সুযোগ নেই। এ কারণে তাঁদের সর্বোচ্চ শাস্তি প্রদান করাই যুক্তিযুক্ত।’ 

ট্রাইব্যুনাল আরও বলেন, ‘আবরার ফাহাদের মর্মান্তিক মৃত্যু বাংলাদেশের সব মানুষকে ব্যথিত করেছে। এ ধরনের মর্মান্তিক ও নৃশংস ঘটনা যাতে আর না ঘটে, তা রোধকল্পে সব আসামিকে সর্বোচ্চ শাস্তি প্রদান করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হলো।’ 

ট্রাইব্যুনাল রায়ে বলেছেন, ‘মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামিদের ফাঁসিতে ঝুলিয়ে মৃত্যু না হওয়া পর্যন্ত দণ্ড কার্যকর করতে হবে।’ 

রায়ে আরও বলা হয়েছে, মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করতে হলে ফৌজদারি কার্যবিধির ৩৭৪ ধারা অনুযায়ী হাইকোর্টের অনুমোদন নিতে হবে। এ কারণে তিনি মামলার নথি হাইকোর্টে ডেথ রেফারেন্সের জন্য পাঠানোর নির্দেশ দিয়েছেন। অন্যদিকে আসামিরা ইচ্ছে করলে এই দণ্ডের বিরুদ্ধে আপিল করতে পারবেন। পলাতক আসামিরা গ্রেপ্তার হওয়ার পর অথবা দেশের কোনো আদালতে আত্মসমর্পণ করার পর তাঁদের রায় কার্যকর হবে। 

গত ১৪ নভেম্বর রাষ্ট্র ও আসামিপক্ষের যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শেষে রায় ঘোষণার জন্য এই তারিখ ধার্য করা হয়। বিচার চলাকালে মামলায় মোট ৬০ জন সাক্ষীর মধ্যে ৪৬ জনের সাক্ষ্য গ্রহণ করা হয়েছে। 

২০১৯ সালের ১৩ নভেম্বর আবরার ফাহাদকে পিটিয়ে হত্যার ঘটনায় ২৫ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্রটি আদালতে জমা দেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ঢাকা মহানগর (দক্ষিণ) গোয়েন্দা শাখার (ডিবি) পরিদর্শক ওয়াহেদুজ্জামান। 

অভিযুক্ত ২৫ জনের মধ্যে এজাহারভুক্ত আসামি ১৯ জন। এ ছাড়া তদন্তে আরও ছয়জনকে অভিযুক্ত করা হয়। 

ঘটনার বিবরণ–
ফেসবুকে একটি স্ট্যাটাস দেওয়ার জেরে বুয়েট শিক্ষার্থী আবরার ফাহাদকে ২০১৯ সালের ৬ অক্টোবর রাতে ডেকে নিয়ে যান বুয়েট শাখা ছাত্রলীগের কয়েকজন নেতাকর্মী। এরপর রাত ৩টার দিকে শেরেবাংলা হলের নিচতলা ও দোতলার সিঁড়ির করিডর থেকে তাঁর মরদেহ উদ্ধার করা হয়। এ ঘটনায় ফাহাদের বাবা মো. বরকত উল্লাহ ১৯ জনকে আসামি করে চকবাজার থানায় একটি হত্যা মামলা করেন। 

মামলার তদন্তে জানা গেছে, রাত ১০টা থেকে একটানা রাত ২টা পর্যন্ত আবরারকে শিবির সন্দেহে পেটানো হয়। ক্রিকেট স্টাম্প, স্কিপিং দড়ি দিয়ে বেধড়ক পেটানো হয়। কিলঘুষি, লাথিও মারা হয়। এইভাবে আবরারকে হত্যা করা হয়। 

স্বীকারোক্তি–
এ মামলায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন আট আসামি। তাঁরা হলেন ইফতি মোশাররফ হোসেন সকাল, বুয়েট শাখা ছাত্রলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মেহেদী হাসান রবিন, মেফতাহুল ইসলাম জিয়ন, অনিক সরকার, মো. মুজাহিদুর রহমান, মনিরুজ্জামান মনির, এ এস এম নাজমুস শাদাত ও তাবাখখারুল ইসলাম তানভীর। 

রাষ্ট্রপক্ষে মামলা পরিচালনা করেন এই মামলার প্রধান কৌঁসুলি মোশারফ হোসেন কাজল, আবু আবদুল্লাহ ভূঞাঁ, আব্দুস সোবহান তরফদার, মিজানুর রহমান খান প্রমুখ।

আসামিপক্ষে আইনজীবী ছিলেন মাহবুব আহমেদ, শহিদুল ইসলাম সর্দার, আজিজুর রহমান দুলু, শ্রী প্রাণনাথ প্রমুখ। 

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত

সিঙ্গাপুর থেকে ওসমান হাদির মরদেহ নিয়ে ঢাকার পথে বিমান বিজি ৫৮৫

বিশেষ প্রতিনিধি, ঢাকা
ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান হাদি। ফাইল ছবি
ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান হাদি। ফাইল ছবি

ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান হাদির মরদেহ নিয়ে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের ফ্লাইট বিজি ৫৮৫ সিঙ্গাপুর থেকে ঢাকার উদ্দেশে যাত্রা করেছে। ফ্লাইটটি আজ শুক্রবার সন্ধ্যায় রাজধানীর হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণের কথা রয়েছে।

বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স সূত্র জানিয়েছে, সিঙ্গাপুরের চাঙ্গি আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে স্থানীয় সময় বিকেল ৪টা ৩ মিনিটে (ঢাকা সময় দুপুর ২টা ৩ মিনিটে) ফ্লাইট বিজি ৫৮৫ উড্ডয়ন করে। নির্ধারিত সূচি অনুযায়ী, বিমানটি সন্ধ্যা আনুমানিক ৫টা ৫০ মিনিটে ঢাকায় পৌঁছাবে।

বিমান বাংলাদেশের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ডা. মো. শফিকুর রহমান বলেন, মরদেহটি মর্যাদা ও সম্মানের সঙ্গে দেশে ফিরিয়ে আনতে সব ধরনের প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।

এদিকে সিঙ্গাপুর জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসাধীন শরিফ ওসমান হাদির মৃত্যুতে রাজনৈতিক অঙ্গনসহ ইনকিলাব মঞ্চের নেতাকর্মী ও সমর্থকদের মধ্যে গভীর শোকের আবহ তৈরি হয়েছে।

আজ দুপুরে ইনকিলাব মঞ্চের ফেসবুক পেজে বলা হয়, ‘শহীদ ওসমান হাদিকে বহনকারী বিমানটি সন্ধ্যা ৬টা নাগাদ হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করবে। আমাদের জুলাই জজবার প্রাণ, স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব রক্ষার অকুতোভয় বীরকে গ্রহণ করতে আমরা সবাই এয়ারপোর্ট থেকে শাহবাগগামী রাস্তার দুইপাশে সুশৃঙ্খলভাবে অবস্থান গ্রহণ করব। সেখান থেকে শহীদ ওসমান হাদিকে সর্বসাধারণের সাক্ষাতের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় মসজিদে আনা হবে।’

ইনকিলাব মঞ্চ জানিয়েছে, আগামীকাল শনিবার জোহর নামাজের পর রাজধানীর মানিক মিয়া অ্যাভিনিউতে ওসমান হাদির জানাজা হবে।

শরিফ ওসমান হাদির মৃত্যুর পর আগামীকাল এক দিনের রাষ্ট্রীয় শোক ঘোষণা করেছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোটের তফসিল ঘোষণার পরদিন ১২ ডিসেম্বর ঢাকার পুরানা পল্টনের বক্স কালভার্ট রোডে শরিফ ওসমান হাদিকে গুলি করা হয়। প্রথমে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল ও পরে এভারকেয়ার হাসপাতালে তাঁকে চিকিৎসা দেওয়া হয়। অবস্থার অবনতি হলে ১৫ ডিসেম্বর এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে তাঁকে সিঙ্গাপুরে নেওয়া হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় গতকাল বৃহস্পতিবার রাত পৌনে ১০টা দিকে তিনি মৃত্যুবরণ করেন।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত

বিয়ের তিন বছরের মাথায় স্ত্রীকে কুপিয়ে হত্যার অভিযোগ

কিশোরগঞ্জ প্রতিনিধি
হত্যায় অভিযুক্ত সাকিব মিয়া। ছবি: সংগৃহীত
হত্যায় অভিযুক্ত সাকিব মিয়া। ছবি: সংগৃহীত

কিশোরগঞ্জের পাকুন্দিয়ায় বিয়ের তিন বছরের মাথায় স্ত্রীকে কুপিয়ে হত্যার অভিযোগ উঠেছে স্বামীর বিরুদ্ধে। নিহত নারীর নাম ইভা (২০)। তিনি এক কন্যাসন্তানের জননী।

স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, তিন বছর আগে প্রেমের সম্পর্কে জড়িয়ে ইভা ও সাকিব মিয়ার (২২) বিয়ে হয়। তাঁদের ছয় মাস বয়সী এক কন্যাসন্তান রয়েছে। বিয়ের পর থেকে ইভা বাবার বাড়িতে বসবাস করতেন।

বৃহস্পতিবার (১৯ ডিসেম্বর) রাত ৯টার দিকে সাকিব মিয়া শ্বশুরবাড়িতে যান। রাত ১১টার দিকে পারিবারিক বিষয় নিয়ে তাঁদের মধ্যে কথা-কাটাকাটি হয়। একপর্যায়ে সাকিব ধারালো অস্ত্র দিয়ে ইভাকে কুপিয়ে ও পিটিয়ে গুরুতর আহত করে পালিয়ে যান বলে অভিযোগ ওঠে।

পরে স্বজন ও প্রতিবেশীরা ইভাকে উদ্ধার করে কিশোরগঞ্জের সৈয়দ নজরুল ইসলাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।

পাকুন্দিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এস এম আরিফুল ইসলাম ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, খবর পেয়ে রাতেই ঘটনাস্থল পরিদর্শন করা হয়েছে। মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য হাসপাতালে রাখা হয়েছে। অভিযুক্ত স্বামীকে গ্রেপ্তারের লক্ষ্যে আগরপাট্টা গ্রামের বোরহান উদ্দিনের বাড়িসহ বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালানো হয়েছে। তবে কাউকে আটক করা সম্ভব হয়নি। অভিযান অব্যাহত রয়েছে।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত

ওসমান হাদির মরদেহ পৌঁছাবে সন্ধ্যা ৬টায়: ইনকিলাব মঞ্চ

‎নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা‎
আপডেট : ১৯ ডিসেম্বর ২০২৫, ১৫: ১৮
ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান হাদি। ফাইল ছবি
ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান হাদি। ফাইল ছবি

জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের সম্মুখভাগের যোদ্ধা ও ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান হাদির মরদেহ আজ শুক্রবার সন্ধ্যা ৬টায় দেশে পৌঁছানোর কথা রয়েছে। সিঙ্গাপুর থেকে নিয়মিত ফ্লাইটে হাদির মরদেহের কফিন হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করার কথা রয়েছে।

দুপুরে ইনকিলাব মঞ্চের ফেসবুক পেজে এ-সংক্রান্ত পোস্ট দেওয়া হয়েছে।

পোস্টে জানানো হয়েছে, শহীদ ওসমান হাদিকে বহনকারী বিমানটি সন্ধ্যা ৬টা নাগাদ হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করবে।

পোস্টে আরও বলা হয়, ‘আমাদের জুলাই জজবার প্রাণ, স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব রক্ষার অকুতোভয় বীরকে গ্রহণ করতে আমরা সবাই এয়ারপোর্ট থেকে শাহবাগগামী রাস্তার দুই পাশে সুশৃঙ্খলভাবে অবস্থান গ্রহণ করব। সেখান থেকে শহীদ ওসমান হাদিকে সর্বসাধারণের সাক্ষাতের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় মসজিদে আনা হবে।’

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত

জুমার নামাজের পর আরও উত্তাল শাহবাগ, বড় হচ্ছে জমায়েত

‎নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা‎
আপডেট : ১৯ ডিসেম্বর ২০২৫, ১৪: ৪১
হাদির হত্যার বিচার দাবিতে উত্তাল শাহবাগ চত্বর। ছবি: আজকের পত্রিকা
হাদির হত্যার বিচার দাবিতে উত্তাল শাহবাগ চত্বর। ছবি: আজকের পত্রিকা

ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদির হত্যাকারীদের বিচারের দাবিতে উত্তাল হয়ে উঠেছে রাজধানীর শাহবাগ। বেশ কিছু সংখ্যক মানুষ শাহবাগেই জুমার নামাজ পড়েছেন। নামাজ শেষে আশপাশ থেকে আরও লোকজন সেখানে যোগ দিচ্ছে।

জমায়েত থেকে হাদির নামে বিভিন্ন স্লোগান দেওয়া হচ্ছে। ওসমান হাদিকে জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের কবরের পাশে শায়িত করার দাবিও উঠেছে জমায়েত থেকে। হাদির হত্যাকারীদের গ্রেপ্তার না করা পর্যন্ত শাহবাগ না ছাড়ার ঘোষণা দেওয়া হচ্ছে।

গতকাল বৃহস্পতিবার সন্ধ্যার দিকে হাদির মৃত্যুর সংবাদ ছড়িয়ে পড়ার পর থেকেই শাহবাগে জড়ো হতে থাকেন সাধারণ ছাত্র-জনতা। রাতভর বিক্ষোভ চলে।

তবে শুক্রবার দুপুরের দিকে শাহবাগের অবস্থান কর্মসূচি বাতিল করেছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)।

এনসিপির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম আজ বেলা ১২টা ৪৫ মিনিটের দিকে নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পোস্টে বলেন, ‘জুম্মার নামাজের পর যেকোনো কর্মসূচিতে সর্বোচ্চ সতর্কতা অবলম্বন করুন। গতকালের মতো ভাঙচুর ও নাশকতা করার পরিকল্পনা রয়েছে জুলাই বিরোধী শক্তিগুলোর। আমরা যেকোনো প্রকার ভায়োলেন্স ও নাশকতার বিরুদ্ধে।’

বায়তুল মোকাররম থেকে শাহবাগ অভিমুখে যাচ্ছে খণ্ড খণ্ড মিছিল। ছবি: আজকের পত্রিকা
বায়তুল মোকাররম থেকে শাহবাগ অভিমুখে যাচ্ছে খণ্ড খণ্ড মিছিল। ছবি: আজকের পত্রিকা

এদিকে জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররম থেকে বের হওয়া মিছিলগুলো শাহবাগ অভিমুখে রওনা হয়েছে। জুমার নামাজের পর বায়তুল মোকাররম থেকে বিভিন্ন ব্যানারে বিক্ষোভ মিছিল বের হয়েছে।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত