উত্তরা (ঢাকা) প্রতিনিধি

রাজধানীর গুলশানে ডিশ ও ইন্টারনেট ব্যবসায়ী সুমন মিয়া ওরফে সুমনকে গুলি করে হত্যার ঘটনার মাস্টারমাইন্ডসহ দুজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে বলে জানিয়েছে র্যাব। পটুয়াখালী সদরের চৌরাস্তা এবং গাজীপুরের টঙ্গী থানা এলাকা তাদের গ্রেপ্তার করা হয়। আজ বুধবার র্যাব-১ এর সিনিয়র সহকারী পরিচালক (অপস অ্যান্ড মিডিয়া) সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার (এএসপি) সালমান নূর আলম এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছেন।
র্যাবের তথ্য অনুযায়ী- গ্রেপ্তারকৃতদের মধ্যে মাস্টারমাইন্ড ছিলেন ওয়াসির মাহমুদ সাঈদ ওরফে বড় সাঈদ (৫৯)। তিনি ঝালকাঠি সদরের সঞ্জয়পুর গ্রামের মৃত এম এ আজিজের বড় ছেলে। সাঈদ রাজধানীর বাড্ডা লিংক রোডে থাকতেন। অপরজন হলেন- মামুন ওরফে বেলাল (৪২)। তিনি কুমিল্লার মুরাদনগর উপজেলার মৃত আব্দুল কাদেরের ছেলে।
র্যাব কর্মকর্তা সালমান নূর আলম বলেন, ‘গুলশানে ডিশ ব্যবসায়ীকে গুলি করে হত্যার ঘটনায় পটুয়াখালী থেকে মাস্টারমাইন্ড ওয়াসির মাহমুদ সাঈদ ওরফে বড় সাঈদ এবং গাজীপুরের টঙ্গী থেকে মামুন ওরফে বেলালকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।’
নূরে আলম বলেন, ‘হত্যার ঘটনায় ছায়াতদন্ত ও মাঠ পর্যায়ের তথ্য বিশ্লেষণ করে জানা যায়—মেহেদী নামের এক সন্ত্রাসী ওয়াসির মাহমুদ সাঈদের মাধ্যমে একটি সন্ত্রাসী বাহিনী গঠন করে বিগত কয়েক বছর যাবৎ গুলশান ও বাড্ডা এলাকায় চাঁদাবাজি করে আসছিল। গত ৫ আগস্ট সরকার পতনের পর মেহেদী পালিয়ে যায় এবং তাঁর বাহিনীর সদস্য সাঈদের মাধ্যমে গুলশান ও বাড্ডা এলাকার চাঁদা সংগ্রহ করে।’
র্যাবের এ কর্মকর্তা আরও বলেন, ‘সরকার পতনের পর আরেকটি সন্ত্রাসী গ্রুপ “রবিন গ্রুপের” হয়ে সুমন গুলশান বাড্ডা এলাকায় চাঁদাবাজি শুরু করে। গুলশান এলাকার বিভিন্ন মার্কেটের দোকানে চাঁদাবাজির বিষয় নিয়ে মেহেদী গ্রুপের সঙ্গে রবিন গ্রুপের সুমনের বিরোধ সৃষ্টি হয়। ওই বিরোধের কারণে মেহেদী গ্রুপের প্রধান মেহেদীর নির্দেশে সুমনকে হত্যা করার পরিকল্পনা করে সাঈদ। হত্যার ঘটনার আনুমানিক ৮ থেকে ১০ দিন আগে সুমনকে হত্যার উদ্দেশ্যে বেলাল ও মামুনের নেতৃত্বে মেহেদী গ্রুপের ৪-৫ জন সন্ত্রাসী দিয়ে একটি কিলার গ্রুপ গঠন করে সাঈদ। মেহেদী গ্রুপের সদস্যরা প্রতিদিন সুমনের ওপর নজর রাখত।’
সালমান নূর আলম বলেন, ‘ঘটনার দিন সন্ধ্যায় মেহেদী গ্রুপের একটি কিলার গ্রুপ সাঈদের বাসায় মিটিং করে এবং তাঁর বাসা থেকে অস্ত্র নিয়ে গুলশানে যায়। রাত সাড়ে ৯টার দিকে মেহেদীর বাহিনীর সদস্যরা সুমনকে গুলশান-১ পুলিশ প্লাজায় ডাক্তার ফজলে রাব্বি পার্কের সামনে বসা অবস্থায় দেখতে পেয়ে গুলি করে। সুমন গুলিবিদ্ধ হয়ে দৌড়ে পালিয়ে যাওয়ার সময় সন্ত্রাসীরা তাঁকে আরও কয়েকটি গুলি করে। পরে সুমনের মৃত্যু নিশ্চিত করে সন্ত্রাসীরা কৌশলে পালিয়ে যায়।’
হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় পলাতক আসামিদের গ্রেপ্তার ও হত্যাকাণ্ডের ব্যবহৃত অস্ত্র উদ্ধারের চেষ্টা অব্যাহত রয়েছে বলে জানান র্যাবের এই কর্মকর্তা।
উল্লেখ্য, গত ২০ মার্চ রাতে রাজধানীর গুলশানের পুলিশ প্লাজার সামনে গুলশান - বনানী এলাকার ডিশ ও ইন্টারনেট ব্যবসায়ী সুমন মিয়াকে গুলি করে হত্যা করা হয়।

রাজধানীর গুলশানে ডিশ ও ইন্টারনেট ব্যবসায়ী সুমন মিয়া ওরফে সুমনকে গুলি করে হত্যার ঘটনার মাস্টারমাইন্ডসহ দুজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে বলে জানিয়েছে র্যাব। পটুয়াখালী সদরের চৌরাস্তা এবং গাজীপুরের টঙ্গী থানা এলাকা তাদের গ্রেপ্তার করা হয়। আজ বুধবার র্যাব-১ এর সিনিয়র সহকারী পরিচালক (অপস অ্যান্ড মিডিয়া) সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার (এএসপি) সালমান নূর আলম এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছেন।
র্যাবের তথ্য অনুযায়ী- গ্রেপ্তারকৃতদের মধ্যে মাস্টারমাইন্ড ছিলেন ওয়াসির মাহমুদ সাঈদ ওরফে বড় সাঈদ (৫৯)। তিনি ঝালকাঠি সদরের সঞ্জয়পুর গ্রামের মৃত এম এ আজিজের বড় ছেলে। সাঈদ রাজধানীর বাড্ডা লিংক রোডে থাকতেন। অপরজন হলেন- মামুন ওরফে বেলাল (৪২)। তিনি কুমিল্লার মুরাদনগর উপজেলার মৃত আব্দুল কাদেরের ছেলে।
র্যাব কর্মকর্তা সালমান নূর আলম বলেন, ‘গুলশানে ডিশ ব্যবসায়ীকে গুলি করে হত্যার ঘটনায় পটুয়াখালী থেকে মাস্টারমাইন্ড ওয়াসির মাহমুদ সাঈদ ওরফে বড় সাঈদ এবং গাজীপুরের টঙ্গী থেকে মামুন ওরফে বেলালকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।’
নূরে আলম বলেন, ‘হত্যার ঘটনায় ছায়াতদন্ত ও মাঠ পর্যায়ের তথ্য বিশ্লেষণ করে জানা যায়—মেহেদী নামের এক সন্ত্রাসী ওয়াসির মাহমুদ সাঈদের মাধ্যমে একটি সন্ত্রাসী বাহিনী গঠন করে বিগত কয়েক বছর যাবৎ গুলশান ও বাড্ডা এলাকায় চাঁদাবাজি করে আসছিল। গত ৫ আগস্ট সরকার পতনের পর মেহেদী পালিয়ে যায় এবং তাঁর বাহিনীর সদস্য সাঈদের মাধ্যমে গুলশান ও বাড্ডা এলাকার চাঁদা সংগ্রহ করে।’
র্যাবের এ কর্মকর্তা আরও বলেন, ‘সরকার পতনের পর আরেকটি সন্ত্রাসী গ্রুপ “রবিন গ্রুপের” হয়ে সুমন গুলশান বাড্ডা এলাকায় চাঁদাবাজি শুরু করে। গুলশান এলাকার বিভিন্ন মার্কেটের দোকানে চাঁদাবাজির বিষয় নিয়ে মেহেদী গ্রুপের সঙ্গে রবিন গ্রুপের সুমনের বিরোধ সৃষ্টি হয়। ওই বিরোধের কারণে মেহেদী গ্রুপের প্রধান মেহেদীর নির্দেশে সুমনকে হত্যা করার পরিকল্পনা করে সাঈদ। হত্যার ঘটনার আনুমানিক ৮ থেকে ১০ দিন আগে সুমনকে হত্যার উদ্দেশ্যে বেলাল ও মামুনের নেতৃত্বে মেহেদী গ্রুপের ৪-৫ জন সন্ত্রাসী দিয়ে একটি কিলার গ্রুপ গঠন করে সাঈদ। মেহেদী গ্রুপের সদস্যরা প্রতিদিন সুমনের ওপর নজর রাখত।’
সালমান নূর আলম বলেন, ‘ঘটনার দিন সন্ধ্যায় মেহেদী গ্রুপের একটি কিলার গ্রুপ সাঈদের বাসায় মিটিং করে এবং তাঁর বাসা থেকে অস্ত্র নিয়ে গুলশানে যায়। রাত সাড়ে ৯টার দিকে মেহেদীর বাহিনীর সদস্যরা সুমনকে গুলশান-১ পুলিশ প্লাজায় ডাক্তার ফজলে রাব্বি পার্কের সামনে বসা অবস্থায় দেখতে পেয়ে গুলি করে। সুমন গুলিবিদ্ধ হয়ে দৌড়ে পালিয়ে যাওয়ার সময় সন্ত্রাসীরা তাঁকে আরও কয়েকটি গুলি করে। পরে সুমনের মৃত্যু নিশ্চিত করে সন্ত্রাসীরা কৌশলে পালিয়ে যায়।’
হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় পলাতক আসামিদের গ্রেপ্তার ও হত্যাকাণ্ডের ব্যবহৃত অস্ত্র উদ্ধারের চেষ্টা অব্যাহত রয়েছে বলে জানান র্যাবের এই কর্মকর্তা।
উল্লেখ্য, গত ২০ মার্চ রাতে রাজধানীর গুলশানের পুলিশ প্লাজার সামনে গুলশান - বনানী এলাকার ডিশ ও ইন্টারনেট ব্যবসায়ী সুমন মিয়াকে গুলি করে হত্যা করা হয়।
উত্তরা (ঢাকা) প্রতিনিধি

রাজধানীর গুলশানে ডিশ ও ইন্টারনেট ব্যবসায়ী সুমন মিয়া ওরফে সুমনকে গুলি করে হত্যার ঘটনার মাস্টারমাইন্ডসহ দুজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে বলে জানিয়েছে র্যাব। পটুয়াখালী সদরের চৌরাস্তা এবং গাজীপুরের টঙ্গী থানা এলাকা তাদের গ্রেপ্তার করা হয়। আজ বুধবার র্যাব-১ এর সিনিয়র সহকারী পরিচালক (অপস অ্যান্ড মিডিয়া) সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার (এএসপি) সালমান নূর আলম এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছেন।
র্যাবের তথ্য অনুযায়ী- গ্রেপ্তারকৃতদের মধ্যে মাস্টারমাইন্ড ছিলেন ওয়াসির মাহমুদ সাঈদ ওরফে বড় সাঈদ (৫৯)। তিনি ঝালকাঠি সদরের সঞ্জয়পুর গ্রামের মৃত এম এ আজিজের বড় ছেলে। সাঈদ রাজধানীর বাড্ডা লিংক রোডে থাকতেন। অপরজন হলেন- মামুন ওরফে বেলাল (৪২)। তিনি কুমিল্লার মুরাদনগর উপজেলার মৃত আব্দুল কাদেরের ছেলে।
র্যাব কর্মকর্তা সালমান নূর আলম বলেন, ‘গুলশানে ডিশ ব্যবসায়ীকে গুলি করে হত্যার ঘটনায় পটুয়াখালী থেকে মাস্টারমাইন্ড ওয়াসির মাহমুদ সাঈদ ওরফে বড় সাঈদ এবং গাজীপুরের টঙ্গী থেকে মামুন ওরফে বেলালকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।’
নূরে আলম বলেন, ‘হত্যার ঘটনায় ছায়াতদন্ত ও মাঠ পর্যায়ের তথ্য বিশ্লেষণ করে জানা যায়—মেহেদী নামের এক সন্ত্রাসী ওয়াসির মাহমুদ সাঈদের মাধ্যমে একটি সন্ত্রাসী বাহিনী গঠন করে বিগত কয়েক বছর যাবৎ গুলশান ও বাড্ডা এলাকায় চাঁদাবাজি করে আসছিল। গত ৫ আগস্ট সরকার পতনের পর মেহেদী পালিয়ে যায় এবং তাঁর বাহিনীর সদস্য সাঈদের মাধ্যমে গুলশান ও বাড্ডা এলাকার চাঁদা সংগ্রহ করে।’
র্যাবের এ কর্মকর্তা আরও বলেন, ‘সরকার পতনের পর আরেকটি সন্ত্রাসী গ্রুপ “রবিন গ্রুপের” হয়ে সুমন গুলশান বাড্ডা এলাকায় চাঁদাবাজি শুরু করে। গুলশান এলাকার বিভিন্ন মার্কেটের দোকানে চাঁদাবাজির বিষয় নিয়ে মেহেদী গ্রুপের সঙ্গে রবিন গ্রুপের সুমনের বিরোধ সৃষ্টি হয়। ওই বিরোধের কারণে মেহেদী গ্রুপের প্রধান মেহেদীর নির্দেশে সুমনকে হত্যা করার পরিকল্পনা করে সাঈদ। হত্যার ঘটনার আনুমানিক ৮ থেকে ১০ দিন আগে সুমনকে হত্যার উদ্দেশ্যে বেলাল ও মামুনের নেতৃত্বে মেহেদী গ্রুপের ৪-৫ জন সন্ত্রাসী দিয়ে একটি কিলার গ্রুপ গঠন করে সাঈদ। মেহেদী গ্রুপের সদস্যরা প্রতিদিন সুমনের ওপর নজর রাখত।’
সালমান নূর আলম বলেন, ‘ঘটনার দিন সন্ধ্যায় মেহেদী গ্রুপের একটি কিলার গ্রুপ সাঈদের বাসায় মিটিং করে এবং তাঁর বাসা থেকে অস্ত্র নিয়ে গুলশানে যায়। রাত সাড়ে ৯টার দিকে মেহেদীর বাহিনীর সদস্যরা সুমনকে গুলশান-১ পুলিশ প্লাজায় ডাক্তার ফজলে রাব্বি পার্কের সামনে বসা অবস্থায় দেখতে পেয়ে গুলি করে। সুমন গুলিবিদ্ধ হয়ে দৌড়ে পালিয়ে যাওয়ার সময় সন্ত্রাসীরা তাঁকে আরও কয়েকটি গুলি করে। পরে সুমনের মৃত্যু নিশ্চিত করে সন্ত্রাসীরা কৌশলে পালিয়ে যায়।’
হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় পলাতক আসামিদের গ্রেপ্তার ও হত্যাকাণ্ডের ব্যবহৃত অস্ত্র উদ্ধারের চেষ্টা অব্যাহত রয়েছে বলে জানান র্যাবের এই কর্মকর্তা।
উল্লেখ্য, গত ২০ মার্চ রাতে রাজধানীর গুলশানের পুলিশ প্লাজার সামনে গুলশান - বনানী এলাকার ডিশ ও ইন্টারনেট ব্যবসায়ী সুমন মিয়াকে গুলি করে হত্যা করা হয়।

রাজধানীর গুলশানে ডিশ ও ইন্টারনেট ব্যবসায়ী সুমন মিয়া ওরফে সুমনকে গুলি করে হত্যার ঘটনার মাস্টারমাইন্ডসহ দুজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে বলে জানিয়েছে র্যাব। পটুয়াখালী সদরের চৌরাস্তা এবং গাজীপুরের টঙ্গী থানা এলাকা তাদের গ্রেপ্তার করা হয়। আজ বুধবার র্যাব-১ এর সিনিয়র সহকারী পরিচালক (অপস অ্যান্ড মিডিয়া) সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার (এএসপি) সালমান নূর আলম এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছেন।
র্যাবের তথ্য অনুযায়ী- গ্রেপ্তারকৃতদের মধ্যে মাস্টারমাইন্ড ছিলেন ওয়াসির মাহমুদ সাঈদ ওরফে বড় সাঈদ (৫৯)। তিনি ঝালকাঠি সদরের সঞ্জয়পুর গ্রামের মৃত এম এ আজিজের বড় ছেলে। সাঈদ রাজধানীর বাড্ডা লিংক রোডে থাকতেন। অপরজন হলেন- মামুন ওরফে বেলাল (৪২)। তিনি কুমিল্লার মুরাদনগর উপজেলার মৃত আব্দুল কাদেরের ছেলে।
র্যাব কর্মকর্তা সালমান নূর আলম বলেন, ‘গুলশানে ডিশ ব্যবসায়ীকে গুলি করে হত্যার ঘটনায় পটুয়াখালী থেকে মাস্টারমাইন্ড ওয়াসির মাহমুদ সাঈদ ওরফে বড় সাঈদ এবং গাজীপুরের টঙ্গী থেকে মামুন ওরফে বেলালকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।’
নূরে আলম বলেন, ‘হত্যার ঘটনায় ছায়াতদন্ত ও মাঠ পর্যায়ের তথ্য বিশ্লেষণ করে জানা যায়—মেহেদী নামের এক সন্ত্রাসী ওয়াসির মাহমুদ সাঈদের মাধ্যমে একটি সন্ত্রাসী বাহিনী গঠন করে বিগত কয়েক বছর যাবৎ গুলশান ও বাড্ডা এলাকায় চাঁদাবাজি করে আসছিল। গত ৫ আগস্ট সরকার পতনের পর মেহেদী পালিয়ে যায় এবং তাঁর বাহিনীর সদস্য সাঈদের মাধ্যমে গুলশান ও বাড্ডা এলাকার চাঁদা সংগ্রহ করে।’
র্যাবের এ কর্মকর্তা আরও বলেন, ‘সরকার পতনের পর আরেকটি সন্ত্রাসী গ্রুপ “রবিন গ্রুপের” হয়ে সুমন গুলশান বাড্ডা এলাকায় চাঁদাবাজি শুরু করে। গুলশান এলাকার বিভিন্ন মার্কেটের দোকানে চাঁদাবাজির বিষয় নিয়ে মেহেদী গ্রুপের সঙ্গে রবিন গ্রুপের সুমনের বিরোধ সৃষ্টি হয়। ওই বিরোধের কারণে মেহেদী গ্রুপের প্রধান মেহেদীর নির্দেশে সুমনকে হত্যা করার পরিকল্পনা করে সাঈদ। হত্যার ঘটনার আনুমানিক ৮ থেকে ১০ দিন আগে সুমনকে হত্যার উদ্দেশ্যে বেলাল ও মামুনের নেতৃত্বে মেহেদী গ্রুপের ৪-৫ জন সন্ত্রাসী দিয়ে একটি কিলার গ্রুপ গঠন করে সাঈদ। মেহেদী গ্রুপের সদস্যরা প্রতিদিন সুমনের ওপর নজর রাখত।’
সালমান নূর আলম বলেন, ‘ঘটনার দিন সন্ধ্যায় মেহেদী গ্রুপের একটি কিলার গ্রুপ সাঈদের বাসায় মিটিং করে এবং তাঁর বাসা থেকে অস্ত্র নিয়ে গুলশানে যায়। রাত সাড়ে ৯টার দিকে মেহেদীর বাহিনীর সদস্যরা সুমনকে গুলশান-১ পুলিশ প্লাজায় ডাক্তার ফজলে রাব্বি পার্কের সামনে বসা অবস্থায় দেখতে পেয়ে গুলি করে। সুমন গুলিবিদ্ধ হয়ে দৌড়ে পালিয়ে যাওয়ার সময় সন্ত্রাসীরা তাঁকে আরও কয়েকটি গুলি করে। পরে সুমনের মৃত্যু নিশ্চিত করে সন্ত্রাসীরা কৌশলে পালিয়ে যায়।’
হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় পলাতক আসামিদের গ্রেপ্তার ও হত্যাকাণ্ডের ব্যবহৃত অস্ত্র উদ্ধারের চেষ্টা অব্যাহত রয়েছে বলে জানান র্যাবের এই কর্মকর্তা।
উল্লেখ্য, গত ২০ মার্চ রাতে রাজধানীর গুলশানের পুলিশ প্লাজার সামনে গুলশান - বনানী এলাকার ডিশ ও ইন্টারনেট ব্যবসায়ী সুমন মিয়াকে গুলি করে হত্যা করা হয়।

রাজধানীর ডেমরায় ভুয়া ডিবি (গোয়েন্দা) পুলিশ পরিচয়ে এক ব্যক্তিকে অপহরণের চেষ্টা ও চাঁদা দাবির ঘটনায় তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে ডেমরা থানা-পুলিশ। আজ শুক্রবার (২৬ ডিসেম্বর) দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে বাঁশেরপুল ফেয়ার হ্যাভেন ব্লু টাওয়ারের সামনে এ ঘটনা ঘটে।
৩ ঘণ্টা আগে
ঢাকার দক্ষিণ কেরানীগঞ্জের হাসনাবাদ এলাকায় একটি মাদ্রাসার একতলা ভবনে বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। এতে শিশুসহ চারজন আহত হয়েছে। আজ শুক্রবার হাসনাবাদ উম্মুল কুরা ইন্টারন্যাশনাল মাদ্রাসায় এ ঘটনা ঘটে।
৩ ঘণ্টা আগে
মো. হানিফ মাঝি (৪২), পেশায় জেলে। বাড়ি উপকূলীয় দ্বীপ জেলা ভোলার চরফ্যাশন উপজেলায়। হতদরিদ্র এই জেলে সারা জীবন নদীতে জাল টেনে জীবিকা নির্বাহ করেন। অসুস্থ স্ত্রী রহিমা বেগমের চিকিৎসার জন্য রওনা হয়ে চাঁদপুরের মেঘনায় লঞ্চ দুর্ঘটনায় প্রাণ হারান তিনি।
৪ ঘণ্টা আগে
কুষ্টিয়ার ভেড়ামারা উপজেলায় পিকআপ ভ্যানের চাপায় মোটরসাইকেল আরোহী দুই কিশোর নিহত হয়েছে। আজ শুক্রবার (২৬ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় উপজেলার বাহিরচর ইউনিয়নের ষোল দাগ ক্যানেলপাড়া হাসপাতাল রোডে এই দুর্ঘটনা ঘটে।
৪ ঘণ্টা আগেশ্যামপুর-কদমতলী (ঢাকা) প্রতিনিধি

রাজধানীর ডেমরায় ভুয়া ডিবি (গোয়েন্দা) পুলিশ পরিচয়ে এক ব্যক্তিকে অপহরণের চেষ্টা ও চাঁদা দাবির ঘটনায় তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে ডেমরা থানা-পুলিশ। আজ শুক্রবার (২৬ ডিসেম্বর) দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে বাঁশেরপুল ফেয়ার হ্যাভেন ব্লু টাওয়ারের সামনে এ ঘটনা ঘটে।
এ ঘটনায় ভুক্তভোগী মো. সোহাগ থানায় একটি মামলা করেন। পুলিশ গ্রেপ্তার ব্যক্তিদের কাছ থেকে একটি সাদা রঙের প্রাইভেট কার, দুটি ওয়াকিটকি ও ওয়াকিটকির চার্জার জব্দ করে।
প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা নিজেদের নাম-ঠিকানা প্রকাশ করলেও পলাতক আসামিদের বিষয়ে কোনো তথ্য দেননি।
গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা হলেন মো. মাহমুদুল হাসান খান (২৫); তিনি ঝালকাঠি জেলার রাজাপুর থানার নারিকেলবাড়িয়া গ্রামের আমজাদ আলী খানের ছেলে, বর্তমানে নারায়ণগঞ্জ জেলার ফতুল্লা থানার শহীদবাগ মাতুয়াইল মেডিকেল এলাকায় বসবাসকারী। শরীয়তপুর জেলার নড়িয়া থানার করাই বটতলা বিজারী গ্রামের মো. বজলু রশিদের ছেলে মো. হোসেন রানা (২৯); বর্তমানে রাজধানীর যাত্রাবাড়ী থানার ধলপুরের মাদ্রাসা গলি এলাকায় বসবাস করেন। এ ছাড়া ঢাকার কেরানীগঞ্জ থানার দক্ষিণ বাগাপুর গ্রামের মৃত ইউসুফ আলীর ছেলে মো. মমিন (২৪)।
ভুক্তভোগী মো. সোহাগ জানান, জুমার নামাজ পড়ার জন্য বাসা থেকে বের হয়ে বাঁশেরপুল ফেয়ার হ্যাভেন ব্লু টাওয়ারের সামনে পৌঁছালে কয়েকজন ব্যক্তি তাঁর পথ রোধ করে। তারা নিজেদের ডিবি পুলিশ পরিচয় দিয়ে তাঁর বিরুদ্ধে যাত্রাবাড়ী থানায় মামলা রয়েছে বলে দাবি করে এবং থানায় নিয়ে যাওয়ার কথা বলে। এ সময় আসামি মাহমুদুল হাসান খান তাঁকে বাঁচতে হলে ১০ লাখ টাকা দিতে হবে বলে হুমকি দেন।
ভুক্তভোগী পরিবারকে জানাতে চাইলে অভিযুক্তরা জোরপূর্বক তাঁকে একটি প্রাইভেট কারে তোলার চেষ্টা করে এবং তাঁর হাতে থাকা আনুমানিক ৩০ হাজার টাকা মূল্যের একটি হাতঘড়ি ছিনিয়ে নেয়। তিনি চিৎকার করলে স্থানীয় লোকজন এগিয়ে এসে অভিযুক্তদের পরিচয় জানতে চাইলে তাঁদের সঙ্গে থাকা অজ্ঞাতনামা আরও ২-৩ জন কৌশলে পালিয়ে যায়।
তবে স্থানীয়দের সহায়তায় তিনজনকে আটক করা হয়। অভিযুক্তরা কোনো বৈধ পরিচয়পত্র দেখাতে না পারায় পরিস্থিতি উত্তেজনাকর হয়ে উঠলে খবর পেয়ে ডেমরা থানা-পুলিশ দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে এবং আটক ব্যক্তিদের হেফাজতে নেয়।
এ বিষয়ে ডেমরা থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) মো. মুরাদ হোসেন বলেন, খবর পেয়ে পুলিশ দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছে আসামিদের গ্রেপ্তার করে। গ্রেপ্তার ব্যক্তিদের শনিবার আদালতে পাঠানো হবে এবং পলাতক অন্য আসামিদের গ্রেপ্তারে পুলিশের চেষ্ঠা অব্যাহত রয়েছে।

রাজধানীর ডেমরায় ভুয়া ডিবি (গোয়েন্দা) পুলিশ পরিচয়ে এক ব্যক্তিকে অপহরণের চেষ্টা ও চাঁদা দাবির ঘটনায় তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে ডেমরা থানা-পুলিশ। আজ শুক্রবার (২৬ ডিসেম্বর) দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে বাঁশেরপুল ফেয়ার হ্যাভেন ব্লু টাওয়ারের সামনে এ ঘটনা ঘটে।
এ ঘটনায় ভুক্তভোগী মো. সোহাগ থানায় একটি মামলা করেন। পুলিশ গ্রেপ্তার ব্যক্তিদের কাছ থেকে একটি সাদা রঙের প্রাইভেট কার, দুটি ওয়াকিটকি ও ওয়াকিটকির চার্জার জব্দ করে।
প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা নিজেদের নাম-ঠিকানা প্রকাশ করলেও পলাতক আসামিদের বিষয়ে কোনো তথ্য দেননি।
গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা হলেন মো. মাহমুদুল হাসান খান (২৫); তিনি ঝালকাঠি জেলার রাজাপুর থানার নারিকেলবাড়িয়া গ্রামের আমজাদ আলী খানের ছেলে, বর্তমানে নারায়ণগঞ্জ জেলার ফতুল্লা থানার শহীদবাগ মাতুয়াইল মেডিকেল এলাকায় বসবাসকারী। শরীয়তপুর জেলার নড়িয়া থানার করাই বটতলা বিজারী গ্রামের মো. বজলু রশিদের ছেলে মো. হোসেন রানা (২৯); বর্তমানে রাজধানীর যাত্রাবাড়ী থানার ধলপুরের মাদ্রাসা গলি এলাকায় বসবাস করেন। এ ছাড়া ঢাকার কেরানীগঞ্জ থানার দক্ষিণ বাগাপুর গ্রামের মৃত ইউসুফ আলীর ছেলে মো. মমিন (২৪)।
ভুক্তভোগী মো. সোহাগ জানান, জুমার নামাজ পড়ার জন্য বাসা থেকে বের হয়ে বাঁশেরপুল ফেয়ার হ্যাভেন ব্লু টাওয়ারের সামনে পৌঁছালে কয়েকজন ব্যক্তি তাঁর পথ রোধ করে। তারা নিজেদের ডিবি পুলিশ পরিচয় দিয়ে তাঁর বিরুদ্ধে যাত্রাবাড়ী থানায় মামলা রয়েছে বলে দাবি করে এবং থানায় নিয়ে যাওয়ার কথা বলে। এ সময় আসামি মাহমুদুল হাসান খান তাঁকে বাঁচতে হলে ১০ লাখ টাকা দিতে হবে বলে হুমকি দেন।
ভুক্তভোগী পরিবারকে জানাতে চাইলে অভিযুক্তরা জোরপূর্বক তাঁকে একটি প্রাইভেট কারে তোলার চেষ্টা করে এবং তাঁর হাতে থাকা আনুমানিক ৩০ হাজার টাকা মূল্যের একটি হাতঘড়ি ছিনিয়ে নেয়। তিনি চিৎকার করলে স্থানীয় লোকজন এগিয়ে এসে অভিযুক্তদের পরিচয় জানতে চাইলে তাঁদের সঙ্গে থাকা অজ্ঞাতনামা আরও ২-৩ জন কৌশলে পালিয়ে যায়।
তবে স্থানীয়দের সহায়তায় তিনজনকে আটক করা হয়। অভিযুক্তরা কোনো বৈধ পরিচয়পত্র দেখাতে না পারায় পরিস্থিতি উত্তেজনাকর হয়ে উঠলে খবর পেয়ে ডেমরা থানা-পুলিশ দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে এবং আটক ব্যক্তিদের হেফাজতে নেয়।
এ বিষয়ে ডেমরা থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) মো. মুরাদ হোসেন বলেন, খবর পেয়ে পুলিশ দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছে আসামিদের গ্রেপ্তার করে। গ্রেপ্তার ব্যক্তিদের শনিবার আদালতে পাঠানো হবে এবং পলাতক অন্য আসামিদের গ্রেপ্তারে পুলিশের চেষ্ঠা অব্যাহত রয়েছে।

রাজধানীর গুলশানে ডিশ ও ইন্টারনেট ব্যবসায়ী সুমন মিয়া ওরফে সুমনকে গুলি করে হত্যার ঘটনার মাস্টারমাইন্ডসহ দুজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। মঙ্গলবার দুপুর থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত অভিযান চালিয়ে পটুয়াখালী সদরের চৌরাস্তা এবং গাজীপুরের টঙ্গী থানা এলাকা তাদের গ্রেপ্তার করা হয় বলে জানিয়েছে র্যাব...
২৬ মার্চ ২০২৫
ঢাকার দক্ষিণ কেরানীগঞ্জের হাসনাবাদ এলাকায় একটি মাদ্রাসার একতলা ভবনে বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। এতে শিশুসহ চারজন আহত হয়েছে। আজ শুক্রবার হাসনাবাদ উম্মুল কুরা ইন্টারন্যাশনাল মাদ্রাসায় এ ঘটনা ঘটে।
৩ ঘণ্টা আগে
মো. হানিফ মাঝি (৪২), পেশায় জেলে। বাড়ি উপকূলীয় দ্বীপ জেলা ভোলার চরফ্যাশন উপজেলায়। হতদরিদ্র এই জেলে সারা জীবন নদীতে জাল টেনে জীবিকা নির্বাহ করেন। অসুস্থ স্ত্রী রহিমা বেগমের চিকিৎসার জন্য রওনা হয়ে চাঁদপুরের মেঘনায় লঞ্চ দুর্ঘটনায় প্রাণ হারান তিনি।
৪ ঘণ্টা আগে
কুষ্টিয়ার ভেড়ামারা উপজেলায় পিকআপ ভ্যানের চাপায় মোটরসাইকেল আরোহী দুই কিশোর নিহত হয়েছে। আজ শুক্রবার (২৬ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় উপজেলার বাহিরচর ইউনিয়নের ষোল দাগ ক্যানেলপাড়া হাসপাতাল রোডে এই দুর্ঘটনা ঘটে।
৪ ঘণ্টা আগেকেরানীগঞ্জ (ঢাকা) প্রতিনিধি

ঢাকার দক্ষিণ কেরানীগঞ্জের হাসনাবাদ এলাকায় একটি মাদ্রাসার একতলা ভবনে বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। এতে শিশুসহ চারজন আহত হয়েছে। আজ শুক্রবার হাসনাবাদ উন্মুল কুরা ইন্টারন্যাশনাল মাদ্রাসায় এ ঘটনা ঘটে।
আহতরা হলো ওই মাদ্রাসার শিক্ষক আলামিনের দুই ছেলে উমায়েদ (১০) ও আবদুল্লাহ (৮), মেয়ে রাবেয়া (৬) এবং সিএনজিচালিত অটোরিকশার গ্যারেজের শ্রমিক জাকির হোসেন (৪৫)।
খবর পেয়ে দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ থানার পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে নেয়। প্রাথমিকভাবে এটি গ্যাস বিস্ফোরণ নয় বলে জানিয়েছে পুলিশ। বিষয়টি তদন্তে র্যাব ও সিআইডির বোম্ব ডিসপোজাল ইউনিটকে জানানো হয়েছে।
বিস্ফোরণে মাদ্রাসা ভবনের জানালার কাচ ভেঙে যায় এবং দেয়ালের একটি অংশ উড়ে যায়। পাশের একটি ভবনও ক্ষতিগ্রস্ত হয়।
এ বিষয়ে দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সাইফুল আলম বলেন, তদন্ত শেষে বিস্ফোরণের প্রকৃত কারণ জানা যাবে।

ঢাকার দক্ষিণ কেরানীগঞ্জের হাসনাবাদ এলাকায় একটি মাদ্রাসার একতলা ভবনে বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। এতে শিশুসহ চারজন আহত হয়েছে। আজ শুক্রবার হাসনাবাদ উন্মুল কুরা ইন্টারন্যাশনাল মাদ্রাসায় এ ঘটনা ঘটে।
আহতরা হলো ওই মাদ্রাসার শিক্ষক আলামিনের দুই ছেলে উমায়েদ (১০) ও আবদুল্লাহ (৮), মেয়ে রাবেয়া (৬) এবং সিএনজিচালিত অটোরিকশার গ্যারেজের শ্রমিক জাকির হোসেন (৪৫)।
খবর পেয়ে দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ থানার পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে নেয়। প্রাথমিকভাবে এটি গ্যাস বিস্ফোরণ নয় বলে জানিয়েছে পুলিশ। বিষয়টি তদন্তে র্যাব ও সিআইডির বোম্ব ডিসপোজাল ইউনিটকে জানানো হয়েছে।
বিস্ফোরণে মাদ্রাসা ভবনের জানালার কাচ ভেঙে যায় এবং দেয়ালের একটি অংশ উড়ে যায়। পাশের একটি ভবনও ক্ষতিগ্রস্ত হয়।
এ বিষয়ে দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সাইফুল আলম বলেন, তদন্ত শেষে বিস্ফোরণের প্রকৃত কারণ জানা যাবে।

রাজধানীর গুলশানে ডিশ ও ইন্টারনেট ব্যবসায়ী সুমন মিয়া ওরফে সুমনকে গুলি করে হত্যার ঘটনার মাস্টারমাইন্ডসহ দুজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। মঙ্গলবার দুপুর থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত অভিযান চালিয়ে পটুয়াখালী সদরের চৌরাস্তা এবং গাজীপুরের টঙ্গী থানা এলাকা তাদের গ্রেপ্তার করা হয় বলে জানিয়েছে র্যাব...
২৬ মার্চ ২০২৫
রাজধানীর ডেমরায় ভুয়া ডিবি (গোয়েন্দা) পুলিশ পরিচয়ে এক ব্যক্তিকে অপহরণের চেষ্টা ও চাঁদা দাবির ঘটনায় তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে ডেমরা থানা-পুলিশ। আজ শুক্রবার (২৬ ডিসেম্বর) দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে বাঁশেরপুল ফেয়ার হ্যাভেন ব্লু টাওয়ারের সামনে এ ঘটনা ঘটে।
৩ ঘণ্টা আগে
মো. হানিফ মাঝি (৪২), পেশায় জেলে। বাড়ি উপকূলীয় দ্বীপ জেলা ভোলার চরফ্যাশন উপজেলায়। হতদরিদ্র এই জেলে সারা জীবন নদীতে জাল টেনে জীবিকা নির্বাহ করেন। অসুস্থ স্ত্রী রহিমা বেগমের চিকিৎসার জন্য রওনা হয়ে চাঁদপুরের মেঘনায় লঞ্চ দুর্ঘটনায় প্রাণ হারান তিনি।
৪ ঘণ্টা আগে
কুষ্টিয়ার ভেড়ামারা উপজেলায় পিকআপ ভ্যানের চাপায় মোটরসাইকেল আরোহী দুই কিশোর নিহত হয়েছে। আজ শুক্রবার (২৬ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় উপজেলার বাহিরচর ইউনিয়নের ষোল দাগ ক্যানেলপাড়া হাসপাতাল রোডে এই দুর্ঘটনা ঘটে।
৪ ঘণ্টা আগেশিমুল চৌধুরী, ভোলা

মো. হানিফ মাঝি (৪২), পেশায় জেলে। বাড়ি উপকূলীয় দ্বীপ জেলা ভোলার চরফ্যাশন উপজেলায়। হতদরিদ্র এ জেলে সারা জীবন নদীতে জাল টেনে জীবিকা নির্বাহ করেছেন। অসুস্থ স্ত্রী রহিমা বেগমের চিকিৎসার জন্য রওনা হয়ে চাঁদপুরের মেঘনায় লঞ্চ দুর্ঘটনায় প্রাণ হারান তিনি।
গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে ঘন কুয়াশার কারণে মেঘনা নদীতে ঢাকা থেকে বরিশালগামী একটি যাত্রীবাহী লঞ্চের ধাক্কায় জাকির সম্রাট-৩ লঞ্চে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়। মুহূর্তে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়লে অনেকে নদীতে ঝাঁপ দেন।
নদীতে ভাসমান জাকির সম্রাট-৩ থেকে গুরুতর আহত অবস্থায় হানিফসহ কয়েক যাত্রীকে এমভি কর্ণফুলী-৯ লঞ্চযোগে ঢাকার সদরঘাটে নেওয়ার পথে তাঁর মৃত্যু হয়।
হানিফ মাঝি ভোলার চরফ্যাশন উপজেলার আহাম্মদপুর ইউনিয়নের ৯ নম্বর ওয়ার্ডের ফরিদাবাদ গ্রামের মো. গেদু শনির ছেলে।
স্থানীয় লোকজন জানান, চার সন্তান ও স্ত্রীর সংসারে নদীতে মাছ শিকারই হানিফ মাঝির একমাত্র আয়ের পথ। সম্প্রতি স্ত্রী রহিমা বেগম গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়েন। এলাকার হাসপাতালে চিকিৎসায় সুস্থ না হওয়ায় ধারদেনা করে তাঁকে ঢাকায় নেওয়ার সিদ্ধান্ত নেন জেলে হানিফ।
গতকাল বিকেলে স্ত্রীকে নিয়ে চরফ্যাশন উপজেলার ঘোষেরহাট লঞ্চঘাট থেকে এমভি জাকির সম্রাট-৩ লঞ্চে উঠে ঢাকার উদ্দেশে রওনা হন। কিন্তু রাত ২টার দিকে সন্তানেরা খবর পান, তাঁর বাবা হানিফ মাঝি আর নেই।
এ খবর ফরিদাবাদ গ্রামে পৌঁছালে গ্রামজুড়ে শোকের ছায়া নেমে আসে। আজ শুক্রবার বিকেলে নিহত হানিফ মাঝির বাড়িতে চলছে শোকের মাতম। একমাত্র উপার্জনক্ষম বাবাকে হারিয়ে দিশেহারা হয়ে পড়েন হানিফের সন্তানেরা। বসতঘরের সামনে সন্তানেরা কান্নায় ভেঙে পড়েন।
তাঁরা বলেন, ‘আমাদের মা অনেক দিন ধরে অসুস্থ। বাবাই সংসারের একমাত্র উপার্জনকারী। ধারদেনা করে চিকিৎসার জন্য ঢাকায় যাচ্ছিলেন। রাত ১টার দিকে ফোনে খবর পাই, দুর্ঘটনায় বাবা মারা গেছেন।’ বরিশালগামী এমভি অ্যাডভেঞ্চার-৯ লঞ্চ ও জাকির সম্রাট-৩ লঞ্চচালকের বিচার দাবি করেন তাঁরা।
নিহত হানিফের ভাই আক্তার বলেন, চিকিৎসার জন্য যাত্রা করা মানুষটি শেষপর্যন্ত লাশ হলেন। নদীর বুকে ঘটে যাওয়া সংঘর্ষ শুধু দুটি লঞ্চের নয়, এটি গরিব জেলে পরিবারের জীবনের সঙ্গে নিয়তির ভয়াবহ সংঘর্ষ। নিহত হানিফ মাঝির পরিবারকে ক্ষতিপূরণের দাবি করেন তিনি।
এ বিষয়ে দুলারহাট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মিজানুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘দুর্ঘটনায় আহাম্মদপুর ইউনিয়নের হানিফ নামের একজনের নিহতের খবর পেয়েছি। পরিবারের সার্বিক খোঁজখবর নেওয়া হচ্ছে। তবে নৌ পুলিশ লাশের সুরতহাল প্রতিবেদন তৈরি করে ময়নাতদন্ত শেষে পরিবারের কাছে হস্তান্তরের ব্যবস্থা করবে।’

মো. হানিফ মাঝি (৪২), পেশায় জেলে। বাড়ি উপকূলীয় দ্বীপ জেলা ভোলার চরফ্যাশন উপজেলায়। হতদরিদ্র এ জেলে সারা জীবন নদীতে জাল টেনে জীবিকা নির্বাহ করেছেন। অসুস্থ স্ত্রী রহিমা বেগমের চিকিৎসার জন্য রওনা হয়ে চাঁদপুরের মেঘনায় লঞ্চ দুর্ঘটনায় প্রাণ হারান তিনি।
গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে ঘন কুয়াশার কারণে মেঘনা নদীতে ঢাকা থেকে বরিশালগামী একটি যাত্রীবাহী লঞ্চের ধাক্কায় জাকির সম্রাট-৩ লঞ্চে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়। মুহূর্তে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়লে অনেকে নদীতে ঝাঁপ দেন।
নদীতে ভাসমান জাকির সম্রাট-৩ থেকে গুরুতর আহত অবস্থায় হানিফসহ কয়েক যাত্রীকে এমভি কর্ণফুলী-৯ লঞ্চযোগে ঢাকার সদরঘাটে নেওয়ার পথে তাঁর মৃত্যু হয়।
হানিফ মাঝি ভোলার চরফ্যাশন উপজেলার আহাম্মদপুর ইউনিয়নের ৯ নম্বর ওয়ার্ডের ফরিদাবাদ গ্রামের মো. গেদু শনির ছেলে।
স্থানীয় লোকজন জানান, চার সন্তান ও স্ত্রীর সংসারে নদীতে মাছ শিকারই হানিফ মাঝির একমাত্র আয়ের পথ। সম্প্রতি স্ত্রী রহিমা বেগম গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়েন। এলাকার হাসপাতালে চিকিৎসায় সুস্থ না হওয়ায় ধারদেনা করে তাঁকে ঢাকায় নেওয়ার সিদ্ধান্ত নেন জেলে হানিফ।
গতকাল বিকেলে স্ত্রীকে নিয়ে চরফ্যাশন উপজেলার ঘোষেরহাট লঞ্চঘাট থেকে এমভি জাকির সম্রাট-৩ লঞ্চে উঠে ঢাকার উদ্দেশে রওনা হন। কিন্তু রাত ২টার দিকে সন্তানেরা খবর পান, তাঁর বাবা হানিফ মাঝি আর নেই।
এ খবর ফরিদাবাদ গ্রামে পৌঁছালে গ্রামজুড়ে শোকের ছায়া নেমে আসে। আজ শুক্রবার বিকেলে নিহত হানিফ মাঝির বাড়িতে চলছে শোকের মাতম। একমাত্র উপার্জনক্ষম বাবাকে হারিয়ে দিশেহারা হয়ে পড়েন হানিফের সন্তানেরা। বসতঘরের সামনে সন্তানেরা কান্নায় ভেঙে পড়েন।
তাঁরা বলেন, ‘আমাদের মা অনেক দিন ধরে অসুস্থ। বাবাই সংসারের একমাত্র উপার্জনকারী। ধারদেনা করে চিকিৎসার জন্য ঢাকায় যাচ্ছিলেন। রাত ১টার দিকে ফোনে খবর পাই, দুর্ঘটনায় বাবা মারা গেছেন।’ বরিশালগামী এমভি অ্যাডভেঞ্চার-৯ লঞ্চ ও জাকির সম্রাট-৩ লঞ্চচালকের বিচার দাবি করেন তাঁরা।
নিহত হানিফের ভাই আক্তার বলেন, চিকিৎসার জন্য যাত্রা করা মানুষটি শেষপর্যন্ত লাশ হলেন। নদীর বুকে ঘটে যাওয়া সংঘর্ষ শুধু দুটি লঞ্চের নয়, এটি গরিব জেলে পরিবারের জীবনের সঙ্গে নিয়তির ভয়াবহ সংঘর্ষ। নিহত হানিফ মাঝির পরিবারকে ক্ষতিপূরণের দাবি করেন তিনি।
এ বিষয়ে দুলারহাট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মিজানুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘দুর্ঘটনায় আহাম্মদপুর ইউনিয়নের হানিফ নামের একজনের নিহতের খবর পেয়েছি। পরিবারের সার্বিক খোঁজখবর নেওয়া হচ্ছে। তবে নৌ পুলিশ লাশের সুরতহাল প্রতিবেদন তৈরি করে ময়নাতদন্ত শেষে পরিবারের কাছে হস্তান্তরের ব্যবস্থা করবে।’

রাজধানীর গুলশানে ডিশ ও ইন্টারনেট ব্যবসায়ী সুমন মিয়া ওরফে সুমনকে গুলি করে হত্যার ঘটনার মাস্টারমাইন্ডসহ দুজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। মঙ্গলবার দুপুর থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত অভিযান চালিয়ে পটুয়াখালী সদরের চৌরাস্তা এবং গাজীপুরের টঙ্গী থানা এলাকা তাদের গ্রেপ্তার করা হয় বলে জানিয়েছে র্যাব...
২৬ মার্চ ২০২৫
রাজধানীর ডেমরায় ভুয়া ডিবি (গোয়েন্দা) পুলিশ পরিচয়ে এক ব্যক্তিকে অপহরণের চেষ্টা ও চাঁদা দাবির ঘটনায় তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে ডেমরা থানা-পুলিশ। আজ শুক্রবার (২৬ ডিসেম্বর) দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে বাঁশেরপুল ফেয়ার হ্যাভেন ব্লু টাওয়ারের সামনে এ ঘটনা ঘটে।
৩ ঘণ্টা আগে
ঢাকার দক্ষিণ কেরানীগঞ্জের হাসনাবাদ এলাকায় একটি মাদ্রাসার একতলা ভবনে বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। এতে শিশুসহ চারজন আহত হয়েছে। আজ শুক্রবার হাসনাবাদ উম্মুল কুরা ইন্টারন্যাশনাল মাদ্রাসায় এ ঘটনা ঘটে।
৩ ঘণ্টা আগে
কুষ্টিয়ার ভেড়ামারা উপজেলায় পিকআপ ভ্যানের চাপায় মোটরসাইকেল আরোহী দুই কিশোর নিহত হয়েছে। আজ শুক্রবার (২৬ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় উপজেলার বাহিরচর ইউনিয়নের ষোল দাগ ক্যানেলপাড়া হাসপাতাল রোডে এই দুর্ঘটনা ঘটে।
৪ ঘণ্টা আগেকুষ্টিয়া প্রতিনিধি

কুষ্টিয়ার ভেড়ামারা উপজেলায় পিকআপ ভ্যানের চাপায় মোটরসাইকেল আরোহী দুই কিশোর নিহত হয়েছে। আজ শুক্রবার (২৬ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় উপজেলার বাহিরচর ইউনিয়নের ষোল দাগ ক্যানেলপাড়া হাসপাতাল রোডে এই দুর্ঘটনা ঘটে।
নিহতরা হলো মিরপুর উপজেলার বিজনগর এলাকার হাবিবুর রহমানের ছেলে সিয়াম শেখ (১৬) এবং একই এলাকার আব্দুল কুদ্দুসের ছেলে আ. রশিদ (১৬)।
পুলিশ ও স্থানীয়রা জানান, আজ বিকেলে সিয়াম ও রশিদ মটরসাইকেল নিয়ে ভেড়ামারার লালন শাহ সেতু, হার্ডিঞ্জ ব্রিজ ও মনি পার্ক এলাকায় ঘুরতে যায়। সন্ধ্যা সাড়ে ৭টায় ষোল দাগ ক্যানেলপাড়া এলাকায় এলে কুষ্টিয়া থেকে আসা একটি পিকআপ ভ্যান তাদের মোটরসাইকেলটিকে চাপা দেয়।
এতে ঘটনাস্থলেই মোটরসাইকেলচালক সিয়াম নিহত হয়। স্থানীয়রা গুরুতর আহত আরেক কিশোর রশিদকে উদ্ধার করে ভেড়ামারা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে ভেড়ামারা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মুহাম্মদ জাহেদুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, পিকআপ ভ্যানটি জব্দ করা হয়েছে। তবে চালক ও সহকারী পালিয়ে গেছেন।

কুষ্টিয়ার ভেড়ামারা উপজেলায় পিকআপ ভ্যানের চাপায় মোটরসাইকেল আরোহী দুই কিশোর নিহত হয়েছে। আজ শুক্রবার (২৬ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় উপজেলার বাহিরচর ইউনিয়নের ষোল দাগ ক্যানেলপাড়া হাসপাতাল রোডে এই দুর্ঘটনা ঘটে।
নিহতরা হলো মিরপুর উপজেলার বিজনগর এলাকার হাবিবুর রহমানের ছেলে সিয়াম শেখ (১৬) এবং একই এলাকার আব্দুল কুদ্দুসের ছেলে আ. রশিদ (১৬)।
পুলিশ ও স্থানীয়রা জানান, আজ বিকেলে সিয়াম ও রশিদ মটরসাইকেল নিয়ে ভেড়ামারার লালন শাহ সেতু, হার্ডিঞ্জ ব্রিজ ও মনি পার্ক এলাকায় ঘুরতে যায়। সন্ধ্যা সাড়ে ৭টায় ষোল দাগ ক্যানেলপাড়া এলাকায় এলে কুষ্টিয়া থেকে আসা একটি পিকআপ ভ্যান তাদের মোটরসাইকেলটিকে চাপা দেয়।
এতে ঘটনাস্থলেই মোটরসাইকেলচালক সিয়াম নিহত হয়। স্থানীয়রা গুরুতর আহত আরেক কিশোর রশিদকে উদ্ধার করে ভেড়ামারা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে ভেড়ামারা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মুহাম্মদ জাহেদুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, পিকআপ ভ্যানটি জব্দ করা হয়েছে। তবে চালক ও সহকারী পালিয়ে গেছেন।

রাজধানীর গুলশানে ডিশ ও ইন্টারনেট ব্যবসায়ী সুমন মিয়া ওরফে সুমনকে গুলি করে হত্যার ঘটনার মাস্টারমাইন্ডসহ দুজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। মঙ্গলবার দুপুর থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত অভিযান চালিয়ে পটুয়াখালী সদরের চৌরাস্তা এবং গাজীপুরের টঙ্গী থানা এলাকা তাদের গ্রেপ্তার করা হয় বলে জানিয়েছে র্যাব...
২৬ মার্চ ২০২৫
রাজধানীর ডেমরায় ভুয়া ডিবি (গোয়েন্দা) পুলিশ পরিচয়ে এক ব্যক্তিকে অপহরণের চেষ্টা ও চাঁদা দাবির ঘটনায় তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে ডেমরা থানা-পুলিশ। আজ শুক্রবার (২৬ ডিসেম্বর) দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে বাঁশেরপুল ফেয়ার হ্যাভেন ব্লু টাওয়ারের সামনে এ ঘটনা ঘটে।
৩ ঘণ্টা আগে
ঢাকার দক্ষিণ কেরানীগঞ্জের হাসনাবাদ এলাকায় একটি মাদ্রাসার একতলা ভবনে বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। এতে শিশুসহ চারজন আহত হয়েছে। আজ শুক্রবার হাসনাবাদ উম্মুল কুরা ইন্টারন্যাশনাল মাদ্রাসায় এ ঘটনা ঘটে।
৩ ঘণ্টা আগে
মো. হানিফ মাঝি (৪২), পেশায় জেলে। বাড়ি উপকূলীয় দ্বীপ জেলা ভোলার চরফ্যাশন উপজেলায়। হতদরিদ্র এই জেলে সারা জীবন নদীতে জাল টেনে জীবিকা নির্বাহ করেন। অসুস্থ স্ত্রী রহিমা বেগমের চিকিৎসার জন্য রওনা হয়ে চাঁদপুরের মেঘনায় লঞ্চ দুর্ঘটনায় প্রাণ হারান তিনি।
৪ ঘণ্টা আগে