চকরিয়া (কক্সবাজার) প্রতিনিধি

কক্সবাজারের চকরিয়ায় প্রতিপক্ষের হামলায় গিয়াস উদ্দিন (৪৫) নামের এক ব্যবসায়ী নিহত হয়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। আজ শনিবার ভোরে চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কের মাতামুহুরি ব্রিজ থেকে তাঁর রক্তাক্ত লাশ উদ্ধার করে পুলিশ।
নিহত গিয়াস কাকারা এসএমচর দিঘিরপাড় গ্রামের গোলাম কাদেরের ছেলে। তিনি কাকারা এলাকায় একটি টমটম চার্জের গ্যারেজ চালাতেন। হত্যা, বিশেষ ক্ষমতা আইনসহ বিভিন্ন ধারায় তাঁর বিরুদ্ধে ৯টি মামলা রয়েছে বলে জানা গেছে।
পুলিশ ও নিহত ব্যক্তির পরিবার জানায়, গতকাল শুক্রবার রাত পৌনে ২টার দিকে মোটরসাইকেলে চিরিংগা পৌর শহরে যান গিয়াস ও মিন্টু নামের এক যুবক। কাজ শেষে বাড়ি ফেরার পথে একটি প্রাইভেট কার গিয়াসের মোটরসাইকেলের গতিরোধ করে। এ সময় তৌহিদ নামের একজনের নেতৃত্বে পাঁচ-ছয়জন যুবক প্রাইভেট কার থেকে নামেন। তাঁরা মিন্টুকে অস্ত্রের ভয় দেখিয়ে গিয়াসকে তুলে নিয়ে যান। বিষয়টি মিন্টু গিয়াসের পরিবারকে জানালে তাঁরা উদ্বিগ্ন হয়ে খোঁজাখুঁজি শুরু করেন। আজ ভোর সোয়া ৬টার দিকে মাতামুহুরি ব্রিজের ওপর তাঁর লাশ উদ্ধার করে পুলিশ।
নিহত ব্যক্তির মা আনোয়ারা বেগম বলেন, কাকারা এসএমচর দিঘিরপাড়ে একটি টমটম চার্জ দেওয়ার গ্যারেজ রয়েছে গিয়াসের। অন্যদিকে তৌহিদ পৌরসভার করাইয়াঘোনা গ্রাম থেকে এসএমচরে নতুন বাড়ি করে। এরপর সে একটি কিশোর গ্যাং তৈরি করে নানা অপরাধে জড়িয়ে পড়ে। গ্যাংটি এলাকায় গরু চুরি, টমটম ও টমটমের ব্যাটারি চুরিসহ নানা অপরাধ কর্মকাণ্ড চালিয়ে আসছে। এ নিয়ে প্রতিবাদ করায় তৌহিদের নেতৃত্বে গিয়াসের ওপর হামলা হয়। এ ঘটনায় মামলাও করা হয়। মূলত এসব কারণে গিয়াসকে পরিকল্পিতভাবে হত্যা করেছে তৌহিদ।
থানা সূত্রে জানা গেছে, তৌহিদ ও গিয়াস উদ্দিনের মধ্যে অনেক দিন ধরে বিরোধ চলছিল। দুজন পাল্টাপাল্টি মামলাও করেছেন। সম্প্রতি গিয়াসের ওপর হামলার ঘটনা ঘটেছিল। তৌহিদের নেতৃত্বে একটি গ্রুপ অপরাধ কর্মকাণ্ডে জড়িত বলে জানা গেছে।
এ ব্যাপারে চকরিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) তৌহিদুল আনোয়ার আজকের পত্রিকাকে জানান, প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, পূর্ব শক্রতার জেরে এ হত্যার ঘটনা ঘটাতে পারে প্রতিপক্ষ। গিয়াসের মাথায় ভারী বস্তু দিয়ে আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। হাতে কামড়ের দাগ রয়েছে। লাশের সুরতহাল প্রতিবেদন তৈরি করে ময়নাতদন্তের জন্য কক্সবাজার জেলা সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। ঘটনায় জড়িত ব্যক্তিদের গ্রেপ্তার করতে পুলিশের একাধিক টিম মাঠে রয়েছে। ওসি আরও জানান, নিহত গিয়াসের বিরুদ্ধে হত্যা, বিশেষ ক্ষমতা আইনসহ বিভিন্ন ধারায় ৯টি মামলা রয়েছে।

কক্সবাজারের চকরিয়ায় প্রতিপক্ষের হামলায় গিয়াস উদ্দিন (৪৫) নামের এক ব্যবসায়ী নিহত হয়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। আজ শনিবার ভোরে চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কের মাতামুহুরি ব্রিজ থেকে তাঁর রক্তাক্ত লাশ উদ্ধার করে পুলিশ।
নিহত গিয়াস কাকারা এসএমচর দিঘিরপাড় গ্রামের গোলাম কাদেরের ছেলে। তিনি কাকারা এলাকায় একটি টমটম চার্জের গ্যারেজ চালাতেন। হত্যা, বিশেষ ক্ষমতা আইনসহ বিভিন্ন ধারায় তাঁর বিরুদ্ধে ৯টি মামলা রয়েছে বলে জানা গেছে।
পুলিশ ও নিহত ব্যক্তির পরিবার জানায়, গতকাল শুক্রবার রাত পৌনে ২টার দিকে মোটরসাইকেলে চিরিংগা পৌর শহরে যান গিয়াস ও মিন্টু নামের এক যুবক। কাজ শেষে বাড়ি ফেরার পথে একটি প্রাইভেট কার গিয়াসের মোটরসাইকেলের গতিরোধ করে। এ সময় তৌহিদ নামের একজনের নেতৃত্বে পাঁচ-ছয়জন যুবক প্রাইভেট কার থেকে নামেন। তাঁরা মিন্টুকে অস্ত্রের ভয় দেখিয়ে গিয়াসকে তুলে নিয়ে যান। বিষয়টি মিন্টু গিয়াসের পরিবারকে জানালে তাঁরা উদ্বিগ্ন হয়ে খোঁজাখুঁজি শুরু করেন। আজ ভোর সোয়া ৬টার দিকে মাতামুহুরি ব্রিজের ওপর তাঁর লাশ উদ্ধার করে পুলিশ।
নিহত ব্যক্তির মা আনোয়ারা বেগম বলেন, কাকারা এসএমচর দিঘিরপাড়ে একটি টমটম চার্জ দেওয়ার গ্যারেজ রয়েছে গিয়াসের। অন্যদিকে তৌহিদ পৌরসভার করাইয়াঘোনা গ্রাম থেকে এসএমচরে নতুন বাড়ি করে। এরপর সে একটি কিশোর গ্যাং তৈরি করে নানা অপরাধে জড়িয়ে পড়ে। গ্যাংটি এলাকায় গরু চুরি, টমটম ও টমটমের ব্যাটারি চুরিসহ নানা অপরাধ কর্মকাণ্ড চালিয়ে আসছে। এ নিয়ে প্রতিবাদ করায় তৌহিদের নেতৃত্বে গিয়াসের ওপর হামলা হয়। এ ঘটনায় মামলাও করা হয়। মূলত এসব কারণে গিয়াসকে পরিকল্পিতভাবে হত্যা করেছে তৌহিদ।
থানা সূত্রে জানা গেছে, তৌহিদ ও গিয়াস উদ্দিনের মধ্যে অনেক দিন ধরে বিরোধ চলছিল। দুজন পাল্টাপাল্টি মামলাও করেছেন। সম্প্রতি গিয়াসের ওপর হামলার ঘটনা ঘটেছিল। তৌহিদের নেতৃত্বে একটি গ্রুপ অপরাধ কর্মকাণ্ডে জড়িত বলে জানা গেছে।
এ ব্যাপারে চকরিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) তৌহিদুল আনোয়ার আজকের পত্রিকাকে জানান, প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, পূর্ব শক্রতার জেরে এ হত্যার ঘটনা ঘটাতে পারে প্রতিপক্ষ। গিয়াসের মাথায় ভারী বস্তু দিয়ে আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। হাতে কামড়ের দাগ রয়েছে। লাশের সুরতহাল প্রতিবেদন তৈরি করে ময়নাতদন্তের জন্য কক্সবাজার জেলা সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। ঘটনায় জড়িত ব্যক্তিদের গ্রেপ্তার করতে পুলিশের একাধিক টিম মাঠে রয়েছে। ওসি আরও জানান, নিহত গিয়াসের বিরুদ্ধে হত্যা, বিশেষ ক্ষমতা আইনসহ বিভিন্ন ধারায় ৯টি মামলা রয়েছে।

ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল পরিদর্শনে আসা স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক (ডিজি) মো. আবু জাফরের সঙ্গে তর্কে জড়ানো চিকিৎসককে কারণ দর্শানোর নোটিশ (শোকজ) দেওয়ার পর তিনি নিঃশর্ত ক্ষমা চেয়েছেন। আজ রোববার বেলা ১১টার দিকে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পরিচালকের কাছে নোটিশের জবাব দেন চিকিৎসক ধনদেব
৩ মিনিট আগে
চিত্রনায়ক সালমান শাহ হত্যা মামলার তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের জন্য আগামী ১৩ জানুয়ারি দিন ধার্য করা হয়েছে। আজ রোববার (৭ ডিসেম্বর) ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট জুয়েল রানা এই তারিখ ধার্য করেন।
১৫ মিনিট আগে
ডা. ধনদেব চন্দ্র বর্মণ বলেন, ‘আসলে কী বলব, স্বাস্থ্যসেবাটা পুরাটাই একটা উদ্ভট উটের পিঠে চলতেছে। এ রকম মনে হয় আমার কাছে। হ্যাঁ, আমি সাবসেন্টার থেকে এ পর্যন্ত উঠে আসছি। সাবসেন্টারে দেখি যেকোনো ওষুধপত্র চুরি হয়ে যায়। সব জায়গায় দুর্নীতি, এসব চিন্তাভাবনা করে আমার আসলে কাজ করার আর মানসিকতাই নেই।
৩৩ মিনিট আগে
পাবনার ঈশ্বরদীতে আটটি কুকুরছানা হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার হওয়া সেই সরকারি কর্মকর্তার স্ত্রী নিশি রহমানের জামিন মঞ্জুর করেছেন আদালত। আজ রোববার দুপুরে পাবনা আমলি আদালত-২-এর বিচারক তরিকুল ইসলাম তাঁর জামিন মঞ্জুর করেন। রাষ্ট্রপক্ষকে সহায়তাকারী আইনজীবী মোশফেকা জাহান কণিকা এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
১ ঘণ্টা আগেময়মনসিংহ প্রতিনিধি

ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল পরিদর্শনে আসা স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক (ডিজি) মো. আবু জাফরের সঙ্গে তর্কে জড়ানো চিকিৎসককে কারণ দর্শানোর নোটিশ (শোকজ) দেওয়ার পর তিনি নিঃশর্ত ক্ষমা চেয়েছেন। আজ রোববার বেলা ১১টার দিকে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পরিচালকের কাছে নোটিশের জবাব দেন চিকিৎসক ধনদেব চন্দ্র বর্মণ।
বিষয়টি নিশ্চিত করে বেলা ২টার দিকে মোবাইল ফোনে ধনদেব চন্দ্র বর্মণ বলেন, ‘শোকজের চিঠি হাতে পেয়ে আজ বেলা ১১টার দিকে হাসপাতালের পরিচালকের কাছে জমা দিয়েছি। ডিজি বয়স্ক মানুষ, আমারও বেয়াদবি হয়েছে। শোকজের জবাবে আমি আন্তরিকভাবে দুঃখ প্রকাশ করে নিঃশর্ত ক্ষমতা চেয়েছি।’
এর আগে গতকাল শনিবার ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজের শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান মিলনায়তনে আয়োজিত একটি সেমিনারে প্রধান অতিথি হিসেবে যোগ দিতে আসেন স্বাস্থ্যের ডিজি আবু জাফর। সেমিনারে যোগ দেওয়ার আগে তিনি হাসপাতাল পরিদর্শন করেন। এ সময় হাসপাতালের ক্যাজুয়ালটি অপারেশন থিয়েটার পরিদর্শনে গিয়ে ডিজি কক্ষের ভেতরে টেবিল থাকার কারণ জানতে চান চিকিৎসকদের কাছে। এ সময় জরুরি বিভাগের ক্যাজুয়ালটি ইনচার্জ ধনদেব চন্দ্র বর্মণ তাঁর সঙ্গে তর্কে জড়ান।
এ ঘটনায় গতকাল বিকেলে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সঙ্গে অসদাচরণ করায় ধনদেব চন্দ্র বর্মণকে শোকজ করে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ। ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. গোলাম ফেরদৌসের দেওয়া নোটিশের জবাব ২৪ ঘণ্টার মধ্যে দিতে বলা হয়। এরপর আজ তিনি শোকজের জবাব দেন।
হাসপাতালের সহকারী পরিচালক (প্রশাসন) ডা. মুহাম্মদ মাইনউদ্দিন খান আজ দুপুরে বলেন, ‘আমরা ওই চিকিৎসককে শোকজ করেছি, দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি দিয়েছি। তাঁর বিষয়ে কী সিদ্ধান্ত হবে, সেটি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ গ্রহণ করবে।’

ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল পরিদর্শনে আসা স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক (ডিজি) মো. আবু জাফরের সঙ্গে তর্কে জড়ানো চিকিৎসককে কারণ দর্শানোর নোটিশ (শোকজ) দেওয়ার পর তিনি নিঃশর্ত ক্ষমা চেয়েছেন। আজ রোববার বেলা ১১টার দিকে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পরিচালকের কাছে নোটিশের জবাব দেন চিকিৎসক ধনদেব চন্দ্র বর্মণ।
বিষয়টি নিশ্চিত করে বেলা ২টার দিকে মোবাইল ফোনে ধনদেব চন্দ্র বর্মণ বলেন, ‘শোকজের চিঠি হাতে পেয়ে আজ বেলা ১১টার দিকে হাসপাতালের পরিচালকের কাছে জমা দিয়েছি। ডিজি বয়স্ক মানুষ, আমারও বেয়াদবি হয়েছে। শোকজের জবাবে আমি আন্তরিকভাবে দুঃখ প্রকাশ করে নিঃশর্ত ক্ষমতা চেয়েছি।’
এর আগে গতকাল শনিবার ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজের শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান মিলনায়তনে আয়োজিত একটি সেমিনারে প্রধান অতিথি হিসেবে যোগ দিতে আসেন স্বাস্থ্যের ডিজি আবু জাফর। সেমিনারে যোগ দেওয়ার আগে তিনি হাসপাতাল পরিদর্শন করেন। এ সময় হাসপাতালের ক্যাজুয়ালটি অপারেশন থিয়েটার পরিদর্শনে গিয়ে ডিজি কক্ষের ভেতরে টেবিল থাকার কারণ জানতে চান চিকিৎসকদের কাছে। এ সময় জরুরি বিভাগের ক্যাজুয়ালটি ইনচার্জ ধনদেব চন্দ্র বর্মণ তাঁর সঙ্গে তর্কে জড়ান।
এ ঘটনায় গতকাল বিকেলে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সঙ্গে অসদাচরণ করায় ধনদেব চন্দ্র বর্মণকে শোকজ করে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ। ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. গোলাম ফেরদৌসের দেওয়া নোটিশের জবাব ২৪ ঘণ্টার মধ্যে দিতে বলা হয়। এরপর আজ তিনি শোকজের জবাব দেন।
হাসপাতালের সহকারী পরিচালক (প্রশাসন) ডা. মুহাম্মদ মাইনউদ্দিন খান আজ দুপুরে বলেন, ‘আমরা ওই চিকিৎসককে শোকজ করেছি, দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি দিয়েছি। তাঁর বিষয়ে কী সিদ্ধান্ত হবে, সেটি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ গ্রহণ করবে।’

কক্সবাজারের চকরিয়ায় প্রতিপক্ষের হামলায় গিয়াস উদ্দিন (৪৫) নামের এক ব্যবসায়ী নিহত হয়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। আজ শনিবার ভোরে চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কের মাতামুহুরি ব্রিজ থেকে তাঁর রক্তাক্ত লাশ উদ্ধার করে পুলিশ।
২৭ সেপ্টেম্বর ২০২৫
চিত্রনায়ক সালমান শাহ হত্যা মামলার তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের জন্য আগামী ১৩ জানুয়ারি দিন ধার্য করা হয়েছে। আজ রোববার (৭ ডিসেম্বর) ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট জুয়েল রানা এই তারিখ ধার্য করেন।
১৫ মিনিট আগে
ডা. ধনদেব চন্দ্র বর্মণ বলেন, ‘আসলে কী বলব, স্বাস্থ্যসেবাটা পুরাটাই একটা উদ্ভট উটের পিঠে চলতেছে। এ রকম মনে হয় আমার কাছে। হ্যাঁ, আমি সাবসেন্টার থেকে এ পর্যন্ত উঠে আসছি। সাবসেন্টারে দেখি যেকোনো ওষুধপত্র চুরি হয়ে যায়। সব জায়গায় দুর্নীতি, এসব চিন্তাভাবনা করে আমার আসলে কাজ করার আর মানসিকতাই নেই।
৩৩ মিনিট আগে
পাবনার ঈশ্বরদীতে আটটি কুকুরছানা হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার হওয়া সেই সরকারি কর্মকর্তার স্ত্রী নিশি রহমানের জামিন মঞ্জুর করেছেন আদালত। আজ রোববার দুপুরে পাবনা আমলি আদালত-২-এর বিচারক তরিকুল ইসলাম তাঁর জামিন মঞ্জুর করেন। রাষ্ট্রপক্ষকে সহায়তাকারী আইনজীবী মোশফেকা জাহান কণিকা এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

চিত্রনায়ক সালমান শাহ হত্যা মামলার তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের জন্য আগামী ১৩ জানুয়ারি দিন ধার্য করা হয়েছে। আজ রোববার (৭ ডিসেম্বর) ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট জুয়েল রানা এই তারিখ ধার্য করেন।
আজ প্রতিবেদন দাখিলের জন্য দিন ধার্য ছিল। কিন্তু মামলার তদন্ত কর্মকর্তা রমনা থানার পুলিশ পরিদর্শক আতিকুল ইসলাম খন্দকার প্রতিবেদন দাখিল করতে না পারায় আদালত নতুন তারিখ ধার্য করেন।
সালমান শাহ মৃত্যুর ২৯ বছর পর আদালতের নির্দেশে গত ২১ অক্টোবর রমনা থানায় হত্যা মামলা দায়ের হয়। মামলাটি করেন সালমান শাহর মামা মোহাম্মদ আলমগীর। মামলার এজাহারে ১১ জনকে আসামি করা হয়। অজ্ঞাতনামা আসামিও করা হয় কয়েকজনকে।
যাঁদের আসামি করা হয়েছে, তাঁরা হলেন সালমান শাহর সাবেক স্ত্রী সামিরা হক, সামিরা হকের মা লতিফা হক লুসি, আলোচিত বিশিষ্ট ব্যবসায়ী আজিজ মোহাম্মদ ভাই, খল চরিত্রের অভিনয়শিল্পী আশরাফুল হক ডন, ডেভিড, জাভেদ, ফারুক, রুবি, আব্দুস সাত্তার, সাজু ও রিজভি আহমেদ ফারহাদ।
এর আগে, ২০ অক্টোবর ঢাকার ষষ্ঠ অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ মো. জান্নাতুল ফেরদৌস ইবনে হক রমনা থানার ওসিকে সালমান শাহর ‘অস্বাভাবিক মৃত্যু’ মামলাকে হত্যা মামলা হিসেবে গ্রহণ করে তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ দেন।
উল্লেখ্য, রমনা থানায় মামলা দায়ের হওয়ার পর গত ২৭ অক্টোবর সালমান শাহর স্ত্রী সামিরা হক ও খলনায়ক আশরাফুল হক ওরফে ডনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা জারি করেন ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালত।

চিত্রনায়ক সালমান শাহ হত্যা মামলার তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের জন্য আগামী ১৩ জানুয়ারি দিন ধার্য করা হয়েছে। আজ রোববার (৭ ডিসেম্বর) ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট জুয়েল রানা এই তারিখ ধার্য করেন।
আজ প্রতিবেদন দাখিলের জন্য দিন ধার্য ছিল। কিন্তু মামলার তদন্ত কর্মকর্তা রমনা থানার পুলিশ পরিদর্শক আতিকুল ইসলাম খন্দকার প্রতিবেদন দাখিল করতে না পারায় আদালত নতুন তারিখ ধার্য করেন।
সালমান শাহ মৃত্যুর ২৯ বছর পর আদালতের নির্দেশে গত ২১ অক্টোবর রমনা থানায় হত্যা মামলা দায়ের হয়। মামলাটি করেন সালমান শাহর মামা মোহাম্মদ আলমগীর। মামলার এজাহারে ১১ জনকে আসামি করা হয়। অজ্ঞাতনামা আসামিও করা হয় কয়েকজনকে।
যাঁদের আসামি করা হয়েছে, তাঁরা হলেন সালমান শাহর সাবেক স্ত্রী সামিরা হক, সামিরা হকের মা লতিফা হক লুসি, আলোচিত বিশিষ্ট ব্যবসায়ী আজিজ মোহাম্মদ ভাই, খল চরিত্রের অভিনয়শিল্পী আশরাফুল হক ডন, ডেভিড, জাভেদ, ফারুক, রুবি, আব্দুস সাত্তার, সাজু ও রিজভি আহমেদ ফারহাদ।
এর আগে, ২০ অক্টোবর ঢাকার ষষ্ঠ অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ মো. জান্নাতুল ফেরদৌস ইবনে হক রমনা থানার ওসিকে সালমান শাহর ‘অস্বাভাবিক মৃত্যু’ মামলাকে হত্যা মামলা হিসেবে গ্রহণ করে তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ দেন।
উল্লেখ্য, রমনা থানায় মামলা দায়ের হওয়ার পর গত ২৭ অক্টোবর সালমান শাহর স্ত্রী সামিরা হক ও খলনায়ক আশরাফুল হক ওরফে ডনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা জারি করেন ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালত।

কক্সবাজারের চকরিয়ায় প্রতিপক্ষের হামলায় গিয়াস উদ্দিন (৪৫) নামের এক ব্যবসায়ী নিহত হয়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। আজ শনিবার ভোরে চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কের মাতামুহুরি ব্রিজ থেকে তাঁর রক্তাক্ত লাশ উদ্ধার করে পুলিশ।
২৭ সেপ্টেম্বর ২০২৫
ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল পরিদর্শনে আসা স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক (ডিজি) মো. আবু জাফরের সঙ্গে তর্কে জড়ানো চিকিৎসককে কারণ দর্শানোর নোটিশ (শোকজ) দেওয়ার পর তিনি নিঃশর্ত ক্ষমা চেয়েছেন। আজ রোববার বেলা ১১টার দিকে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পরিচালকের কাছে নোটিশের জবাব দেন চিকিৎসক ধনদেব
৩ মিনিট আগে
ডা. ধনদেব চন্দ্র বর্মণ বলেন, ‘আসলে কী বলব, স্বাস্থ্যসেবাটা পুরাটাই একটা উদ্ভট উটের পিঠে চলতেছে। এ রকম মনে হয় আমার কাছে। হ্যাঁ, আমি সাবসেন্টার থেকে এ পর্যন্ত উঠে আসছি। সাবসেন্টারে দেখি যেকোনো ওষুধপত্র চুরি হয়ে যায়। সব জায়গায় দুর্নীতি, এসব চিন্তাভাবনা করে আমার আসলে কাজ করার আর মানসিকতাই নেই।
৩৩ মিনিট আগে
পাবনার ঈশ্বরদীতে আটটি কুকুরছানা হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার হওয়া সেই সরকারি কর্মকর্তার স্ত্রী নিশি রহমানের জামিন মঞ্জুর করেছেন আদালত। আজ রোববার দুপুরে পাবনা আমলি আদালত-২-এর বিচারক তরিকুল ইসলাম তাঁর জামিন মঞ্জুর করেন। রাষ্ট্রপক্ষকে সহায়তাকারী আইনজীবী মোশফেকা জাহান কণিকা এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
১ ঘণ্টা আগেময়মনসিংহ প্রতিনিধি

ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল পরিদর্শনে আসা স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক (ডিজি) মো. আবু জাফরের সঙ্গে তর্কে জড়ানোর কারণ জানালেন অব্যাহতি পাওয়া চিকিৎসক ধনদেব চন্দ্র বর্মণ। ঘটনার পরদিনই সামনে এসেছে কেন ১৭ বছরেও তিনি পদোন্নতি পাননি—তার পেছনের কারণগুলো।
এর আগে গতকাল শনিবার ডিজি হাসপাতাল পরিদর্শনে গেলে ক্যাজুয়ালটি ইনচার্জ ডা. ধনদেবের সঙ্গে বাগ্বিতণ্ডার ঘটনা ঘটে। সেই ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে। পরে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ তাঁকে দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি দেয় এবং অসদাচরণের অভিযোগে কারণ দর্শাতে নোটিশ দেয়।
ঘটনার পর সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন ডা. ধনদেব। তিনি অভিযোগ করেন, অব্যবস্থাপনা, মিসম্যানেজমেন্ট এবং কর্তৃপক্ষের অবহেলায় স্বাস্থ্যসেবা বিশৃঙ্খল হয়ে পড়েছে। বলেন, ‘স্বাস্থ্যসেবা পুরোপুরি উদ্ভট এক উটের পিঠে চলছে। ২০১৩ সালে এমএস করেছি, কিন্তু অপারেশন করার সুযোগও পাইনি। ১৭ বছর পর গিয়ে সহকারী অধ্যাপক হলাম।’
ডা. ধনদেব চন্দ্র বর্মণ বলেন, ‘আমরা সব সময় মানসিকভাবে প্রস্তুত থাকি যেকোনো দুর্ঘটনা যেন না ঘটে। ২০২৩ সালের আগস্ট মাস থেকে আমি এখানে আছি। এ পর্যন্ত কোনো দুর্ঘটনা বা কেউ কারও সঙ্গে মিসবিহেব করছেন, ক্যাজুয়ালটিতে ভাঙচুর হয়েছে বা কোনো কিছু—এ রকম হয়নি।’
ডা. ধনদেব চন্দ্র বর্মণ বলেন, ‘আমি খুব সুষ্ঠুভাবেই পরিচালনা করছি। আমাদের পরিচালক স্যার, সহকারী পরিচালক স্যার এবং ডেপুটি ডিরেক্টর স্যারের তত্ত্বাবধানে আমরা খুব সুন্দরভাবেই চালাচ্ছি। ডিজির কাছ থেকে গুরুজনের মতো ব্যবহার আশা করেছিলাম। কিন্তু তিনি এসে কী কী সমস্যা, সেগুলো জানতে না চেয়ে ভেতরে কেন টেবিল, এ নিয়ে কথা বলেন।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমি তিনবার উনাকে নাম বলার পরেও উনি আমাকে তুচ্ছতাচ্ছিল্য করে কথা বলছিলেন। আমার কিন্তু চাকরি বেশি দিন নেই। আর এক বছর পরেই আমি পিআরএলে চলে যাব। আমি অনেক সিনিয়র ২০১৩-তে আমি এমএস করেছি, আমাকে ২০২৫ সহকারী অধ্যাপক বানাইলো। আমি জেনারেল সার্জারিতে অপারেশন থিয়েটারে হাসপাতালের ভেতরে কোনো অপারেশন করার সুযোগই পাইনি। সেই সৌভাগ্য বা দুর্ভাগ্য হয়নি আমার। যেটাই হোক, এই যে প্রেক্ষাপট—এটার জন্য দায়ী আমি মনে করি কর্তৃপক্ষের অবহেলা। মানে আমাদের এ রকম আরও ম্যানপাওয়ার আছে, যেগুলো আমরা কাজে লাগাইতে ব্যর্থ। আমাদের সঠিক লোককে সঠিক জায়গায় কাজে আমরা দিতে পারি না।’
ডা. ধনদেব চন্দ্র বর্মণ বলেন, ‘আসলে কী বলব, স্বাস্থ্যসেবাটা পুরাটাই একটা উদ্ভট উটের পিঠে চলতেছে। এ রকম মনে হয় আমার কাছে। হ্যাঁ, আমি সাবসেন্টার থেকে এ পর্যন্ত উঠে আসছি। সাবসেন্টারে দেখি যেকোনো ওষুধপত্র চুরি হয়ে যায়। সব জায়গায় দুর্নীতি, এসব চিন্তাভাবনা করে আমার আসলে কাজ করার আর মানসিকতাই নরই। আমি সাসপেনশন চাই। আমি সরকারি চাকরি করতে চাই না।’
কেন পদোন্নতি পাননি ধনদেব বর্মণ?
ঘটনার পর অনুসন্ধানে জানা গেছে, পদোন্নতির নিয়ম মানেননি বলেই ডা. ধনদেব এত বছর পদোন্নতি থেকে বঞ্চিত ছিলেন।
সংশ্লিষ্ট সূত্রের তথ্য অনুযায়ী, তিনি নিয়মিত বার্ষিক গোপনীয় প্রতিবেদন (এসিআর) জমা দেননি। ফাউন্ডেশন ট্রেনিং সম্পন্ন করেননি। ডিপার্টমেন্টাল পরীক্ষা ও সিনিয়র স্কেল পরীক্ষায় অংশ নেননি। ব্যক্তিগতভাবে বিভিন্ন ক্লিনিকে অপারেশন করার সুবিধা পেতে তিনি নিজের পদোন্নতির আবেদনও দীর্ঘদিন করেননি।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের এক কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে জানান, ‘ডা. ধনদেব পদোন্নতির কোনো ক্রাইটেরিয়া পূরণ করেননি। তাই আওয়ামী লীগ সরকারের সময়ে তিনি পদোন্নতি পাননি। বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন সরকার তাকে চলতি বছরের ২৯ জুলাই পদোন্নতি দিলে তিনি সহকারী অধ্যাপক হন।’

ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল পরিদর্শনে আসা স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক (ডিজি) মো. আবু জাফরের সঙ্গে তর্কে জড়ানোর কারণ জানালেন অব্যাহতি পাওয়া চিকিৎসক ধনদেব চন্দ্র বর্মণ। ঘটনার পরদিনই সামনে এসেছে কেন ১৭ বছরেও তিনি পদোন্নতি পাননি—তার পেছনের কারণগুলো।
এর আগে গতকাল শনিবার ডিজি হাসপাতাল পরিদর্শনে গেলে ক্যাজুয়ালটি ইনচার্জ ডা. ধনদেবের সঙ্গে বাগ্বিতণ্ডার ঘটনা ঘটে। সেই ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে। পরে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ তাঁকে দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি দেয় এবং অসদাচরণের অভিযোগে কারণ দর্শাতে নোটিশ দেয়।
ঘটনার পর সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন ডা. ধনদেব। তিনি অভিযোগ করেন, অব্যবস্থাপনা, মিসম্যানেজমেন্ট এবং কর্তৃপক্ষের অবহেলায় স্বাস্থ্যসেবা বিশৃঙ্খল হয়ে পড়েছে। বলেন, ‘স্বাস্থ্যসেবা পুরোপুরি উদ্ভট এক উটের পিঠে চলছে। ২০১৩ সালে এমএস করেছি, কিন্তু অপারেশন করার সুযোগও পাইনি। ১৭ বছর পর গিয়ে সহকারী অধ্যাপক হলাম।’
ডা. ধনদেব চন্দ্র বর্মণ বলেন, ‘আমরা সব সময় মানসিকভাবে প্রস্তুত থাকি যেকোনো দুর্ঘটনা যেন না ঘটে। ২০২৩ সালের আগস্ট মাস থেকে আমি এখানে আছি। এ পর্যন্ত কোনো দুর্ঘটনা বা কেউ কারও সঙ্গে মিসবিহেব করছেন, ক্যাজুয়ালটিতে ভাঙচুর হয়েছে বা কোনো কিছু—এ রকম হয়নি।’
ডা. ধনদেব চন্দ্র বর্মণ বলেন, ‘আমি খুব সুষ্ঠুভাবেই পরিচালনা করছি। আমাদের পরিচালক স্যার, সহকারী পরিচালক স্যার এবং ডেপুটি ডিরেক্টর স্যারের তত্ত্বাবধানে আমরা খুব সুন্দরভাবেই চালাচ্ছি। ডিজির কাছ থেকে গুরুজনের মতো ব্যবহার আশা করেছিলাম। কিন্তু তিনি এসে কী কী সমস্যা, সেগুলো জানতে না চেয়ে ভেতরে কেন টেবিল, এ নিয়ে কথা বলেন।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমি তিনবার উনাকে নাম বলার পরেও উনি আমাকে তুচ্ছতাচ্ছিল্য করে কথা বলছিলেন। আমার কিন্তু চাকরি বেশি দিন নেই। আর এক বছর পরেই আমি পিআরএলে চলে যাব। আমি অনেক সিনিয়র ২০১৩-তে আমি এমএস করেছি, আমাকে ২০২৫ সহকারী অধ্যাপক বানাইলো। আমি জেনারেল সার্জারিতে অপারেশন থিয়েটারে হাসপাতালের ভেতরে কোনো অপারেশন করার সুযোগই পাইনি। সেই সৌভাগ্য বা দুর্ভাগ্য হয়নি আমার। যেটাই হোক, এই যে প্রেক্ষাপট—এটার জন্য দায়ী আমি মনে করি কর্তৃপক্ষের অবহেলা। মানে আমাদের এ রকম আরও ম্যানপাওয়ার আছে, যেগুলো আমরা কাজে লাগাইতে ব্যর্থ। আমাদের সঠিক লোককে সঠিক জায়গায় কাজে আমরা দিতে পারি না।’
ডা. ধনদেব চন্দ্র বর্মণ বলেন, ‘আসলে কী বলব, স্বাস্থ্যসেবাটা পুরাটাই একটা উদ্ভট উটের পিঠে চলতেছে। এ রকম মনে হয় আমার কাছে। হ্যাঁ, আমি সাবসেন্টার থেকে এ পর্যন্ত উঠে আসছি। সাবসেন্টারে দেখি যেকোনো ওষুধপত্র চুরি হয়ে যায়। সব জায়গায় দুর্নীতি, এসব চিন্তাভাবনা করে আমার আসলে কাজ করার আর মানসিকতাই নরই। আমি সাসপেনশন চাই। আমি সরকারি চাকরি করতে চাই না।’
কেন পদোন্নতি পাননি ধনদেব বর্মণ?
ঘটনার পর অনুসন্ধানে জানা গেছে, পদোন্নতির নিয়ম মানেননি বলেই ডা. ধনদেব এত বছর পদোন্নতি থেকে বঞ্চিত ছিলেন।
সংশ্লিষ্ট সূত্রের তথ্য অনুযায়ী, তিনি নিয়মিত বার্ষিক গোপনীয় প্রতিবেদন (এসিআর) জমা দেননি। ফাউন্ডেশন ট্রেনিং সম্পন্ন করেননি। ডিপার্টমেন্টাল পরীক্ষা ও সিনিয়র স্কেল পরীক্ষায় অংশ নেননি। ব্যক্তিগতভাবে বিভিন্ন ক্লিনিকে অপারেশন করার সুবিধা পেতে তিনি নিজের পদোন্নতির আবেদনও দীর্ঘদিন করেননি।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের এক কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে জানান, ‘ডা. ধনদেব পদোন্নতির কোনো ক্রাইটেরিয়া পূরণ করেননি। তাই আওয়ামী লীগ সরকারের সময়ে তিনি পদোন্নতি পাননি। বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন সরকার তাকে চলতি বছরের ২৯ জুলাই পদোন্নতি দিলে তিনি সহকারী অধ্যাপক হন।’

কক্সবাজারের চকরিয়ায় প্রতিপক্ষের হামলায় গিয়াস উদ্দিন (৪৫) নামের এক ব্যবসায়ী নিহত হয়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। আজ শনিবার ভোরে চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কের মাতামুহুরি ব্রিজ থেকে তাঁর রক্তাক্ত লাশ উদ্ধার করে পুলিশ।
২৭ সেপ্টেম্বর ২০২৫
ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল পরিদর্শনে আসা স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক (ডিজি) মো. আবু জাফরের সঙ্গে তর্কে জড়ানো চিকিৎসককে কারণ দর্শানোর নোটিশ (শোকজ) দেওয়ার পর তিনি নিঃশর্ত ক্ষমা চেয়েছেন। আজ রোববার বেলা ১১টার দিকে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পরিচালকের কাছে নোটিশের জবাব দেন চিকিৎসক ধনদেব
৩ মিনিট আগে
চিত্রনায়ক সালমান শাহ হত্যা মামলার তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের জন্য আগামী ১৩ জানুয়ারি দিন ধার্য করা হয়েছে। আজ রোববার (৭ ডিসেম্বর) ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট জুয়েল রানা এই তারিখ ধার্য করেন।
১৫ মিনিট আগে
পাবনার ঈশ্বরদীতে আটটি কুকুরছানা হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার হওয়া সেই সরকারি কর্মকর্তার স্ত্রী নিশি রহমানের জামিন মঞ্জুর করেছেন আদালত। আজ রোববার দুপুরে পাবনা আমলি আদালত-২-এর বিচারক তরিকুল ইসলাম তাঁর জামিন মঞ্জুর করেন। রাষ্ট্রপক্ষকে সহায়তাকারী আইনজীবী মোশফেকা জাহান কণিকা এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
১ ঘণ্টা আগেপাবনা প্রতিনিধি

পাবনার ঈশ্বরদীতে আটটি কুকুরছানা হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার হওয়া সেই সরকারি কর্মকর্তার স্ত্রী নিশি রহমানের জামিন মঞ্জুর করেছেন আদালত। আজ রোববার দুপুরে পাবনা আমলি আদালত-২-এর বিচারক তরিকুল ইসলাম তাঁর জামিন মঞ্জুর করেন। রাষ্ট্রপক্ষকে সহায়তাকারী আইনজীবী মোশফেকা জাহান কণিকা এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
মোশফেকা জাহান কণিকা বলেন, ‘আজ আসামির জামিন শুনানির দিন ধার্য ছিল। বিচারক শুনানি শেষে তাঁর জামিন মঞ্জুর করেছেন। এটি জামিনযোগ্য অপরাধ হওয়ায় এবং নারী বিবেচনায় নিয়ে তাঁর জামিন মঞ্জুর করা হয়েছে। পরবর্তী হাজিরার তারিখ আগামী বছরের ১১ জানুয়ারি।’
কণিকা আরও বলেন, ‘এখন মামলার তদন্ত হবে। তদন্ত শেষে আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল হবে। আমরা যদি দেখি অভিযোগপত্র বা তদন্ত সঠিকভাবে হয়নি, তখন নারাজি আবেদনসহ পরবর্তী আইনগত পদক্ষেপ নেব। আমরা চাই তদন্ত সঠিকভাবে হোক।’
পিপল ফর অ্যানিমেল ওয়েলফেয়ার ফাউন্ডেশনের (PAW) স্থানীয় প্রতিনিধি প্রকৌশলী হারুন অর রশিদ বলেন, ‘রাষ্ট্রপক্ষকে সহায়তাকারী হিসেবে ফাউন্ডেশনের পক্ষ থেকে একজন আইনজীবী নিয়োগ করা হয়েছে। সঠিক বিচারের জন্য ভবিষ্যতে মামলাটি চালিয়ে যেতে হবে। আমাদের প্রতিবাদ হলো নিষ্ঠুরতা বা হিংস্রতার বিরুদ্ধে; ওই আসামির বিরুদ্ধে নয়। নিষ্ঠুরতা ও হিংস্রতার বিরুদ্ধে একটা শাস্তি হলে অনেকেই সতর্ক হবে।’
প্রসঙ্গত, দীর্ঘদিন ধরে ঈশ্বরদী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার বাসভবনের কোনায় থাকত টম নামের একটি কুকুর। কয়েক দিন আগে টম আটটি বাচ্চা প্রসব করে। গত সোমবার সকাল থেকে তার ছানাগুলো না পেয়ে পাগলপ্রায় অবস্থায় ছোটাছুটি করতে দেখা যায় মা কুকুরকে।
পরে উপজেলা পরিষদের কর্মচারীরা জানতে পারেন, ঈশ্বরদী উপজেলা পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় বিভাগের ক্ষুদ্র কৃষক উন্নয়ন ফাউন্ডেশন কর্মকর্তা হাসানুর রহমান নয়নের স্ত্রী জীবন্ত আটটি কুকুরছানাকে বস্তায় ভরে রোববার রাতের কোনো এক সময় ফেলে দেন উপজেলা পরিষদের পুকুরে। পরদিন সোমবার সকালে পুকুর থেকে উদ্ধার করা হয় কুকুরছানাগুলোর মরদেহ।
এই ঘটনায় মঙ্গলবার (২ ডিসেম্বর) রাত সাড়ে ১১টার দিকে ঈশ্বরদী উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা আকলিমা খাতুন বাদী হয়ে নিশি রহমানকে আসামি দিয়ে থানায় একটি মামলা করেন। পরে রাতেই ভাড়া বাসা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করে পরদিন বুধবার (৩ ডিসেম্বর) বিকেলে আদালতে সোপর্দ করে পুলিশ। আদালত তাঁর জামিন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠিয়েছিলেন।

পাবনার ঈশ্বরদীতে আটটি কুকুরছানা হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার হওয়া সেই সরকারি কর্মকর্তার স্ত্রী নিশি রহমানের জামিন মঞ্জুর করেছেন আদালত। আজ রোববার দুপুরে পাবনা আমলি আদালত-২-এর বিচারক তরিকুল ইসলাম তাঁর জামিন মঞ্জুর করেন। রাষ্ট্রপক্ষকে সহায়তাকারী আইনজীবী মোশফেকা জাহান কণিকা এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
মোশফেকা জাহান কণিকা বলেন, ‘আজ আসামির জামিন শুনানির দিন ধার্য ছিল। বিচারক শুনানি শেষে তাঁর জামিন মঞ্জুর করেছেন। এটি জামিনযোগ্য অপরাধ হওয়ায় এবং নারী বিবেচনায় নিয়ে তাঁর জামিন মঞ্জুর করা হয়েছে। পরবর্তী হাজিরার তারিখ আগামী বছরের ১১ জানুয়ারি।’
কণিকা আরও বলেন, ‘এখন মামলার তদন্ত হবে। তদন্ত শেষে আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল হবে। আমরা যদি দেখি অভিযোগপত্র বা তদন্ত সঠিকভাবে হয়নি, তখন নারাজি আবেদনসহ পরবর্তী আইনগত পদক্ষেপ নেব। আমরা চাই তদন্ত সঠিকভাবে হোক।’
পিপল ফর অ্যানিমেল ওয়েলফেয়ার ফাউন্ডেশনের (PAW) স্থানীয় প্রতিনিধি প্রকৌশলী হারুন অর রশিদ বলেন, ‘রাষ্ট্রপক্ষকে সহায়তাকারী হিসেবে ফাউন্ডেশনের পক্ষ থেকে একজন আইনজীবী নিয়োগ করা হয়েছে। সঠিক বিচারের জন্য ভবিষ্যতে মামলাটি চালিয়ে যেতে হবে। আমাদের প্রতিবাদ হলো নিষ্ঠুরতা বা হিংস্রতার বিরুদ্ধে; ওই আসামির বিরুদ্ধে নয়। নিষ্ঠুরতা ও হিংস্রতার বিরুদ্ধে একটা শাস্তি হলে অনেকেই সতর্ক হবে।’
প্রসঙ্গত, দীর্ঘদিন ধরে ঈশ্বরদী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার বাসভবনের কোনায় থাকত টম নামের একটি কুকুর। কয়েক দিন আগে টম আটটি বাচ্চা প্রসব করে। গত সোমবার সকাল থেকে তার ছানাগুলো না পেয়ে পাগলপ্রায় অবস্থায় ছোটাছুটি করতে দেখা যায় মা কুকুরকে।
পরে উপজেলা পরিষদের কর্মচারীরা জানতে পারেন, ঈশ্বরদী উপজেলা পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় বিভাগের ক্ষুদ্র কৃষক উন্নয়ন ফাউন্ডেশন কর্মকর্তা হাসানুর রহমান নয়নের স্ত্রী জীবন্ত আটটি কুকুরছানাকে বস্তায় ভরে রোববার রাতের কোনো এক সময় ফেলে দেন উপজেলা পরিষদের পুকুরে। পরদিন সোমবার সকালে পুকুর থেকে উদ্ধার করা হয় কুকুরছানাগুলোর মরদেহ।
এই ঘটনায় মঙ্গলবার (২ ডিসেম্বর) রাত সাড়ে ১১টার দিকে ঈশ্বরদী উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা আকলিমা খাতুন বাদী হয়ে নিশি রহমানকে আসামি দিয়ে থানায় একটি মামলা করেন। পরে রাতেই ভাড়া বাসা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করে পরদিন বুধবার (৩ ডিসেম্বর) বিকেলে আদালতে সোপর্দ করে পুলিশ। আদালত তাঁর জামিন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠিয়েছিলেন।

কক্সবাজারের চকরিয়ায় প্রতিপক্ষের হামলায় গিয়াস উদ্দিন (৪৫) নামের এক ব্যবসায়ী নিহত হয়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। আজ শনিবার ভোরে চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কের মাতামুহুরি ব্রিজ থেকে তাঁর রক্তাক্ত লাশ উদ্ধার করে পুলিশ।
২৭ সেপ্টেম্বর ২০২৫
ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল পরিদর্শনে আসা স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক (ডিজি) মো. আবু জাফরের সঙ্গে তর্কে জড়ানো চিকিৎসককে কারণ দর্শানোর নোটিশ (শোকজ) দেওয়ার পর তিনি নিঃশর্ত ক্ষমা চেয়েছেন। আজ রোববার বেলা ১১টার দিকে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পরিচালকের কাছে নোটিশের জবাব দেন চিকিৎসক ধনদেব
৩ মিনিট আগে
চিত্রনায়ক সালমান শাহ হত্যা মামলার তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের জন্য আগামী ১৩ জানুয়ারি দিন ধার্য করা হয়েছে। আজ রোববার (৭ ডিসেম্বর) ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট জুয়েল রানা এই তারিখ ধার্য করেন।
১৫ মিনিট আগে
ডা. ধনদেব চন্দ্র বর্মণ বলেন, ‘আসলে কী বলব, স্বাস্থ্যসেবাটা পুরাটাই একটা উদ্ভট উটের পিঠে চলতেছে। এ রকম মনে হয় আমার কাছে। হ্যাঁ, আমি সাবসেন্টার থেকে এ পর্যন্ত উঠে আসছি। সাবসেন্টারে দেখি যেকোনো ওষুধপত্র চুরি হয়ে যায়। সব জায়গায় দুর্নীতি, এসব চিন্তাভাবনা করে আমার আসলে কাজ করার আর মানসিকতাই নেই।
৩৩ মিনিট আগে