আজকের পত্রিকা ডেস্ক

টিএনজেড গ্রুপের অ্যাপারেলস প্লাস ইকো লিমিটেড কারখানা পুনরায় চালু ও শ্রমিকদের ডিসেম্বর ও জানুয়ারি মাসের বকেয়া বেতন পরিশোধের দাবিতে গাজীপুরে কারখানার সামনে অবস্থান কর্মসূচি পালন করেছেন প্রতিষ্ঠানটির শ্রমিকেরা। আজ রোববার বিকেলে আন্দোলনরত শ্রমিকদের পক্ষে মো. শাহীন প্রেরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। তিনি নিজেও একজন ভুক্তভোগী বলে জানিয়েছেন।
অবস্থান কর্মসূচিতে আসা শ্রমিকেরা জানান, মালিকপক্ষ গত ডিসেম্বর ও জানুয়ারি মাসের বকেয়া বেতন পরিশোধ না করে ৭ ফেব্রুয়ারি অনির্দিষ্টকালের জন্য কারখানা বন্ধের নোটিশ দেয়। পরবর্তী সময়ে ৮ ফেব্রুয়ারি অনির্দিষ্টকালের জন্য কারখানাটি বন্ধ করে দেওয়া হয়। কারখানা বন্ধের ফলে সহস্রাধিক শ্রমিক ও কর্মচারী অনিশ্চয়তার মুখে পড়েছেন।
শ্রমিকেরা অভিযোগ করে বলেন, এর আগেও মালিকপক্ষ কাজ করানোর পর নিয়মিত বেতন দেয়নি। বেতন চাইলে শ্রমিকদের ভয়ভীতি দেখানো হতো এবং অন্যায়ভাবে কারখানা বন্ধ করে দেওয়া হতো।
শ্রমিকদের এই অবস্থান কর্মসূচিতে সংহতি জানিয়েছেন অধ্যাপক ডা. হারুন উর রশীদ, জাতীয় শ্রমিক ফেডারেশন বাংলাদেশের সাধারণ সম্পাদক শামীম ইমাম, ওএসকে গার্মেন্টস অ্যান্ড টেক্সটাইল শ্রমিক ফেডারেশনের সাংগঠনিক সম্পাদক আবদুস শহীদ, গার্মেন্টস শ্রমিক ফেডারেশনের অর্থ সম্পাদক শাহজালাল, গার্মেন্টস শ্রমিক মুক্তি আন্দোলনের সাধারণ সম্পাদক বিপুল কুমার দাস, বাংলাদেশ শ্রমিক ফেডারেশন গাজীপুর জেলার সভাপতি শাহজাহান সিরাজ।
সংহতি জানিয়ে নেতারা বলেন, বৈষম্যহীন বাংলাদেশের জন্য ছাত্র-জনতা অভ্যুত্থান গড়ে তুলেছে। তাহলে ৫ আগস্টের পরও কারখানাগুলোতে শ্রমিকদের বেতন দিতে বৈষম্য কেন? বিভিন্ন কারখানায় শ্রমিকদের বেতন না দিয়ে অন্যায়ভাবে কারখানা বন্ধ করে দেওয়া হচ্ছে, শ্রমিক ছাঁটাই করা হচ্ছে, এমনকি তাঁদের নামে মামলা দেওয়া হচ্ছে। এই কারখানাতেও শ্রমিকদের বেতন না দিয়ে নানা টালবাহানা করা হচ্ছে।
তাঁরা আরও বলেন, পুরো মাস কাজ করার পরও শ্রমিকেরা যদি বেতন না পান, তাহলে তাঁরা কীভাবে চলবেন? দোকানগুলো শ্রমিকদের বাকিতে জিনিস দেয় না, বাজারে তাঁরা বঞ্চিত হন, বাড়িওয়ালা ভাড়ার জন্য চাপ দেন। শ্রমিকদের জীবন-জীবিকা সংকটে পড়েছে। তাঁরা সরকারের কাছে আহ্বান জানান, যথাসময়ে শ্রমিকদের বকেয়া বেতন পরিশোধ করে কারখানাগুলো পুনরায় চালু ও সুষ্ঠুভাবে পরিচালনা করা হোক।

টিএনজেড গ্রুপের অ্যাপারেলস প্লাস ইকো লিমিটেড কারখানা পুনরায় চালু ও শ্রমিকদের ডিসেম্বর ও জানুয়ারি মাসের বকেয়া বেতন পরিশোধের দাবিতে গাজীপুরে কারখানার সামনে অবস্থান কর্মসূচি পালন করেছেন প্রতিষ্ঠানটির শ্রমিকেরা। আজ রোববার বিকেলে আন্দোলনরত শ্রমিকদের পক্ষে মো. শাহীন প্রেরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। তিনি নিজেও একজন ভুক্তভোগী বলে জানিয়েছেন।
অবস্থান কর্মসূচিতে আসা শ্রমিকেরা জানান, মালিকপক্ষ গত ডিসেম্বর ও জানুয়ারি মাসের বকেয়া বেতন পরিশোধ না করে ৭ ফেব্রুয়ারি অনির্দিষ্টকালের জন্য কারখানা বন্ধের নোটিশ দেয়। পরবর্তী সময়ে ৮ ফেব্রুয়ারি অনির্দিষ্টকালের জন্য কারখানাটি বন্ধ করে দেওয়া হয়। কারখানা বন্ধের ফলে সহস্রাধিক শ্রমিক ও কর্মচারী অনিশ্চয়তার মুখে পড়েছেন।
শ্রমিকেরা অভিযোগ করে বলেন, এর আগেও মালিকপক্ষ কাজ করানোর পর নিয়মিত বেতন দেয়নি। বেতন চাইলে শ্রমিকদের ভয়ভীতি দেখানো হতো এবং অন্যায়ভাবে কারখানা বন্ধ করে দেওয়া হতো।
শ্রমিকদের এই অবস্থান কর্মসূচিতে সংহতি জানিয়েছেন অধ্যাপক ডা. হারুন উর রশীদ, জাতীয় শ্রমিক ফেডারেশন বাংলাদেশের সাধারণ সম্পাদক শামীম ইমাম, ওএসকে গার্মেন্টস অ্যান্ড টেক্সটাইল শ্রমিক ফেডারেশনের সাংগঠনিক সম্পাদক আবদুস শহীদ, গার্মেন্টস শ্রমিক ফেডারেশনের অর্থ সম্পাদক শাহজালাল, গার্মেন্টস শ্রমিক মুক্তি আন্দোলনের সাধারণ সম্পাদক বিপুল কুমার দাস, বাংলাদেশ শ্রমিক ফেডারেশন গাজীপুর জেলার সভাপতি শাহজাহান সিরাজ।
সংহতি জানিয়ে নেতারা বলেন, বৈষম্যহীন বাংলাদেশের জন্য ছাত্র-জনতা অভ্যুত্থান গড়ে তুলেছে। তাহলে ৫ আগস্টের পরও কারখানাগুলোতে শ্রমিকদের বেতন দিতে বৈষম্য কেন? বিভিন্ন কারখানায় শ্রমিকদের বেতন না দিয়ে অন্যায়ভাবে কারখানা বন্ধ করে দেওয়া হচ্ছে, শ্রমিক ছাঁটাই করা হচ্ছে, এমনকি তাঁদের নামে মামলা দেওয়া হচ্ছে। এই কারখানাতেও শ্রমিকদের বেতন না দিয়ে নানা টালবাহানা করা হচ্ছে।
তাঁরা আরও বলেন, পুরো মাস কাজ করার পরও শ্রমিকেরা যদি বেতন না পান, তাহলে তাঁরা কীভাবে চলবেন? দোকানগুলো শ্রমিকদের বাকিতে জিনিস দেয় না, বাজারে তাঁরা বঞ্চিত হন, বাড়িওয়ালা ভাড়ার জন্য চাপ দেন। শ্রমিকদের জীবন-জীবিকা সংকটে পড়েছে। তাঁরা সরকারের কাছে আহ্বান জানান, যথাসময়ে শ্রমিকদের বকেয়া বেতন পরিশোধ করে কারখানাগুলো পুনরায় চালু ও সুষ্ঠুভাবে পরিচালনা করা হোক।

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে নির্বাচন কমিশনে জমা দেওয়া হলফনামা অনুযায়ী গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি ও ডাকসুর সাবেক ভিপি নুরুল হক নুরের মোট সম্পদের পরিমাণ ৮৯ লাখ ৮২ হাজার ৮৪১ টাকা। তাঁর স্ত্রী মারিয়া আক্তারের সম্পদের পরিমাণ ২ লাখ ৬৬ হাজার ৮১৮ টাকা। তাঁদের কোনো স্বর্ণালংকার নেই।
১ ঘণ্টা আগে
সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে এসে মারা যাওয়া মো. নিরব হোসেন (৫৬) দৈনিক জনকণ্ঠের সাবেক প্রশাসনিক কর্মকর্তা। তাঁর বাড়ি পটুয়াখালীর বাউফল উপজেলার নাজিরপুর ইউনিয়নের বড় ডালিমা গ্রামে। রাজধানীর বড় মগবাজারে তিনি পরিবারসহ বসবাস করতেন।
১ ঘণ্টা আগে
ভিডিওতে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তির (ঠিকাদার প্রতিনিধি) সঙ্গে কথা বলার আগে কাজের বিলের ফাইল স্বাক্ষর করার সময় ৪৫ হাজার টাকা নেওয়ার বিষয়টিও উঠে আসে। এ ছাড়া নতুন করে আরও পাঁচ হাজার টাকা না দেওয়ায় গড়িমসি করতে থাকেন ওই প্রকৌশলী। একপর্যায়ে তাঁকে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তির কাছ থেকে টাকা নিয়ে পকেটে রাখতে দেখা যায়।
২ ঘণ্টা আগে
চট্টগ্রামের আনোয়ারায় কনকনে শীতের মধ্যে সড়কের পাশ থেকে উদ্ধার হওয়া দুই শিশুর পরিচয় শনাক্ত হয়েছে। তাদের বাড়ি খাগড়াছড়ি জেলার মানিকছড়ি উপজেলায়।
২ ঘণ্টা আগে