Ajker Patrika

নিবর্তনমূলক সব কালো আইন বাতিলের দাবি

নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
নিবর্তনমূলক সব কালো আইন বাতিলের দাবি

ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে প্রণয়ন করা সব নিবর্তনমূলক কালো আইন বাতিল এবং এসব আইন ব্যবহার করে গুম, হত্যা ও নির্যাতনে জড়িতদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানানো হয়েছে।  

শনিবার বাংলাদেশ পলিসি ডিসকোর্স (বিপিডি) আয়োজিত ‘জুলুম মুক্ত নতুন বাংলাদেশ: কালো আইনের ধারাবাহিকতা নাকি বাতিল’ শীর্ষক গোলটেবিল আলোচনা ও মতবিনিময় সভায় বক্তারা এসব দাবি তোলেন। রাজধানীর সিরডাপ মিলনায়তনে এই মতবিনিময় সভা হয়। 

বাংলাদেশ পলিসি ডিসকোর্স (বিপিডি)-এর আহ্বায়ক আবু সাঈদ তারেকের সঞ্চালনায় বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতৃবৃন্দ, বুদ্ধিজীবী, মানবাধিকার কর্মী, সাংবাদিক, আইনজীবী, বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক, লেখক, গবেষক, আলেমসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার ব্যক্তি ও কালো আইনে জুলুম শিকার ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন। 

মতবিনিময় সভায় বক্তারা, ‘সাইবার নিরাপত্তা আইন’, ‘সন্ত্রাসবিরোধী আইন’, বিশেষ ক্ষমতা আইনের মতো কালো আইনগুলোর সংস্কারই যথেষ্ট নয়, বরং বৈষম্য ও জুলুম মুক্ত নতুন বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠায় এগুলোর সম্পূর্ণ বাতিল জরুরি। 

রাষ্ট্রীয় ক্ষমতা অপব্যবহার করে এসব আইন দ্বারা যেসব অন্যায় ও অত্যাচার হয়েছে তার সুষ্ঠু তদন্তেরও দাবি জানান বক্তারা।  

কালো আইনগুলো ব্যবহার করে স্বৈরাচারী আওয়ামী লীগ সরকার তার রাজনৈতিক প্রতিপক্ষকে নিষ্ক্রিয় ও নিশ্চিহ্ন করার মিশনে নেমেছিল। বিভিন্ন সময় এই আইনগুলোর বিরুদ্ধে জনগণ সোচ্চার হলেও কিছু সংশোধন, পরিমার্জনের কথা বলে সেই আইনগুলোকে রক্ষা করা হয়েছিল বলে দাবি ভুক্তভোগীদের।
 
বিভিন্ন শ্রেণিপেশার ভুক্তভোগী অংশীজনরা মনে করেন, ছাত্র-জনতার অদ্ভুত পূর্ব এই গণ-আন্দোলনের পর একটি ন্যায়ভিত্তিক দেশ গঠনের প্রক্রিয়ায় এসব কালো আইনের সম্পূর্ণ বাতিল করা প্রয়োজন। আলোচকেরা আর যাতে কোনো ‘আয়না ঘর’ তৈরি না হয় তা নিশ্চিত করার আহ্বান জানান। 

অংশ নেওয়া ভুক্তভোগীরা মনে করেন, যেসব অফিসার এসব অন্যায়ে অংশ নিয়েছে তাদের বিচারের মুখোমুখি করা। তাদের বিচারে মধ্য দিয়ে দেশের আর কোনো ফ্যাসিস্ট যেন পয়দা না হয় সেই পথ চির তরে বন্ধ করার দাবি জানান তারা। 

এ ছাড়া হিযবুত তাহরীরের মত অন্যায়ভাবে নিষিদ্ধ ঘোষিত রাজনৈতিক দল ও সংগঠনের সব ধরনের নিষেধাজ্ঞা বাতিলের আহ্বান জানান। একই সঙ্গে নিজেদের ক্ষমতাকে সুসংহত করতে আওয়ামী লীগ যে কালো আইন করেছে সেগুলোর সুবিধা যেন আর কোনো সরকার না নিতে পারে সে দিকে সবাইকে সজাগ থাকতে বলেন। 

এ সময় ভুক্তভোগী সাবেক সেনাকর্মকর্তা, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কয়েকজন শিক্ষার্থী, যারা ফেসবুকে মত প্রকাশ ও হিযবুত তাহরীর করার দায়ে তাদের ছাত্রত্ব বাতিল করা হয়। ডিজিএফআই তুলে নিয়ে গিয়ে আটকে রেখেছ দীর্ঘদিন এমন অনেকই বক্তব্য রাখেন। মতিবিনিময় সভায় অন্তত অর্ধশতাধিক বক্তা ও ভুক্তভোগী অংশ নেন।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

রাজশাহী বোর্ডে এইচএসসিতে ফেল থেকে পাস করলেন ৫৩ শিক্ষার্থী

নিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী
ছবি: সংগৃহীত
ছবি: সংগৃহীত

রাজশাহী শিক্ষা বোর্ডে এইচএসসি পরীক্ষার খাতা পুনঃনিরীক্ষণের ফল প্রকাশিত হয়েছে। এই ফলাফলে ফেল থেকে পাস করেছেন ৫৩ জন পরীক্ষার্থী। রোববার (১৬ নভেম্বর) সকাল ১০টার দিকে রাজশাহী মাধ্যমিক উচ্চশিক্ষা বোর্ডের ওয়েবসাইটে এই ফলাফল প্রকাশিত হয়।

এতে দেখা গেছে, এ বছর ২৫ হাজার ৭০৮ জন পরীক্ষার্থী ৮২ হাজার ২২৩টি খাতা চ্যালেঞ্জ করেছিলেন। প্রকাশিত ফলাফলে দেখা গেছে, মাত্র ১২১ জনের ফল পরিবর্তন হয়েছে। এর মধ্যে ফলাফল পরিবর্তনের পর জিপিএ-৫ পেয়েছেন ১৯ জন। এ বছর ফেল থেকে জিপিএ-৫ পাওয়ার কোনো ঘটনা ঘটেনি। তবে ফেল থেকে পাস করেছেন ৫৩ জন।

এ বিষয়ে রাজশাহী শিক্ষা বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক আরিফুল ইসলাম বলেন, ‘সকাল ১০টার দিকে শিক্ষা বোর্ডর ওয়েবসাইটে ফলাফল প্রকাশিত হয়। এই বছর ফেল থেকে পাস করেছেন ৫৩ জন।’

এবার রাজশাহী শিক্ষা বোর্ডে এইচএসসি পরীক্ষায় পাসের হার ছিল ৫৯ দশমিক ৪০ শতাংশ।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

রুয়েটের ভর্তি পরীক্ষা ২৩ জানুয়ারি

নিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী
ছবি: সংগৃহীত
ছবি: সংগৃহীত

রাজশাহী প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (রুয়েট) স্নাতক প্রথম বর্ষ (২০২৫-২৬) ভর্তি পরীক্ষা আগামী ২৩ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত হবে। শিক্ষার্থীদের সুবিধায় এবারই প্রথমবারের মতো রুয়েটের পাশাপাশি বুয়েট কেন্দ্রেও অভিন্ন প্রশ্নপত্রে ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।

রোববার জনসংযোগ দপ্তরের এক বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানানো হয়েছে। এতে বলা হয়, ভর্তি পরীক্ষা এমসিকিউ পদ্ধতিতে অনুষ্ঠিত হবে। রুয়েটের ১২ শতাধিক আসনের বিপরীতে ১৯ হাজার শিক্ষার্থী ভর্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণের সুযোগ পাবে। ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে ভর্তি পরীক্ষায় অশংগ্রহণে ইচ্ছুক প্রার্থীকে যেকোন মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড, মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ড বা কারিগরী শিক্ষা বোর্ড থেকে ২০২২ সালে অথবা ২০২৩ সালে মাধ্যমিক বা সমমানের পরীক্ষায় কমপক্ষে জিপিএ-৪ অথবা সমতুল্য গ্রেড পেয়ে উত্তীর্ণ হতে হবে।

এ ছাড়া প্রার্থীকে বাংলাদেশের যেকোনো মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড, মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ড বা কারিগরি শিক্ষা বোর্ড থেকে ২০২৫ সালে উচ্চমাধ্যমিক বা সমমানের পরীক্ষায় কমপক্ষে জিপিএ-৫ অথবা সমতুল্য গ্রেড পেয়ে উত্তীর্ণসহ গণিত, পদার্থবিদ্যা ও রসায়ন বিষয়ে নূন্যতম জিপি-১৪ পেতে হবে।

এ ছাড়াও প্রার্থী জিসিই ‘ও’ লেভেল এবং ‘এ’ লেভেল পরীক্ষায় পাস করে থাকলে তার ক্ষেত্রে ভর্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণের জন্য জিসিই ‘ও’ লেভেল পরীক্ষায় কমপক্ষে ৫টি বিষয়ে ন্যূনতম ‘বি’ গ্রেড পেয়ে পাস করতে হবে। জিসিই ‘এ’ লেভেল পরীক্ষায় গণিত, পদার্থবিদ্যা ও রসায়নে পৃথক-পৃথকভাবে কমপক্ষে ‘বি’ গ্রেড পেয়ে পাস হতে হবে। সেই সঙ্গে প্রার্থীকে ২০২৪ সালের নভেম্বর বা তার পরে ‘এ’ লেভেল সার্টিফিকেট প্রাপ্ত হতে হবে। ভর্তি পরীক্ষা-সংক্রান্ত যেকোনো বিষয়ের সিদ্ধান্ত ভর্তি পরীক্ষার জন্য গঠিত স্টিয়ারিং কমিটির সভায় গ্রহণ করা হবে।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

কুমিল্লায় নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের মিছিলের প্রস্তুতি, আটক ৪৪

 কুমিল্লা প্রতিনিধি 
কুমিল্লায় আটক নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরা। ছবি: আজকের পত্রিকা
কুমিল্লায় আটক নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরা। ছবি: আজকের পত্রিকা

কুমিল্লায় নিষিদ্ধঘোষিত সংগঠন ছাত্রলীগের মিছিলের প্রস্তুতির সময় পুলিশ বিশেষ অভিযান চালিয়ে ৪৪ নেতা-কর্মীকে আটক করেছে। রোববার (১৬ নভেম্বর) ভোরে নগরীর টমছম ব্রিজ, ঝাউতলা ও বাদুড়তলা এলাকায় ছত্রভঙ্গ অবস্থায় ২৯ জনকে আটক করা হয়। একই দিন ভোর থেকে দুপুর পর্যন্ত জেলার বিভিন্ন উপজেলা ও স্থানে পৃথক অভিযানে আরও ১৫ জনকে গ্রেপ্তার করে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী।

কুমিল্লার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (প্রশাসন ও অর্থ) রাশেদুল হক চৌধুরী গণমাধ্যমকে জানান, নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরা নগরীতে মিছিল বের করার চেষ্টা করছিলেন। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি রোধে পুলিশ তৎপর ছিল এবং তথ্যের ভিত্তিতে তাৎক্ষণিক অভিযান পরিচালনা করা হয়।

কুমিল্লা কোতোয়ালি মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মহিনুল ইসলাম বলেন, সকাল ৬টার দিকে টমছম ব্রিজ এলাকায় সংগঠনটির একটি দল মিছিলের প্রস্তুতি নিলে পুলিশ সেখানে পৌঁছায়। উপস্থিতি টের পেয়ে তারা পালানোর চেষ্টা করলে পুলিশ ও স্থানীয় জনতা ধাওয়া দিয়ে বিভিন্ন দিক থেকে ২৯ জনকে আটক করে। এ সময় তাদের কাছ থেকে ব্যানার, লাঠি ও লাইটার জব্দ করা হয়। পরে অভিযানে পুলিশের জেলা গোয়েন্দা (ডিবি) বিভাগও অংশ নেয়।

অতিরিক্ত পুলিশ সুপার রাশেদুল হক চৌধুরী আরও জানান, কুমিল্লা সদর দক্ষিণ, দাউদকান্দি, মুরাদনগর, দেবিদ্বার, ভাঙ্গুরা, চান্দিনা থেকে একজন করে এবং নাঙ্গলকোট থেকে দুজনকে আটক করা হয়েছে। নগরীতে আটক ২৯ জনসহ মোট ৪৪ জনকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কে গাছ ফেলে অবরোধ: সাড়ে ৩ ঘণ্টা পর যান চলাচল স্বাভাবিক

মাদারীপুর প্রতিনিধি
মহাসড়কে গাছ ফেলে সড়ক অবরোধ করা হয়। ছবি: আজকের পত্রিকা
মহাসড়কে গাছ ফেলে সড়ক অবরোধ করা হয়। ছবি: আজকের পত্রিকা

ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কের মাদারীপুরের মস্তফাপুরে ককটেল বিস্ফোরণ এবং গাছ ফেলে সড়ক অবরোধের প্রায় সাড়ে তিন ঘণ্টা পর যানবাহন চলাচল স্বাভাবিক হয়েছে। আজ রোববার (১৬ নভেম্বর) সকালের দিকে এই অবরোধের সৃষ্টি হয়। বেলা ১১টার দিকে ফায়ার সার্ভিসের দুটি ইউনিট ও পুলিশের সমন্বিত প্রচেষ্টায় পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয় এবং মহাসড়কে যান চলাচল শুরু হয়।

মাদারীপুরের মস্তফাপুর ইউনিয়নের ভাঙ্গা ব্রিজ ও কালকিনি উপজেলার ভুরঘাটা বাসস্ট্যান্ডসহ প্রায় আটটি স্থানে সড়কের পাশে থাকা গাছ কেটে ফেলে অবরোধ করা হয়। এতে মহাসড়কের উভয় দিকে কয়েক কিলোমিটার দীর্ঘ যানজটের সৃষ্টি হয়। ফলে যাত্রীরা চরম ভোগান্তিতে পড়ে।

পুলিশ, ফায়ার সার্ভিস ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, রবি ও সোমবার (১৬ ও ১৭ নভেম্বর) শাটডাউনের ঘোষণা দিয়েছেন কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের শীর্ষ নেতারা। এই কর্মসূচি বাস্তবায়নের জন্য রোববার সকাল থেকে ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কের মাদারীপুরের আটটি স্থানে গাছ ফেলেন আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীরা। এ সময় তাঁরা ২০টির মতো ককটেল বিস্ফোরণ ঘটিয়ে জনমনে আতঙ্ক ছড়িয়ে দেন। পরে টায়ার জ্বালিয়ে বিক্ষোভ করেন।

মহাসড়কে গাছ ফেলে সড়ক অবরোধ করা হয়। ছবি: আজকের পত্রিকা
মহাসড়কে গাছ ফেলে সড়ক অবরোধ করা হয়। ছবি: আজকের পত্রিকা

এই ঘটনায় যানবাহন চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। এতে দীর্ঘ কয়েক কিলোমিটার পর্যন্ত যানজটের সৃষ্টি হয়। চরম ভোগান্তিতে পড়ে যাত্রীরা। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে গিয়ে সড়ক থেকে গাছগুলো অপসারণ করে পুলিশ ও মাদারীপুর জেলা সদর এবং কালকিনি উপজেলা ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা। তাদের সঙ্গে গাছ সরানোর কাজে অংশ নেন স্থানীয় জামায়াত ও বিএনপির নেতা-কর্মীরা। প্রায় সাড়ে তিন ঘণ্টা চেষ্টা চালিয়ে বেলা ১১টার দিকে যানবাহন চলাচল স্বাভাবিক করা হয়।

মাদারীপুর ফায়ার সার্ভিসের ইন্সপেক্টর শেখ আহাদুজ্জামান বলেন, ‘প্রথমে কালকিনি উপজেলা ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা মহাসড়ক থেকে গাছ অপসারণের কাজ শুরু করে। পরে জেলা শহর থেকে আমরা যাই। গাছগুলো অপসারণ করে যানবাহন চলাচল স্বাভাবিক করা হয়েছে।’

ডাসা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শেখ মো. এহতেশামুল ইসলাম বলেন, ‘ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কের ডাসার ও কালকিনি থানার অংশে সাত-আট স্থানে সড়কের পাশে থাকা গাছগুলো কেটে ফেলে দিয়ে চলে গেছে। এ সময় বেশ কয়েকটি ককটেল বিস্ফোরণ ঘটানো হয়েছে। তবে আমি চারটি ককটেলের চিহ্ন দেখতে পেয়েছি। এখন যান চলাচল শুরু হয়েছে।’

মাদারীপুর সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আদিল হোসেন বলেন, ‘পরিস্থিতি এখন স্বাভাবিক। যান চলাচল শুরু হয়েছে।’

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত