জমির উদ্দিন, চট্টগ্রাম

ঈদ উপলক্ষে চট্টগ্রাম-কক্সবাজার রুটে ট্রেন চলেছে মাত্র ১৮ দিন। এর মধ্যেই ট্রেনটি আয় করেছে ৪২ লাখ টাকা। বিক্রি শুরু হতেই সব টিকিট শেষ হয়ে যায়। লোকবল সংকট আর ইঞ্জিনের অজুহাত দিয়ে সেই ট্রেনটিই কিনা চালাতে চাচ্ছে না রেলের মহাপরিচালক দপ্তর। অথচ চট্টগ্রামের রেলের কর্মকর্তারা বলছেন, ট্রেনটি চালানোর বিষয়ে সব রকমের প্রস্তুতি রয়েছে তাঁদের।
সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন সূত্রের তথ্যমতে, ঢাকা-কক্সবাজার রেলপথে মাত্র দুটি ট্রেন চলছে। তবে বৃহত্তর চট্টগ্রাম থেকে একটি ট্রেনও নেই। চট্টগ্রামের যাত্রীরা ট্রেনের টিকিট কাটতে পারেন না। কারণ মাত্র ২০০ সিট বরাদ্দ রয়েছে চট্টগ্রামের যাত্রীদের জন্য। টিকিট না পেয়ে অনেকেই ভোগান্তিতে পড়েন। বাধ্য হয়ে তাঁদের ভ্রমণ করতে হয় বাসে।
রেলের পরিবহন ও বাণিজ্যিক দপ্তর জানায়, বর্তমানে কক্সবাজার রুটের যাত্রী বেশি। চট্টগ্রাম থেকে যাত্রী আরও বেশি। চট্টগ্রাম থেকে তিনটি ট্রেনের ব্যাপক চাহিদা রয়েছে। টাইম-টেবিল সুন্দর করে ম্যানেজ করে তিনটি ট্রেন অনায়াসে চালানো যাবে এই রুটে। এখন যেহেতু একটিও নেই, সে জন্য অন্তত একটি ট্রেন স্থায়ীভাবে এই রুটে চালানো যায়। বিশেষ করে ঈদ উপলক্ষে চলা চট্টগ্রামের স্পেশাল ট্রেনটি।
চট্টগ্রামের বিভাগীয় বাণিজ্যিক কর্মকর্তা (ডিসিও) তারেক মো. ইমরান আজকের পত্রিকাকে বলেন, কক্সবাজার স্পেশাল ৯/১০ ঈদ উপলক্ষে মাত্র চলেছে ১৮ দিন। এই সময়ে ট্রেনটি থেকে আয় হয়েছে ৪২ লাখ টাকা। ট্রেনটি গত ৮ এপ্রিল থেকে চলাচল শুরু করে। ৮ এপ্রিল থেকে ২৮ এপ্রিলের (১১, ১৫ ও ১৬ তারিখ বন্ধ ছিল) হিসাবে দেখা যায়, প্রতিদিনই যাত্রীদের চাপ ছিল।
তারেক মো. ইমরান বলেন, চট্টগ্রামের স্পেশাল ট্রেনটি ১০/২০ লোড নিয়ে চলাচল করেছে। ট্রেনটিতে সিট ছিল ৪৩৮টি। এর মধ্যে প্রথম শ্রেণির সিট ৫৪টি, প্রথম শ্রেণির চেয়ার ৫৪ ও শোভন ৩৩০টি। এটি চট্টগ্রামের ষোলোশহর, জানালীহাট, পটিয়া, দোহাজারী, সাতকানিয়া, চকরিয়া, ডুলাহাজারা ও রামুতে থামত।
এই ট্রেনটি রেলওয়ে চলতি মাসের ৩০ মে পর্যন্ত চালাবে। তারপর আর না চালানোর বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিয়েছে। কারণ হিসেবে ইঞ্জিন ও লোকবল সংকট।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে পূর্বাঞ্চল রেলের পাঁচজন কর্মকর্তা বলেন, এই ট্রেন চালানোর মতো সব রকমের প্রস্তুতি তাঁদের রয়েছে। তারপরও রেল কেন চালাচ্ছে না, সেটি তাঁরা বুঝতে পারছেন না।
চট্টগ্রাম-কক্সবাজার রুটে আলাদা ট্রেন দরকার। অন্য কোনো ট্রেনকে চট্টগ্রামে স্টপেজ দিয়ে কক্সবাজার পর্যন্ত নিয়ে গেলে চট্টগ্রামের যাত্রীরা কোনো সুফলই পাবে না। কক্সবাজার স্পেশাল ট্রেনটি স্থায়ীভাবে চলাচল করলে চট্টগ্রামের মানুষ উপকৃত হবে বলে জানান তাঁরা।
গত বছরের ১১ নভেম্বর দোহাজার-কক্সবাজার রুট উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। উদ্বোধনের এক মাসের মধ্যে এক ডিসেম্বর এই রুটে ‘কক্সবাজার এক্সপ্রেস’ নামের ঢাকা থেকে সরাসরি একটি ট্রেন চালু করা হয়। তারপর চলতি বছরের ১৪ জানুয়ারি ‘পর্যটক এক্সপ্রেস’ নামের আরও একটি ট্রেন চালু করা হয়। সেটিও সরাসরি ঢাকা থেকে কক্সবাজার। এই দুটি ট্রেনে চট্টগ্রাম থেকে টিকিট কেটে যাওয়ার কোনো ‘ব্যবস্থাই’ রাখা হয়নি। অথচ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা চট্টগ্রামের মানুষের বিশেষ উপহার হিসেবে এই রুট সম্প্রসারণের উদ্যোগ নিয়েছিলেন। সেখানে রেলওয়ে প্রধানমন্ত্রীর উদ্যোগটি বিতর্কিত করার চিন্তা করছে বলে মনে করছেন যাত্রী অধিকার সংরক্ষণ পরিষদের সাধারণ সম্পাদক শামসুদ্দিন চৌধুরী।
শামসুদ্দিন চৌধুরী বলেন, ঢাকা থেকে চট্টগ্রাম ও কক্সবাজার রুটে প্রায় ৪০ হাজার যাত্রী বাসে যাতায়াত করে। এর মধ্যে অর্ধেকই চট্টগ্রাম থেকে কক্সবাজার রুটে বাসে চলাচল করে। বাস মালিকদের সুবিধা দিতেই রেল মহাপরিচালক দপ্তর চট্টগ্রাম-কক্সবাজার রুটে ট্রেন বাড়াচ্ছে না।
এ বিষয়ে প্রশ্ন করা হলে রেলের মহাপরিচালক সরদার সাহাদাত আলী অবশ্য বলেন, ‘আমরা নীতিগতভাবে একমত, চট্টগ্রাম-কক্সবাজার রুটে ট্রেন দিতে হবে। এটা এক নম্বর প্রায়োরিটি। এই রুটে ট্রেন চালুর ডিমান্ডে আমাদের কোনো না নেই। চট্টগ্রাম-কক্সবাজার রুটে ট্রেন চালুর দাবি বিবেচনায় নিয়েই টাইম-টেবিলে দুটি ট্রেন রাখা হয়েছে। কিন্তু আমাদের নিজস্ব কিছু হিসাব-নিকাশ আছে। দৈনিক কত যাত্রী যায়, আমরা কয়টা ট্রেন চালাতে পারি এসব। আমরা জানি, এই রুটে ট্রেন চালু হলে মানুষের কষ্ট কম হবে। রেলওয়ের রাজস্ব আয়ও বাড়বে। সমস্যা হচ্ছে জনবল ও ইঞ্জিন সংকট।’
রেলের মহাপরিচালক আরও বলেন, ‘চট্টগ্রাম-কক্সবাজার রুটে আমরা ট্রেন চালাতে পারব। কিন্তু সে ক্ষেত্রে ঢাকা-চট্টগ্রাম রুটের কনটেইনারবাহী একটি ট্রেন কম চালাতে হবে। কারণ হচ্ছে আমার ইঞ্জিন আছে, বগি আছে, কিন্তু ড্রাইভার নেই। আমরা নিয়োগ দিচ্ছি কিন্তু অনেকে চাকরি ছেড়ে চলে যাচ্ছে। এটা বড় সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে। এই সমস্যা সমাধানে প্যানেল সিস্টেম চালু করা হচ্ছে। চুক্তিতেও পুরোনো লোকদের নিয়োগ দেওয়া হচ্ছে।’

ঈদ উপলক্ষে চট্টগ্রাম-কক্সবাজার রুটে ট্রেন চলেছে মাত্র ১৮ দিন। এর মধ্যেই ট্রেনটি আয় করেছে ৪২ লাখ টাকা। বিক্রি শুরু হতেই সব টিকিট শেষ হয়ে যায়। লোকবল সংকট আর ইঞ্জিনের অজুহাত দিয়ে সেই ট্রেনটিই কিনা চালাতে চাচ্ছে না রেলের মহাপরিচালক দপ্তর। অথচ চট্টগ্রামের রেলের কর্মকর্তারা বলছেন, ট্রেনটি চালানোর বিষয়ে সব রকমের প্রস্তুতি রয়েছে তাঁদের।
সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন সূত্রের তথ্যমতে, ঢাকা-কক্সবাজার রেলপথে মাত্র দুটি ট্রেন চলছে। তবে বৃহত্তর চট্টগ্রাম থেকে একটি ট্রেনও নেই। চট্টগ্রামের যাত্রীরা ট্রেনের টিকিট কাটতে পারেন না। কারণ মাত্র ২০০ সিট বরাদ্দ রয়েছে চট্টগ্রামের যাত্রীদের জন্য। টিকিট না পেয়ে অনেকেই ভোগান্তিতে পড়েন। বাধ্য হয়ে তাঁদের ভ্রমণ করতে হয় বাসে।
রেলের পরিবহন ও বাণিজ্যিক দপ্তর জানায়, বর্তমানে কক্সবাজার রুটের যাত্রী বেশি। চট্টগ্রাম থেকে যাত্রী আরও বেশি। চট্টগ্রাম থেকে তিনটি ট্রেনের ব্যাপক চাহিদা রয়েছে। টাইম-টেবিল সুন্দর করে ম্যানেজ করে তিনটি ট্রেন অনায়াসে চালানো যাবে এই রুটে। এখন যেহেতু একটিও নেই, সে জন্য অন্তত একটি ট্রেন স্থায়ীভাবে এই রুটে চালানো যায়। বিশেষ করে ঈদ উপলক্ষে চলা চট্টগ্রামের স্পেশাল ট্রেনটি।
চট্টগ্রামের বিভাগীয় বাণিজ্যিক কর্মকর্তা (ডিসিও) তারেক মো. ইমরান আজকের পত্রিকাকে বলেন, কক্সবাজার স্পেশাল ৯/১০ ঈদ উপলক্ষে মাত্র চলেছে ১৮ দিন। এই সময়ে ট্রেনটি থেকে আয় হয়েছে ৪২ লাখ টাকা। ট্রেনটি গত ৮ এপ্রিল থেকে চলাচল শুরু করে। ৮ এপ্রিল থেকে ২৮ এপ্রিলের (১১, ১৫ ও ১৬ তারিখ বন্ধ ছিল) হিসাবে দেখা যায়, প্রতিদিনই যাত্রীদের চাপ ছিল।
তারেক মো. ইমরান বলেন, চট্টগ্রামের স্পেশাল ট্রেনটি ১০/২০ লোড নিয়ে চলাচল করেছে। ট্রেনটিতে সিট ছিল ৪৩৮টি। এর মধ্যে প্রথম শ্রেণির সিট ৫৪টি, প্রথম শ্রেণির চেয়ার ৫৪ ও শোভন ৩৩০টি। এটি চট্টগ্রামের ষোলোশহর, জানালীহাট, পটিয়া, দোহাজারী, সাতকানিয়া, চকরিয়া, ডুলাহাজারা ও রামুতে থামত।
এই ট্রেনটি রেলওয়ে চলতি মাসের ৩০ মে পর্যন্ত চালাবে। তারপর আর না চালানোর বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিয়েছে। কারণ হিসেবে ইঞ্জিন ও লোকবল সংকট।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে পূর্বাঞ্চল রেলের পাঁচজন কর্মকর্তা বলেন, এই ট্রেন চালানোর মতো সব রকমের প্রস্তুতি তাঁদের রয়েছে। তারপরও রেল কেন চালাচ্ছে না, সেটি তাঁরা বুঝতে পারছেন না।
চট্টগ্রাম-কক্সবাজার রুটে আলাদা ট্রেন দরকার। অন্য কোনো ট্রেনকে চট্টগ্রামে স্টপেজ দিয়ে কক্সবাজার পর্যন্ত নিয়ে গেলে চট্টগ্রামের যাত্রীরা কোনো সুফলই পাবে না। কক্সবাজার স্পেশাল ট্রেনটি স্থায়ীভাবে চলাচল করলে চট্টগ্রামের মানুষ উপকৃত হবে বলে জানান তাঁরা।
গত বছরের ১১ নভেম্বর দোহাজার-কক্সবাজার রুট উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। উদ্বোধনের এক মাসের মধ্যে এক ডিসেম্বর এই রুটে ‘কক্সবাজার এক্সপ্রেস’ নামের ঢাকা থেকে সরাসরি একটি ট্রেন চালু করা হয়। তারপর চলতি বছরের ১৪ জানুয়ারি ‘পর্যটক এক্সপ্রেস’ নামের আরও একটি ট্রেন চালু করা হয়। সেটিও সরাসরি ঢাকা থেকে কক্সবাজার। এই দুটি ট্রেনে চট্টগ্রাম থেকে টিকিট কেটে যাওয়ার কোনো ‘ব্যবস্থাই’ রাখা হয়নি। অথচ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা চট্টগ্রামের মানুষের বিশেষ উপহার হিসেবে এই রুট সম্প্রসারণের উদ্যোগ নিয়েছিলেন। সেখানে রেলওয়ে প্রধানমন্ত্রীর উদ্যোগটি বিতর্কিত করার চিন্তা করছে বলে মনে করছেন যাত্রী অধিকার সংরক্ষণ পরিষদের সাধারণ সম্পাদক শামসুদ্দিন চৌধুরী।
শামসুদ্দিন চৌধুরী বলেন, ঢাকা থেকে চট্টগ্রাম ও কক্সবাজার রুটে প্রায় ৪০ হাজার যাত্রী বাসে যাতায়াত করে। এর মধ্যে অর্ধেকই চট্টগ্রাম থেকে কক্সবাজার রুটে বাসে চলাচল করে। বাস মালিকদের সুবিধা দিতেই রেল মহাপরিচালক দপ্তর চট্টগ্রাম-কক্সবাজার রুটে ট্রেন বাড়াচ্ছে না।
এ বিষয়ে প্রশ্ন করা হলে রেলের মহাপরিচালক সরদার সাহাদাত আলী অবশ্য বলেন, ‘আমরা নীতিগতভাবে একমত, চট্টগ্রাম-কক্সবাজার রুটে ট্রেন দিতে হবে। এটা এক নম্বর প্রায়োরিটি। এই রুটে ট্রেন চালুর ডিমান্ডে আমাদের কোনো না নেই। চট্টগ্রাম-কক্সবাজার রুটে ট্রেন চালুর দাবি বিবেচনায় নিয়েই টাইম-টেবিলে দুটি ট্রেন রাখা হয়েছে। কিন্তু আমাদের নিজস্ব কিছু হিসাব-নিকাশ আছে। দৈনিক কত যাত্রী যায়, আমরা কয়টা ট্রেন চালাতে পারি এসব। আমরা জানি, এই রুটে ট্রেন চালু হলে মানুষের কষ্ট কম হবে। রেলওয়ের রাজস্ব আয়ও বাড়বে। সমস্যা হচ্ছে জনবল ও ইঞ্জিন সংকট।’
রেলের মহাপরিচালক আরও বলেন, ‘চট্টগ্রাম-কক্সবাজার রুটে আমরা ট্রেন চালাতে পারব। কিন্তু সে ক্ষেত্রে ঢাকা-চট্টগ্রাম রুটের কনটেইনারবাহী একটি ট্রেন কম চালাতে হবে। কারণ হচ্ছে আমার ইঞ্জিন আছে, বগি আছে, কিন্তু ড্রাইভার নেই। আমরা নিয়োগ দিচ্ছি কিন্তু অনেকে চাকরি ছেড়ে চলে যাচ্ছে। এটা বড় সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে। এই সমস্যা সমাধানে প্যানেল সিস্টেম চালু করা হচ্ছে। চুক্তিতেও পুরোনো লোকদের নিয়োগ দেওয়া হচ্ছে।’

মুন্সিগঞ্জের গজারিয়ায় বিএনপির মনোনয়নকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পাল্টাপাল্টি ধাওয়ার ঘটনা ঘটেছে। শুক্রবার (৫ ডিসেম্বর) সন্ধ্যার দিকে উপজেলার জামালদী বাসস্ট্যান্ড এলাকায় এ সংঘর্ষ হয়। এ সময় ককটেল বিস্ফোরণ ও গাড়ি ভাঙচুরের ঘটনাও ঘটে। এতে অন্তত সাতজন আহত হয়েছেন বলে জানিয়েছে দলীয় সূত্র।
৬ মিনিট আগে
বরগুনার আমতলীতে ধান কাটতে বাধা দেওয়ায় চার নারীসহ পাঁচজনকে কুপিয়ে জখম করা হয়েছে। শুক্রবার বিকেলে দক্ষিণ তক্তাবুনিয়া গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। গুরুতর আহতদের আমতলী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স থেকে বরিশাল শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজ (শেবাচিম) হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
১৮ মিনিট আগে
দ্বিতীয় ট্রিপে পর্যটক বেড়েছে স্টিমার পিএস মাহসুদের। আজ শুক্রবার সকালে ৭৩ জন পর্যটক নিয়ে বরিশালে পৌঁছায় মাহসুদ। এতে আশাবাদী হয়ে উঠছে বিআইডব্লিউটিসি কর্তৃপক্ষ। স্টিমার সার্ভিসে ঘুরে দাঁড়াতে চায় তারা।
২০ মিনিট আগে
এলাকাবাসী জানান, দীর্ঘদিন ধরে একটি চক্র বঙ্গোপসাগরের সন্দ্বীপ চ্যানেল থেকে অবৈধভাবে বালু উত্তোলন করে বিক্রি করছিল। ফলে উপকূল সুরক্ষায় নির্মিত বেড়িবাঁধ ও চাষাবাদের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হচ্ছে। শুক্রবার নামাজের পর এলাকাবাসী একত্র হয়ে অবৈধভাবে বালু উত্তোলনে ব্যবহৃত খননযন্ত্রসহ সব সরঞ্জাম আগুনে পুড়িয়ে দেন।
১ ঘণ্টা আগেমুন্সিগঞ্জ ও গজারিয়া প্রতিনিধি

মুন্সিগঞ্জের গজারিয়ায় বিএনপির মনোনয়নকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পাল্টাপাল্টি ধাওয়ার ঘটনা ঘটেছে। শুক্রবার (৫ ডিসেম্বর) সন্ধ্যার দিকে উপজেলার জামালদী বাসস্ট্যান্ড এলাকায় এ সংঘর্ষ হয়। এ সময় ককটেল বিস্ফোরণ ও গাড়ি ভাঙচুরের ঘটনাও ঘটে। এতে অন্তত সাতজন আহত হয়েছেন বলে জানিয়েছে দলীয় সূত্র।
আহত ব্যক্তিদের মধ্যে স্বাধীন (২৪), সাইদুল (২৫), দেলোয়ার হোসেন (৪৯), সাহিদা বেগম (৫৫), জাকির হোসেন (৪০) ও সিহাদের (১৭) নাম নিশ্চিত হওয়া গেছে।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, মুন্সিগঞ্জ-৩ আসনে বিএনপির মনোনয়ন পেয়েছেন কেন্দ্রীয় কমিটির সমাজকল্যাণ সম্পাদক কামরুজ্জামান রতন। কিন্তু দলীয় মনোনয়নপ্রত্যাশী সাবেক এমপি আব্দুল হাইয়ের ছোট ভাই জেলা বিএনপির সদস্যসচিব মো. মহিউদ্দিনের সমর্থকেরা এ সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে ক্ষুব্ধ হয়ে শুক্রবার সন্ধ্যায় মশাল মিছিলের আয়োজন করেন। মিছিল শুরুর আগেই উভয় পক্ষের মধ্যে ঝামেলা বাধে। এরপর সংঘর্ষ, ককটেল বিস্ফোরণ এবং উপজেলা যুবদলের যুগ্ম আহ্বায়ক আলী হোসেনের গাড়ি ভাঙচুরের ঘটনা ঘটে।
হামদর্দ জেনারেল হাসপাতালের জরুরি বিভাগের চিকিৎসক ডা. আশরাফ হোসেন রাজু জানান, দুজন রোগী চিকিৎসার জন্য এসেছিলেন। তাঁদের প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে ঢাকায় পাঠানো হয়েছে। স্বাধীন নামের একজনের অবস্থা গুরুতর, তাঁর দুই হাত ও মাথায় আঘাত রয়েছে।
কামরুজ্জামান রতনের সমর্থক ও জেলা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটির সদস্য মাসুদ ফারুক বলেন, রতন গজারিয়ার সন্তান। তিনি দলীয় মনোনয়ন পাওয়ায় এলাকায় আনন্দের পরিবেশ ছিল। হামলার ঘটনা দুঃখজনক।
অন্যদিকে মো. মহিউদ্দিনের সমর্থক আলী হোসেন বলেন, ‘সন্ত্রাসীরা আমার অফিসে হামলা চালিয়েছে, গাড়ি ভেঙে চুরমার করেছে; এমনকি আমার বাড়িতেও হামলার চেষ্টা করেছে। আমার কয়েকজন সমর্থক আহত হয়েছেন, এখন তাঁদের নিয়ে হাসপাতালে আছি।’
বিএনপির মনোনীত প্রার্থী কামরুজ্জামান রতন বলেন, ‘হাসপাতালে থাকা অবস্থায় ঘটনাটি শুনলাম। অত্যন্ত দুঃখজনক। যারা জড়িত তাদের বিচার চাই। নেতা-কর্মীদের বলব, দলীয় সিদ্ধান্ত মেনে ঐক্যবদ্ধ থাকুন।’
গজারিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আনোয়ার আলম আজাদ বলেন, ‘খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে যাই। একটি গাড়ি ভাঙচুর করা হয়েছে। সেনাবাহিনীসহ আমরা ঘটনাস্থলে আছি, পরিস্থিতি বর্তমানে শান্ত।’

মুন্সিগঞ্জের গজারিয়ায় বিএনপির মনোনয়নকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পাল্টাপাল্টি ধাওয়ার ঘটনা ঘটেছে। শুক্রবার (৫ ডিসেম্বর) সন্ধ্যার দিকে উপজেলার জামালদী বাসস্ট্যান্ড এলাকায় এ সংঘর্ষ হয়। এ সময় ককটেল বিস্ফোরণ ও গাড়ি ভাঙচুরের ঘটনাও ঘটে। এতে অন্তত সাতজন আহত হয়েছেন বলে জানিয়েছে দলীয় সূত্র।
আহত ব্যক্তিদের মধ্যে স্বাধীন (২৪), সাইদুল (২৫), দেলোয়ার হোসেন (৪৯), সাহিদা বেগম (৫৫), জাকির হোসেন (৪০) ও সিহাদের (১৭) নাম নিশ্চিত হওয়া গেছে।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, মুন্সিগঞ্জ-৩ আসনে বিএনপির মনোনয়ন পেয়েছেন কেন্দ্রীয় কমিটির সমাজকল্যাণ সম্পাদক কামরুজ্জামান রতন। কিন্তু দলীয় মনোনয়নপ্রত্যাশী সাবেক এমপি আব্দুল হাইয়ের ছোট ভাই জেলা বিএনপির সদস্যসচিব মো. মহিউদ্দিনের সমর্থকেরা এ সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে ক্ষুব্ধ হয়ে শুক্রবার সন্ধ্যায় মশাল মিছিলের আয়োজন করেন। মিছিল শুরুর আগেই উভয় পক্ষের মধ্যে ঝামেলা বাধে। এরপর সংঘর্ষ, ককটেল বিস্ফোরণ এবং উপজেলা যুবদলের যুগ্ম আহ্বায়ক আলী হোসেনের গাড়ি ভাঙচুরের ঘটনা ঘটে।
হামদর্দ জেনারেল হাসপাতালের জরুরি বিভাগের চিকিৎসক ডা. আশরাফ হোসেন রাজু জানান, দুজন রোগী চিকিৎসার জন্য এসেছিলেন। তাঁদের প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে ঢাকায় পাঠানো হয়েছে। স্বাধীন নামের একজনের অবস্থা গুরুতর, তাঁর দুই হাত ও মাথায় আঘাত রয়েছে।
কামরুজ্জামান রতনের সমর্থক ও জেলা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটির সদস্য মাসুদ ফারুক বলেন, রতন গজারিয়ার সন্তান। তিনি দলীয় মনোনয়ন পাওয়ায় এলাকায় আনন্দের পরিবেশ ছিল। হামলার ঘটনা দুঃখজনক।
অন্যদিকে মো. মহিউদ্দিনের সমর্থক আলী হোসেন বলেন, ‘সন্ত্রাসীরা আমার অফিসে হামলা চালিয়েছে, গাড়ি ভেঙে চুরমার করেছে; এমনকি আমার বাড়িতেও হামলার চেষ্টা করেছে। আমার কয়েকজন সমর্থক আহত হয়েছেন, এখন তাঁদের নিয়ে হাসপাতালে আছি।’
বিএনপির মনোনীত প্রার্থী কামরুজ্জামান রতন বলেন, ‘হাসপাতালে থাকা অবস্থায় ঘটনাটি শুনলাম। অত্যন্ত দুঃখজনক। যারা জড়িত তাদের বিচার চাই। নেতা-কর্মীদের বলব, দলীয় সিদ্ধান্ত মেনে ঐক্যবদ্ধ থাকুন।’
গজারিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আনোয়ার আলম আজাদ বলেন, ‘খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে যাই। একটি গাড়ি ভাঙচুর করা হয়েছে। সেনাবাহিনীসহ আমরা ঘটনাস্থলে আছি, পরিস্থিতি বর্তমানে শান্ত।’

রেলের পরিবহন ও বাণিজ্যিক দপ্তর জানায়, বর্তমানে কক্সবাজার রুটের যাত্রী বেশি। চট্টগ্রাম থেকে যাত্রী আরও বেশি। চট্টগ্রাম থেকে তিনটি ট্রেনের ব্যাপক চাহিদা রয়েছে। টাইম-টেবিল সুন্দর করে ম্যানেজ করে তিনটি ট্রেন অনায়াসে চালানো যাবে এই রুটে। এখন যেহেতু একটিও নেই, সে জন্য অন্তত একটি ট্রেন স্থায়ীভাবে এই রুটে চ
২৮ এপ্রিল ২০২৪
বরগুনার আমতলীতে ধান কাটতে বাধা দেওয়ায় চার নারীসহ পাঁচজনকে কুপিয়ে জখম করা হয়েছে। শুক্রবার বিকেলে দক্ষিণ তক্তাবুনিয়া গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। গুরুতর আহতদের আমতলী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স থেকে বরিশাল শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজ (শেবাচিম) হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
১৮ মিনিট আগে
দ্বিতীয় ট্রিপে পর্যটক বেড়েছে স্টিমার পিএস মাহসুদের। আজ শুক্রবার সকালে ৭৩ জন পর্যটক নিয়ে বরিশালে পৌঁছায় মাহসুদ। এতে আশাবাদী হয়ে উঠছে বিআইডব্লিউটিসি কর্তৃপক্ষ। স্টিমার সার্ভিসে ঘুরে দাঁড়াতে চায় তারা।
২০ মিনিট আগে
এলাকাবাসী জানান, দীর্ঘদিন ধরে একটি চক্র বঙ্গোপসাগরের সন্দ্বীপ চ্যানেল থেকে অবৈধভাবে বালু উত্তোলন করে বিক্রি করছিল। ফলে উপকূল সুরক্ষায় নির্মিত বেড়িবাঁধ ও চাষাবাদের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হচ্ছে। শুক্রবার নামাজের পর এলাকাবাসী একত্র হয়ে অবৈধভাবে বালু উত্তোলনে ব্যবহৃত খননযন্ত্রসহ সব সরঞ্জাম আগুনে পুড়িয়ে দেন।
১ ঘণ্টা আগেআমতলী (বরগুনা) প্রতিনিধি

বরগুনার আমতলীতে ধান কাটতে বাধা দেওয়ায় চার নারীসহ পাঁচজনকে কুপিয়ে জখম করা হয়েছে। শুক্রবার বিকেলে দক্ষিণ তক্তাবুনিয়া গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। গুরুতর আহতদের আমতলী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স থেকে বরিশাল শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজ (শেবাচিম) হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
স্থানীয় সূত্র ও ভুক্তভোগীদের বক্তব্যে জানা যায়, দক্ষিণ তক্তাবুনিয়া গ্রামের মন্নাফ হাওলাদার ও জামাল গাজীর মধ্যে ১৫ একর জমি নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে বিরোধ চলছে। গত ১১ নভেম্বর ঘাস কাটাকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষের সংঘর্ষ হয়। এ ঘটনায় উভয় পক্ষ আদালতে মামলা করে। জামাল গাজীর করা একটি মামলায় মন্নাফ হাওলাদারসহ ১২ জন কারাগারে রয়েছেন।
এদিকে আজ শুক্রবার বিকেলে ওই জমির ধান কাটতে যান জামাল গাজীর ভাই ও হলদিয়া ইউনিয়ন যুবদলের সাবেক সাধারণ সম্পাদক আরিফ গাজীর নেতৃত্বে কয়েকজন। এ সময় মন্নাফ হাওলাদারের বাড়ির নারীরা বাধা দিলে তাঁদের ওপর হামলা চালানো হয়। ধারালো অস্ত্রের কোপে গুরুতর আহত হন কদভানু (৪৫), শেফালী (৪০), নুর নাহার (৩৫), মমতাজ (৭০) ও সাদ্দাম হোসেন (৩০)। ভুক্তভোগীরা জানান, ৯৯৯-এ ফোন দিলে পুলিশ গিয়ে তাঁদের উদ্ধার করে হাসপাতালে পাঠায়। তাঁদের মধ্যে কদভানু ও নুর নাহারের অবস্থা আশঙ্কাজনক বলে চিকিৎসকেরা জানিয়েছেন।
মন্নাফ হাওলাদারের জামাতা শহীদুল ইসলাম অভিযোগ করেন, আহতদের বহনকারী অ্যাম্বুলেন্স উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের সামনে আসামাত্রই আরিফ গাজীর লোকজন তাঁদের বাধা দেয়। এ সময় তারা একজনকে মারধর করে। আহতদের আমতলী হাসপাতালে প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে উন্নত চিকিৎসার জন্য বরিশাল শেবাচিম হাসপাতালে পাঠান চিকিৎসকেরা। এ ঘটনায় জড়িত সন্দেহে পুলিশ শুক্রবার রাত ৮টার দিকে জাকারিয়া, সগির ও লিপি বেগম নামের তিনজনকে আটক করেছে।
তবে অভিযোগ অস্বীকার করে আরিফ গাজী বলেন, ‘ঘটনাস্থলে আমি ছিলাম না। আমার বিরুদ্ধে আনীত অভিযোগ মিথ্যা।’
আমতলী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের আবাসিক মেডিকেল অফিসার রাশেদ মাহমুদ রোকনুজ্জামান জানান, গুরুতর আহত পাঁচজনকে বরিশালে পাঠানো হয়েছে। দুজনের অবস্থা গুরুতর।
আমতলী থানার ওসি দেওয়ান জগলুল হাসান জানান, ঘটনার সঙ্গে জড়িত সন্দেহে তিনজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। অন্যদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।

বরগুনার আমতলীতে ধান কাটতে বাধা দেওয়ায় চার নারীসহ পাঁচজনকে কুপিয়ে জখম করা হয়েছে। শুক্রবার বিকেলে দক্ষিণ তক্তাবুনিয়া গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। গুরুতর আহতদের আমতলী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স থেকে বরিশাল শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজ (শেবাচিম) হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
স্থানীয় সূত্র ও ভুক্তভোগীদের বক্তব্যে জানা যায়, দক্ষিণ তক্তাবুনিয়া গ্রামের মন্নাফ হাওলাদার ও জামাল গাজীর মধ্যে ১৫ একর জমি নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে বিরোধ চলছে। গত ১১ নভেম্বর ঘাস কাটাকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষের সংঘর্ষ হয়। এ ঘটনায় উভয় পক্ষ আদালতে মামলা করে। জামাল গাজীর করা একটি মামলায় মন্নাফ হাওলাদারসহ ১২ জন কারাগারে রয়েছেন।
এদিকে আজ শুক্রবার বিকেলে ওই জমির ধান কাটতে যান জামাল গাজীর ভাই ও হলদিয়া ইউনিয়ন যুবদলের সাবেক সাধারণ সম্পাদক আরিফ গাজীর নেতৃত্বে কয়েকজন। এ সময় মন্নাফ হাওলাদারের বাড়ির নারীরা বাধা দিলে তাঁদের ওপর হামলা চালানো হয়। ধারালো অস্ত্রের কোপে গুরুতর আহত হন কদভানু (৪৫), শেফালী (৪০), নুর নাহার (৩৫), মমতাজ (৭০) ও সাদ্দাম হোসেন (৩০)। ভুক্তভোগীরা জানান, ৯৯৯-এ ফোন দিলে পুলিশ গিয়ে তাঁদের উদ্ধার করে হাসপাতালে পাঠায়। তাঁদের মধ্যে কদভানু ও নুর নাহারের অবস্থা আশঙ্কাজনক বলে চিকিৎসকেরা জানিয়েছেন।
মন্নাফ হাওলাদারের জামাতা শহীদুল ইসলাম অভিযোগ করেন, আহতদের বহনকারী অ্যাম্বুলেন্স উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের সামনে আসামাত্রই আরিফ গাজীর লোকজন তাঁদের বাধা দেয়। এ সময় তারা একজনকে মারধর করে। আহতদের আমতলী হাসপাতালে প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে উন্নত চিকিৎসার জন্য বরিশাল শেবাচিম হাসপাতালে পাঠান চিকিৎসকেরা। এ ঘটনায় জড়িত সন্দেহে পুলিশ শুক্রবার রাত ৮টার দিকে জাকারিয়া, সগির ও লিপি বেগম নামের তিনজনকে আটক করেছে।
তবে অভিযোগ অস্বীকার করে আরিফ গাজী বলেন, ‘ঘটনাস্থলে আমি ছিলাম না। আমার বিরুদ্ধে আনীত অভিযোগ মিথ্যা।’
আমতলী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের আবাসিক মেডিকেল অফিসার রাশেদ মাহমুদ রোকনুজ্জামান জানান, গুরুতর আহত পাঁচজনকে বরিশালে পাঠানো হয়েছে। দুজনের অবস্থা গুরুতর।
আমতলী থানার ওসি দেওয়ান জগলুল হাসান জানান, ঘটনার সঙ্গে জড়িত সন্দেহে তিনজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। অন্যদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।

রেলের পরিবহন ও বাণিজ্যিক দপ্তর জানায়, বর্তমানে কক্সবাজার রুটের যাত্রী বেশি। চট্টগ্রাম থেকে যাত্রী আরও বেশি। চট্টগ্রাম থেকে তিনটি ট্রেনের ব্যাপক চাহিদা রয়েছে। টাইম-টেবিল সুন্দর করে ম্যানেজ করে তিনটি ট্রেন অনায়াসে চালানো যাবে এই রুটে। এখন যেহেতু একটিও নেই, সে জন্য অন্তত একটি ট্রেন স্থায়ীভাবে এই রুটে চ
২৮ এপ্রিল ২০২৪
মুন্সিগঞ্জের গজারিয়ায় বিএনপির মনোনয়নকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পাল্টাপাল্টি ধাওয়ার ঘটনা ঘটেছে। শুক্রবার (৫ ডিসেম্বর) সন্ধ্যার দিকে উপজেলার জামালদী বাসস্ট্যান্ড এলাকায় এ সংঘর্ষ হয়। এ সময় ককটেল বিস্ফোরণ ও গাড়ি ভাঙচুরের ঘটনাও ঘটে। এতে অন্তত সাতজন আহত হয়েছেন বলে জানিয়েছে দলীয় সূত্র।
৬ মিনিট আগে
দ্বিতীয় ট্রিপে পর্যটক বেড়েছে স্টিমার পিএস মাহসুদের। আজ শুক্রবার সকালে ৭৩ জন পর্যটক নিয়ে বরিশালে পৌঁছায় মাহসুদ। এতে আশাবাদী হয়ে উঠছে বিআইডব্লিউটিসি কর্তৃপক্ষ। স্টিমার সার্ভিসে ঘুরে দাঁড়াতে চায় তারা।
২০ মিনিট আগে
এলাকাবাসী জানান, দীর্ঘদিন ধরে একটি চক্র বঙ্গোপসাগরের সন্দ্বীপ চ্যানেল থেকে অবৈধভাবে বালু উত্তোলন করে বিক্রি করছিল। ফলে উপকূল সুরক্ষায় নির্মিত বেড়িবাঁধ ও চাষাবাদের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হচ্ছে। শুক্রবার নামাজের পর এলাকাবাসী একত্র হয়ে অবৈধভাবে বালু উত্তোলনে ব্যবহৃত খননযন্ত্রসহ সব সরঞ্জাম আগুনে পুড়িয়ে দেন।
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, বরিশাল

দ্বিতীয় ট্রিপে পর্যটক বেড়েছে স্টিমার পিএস মাহসুদের। আজ শুক্রবার সকালে ৭৩ জন পর্যটক নিয়ে বরিশালে পৌঁছায় মাহসুদ। এতে আশাবাদী হয়ে উঠছে বিআইডব্লিউটিসি কর্তৃপক্ষ। স্টিমার সার্ভিসে ঘুরে দাঁড়াতে চায় তারা।
গত ২৮ নভেম্বর থেকে ঢাকা-বরিশাল রুটে সপ্তাহে এক দিন করে ট্যুরিস্ট সার্ভিস দিচ্ছে ঐতিহ্যের প্যাডেলচালিত স্টিমার পিএস মাহসুদ। প্রথম যাত্রায় ২৩ জন পর্যটক হওয়ায় এই সার্ভিস টিকিয়ে রাখা নিয়ে হতাশা দেখা দিয়েছিল।
স্টিমার মাহসুদের ক্লার্ক নিপু জানান, আজ ঢাকা থেকে বরিশাল ৭৩ জন যাত্রী নিয়ে রওনা করেছেন তাঁরা। এর মধ্যে চাঁদপুরে কিছু যাত্রী নেমেছেন। এই ট্রিপে প্রথম শ্রেণির কেবিনে ২০ জন, দ্বিতীয় শ্রেণির কেবিনে ১৬ জন এবং চেয়ার সিটে ৩৭ জন এসেছেন।
আজ ঢাকা থেকে আসা পর্যটক আব্দুর রহমান বলেন, ভ্রমণের জন্য নিঃসন্দেহে মাহসুদের সার্ভিস ভালো।
স্টিমার মাহসুদের মাস্টার সালাউদ্দিন আহমেদ জানান, আগের তুলনায় পর্যটক বাড়া শুরু করেছে। তাঁরা আজ সকাল সাড়ে ৮টায় ঢাকা থেকে ছেড়ে সন্ধ্যার পর বরিশালে পৌঁছেছেন।
বিআইডব্লিউটিসি সূত্রে জানা গেছে, গত ২১ নভেম্বর ঢাকা থেকে বরিশালে আসার কথা ছিল স্টিমার মাহসুদের। কিন্তু পর্যটক না হওয়ায় তা বাতিল করা হয়। এরপর ২৮ নভেম্বর মাত্র ২৩ জন পর্যটক নিয়ে বরিশালে পৌঁছায় মাহসুদ। ওই যাত্রায় বরিশাল কিংবা চাঁদপুর থেকে কোনো পর্যটক ওঠেননি। এতে এই ট্যুরিস্ট সার্ভিস নিয়ে হতাশ ছিল বিআইডব্লিউটিসি।
স্টিমার পিএস মাহসুদের ড্রাইভার মো. সোহাগ বলেন, প্রতিটি ট্রিপে বরিশাল থেকে ঢাকা ১০ ঘণ্টা এবং ঢাকা থেকে বরিশাল ৯ ঘণ্টা সময় লেগেছে। তিনি বলেন, আপডাউনে (আসা ও যাওয়া) পিএস মাহসুদের জন্য জ্বালানি তেল দরকার হয়েছে প্রায় ২ হাজার ২০০ লিটার। এতে জেনারেটর, মেইন ইঞ্জিনসহ সব কার্যক্রম সচল ছিল। প্রতি লিটার ডিজেল ১০০ টাকা দরে আপডাউনে মাহসুদের তেল খরচ হয়েছে ২ লাখ ২০ হাজার টাকার। তাঁর মতে, প্রথম ট্রিপে ১ লাখ টাকার কম ভাড়া পেয়েছে স্টিমার মাহসুদ। বাকিটা ভর্তুকি দিতে হয়েছে।
বিআইডব্লিউটিসির বরিশালের ব্যবস্থাপক মো. জসীম উদ্দিন জানান, দ্বিতীয় ট্রিপে পিএস মাহসুদ ঢাকা থেকে বরিশালে ৭৩ পর্যটক নিয়ে আসে। প্রথমবার মাত্র ২৩ পর্যটক হয়েছিল। তিনি বলেন, ‘আমরা আশাবাদী যে স্টিমারে পর্যটক বাড়বে।’
প্রসঙ্গত, ২০২২ সালের সেপ্টেম্বরে ঢাকা-বরিশাল রুটে বিআইডব্লিউটিসির প্যাডেলচালিত স্টিমার সার্ভিস বন্ধ হয়ে যায়। তিন বছর পর সেই স্টিমার যাত্রী পরিবহনে ফেরাতে কয়েক মাস ধরে তৎপরতা চলে। শত বছরের পুরোনো জাহাজটি মেরামতে ব্যয় করা হয় প্রায় ৭০ লাখ টাকা।

দ্বিতীয় ট্রিপে পর্যটক বেড়েছে স্টিমার পিএস মাহসুদের। আজ শুক্রবার সকালে ৭৩ জন পর্যটক নিয়ে বরিশালে পৌঁছায় মাহসুদ। এতে আশাবাদী হয়ে উঠছে বিআইডব্লিউটিসি কর্তৃপক্ষ। স্টিমার সার্ভিসে ঘুরে দাঁড়াতে চায় তারা।
গত ২৮ নভেম্বর থেকে ঢাকা-বরিশাল রুটে সপ্তাহে এক দিন করে ট্যুরিস্ট সার্ভিস দিচ্ছে ঐতিহ্যের প্যাডেলচালিত স্টিমার পিএস মাহসুদ। প্রথম যাত্রায় ২৩ জন পর্যটক হওয়ায় এই সার্ভিস টিকিয়ে রাখা নিয়ে হতাশা দেখা দিয়েছিল।
স্টিমার মাহসুদের ক্লার্ক নিপু জানান, আজ ঢাকা থেকে বরিশাল ৭৩ জন যাত্রী নিয়ে রওনা করেছেন তাঁরা। এর মধ্যে চাঁদপুরে কিছু যাত্রী নেমেছেন। এই ট্রিপে প্রথম শ্রেণির কেবিনে ২০ জন, দ্বিতীয় শ্রেণির কেবিনে ১৬ জন এবং চেয়ার সিটে ৩৭ জন এসেছেন।
আজ ঢাকা থেকে আসা পর্যটক আব্দুর রহমান বলেন, ভ্রমণের জন্য নিঃসন্দেহে মাহসুদের সার্ভিস ভালো।
স্টিমার মাহসুদের মাস্টার সালাউদ্দিন আহমেদ জানান, আগের তুলনায় পর্যটক বাড়া শুরু করেছে। তাঁরা আজ সকাল সাড়ে ৮টায় ঢাকা থেকে ছেড়ে সন্ধ্যার পর বরিশালে পৌঁছেছেন।
বিআইডব্লিউটিসি সূত্রে জানা গেছে, গত ২১ নভেম্বর ঢাকা থেকে বরিশালে আসার কথা ছিল স্টিমার মাহসুদের। কিন্তু পর্যটক না হওয়ায় তা বাতিল করা হয়। এরপর ২৮ নভেম্বর মাত্র ২৩ জন পর্যটক নিয়ে বরিশালে পৌঁছায় মাহসুদ। ওই যাত্রায় বরিশাল কিংবা চাঁদপুর থেকে কোনো পর্যটক ওঠেননি। এতে এই ট্যুরিস্ট সার্ভিস নিয়ে হতাশ ছিল বিআইডব্লিউটিসি।
স্টিমার পিএস মাহসুদের ড্রাইভার মো. সোহাগ বলেন, প্রতিটি ট্রিপে বরিশাল থেকে ঢাকা ১০ ঘণ্টা এবং ঢাকা থেকে বরিশাল ৯ ঘণ্টা সময় লেগেছে। তিনি বলেন, আপডাউনে (আসা ও যাওয়া) পিএস মাহসুদের জন্য জ্বালানি তেল দরকার হয়েছে প্রায় ২ হাজার ২০০ লিটার। এতে জেনারেটর, মেইন ইঞ্জিনসহ সব কার্যক্রম সচল ছিল। প্রতি লিটার ডিজেল ১০০ টাকা দরে আপডাউনে মাহসুদের তেল খরচ হয়েছে ২ লাখ ২০ হাজার টাকার। তাঁর মতে, প্রথম ট্রিপে ১ লাখ টাকার কম ভাড়া পেয়েছে স্টিমার মাহসুদ। বাকিটা ভর্তুকি দিতে হয়েছে।
বিআইডব্লিউটিসির বরিশালের ব্যবস্থাপক মো. জসীম উদ্দিন জানান, দ্বিতীয় ট্রিপে পিএস মাহসুদ ঢাকা থেকে বরিশালে ৭৩ পর্যটক নিয়ে আসে। প্রথমবার মাত্র ২৩ পর্যটক হয়েছিল। তিনি বলেন, ‘আমরা আশাবাদী যে স্টিমারে পর্যটক বাড়বে।’
প্রসঙ্গত, ২০২২ সালের সেপ্টেম্বরে ঢাকা-বরিশাল রুটে বিআইডব্লিউটিসির প্যাডেলচালিত স্টিমার সার্ভিস বন্ধ হয়ে যায়। তিন বছর পর সেই স্টিমার যাত্রী পরিবহনে ফেরাতে কয়েক মাস ধরে তৎপরতা চলে। শত বছরের পুরোনো জাহাজটি মেরামতে ব্যয় করা হয় প্রায় ৭০ লাখ টাকা।

রেলের পরিবহন ও বাণিজ্যিক দপ্তর জানায়, বর্তমানে কক্সবাজার রুটের যাত্রী বেশি। চট্টগ্রাম থেকে যাত্রী আরও বেশি। চট্টগ্রাম থেকে তিনটি ট্রেনের ব্যাপক চাহিদা রয়েছে। টাইম-টেবিল সুন্দর করে ম্যানেজ করে তিনটি ট্রেন অনায়াসে চালানো যাবে এই রুটে। এখন যেহেতু একটিও নেই, সে জন্য অন্তত একটি ট্রেন স্থায়ীভাবে এই রুটে চ
২৮ এপ্রিল ২০২৪
মুন্সিগঞ্জের গজারিয়ায় বিএনপির মনোনয়নকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পাল্টাপাল্টি ধাওয়ার ঘটনা ঘটেছে। শুক্রবার (৫ ডিসেম্বর) সন্ধ্যার দিকে উপজেলার জামালদী বাসস্ট্যান্ড এলাকায় এ সংঘর্ষ হয়। এ সময় ককটেল বিস্ফোরণ ও গাড়ি ভাঙচুরের ঘটনাও ঘটে। এতে অন্তত সাতজন আহত হয়েছেন বলে জানিয়েছে দলীয় সূত্র।
৬ মিনিট আগে
বরগুনার আমতলীতে ধান কাটতে বাধা দেওয়ায় চার নারীসহ পাঁচজনকে কুপিয়ে জখম করা হয়েছে। শুক্রবার বিকেলে দক্ষিণ তক্তাবুনিয়া গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। গুরুতর আহতদের আমতলী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স থেকে বরিশাল শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজ (শেবাচিম) হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
১৮ মিনিট আগে
এলাকাবাসী জানান, দীর্ঘদিন ধরে একটি চক্র বঙ্গোপসাগরের সন্দ্বীপ চ্যানেল থেকে অবৈধভাবে বালু উত্তোলন করে বিক্রি করছিল। ফলে উপকূল সুরক্ষায় নির্মিত বেড়িবাঁধ ও চাষাবাদের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হচ্ছে। শুক্রবার নামাজের পর এলাকাবাসী একত্র হয়ে অবৈধভাবে বালু উত্তোলনে ব্যবহৃত খননযন্ত্রসহ সব সরঞ্জাম আগুনে পুড়িয়ে দেন।
১ ঘণ্টা আগেপ্রতিনিধি (চট্টগ্রাম) সীতাকুণ্ড

চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে অবৈধভাবে বালু উত্তোলনে ব্যবহৃত খননযন্ত্র ও বালুবহনকারী জাহাজ পুড়িয়ে দিয়েছেন বিক্ষুব্ধ এলাকাবাসী। আজ শুক্রবার জুমার নামাজের পর (দুপুরে) কুমিরা ফেরিঘাটসংলগ্ন সাগর উপকূলে বালু উত্তোলনে বসানো এসব সরঞ্জাম পুড়িয়ে দেন তাঁরা।
এলাকাবাসী জানান, দীর্ঘদিন ধরে একটি চক্র বঙ্গোপসাগরের সন্দ্বীপ চ্যানেল থেকে অবৈধভাবে বালু উত্তোলন করে বিক্রি করছিল। ফলে উপকূল সুরক্ষায় নির্মিত বেড়িবাঁধ ও চাষাবাদের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হচ্ছে। শুক্রবার দুপুরে এলাকাবাসী একত্র হয়ে অবৈধভাবে বালু উত্তোলনে ব্যবহৃত খননযন্ত্রসহ সব সরঞ্জাম আগুনে পুড়িয়ে দেয়। তবে এ সময় বালু উত্তোলনে জড়িত কাউকে পাওয়া যায়নি বলে জানিয়েছেন তাঁরা।
স্থানীয় বাসিন্দা মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর আলম বলেন, সাগর থেকে একটি চক্র অবৈধভাবে খননযন্ত্র ও বালুবহনকারী জাহাজ দিয়ে বালু উত্তোলন করে বাইরে বিক্রি করছে। অপরিকল্পিতভাবে বালু উত্তোলনের ফলে ভাঙছে উপকূলীয় বেড়িবাঁধ। ধ্বংস হচ্ছে পরিবেশ।
স্থানীয় জেলে সন্তোষ কুমার জলদাস বলেন, বালু উত্তোলনের ফলে সাগরের গতিপথ পরিবর্তন হচ্ছে। ফলে মাছ ধরার নৌকা রাখার জায়গাগুলো বিলীন হচ্ছে।
কুমিরা নৌ পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ (পরিদর্শক) ওয়ালী উদ্দিন আকবর বলেন, খননযন্ত্র ও বালুবহনকারী জাহাজ পুড়িয়ে দেওয়ার খবর জানার পর ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছে। তবে বালু উত্তোলনে জড়িত কাউকে পাওয়া যায়নি। তদন্ত সাপেক্ষে বালু উত্তোলনে জড়িত ব্যক্তিদের চিহ্নিত করে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
এর আগে গত বুধবার উপজেলার ভাটিয়ারী এলাকায় একটি শিপইয়ার্ডে অবৈধভাবে সাগর থেকে বালু উত্তোলনকারীদের ধাওয়া দেয় এলাকাবাসী।

চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে অবৈধভাবে বালু উত্তোলনে ব্যবহৃত খননযন্ত্র ও বালুবহনকারী জাহাজ পুড়িয়ে দিয়েছেন বিক্ষুব্ধ এলাকাবাসী। আজ শুক্রবার জুমার নামাজের পর (দুপুরে) কুমিরা ফেরিঘাটসংলগ্ন সাগর উপকূলে বালু উত্তোলনে বসানো এসব সরঞ্জাম পুড়িয়ে দেন তাঁরা।
এলাকাবাসী জানান, দীর্ঘদিন ধরে একটি চক্র বঙ্গোপসাগরের সন্দ্বীপ চ্যানেল থেকে অবৈধভাবে বালু উত্তোলন করে বিক্রি করছিল। ফলে উপকূল সুরক্ষায় নির্মিত বেড়িবাঁধ ও চাষাবাদের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হচ্ছে। শুক্রবার দুপুরে এলাকাবাসী একত্র হয়ে অবৈধভাবে বালু উত্তোলনে ব্যবহৃত খননযন্ত্রসহ সব সরঞ্জাম আগুনে পুড়িয়ে দেয়। তবে এ সময় বালু উত্তোলনে জড়িত কাউকে পাওয়া যায়নি বলে জানিয়েছেন তাঁরা।
স্থানীয় বাসিন্দা মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর আলম বলেন, সাগর থেকে একটি চক্র অবৈধভাবে খননযন্ত্র ও বালুবহনকারী জাহাজ দিয়ে বালু উত্তোলন করে বাইরে বিক্রি করছে। অপরিকল্পিতভাবে বালু উত্তোলনের ফলে ভাঙছে উপকূলীয় বেড়িবাঁধ। ধ্বংস হচ্ছে পরিবেশ।
স্থানীয় জেলে সন্তোষ কুমার জলদাস বলেন, বালু উত্তোলনের ফলে সাগরের গতিপথ পরিবর্তন হচ্ছে। ফলে মাছ ধরার নৌকা রাখার জায়গাগুলো বিলীন হচ্ছে।
কুমিরা নৌ পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ (পরিদর্শক) ওয়ালী উদ্দিন আকবর বলেন, খননযন্ত্র ও বালুবহনকারী জাহাজ পুড়িয়ে দেওয়ার খবর জানার পর ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছে। তবে বালু উত্তোলনে জড়িত কাউকে পাওয়া যায়নি। তদন্ত সাপেক্ষে বালু উত্তোলনে জড়িত ব্যক্তিদের চিহ্নিত করে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
এর আগে গত বুধবার উপজেলার ভাটিয়ারী এলাকায় একটি শিপইয়ার্ডে অবৈধভাবে সাগর থেকে বালু উত্তোলনকারীদের ধাওয়া দেয় এলাকাবাসী।

রেলের পরিবহন ও বাণিজ্যিক দপ্তর জানায়, বর্তমানে কক্সবাজার রুটের যাত্রী বেশি। চট্টগ্রাম থেকে যাত্রী আরও বেশি। চট্টগ্রাম থেকে তিনটি ট্রেনের ব্যাপক চাহিদা রয়েছে। টাইম-টেবিল সুন্দর করে ম্যানেজ করে তিনটি ট্রেন অনায়াসে চালানো যাবে এই রুটে। এখন যেহেতু একটিও নেই, সে জন্য অন্তত একটি ট্রেন স্থায়ীভাবে এই রুটে চ
২৮ এপ্রিল ২০২৪
মুন্সিগঞ্জের গজারিয়ায় বিএনপির মনোনয়নকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পাল্টাপাল্টি ধাওয়ার ঘটনা ঘটেছে। শুক্রবার (৫ ডিসেম্বর) সন্ধ্যার দিকে উপজেলার জামালদী বাসস্ট্যান্ড এলাকায় এ সংঘর্ষ হয়। এ সময় ককটেল বিস্ফোরণ ও গাড়ি ভাঙচুরের ঘটনাও ঘটে। এতে অন্তত সাতজন আহত হয়েছেন বলে জানিয়েছে দলীয় সূত্র।
৬ মিনিট আগে
বরগুনার আমতলীতে ধান কাটতে বাধা দেওয়ায় চার নারীসহ পাঁচজনকে কুপিয়ে জখম করা হয়েছে। শুক্রবার বিকেলে দক্ষিণ তক্তাবুনিয়া গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। গুরুতর আহতদের আমতলী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স থেকে বরিশাল শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজ (শেবাচিম) হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
১৮ মিনিট আগে
দ্বিতীয় ট্রিপে পর্যটক বেড়েছে স্টিমার পিএস মাহসুদের। আজ শুক্রবার সকালে ৭৩ জন পর্যটক নিয়ে বরিশালে পৌঁছায় মাহসুদ। এতে আশাবাদী হয়ে উঠছে বিআইডব্লিউটিসি কর্তৃপক্ষ। স্টিমার সার্ভিসে ঘুরে দাঁড়াতে চায় তারা।
২০ মিনিট আগে