নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

একজন পথচারীকে নির্যাতনের অভিযোগে ১৮ বছর আগে দায়ের করা মামলা থেকে খালাস পেলেন তৎকালীন প্রভাবশালী পুলিশ কর্মকর্তা সাবেক উপ-কমিশনার (ডিসি) কহিনুর মিয়াসহ তিনজন। গতকাল মঙ্গলবার ঢাকার ভারপ্রাপ্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট হাসিবুল হক এ রায় দেন।
অন্য যে দুজনকে খালাস দেওয়া হয়েছে তাঁরা হলেন ঢাকা মহানগর পুলিশের তখনকার উপ-কমিশনার (দক্ষিণ) মাজহারুল হক ও কনস্টেবল রুহুল আমীন।
রায় ঘোষণার সময় ডিসি কহিনুর পলাতক ছিলেন। তাঁর বিরুদ্ধে জারি হওয়া গ্রেপ্তারি পরোয়ানা প্রত্যাহার করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। অন্য দুজন আদালতে হাজির ছিলেন। আদালতের বেঞ্চ সহকারী আজমল হোসেন বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
২০০৬ সালের ১২ মার্চ ধানমন্ডির রাপা প্লাজার সামনে শাহিন সুলতানা শান্তা পুলিশি নির্যাতনের শিকার হন। সেদিন তখনকার বিরোধী দল আওয়ামী লীগের নির্বাচন কমিশন ঘেরাও কর্মসূচি চলছিল। শান্তা তখন তাঁর ছেলেকে বিদ্যালয় থেকে নিয়ে বাসায় ফিরছিলেন। নির্বাচন কমিশন ঘেরাও কর্মসূচি চলাকালে পুলিশ ও আওয়ামী লীগ নেতা-কর্মীদের মধ্যে সংঘর্ষ হয়। শাহীন সুলতানা শান্তা তখন ওই রাস্তা দিয়ে রিকশায় যাচ্ছিলেন। তিনি ভয়ে তার ছেলেকে নিয়ে পাশের প্যানসিয়া ক্লিনিকের মধ্যে ঢোকার চেষ্টাকালে ডিসি কোহিনুর ও ডিসি মাজহারুলের নির্দেশে কনস্টেবল রুহুল আমিন ও অন্যান্য কনস্টেবল শান্তাকে তার ছেলেসহ টেনে-হিঁচড়ে পুলিশের প্রিজন ভ্যানে তোলেন। তাঁকে লাঠি দিয়ে পেটানো হয় এবং এতে তিনি শরীরের বিভিন্ন স্থানে আঘাতপ্রাপ্ত হন। তাঁর হাতে, গলায় ও কানে থাকা বিভিন্ন সোনার অলংকার পুলিশ নিয়ে নেয়।
এর দুই দিন পর ২০০৬ সালের ১৪ মার্চ শান্তা ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে দুই উপ-পুলিশ কমিশনার ও কনস্টেবল রুহুলের বিরুদ্ধে নির্যাতনের অভিযোগে একটি মামলা করেন।
পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগকে (সিআইডি) অভিযোগটি তদন্তের দায়িত্ব দেওয়া হয়। তদন্ত শেষে সিআইডি কর্মকর্তা আলী হায়দার ঘটনার সত্যতা পাওয়া যায়নি বলে আদালতে প্রতিবেদন দাখিল করেন।
শান্তা ২০০৬ সালের ২৭ সেপ্টেম্বর আদালতে ওই প্রতিবেদনের বিরুদ্ধে আপত্তি দাখিল করেন। পুলিশের বিরুদ্ধে তদন্তকারী হিসেবে পুলিশ নিরপেক্ষ থাকতে পারে না দাবি করে ঘটনাটির বিচার বিভাগীয় তদন্ত দাবি করেন নির্যাতিত শান্তা। আদালত ঘটনাটি বিচার বিভাগীয় তদন্তের নির্দেশ দেন।
কিন্তু তখনকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট শফিক আনোয়ার বিচার বিভাগীয় তদন্ত করে ঘটনাটি সঠিক নয় মন্তব্য করে প্রতিবেদন জমা দেন। পরে শান্তা এতে নারাজি আবেদন করলে তা নামঞ্জুর করা হয়। ওই নামঞ্জুর আদেশের বিরুদ্ধে একই বছরের ৩০ অক্টোবর ঢাকার মহানগর দায়রা জজ আদালতে রিভিশন আবেদন করেন শান্তা। ২০০৯ সালের ২৭ সেপ্টেম্বর ঢাকার মহানগর দায়রা জজ মামলার বাদীর রিভিশন আবেদন মঞ্জুর করেন এবং ধানমন্ডি থানাকে মামলাটি এজাহার হিসেবে রুজু করার নির্দেশ দেন। পরে ঘটনাস্থল মোহাম্মদপুর থানার অন্তর্ভুক্ত হওয়ায় মামলাটি মোহাম্মদপুর থানায় এজাহার হিসেবে গণ্য হয়।
২০০৯ সালের অক্টোবরে মোহাম্মদপুর থানায় মামলাটি রুজু হলেও অভিযোগপত্র দাখিল করা হয় ২০২১ সালের ৯ এপ্রিল। ২০২৩ সালের ১৪ মে আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করা হয়।
এরপর দীর্ঘদিন সাক্ষী হাজির না হলেও শেখ হাসিনার পদত্যাগের পর গত ৮ সেপ্টেম্বর তিনজন সাক্ষী আদালতে এসে একই দিনে সাক্ষ্য দেন। দুই দিন পরে এই মামলার রায় ঘোষণা করা হয়। সাক্ষীরা মামলার ঘটনা সম্পর্কে কিছুই জানেন না বলে আদালতকে জানান।
আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর দ্রুত বিভিন্ন মামলা থেকে সন্ত্রাসী থেকে শুরু করে প্রতারণার অভিযোগে অভিযুক্ত বিভিন্ন আসামি খালাস পেয়ে যাচ্ছে। বিএনপিসহ চারদলীয় জোট সরকার ক্ষমতায় থাকাকালীন ডিসি কোহিনুর ও মাজহারুল হক অত্যন্ত প্রভাবশালী পুলিশ কর্মকর্তা ছিলেন।
২০০২ সালের ২৩ জুলাই গভীর রাতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শামসুন্নাহার হলে আন্দোলনরত ছাত্রীদের ওপর হলের ফটক ভেঙে হামলা চালায় পুলিশ। তখন এ হামলার নেপথ্যে পুলিশ কর্মকর্তা কহিনুর মিয়ার নাম উঠে আসে। তখন বিভিন্ন সভা-সমাবেশ মিছিলে বিরোধীদলীয় নেতা-কর্মীদের দমনে বিশেষ ভূমিকা রাখতেন। পরে আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় আসার পর তিনি পালিয়ে যান। তারপর তাঁকে চাকরিচ্যুত করা হয়।

একজন পথচারীকে নির্যাতনের অভিযোগে ১৮ বছর আগে দায়ের করা মামলা থেকে খালাস পেলেন তৎকালীন প্রভাবশালী পুলিশ কর্মকর্তা সাবেক উপ-কমিশনার (ডিসি) কহিনুর মিয়াসহ তিনজন। গতকাল মঙ্গলবার ঢাকার ভারপ্রাপ্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট হাসিবুল হক এ রায় দেন।
অন্য যে দুজনকে খালাস দেওয়া হয়েছে তাঁরা হলেন ঢাকা মহানগর পুলিশের তখনকার উপ-কমিশনার (দক্ষিণ) মাজহারুল হক ও কনস্টেবল রুহুল আমীন।
রায় ঘোষণার সময় ডিসি কহিনুর পলাতক ছিলেন। তাঁর বিরুদ্ধে জারি হওয়া গ্রেপ্তারি পরোয়ানা প্রত্যাহার করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। অন্য দুজন আদালতে হাজির ছিলেন। আদালতের বেঞ্চ সহকারী আজমল হোসেন বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
২০০৬ সালের ১২ মার্চ ধানমন্ডির রাপা প্লাজার সামনে শাহিন সুলতানা শান্তা পুলিশি নির্যাতনের শিকার হন। সেদিন তখনকার বিরোধী দল আওয়ামী লীগের নির্বাচন কমিশন ঘেরাও কর্মসূচি চলছিল। শান্তা তখন তাঁর ছেলেকে বিদ্যালয় থেকে নিয়ে বাসায় ফিরছিলেন। নির্বাচন কমিশন ঘেরাও কর্মসূচি চলাকালে পুলিশ ও আওয়ামী লীগ নেতা-কর্মীদের মধ্যে সংঘর্ষ হয়। শাহীন সুলতানা শান্তা তখন ওই রাস্তা দিয়ে রিকশায় যাচ্ছিলেন। তিনি ভয়ে তার ছেলেকে নিয়ে পাশের প্যানসিয়া ক্লিনিকের মধ্যে ঢোকার চেষ্টাকালে ডিসি কোহিনুর ও ডিসি মাজহারুলের নির্দেশে কনস্টেবল রুহুল আমিন ও অন্যান্য কনস্টেবল শান্তাকে তার ছেলেসহ টেনে-হিঁচড়ে পুলিশের প্রিজন ভ্যানে তোলেন। তাঁকে লাঠি দিয়ে পেটানো হয় এবং এতে তিনি শরীরের বিভিন্ন স্থানে আঘাতপ্রাপ্ত হন। তাঁর হাতে, গলায় ও কানে থাকা বিভিন্ন সোনার অলংকার পুলিশ নিয়ে নেয়।
এর দুই দিন পর ২০০৬ সালের ১৪ মার্চ শান্তা ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে দুই উপ-পুলিশ কমিশনার ও কনস্টেবল রুহুলের বিরুদ্ধে নির্যাতনের অভিযোগে একটি মামলা করেন।
পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগকে (সিআইডি) অভিযোগটি তদন্তের দায়িত্ব দেওয়া হয়। তদন্ত শেষে সিআইডি কর্মকর্তা আলী হায়দার ঘটনার সত্যতা পাওয়া যায়নি বলে আদালতে প্রতিবেদন দাখিল করেন।
শান্তা ২০০৬ সালের ২৭ সেপ্টেম্বর আদালতে ওই প্রতিবেদনের বিরুদ্ধে আপত্তি দাখিল করেন। পুলিশের বিরুদ্ধে তদন্তকারী হিসেবে পুলিশ নিরপেক্ষ থাকতে পারে না দাবি করে ঘটনাটির বিচার বিভাগীয় তদন্ত দাবি করেন নির্যাতিত শান্তা। আদালত ঘটনাটি বিচার বিভাগীয় তদন্তের নির্দেশ দেন।
কিন্তু তখনকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট শফিক আনোয়ার বিচার বিভাগীয় তদন্ত করে ঘটনাটি সঠিক নয় মন্তব্য করে প্রতিবেদন জমা দেন। পরে শান্তা এতে নারাজি আবেদন করলে তা নামঞ্জুর করা হয়। ওই নামঞ্জুর আদেশের বিরুদ্ধে একই বছরের ৩০ অক্টোবর ঢাকার মহানগর দায়রা জজ আদালতে রিভিশন আবেদন করেন শান্তা। ২০০৯ সালের ২৭ সেপ্টেম্বর ঢাকার মহানগর দায়রা জজ মামলার বাদীর রিভিশন আবেদন মঞ্জুর করেন এবং ধানমন্ডি থানাকে মামলাটি এজাহার হিসেবে রুজু করার নির্দেশ দেন। পরে ঘটনাস্থল মোহাম্মদপুর থানার অন্তর্ভুক্ত হওয়ায় মামলাটি মোহাম্মদপুর থানায় এজাহার হিসেবে গণ্য হয়।
২০০৯ সালের অক্টোবরে মোহাম্মদপুর থানায় মামলাটি রুজু হলেও অভিযোগপত্র দাখিল করা হয় ২০২১ সালের ৯ এপ্রিল। ২০২৩ সালের ১৪ মে আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করা হয়।
এরপর দীর্ঘদিন সাক্ষী হাজির না হলেও শেখ হাসিনার পদত্যাগের পর গত ৮ সেপ্টেম্বর তিনজন সাক্ষী আদালতে এসে একই দিনে সাক্ষ্য দেন। দুই দিন পরে এই মামলার রায় ঘোষণা করা হয়। সাক্ষীরা মামলার ঘটনা সম্পর্কে কিছুই জানেন না বলে আদালতকে জানান।
আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর দ্রুত বিভিন্ন মামলা থেকে সন্ত্রাসী থেকে শুরু করে প্রতারণার অভিযোগে অভিযুক্ত বিভিন্ন আসামি খালাস পেয়ে যাচ্ছে। বিএনপিসহ চারদলীয় জোট সরকার ক্ষমতায় থাকাকালীন ডিসি কোহিনুর ও মাজহারুল হক অত্যন্ত প্রভাবশালী পুলিশ কর্মকর্তা ছিলেন।
২০০২ সালের ২৩ জুলাই গভীর রাতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শামসুন্নাহার হলে আন্দোলনরত ছাত্রীদের ওপর হলের ফটক ভেঙে হামলা চালায় পুলিশ। তখন এ হামলার নেপথ্যে পুলিশ কর্মকর্তা কহিনুর মিয়ার নাম উঠে আসে। তখন বিভিন্ন সভা-সমাবেশ মিছিলে বিরোধীদলীয় নেতা-কর্মীদের দমনে বিশেষ ভূমিকা রাখতেন। পরে আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় আসার পর তিনি পালিয়ে যান। তারপর তাঁকে চাকরিচ্যুত করা হয়।
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

একজন পথচারীকে নির্যাতনের অভিযোগে ১৮ বছর আগে দায়ের করা মামলা থেকে খালাস পেলেন তৎকালীন প্রভাবশালী পুলিশ কর্মকর্তা সাবেক উপ-কমিশনার (ডিসি) কহিনুর মিয়াসহ তিনজন। গতকাল মঙ্গলবার ঢাকার ভারপ্রাপ্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট হাসিবুল হক এ রায় দেন।
অন্য যে দুজনকে খালাস দেওয়া হয়েছে তাঁরা হলেন ঢাকা মহানগর পুলিশের তখনকার উপ-কমিশনার (দক্ষিণ) মাজহারুল হক ও কনস্টেবল রুহুল আমীন।
রায় ঘোষণার সময় ডিসি কহিনুর পলাতক ছিলেন। তাঁর বিরুদ্ধে জারি হওয়া গ্রেপ্তারি পরোয়ানা প্রত্যাহার করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। অন্য দুজন আদালতে হাজির ছিলেন। আদালতের বেঞ্চ সহকারী আজমল হোসেন বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
২০০৬ সালের ১২ মার্চ ধানমন্ডির রাপা প্লাজার সামনে শাহিন সুলতানা শান্তা পুলিশি নির্যাতনের শিকার হন। সেদিন তখনকার বিরোধী দল আওয়ামী লীগের নির্বাচন কমিশন ঘেরাও কর্মসূচি চলছিল। শান্তা তখন তাঁর ছেলেকে বিদ্যালয় থেকে নিয়ে বাসায় ফিরছিলেন। নির্বাচন কমিশন ঘেরাও কর্মসূচি চলাকালে পুলিশ ও আওয়ামী লীগ নেতা-কর্মীদের মধ্যে সংঘর্ষ হয়। শাহীন সুলতানা শান্তা তখন ওই রাস্তা দিয়ে রিকশায় যাচ্ছিলেন। তিনি ভয়ে তার ছেলেকে নিয়ে পাশের প্যানসিয়া ক্লিনিকের মধ্যে ঢোকার চেষ্টাকালে ডিসি কোহিনুর ও ডিসি মাজহারুলের নির্দেশে কনস্টেবল রুহুল আমিন ও অন্যান্য কনস্টেবল শান্তাকে তার ছেলেসহ টেনে-হিঁচড়ে পুলিশের প্রিজন ভ্যানে তোলেন। তাঁকে লাঠি দিয়ে পেটানো হয় এবং এতে তিনি শরীরের বিভিন্ন স্থানে আঘাতপ্রাপ্ত হন। তাঁর হাতে, গলায় ও কানে থাকা বিভিন্ন সোনার অলংকার পুলিশ নিয়ে নেয়।
এর দুই দিন পর ২০০৬ সালের ১৪ মার্চ শান্তা ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে দুই উপ-পুলিশ কমিশনার ও কনস্টেবল রুহুলের বিরুদ্ধে নির্যাতনের অভিযোগে একটি মামলা করেন।
পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগকে (সিআইডি) অভিযোগটি তদন্তের দায়িত্ব দেওয়া হয়। তদন্ত শেষে সিআইডি কর্মকর্তা আলী হায়দার ঘটনার সত্যতা পাওয়া যায়নি বলে আদালতে প্রতিবেদন দাখিল করেন।
শান্তা ২০০৬ সালের ২৭ সেপ্টেম্বর আদালতে ওই প্রতিবেদনের বিরুদ্ধে আপত্তি দাখিল করেন। পুলিশের বিরুদ্ধে তদন্তকারী হিসেবে পুলিশ নিরপেক্ষ থাকতে পারে না দাবি করে ঘটনাটির বিচার বিভাগীয় তদন্ত দাবি করেন নির্যাতিত শান্তা। আদালত ঘটনাটি বিচার বিভাগীয় তদন্তের নির্দেশ দেন।
কিন্তু তখনকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট শফিক আনোয়ার বিচার বিভাগীয় তদন্ত করে ঘটনাটি সঠিক নয় মন্তব্য করে প্রতিবেদন জমা দেন। পরে শান্তা এতে নারাজি আবেদন করলে তা নামঞ্জুর করা হয়। ওই নামঞ্জুর আদেশের বিরুদ্ধে একই বছরের ৩০ অক্টোবর ঢাকার মহানগর দায়রা জজ আদালতে রিভিশন আবেদন করেন শান্তা। ২০০৯ সালের ২৭ সেপ্টেম্বর ঢাকার মহানগর দায়রা জজ মামলার বাদীর রিভিশন আবেদন মঞ্জুর করেন এবং ধানমন্ডি থানাকে মামলাটি এজাহার হিসেবে রুজু করার নির্দেশ দেন। পরে ঘটনাস্থল মোহাম্মদপুর থানার অন্তর্ভুক্ত হওয়ায় মামলাটি মোহাম্মদপুর থানায় এজাহার হিসেবে গণ্য হয়।
২০০৯ সালের অক্টোবরে মোহাম্মদপুর থানায় মামলাটি রুজু হলেও অভিযোগপত্র দাখিল করা হয় ২০২১ সালের ৯ এপ্রিল। ২০২৩ সালের ১৪ মে আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করা হয়।
এরপর দীর্ঘদিন সাক্ষী হাজির না হলেও শেখ হাসিনার পদত্যাগের পর গত ৮ সেপ্টেম্বর তিনজন সাক্ষী আদালতে এসে একই দিনে সাক্ষ্য দেন। দুই দিন পরে এই মামলার রায় ঘোষণা করা হয়। সাক্ষীরা মামলার ঘটনা সম্পর্কে কিছুই জানেন না বলে আদালতকে জানান।
আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর দ্রুত বিভিন্ন মামলা থেকে সন্ত্রাসী থেকে শুরু করে প্রতারণার অভিযোগে অভিযুক্ত বিভিন্ন আসামি খালাস পেয়ে যাচ্ছে। বিএনপিসহ চারদলীয় জোট সরকার ক্ষমতায় থাকাকালীন ডিসি কোহিনুর ও মাজহারুল হক অত্যন্ত প্রভাবশালী পুলিশ কর্মকর্তা ছিলেন।
২০০২ সালের ২৩ জুলাই গভীর রাতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শামসুন্নাহার হলে আন্দোলনরত ছাত্রীদের ওপর হলের ফটক ভেঙে হামলা চালায় পুলিশ। তখন এ হামলার নেপথ্যে পুলিশ কর্মকর্তা কহিনুর মিয়ার নাম উঠে আসে। তখন বিভিন্ন সভা-সমাবেশ মিছিলে বিরোধীদলীয় নেতা-কর্মীদের দমনে বিশেষ ভূমিকা রাখতেন। পরে আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় আসার পর তিনি পালিয়ে যান। তারপর তাঁকে চাকরিচ্যুত করা হয়।

একজন পথচারীকে নির্যাতনের অভিযোগে ১৮ বছর আগে দায়ের করা মামলা থেকে খালাস পেলেন তৎকালীন প্রভাবশালী পুলিশ কর্মকর্তা সাবেক উপ-কমিশনার (ডিসি) কহিনুর মিয়াসহ তিনজন। গতকাল মঙ্গলবার ঢাকার ভারপ্রাপ্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট হাসিবুল হক এ রায় দেন।
অন্য যে দুজনকে খালাস দেওয়া হয়েছে তাঁরা হলেন ঢাকা মহানগর পুলিশের তখনকার উপ-কমিশনার (দক্ষিণ) মাজহারুল হক ও কনস্টেবল রুহুল আমীন।
রায় ঘোষণার সময় ডিসি কহিনুর পলাতক ছিলেন। তাঁর বিরুদ্ধে জারি হওয়া গ্রেপ্তারি পরোয়ানা প্রত্যাহার করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। অন্য দুজন আদালতে হাজির ছিলেন। আদালতের বেঞ্চ সহকারী আজমল হোসেন বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
২০০৬ সালের ১২ মার্চ ধানমন্ডির রাপা প্লাজার সামনে শাহিন সুলতানা শান্তা পুলিশি নির্যাতনের শিকার হন। সেদিন তখনকার বিরোধী দল আওয়ামী লীগের নির্বাচন কমিশন ঘেরাও কর্মসূচি চলছিল। শান্তা তখন তাঁর ছেলেকে বিদ্যালয় থেকে নিয়ে বাসায় ফিরছিলেন। নির্বাচন কমিশন ঘেরাও কর্মসূচি চলাকালে পুলিশ ও আওয়ামী লীগ নেতা-কর্মীদের মধ্যে সংঘর্ষ হয়। শাহীন সুলতানা শান্তা তখন ওই রাস্তা দিয়ে রিকশায় যাচ্ছিলেন। তিনি ভয়ে তার ছেলেকে নিয়ে পাশের প্যানসিয়া ক্লিনিকের মধ্যে ঢোকার চেষ্টাকালে ডিসি কোহিনুর ও ডিসি মাজহারুলের নির্দেশে কনস্টেবল রুহুল আমিন ও অন্যান্য কনস্টেবল শান্তাকে তার ছেলেসহ টেনে-হিঁচড়ে পুলিশের প্রিজন ভ্যানে তোলেন। তাঁকে লাঠি দিয়ে পেটানো হয় এবং এতে তিনি শরীরের বিভিন্ন স্থানে আঘাতপ্রাপ্ত হন। তাঁর হাতে, গলায় ও কানে থাকা বিভিন্ন সোনার অলংকার পুলিশ নিয়ে নেয়।
এর দুই দিন পর ২০০৬ সালের ১৪ মার্চ শান্তা ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে দুই উপ-পুলিশ কমিশনার ও কনস্টেবল রুহুলের বিরুদ্ধে নির্যাতনের অভিযোগে একটি মামলা করেন।
পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগকে (সিআইডি) অভিযোগটি তদন্তের দায়িত্ব দেওয়া হয়। তদন্ত শেষে সিআইডি কর্মকর্তা আলী হায়দার ঘটনার সত্যতা পাওয়া যায়নি বলে আদালতে প্রতিবেদন দাখিল করেন।
শান্তা ২০০৬ সালের ২৭ সেপ্টেম্বর আদালতে ওই প্রতিবেদনের বিরুদ্ধে আপত্তি দাখিল করেন। পুলিশের বিরুদ্ধে তদন্তকারী হিসেবে পুলিশ নিরপেক্ষ থাকতে পারে না দাবি করে ঘটনাটির বিচার বিভাগীয় তদন্ত দাবি করেন নির্যাতিত শান্তা। আদালত ঘটনাটি বিচার বিভাগীয় তদন্তের নির্দেশ দেন।
কিন্তু তখনকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট শফিক আনোয়ার বিচার বিভাগীয় তদন্ত করে ঘটনাটি সঠিক নয় মন্তব্য করে প্রতিবেদন জমা দেন। পরে শান্তা এতে নারাজি আবেদন করলে তা নামঞ্জুর করা হয়। ওই নামঞ্জুর আদেশের বিরুদ্ধে একই বছরের ৩০ অক্টোবর ঢাকার মহানগর দায়রা জজ আদালতে রিভিশন আবেদন করেন শান্তা। ২০০৯ সালের ২৭ সেপ্টেম্বর ঢাকার মহানগর দায়রা জজ মামলার বাদীর রিভিশন আবেদন মঞ্জুর করেন এবং ধানমন্ডি থানাকে মামলাটি এজাহার হিসেবে রুজু করার নির্দেশ দেন। পরে ঘটনাস্থল মোহাম্মদপুর থানার অন্তর্ভুক্ত হওয়ায় মামলাটি মোহাম্মদপুর থানায় এজাহার হিসেবে গণ্য হয়।
২০০৯ সালের অক্টোবরে মোহাম্মদপুর থানায় মামলাটি রুজু হলেও অভিযোগপত্র দাখিল করা হয় ২০২১ সালের ৯ এপ্রিল। ২০২৩ সালের ১৪ মে আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করা হয়।
এরপর দীর্ঘদিন সাক্ষী হাজির না হলেও শেখ হাসিনার পদত্যাগের পর গত ৮ সেপ্টেম্বর তিনজন সাক্ষী আদালতে এসে একই দিনে সাক্ষ্য দেন। দুই দিন পরে এই মামলার রায় ঘোষণা করা হয়। সাক্ষীরা মামলার ঘটনা সম্পর্কে কিছুই জানেন না বলে আদালতকে জানান।
আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর দ্রুত বিভিন্ন মামলা থেকে সন্ত্রাসী থেকে শুরু করে প্রতারণার অভিযোগে অভিযুক্ত বিভিন্ন আসামি খালাস পেয়ে যাচ্ছে। বিএনপিসহ চারদলীয় জোট সরকার ক্ষমতায় থাকাকালীন ডিসি কোহিনুর ও মাজহারুল হক অত্যন্ত প্রভাবশালী পুলিশ কর্মকর্তা ছিলেন।
২০০২ সালের ২৩ জুলাই গভীর রাতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শামসুন্নাহার হলে আন্দোলনরত ছাত্রীদের ওপর হলের ফটক ভেঙে হামলা চালায় পুলিশ। তখন এ হামলার নেপথ্যে পুলিশ কর্মকর্তা কহিনুর মিয়ার নাম উঠে আসে। তখন বিভিন্ন সভা-সমাবেশ মিছিলে বিরোধীদলীয় নেতা-কর্মীদের দমনে বিশেষ ভূমিকা রাখতেন। পরে আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় আসার পর তিনি পালিয়ে যান। তারপর তাঁকে চাকরিচ্যুত করা হয়।

সিনিয়র সাংবাদিক ও টকশোর আলোচিত মুখ আনিস আলমগীরকে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) হেফাজতে নেওয়া হয়েছে। তিনি বর্তমানে ডিবি কার্যালয়ে রয়েছেন।
৭ মিনিট আগে
চট্টগ্রামে নগরের কোতোয়ালি থানা এলাকায় ফুটপাত থেকে হকার ইসমাইলের লাশ উদ্ধারের ঘটনায় আরও দুই আসামিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। আসামিদের প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদের বরাতে পুলিশ বলছে, ফুটপাতে দোকান চালানো নিয়ে বিরোধের জেরে ভাড়াটে খুনিদের দিয়ে ইসমাইলকে ছুরিকাঘাতে হত্যা করা হয়।
৩১ মিনিট আগে
সুদানে জাতিসংঘ শান্তি রক্ষা মিশনে সন্ত্রাসীদের ড্রোন হামলায় নিহত বাংলাদেশি শান্তিরক্ষী শামীম রেজার রাজবাড়ীর বাড়িতে মাতম চলছে। প্রতিবেশীরা তাঁর পরিবারকে সান্ত্বনা দেওয়ার চেষ্টা করলেও কান্না বাঁধ মানছে না।
৪০ মিনিট আগে
সিরাজগঞ্জের কাজীপুরে শহীদ এম মনসুর আলী আধুনিক অডিটরিয়ামের ওয়াশরুম থেকে এক বৃদ্ধের লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। রোববার (১৪ ডিসেম্বর) বিকেলে অডিটরিয়ামের দ্বিতীয় তলার একটি ওয়াশরুম থেকে লাশটি উদ্ধার করা হয়।
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

সিনিয়র সাংবাদিক ও টকশোর আলোচিত মুখ আনিস আলমগীরকে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) হেফাজতে নেওয়া হয়েছে। তিনি বর্তমানে ডিবি কার্যালয়ে রয়েছেন।
আনিস আলমগীরকে আটক বা গ্রেপ্তার করা হয়েছে কি না— এ বিষয়ে জানতে আজ রোববার রাত সাড়ে ৮টার দিকে ডিএমপির অতিরিক্ত কমিশনার (ডিবি) মো. শফিকুল ইসলামের সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘তাঁর সঙ্গে কথা বলে এ বিষয়ে আমরা বিস্তারিত জানাব। তাঁর সঙ্গে এখনো কথা বলিনি, আমি ডিবি কার্যালয়ে গিয়ে তাঁর সঙ্গে কথা বলব, তারপর বিস্তারিত বলতে পারব।’
এর আগে, রাত ৮টার আগে ধানমন্ডির একটি জিম থেকে সাংবাদিক আনিস আলমগীরকে ডিবি সদস্যরা গিয়ে ডিবি কার্যালয়ে নিয়ে আসেন। এই প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত তিনি (রাত ৯ টা) ডিবি কার্যালয়ে ছিলেন।
সাংবাদিক আনিস আলমগীর দৈনিক আজকের কাগজসহ বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমে কাজ করেছেন। সাম্প্রতিক সময়ে টেলিভিশন টকশোতে নানা বক্তব্য দিয়ে আলোচনায় ছিলেন তিনি।

সিনিয়র সাংবাদিক ও টকশোর আলোচিত মুখ আনিস আলমগীরকে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) হেফাজতে নেওয়া হয়েছে। তিনি বর্তমানে ডিবি কার্যালয়ে রয়েছেন।
আনিস আলমগীরকে আটক বা গ্রেপ্তার করা হয়েছে কি না— এ বিষয়ে জানতে আজ রোববার রাত সাড়ে ৮টার দিকে ডিএমপির অতিরিক্ত কমিশনার (ডিবি) মো. শফিকুল ইসলামের সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘তাঁর সঙ্গে কথা বলে এ বিষয়ে আমরা বিস্তারিত জানাব। তাঁর সঙ্গে এখনো কথা বলিনি, আমি ডিবি কার্যালয়ে গিয়ে তাঁর সঙ্গে কথা বলব, তারপর বিস্তারিত বলতে পারব।’
এর আগে, রাত ৮টার আগে ধানমন্ডির একটি জিম থেকে সাংবাদিক আনিস আলমগীরকে ডিবি সদস্যরা গিয়ে ডিবি কার্যালয়ে নিয়ে আসেন। এই প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত তিনি (রাত ৯ টা) ডিবি কার্যালয়ে ছিলেন।
সাংবাদিক আনিস আলমগীর দৈনিক আজকের কাগজসহ বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমে কাজ করেছেন। সাম্প্রতিক সময়ে টেলিভিশন টকশোতে নানা বক্তব্য দিয়ে আলোচনায় ছিলেন তিনি।

একজন পথচারীকে নির্যাতনের অভিযোগে ১৮ বছর আগে দায়ের করা মামলা থেকে খালাস পেলেন তৎকালীন প্রভাবশালী পুলিশ কর্মকর্তা সাবেক উপ-কমিশনার (ডিসি) কহিনুর মিয়াসহ তিনজন। গতকাল মঙ্গলবার ঢাকার ভারপ্রাপ্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট হাসিবুল হক এই রায় দেন...
১১ সেপ্টেম্বর ২০২৪
চট্টগ্রামে নগরের কোতোয়ালি থানা এলাকায় ফুটপাত থেকে হকার ইসমাইলের লাশ উদ্ধারের ঘটনায় আরও দুই আসামিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। আসামিদের প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদের বরাতে পুলিশ বলছে, ফুটপাতে দোকান চালানো নিয়ে বিরোধের জেরে ভাড়াটে খুনিদের দিয়ে ইসমাইলকে ছুরিকাঘাতে হত্যা করা হয়।
৩১ মিনিট আগে
সুদানে জাতিসংঘ শান্তি রক্ষা মিশনে সন্ত্রাসীদের ড্রোন হামলায় নিহত বাংলাদেশি শান্তিরক্ষী শামীম রেজার রাজবাড়ীর বাড়িতে মাতম চলছে। প্রতিবেশীরা তাঁর পরিবারকে সান্ত্বনা দেওয়ার চেষ্টা করলেও কান্না বাঁধ মানছে না।
৪০ মিনিট আগে
সিরাজগঞ্জের কাজীপুরে শহীদ এম মনসুর আলী আধুনিক অডিটরিয়ামের ওয়াশরুম থেকে এক বৃদ্ধের লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। রোববার (১৪ ডিসেম্বর) বিকেলে অডিটরিয়ামের দ্বিতীয় তলার একটি ওয়াশরুম থেকে লাশটি উদ্ধার করা হয়।
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম

চট্টগ্রামে নগরের কোতোয়ালি থানা এলাকায় ফুটপাত থেকে হকার ইসমাইলের লাশ উদ্ধারের ঘটনায় আরও দুই আসামিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। আসামিদের প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদের বরাতে পুলিশ বলছে, ফুটপাতে দোকান চালানো নিয়ে বিরোধের জেরে ভাড়াটে খুনিদের দিয়ে ইসমাইলকে ছুরিকাঘাতে হত্যা করা হয়।
হত্যাকাণ্ডের দুই সপ্তাহ পর আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) বিকেলে চট্টগ্রাম মহানগর পুলিশের (সিএমপি) উপকমিশনার (দক্ষিণ) মো. আলমগীর হোসেন নিজ কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান।
এর আগে এই হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় গতকাল শনিবার রাতে নগরের মেরিনার্স রোডের ইয়াকুবনগর লইট্টাঘাটা এলাকা থেকে দুজনকে গ্রেপ্তার করে র্যাব-৭। পরে তাঁদের পুলিশের হাতে তুলে দেওয়া হয়।
গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা হলেন চট্টগ্রামের আনোয়ারা উপজেলার বিনু বৈদ্যর ছেলে রুবেল বৈদ্য (৩১) ও পটিয়া উপজেলার দক্ষিণ মালিয়ারার রতন নাথের ছেলে রাজু নাথ (৩৮)।
গত ২৭ নভেম্বর দিবাগত রাত আড়াইটার দিকে নগরীর কোতোয়ালি থানার কাছে লালদীঘি মোড়ে সাইকেল চালিয়ে বাসায় ফেরার পথে ছুরিকাঘাতে খুন হন ইসমাইল। পুলিশ প্রথমে ঘটনাটি ছিনতাই হিসেবে ধারণা করে। পরে তদন্তে পরিকল্পিত হত্যার তথ্য পায়। পুলিশের হাতে আসা একটি সিসিটিভি ফুটেজে মোটরসাইকেলে থাকা তিন যুবককে হত্যায় অংশ নিতে দেখা গেছে।
এ ঘটনায় পরদিন কোতোয়ালি থানায় অজ্ঞাতনামা তিনজনকে আসামি করে নিহত ইসমাইলের স্ত্রী নাহিদা আক্তারের করা মামলায় পুলিশ মনির হোসেন ওরফে নয়ন নামের একজনকে গ্রেপ্তার দেখায়।
সংবাদ সম্মেলনে সিএমপির উপকমিশনার মো. আলমগীর হোসেন বলেন, ফুটপাতের দোকান নিয়ে দ্বন্দ্বের জেরে মূলত ভাড়াটে খুনি দিয়ে মো. ইসমাইলকে হত্যা করা হয়েছে। এই খুনের সঙ্গে মোটরসাইকেলে থাকা সরাসরি যে তিনজনের জড়িত থাকার তথ্য ছিল, সবাই গ্রেপ্তার হয়েছেন। খুনে ব্যবহৃত টিপ ছুরি ও মোটরসাইকেল জব্দ করা হয়েছে।
আলমগীর হোসেন আরও বলেন, ‘ঘটনার পর ইসমাইলের খোয়া যাওয়া মোবাইল ফোনটি মনির হোসেন নামের যাঁর কাছ থেকে উদ্ধার করা হয়, তাঁকে আমরা প্রথমেই গ্রেপ্তার করি। এই হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় তিনজনের অন্যতম আসামি তিনি। তাঁর দেওয়া তথ্য অনুযায়ী আরও দুজনকে গ্রেপ্তার করা হয়।’
গ্রেপ্তার তিনজন মূলত ভাড়াটে খুনি হিসেবে এই হত্যাকাণ্ড ঘটিয়েছেন বলে দাবি করে পুলিশের এই কর্মকর্তা বলেন, তাঁদের মধ্যে রাজুর বিরুদ্ধে তিনটি ও রুবেল বৈদ্যর বিরুদ্ধে পাঁচটি মামলা রয়েছে। ডাকাতি, দস্যুতা ও খুনের অভিযোগে এসব মামলা হয়েছিল।
আলমগীর হোসেন বলেন, ‘ইসমাইলের সঙ্গে ফুটপাতের দোকান নিয়ে যাঁর সঙ্গে বিরোধ ছিল, মূলত তিনিই খুনিদের ভাড়া করেছিলেন। ওই ব্যক্তিসহ আরও দুজনের বিষয়ে আমরা তথ্য পেয়েছি। তদন্তের স্বার্থে আমরা এখন তাঁদের নাম প্রকাশ করছি না।’

চট্টগ্রামে নগরের কোতোয়ালি থানা এলাকায় ফুটপাত থেকে হকার ইসমাইলের লাশ উদ্ধারের ঘটনায় আরও দুই আসামিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। আসামিদের প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদের বরাতে পুলিশ বলছে, ফুটপাতে দোকান চালানো নিয়ে বিরোধের জেরে ভাড়াটে খুনিদের দিয়ে ইসমাইলকে ছুরিকাঘাতে হত্যা করা হয়।
হত্যাকাণ্ডের দুই সপ্তাহ পর আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) বিকেলে চট্টগ্রাম মহানগর পুলিশের (সিএমপি) উপকমিশনার (দক্ষিণ) মো. আলমগীর হোসেন নিজ কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান।
এর আগে এই হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় গতকাল শনিবার রাতে নগরের মেরিনার্স রোডের ইয়াকুবনগর লইট্টাঘাটা এলাকা থেকে দুজনকে গ্রেপ্তার করে র্যাব-৭। পরে তাঁদের পুলিশের হাতে তুলে দেওয়া হয়।
গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা হলেন চট্টগ্রামের আনোয়ারা উপজেলার বিনু বৈদ্যর ছেলে রুবেল বৈদ্য (৩১) ও পটিয়া উপজেলার দক্ষিণ মালিয়ারার রতন নাথের ছেলে রাজু নাথ (৩৮)।
গত ২৭ নভেম্বর দিবাগত রাত আড়াইটার দিকে নগরীর কোতোয়ালি থানার কাছে লালদীঘি মোড়ে সাইকেল চালিয়ে বাসায় ফেরার পথে ছুরিকাঘাতে খুন হন ইসমাইল। পুলিশ প্রথমে ঘটনাটি ছিনতাই হিসেবে ধারণা করে। পরে তদন্তে পরিকল্পিত হত্যার তথ্য পায়। পুলিশের হাতে আসা একটি সিসিটিভি ফুটেজে মোটরসাইকেলে থাকা তিন যুবককে হত্যায় অংশ নিতে দেখা গেছে।
এ ঘটনায় পরদিন কোতোয়ালি থানায় অজ্ঞাতনামা তিনজনকে আসামি করে নিহত ইসমাইলের স্ত্রী নাহিদা আক্তারের করা মামলায় পুলিশ মনির হোসেন ওরফে নয়ন নামের একজনকে গ্রেপ্তার দেখায়।
সংবাদ সম্মেলনে সিএমপির উপকমিশনার মো. আলমগীর হোসেন বলেন, ফুটপাতের দোকান নিয়ে দ্বন্দ্বের জেরে মূলত ভাড়াটে খুনি দিয়ে মো. ইসমাইলকে হত্যা করা হয়েছে। এই খুনের সঙ্গে মোটরসাইকেলে থাকা সরাসরি যে তিনজনের জড়িত থাকার তথ্য ছিল, সবাই গ্রেপ্তার হয়েছেন। খুনে ব্যবহৃত টিপ ছুরি ও মোটরসাইকেল জব্দ করা হয়েছে।
আলমগীর হোসেন আরও বলেন, ‘ঘটনার পর ইসমাইলের খোয়া যাওয়া মোবাইল ফোনটি মনির হোসেন নামের যাঁর কাছ থেকে উদ্ধার করা হয়, তাঁকে আমরা প্রথমেই গ্রেপ্তার করি। এই হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় তিনজনের অন্যতম আসামি তিনি। তাঁর দেওয়া তথ্য অনুযায়ী আরও দুজনকে গ্রেপ্তার করা হয়।’
গ্রেপ্তার তিনজন মূলত ভাড়াটে খুনি হিসেবে এই হত্যাকাণ্ড ঘটিয়েছেন বলে দাবি করে পুলিশের এই কর্মকর্তা বলেন, তাঁদের মধ্যে রাজুর বিরুদ্ধে তিনটি ও রুবেল বৈদ্যর বিরুদ্ধে পাঁচটি মামলা রয়েছে। ডাকাতি, দস্যুতা ও খুনের অভিযোগে এসব মামলা হয়েছিল।
আলমগীর হোসেন বলেন, ‘ইসমাইলের সঙ্গে ফুটপাতের দোকান নিয়ে যাঁর সঙ্গে বিরোধ ছিল, মূলত তিনিই খুনিদের ভাড়া করেছিলেন। ওই ব্যক্তিসহ আরও দুজনের বিষয়ে আমরা তথ্য পেয়েছি। তদন্তের স্বার্থে আমরা এখন তাঁদের নাম প্রকাশ করছি না।’

একজন পথচারীকে নির্যাতনের অভিযোগে ১৮ বছর আগে দায়ের করা মামলা থেকে খালাস পেলেন তৎকালীন প্রভাবশালী পুলিশ কর্মকর্তা সাবেক উপ-কমিশনার (ডিসি) কহিনুর মিয়াসহ তিনজন। গতকাল মঙ্গলবার ঢাকার ভারপ্রাপ্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট হাসিবুল হক এই রায় দেন...
১১ সেপ্টেম্বর ২০২৪
সিনিয়র সাংবাদিক ও টকশোর আলোচিত মুখ আনিস আলমগীরকে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) হেফাজতে নেওয়া হয়েছে। তিনি বর্তমানে ডিবি কার্যালয়ে রয়েছেন।
৭ মিনিট আগে
সুদানে জাতিসংঘ শান্তি রক্ষা মিশনে সন্ত্রাসীদের ড্রোন হামলায় নিহত বাংলাদেশি শান্তিরক্ষী শামীম রেজার রাজবাড়ীর বাড়িতে মাতম চলছে। প্রতিবেশীরা তাঁর পরিবারকে সান্ত্বনা দেওয়ার চেষ্টা করলেও কান্না বাঁধ মানছে না।
৪০ মিনিট আগে
সিরাজগঞ্জের কাজীপুরে শহীদ এম মনসুর আলী আধুনিক অডিটরিয়ামের ওয়াশরুম থেকে এক বৃদ্ধের লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। রোববার (১৪ ডিসেম্বর) বিকেলে অডিটরিয়ামের দ্বিতীয় তলার একটি ওয়াশরুম থেকে লাশটি উদ্ধার করা হয়।
১ ঘণ্টা আগেরাজবাড়ী প্রতিনিধি

সুদানে জাতিসংঘ শান্তি রক্ষা মিশনে সন্ত্রাসীদের ড্রোন হামলায় নিহত বাংলাদেশি শান্তিরক্ষী শামীম রেজার রাজবাড়ীর বাড়িতে মাতম চলছে। প্রতিবেশীরা তাঁর পরিবারকে সান্ত্বনা দেওয়ার চেষ্টা করলেও কান্না বাঁধ মানছে না।
নিহত শামীম রেজা কালুখালী উপজেলার মৃগী ইউনিয়নের হোগলাডাঙ্গী গ্রামের আলমগীর ফকিরের ছেলে।

শামীমের বাড়িতে গিয়ে দেখা যায়, কান্না-আহাজারিতে পরিবেশ ভারী হয়ে উঠেছে। প্রতিবেশীরা শামীমের বাবা, ভাইকে সান্ত্বনা দেওয়ার চেষ্টা করছেন। শামীমের মা ও স্ত্রী কান্নায় ভেঙে পড়েছেন।
শামীমের চাচা আনিস জানান, তিন ভাই ও এক বোনের মধ্যে শামীম সবার বড়। ২০১৭ সালে সেনাবাহিনীতে সৈনিক পদে যোগ দেন তিনি। গত ৭ নভেম্বর তিনি জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনে অংশ নিতে সুদানে গিয়েছিলেন।
শামীমের ছোট ভাই সোহান ফকির বলেন, ‘গতকাল টেলিভিশনে সুদানের ঘটনার খবর দেখার পর থেকেই আমরা ভীষণ দুশ্চিন্তায় ছিলাম। ভাইয়ের মোবাইল ফোন বন্ধ ছিল। রাত ১২টার পর আমরা নিশ্চিত হই ভাই আর নেই। গত শুক্রবার সে বাড়িতে ভিডিও কলে কথা বলেছিল।’
বাবা আলমগীর ফকির কান্নাজড়িত কণ্ঠে বলেন, ‘শুক্রবারও কথা বলেছি। শামীম তখন বলল, আব্বু তুমি ভালো থেকো আমি ডিউটিতে যাব। আমার ছেলেকে এনে দাও তোমরা। ’
স্থানীয় মাসুদ, শাহজাহান, মাহবুব বিশ্বাস বলেন, ‘এই মৃত্যুর খবর পাওয়ার পর শামীমের পরিবারের সদস্যরা ভেঙে পড়েছেন। শামীম ছিল তাঁর পরিবারের একমাত্র উপার্জনকারী। তাঁর পরিবার এখন কীভাবে চলবে? আমরা এলাকাবাসী দাবি জানাই, শামীমের লাশ যেন দ্রুত দেশে ফিরিয়ে আনে। সেই সঙ্গে শামীমের ছোট ভাই সোহানকে যেন একটা চাকরির ব্যবস্থা করে দেয় সরকার।’
কালুখালী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মেজবাহ উদ্দিন বলেন, ‘নিহত শামীমের পরিবারকে উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে সহায়তা করা হবে। মরদেহ আসার বিষয়ে এখন পর্যন্ত যেটা জানতে পেরেছি, আগামী ১৭ তারিখে আসবে। তবে এখনো নিশ্চিত না। আশা করি, আগামীকাল সঠিক তথ্য জানতে পারব।’
উল্লেখ্য, গতকাল শনিবার সুদানের আবেই এলাকায় জাতিসংঘ শান্তি রক্ষা মিশনের আওতাধীন কাদুগলি লজিস্টিক বেসে সন্ত্রাসী ড্রোন হামলায় শামীমসহ ছয় বাংলাদেশি শান্তিরক্ষী নিহত হন।

সুদানে জাতিসংঘ শান্তি রক্ষা মিশনে সন্ত্রাসীদের ড্রোন হামলায় নিহত বাংলাদেশি শান্তিরক্ষী শামীম রেজার রাজবাড়ীর বাড়িতে মাতম চলছে। প্রতিবেশীরা তাঁর পরিবারকে সান্ত্বনা দেওয়ার চেষ্টা করলেও কান্না বাঁধ মানছে না।
নিহত শামীম রেজা কালুখালী উপজেলার মৃগী ইউনিয়নের হোগলাডাঙ্গী গ্রামের আলমগীর ফকিরের ছেলে।

শামীমের বাড়িতে গিয়ে দেখা যায়, কান্না-আহাজারিতে পরিবেশ ভারী হয়ে উঠেছে। প্রতিবেশীরা শামীমের বাবা, ভাইকে সান্ত্বনা দেওয়ার চেষ্টা করছেন। শামীমের মা ও স্ত্রী কান্নায় ভেঙে পড়েছেন।
শামীমের চাচা আনিস জানান, তিন ভাই ও এক বোনের মধ্যে শামীম সবার বড়। ২০১৭ সালে সেনাবাহিনীতে সৈনিক পদে যোগ দেন তিনি। গত ৭ নভেম্বর তিনি জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনে অংশ নিতে সুদানে গিয়েছিলেন।
শামীমের ছোট ভাই সোহান ফকির বলেন, ‘গতকাল টেলিভিশনে সুদানের ঘটনার খবর দেখার পর থেকেই আমরা ভীষণ দুশ্চিন্তায় ছিলাম। ভাইয়ের মোবাইল ফোন বন্ধ ছিল। রাত ১২টার পর আমরা নিশ্চিত হই ভাই আর নেই। গত শুক্রবার সে বাড়িতে ভিডিও কলে কথা বলেছিল।’
বাবা আলমগীর ফকির কান্নাজড়িত কণ্ঠে বলেন, ‘শুক্রবারও কথা বলেছি। শামীম তখন বলল, আব্বু তুমি ভালো থেকো আমি ডিউটিতে যাব। আমার ছেলেকে এনে দাও তোমরা। ’
স্থানীয় মাসুদ, শাহজাহান, মাহবুব বিশ্বাস বলেন, ‘এই মৃত্যুর খবর পাওয়ার পর শামীমের পরিবারের সদস্যরা ভেঙে পড়েছেন। শামীম ছিল তাঁর পরিবারের একমাত্র উপার্জনকারী। তাঁর পরিবার এখন কীভাবে চলবে? আমরা এলাকাবাসী দাবি জানাই, শামীমের লাশ যেন দ্রুত দেশে ফিরিয়ে আনে। সেই সঙ্গে শামীমের ছোট ভাই সোহানকে যেন একটা চাকরির ব্যবস্থা করে দেয় সরকার।’
কালুখালী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মেজবাহ উদ্দিন বলেন, ‘নিহত শামীমের পরিবারকে উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে সহায়তা করা হবে। মরদেহ আসার বিষয়ে এখন পর্যন্ত যেটা জানতে পেরেছি, আগামী ১৭ তারিখে আসবে। তবে এখনো নিশ্চিত না। আশা করি, আগামীকাল সঠিক তথ্য জানতে পারব।’
উল্লেখ্য, গতকাল শনিবার সুদানের আবেই এলাকায় জাতিসংঘ শান্তি রক্ষা মিশনের আওতাধীন কাদুগলি লজিস্টিক বেসে সন্ত্রাসী ড্রোন হামলায় শামীমসহ ছয় বাংলাদেশি শান্তিরক্ষী নিহত হন।

একজন পথচারীকে নির্যাতনের অভিযোগে ১৮ বছর আগে দায়ের করা মামলা থেকে খালাস পেলেন তৎকালীন প্রভাবশালী পুলিশ কর্মকর্তা সাবেক উপ-কমিশনার (ডিসি) কহিনুর মিয়াসহ তিনজন। গতকাল মঙ্গলবার ঢাকার ভারপ্রাপ্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট হাসিবুল হক এই রায় দেন...
১১ সেপ্টেম্বর ২০২৪
সিনিয়র সাংবাদিক ও টকশোর আলোচিত মুখ আনিস আলমগীরকে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) হেফাজতে নেওয়া হয়েছে। তিনি বর্তমানে ডিবি কার্যালয়ে রয়েছেন।
৭ মিনিট আগে
চট্টগ্রামে নগরের কোতোয়ালি থানা এলাকায় ফুটপাত থেকে হকার ইসমাইলের লাশ উদ্ধারের ঘটনায় আরও দুই আসামিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। আসামিদের প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদের বরাতে পুলিশ বলছে, ফুটপাতে দোকান চালানো নিয়ে বিরোধের জেরে ভাড়াটে খুনিদের দিয়ে ইসমাইলকে ছুরিকাঘাতে হত্যা করা হয়।
৩১ মিনিট আগে
সিরাজগঞ্জের কাজীপুরে শহীদ এম মনসুর আলী আধুনিক অডিটরিয়ামের ওয়াশরুম থেকে এক বৃদ্ধের লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। রোববার (১৪ ডিসেম্বর) বিকেলে অডিটরিয়ামের দ্বিতীয় তলার একটি ওয়াশরুম থেকে লাশটি উদ্ধার করা হয়।
১ ঘণ্টা আগেসিরাজগঞ্জ প্রতিনিধি

সিরাজগঞ্জের কাজীপুরে শহীদ এম মনসুর আলী আধুনিক অডিটরিয়ামের ওয়াশরুম থেকে এক বৃদ্ধের লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। রোববার (১৪ ডিসেম্বর) বিকেলে অডিটরিয়ামের দ্বিতীয় তলার একটি ওয়াশরুম থেকে লাশটি উদ্ধার করা হয়।
পুলিশ জানায়, বিকেলে শহীদ অডিটরিয়ামের দ্বিতীয় তলা থেকে দুর্গন্ধ পেয়ে স্থানীয় কয়েকজন সেখানে যান। এ সময় ওয়াশরুমের ভেতরে এক ব্যক্তির লাশ পড়ে থাকতে দেখা যায়। পরে বিষয়টি পুলিশকে জানানো হলে তারা ঘটনাস্থলে যায়।
পুলিশের ভাষ্য, গত বছরের ৫ আগস্ট অডিটরিয়ামে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনার পর থেকে ওই ভবনে মানুষের তেমন চলাচল ছিল না।
এদিকে লাশ উদ্ধারের পর মমতা খাতুন নামে এক নারী ঘটনাস্থলে এসে দাবি করেন, উদ্ধার হওয়া লাশটি তাঁর বাবার। তিনি জানান, তাঁর বাবা প্রায় ২০ থেকে ২৫ দিন আগে বাড়ি থেকে বের হয়েছিলেন। এরপর আর তাঁর কোনো খোঁজ পাওয়া যায়নি।
কাজীপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শাহ মো. এনায়েতুর রহমান মোবাইল ফোনে বলেন, স্থানীয়দের মাধ্যমে খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে যায়। লাশটি উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য হাসপাতালে পাঠানোর প্রস্তুতি চলছে। লাশটির পরিচয় শনাক্তে চেষ্টা চলছে। সেই সঙ্গে ঘটনাটি তদন্ত করা হচ্ছে।

সিরাজগঞ্জের কাজীপুরে শহীদ এম মনসুর আলী আধুনিক অডিটরিয়ামের ওয়াশরুম থেকে এক বৃদ্ধের লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। রোববার (১৪ ডিসেম্বর) বিকেলে অডিটরিয়ামের দ্বিতীয় তলার একটি ওয়াশরুম থেকে লাশটি উদ্ধার করা হয়।
পুলিশ জানায়, বিকেলে শহীদ অডিটরিয়ামের দ্বিতীয় তলা থেকে দুর্গন্ধ পেয়ে স্থানীয় কয়েকজন সেখানে যান। এ সময় ওয়াশরুমের ভেতরে এক ব্যক্তির লাশ পড়ে থাকতে দেখা যায়। পরে বিষয়টি পুলিশকে জানানো হলে তারা ঘটনাস্থলে যায়।
পুলিশের ভাষ্য, গত বছরের ৫ আগস্ট অডিটরিয়ামে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনার পর থেকে ওই ভবনে মানুষের তেমন চলাচল ছিল না।
এদিকে লাশ উদ্ধারের পর মমতা খাতুন নামে এক নারী ঘটনাস্থলে এসে দাবি করেন, উদ্ধার হওয়া লাশটি তাঁর বাবার। তিনি জানান, তাঁর বাবা প্রায় ২০ থেকে ২৫ দিন আগে বাড়ি থেকে বের হয়েছিলেন। এরপর আর তাঁর কোনো খোঁজ পাওয়া যায়নি।
কাজীপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শাহ মো. এনায়েতুর রহমান মোবাইল ফোনে বলেন, স্থানীয়দের মাধ্যমে খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে যায়। লাশটি উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য হাসপাতালে পাঠানোর প্রস্তুতি চলছে। লাশটির পরিচয় শনাক্তে চেষ্টা চলছে। সেই সঙ্গে ঘটনাটি তদন্ত করা হচ্ছে।

একজন পথচারীকে নির্যাতনের অভিযোগে ১৮ বছর আগে দায়ের করা মামলা থেকে খালাস পেলেন তৎকালীন প্রভাবশালী পুলিশ কর্মকর্তা সাবেক উপ-কমিশনার (ডিসি) কহিনুর মিয়াসহ তিনজন। গতকাল মঙ্গলবার ঢাকার ভারপ্রাপ্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট হাসিবুল হক এই রায় দেন...
১১ সেপ্টেম্বর ২০২৪
সিনিয়র সাংবাদিক ও টকশোর আলোচিত মুখ আনিস আলমগীরকে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) হেফাজতে নেওয়া হয়েছে। তিনি বর্তমানে ডিবি কার্যালয়ে রয়েছেন।
৭ মিনিট আগে
চট্টগ্রামে নগরের কোতোয়ালি থানা এলাকায় ফুটপাত থেকে হকার ইসমাইলের লাশ উদ্ধারের ঘটনায় আরও দুই আসামিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। আসামিদের প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদের বরাতে পুলিশ বলছে, ফুটপাতে দোকান চালানো নিয়ে বিরোধের জেরে ভাড়াটে খুনিদের দিয়ে ইসমাইলকে ছুরিকাঘাতে হত্যা করা হয়।
৩১ মিনিট আগে
সুদানে জাতিসংঘ শান্তি রক্ষা মিশনে সন্ত্রাসীদের ড্রোন হামলায় নিহত বাংলাদেশি শান্তিরক্ষী শামীম রেজার রাজবাড়ীর বাড়িতে মাতম চলছে। প্রতিবেশীরা তাঁর পরিবারকে সান্ত্বনা দেওয়ার চেষ্টা করলেও কান্না বাঁধ মানছে না।
৪০ মিনিট আগে