আল-আমিন রাজু, ঢাকা

রাজধানীর মিরপুরে বিদ্যুতায়িত হয়ে মারা যাওয়া শিশু লিমার (৮) মরদেহের মুখ ও ঘাড়ের বিভিন্ন অংশ বিড়ালে খেয়ে ফেলার অভিযোগ উঠেছে। গত বৃহস্পতিবার (২১ সেপ্টেম্বর) রাতে মিরপুর–২ নম্বর এলাকার হাজিপাড়া বস্তি এলাকায় মায়ের সঙ্গে নানির বাড়ি থেকে ফেরার পথে বাবা–মার সঙ্গে শিশুটিও প্রাণ হারায়। এ সময় তাদের উদ্ধারে এগিয়ে আসা তরুণ অনিকও মারা গেছেন।
বৃহস্পতিবার রাতে স্থানীয়রা নিহতদের মরদেহ সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালের জরুরি বিভাগে নিয়ে যান। চিকিৎসকেরা চারজনকে মৃত ঘোষণা করার পর লাশ নেওয়া হয় হাসপাতালের জরুরি বিভাগের লাশঘরে। সেখানে রাতেই সুরতহাল প্রতিবেদন তৈরি শেষে লাশ রেখে যায় থানা–পুলিশ।
শুক্রবার দুপুরে সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালের জরুরি বিভাগের লাশঘরের সামনে লিমার নানা লিটনসহ স্বজনেরা অভিযোগ করেন, লিমার নাক, মুখ, চোখ বিড়াল খেয়ে ফেলেছে।
বৃহস্পতিবার রাতে বৃষ্টির পানিতে তার ছিঁড়ে পড়ে বিদ্যুতায়িত হয়ে চারজন নিহত হওয়ার ঘটনায় শুক্রবার দুপুরে মামলা হয়েছে। এরপর সুরতহাল প্রতিবেদনসহ মরদেহ যায় হাসপাতালের মর্গে।
হাসপাতালে লাশ নিতে আসা স্বজনেরা বলেন, বৃহস্পতিবার রাতেই তাঁরা লাশ নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করেন। কিন্তু পুলিশ লাশ দেয়নি। শুক্রবার দুপুরে হাসপাতালের জরুরি বিভাগের লাশঘর থেকে মর্গে নেওয়ার আগে তাঁরা দেখতে পান, শিশু লিমার মুখ ও ঘাড়ের বিভিন্ন অংশে গভীর ক্ষত, নাক নেই, রক্তাক্ত। তখন বিষয়টি লাশঘরের লোকজনকে জানানো হয়।
লিমার নানা মো. লিটন লাশ বুঝে নেওয়ার পর বলেন, ‘আমার নাতনির লাশটাও ভালোভাবে পেলাম না। মেয়েটার নাকটাই বিড়ালে খেয়ে ফেলেছে। চোখ রক্তাক্ত ছিল। এখন লাশ নিয়ে গ্রামের বাড়ি যাচ্ছি।’
শুক্রবার দুপুরে হাসপাতালের জরুরি বিভাগের লাশ রাখার স্থানে গিয়ে দেখা যায়, লাশ রাখার নির্দিষ্ট কক্ষের বাইরে একটি অন্ধকার কক্ষে লিমা ও তার বাবা মিজানুরের লাশ রাখা। কক্ষটি ময়লা আবর্জনায় পূর্ণ। একটা বড় বাক্স রাখা। স্ট্রেচারে কাপড়ে ঢাকা দুটি লাশ। মেঝেতে ছোপ ছোপ রক্ত। সেই বাক্সের নিচে বেশ কয়েকটি বিড়াল।
নির্দিষ্ট কক্ষে না রেখে অন্য কক্ষে লাশ রাখার বিষয়ে জানতে চাইলে লাশঘরের দায়িত্বে থাকা টুনটুন দাস বলেন, ‘আমাদের ফ্রিজে জায়গা নেই। সেখানে অন্য লাশ আছে। তাই এই রুমে রাখা হয়েছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘গতকাল আমি ছিলাম না। আমার সহকারী কবির ছিল। সে বলতে পারবে এখানে কেন রেখেছে। আমি আজ ছুটি থেকে এসেছি।’ লাশের ঘরে বিড়াল কেন—সে প্রশ্নের কোনো জবাব টুটুন দিতে পারেননি।
হাসপাতালের মর্গ সূত্রে জানা গেছে, সুরতহাল প্রতিবেদনসহ অন্যান্য আইনি আনুষ্ঠানিকতা শেষে সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালে মর্গে লিমার লাশ এলে মুখে ও ঘাড়ে ক্ষতের বিষয়টি তাঁদের নজরে পড়ে। বিষয়টি ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাকে জানানো হয়। লিমার নানাকেও ডেকে দেখানো হয়।
এ বিষয়ে সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালে মর্গের ইনচার্জ যতিন দাস বলেন, ‘আমাদের কাছে লাশ আসার পরে বিষয়টা দেখতে পারি। একটা মরদেহের নাক নেই, এটি আবার সুরতহাল প্রতিবেদনে উল্লেখ নেই। তাই বিষয়টি ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসককে জানানো হয়। পাশাপাশি মরদেহ নিতে আসা স্বজনদের ডেকে দেখানো হয়। ময়নাতদন্তের আগে লিখিতভাবে তাঁদের জানানো হয়। এটাতে তাঁদের স্বাক্ষরও রাখা হয়।’
জরুরি বিভাগের লাশঘরে মরদেহের অঙ্গপ্রত্যঙ্গ বিড়ালে খাওয়ার বিষয় জানতে চাইলে সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালের পরিচালক খলিলুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘জরুরি বিভাগের লাশ ঘরে ফ্রিজে মরদেহ সংরক্ষণ করা হয়। লাশ বিড়ালে খাওয়ার কথা না। এরপরও এ বিষয় আমি খোঁজ নিচ্ছি।’
সংশ্লিষ্ট একাধিক জনের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, একটি মরদেহ হাসপাতালে আসার পরে লাশঘরে সংরক্ষণ করা হয়। এই দায়িত্ব হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের। আইনগত প্রক্রিয়া শেষে ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে লাশ নেওয়া হলে সেখানে মরদেহ সংরক্ষণ ও দেখভালের দায়িত্ব মেডিকেল কলেজ কর্তৃপক্ষের। তবে মিরপুরে নিহত চারজনের লাশই নির্দিষ্ট কক্ষের বাইরে সংরক্ষণ করা হয়েছে। এমনকি লাশ আটকে টাকা আদায়ের অভিযোগও উঠেছে।
তবে অভিযোগ অস্বীকার করেছেন লাশঘরের দায়িত্বপ্রাপ্ত টুটুন দাস। তিনি বলেন, ‘আমি কোনো টাকা নিইনি। সব দাবি ছেড়ে দিয়েছি।’
হাসপাতালে আসা লাশে আপনার দাবি কিসের—এমন প্রশ্নের জবাবে টুটুন বলেন, ‘আমরা দেখাশোনা করি। সুরতহাল করতে সহযোগিতা করি। পাশাপাশি লাশ সরিয়ে মর্গে দিয়ে আসি। এ জন্য কিছু বকশিশ দেয় মানুষ। আর যারা লাশ সরাতে হেল্প করে তাদের সালামি দিতে হয়।’
তবে এমন টাকা আদায় করার নিয়ম নেই। জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে আশ্বাস দিয়েছেন হাসপাতালের পরিচালক।
বৃহস্পতিবার রাতে মিরপুর ২ নম্বর এলাকায় ঝিলপাড় বস্তি এলাকায় বিদ্যুতের তার ছিঁড়ে পানিতে পড়ে। বিদ্যুতায়িত হয়ে ঘটনাস্থলে মারা যান মিজানুর রহমান, তাঁর স্ত্রী মুক্তা আক্তার ও মুক্তার সন্তান লিমা (৮)। তাঁদের বাঁচাতে গিয়ে মারা যান অনিক (২০) নামের এক তরুণ। স্থানীয়রা লাশ উদ্ধার করে সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালে নেন। এ ঘটনায় অবহেলাজনিত মৃত্যুর অভিযোগে মামলা হয়েছে। লাশের ময়নাতদন্ত হয়েছে সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালের মর্গে। ময়নাতদন্ত করেছেন ডাক্তার মাইনুউদ্দিন।

রাজধানীর মিরপুরে বিদ্যুতায়িত হয়ে মারা যাওয়া শিশু লিমার (৮) মরদেহের মুখ ও ঘাড়ের বিভিন্ন অংশ বিড়ালে খেয়ে ফেলার অভিযোগ উঠেছে। গত বৃহস্পতিবার (২১ সেপ্টেম্বর) রাতে মিরপুর–২ নম্বর এলাকার হাজিপাড়া বস্তি এলাকায় মায়ের সঙ্গে নানির বাড়ি থেকে ফেরার পথে বাবা–মার সঙ্গে শিশুটিও প্রাণ হারায়। এ সময় তাদের উদ্ধারে এগিয়ে আসা তরুণ অনিকও মারা গেছেন।
বৃহস্পতিবার রাতে স্থানীয়রা নিহতদের মরদেহ সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালের জরুরি বিভাগে নিয়ে যান। চিকিৎসকেরা চারজনকে মৃত ঘোষণা করার পর লাশ নেওয়া হয় হাসপাতালের জরুরি বিভাগের লাশঘরে। সেখানে রাতেই সুরতহাল প্রতিবেদন তৈরি শেষে লাশ রেখে যায় থানা–পুলিশ।
শুক্রবার দুপুরে সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালের জরুরি বিভাগের লাশঘরের সামনে লিমার নানা লিটনসহ স্বজনেরা অভিযোগ করেন, লিমার নাক, মুখ, চোখ বিড়াল খেয়ে ফেলেছে।
বৃহস্পতিবার রাতে বৃষ্টির পানিতে তার ছিঁড়ে পড়ে বিদ্যুতায়িত হয়ে চারজন নিহত হওয়ার ঘটনায় শুক্রবার দুপুরে মামলা হয়েছে। এরপর সুরতহাল প্রতিবেদনসহ মরদেহ যায় হাসপাতালের মর্গে।
হাসপাতালে লাশ নিতে আসা স্বজনেরা বলেন, বৃহস্পতিবার রাতেই তাঁরা লাশ নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করেন। কিন্তু পুলিশ লাশ দেয়নি। শুক্রবার দুপুরে হাসপাতালের জরুরি বিভাগের লাশঘর থেকে মর্গে নেওয়ার আগে তাঁরা দেখতে পান, শিশু লিমার মুখ ও ঘাড়ের বিভিন্ন অংশে গভীর ক্ষত, নাক নেই, রক্তাক্ত। তখন বিষয়টি লাশঘরের লোকজনকে জানানো হয়।
লিমার নানা মো. লিটন লাশ বুঝে নেওয়ার পর বলেন, ‘আমার নাতনির লাশটাও ভালোভাবে পেলাম না। মেয়েটার নাকটাই বিড়ালে খেয়ে ফেলেছে। চোখ রক্তাক্ত ছিল। এখন লাশ নিয়ে গ্রামের বাড়ি যাচ্ছি।’
শুক্রবার দুপুরে হাসপাতালের জরুরি বিভাগের লাশ রাখার স্থানে গিয়ে দেখা যায়, লাশ রাখার নির্দিষ্ট কক্ষের বাইরে একটি অন্ধকার কক্ষে লিমা ও তার বাবা মিজানুরের লাশ রাখা। কক্ষটি ময়লা আবর্জনায় পূর্ণ। একটা বড় বাক্স রাখা। স্ট্রেচারে কাপড়ে ঢাকা দুটি লাশ। মেঝেতে ছোপ ছোপ রক্ত। সেই বাক্সের নিচে বেশ কয়েকটি বিড়াল।
নির্দিষ্ট কক্ষে না রেখে অন্য কক্ষে লাশ রাখার বিষয়ে জানতে চাইলে লাশঘরের দায়িত্বে থাকা টুনটুন দাস বলেন, ‘আমাদের ফ্রিজে জায়গা নেই। সেখানে অন্য লাশ আছে। তাই এই রুমে রাখা হয়েছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘গতকাল আমি ছিলাম না। আমার সহকারী কবির ছিল। সে বলতে পারবে এখানে কেন রেখেছে। আমি আজ ছুটি থেকে এসেছি।’ লাশের ঘরে বিড়াল কেন—সে প্রশ্নের কোনো জবাব টুটুন দিতে পারেননি।
হাসপাতালের মর্গ সূত্রে জানা গেছে, সুরতহাল প্রতিবেদনসহ অন্যান্য আইনি আনুষ্ঠানিকতা শেষে সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালে মর্গে লিমার লাশ এলে মুখে ও ঘাড়ে ক্ষতের বিষয়টি তাঁদের নজরে পড়ে। বিষয়টি ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাকে জানানো হয়। লিমার নানাকেও ডেকে দেখানো হয়।
এ বিষয়ে সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালে মর্গের ইনচার্জ যতিন দাস বলেন, ‘আমাদের কাছে লাশ আসার পরে বিষয়টা দেখতে পারি। একটা মরদেহের নাক নেই, এটি আবার সুরতহাল প্রতিবেদনে উল্লেখ নেই। তাই বিষয়টি ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসককে জানানো হয়। পাশাপাশি মরদেহ নিতে আসা স্বজনদের ডেকে দেখানো হয়। ময়নাতদন্তের আগে লিখিতভাবে তাঁদের জানানো হয়। এটাতে তাঁদের স্বাক্ষরও রাখা হয়।’
জরুরি বিভাগের লাশঘরে মরদেহের অঙ্গপ্রত্যঙ্গ বিড়ালে খাওয়ার বিষয় জানতে চাইলে সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালের পরিচালক খলিলুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘জরুরি বিভাগের লাশ ঘরে ফ্রিজে মরদেহ সংরক্ষণ করা হয়। লাশ বিড়ালে খাওয়ার কথা না। এরপরও এ বিষয় আমি খোঁজ নিচ্ছি।’
সংশ্লিষ্ট একাধিক জনের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, একটি মরদেহ হাসপাতালে আসার পরে লাশঘরে সংরক্ষণ করা হয়। এই দায়িত্ব হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের। আইনগত প্রক্রিয়া শেষে ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে লাশ নেওয়া হলে সেখানে মরদেহ সংরক্ষণ ও দেখভালের দায়িত্ব মেডিকেল কলেজ কর্তৃপক্ষের। তবে মিরপুরে নিহত চারজনের লাশই নির্দিষ্ট কক্ষের বাইরে সংরক্ষণ করা হয়েছে। এমনকি লাশ আটকে টাকা আদায়ের অভিযোগও উঠেছে।
তবে অভিযোগ অস্বীকার করেছেন লাশঘরের দায়িত্বপ্রাপ্ত টুটুন দাস। তিনি বলেন, ‘আমি কোনো টাকা নিইনি। সব দাবি ছেড়ে দিয়েছি।’
হাসপাতালে আসা লাশে আপনার দাবি কিসের—এমন প্রশ্নের জবাবে টুটুন বলেন, ‘আমরা দেখাশোনা করি। সুরতহাল করতে সহযোগিতা করি। পাশাপাশি লাশ সরিয়ে মর্গে দিয়ে আসি। এ জন্য কিছু বকশিশ দেয় মানুষ। আর যারা লাশ সরাতে হেল্প করে তাদের সালামি দিতে হয়।’
তবে এমন টাকা আদায় করার নিয়ম নেই। জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে আশ্বাস দিয়েছেন হাসপাতালের পরিচালক।
বৃহস্পতিবার রাতে মিরপুর ২ নম্বর এলাকায় ঝিলপাড় বস্তি এলাকায় বিদ্যুতের তার ছিঁড়ে পানিতে পড়ে। বিদ্যুতায়িত হয়ে ঘটনাস্থলে মারা যান মিজানুর রহমান, তাঁর স্ত্রী মুক্তা আক্তার ও মুক্তার সন্তান লিমা (৮)। তাঁদের বাঁচাতে গিয়ে মারা যান অনিক (২০) নামের এক তরুণ। স্থানীয়রা লাশ উদ্ধার করে সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালে নেন। এ ঘটনায় অবহেলাজনিত মৃত্যুর অভিযোগে মামলা হয়েছে। লাশের ময়নাতদন্ত হয়েছে সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালের মর্গে। ময়নাতদন্ত করেছেন ডাক্তার মাইনুউদ্দিন।

ঢাকা মেডিকেলে রেখে যাওয়া মরদেহের পরিচয় শনাক্ত হয়েছে। তাঁর নাম রাশেদা আক্তার (২২)। প্রতিবেশী নয়ন ইসলাম তাঁকে শ্বাসরোধে হত্যা করেছে বলে অভিযোগ পরিবারের। আজ মঙ্গলবার (২৩ ডিসেম্বর) বিকেলে ঢাকা মেডিকেল কলেজ মর্গে নিহত রাশেদার পরিচয় শনাক্ত করেন তাঁর বড় বোন খালেদা আক্তার ও দুলাভাই মো. মামুন।
২০ মিনিট আগে
আগামী নির্বাচনে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার ও নির্বাচন কমিশনের নিরপেক্ষতা নিয়ে সন্দেহ প্রকাশ করেছেন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের জ্যেষ্ঠ নায়েবে আমির মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ ফয়জুল করীম। তিনি বলেছেন, দেশ ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে। এ থেকে দেশকে তুলে আনতে হলে একটি সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন অপরিহার্য।
১ ঘণ্টা আগে
পাবনার ঈশ্বরদীতে কৃষি প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটের শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন ও সড়ক অবরোধ কর্মসূচিতে বাধা দিয়েছে পুলিশ। এ সময় দুই পক্ষের পাল্টাপাল্টি ধাওয়ায় অন্তত ৩২ শিক্ষার্থী আহত হয়েছেন। আজ মঙ্গলবার দুপুরে শহরের আলহাজ্ব মোড় এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগে
যশোরের ঝিকরগাছার আলোচিত সন্ত্রাসী ১৯ মামলার আসামি সোহাগ খানকে (৩৫) গ্রেপ্তার করেছে যশোর ডিবি পুলিশ। আজ মঙ্গলবার (২৩ ডিসেম্বর) বিকেলে যশোর শহরের কালেক্টরেট ভবনের পশ্চিম পাশের রাস্তা থেকে (প্যারিস রোড) তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
২ ঘণ্টা আগেঢামেক প্রতিবেদক

ঢাকা মেডিকেলে রেখে যাওয়া মরদেহের পরিচয় শনাক্ত হয়েছে। তাঁর নাম রাশেদা আক্তার (২২)। প্রতিবেশী নয়ন ইসলাম তাঁকে শ্বাসরোধে হত্যা করেছে বলে অভিযোগ পরিবারের।
আজ মঙ্গলবার (২৩ ডিসেম্বর) বিকেলে ঢাকা মেডিকেল কলেজ মর্গে নিহত রাশেদার পরিচয় শনাক্ত করেন তাঁর বড় বোন খালেদা আক্তার ও দুলাভাই মো. মামুন।
এর আগে, সোমবার রাতে ঢাকা মেডিকেলের জরুরি বিভাগের সামনে ওই তরুণীর মরদেহ রেখে পালিয়ে যায় অভিযুক্ত যুবক।
নিহত রাশেদার বড় বোন খালেদা আক্তার জানান, তাঁদের বাড়ি মাগুরা সদর উপজেলার পুখুরিয়া গ্রামে। বাবার নাম মৃত আবু বক্কর সিদ্দিক। রাশেদা মাগুরার আলোকদিয়া অমরেশ বসু ডিগ্রি কলেজ থেকে এবার উচ্চ মাধ্যমিক পাস করেছেন। কিছুদিন আগে খালেদা ঢাকায় মিরপুর-১ আনসার ক্যাম্পে এলাকায় এক আত্মীয়ের বাসায় এসে থাকতে শুরু করেন এবং মিরপুরে একটি পোশাক কারখানায় চাকরি নেন। তাঁর দেখাদেখি ছোট বোন রাশেদাও উচ্চ মাধ্যমিকের ফল প্রকাশের পর চলতি মাসের ৭ তারিখে মিরপুরে একই বাসায় এসে ওঠেন। এরপর তিনি গার্মেন্টসে চাকরি নেন। পাশাপাশি বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন।
খালেদা আরও জানান, শনিবার রাশেদা গার্মেন্টসে যাননি। সারা দিন বাসাতেই ছিলেন। রাত ৮টার দিকে বাসা থেকে বের হন। এরপর আর বাসায় ফেরেননি। পরে তাঁরা জানতে পারেন, শনিবার রাতে নিজ গ্রামের পাশের বাড়ির মতিউর রহমানের ছেলে নয়ন ইসলাম ঢাকায় এসে মিরপুরের ওই বাসার সামনে রাশেদার সঙ্গে কথা বলছিলেন। একপর্যায়ে একটি দোকানের সামনে বসে দুজন তুমুল ঝগড়াও করেন। কিছুক্ষণ পর দুজনই সেখান থেকে চলে যান। এরপর আর কোনো খবর মিলছিল না রাশেদার। ফোনেও পাওয়া যাচ্ছিল না তাঁকে।
রাশেদার দুলাভাই মামুন বলেন, মঙ্গলবার সকালে গ্রাম থেকে একজন রাশেদার বড় বোন খালেদাকে ফোন করে জানায়, গ্রামের লোকজন বলাবলি করছে নয়ন রাশেদাকে মেরে ফেলেছে। নয়নের বাড়ির সবাই বাড়িঘর ছেড়ে পালিয়েছে। রাশেদার লাশ ঢাকা মেডিকেল রয়েছে।
এই খবরের ভিত্তিতে বোন ও দুলাভাই ঢাকা মেডিকেলের মর্গে গিয়ে রাশেদার মরদেহ শনাক্ত করেন।
বোন খালেদা অভিযোগ করে বলেন, ‘অনেক দিন ধরে নয়ন আমার বোনকে ডিস্টার্ব করত। ওর জন্য আমার বোন পড়তেও পারত না। ওই নয়নই আমার বোনকে শ্বাসরোধে হত্যা করেছে। মরদেহ মেডিকেলে রেখে পালিয়েছে সে। নয়নের কঠিন বিচার চাই আমরা। এই ঘটনার সঙ্গে আর কে কে জড়িত আছে, তাদেরও বিচার চাই।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে মিরপুর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. গোলাম আজম জানান, ওই তরুণীর স্বজনেরা মঙ্গলবার রাতে থানায় এসে অভিযোগ দিয়েছে। ঘটনাটি তদন্ত করে দেখা হচ্ছে। পরবর্তীকালে বিস্তারিত বলা যাবে।

ঢাকা মেডিকেলে রেখে যাওয়া মরদেহের পরিচয় শনাক্ত হয়েছে। তাঁর নাম রাশেদা আক্তার (২২)। প্রতিবেশী নয়ন ইসলাম তাঁকে শ্বাসরোধে হত্যা করেছে বলে অভিযোগ পরিবারের।
আজ মঙ্গলবার (২৩ ডিসেম্বর) বিকেলে ঢাকা মেডিকেল কলেজ মর্গে নিহত রাশেদার পরিচয় শনাক্ত করেন তাঁর বড় বোন খালেদা আক্তার ও দুলাভাই মো. মামুন।
এর আগে, সোমবার রাতে ঢাকা মেডিকেলের জরুরি বিভাগের সামনে ওই তরুণীর মরদেহ রেখে পালিয়ে যায় অভিযুক্ত যুবক।
নিহত রাশেদার বড় বোন খালেদা আক্তার জানান, তাঁদের বাড়ি মাগুরা সদর উপজেলার পুখুরিয়া গ্রামে। বাবার নাম মৃত আবু বক্কর সিদ্দিক। রাশেদা মাগুরার আলোকদিয়া অমরেশ বসু ডিগ্রি কলেজ থেকে এবার উচ্চ মাধ্যমিক পাস করেছেন। কিছুদিন আগে খালেদা ঢাকায় মিরপুর-১ আনসার ক্যাম্পে এলাকায় এক আত্মীয়ের বাসায় এসে থাকতে শুরু করেন এবং মিরপুরে একটি পোশাক কারখানায় চাকরি নেন। তাঁর দেখাদেখি ছোট বোন রাশেদাও উচ্চ মাধ্যমিকের ফল প্রকাশের পর চলতি মাসের ৭ তারিখে মিরপুরে একই বাসায় এসে ওঠেন। এরপর তিনি গার্মেন্টসে চাকরি নেন। পাশাপাশি বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন।
খালেদা আরও জানান, শনিবার রাশেদা গার্মেন্টসে যাননি। সারা দিন বাসাতেই ছিলেন। রাত ৮টার দিকে বাসা থেকে বের হন। এরপর আর বাসায় ফেরেননি। পরে তাঁরা জানতে পারেন, শনিবার রাতে নিজ গ্রামের পাশের বাড়ির মতিউর রহমানের ছেলে নয়ন ইসলাম ঢাকায় এসে মিরপুরের ওই বাসার সামনে রাশেদার সঙ্গে কথা বলছিলেন। একপর্যায়ে একটি দোকানের সামনে বসে দুজন তুমুল ঝগড়াও করেন। কিছুক্ষণ পর দুজনই সেখান থেকে চলে যান। এরপর আর কোনো খবর মিলছিল না রাশেদার। ফোনেও পাওয়া যাচ্ছিল না তাঁকে।
রাশেদার দুলাভাই মামুন বলেন, মঙ্গলবার সকালে গ্রাম থেকে একজন রাশেদার বড় বোন খালেদাকে ফোন করে জানায়, গ্রামের লোকজন বলাবলি করছে নয়ন রাশেদাকে মেরে ফেলেছে। নয়নের বাড়ির সবাই বাড়িঘর ছেড়ে পালিয়েছে। রাশেদার লাশ ঢাকা মেডিকেল রয়েছে।
এই খবরের ভিত্তিতে বোন ও দুলাভাই ঢাকা মেডিকেলের মর্গে গিয়ে রাশেদার মরদেহ শনাক্ত করেন।
বোন খালেদা অভিযোগ করে বলেন, ‘অনেক দিন ধরে নয়ন আমার বোনকে ডিস্টার্ব করত। ওর জন্য আমার বোন পড়তেও পারত না। ওই নয়নই আমার বোনকে শ্বাসরোধে হত্যা করেছে। মরদেহ মেডিকেলে রেখে পালিয়েছে সে। নয়নের কঠিন বিচার চাই আমরা। এই ঘটনার সঙ্গে আর কে কে জড়িত আছে, তাদেরও বিচার চাই।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে মিরপুর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. গোলাম আজম জানান, ওই তরুণীর স্বজনেরা মঙ্গলবার রাতে থানায় এসে অভিযোগ দিয়েছে। ঘটনাটি তদন্ত করে দেখা হচ্ছে। পরবর্তীকালে বিস্তারিত বলা যাবে।

রাজধানীর মিরপুরে বিদ্যুতায়িত হয়ে মারা যাওয়া শিশু লিমার (৮) মরদেহের মুখ ও ঘাড়ের বিভিন্ন অংশ বিড়ালে খেয়ে ফেলার অভিযোগ উঠেছে। গত বৃহস্পতিবার (২১ সেপ্টেম্বর) রাতে মিরপুর–২ নম্বর এলাকার হাজিপাড়া বস্তি এলাকায় মায়ের সঙ্গে নানির বাড়ি থেকে ফেরার পথে বাবা–মার সঙ্গে শিশুটিও প্রাণ হারায়। এ সময় তাদের উদ্ধারে এগি
২৩ সেপ্টেম্বর ২০২৩
আগামী নির্বাচনে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার ও নির্বাচন কমিশনের নিরপেক্ষতা নিয়ে সন্দেহ প্রকাশ করেছেন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের জ্যেষ্ঠ নায়েবে আমির মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ ফয়জুল করীম। তিনি বলেছেন, দেশ ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে। এ থেকে দেশকে তুলে আনতে হলে একটি সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন অপরিহার্য।
১ ঘণ্টা আগে
পাবনার ঈশ্বরদীতে কৃষি প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটের শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন ও সড়ক অবরোধ কর্মসূচিতে বাধা দিয়েছে পুলিশ। এ সময় দুই পক্ষের পাল্টাপাল্টি ধাওয়ায় অন্তত ৩২ শিক্ষার্থী আহত হয়েছেন। আজ মঙ্গলবার দুপুরে শহরের আলহাজ্ব মোড় এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগে
যশোরের ঝিকরগাছার আলোচিত সন্ত্রাসী ১৯ মামলার আসামি সোহাগ খানকে (৩৫) গ্রেপ্তার করেছে যশোর ডিবি পুলিশ। আজ মঙ্গলবার (২৩ ডিসেম্বর) বিকেলে যশোর শহরের কালেক্টরেট ভবনের পশ্চিম পাশের রাস্তা থেকে (প্যারিস রোড) তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, বরিশাল

আগামী নির্বাচনে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার ও নির্বাচন কমিশনের নিরপেক্ষতা নিয়ে সন্দেহ প্রকাশ করেছেন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের জ্যেষ্ঠ নায়েবে আমির মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ ফয়জুল করীম। তিনি বলেছেন, দেশ ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে। এ থেকে দেশকে তুলে আনতে হলে একটি সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন অপরিহার্য।
মঙ্গলবার (২৩ ডিসেম্বর) রাতে বরিশাল প্রেসক্লাবে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়ে তিনি এসব কথা বলেন।
অন্তর্বর্তী সরকারকে সতর্ক করে সৈয়দ মুহাম্মদ ফয়জুল করীম বলেন, ‘কোনো ধরনের তালিবালি নির্বাচন করার চেষ্টা করবেন না।’
নির্বাচন কমিশনের উদ্দেশে বলেছেন, ‘বিতর্কিত নির্বাচন করায় সাবেক কয়েকজন সিইসি (প্রধান নির্বাচন কমিশনার) মবের শিকার হয়েছেন। আমরা চাই না ভবিষ্যতে কোনো সিইসি মবের আওতায় চলে আসুক।’
বিএনপিকে ইঙ্গিত করে ফয়জুল করিম অভিযোগ করেন, ‘শক্তিশালী দল দাবি করা একটি দলের কর্মীরা বরিশালের নির্বাচনী মাঠে হুমকি-ধমকি দেওয়া শুরু করেছে।’
জামায়াতসহ আট দলের সঙ্গে সমঝোতার নির্বাচনে ফয়জুল বরিশাল-৫ (মহানগর-সদর) ও বরিশাল-৬ (বাকেরগঞ্জ) আসনে মনোনয়ন প্রত্যাশী। বরিশাল-৫ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘এটা আমার বাপ-দাদার জন্মভূমি। এ আসনটি অন্য কোনো দল দাবি করা ধৃষ্টতাপূর্ণ আচরণ। আমরা তো জামায়াতের আমির শফিকুর রহমানের আসনটি গিয়ে দাবি করব না। তাদেরও উচিত না আমাদের আসনটি দাবি করা।’
মতবিনিময় সভায় উপস্থিত ছিলেন ইসলামী আন্দোলনের বরিশাল মহানগরের অ্যাসিস্ট্যান্ট সেক্রেটারি নাসির উদ্দিন নাইস, নির্বাহী সদস্য মো. হালিম, শ্রমিক আন্দোলনের মহানগর সভাপতি সৈয়দ নাসির আহমেদ কাওছার, ইসলামী যুব আন্দোলনের জেলা সভাপতি হাফেজ মো. সানাউল্লাহ প্রমুখ।

আগামী নির্বাচনে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার ও নির্বাচন কমিশনের নিরপেক্ষতা নিয়ে সন্দেহ প্রকাশ করেছেন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের জ্যেষ্ঠ নায়েবে আমির মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ ফয়জুল করীম। তিনি বলেছেন, দেশ ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে। এ থেকে দেশকে তুলে আনতে হলে একটি সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন অপরিহার্য।
মঙ্গলবার (২৩ ডিসেম্বর) রাতে বরিশাল প্রেসক্লাবে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়ে তিনি এসব কথা বলেন।
অন্তর্বর্তী সরকারকে সতর্ক করে সৈয়দ মুহাম্মদ ফয়জুল করীম বলেন, ‘কোনো ধরনের তালিবালি নির্বাচন করার চেষ্টা করবেন না।’
নির্বাচন কমিশনের উদ্দেশে বলেছেন, ‘বিতর্কিত নির্বাচন করায় সাবেক কয়েকজন সিইসি (প্রধান নির্বাচন কমিশনার) মবের শিকার হয়েছেন। আমরা চাই না ভবিষ্যতে কোনো সিইসি মবের আওতায় চলে আসুক।’
বিএনপিকে ইঙ্গিত করে ফয়জুল করিম অভিযোগ করেন, ‘শক্তিশালী দল দাবি করা একটি দলের কর্মীরা বরিশালের নির্বাচনী মাঠে হুমকি-ধমকি দেওয়া শুরু করেছে।’
জামায়াতসহ আট দলের সঙ্গে সমঝোতার নির্বাচনে ফয়জুল বরিশাল-৫ (মহানগর-সদর) ও বরিশাল-৬ (বাকেরগঞ্জ) আসনে মনোনয়ন প্রত্যাশী। বরিশাল-৫ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘এটা আমার বাপ-দাদার জন্মভূমি। এ আসনটি অন্য কোনো দল দাবি করা ধৃষ্টতাপূর্ণ আচরণ। আমরা তো জামায়াতের আমির শফিকুর রহমানের আসনটি গিয়ে দাবি করব না। তাদেরও উচিত না আমাদের আসনটি দাবি করা।’
মতবিনিময় সভায় উপস্থিত ছিলেন ইসলামী আন্দোলনের বরিশাল মহানগরের অ্যাসিস্ট্যান্ট সেক্রেটারি নাসির উদ্দিন নাইস, নির্বাহী সদস্য মো. হালিম, শ্রমিক আন্দোলনের মহানগর সভাপতি সৈয়দ নাসির আহমেদ কাওছার, ইসলামী যুব আন্দোলনের জেলা সভাপতি হাফেজ মো. সানাউল্লাহ প্রমুখ।

রাজধানীর মিরপুরে বিদ্যুতায়িত হয়ে মারা যাওয়া শিশু লিমার (৮) মরদেহের মুখ ও ঘাড়ের বিভিন্ন অংশ বিড়ালে খেয়ে ফেলার অভিযোগ উঠেছে। গত বৃহস্পতিবার (২১ সেপ্টেম্বর) রাতে মিরপুর–২ নম্বর এলাকার হাজিপাড়া বস্তি এলাকায় মায়ের সঙ্গে নানির বাড়ি থেকে ফেরার পথে বাবা–মার সঙ্গে শিশুটিও প্রাণ হারায়। এ সময় তাদের উদ্ধারে এগি
২৩ সেপ্টেম্বর ২০২৩
ঢাকা মেডিকেলে রেখে যাওয়া মরদেহের পরিচয় শনাক্ত হয়েছে। তাঁর নাম রাশেদা আক্তার (২২)। প্রতিবেশী নয়ন ইসলাম তাঁকে শ্বাসরোধে হত্যা করেছে বলে অভিযোগ পরিবারের। আজ মঙ্গলবার (২৩ ডিসেম্বর) বিকেলে ঢাকা মেডিকেল কলেজ মর্গে নিহত রাশেদার পরিচয় শনাক্ত করেন তাঁর বড় বোন খালেদা আক্তার ও দুলাভাই মো. মামুন।
২০ মিনিট আগে
পাবনার ঈশ্বরদীতে কৃষি প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটের শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন ও সড়ক অবরোধ কর্মসূচিতে বাধা দিয়েছে পুলিশ। এ সময় দুই পক্ষের পাল্টাপাল্টি ধাওয়ায় অন্তত ৩২ শিক্ষার্থী আহত হয়েছেন। আজ মঙ্গলবার দুপুরে শহরের আলহাজ্ব মোড় এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগে
যশোরের ঝিকরগাছার আলোচিত সন্ত্রাসী ১৯ মামলার আসামি সোহাগ খানকে (৩৫) গ্রেপ্তার করেছে যশোর ডিবি পুলিশ। আজ মঙ্গলবার (২৩ ডিসেম্বর) বিকেলে যশোর শহরের কালেক্টরেট ভবনের পশ্চিম পাশের রাস্তা থেকে (প্যারিস রোড) তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
২ ঘণ্টা আগেঈশ্বরদী (পাবনা) প্রতিনিধি

পাবনার ঈশ্বরদীতে কৃষি প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটের শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন ও সড়ক অবরোধ কর্মসূচিতে বাধা দিয়েছে পুলিশ। এ সময় দুই পক্ষের পাল্টাপাল্টি ধাওয়ায় অন্তত ৩২ শিক্ষার্থী আহত হয়েছেন। আজ মঙ্গলবার দুপুরে শহরের আলহাজ্ব মোড় এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
জানা গেছে, কয়েক দিন ধরে দেশের সব কৃষি প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটে একযোগে আট দফা দাবি বাস্তবায়নে শিক্ষার্থীরা আন্দোলন করছেন। সেই আন্দোলনের অংশ হিসেবে আজ দুপুরে ঈশ্বরদীর কৃষি প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটের শিক্ষার্থীরা শহরের আলহাজ্ব মোড়ে পূর্বঘোষিত অবরোধ ও বিক্ষোভ-মিছিল শুরু করেন। শিক্ষার্থীদের সড়ক অবরোধের ফলে ঈশ্বরদী-পাবনা ও ঈশ্বরদী-কুষ্টিয়া সড়কে তীব্র যানজটের সৃষ্টি হয়। এই অবস্থায় পুলিশ শিক্ষার্থীদের কর্মসূচিতে বাধা দেয়। কিন্তু শিক্ষার্থীরা আন্দোলন চালিয়ে গেলে তাঁদের ওপর চড়াও হয় পুলিশ। এ সময় শিক্ষার্থীরাও ক্ষিপ্ত হয়ে ওঠেন। উভয় পক্ষের মধ্যে পাল্টাপাল্টি ধাওয়া হয়। পুলিশ বাঁশ ও লাঠি দিয়ে শিক্ষার্থীদের আঘাত করে।
আন্দোলনকারী শিক্ষার্থী ইশরাত জাহান বলেন, ‘দাবি জানানোর জন্য আমরা শান্তিপূর্ণভাবে রাস্তায় বসেছিলাম। কিন্তু পুলিশ এসে আমাদের কর্মসূচি পণ্ড করে দিয়েছে।’
এদিকে শিক্ষার্থীদের ওপর হামলার অভিযোগ অস্বীকার করে ঈশ্বরদী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মনিরুজ্জামান বলেন, ‘আমরা কাউকে আঘাত করিনি। তবে আন্দোলনের নামে শিক্ষার্থীরা কয়েক ঘণ্টা সড়ক অবরোধ করে রাখে। এতে গুরুত্বপূর্ণ সড়কে তীব্র যানজটের সৃষ্টি হয়। এই অবস্থায় আন্দোলনকারীদের সড়ক থেকে সরিয়ে দেওয়া হয়েছে। কিন্তু কাউকে আঘাত করা হয়নি।’
ঈশ্বরদী সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার প্রণব কুমার জানান, কোনোভাবেই শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা করা হয়নি। তবে সড়ক অবরোধের কারণে তাঁদের ছত্রভঙ্গ করা হয়েছে।

পাবনার ঈশ্বরদীতে কৃষি প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটের শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন ও সড়ক অবরোধ কর্মসূচিতে বাধা দিয়েছে পুলিশ। এ সময় দুই পক্ষের পাল্টাপাল্টি ধাওয়ায় অন্তত ৩২ শিক্ষার্থী আহত হয়েছেন। আজ মঙ্গলবার দুপুরে শহরের আলহাজ্ব মোড় এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
জানা গেছে, কয়েক দিন ধরে দেশের সব কৃষি প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটে একযোগে আট দফা দাবি বাস্তবায়নে শিক্ষার্থীরা আন্দোলন করছেন। সেই আন্দোলনের অংশ হিসেবে আজ দুপুরে ঈশ্বরদীর কৃষি প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটের শিক্ষার্থীরা শহরের আলহাজ্ব মোড়ে পূর্বঘোষিত অবরোধ ও বিক্ষোভ-মিছিল শুরু করেন। শিক্ষার্থীদের সড়ক অবরোধের ফলে ঈশ্বরদী-পাবনা ও ঈশ্বরদী-কুষ্টিয়া সড়কে তীব্র যানজটের সৃষ্টি হয়। এই অবস্থায় পুলিশ শিক্ষার্থীদের কর্মসূচিতে বাধা দেয়। কিন্তু শিক্ষার্থীরা আন্দোলন চালিয়ে গেলে তাঁদের ওপর চড়াও হয় পুলিশ। এ সময় শিক্ষার্থীরাও ক্ষিপ্ত হয়ে ওঠেন। উভয় পক্ষের মধ্যে পাল্টাপাল্টি ধাওয়া হয়। পুলিশ বাঁশ ও লাঠি দিয়ে শিক্ষার্থীদের আঘাত করে।
আন্দোলনকারী শিক্ষার্থী ইশরাত জাহান বলেন, ‘দাবি জানানোর জন্য আমরা শান্তিপূর্ণভাবে রাস্তায় বসেছিলাম। কিন্তু পুলিশ এসে আমাদের কর্মসূচি পণ্ড করে দিয়েছে।’
এদিকে শিক্ষার্থীদের ওপর হামলার অভিযোগ অস্বীকার করে ঈশ্বরদী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মনিরুজ্জামান বলেন, ‘আমরা কাউকে আঘাত করিনি। তবে আন্দোলনের নামে শিক্ষার্থীরা কয়েক ঘণ্টা সড়ক অবরোধ করে রাখে। এতে গুরুত্বপূর্ণ সড়কে তীব্র যানজটের সৃষ্টি হয়। এই অবস্থায় আন্দোলনকারীদের সড়ক থেকে সরিয়ে দেওয়া হয়েছে। কিন্তু কাউকে আঘাত করা হয়নি।’
ঈশ্বরদী সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার প্রণব কুমার জানান, কোনোভাবেই শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা করা হয়নি। তবে সড়ক অবরোধের কারণে তাঁদের ছত্রভঙ্গ করা হয়েছে।

রাজধানীর মিরপুরে বিদ্যুতায়িত হয়ে মারা যাওয়া শিশু লিমার (৮) মরদেহের মুখ ও ঘাড়ের বিভিন্ন অংশ বিড়ালে খেয়ে ফেলার অভিযোগ উঠেছে। গত বৃহস্পতিবার (২১ সেপ্টেম্বর) রাতে মিরপুর–২ নম্বর এলাকার হাজিপাড়া বস্তি এলাকায় মায়ের সঙ্গে নানির বাড়ি থেকে ফেরার পথে বাবা–মার সঙ্গে শিশুটিও প্রাণ হারায়। এ সময় তাদের উদ্ধারে এগি
২৩ সেপ্টেম্বর ২০২৩
ঢাকা মেডিকেলে রেখে যাওয়া মরদেহের পরিচয় শনাক্ত হয়েছে। তাঁর নাম রাশেদা আক্তার (২২)। প্রতিবেশী নয়ন ইসলাম তাঁকে শ্বাসরোধে হত্যা করেছে বলে অভিযোগ পরিবারের। আজ মঙ্গলবার (২৩ ডিসেম্বর) বিকেলে ঢাকা মেডিকেল কলেজ মর্গে নিহত রাশেদার পরিচয় শনাক্ত করেন তাঁর বড় বোন খালেদা আক্তার ও দুলাভাই মো. মামুন।
২০ মিনিট আগে
আগামী নির্বাচনে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার ও নির্বাচন কমিশনের নিরপেক্ষতা নিয়ে সন্দেহ প্রকাশ করেছেন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের জ্যেষ্ঠ নায়েবে আমির মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ ফয়জুল করীম। তিনি বলেছেন, দেশ ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে। এ থেকে দেশকে তুলে আনতে হলে একটি সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন অপরিহার্য।
১ ঘণ্টা আগে
যশোরের ঝিকরগাছার আলোচিত সন্ত্রাসী ১৯ মামলার আসামি সোহাগ খানকে (৩৫) গ্রেপ্তার করেছে যশোর ডিবি পুলিশ। আজ মঙ্গলবার (২৩ ডিসেম্বর) বিকেলে যশোর শহরের কালেক্টরেট ভবনের পশ্চিম পাশের রাস্তা থেকে (প্যারিস রোড) তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
২ ঘণ্টা আগেযশোর প্রতিনিধি

যশোরের ঝিকরগাছার আলোচিত সন্ত্রাসী ১৯ মামলার আসামি সোহাগ খানকে (৩৫) গ্রেপ্তার করেছে যশোর ডিবি পুলিশ। আজ মঙ্গলবার (২৩ ডিসেম্বর) বিকেলে যশোর শহরের কালেক্টরেট ভবনের পশ্চিম পাশের রাস্তা থেকে (প্যারিস রোড) তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
গ্রেপ্তার সোহাগ খান ঝিকরগাছার পুরন্দরপুর মহল্লার আব্দুল আজিজ খানের ছেলে। এলাকায় তিনি ‘ত্রাস সোহাগ’ হিসেবে পরিচিত।
পুলিশের মিডিয়া সেল জানায়, গত ১০ অক্টোবর ঝিকরগাছার কাউরিয়া এলাকায় সোহাগের হাঁসের খামারে অভিযান চালানো হয়। সেখানে ডাকাতির প্রস্তুতিকালে চারজনকে আটক করে পুলিশ। সোহাগ তখন পালিয়ে যান। ওই খামার থেকে চায়নিজ কুড়াল, খেলনা পিস্তল, লোহার শাবল, ওয়াকিটকি, ওজন মাপার ডিজিটাল যন্ত্র, করাত, জ্যাকেটসহ ডাকাতিতে ব্যবহৃত বিভিন্ন সরঞ্জাম উদ্ধার করে পুলিশ। তখন থেকে পুলিশ সোহাগের খোঁজ করতে থাকে।
যশোরের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (অপরাধ) আবুল বাশার বলেন, তথ্যপ্রযুক্তি ব্যবহার করে আজ বিকেলে সোহাগ খানকে প্যারিস রোড থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। সোহাগের বিরুদ্ধে অস্ত্র, ডাকাতি, মাদকসহ ১৯টি মামলা রয়েছে। তাঁকে ডিবি কার্যালয়ে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে।

যশোরের ঝিকরগাছার আলোচিত সন্ত্রাসী ১৯ মামলার আসামি সোহাগ খানকে (৩৫) গ্রেপ্তার করেছে যশোর ডিবি পুলিশ। আজ মঙ্গলবার (২৩ ডিসেম্বর) বিকেলে যশোর শহরের কালেক্টরেট ভবনের পশ্চিম পাশের রাস্তা থেকে (প্যারিস রোড) তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
গ্রেপ্তার সোহাগ খান ঝিকরগাছার পুরন্দরপুর মহল্লার আব্দুল আজিজ খানের ছেলে। এলাকায় তিনি ‘ত্রাস সোহাগ’ হিসেবে পরিচিত।
পুলিশের মিডিয়া সেল জানায়, গত ১০ অক্টোবর ঝিকরগাছার কাউরিয়া এলাকায় সোহাগের হাঁসের খামারে অভিযান চালানো হয়। সেখানে ডাকাতির প্রস্তুতিকালে চারজনকে আটক করে পুলিশ। সোহাগ তখন পালিয়ে যান। ওই খামার থেকে চায়নিজ কুড়াল, খেলনা পিস্তল, লোহার শাবল, ওয়াকিটকি, ওজন মাপার ডিজিটাল যন্ত্র, করাত, জ্যাকেটসহ ডাকাতিতে ব্যবহৃত বিভিন্ন সরঞ্জাম উদ্ধার করে পুলিশ। তখন থেকে পুলিশ সোহাগের খোঁজ করতে থাকে।
যশোরের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (অপরাধ) আবুল বাশার বলেন, তথ্যপ্রযুক্তি ব্যবহার করে আজ বিকেলে সোহাগ খানকে প্যারিস রোড থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। সোহাগের বিরুদ্ধে অস্ত্র, ডাকাতি, মাদকসহ ১৯টি মামলা রয়েছে। তাঁকে ডিবি কার্যালয়ে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে।

রাজধানীর মিরপুরে বিদ্যুতায়িত হয়ে মারা যাওয়া শিশু লিমার (৮) মরদেহের মুখ ও ঘাড়ের বিভিন্ন অংশ বিড়ালে খেয়ে ফেলার অভিযোগ উঠেছে। গত বৃহস্পতিবার (২১ সেপ্টেম্বর) রাতে মিরপুর–২ নম্বর এলাকার হাজিপাড়া বস্তি এলাকায় মায়ের সঙ্গে নানির বাড়ি থেকে ফেরার পথে বাবা–মার সঙ্গে শিশুটিও প্রাণ হারায়। এ সময় তাদের উদ্ধারে এগি
২৩ সেপ্টেম্বর ২০২৩
ঢাকা মেডিকেলে রেখে যাওয়া মরদেহের পরিচয় শনাক্ত হয়েছে। তাঁর নাম রাশেদা আক্তার (২২)। প্রতিবেশী নয়ন ইসলাম তাঁকে শ্বাসরোধে হত্যা করেছে বলে অভিযোগ পরিবারের। আজ মঙ্গলবার (২৩ ডিসেম্বর) বিকেলে ঢাকা মেডিকেল কলেজ মর্গে নিহত রাশেদার পরিচয় শনাক্ত করেন তাঁর বড় বোন খালেদা আক্তার ও দুলাভাই মো. মামুন।
২০ মিনিট আগে
আগামী নির্বাচনে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার ও নির্বাচন কমিশনের নিরপেক্ষতা নিয়ে সন্দেহ প্রকাশ করেছেন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের জ্যেষ্ঠ নায়েবে আমির মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ ফয়জুল করীম। তিনি বলেছেন, দেশ ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে। এ থেকে দেশকে তুলে আনতে হলে একটি সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন অপরিহার্য।
১ ঘণ্টা আগে
পাবনার ঈশ্বরদীতে কৃষি প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটের শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন ও সড়ক অবরোধ কর্মসূচিতে বাধা দিয়েছে পুলিশ। এ সময় দুই পক্ষের পাল্টাপাল্টি ধাওয়ায় অন্তত ৩২ শিক্ষার্থী আহত হয়েছেন। আজ মঙ্গলবার দুপুরে শহরের আলহাজ্ব মোড় এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগে