নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বাংলাদেশ গ্রাম পুলিশ বাহিনীর সদস্যদের চাকরি জাতীয়করণের দাবি জানিয়েছে বাংলাদেশ গ্রাম পুলিশ বাহিনী কর্মচারী ইউনিয়ন। আজ রোববার সকালে রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে মানববন্ধন করে এ দাবি জানায় সংগঠনটি। এরপর মানববন্ধন শেষে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে স্মারকলিপি প্রদান করেন তাঁরা।
মানববন্ধনে বক্তারা জানান, ১৯৭৫ সালে বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশ গ্রাম পুলিশ বাহিনীর চাকরি জাতীয়করণের আদেশ দেন। এই আদেশ পরিপত্র আকারে স্থানীয় সরকার বিভাগ থেকে প্রতিটি জেলায় পাঠানো হয়। তবে এখনো সেটি বাস্তবায়ন হয়নি। ফলে শ্রম অনুযায়ী ন্যায্যমূল্য থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন ৪৬ হাজার ৮৭০ জন গ্রাম পুলিশ সদস্য।
তারা আরও জানান, গ্রাম পুলিশ বাহিনীতে বর্তমানে একজন দফাদার ৭ হাজার টাকা ও একজন মহল্লাদার ৬ হাজার ৫০০ টাকা বেতন পেয়ে থাকেন। বেতনের অর্ধেক স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয় আর বাকি অর্ধেক ইউনিয়ন পরিষদ বহন করে থাকে। সরকারি অংশ নিয়মিত পেলেও অধিকাংশ ইউনিয়ন পরিষদ বেতনের বাকি অংশ পরিশোধ করতে ব্যর্থ হয়। বর্তমানে দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির বাজারে গ্রাম পুলিশ সদস্য ও পরিবার মানবেতর জীবন যাপন করছে।
বাংলাদেশ গ্রাম পুলিশ বাহিনী কর্মচারী ইউনিয়ন কেন্দ্রীয় কমিটির চেয়ারম্যান কমান্ডার মোস্তফা কামাল বলেন, ‘জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বাংলাদেশ গ্রাম পুলিশ বাহিনীর জাতীয় বেতন স্কেল নির্ধারণ করে দিয়েছিলেন। ১৯৭৬ সালে ধার্যকৃত এই স্কেল বাস্তবায়ন করতে তৎকালীন প্রতিটি মহকুমায় নোটিশ জারি করা হয়েছিল। সেই নোটিশ আজ অবধি এত বছর চলে গেল, কিন্তু এই দাবি বাস্তবায়িত হয়নি।’
জোর দাবি জানিয়ে মোস্তফা কামাল বলেন, ‘আমাদের জাতীয় বেতন স্কেল অবিলম্বে বাস্তবায়ন করা হোক। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী অনেককে অনেক কিছু দিয়েছেন, শুধু ৪৭ হাজার গ্রাম পুলিশ আজ না খেয়ে আছে। গ্রাম পুলিশদের জাতীয় বেতন স্কেলটা বাস্তবায়ন করেন। জাতির জনক বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন বাস্তবায়ন করেন। তাঁর অসম্পূর্ণ কাজ সম্পূর্ণ করেন।’
মানববন্ধনে উপস্থিত ছিলেন মহাসচিব কমান্ডার এম. এ নাছের, কার্যকরী চেয়ারম্যান কমান্ডার নজরুল ইসলাম, সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান কমান্ডার নজরুল ইসলাম, ভাইস চেয়ারম্যান কমান্ডার আমিনুল ইসলাম, কোষাধ্যক্ষ কমান্ডার বিশ্বনাথ দাস, অতিরিক্ত মহাসচিব মো. আনোয়ার হোসেন, যুগ্ম-মহাসচিব কমান্ডার মো. বেল্লাল হোসেন প্রমুখ।

বাংলাদেশ গ্রাম পুলিশ বাহিনীর সদস্যদের চাকরি জাতীয়করণের দাবি জানিয়েছে বাংলাদেশ গ্রাম পুলিশ বাহিনী কর্মচারী ইউনিয়ন। আজ রোববার সকালে রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে মানববন্ধন করে এ দাবি জানায় সংগঠনটি। এরপর মানববন্ধন শেষে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে স্মারকলিপি প্রদান করেন তাঁরা।
মানববন্ধনে বক্তারা জানান, ১৯৭৫ সালে বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশ গ্রাম পুলিশ বাহিনীর চাকরি জাতীয়করণের আদেশ দেন। এই আদেশ পরিপত্র আকারে স্থানীয় সরকার বিভাগ থেকে প্রতিটি জেলায় পাঠানো হয়। তবে এখনো সেটি বাস্তবায়ন হয়নি। ফলে শ্রম অনুযায়ী ন্যায্যমূল্য থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন ৪৬ হাজার ৮৭০ জন গ্রাম পুলিশ সদস্য।
তারা আরও জানান, গ্রাম পুলিশ বাহিনীতে বর্তমানে একজন দফাদার ৭ হাজার টাকা ও একজন মহল্লাদার ৬ হাজার ৫০০ টাকা বেতন পেয়ে থাকেন। বেতনের অর্ধেক স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয় আর বাকি অর্ধেক ইউনিয়ন পরিষদ বহন করে থাকে। সরকারি অংশ নিয়মিত পেলেও অধিকাংশ ইউনিয়ন পরিষদ বেতনের বাকি অংশ পরিশোধ করতে ব্যর্থ হয়। বর্তমানে দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির বাজারে গ্রাম পুলিশ সদস্য ও পরিবার মানবেতর জীবন যাপন করছে।
বাংলাদেশ গ্রাম পুলিশ বাহিনী কর্মচারী ইউনিয়ন কেন্দ্রীয় কমিটির চেয়ারম্যান কমান্ডার মোস্তফা কামাল বলেন, ‘জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বাংলাদেশ গ্রাম পুলিশ বাহিনীর জাতীয় বেতন স্কেল নির্ধারণ করে দিয়েছিলেন। ১৯৭৬ সালে ধার্যকৃত এই স্কেল বাস্তবায়ন করতে তৎকালীন প্রতিটি মহকুমায় নোটিশ জারি করা হয়েছিল। সেই নোটিশ আজ অবধি এত বছর চলে গেল, কিন্তু এই দাবি বাস্তবায়িত হয়নি।’
জোর দাবি জানিয়ে মোস্তফা কামাল বলেন, ‘আমাদের জাতীয় বেতন স্কেল অবিলম্বে বাস্তবায়ন করা হোক। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী অনেককে অনেক কিছু দিয়েছেন, শুধু ৪৭ হাজার গ্রাম পুলিশ আজ না খেয়ে আছে। গ্রাম পুলিশদের জাতীয় বেতন স্কেলটা বাস্তবায়ন করেন। জাতির জনক বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন বাস্তবায়ন করেন। তাঁর অসম্পূর্ণ কাজ সম্পূর্ণ করেন।’
মানববন্ধনে উপস্থিত ছিলেন মহাসচিব কমান্ডার এম. এ নাছের, কার্যকরী চেয়ারম্যান কমান্ডার নজরুল ইসলাম, সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান কমান্ডার নজরুল ইসলাম, ভাইস চেয়ারম্যান কমান্ডার আমিনুল ইসলাম, কোষাধ্যক্ষ কমান্ডার বিশ্বনাথ দাস, অতিরিক্ত মহাসচিব মো. আনোয়ার হোসেন, যুগ্ম-মহাসচিব কমান্ডার মো. বেল্লাল হোসেন প্রমুখ।
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বাংলাদেশ গ্রাম পুলিশ বাহিনীর সদস্যদের চাকরি জাতীয়করণের দাবি জানিয়েছে বাংলাদেশ গ্রাম পুলিশ বাহিনী কর্মচারী ইউনিয়ন। আজ রোববার সকালে রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে মানববন্ধন করে এ দাবি জানায় সংগঠনটি। এরপর মানববন্ধন শেষে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে স্মারকলিপি প্রদান করেন তাঁরা।
মানববন্ধনে বক্তারা জানান, ১৯৭৫ সালে বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশ গ্রাম পুলিশ বাহিনীর চাকরি জাতীয়করণের আদেশ দেন। এই আদেশ পরিপত্র আকারে স্থানীয় সরকার বিভাগ থেকে প্রতিটি জেলায় পাঠানো হয়। তবে এখনো সেটি বাস্তবায়ন হয়নি। ফলে শ্রম অনুযায়ী ন্যায্যমূল্য থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন ৪৬ হাজার ৮৭০ জন গ্রাম পুলিশ সদস্য।
তারা আরও জানান, গ্রাম পুলিশ বাহিনীতে বর্তমানে একজন দফাদার ৭ হাজার টাকা ও একজন মহল্লাদার ৬ হাজার ৫০০ টাকা বেতন পেয়ে থাকেন। বেতনের অর্ধেক স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয় আর বাকি অর্ধেক ইউনিয়ন পরিষদ বহন করে থাকে। সরকারি অংশ নিয়মিত পেলেও অধিকাংশ ইউনিয়ন পরিষদ বেতনের বাকি অংশ পরিশোধ করতে ব্যর্থ হয়। বর্তমানে দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির বাজারে গ্রাম পুলিশ সদস্য ও পরিবার মানবেতর জীবন যাপন করছে।
বাংলাদেশ গ্রাম পুলিশ বাহিনী কর্মচারী ইউনিয়ন কেন্দ্রীয় কমিটির চেয়ারম্যান কমান্ডার মোস্তফা কামাল বলেন, ‘জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বাংলাদেশ গ্রাম পুলিশ বাহিনীর জাতীয় বেতন স্কেল নির্ধারণ করে দিয়েছিলেন। ১৯৭৬ সালে ধার্যকৃত এই স্কেল বাস্তবায়ন করতে তৎকালীন প্রতিটি মহকুমায় নোটিশ জারি করা হয়েছিল। সেই নোটিশ আজ অবধি এত বছর চলে গেল, কিন্তু এই দাবি বাস্তবায়িত হয়নি।’
জোর দাবি জানিয়ে মোস্তফা কামাল বলেন, ‘আমাদের জাতীয় বেতন স্কেল অবিলম্বে বাস্তবায়ন করা হোক। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী অনেককে অনেক কিছু দিয়েছেন, শুধু ৪৭ হাজার গ্রাম পুলিশ আজ না খেয়ে আছে। গ্রাম পুলিশদের জাতীয় বেতন স্কেলটা বাস্তবায়ন করেন। জাতির জনক বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন বাস্তবায়ন করেন। তাঁর অসম্পূর্ণ কাজ সম্পূর্ণ করেন।’
মানববন্ধনে উপস্থিত ছিলেন মহাসচিব কমান্ডার এম. এ নাছের, কার্যকরী চেয়ারম্যান কমান্ডার নজরুল ইসলাম, সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান কমান্ডার নজরুল ইসলাম, ভাইস চেয়ারম্যান কমান্ডার আমিনুল ইসলাম, কোষাধ্যক্ষ কমান্ডার বিশ্বনাথ দাস, অতিরিক্ত মহাসচিব মো. আনোয়ার হোসেন, যুগ্ম-মহাসচিব কমান্ডার মো. বেল্লাল হোসেন প্রমুখ।

বাংলাদেশ গ্রাম পুলিশ বাহিনীর সদস্যদের চাকরি জাতীয়করণের দাবি জানিয়েছে বাংলাদেশ গ্রাম পুলিশ বাহিনী কর্মচারী ইউনিয়ন। আজ রোববার সকালে রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে মানববন্ধন করে এ দাবি জানায় সংগঠনটি। এরপর মানববন্ধন শেষে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে স্মারকলিপি প্রদান করেন তাঁরা।
মানববন্ধনে বক্তারা জানান, ১৯৭৫ সালে বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশ গ্রাম পুলিশ বাহিনীর চাকরি জাতীয়করণের আদেশ দেন। এই আদেশ পরিপত্র আকারে স্থানীয় সরকার বিভাগ থেকে প্রতিটি জেলায় পাঠানো হয়। তবে এখনো সেটি বাস্তবায়ন হয়নি। ফলে শ্রম অনুযায়ী ন্যায্যমূল্য থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন ৪৬ হাজার ৮৭০ জন গ্রাম পুলিশ সদস্য।
তারা আরও জানান, গ্রাম পুলিশ বাহিনীতে বর্তমানে একজন দফাদার ৭ হাজার টাকা ও একজন মহল্লাদার ৬ হাজার ৫০০ টাকা বেতন পেয়ে থাকেন। বেতনের অর্ধেক স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয় আর বাকি অর্ধেক ইউনিয়ন পরিষদ বহন করে থাকে। সরকারি অংশ নিয়মিত পেলেও অধিকাংশ ইউনিয়ন পরিষদ বেতনের বাকি অংশ পরিশোধ করতে ব্যর্থ হয়। বর্তমানে দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির বাজারে গ্রাম পুলিশ সদস্য ও পরিবার মানবেতর জীবন যাপন করছে।
বাংলাদেশ গ্রাম পুলিশ বাহিনী কর্মচারী ইউনিয়ন কেন্দ্রীয় কমিটির চেয়ারম্যান কমান্ডার মোস্তফা কামাল বলেন, ‘জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বাংলাদেশ গ্রাম পুলিশ বাহিনীর জাতীয় বেতন স্কেল নির্ধারণ করে দিয়েছিলেন। ১৯৭৬ সালে ধার্যকৃত এই স্কেল বাস্তবায়ন করতে তৎকালীন প্রতিটি মহকুমায় নোটিশ জারি করা হয়েছিল। সেই নোটিশ আজ অবধি এত বছর চলে গেল, কিন্তু এই দাবি বাস্তবায়িত হয়নি।’
জোর দাবি জানিয়ে মোস্তফা কামাল বলেন, ‘আমাদের জাতীয় বেতন স্কেল অবিলম্বে বাস্তবায়ন করা হোক। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী অনেককে অনেক কিছু দিয়েছেন, শুধু ৪৭ হাজার গ্রাম পুলিশ আজ না খেয়ে আছে। গ্রাম পুলিশদের জাতীয় বেতন স্কেলটা বাস্তবায়ন করেন। জাতির জনক বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন বাস্তবায়ন করেন। তাঁর অসম্পূর্ণ কাজ সম্পূর্ণ করেন।’
মানববন্ধনে উপস্থিত ছিলেন মহাসচিব কমান্ডার এম. এ নাছের, কার্যকরী চেয়ারম্যান কমান্ডার নজরুল ইসলাম, সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান কমান্ডার নজরুল ইসলাম, ভাইস চেয়ারম্যান কমান্ডার আমিনুল ইসলাম, কোষাধ্যক্ষ কমান্ডার বিশ্বনাথ দাস, অতিরিক্ত মহাসচিব মো. আনোয়ার হোসেন, যুগ্ম-মহাসচিব কমান্ডার মো. বেল্লাল হোসেন প্রমুখ।

চট্টগ্রামের পটিয়া উপজেলায় মাহাবুব আলম নামের এক ব্যক্তি নিজের স্ত্রীকে মৃত বীর মুক্তিযোদ্ধা বড় ভাইয়ের স্ত্রী সাজিয়ে দীর্ঘদিন ধরে মুক্তিযোদ্ধা ভাতা আত্মসাৎ করছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। সে সঙ্গে নিজের ছেলেকে সেই বীর মুক্তিযোদ্ধা ভাইয়ের ছেলে দেখিয়ে ভুয়া ওয়ারিশনামাও সংগ্রহ করেছেন তিনি।
৭ মিনিট আগে
আবাসন বৃত্তি নীতিমালার পুনর্বিন্যাস ও সংশোধনসহ তিন দফা দাবিতে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) উপাচার্য (ভিসি) ভবন অবরুদ্ধ করে বিক্ষোভ করেছেন শিক্ষার্থীরা। ‘আস-সুন্নাহ মেধাবী প্রজেক্ট’-এর ব্যানারে শিক্ষার্থীরা আজ সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) সকাল সাড়ে ১০টার দিকে ভিসি ভবনের প্রধান ফটকে তালা ঝুলিয়ে...
২৩ মিনিট আগে
যশোরের বেনাপোল বন্দরে ফেলে পালিয়ে যাওয়া ভারতীয় ট্রাক আড়াই মাস পরে তল্লাশি করেছে কাস্টমস কর্তৃপক্ষ। এ সময় ট্রাকটিতে বিপুল পরিমাণ ভারতীয় আমদানিনিষিদ্ধ মেডিসিন, শাড়ি ও কসমেটিকস পাওয়া যায়। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, জব্দ করা পণ্যের বাজারমূল্য কয়েক কোটি টাকা।
৩৬ মিনিট আগে
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার তিতাস গ্যাস ফিল্ডে একটি নতুন (২৮ নম্বর) গ্যাসকূপ খননের কাজ শুরু করেছে বাংলাদেশ গ্যাস ফিল্ডস কোম্পানি লিমিটেড (বিজিএফসিএল)। আজ সোমবার সদর উপজেলার সুহিলপুরে তিতাস গ্যাস ফিল্ডের সি লোকেশনে এ কূপ খননের উদ্বোধন করেন পেট্রোবাংলার পরিচালক মো. শোয়েব।
৪২ মিনিট আগেপটিয়া (চট্টগ্রাম) সংবাদদাতা

চট্টগ্রামের পটিয়া উপজেলায় মাহাবুব আলম নামের এক ব্যক্তি নিজের স্ত্রীকে মৃত বীর মুক্তিযোদ্ধা বড় ভাইয়ের স্ত্রী সাজিয়ে দীর্ঘদিন ধরে মুক্তিযোদ্ধা ভাতা আত্মসাৎ করছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। সে সঙ্গে নিজের ছেলেকে সেই বীর মুক্তিযোদ্ধা ভাইয়ের ছেলে দেখিয়ে ভুয়া উত্তরাধিকার সনদ সংগ্রহ করেছেন তিনি। প্রাথমিক তদন্তে অভিযোগের সত্যতা পাওয়ায় কর্তৃপক্ষ ভাতা বন্ধ করেছে। তবে এখন পর্যন্ত ভুয়া উত্তরাধিকার সনদ বাতিল কিংবা অভিযুক্ত ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি।
অভিযুক্ত মাহাবুব আলম উপজেলার কচুয়াই ইউনিয়নের ৮ নম্বর ওয়ার্ডের উত্তর শ্রীমাই এলাকার বাসিন্দা।
জানা গেছে, উপজেলার কচুয়াই ইউনিয়নের ৮ নম্বর ওয়ার্ডের উত্তর শ্রীমাই এলাকার বীর মুক্তিযোদ্ধা আবুল কালাম ২০২১ সালে অবিবাহিত অবস্থায় মৃত্যুবরণ করেন। তাঁর মৃত্যুর পর ছোট ভাই মাহাবুব আলম ভুয়া কাবিননামা বানিয়ে নিজের স্ত্রী রাশু আক্তারকে বড় ভাই আবুল কালামের স্ত্রী হিসেবে দেখিয়ে মুক্তিযোদ্ধা ভাতা উত্তোলন শুরু করেন। সে সঙ্গে তিনি নিজের ছেলে জিহাদুল আলমকে মৃত মুক্তিযোদ্ধার সন্তান দেখিয়ে ভুয়া উত্তরাধিকার সনদ সংগ্রহ করেন। চলতি বছর শফি উদ্দীন নামের এক বাসিন্দা এলাকাবাসীর পক্ষে পটিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ফারহানুর রহমানের কাছে এ বিষয়ে লিখিত অভিযোগ করেন। এতে আত্মসাৎ করা সরকারি অর্থ ফেরত আনা এবং প্রতারণার দায়ে মাহাবুব আলম ও রাশু আক্তারের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি করা হয়।
পটিয়া উপজেলা সমাজসেবা কর্মকর্তা দেলোয়ার হোসেনকে এ বিষয়ে তদন্তের দায়িত্ব দেন ইউএনও। প্রাথমিক তদন্ত শেষে তিনি অভিযোগের সত্যতা পাওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করেন। সমাজসেবা কর্মকর্তা দেলোয়ার হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, প্রাথমিক তদন্তে অভিযোগ সত্য প্রমাণিত হয়েছে। তদন্ত প্রতিবেদন ইউএনওর কাছে পাঠানো হয়েছে।
এ বিষয়ে ইউএনও ফারহানুর রহমান বলেন, তদন্ত প্রতিবেদন সংশ্লিষ্ট দপ্তরে পাঠানো হয়েছে। প্রয়োজনীয় আইনগত ব্যবস্থা নেওয়ার বিষয়টি তাদের এখতিয়ার।
অভিযোগকারী শফি উদ্দীন বলেন, ভাতা বন্ধ হওয়াটা স্বস্তির হলেও এখন পর্যন্ত প্রতারকদের বিরুদ্ধে কোনো দৃশ্যমান ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। ভুয়া উত্তরাধিকার সনদ বাতিল না হওয়ায় তাঁরা এখনো পার পেয়ে যাচ্ছেন।
অভিযোগের ব্যাপারে জানতে মাহাবুব আলমের মোবাইল ফোনে কল দেওয়া হলে তা বন্ধ পাওয়া যায়।

চট্টগ্রামের পটিয়া উপজেলায় মাহাবুব আলম নামের এক ব্যক্তি নিজের স্ত্রীকে মৃত বীর মুক্তিযোদ্ধা বড় ভাইয়ের স্ত্রী সাজিয়ে দীর্ঘদিন ধরে মুক্তিযোদ্ধা ভাতা আত্মসাৎ করছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। সে সঙ্গে নিজের ছেলেকে সেই বীর মুক্তিযোদ্ধা ভাইয়ের ছেলে দেখিয়ে ভুয়া উত্তরাধিকার সনদ সংগ্রহ করেছেন তিনি। প্রাথমিক তদন্তে অভিযোগের সত্যতা পাওয়ায় কর্তৃপক্ষ ভাতা বন্ধ করেছে। তবে এখন পর্যন্ত ভুয়া উত্তরাধিকার সনদ বাতিল কিংবা অভিযুক্ত ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি।
অভিযুক্ত মাহাবুব আলম উপজেলার কচুয়াই ইউনিয়নের ৮ নম্বর ওয়ার্ডের উত্তর শ্রীমাই এলাকার বাসিন্দা।
জানা গেছে, উপজেলার কচুয়াই ইউনিয়নের ৮ নম্বর ওয়ার্ডের উত্তর শ্রীমাই এলাকার বীর মুক্তিযোদ্ধা আবুল কালাম ২০২১ সালে অবিবাহিত অবস্থায় মৃত্যুবরণ করেন। তাঁর মৃত্যুর পর ছোট ভাই মাহাবুব আলম ভুয়া কাবিননামা বানিয়ে নিজের স্ত্রী রাশু আক্তারকে বড় ভাই আবুল কালামের স্ত্রী হিসেবে দেখিয়ে মুক্তিযোদ্ধা ভাতা উত্তোলন শুরু করেন। সে সঙ্গে তিনি নিজের ছেলে জিহাদুল আলমকে মৃত মুক্তিযোদ্ধার সন্তান দেখিয়ে ভুয়া উত্তরাধিকার সনদ সংগ্রহ করেন। চলতি বছর শফি উদ্দীন নামের এক বাসিন্দা এলাকাবাসীর পক্ষে পটিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ফারহানুর রহমানের কাছে এ বিষয়ে লিখিত অভিযোগ করেন। এতে আত্মসাৎ করা সরকারি অর্থ ফেরত আনা এবং প্রতারণার দায়ে মাহাবুব আলম ও রাশু আক্তারের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি করা হয়।
পটিয়া উপজেলা সমাজসেবা কর্মকর্তা দেলোয়ার হোসেনকে এ বিষয়ে তদন্তের দায়িত্ব দেন ইউএনও। প্রাথমিক তদন্ত শেষে তিনি অভিযোগের সত্যতা পাওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করেন। সমাজসেবা কর্মকর্তা দেলোয়ার হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, প্রাথমিক তদন্তে অভিযোগ সত্য প্রমাণিত হয়েছে। তদন্ত প্রতিবেদন ইউএনওর কাছে পাঠানো হয়েছে।
এ বিষয়ে ইউএনও ফারহানুর রহমান বলেন, তদন্ত প্রতিবেদন সংশ্লিষ্ট দপ্তরে পাঠানো হয়েছে। প্রয়োজনীয় আইনগত ব্যবস্থা নেওয়ার বিষয়টি তাদের এখতিয়ার।
অভিযোগকারী শফি উদ্দীন বলেন, ভাতা বন্ধ হওয়াটা স্বস্তির হলেও এখন পর্যন্ত প্রতারকদের বিরুদ্ধে কোনো দৃশ্যমান ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। ভুয়া উত্তরাধিকার সনদ বাতিল না হওয়ায় তাঁরা এখনো পার পেয়ে যাচ্ছেন।
অভিযোগের ব্যাপারে জানতে মাহাবুব আলমের মোবাইল ফোনে কল দেওয়া হলে তা বন্ধ পাওয়া যায়।

বাংলাদেশ গ্রাম পুলিশ বাহিনীর সদস্যদের চাকরি জাতীয়করণের দাবি জানিয়েছে বাংলাদেশ গ্রাম পুলিশ বাহিনী কর্মচারী ইউনিয়ন। আজ রোববার সকালে রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে মানববন্ধন করে এ দাবি জানায় সংগঠনটি। এরপর মানববন্ধন শেষে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে স্মারকলিপি প্রদান করেন তাঁরা।
০২ জানুয়ারি ২০২২
আবাসন বৃত্তি নীতিমালার পুনর্বিন্যাস ও সংশোধনসহ তিন দফা দাবিতে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) উপাচার্য (ভিসি) ভবন অবরুদ্ধ করে বিক্ষোভ করেছেন শিক্ষার্থীরা। ‘আস-সুন্নাহ মেধাবী প্রজেক্ট’-এর ব্যানারে শিক্ষার্থীরা আজ সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) সকাল সাড়ে ১০টার দিকে ভিসি ভবনের প্রধান ফটকে তালা ঝুলিয়ে...
২৩ মিনিট আগে
যশোরের বেনাপোল বন্দরে ফেলে পালিয়ে যাওয়া ভারতীয় ট্রাক আড়াই মাস পরে তল্লাশি করেছে কাস্টমস কর্তৃপক্ষ। এ সময় ট্রাকটিতে বিপুল পরিমাণ ভারতীয় আমদানিনিষিদ্ধ মেডিসিন, শাড়ি ও কসমেটিকস পাওয়া যায়। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, জব্দ করা পণ্যের বাজারমূল্য কয়েক কোটি টাকা।
৩৬ মিনিট আগে
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার তিতাস গ্যাস ফিল্ডে একটি নতুন (২৮ নম্বর) গ্যাসকূপ খননের কাজ শুরু করেছে বাংলাদেশ গ্যাস ফিল্ডস কোম্পানি লিমিটেড (বিজিএফসিএল)। আজ সোমবার সদর উপজেলার সুহিলপুরে তিতাস গ্যাস ফিল্ডের সি লোকেশনে এ কূপ খননের উদ্বোধন করেন পেট্রোবাংলার পরিচালক মো. শোয়েব।
৪২ মিনিট আগেজবি প্রতিনিধি

আবাসন বৃত্তি নীতিমালার পুনর্বিন্যাস ও সংশোধনসহ তিন দফা দাবিতে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) উপাচার্য (ভিসি) ভবন অবরুদ্ধ করে বিক্ষোভ করেছেন শিক্ষার্থীরা। ‘আস-সুন্নাহ মেধাবী প্রজেক্ট’-এর ব্যানারে শিক্ষার্থীরা আজ সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) সকাল সাড়ে ১০টার দিকে ভিসি ভবনের প্রধান ফটকে তালা ঝুলিয়ে এই কর্মসূচি শুরু করেন।
এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত (সন্ধ্যা সাড়ে ৬টা) আন্দোলনকারীরা ভিসি ভবনের সামনে অবস্থান করছেন। এ সময় শিক্ষার্থীরা দাবি আদায়ে নানা স্লোগান দেন।
আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের অভিযোগ, নতুন আবাসন বৃত্তি নীতিমালায় আস-সুন্নাহ ফাউন্ডেশন পরিচালিত মেধাবী প্রজেক্টে থাকা শিক্ষার্থীদের বঞ্চিত করা হয়েছে। তাঁরা আবাসন বৃত্তিকে ‘মেধাভিত্তিক’ না করে ‘প্রয়োজনভিত্তিক’ করার দাবি জানান।
বাংলা বিভাগের ২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী শফিক বলেন, ‘আমরা আস-সুন্নাহতে ফ্রিতে থাকি না, আমাদের কিছু নিদিষ্ট অর্থ দিতে হয়। আমাদের সিটটা অনিশ্চিত, যেকোনো সময় বের করে দিতে পারে। আমাদের বিশেষ বৃত্তি থেকে বাদ দেওয়ার চেষ্টা করা হচ্ছে, এটা সম্পূর্ণ অযৌক্তিক, তাই আমাদের এই আন্দোলন।’
ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগের শিক্ষার্থী বখতিয়ার ইসলাম বলেন, ‘আমরা প্রশাসনকে সাফ জানিয়ে দিতে চাই, আমাদের তিন দফা দাবি না মানলে আমরা এখান থেকে যাব না। যতক্ষণ পর্যন্ত আমাদের এই দাবি না মানা হবে, আমরা এখানেই অবস্থান করব।’
শিক্ষার্থীদের তিন দফা দাবিগুলো হলো— আস-সুন্নাহ ফাউন্ডেশন পরিচালিত মেধাবী প্রজেক্টে অবস্থানরত শিক্ষার্থীদের সাধারণ শিক্ষার্থীর ন্যায় আবাসন বৃত্তি নীতিমালায় অন্তর্ভুক্ত করা; আবাসন বৃত্তিকে ‘মেধাভিত্তিক’ না করে ‘প্রয়োজনভিত্তিক’ রাখার লক্ষ্যে সিলেকশন মানদণ্ডে আরোপিত ৭০% উপস্থিতি ও সিজিপিএ-নির্ভর শর্ত বাতিল করা; রি-অ্যাডমিশনসংক্রান্ত শর্ত সম্পূর্ণরূপে বাতিল করা।
এর আগে গত বুধবার (১০ ডিসেম্বর) বিশেষ বৃত্তি নীতিমালায় সংযোজিত অযৌক্তিক শর্তগুলোর সংশোধন ও পুনর্বিন্যাসের দাবিতে বিক্ষোভ-সমাবেশ করেন আস-সুন্নাহ প্রকল্পের শিক্ষার্থীরা। এরপর ১১ ডিসেম্বর এক সংবাদ সম্মেলনে আজ ভিসি ভবন ঘেরাও কর্মসূচি দিয়েছিলেন তাঁরা।
উল্লেখ্য, ৮ ডিসেম্বর ‘বিশেষ বৃত্তি নীতিমালা-২০২৫’ অনুমোদন করে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। নীতিমালা অনুযায়ী, ২০১৯-২০ শিক্ষাবর্ষ থেকে নিয়মিত পাঁচটি শিক্ষাবর্ষের (স্নাতক চারটি ও স্নাতকোত্তর একটি) শিক্ষার্থীরা বৃত্তির জন্য যোগ্য হবেন। বাছাইয়ের মূল মানদণ্ড হিসেবে ধরা হয়েছে অসচ্ছলতা, মেধা, শ্রেণি-উপস্থিতি ও ফলাফল। বিশ্ববিদ্যালয়ের হলে সিট পাওয়া, সচ্ছল পরিবারের সঙ্গে ঢাকায় থাকা, শৃঙ্খলাভঙ্গ, পুনর্ভর্তি ইত্যাদি ক্ষেত্রে শিক্ষার্থীরা অযোগ্য হবেন বলে জানানো হয় নীতিমালায়।

আবাসন বৃত্তি নীতিমালার পুনর্বিন্যাস ও সংশোধনসহ তিন দফা দাবিতে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) উপাচার্য (ভিসি) ভবন অবরুদ্ধ করে বিক্ষোভ করেছেন শিক্ষার্থীরা। ‘আস-সুন্নাহ মেধাবী প্রজেক্ট’-এর ব্যানারে শিক্ষার্থীরা আজ সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) সকাল সাড়ে ১০টার দিকে ভিসি ভবনের প্রধান ফটকে তালা ঝুলিয়ে এই কর্মসূচি শুরু করেন।
এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত (সন্ধ্যা সাড়ে ৬টা) আন্দোলনকারীরা ভিসি ভবনের সামনে অবস্থান করছেন। এ সময় শিক্ষার্থীরা দাবি আদায়ে নানা স্লোগান দেন।
আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের অভিযোগ, নতুন আবাসন বৃত্তি নীতিমালায় আস-সুন্নাহ ফাউন্ডেশন পরিচালিত মেধাবী প্রজেক্টে থাকা শিক্ষার্থীদের বঞ্চিত করা হয়েছে। তাঁরা আবাসন বৃত্তিকে ‘মেধাভিত্তিক’ না করে ‘প্রয়োজনভিত্তিক’ করার দাবি জানান।
বাংলা বিভাগের ২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী শফিক বলেন, ‘আমরা আস-সুন্নাহতে ফ্রিতে থাকি না, আমাদের কিছু নিদিষ্ট অর্থ দিতে হয়। আমাদের সিটটা অনিশ্চিত, যেকোনো সময় বের করে দিতে পারে। আমাদের বিশেষ বৃত্তি থেকে বাদ দেওয়ার চেষ্টা করা হচ্ছে, এটা সম্পূর্ণ অযৌক্তিক, তাই আমাদের এই আন্দোলন।’
ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগের শিক্ষার্থী বখতিয়ার ইসলাম বলেন, ‘আমরা প্রশাসনকে সাফ জানিয়ে দিতে চাই, আমাদের তিন দফা দাবি না মানলে আমরা এখান থেকে যাব না। যতক্ষণ পর্যন্ত আমাদের এই দাবি না মানা হবে, আমরা এখানেই অবস্থান করব।’
শিক্ষার্থীদের তিন দফা দাবিগুলো হলো— আস-সুন্নাহ ফাউন্ডেশন পরিচালিত মেধাবী প্রজেক্টে অবস্থানরত শিক্ষার্থীদের সাধারণ শিক্ষার্থীর ন্যায় আবাসন বৃত্তি নীতিমালায় অন্তর্ভুক্ত করা; আবাসন বৃত্তিকে ‘মেধাভিত্তিক’ না করে ‘প্রয়োজনভিত্তিক’ রাখার লক্ষ্যে সিলেকশন মানদণ্ডে আরোপিত ৭০% উপস্থিতি ও সিজিপিএ-নির্ভর শর্ত বাতিল করা; রি-অ্যাডমিশনসংক্রান্ত শর্ত সম্পূর্ণরূপে বাতিল করা।
এর আগে গত বুধবার (১০ ডিসেম্বর) বিশেষ বৃত্তি নীতিমালায় সংযোজিত অযৌক্তিক শর্তগুলোর সংশোধন ও পুনর্বিন্যাসের দাবিতে বিক্ষোভ-সমাবেশ করেন আস-সুন্নাহ প্রকল্পের শিক্ষার্থীরা। এরপর ১১ ডিসেম্বর এক সংবাদ সম্মেলনে আজ ভিসি ভবন ঘেরাও কর্মসূচি দিয়েছিলেন তাঁরা।
উল্লেখ্য, ৮ ডিসেম্বর ‘বিশেষ বৃত্তি নীতিমালা-২০২৫’ অনুমোদন করে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। নীতিমালা অনুযায়ী, ২০১৯-২০ শিক্ষাবর্ষ থেকে নিয়মিত পাঁচটি শিক্ষাবর্ষের (স্নাতক চারটি ও স্নাতকোত্তর একটি) শিক্ষার্থীরা বৃত্তির জন্য যোগ্য হবেন। বাছাইয়ের মূল মানদণ্ড হিসেবে ধরা হয়েছে অসচ্ছলতা, মেধা, শ্রেণি-উপস্থিতি ও ফলাফল। বিশ্ববিদ্যালয়ের হলে সিট পাওয়া, সচ্ছল পরিবারের সঙ্গে ঢাকায় থাকা, শৃঙ্খলাভঙ্গ, পুনর্ভর্তি ইত্যাদি ক্ষেত্রে শিক্ষার্থীরা অযোগ্য হবেন বলে জানানো হয় নীতিমালায়।

বাংলাদেশ গ্রাম পুলিশ বাহিনীর সদস্যদের চাকরি জাতীয়করণের দাবি জানিয়েছে বাংলাদেশ গ্রাম পুলিশ বাহিনী কর্মচারী ইউনিয়ন। আজ রোববার সকালে রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে মানববন্ধন করে এ দাবি জানায় সংগঠনটি। এরপর মানববন্ধন শেষে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে স্মারকলিপি প্রদান করেন তাঁরা।
০২ জানুয়ারি ২০২২
চট্টগ্রামের পটিয়া উপজেলায় মাহাবুব আলম নামের এক ব্যক্তি নিজের স্ত্রীকে মৃত বীর মুক্তিযোদ্ধা বড় ভাইয়ের স্ত্রী সাজিয়ে দীর্ঘদিন ধরে মুক্তিযোদ্ধা ভাতা আত্মসাৎ করছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। সে সঙ্গে নিজের ছেলেকে সেই বীর মুক্তিযোদ্ধা ভাইয়ের ছেলে দেখিয়ে ভুয়া ওয়ারিশনামাও সংগ্রহ করেছেন তিনি।
৭ মিনিট আগে
যশোরের বেনাপোল বন্দরে ফেলে পালিয়ে যাওয়া ভারতীয় ট্রাক আড়াই মাস পরে তল্লাশি করেছে কাস্টমস কর্তৃপক্ষ। এ সময় ট্রাকটিতে বিপুল পরিমাণ ভারতীয় আমদানিনিষিদ্ধ মেডিসিন, শাড়ি ও কসমেটিকস পাওয়া যায়। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, জব্দ করা পণ্যের বাজারমূল্য কয়েক কোটি টাকা।
৩৬ মিনিট আগে
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার তিতাস গ্যাস ফিল্ডে একটি নতুন (২৮ নম্বর) গ্যাসকূপ খননের কাজ শুরু করেছে বাংলাদেশ গ্যাস ফিল্ডস কোম্পানি লিমিটেড (বিজিএফসিএল)। আজ সোমবার সদর উপজেলার সুহিলপুরে তিতাস গ্যাস ফিল্ডের সি লোকেশনে এ কূপ খননের উদ্বোধন করেন পেট্রোবাংলার পরিচালক মো. শোয়েব।
৪২ মিনিট আগেবেনাপোল (যশোর) প্রতিনিধি

যশোরের বেনাপোল বন্দরে ফেলে যাওয়া ভারতীয় ট্রাক আড়াই মাস পরে তল্লাশি করেছে কাস্টমস কর্তৃপক্ষ। এ সময় ট্রাকটিতে বিপুল পরিমাণ ভারতীয় আমদানিনিষিদ্ধ মেডিসিন, শাড়ি ও কসমেটিকস পাওয়া যায়। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, জব্দ করা পণ্যের বাজারমূল্য কয়েক কোটি টাকা।
সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) বিকেল ৫টার দিকে ট্রাকটির সিলগালা ভেঙে তল্লাশি করে কাস্টমস কর্তৃপক্ষ। এ সময় সরকারের বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থার কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
এর আগে গত ২৩ সেপ্টেম্বর বন্দর কর্তৃপক্ষের সন্দেহ হলে তারা ট্রাকটি থামতে বললে বেনাপোল বন্দরের কার্গো ভেহিকেল টার্মিনালে ভারতীয় ট্রাকটি (নম্বর HR-3811248) ফেলে পালিয়ে যান চালক।
বেনাপোল কাস্টম হাউসের সহকারী কমিশনার সাকিবুর রহমান জানান, প্রাথমিক পরীক্ষণে গাড়ির ভেতর ভারতীয় বিভিন্ন ধরনের ওষুধ, শাড়ি, থ্রি-পিস ও বাজি (পটকা) পাওয়া গেছে।
অবৈধ পণ্যের চালানটি ভারত থেকে বেনাপোল বন্দরে প্রবেশ করলেও কাস্টমস কর্তৃপক্ষ গণমাধ্যমকর্মীদের কাছে পণ্যটির সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিদের নাম প্রকাশ করেনি। তবে গোয়েন্দা সংস্থার সদস্যরা জানিয়েছেন, অবৈধ পণ্যের চালানের মালিক আমদানিকারক রাইস ট্রেডিং ইন্টারন্যাশনাল।
সাধারণ ব্যবসায়ীরা বলছেন, কাস্টমসের এক শ্রেণি কর্মকর্তাদের যোগসাজশে বেড়েছে শুল্ক-কর ফাঁকি দিয়ে পণ্য আমদানি। অপরাধীরা পার পেয়ে যাওয়ায় কোনোভাবে বন্ধ হচ্ছে না অবৈধ পথে পণ্য পাচার। এতে সরকার বিপুল পরিমাণ রাজস্ব হারাচ্ছে।

যশোরের বেনাপোল বন্দরে ফেলে যাওয়া ভারতীয় ট্রাক আড়াই মাস পরে তল্লাশি করেছে কাস্টমস কর্তৃপক্ষ। এ সময় ট্রাকটিতে বিপুল পরিমাণ ভারতীয় আমদানিনিষিদ্ধ মেডিসিন, শাড়ি ও কসমেটিকস পাওয়া যায়। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, জব্দ করা পণ্যের বাজারমূল্য কয়েক কোটি টাকা।
সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) বিকেল ৫টার দিকে ট্রাকটির সিলগালা ভেঙে তল্লাশি করে কাস্টমস কর্তৃপক্ষ। এ সময় সরকারের বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থার কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
এর আগে গত ২৩ সেপ্টেম্বর বন্দর কর্তৃপক্ষের সন্দেহ হলে তারা ট্রাকটি থামতে বললে বেনাপোল বন্দরের কার্গো ভেহিকেল টার্মিনালে ভারতীয় ট্রাকটি (নম্বর HR-3811248) ফেলে পালিয়ে যান চালক।
বেনাপোল কাস্টম হাউসের সহকারী কমিশনার সাকিবুর রহমান জানান, প্রাথমিক পরীক্ষণে গাড়ির ভেতর ভারতীয় বিভিন্ন ধরনের ওষুধ, শাড়ি, থ্রি-পিস ও বাজি (পটকা) পাওয়া গেছে।
অবৈধ পণ্যের চালানটি ভারত থেকে বেনাপোল বন্দরে প্রবেশ করলেও কাস্টমস কর্তৃপক্ষ গণমাধ্যমকর্মীদের কাছে পণ্যটির সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিদের নাম প্রকাশ করেনি। তবে গোয়েন্দা সংস্থার সদস্যরা জানিয়েছেন, অবৈধ পণ্যের চালানের মালিক আমদানিকারক রাইস ট্রেডিং ইন্টারন্যাশনাল।
সাধারণ ব্যবসায়ীরা বলছেন, কাস্টমসের এক শ্রেণি কর্মকর্তাদের যোগসাজশে বেড়েছে শুল্ক-কর ফাঁকি দিয়ে পণ্য আমদানি। অপরাধীরা পার পেয়ে যাওয়ায় কোনোভাবে বন্ধ হচ্ছে না অবৈধ পথে পণ্য পাচার। এতে সরকার বিপুল পরিমাণ রাজস্ব হারাচ্ছে।

বাংলাদেশ গ্রাম পুলিশ বাহিনীর সদস্যদের চাকরি জাতীয়করণের দাবি জানিয়েছে বাংলাদেশ গ্রাম পুলিশ বাহিনী কর্মচারী ইউনিয়ন। আজ রোববার সকালে রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে মানববন্ধন করে এ দাবি জানায় সংগঠনটি। এরপর মানববন্ধন শেষে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে স্মারকলিপি প্রদান করেন তাঁরা।
০২ জানুয়ারি ২০২২
চট্টগ্রামের পটিয়া উপজেলায় মাহাবুব আলম নামের এক ব্যক্তি নিজের স্ত্রীকে মৃত বীর মুক্তিযোদ্ধা বড় ভাইয়ের স্ত্রী সাজিয়ে দীর্ঘদিন ধরে মুক্তিযোদ্ধা ভাতা আত্মসাৎ করছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। সে সঙ্গে নিজের ছেলেকে সেই বীর মুক্তিযোদ্ধা ভাইয়ের ছেলে দেখিয়ে ভুয়া ওয়ারিশনামাও সংগ্রহ করেছেন তিনি।
৭ মিনিট আগে
আবাসন বৃত্তি নীতিমালার পুনর্বিন্যাস ও সংশোধনসহ তিন দফা দাবিতে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) উপাচার্য (ভিসি) ভবন অবরুদ্ধ করে বিক্ষোভ করেছেন শিক্ষার্থীরা। ‘আস-সুন্নাহ মেধাবী প্রজেক্ট’-এর ব্যানারে শিক্ষার্থীরা আজ সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) সকাল সাড়ে ১০টার দিকে ভিসি ভবনের প্রধান ফটকে তালা ঝুলিয়ে...
২৩ মিনিট আগে
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার তিতাস গ্যাস ফিল্ডে একটি নতুন (২৮ নম্বর) গ্যাসকূপ খননের কাজ শুরু করেছে বাংলাদেশ গ্যাস ফিল্ডস কোম্পানি লিমিটেড (বিজিএফসিএল)। আজ সোমবার সদর উপজেলার সুহিলপুরে তিতাস গ্যাস ফিল্ডের সি লোকেশনে এ কূপ খননের উদ্বোধন করেন পেট্রোবাংলার পরিচালক মো. শোয়েব।
৪২ মিনিট আগেব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রতিনিধি

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার তিতাস গ্যাস ফিল্ডে একটি নতুন (২৮ নম্বর) গ্যাসকূপ খননের কাজ শুরু করেছে বাংলাদেশ গ্যাস ফিল্ডস কোম্পানি লিমিটেড (বিজিএফসিএল)। আজ সোমবার সদর উপজেলার সুহিলপুরে তিতাস গ্যাস ফিল্ডের সি লোকেশনে এ কূপ খননের উদ্বোধন করেন পেট্রোবাংলার পরিচালক মো. শোয়েব।
প্রকল্পসংশ্লিষ্টরা জানান, কূপটির খনন শেষ হলে প্রতিদিন অন্তত ১৫ মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস জাতীয় গ্রিডে যুক্ত হবে বলে আশা করা হচ্ছে।
সূত্রে জানা যায়, ২০১২ সালে গ্যাসের সন্ধানে তিতাস গ্যাস ফিল্ডের সি লোকেশনে জরিপ চালানো হয়। পরে ২০২০ সালে ওই জরিপ প্রতিবেদন পর্যালোচনা করে তিতাস গ্যাস ফিল্ডে নতুন তিনটি কূপ খননের পরিকল্পনা নেয় জিএফসিএল। এই প্রকল্পের আওতায় গাজীপুরে অবস্থিত কামতা গ্যাস ফিল্ডেও একটি কূপ খনন করা হবে।
তিতাস ও কামতা ফিল্ডে মোট চারটি কূপ খননে ব্যয় ধরা হয়েছে প্রায় ১ হাজার ২০০ কোটি টাকা। কূপগুলোর খনন শেষ হলে প্রতিদিন জাতীয় গ্রিডে প্রায় ৫৫ মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস যুক্ত হবে বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা। বর্তমানে তিতাস গ্যাস ফিল্ডের উৎপাদনে থাকা ২২টি কূপ থেকে প্রতিদিন প্রায় ৩৩৫ মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস জাতীয় গ্রিডে সরবরাহ করা হচ্ছে।
তিতাসের ২৮ নম্বর কূপটির খননকাজ করছে একটি চীনা প্রতিষ্ঠান। খনন শেষ করতে সময় লাগবে প্রায় দুই মাস। কাজ শেষ হলে কূপটি থেকে প্রতিদিন প্রায় ১৫ মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস জাতীয় গ্রিডে সরবরাহ করা হবে।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ গ্যাস ফিল্ডস কোম্পানি লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক প্রকৌশলী মো. ফারুক হোসেন, তিতাস ও মেঘনা ফিল্ডে চারটি কূপ খনন প্রকল্পের পরিচালক এ কে এম জসিম উদ্দিন প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার তিতাস গ্যাস ফিল্ডে একটি নতুন (২৮ নম্বর) গ্যাসকূপ খননের কাজ শুরু করেছে বাংলাদেশ গ্যাস ফিল্ডস কোম্পানি লিমিটেড (বিজিএফসিএল)। আজ সোমবার সদর উপজেলার সুহিলপুরে তিতাস গ্যাস ফিল্ডের সি লোকেশনে এ কূপ খননের উদ্বোধন করেন পেট্রোবাংলার পরিচালক মো. শোয়েব।
প্রকল্পসংশ্লিষ্টরা জানান, কূপটির খনন শেষ হলে প্রতিদিন অন্তত ১৫ মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস জাতীয় গ্রিডে যুক্ত হবে বলে আশা করা হচ্ছে।
সূত্রে জানা যায়, ২০১২ সালে গ্যাসের সন্ধানে তিতাস গ্যাস ফিল্ডের সি লোকেশনে জরিপ চালানো হয়। পরে ২০২০ সালে ওই জরিপ প্রতিবেদন পর্যালোচনা করে তিতাস গ্যাস ফিল্ডে নতুন তিনটি কূপ খননের পরিকল্পনা নেয় জিএফসিএল। এই প্রকল্পের আওতায় গাজীপুরে অবস্থিত কামতা গ্যাস ফিল্ডেও একটি কূপ খনন করা হবে।
তিতাস ও কামতা ফিল্ডে মোট চারটি কূপ খননে ব্যয় ধরা হয়েছে প্রায় ১ হাজার ২০০ কোটি টাকা। কূপগুলোর খনন শেষ হলে প্রতিদিন জাতীয় গ্রিডে প্রায় ৫৫ মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস যুক্ত হবে বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা। বর্তমানে তিতাস গ্যাস ফিল্ডের উৎপাদনে থাকা ২২টি কূপ থেকে প্রতিদিন প্রায় ৩৩৫ মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস জাতীয় গ্রিডে সরবরাহ করা হচ্ছে।
তিতাসের ২৮ নম্বর কূপটির খননকাজ করছে একটি চীনা প্রতিষ্ঠান। খনন শেষ করতে সময় লাগবে প্রায় দুই মাস। কাজ শেষ হলে কূপটি থেকে প্রতিদিন প্রায় ১৫ মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস জাতীয় গ্রিডে সরবরাহ করা হবে।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ গ্যাস ফিল্ডস কোম্পানি লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক প্রকৌশলী মো. ফারুক হোসেন, তিতাস ও মেঘনা ফিল্ডে চারটি কূপ খনন প্রকল্পের পরিচালক এ কে এম জসিম উদ্দিন প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

বাংলাদেশ গ্রাম পুলিশ বাহিনীর সদস্যদের চাকরি জাতীয়করণের দাবি জানিয়েছে বাংলাদেশ গ্রাম পুলিশ বাহিনী কর্মচারী ইউনিয়ন। আজ রোববার সকালে রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে মানববন্ধন করে এ দাবি জানায় সংগঠনটি। এরপর মানববন্ধন শেষে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে স্মারকলিপি প্রদান করেন তাঁরা।
০২ জানুয়ারি ২০২২
চট্টগ্রামের পটিয়া উপজেলায় মাহাবুব আলম নামের এক ব্যক্তি নিজের স্ত্রীকে মৃত বীর মুক্তিযোদ্ধা বড় ভাইয়ের স্ত্রী সাজিয়ে দীর্ঘদিন ধরে মুক্তিযোদ্ধা ভাতা আত্মসাৎ করছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। সে সঙ্গে নিজের ছেলেকে সেই বীর মুক্তিযোদ্ধা ভাইয়ের ছেলে দেখিয়ে ভুয়া ওয়ারিশনামাও সংগ্রহ করেছেন তিনি।
৭ মিনিট আগে
আবাসন বৃত্তি নীতিমালার পুনর্বিন্যাস ও সংশোধনসহ তিন দফা দাবিতে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) উপাচার্য (ভিসি) ভবন অবরুদ্ধ করে বিক্ষোভ করেছেন শিক্ষার্থীরা। ‘আস-সুন্নাহ মেধাবী প্রজেক্ট’-এর ব্যানারে শিক্ষার্থীরা আজ সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) সকাল সাড়ে ১০টার দিকে ভিসি ভবনের প্রধান ফটকে তালা ঝুলিয়ে...
২৩ মিনিট আগে
যশোরের বেনাপোল বন্দরে ফেলে পালিয়ে যাওয়া ভারতীয় ট্রাক আড়াই মাস পরে তল্লাশি করেছে কাস্টমস কর্তৃপক্ষ। এ সময় ট্রাকটিতে বিপুল পরিমাণ ভারতীয় আমদানিনিষিদ্ধ মেডিসিন, শাড়ি ও কসমেটিকস পাওয়া যায়। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, জব্দ করা পণ্যের বাজারমূল্য কয়েক কোটি টাকা।
৩৬ মিনিট আগে