নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

মালামাল সরবরাহ না করে এবং ঠিকাদারের কাজ শেষ না করেই প্রকল্পের ১৬ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগে রাজধানীর শ্যামপুর কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের কেন্দ্রীয় প্যাকিং হাউস প্রকল্পে অভিযান চালিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। গতকাল সোমবার সহকারী পরিচালক মোহাম্মদ নুর আলম সিদ্দিকীর নেতৃত্বে অভিযানটি পরিচালিত হয়।
দুদক সূত্র বলেছে, শ্যামপুর কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের কেন্দ্রীয় প্যাকিং হাউস নামের ল্যাবরেটরি প্রকল্পের কাজ সম্পন্ন করার আগে অতিরিক্ত অর্থ ছাড়, টক্সিকোলজি ল্যাবে মেশিন সরবরাহ না করে ভুয়া বিল-ভাউচারে কাগুজে অর্থ ছাড়, সংস্থাটির ১০টি ল্যাবরেটরির যন্ত্রপাতি কেনাকাটায় মিথ্যা তথ্য দেওয়ার অভিযোগে দুদকের অভিযানটি পরিচালিত হয়।
অভিযানের বিষয়ে দুদকের উপপরিচালক আকতারুল ইসলাম বলেন, কেন্দ্রীয় এই প্যাকিং হাউসের টক্সিকোলজি ল্যাবে নতুন ১৮টি মেশিন সরবরাহ করার কথা ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান কার্নেল ইন্টারন্যাশনালের। মেশিন সরবরাহ না করেই প্রতিষ্ঠানটি রাষ্ট্রীয় কোষাগার থেকে মেশিন সরবরাহ বাবদ ১১ কোটি ৮ লাখ ১০ হাজার টাকা তুলে নিয়েছে।
দুদকের উপপরিচালক বলেন, রেকর্ডপত্রের প্রাথমিক পর্যালোচনায় অভিযোগের প্রাথমিক সত্যতা পাওয়া গেছে। ভবন নির্মাণে শুধু পাইলিং নির্মাণের কাজ হলেও দোতলা সিভিল ওয়ার্কের ১২ কোটি টাকার মধ্যে ৪ কোটি ৭৫ লাখ টাকা তুলে নিয়েছে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান মেসার্স মাল্টিব্রিজ ইন্টারন্যাশনাল। এ ছাড়া টক্সিকোলজি ল্যাবের মেশিন সরবরাহ-সম্পর্কিত অনিয়মের অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে রেকর্ডপত্র সংগ্রহ করা হয়েছে।
অভিযোগের বিষয়ে জানতে কেন্দ্রীয় প্যাকিং হাউস আধুনিকায়ন প্রকল্পের পরিচালক এস এম খালিদ সাইফুল্লাহকে ফোন করা হলে তাঁর ফোন বন্ধ পাওয়া যায়।
২০২১ সালে কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের কেন্দ্রীয় প্যাকিং হাউস আধুনিকায়ন প্রকল্প নেয় সরকার। এই প্রকল্পের ব্যয় ধরা হয় ১৫৮ কোটি টাকা। প্রকল্পের মেয়াদ শেষ হওয়ার কথা রয়েছে ২০২৫ সালের জুনে। তবে প্রকল্পটি শুরু হওয়ার পর থেকেই অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ উঠতে থাকে।

মালামাল সরবরাহ না করে এবং ঠিকাদারের কাজ শেষ না করেই প্রকল্পের ১৬ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগে রাজধানীর শ্যামপুর কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের কেন্দ্রীয় প্যাকিং হাউস প্রকল্পে অভিযান চালিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। গতকাল সোমবার সহকারী পরিচালক মোহাম্মদ নুর আলম সিদ্দিকীর নেতৃত্বে অভিযানটি পরিচালিত হয়।
দুদক সূত্র বলেছে, শ্যামপুর কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের কেন্দ্রীয় প্যাকিং হাউস নামের ল্যাবরেটরি প্রকল্পের কাজ সম্পন্ন করার আগে অতিরিক্ত অর্থ ছাড়, টক্সিকোলজি ল্যাবে মেশিন সরবরাহ না করে ভুয়া বিল-ভাউচারে কাগুজে অর্থ ছাড়, সংস্থাটির ১০টি ল্যাবরেটরির যন্ত্রপাতি কেনাকাটায় মিথ্যা তথ্য দেওয়ার অভিযোগে দুদকের অভিযানটি পরিচালিত হয়।
অভিযানের বিষয়ে দুদকের উপপরিচালক আকতারুল ইসলাম বলেন, কেন্দ্রীয় এই প্যাকিং হাউসের টক্সিকোলজি ল্যাবে নতুন ১৮টি মেশিন সরবরাহ করার কথা ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান কার্নেল ইন্টারন্যাশনালের। মেশিন সরবরাহ না করেই প্রতিষ্ঠানটি রাষ্ট্রীয় কোষাগার থেকে মেশিন সরবরাহ বাবদ ১১ কোটি ৮ লাখ ১০ হাজার টাকা তুলে নিয়েছে।
দুদকের উপপরিচালক বলেন, রেকর্ডপত্রের প্রাথমিক পর্যালোচনায় অভিযোগের প্রাথমিক সত্যতা পাওয়া গেছে। ভবন নির্মাণে শুধু পাইলিং নির্মাণের কাজ হলেও দোতলা সিভিল ওয়ার্কের ১২ কোটি টাকার মধ্যে ৪ কোটি ৭৫ লাখ টাকা তুলে নিয়েছে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান মেসার্স মাল্টিব্রিজ ইন্টারন্যাশনাল। এ ছাড়া টক্সিকোলজি ল্যাবের মেশিন সরবরাহ-সম্পর্কিত অনিয়মের অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে রেকর্ডপত্র সংগ্রহ করা হয়েছে।
অভিযোগের বিষয়ে জানতে কেন্দ্রীয় প্যাকিং হাউস আধুনিকায়ন প্রকল্পের পরিচালক এস এম খালিদ সাইফুল্লাহকে ফোন করা হলে তাঁর ফোন বন্ধ পাওয়া যায়।
২০২১ সালে কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের কেন্দ্রীয় প্যাকিং হাউস আধুনিকায়ন প্রকল্প নেয় সরকার। এই প্রকল্পের ব্যয় ধরা হয় ১৫৮ কোটি টাকা। প্রকল্পের মেয়াদ শেষ হওয়ার কথা রয়েছে ২০২৫ সালের জুনে। তবে প্রকল্পটি শুরু হওয়ার পর থেকেই অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ উঠতে থাকে।

রাষ্ট্রীয় শোক এবং পুলিশের নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করে রাজধানীতে আতশবাজি ফোটানো ও ফানুস উড়িয়ে খ্রিষ্টীয় নববর্ষ উদ্যাপন করেছে নগরবাসী। খ্রিষ্টীয় নববর্ষ ২০২৬-এর প্রথম প্রহরে নগরজুড়ে বাসাবাড়ির ছাদে ছাদে আতশবাজি ফোটানো ও ফানুস ওড়ানোর দৃশ্য দেখা যায়। এ সময় চারপাশে বিকট শব্দ শোনা যায়।
৮ মিনিট আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে নির্বাচন কমিশনে জমা দেওয়া হলফনামা অনুযায়ী গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি ও ডাকসুর সাবেক ভিপি নুরুল হক নুরের মোট সম্পদের পরিমাণ ৮৯ লাখ ৮২ হাজার ৮৪১ টাকা। তাঁর স্ত্রী মারিয়া আক্তারের সম্পদের পরিমাণ ২ লাখ ৬৬ হাজার ৮১৮ টাকা। তাঁদের কোনো স্বর্ণালংকার নেই।
১ ঘণ্টা আগে
সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে এসে মারা যাওয়া মো. নিরব হোসেন (৫৬) দৈনিক জনকণ্ঠের সাবেক প্রশাসনিক কর্মকর্তা। তাঁর বাড়ি পটুয়াখালীর বাউফল উপজেলার নাজিরপুর ইউনিয়নের বড় ডালিমা গ্রামে। রাজধানীর বড় মগবাজারে তিনি পরিবারসহ বসবাস করতেন।
২ ঘণ্টা আগে
ভিডিওতে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তির (ঠিকাদার প্রতিনিধি) সঙ্গে কথা বলার আগে কাজের বিলের ফাইল স্বাক্ষর করার সময় ৪৫ হাজার টাকা নেওয়ার বিষয়টিও উঠে আসে। এ ছাড়া নতুন করে আরও পাঁচ হাজার টাকা না দেওয়ায় গড়িমসি করতে থাকেন ওই প্রকৌশলী। একপর্যায়ে তাঁকে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তির কাছ থেকে টাকা নিয়ে পকেটে রাখতে দেখা যায়।
২ ঘণ্টা আগে