নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

আর্থিক অনিয়ম ও ঘুষ গ্রহণের প্রমাণ পাওয়ায় দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) বরখাস্তকৃত সহকারী পরিচালক মোস্তাফিজুর রহমানের বিরুদ্ধে মামলার অনুমোদন দিয়েছে সংস্থাটি। দুদকের প্রধান কার্যালয় থেকে তাঁর বিরুদ্ধে মামলার এই অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।
আজ সোমবার সংস্থাটির একটি সূত্র এতথ্য নিশ্চিত করেছে। শিগগিরই এই কর্মকর্তার নামে মামলাটি দায়ের করা হবে বলে জানায় সূত্রটি।
সূত্রটি জানায়, ঘুষ গ্রহণ ও দুর্নীতির অভিযোগে ২০২৩ সালের ১২ জুলাই দুই কর্মকর্তাকে নিজ কর্মস্থল থেকে প্রত্যাহার করে দুদকের প্রধান কার্যালয়ে সংযুক্ত করা হয়েছিল। পরে ২০ জুলাই মোস্তাফিজুর রহমানকে সাময়িক বরখাস্ত করে দুদক। একই সময়ে উপসহকারী পরিচালক সুদীপ কুমার চৌধুরীকেও বরখাস্ত করা হয়েছিল।
সাময়িক বরখাস্তের আদেশে বলা হয়েছিল, পাবনায় উপসহকারী পরিচালক হিসেবে কর্মরত থাকাকালে অফিস কক্ষে মো. সামছুল হক নামে এক ব্যক্তির কাছে ২০ লাখ টাকা দাবি করেন মোস্তাফিজুর রহমান। পরে তিনি ৭৬ হাজার টাকা গ্রহণ করেন।
গত ২৬ জুন এ সংক্রান্ত একটি ভিডিও ফুটেজ বিভিন্ন গণমাধ্যমে প্রচারিত হয়। প্রচারিত ভিডিও ফুটেজে দেখা যায়, মেসার্স হক টাইল লিমিটেডের মালিক মো. শামসুল হকের কাছ থেকে ঘুষ গ্রহণ করছেন মোস্তাফিজুর রহমান। এ বিষয়ে গত ২৮ জুন ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য সংশ্লিষ্টদের প্রতি অনুরোধ করা হয়।
দুদকের অভিযোগে বলা হয়, মোস্তাফিজুর রহমান ঘুষ গ্রহণ করে চাকরি শৃঙ্খলা পরিপন্থী কাজ করেছেন। এ ধরনের অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে দুদকের ভাবমূর্তি মারাত্মকভাবে ক্ষুণ্ন হয়েছে। এ ছাড়া তিনি দুদক (কর্মচারী) চাকরি বিধিমালা, ২০০৮ এর ৩৯ (খ) ও ৩৯ (ঙ) বিধি মোতাবেক যথাক্রমে অসদাচরণ ও ক্ষমতার অপব্যবহারের করেছেন মর্মে প্রতীয়মান হয়েছে।
অভিযোগে আরও বলা হয়, তার বিরুদ্ধে বিভাগীয় মামলা (নম্বর ০৮ /২-২৩) দায়ের করায় এবং ওই বিধিমালার ৪৩ (১) বিধি অনুযায়ী তাকে চাকরি থেকে সাময়িকভাবে বরখাস্ত করে যুক্তিযুক্ত ও অপরিহার্য মনে করেছে কমিশন।

আর্থিক অনিয়ম ও ঘুষ গ্রহণের প্রমাণ পাওয়ায় দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) বরখাস্তকৃত সহকারী পরিচালক মোস্তাফিজুর রহমানের বিরুদ্ধে মামলার অনুমোদন দিয়েছে সংস্থাটি। দুদকের প্রধান কার্যালয় থেকে তাঁর বিরুদ্ধে মামলার এই অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।
আজ সোমবার সংস্থাটির একটি সূত্র এতথ্য নিশ্চিত করেছে। শিগগিরই এই কর্মকর্তার নামে মামলাটি দায়ের করা হবে বলে জানায় সূত্রটি।
সূত্রটি জানায়, ঘুষ গ্রহণ ও দুর্নীতির অভিযোগে ২০২৩ সালের ১২ জুলাই দুই কর্মকর্তাকে নিজ কর্মস্থল থেকে প্রত্যাহার করে দুদকের প্রধান কার্যালয়ে সংযুক্ত করা হয়েছিল। পরে ২০ জুলাই মোস্তাফিজুর রহমানকে সাময়িক বরখাস্ত করে দুদক। একই সময়ে উপসহকারী পরিচালক সুদীপ কুমার চৌধুরীকেও বরখাস্ত করা হয়েছিল।
সাময়িক বরখাস্তের আদেশে বলা হয়েছিল, পাবনায় উপসহকারী পরিচালক হিসেবে কর্মরত থাকাকালে অফিস কক্ষে মো. সামছুল হক নামে এক ব্যক্তির কাছে ২০ লাখ টাকা দাবি করেন মোস্তাফিজুর রহমান। পরে তিনি ৭৬ হাজার টাকা গ্রহণ করেন।
গত ২৬ জুন এ সংক্রান্ত একটি ভিডিও ফুটেজ বিভিন্ন গণমাধ্যমে প্রচারিত হয়। প্রচারিত ভিডিও ফুটেজে দেখা যায়, মেসার্স হক টাইল লিমিটেডের মালিক মো. শামসুল হকের কাছ থেকে ঘুষ গ্রহণ করছেন মোস্তাফিজুর রহমান। এ বিষয়ে গত ২৮ জুন ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য সংশ্লিষ্টদের প্রতি অনুরোধ করা হয়।
দুদকের অভিযোগে বলা হয়, মোস্তাফিজুর রহমান ঘুষ গ্রহণ করে চাকরি শৃঙ্খলা পরিপন্থী কাজ করেছেন। এ ধরনের অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে দুদকের ভাবমূর্তি মারাত্মকভাবে ক্ষুণ্ন হয়েছে। এ ছাড়া তিনি দুদক (কর্মচারী) চাকরি বিধিমালা, ২০০৮ এর ৩৯ (খ) ও ৩৯ (ঙ) বিধি মোতাবেক যথাক্রমে অসদাচরণ ও ক্ষমতার অপব্যবহারের করেছেন মর্মে প্রতীয়মান হয়েছে।
অভিযোগে আরও বলা হয়, তার বিরুদ্ধে বিভাগীয় মামলা (নম্বর ০৮ /২-২৩) দায়ের করায় এবং ওই বিধিমালার ৪৩ (১) বিধি অনুযায়ী তাকে চাকরি থেকে সাময়িকভাবে বরখাস্ত করে যুক্তিযুক্ত ও অপরিহার্য মনে করেছে কমিশন।

কিশোরগঞ্জের ভৈরব উপজেলায় ফসলি জমি থেকে মাটি কেটে সড়কে ব্যবহারের অভিযোগ উঠেছে। কৃষকেরা দাবি করেছেন, তাঁদের ফসলি জমি থেকে মাটি কেটে সড়ক নির্মাণের পর সেই জমি আবার ভরাট করে দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান। কিন্তু আট মাস পেরিয়ে গেলেও কথা রাখেনি তারা।
২ ঘণ্টা আগে
আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ঘিরে লক্ষ্মীপুরে চারটি আসনে বইছে ভোটের আমেজ। সব কটি আসনে প্রার্থী ঘোষণা দিয়ে গণসংযোগ ও উঠান বৈঠকে ব্যস্ত সময় পার করছে বড় দুই রাজনৈতিক দল বিএনপি ও জামায়াত। বসে নেই অন্য দলের প্রার্থীরাও। সকাল-বিকেল চালাচ্ছেন প্রচারণা।
২ ঘণ্টা আগে
রাষ্ট্রীয় শোক এবং পুলিশের নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করে রাজধানীতে আতশবাজি ফোটানো ও ফানুস উড়িয়ে খ্রিষ্টীয় নববর্ষ উদ্যাপন করেছে নগরবাসী। খ্রিষ্টীয় নববর্ষ ২০২৬-এর প্রথম প্রহরে নগরজুড়ে বাসাবাড়ির ছাদে ছাদে আতশবাজি ফোটানো ও ফানুস ওড়ানোর দৃশ্য দেখা যায়। এ সময় চারপাশে বিকট শব্দ শোনা যায়।
৩ ঘণ্টা আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে নির্বাচন কমিশনে জমা দেওয়া হলফনামা অনুযায়ী গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি ও ডাকসুর সাবেক ভিপি নুরুল হক নুরের মোট সম্পদের পরিমাণ ৮৯ লাখ ৮২ হাজার ৮৪১ টাকা। তাঁর স্ত্রী মারিয়া আক্তারের সম্পদের পরিমাণ ২ লাখ ৬৬ হাজার ৮১৮ টাকা। তাঁদের কোনো স্বর্ণালংকার নেই।
৪ ঘণ্টা আগে