নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আশুগঞ্জে নাপা সিরাপ সেবনে দুই সহোদর শিশু মৃত্যুর ঘটনার রহস্য চার দিনেও উদ্ঘাটন করতে পারেনি ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তর (ডিজিডিএ)। বেক্সিমকো ফার্মাসিউটিক্যালসের নাপা ব্রান্ডের ওষুধটির তিনটি ব্যাচের আটটি নমুনা সংগ্রহ করা হলেও যে ওষুধটি সেবনে ওই দুই শিশুর মৃত্যু হয়েছে, সেটি সংগ্রহ করতে পারেনি সরকারের ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তর (ডিজিডিএ)।
ফলে ঠিক কী কারণে তাদের মৃত্যু হয়েছে সেটি সিআইডির ফরেনসিক প্রতিবেদন হাতে না পাওয়া পর্যন্ত জানা যাচ্ছে না বলেও জানিয়েছে সরকারি সংস্থাটি।
আজ সোমবার বিকেলে অধিদপ্তরে আয়োজিত নাপা সিরাপে শিশু মৃত্যু প্রসঙ্গে এক জরুরি সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান ডিজিডিএ মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মোহাম্মদ ইউসুফ।
মোহাম্মদ ইউসুফ বলেন, ‘ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ওই ঘটনায় ঘটনাস্থল থেকে বেক্সিমকোর নাপা সিরাপের তিনটি ব্যাচের (যে ব্যাচের ওষুধ শিশু দুটি খেয়েছিল সেই ব্যাচসহ) মোট আটটি নমুনা সংগ্রহ করেছি আমরা। এগুলোর মান পরীক্ষা করা হয়েছে, যেখানে ওষুধটিতে ক্ষতিকর কিছুই পাওয়া যায়নি, গুণগত মান সঠিক পাওয়া গেছে।’
ডিজিডিএ মহাপরিচালক বলেন, ‘ব্যবহৃত ওষুধটি নকল ছিল কি না তা এখনো আমাদের জানা নেই। দুইটি শিশু মারা যাওয়ার পরই ব্যবহৃত ওষুধটি পুলিশের মাধ্যমে সিআইডিতে চলে গেছে। তাদের ফরেনসিক ল্যাবে এটি নিয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষার পর প্রতিবেদন এলেই আমরা প্রকৃত কারণ জানতে পারব। একই সঙ্গে সারা দেশ থেকে আমরা একই ব্যাচের (যে ব্যাচের নাপা শিশু দুটি সেবন করেছিল) ওষুধগুলো সংগ্রহ করতে নির্দেশ দিয়েছি। সেগুলোও পরীক্ষা করা হবে।’
মোহাম্মদ ইউসুফ বলেন, ‘ওই ঘটনার পর স্বাস্থ্যমন্ত্রীর নির্দেশে স্থানীয় পর্যায়ের সব কর্মকর্তাকে ওই ব্যাচের ওষুধটি সংগ্রহ করে পরীক্ষার জন্য পাঠাতে বলা হয়। একই সঙ্গে দ্রুত দুটি তদন্ত কমিটি করা হয়। একটি ঘটনাস্থলে, অন্যটি বেক্সিমকোর কারখানায় যায়। সে অনুযায়ী ড. আকিব হোসেনের নেতৃত্বে ছয় সদস্যের একটি দল গতকাল রোববার ঘটনাস্থলে যান। সে সময় নমুনাগুলো সংগ্রহ করা হয়।’
ডিজিডিএ মহাপরিচালক বলেন, ‘অন্য দলটি কারখানা পরিদর্শন করে। একই সঙ্গে কোম্পানিকে কারণ দর্শানোর নোটিশ পাঠানো হয়। তারা জানিয়েছে, ব্যাচ ম্যানুফ্যাকচারিং নাপা সিরাপের মান সন্তোষজনক। তিনটি নমুনায় মান ঠিক আছে বলে জানানো হয়। আমাদেরও মাঠ পর্যায়ের পরীক্ষার ফল এখনো পর্যন্ত ঠিক আছে। তবে যে সিরাপটি খেয়ে এমনটা হয়েছে সেটি পুলিশের সিআইডির কাছে থাকায় মূল কারণ আমরা বলতে পারছি না। শুধু বলতে পারি, ওই ব্যাচের ওষুধগুলো ঠিক আছে। অন্য কোনো কারণে মারা গেছে কি না, সেটিও তদন্ত করছে সরকারের স্বাস্থ্য অধিদপ্তর।’

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আশুগঞ্জে নাপা সিরাপ সেবনে দুই সহোদর শিশু মৃত্যুর ঘটনার রহস্য চার দিনেও উদ্ঘাটন করতে পারেনি ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তর (ডিজিডিএ)। বেক্সিমকো ফার্মাসিউটিক্যালসের নাপা ব্রান্ডের ওষুধটির তিনটি ব্যাচের আটটি নমুনা সংগ্রহ করা হলেও যে ওষুধটি সেবনে ওই দুই শিশুর মৃত্যু হয়েছে, সেটি সংগ্রহ করতে পারেনি সরকারের ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তর (ডিজিডিএ)।
ফলে ঠিক কী কারণে তাদের মৃত্যু হয়েছে সেটি সিআইডির ফরেনসিক প্রতিবেদন হাতে না পাওয়া পর্যন্ত জানা যাচ্ছে না বলেও জানিয়েছে সরকারি সংস্থাটি।
আজ সোমবার বিকেলে অধিদপ্তরে আয়োজিত নাপা সিরাপে শিশু মৃত্যু প্রসঙ্গে এক জরুরি সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান ডিজিডিএ মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মোহাম্মদ ইউসুফ।
মোহাম্মদ ইউসুফ বলেন, ‘ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ওই ঘটনায় ঘটনাস্থল থেকে বেক্সিমকোর নাপা সিরাপের তিনটি ব্যাচের (যে ব্যাচের ওষুধ শিশু দুটি খেয়েছিল সেই ব্যাচসহ) মোট আটটি নমুনা সংগ্রহ করেছি আমরা। এগুলোর মান পরীক্ষা করা হয়েছে, যেখানে ওষুধটিতে ক্ষতিকর কিছুই পাওয়া যায়নি, গুণগত মান সঠিক পাওয়া গেছে।’
ডিজিডিএ মহাপরিচালক বলেন, ‘ব্যবহৃত ওষুধটি নকল ছিল কি না তা এখনো আমাদের জানা নেই। দুইটি শিশু মারা যাওয়ার পরই ব্যবহৃত ওষুধটি পুলিশের মাধ্যমে সিআইডিতে চলে গেছে। তাদের ফরেনসিক ল্যাবে এটি নিয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষার পর প্রতিবেদন এলেই আমরা প্রকৃত কারণ জানতে পারব। একই সঙ্গে সারা দেশ থেকে আমরা একই ব্যাচের (যে ব্যাচের নাপা শিশু দুটি সেবন করেছিল) ওষুধগুলো সংগ্রহ করতে নির্দেশ দিয়েছি। সেগুলোও পরীক্ষা করা হবে।’
মোহাম্মদ ইউসুফ বলেন, ‘ওই ঘটনার পর স্বাস্থ্যমন্ত্রীর নির্দেশে স্থানীয় পর্যায়ের সব কর্মকর্তাকে ওই ব্যাচের ওষুধটি সংগ্রহ করে পরীক্ষার জন্য পাঠাতে বলা হয়। একই সঙ্গে দ্রুত দুটি তদন্ত কমিটি করা হয়। একটি ঘটনাস্থলে, অন্যটি বেক্সিমকোর কারখানায় যায়। সে অনুযায়ী ড. আকিব হোসেনের নেতৃত্বে ছয় সদস্যের একটি দল গতকাল রোববার ঘটনাস্থলে যান। সে সময় নমুনাগুলো সংগ্রহ করা হয়।’
ডিজিডিএ মহাপরিচালক বলেন, ‘অন্য দলটি কারখানা পরিদর্শন করে। একই সঙ্গে কোম্পানিকে কারণ দর্শানোর নোটিশ পাঠানো হয়। তারা জানিয়েছে, ব্যাচ ম্যানুফ্যাকচারিং নাপা সিরাপের মান সন্তোষজনক। তিনটি নমুনায় মান ঠিক আছে বলে জানানো হয়। আমাদেরও মাঠ পর্যায়ের পরীক্ষার ফল এখনো পর্যন্ত ঠিক আছে। তবে যে সিরাপটি খেয়ে এমনটা হয়েছে সেটি পুলিশের সিআইডির কাছে থাকায় মূল কারণ আমরা বলতে পারছি না। শুধু বলতে পারি, ওই ব্যাচের ওষুধগুলো ঠিক আছে। অন্য কোনো কারণে মারা গেছে কি না, সেটিও তদন্ত করছে সরকারের স্বাস্থ্য অধিদপ্তর।’

রাষ্ট্রীয় শোক এবং পুলিশের নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করে রাজধানীতে আতশবাজি ফোটানো ও ফানুস উড়িয়ে খ্রিষ্টীয় নববর্ষ উদ্যাপন করেছে নগরবাসী। খ্রিষ্টীয় নববর্ষ ২০২৬-এর প্রথম প্রহরে নগরজুড়ে বাসাবাড়ির ছাদে ছাদে আতশবাজি ফোটানো ও ফানুস ওড়ানোর দৃশ্য দেখা যায়। এ সময় চারপাশে বিকট শব্দ শোনা যায়।
১৩ মিনিট আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে নির্বাচন কমিশনে জমা দেওয়া হলফনামা অনুযায়ী গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি ও ডাকসুর সাবেক ভিপি নুরুল হক নুরের মোট সম্পদের পরিমাণ ৮৯ লাখ ৮২ হাজার ৮৪১ টাকা। তাঁর স্ত্রী মারিয়া আক্তারের সম্পদের পরিমাণ ২ লাখ ৬৬ হাজার ৮১৮ টাকা। তাঁদের কোনো স্বর্ণালংকার নেই।
১ ঘণ্টা আগে
সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে এসে মারা যাওয়া মো. নিরব হোসেন (৫৬) দৈনিক জনকণ্ঠের সাবেক প্রশাসনিক কর্মকর্তা। তাঁর বাড়ি পটুয়াখালীর বাউফল উপজেলার নাজিরপুর ইউনিয়নের বড় ডালিমা গ্রামে। রাজধানীর বড় মগবাজারে তিনি পরিবারসহ বসবাস করতেন।
২ ঘণ্টা আগে
ভিডিওতে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তির (ঠিকাদার প্রতিনিধি) সঙ্গে কথা বলার আগে কাজের বিলের ফাইল স্বাক্ষর করার সময় ৪৫ হাজার টাকা নেওয়ার বিষয়টিও উঠে আসে। এ ছাড়া নতুন করে আরও পাঁচ হাজার টাকা না দেওয়ায় গড়িমসি করতে থাকেন ওই প্রকৌশলী। একপর্যায়ে তাঁকে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তির কাছ থেকে টাকা নিয়ে পকেটে রাখতে দেখা যায়।
৩ ঘণ্টা আগে