টেকনাফ (কক্সবাজার)

কক্সবাজারের টেকনাফে স্থানীয় জেলেদের জালে ধরা পড়েছে ৩২ কেজি ২০০ গ্রাম ওজনের একটি কালো পোয়া মাছ, যা বিক্রি হয়েছে ১০ লাখ টাকা। এর আগে মাছটি বিক্রি জন্য দাম হাঁকানো হয়েছিল ১৪ লাখ টাকা। চট্টগ্রামের আঞ্চলিক ভাষায় মাছটি ‘কালা পোয়া’ নামে পরিচিত। আজ শনিবার বেলা ১১টার দিকে পৌরসভার কায়ুকখালী ঘাটে সৈয়দ আলমের ফিশারীতে মাছ ধরা ট্রলারটি এটি ধরা পড়ে। এ ছাড়া ৪০টি রাঙা চৈ ও চারটি সামুদ্রিক কোরাল ধরা পড়ে।
জানা যায়, বুধবার সকালে উপজেলার হ্নীলা ইউনিয়নের লেদা এলাকার সালেহ আহমেদের মালিকানাধীন ট্রলারে করে ১০ জন মাঝিমাল্লা বঙ্গোপসাগরে মাছ শিকারে যান। আজ শনিবার সকালে কালা পোয়া মাছটি জালে আটকা পড়লে জেলেরা ট্রলারের মালিক সালেহ আহমদকে বিষয়টি জানায়। তিনি তাঁদের তীরে চলে আসার জন্য বলেন।
ট্রলার মালিক সালেহ আহমদ বলেন, ৩২ কেজি ২০০ গ্রাম ওজনের কালো পোয়া মাছটি বিক্রির জন্য দাম হাঁকানো হয় ১৪ লাখ টাকা। এখানে মাছটি কেজি প্রতি ২৫ হাজার টাকা মূল্য ধরে মোট সাড়ে সাত লাখ টাকায় কিনতে আগ্রহ দেখান স্থানীয় মাছ ব্যবসায়ী জামাল হোসেন। দরদাম মনঃপূত না হওয়ায় অন্যান্য মাছগুলো ৭০ হাজার টাকায় বিক্রি করা হয়। কালো পোয়া মাছটি আরও বেশি দামে বিক্রি করার আশায় কক্সবাজার ফিশারী ঘাটে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে নুনিছড়া এলাকার মাছ ব্যবসায়ী সুলতান আহমদ ১০ লাখ টাকা দামে কিনে নেন বলে জানান ট্রলার মালিক সৈয়দ আহমেদ।
স্থানীয়রা জানান, মাছটি দাম হওয়ার অন্যতম কারণ ফদনা বা ফুলা।
টেকনাফ উপজেলা জ্যেষ্ঠ মৎস্য কর্মকর্তা মো. দেলোয়ার হোসেন বলেন, বঙ্গোপসাগরে ৩২ কেজি ২০০ গ্রাম ওজনের বড় পোয়া মাছটি ধরা পড়ার খবর তিনি শুনেছেন। সাধারণত এত বড় পোয়া মাছ ধরা পড়ে না। এই মাছের বৈজ্ঞানিক নাম মিকটেরোপারকা বোনাসি (Mycteroperca bonaci)। পোপা মাছের বায়ুথলি বা এয়ার ব্লাডারের কারণে মাছটির মূল্য বেশি। এয়ার ব্লাডার দিয়ে বিশেষ ধরনের সার্জিক্যাল সুতা তৈরি হয়, এ জন্য মাছটির এত দাম বলে তিনি জানান।

কক্সবাজারের টেকনাফে স্থানীয় জেলেদের জালে ধরা পড়েছে ৩২ কেজি ২০০ গ্রাম ওজনের একটি কালো পোয়া মাছ, যা বিক্রি হয়েছে ১০ লাখ টাকা। এর আগে মাছটি বিক্রি জন্য দাম হাঁকানো হয়েছিল ১৪ লাখ টাকা। চট্টগ্রামের আঞ্চলিক ভাষায় মাছটি ‘কালা পোয়া’ নামে পরিচিত। আজ শনিবার বেলা ১১টার দিকে পৌরসভার কায়ুকখালী ঘাটে সৈয়দ আলমের ফিশারীতে মাছ ধরা ট্রলারটি এটি ধরা পড়ে। এ ছাড়া ৪০টি রাঙা চৈ ও চারটি সামুদ্রিক কোরাল ধরা পড়ে।
জানা যায়, বুধবার সকালে উপজেলার হ্নীলা ইউনিয়নের লেদা এলাকার সালেহ আহমেদের মালিকানাধীন ট্রলারে করে ১০ জন মাঝিমাল্লা বঙ্গোপসাগরে মাছ শিকারে যান। আজ শনিবার সকালে কালা পোয়া মাছটি জালে আটকা পড়লে জেলেরা ট্রলারের মালিক সালেহ আহমদকে বিষয়টি জানায়। তিনি তাঁদের তীরে চলে আসার জন্য বলেন।
ট্রলার মালিক সালেহ আহমদ বলেন, ৩২ কেজি ২০০ গ্রাম ওজনের কালো পোয়া মাছটি বিক্রির জন্য দাম হাঁকানো হয় ১৪ লাখ টাকা। এখানে মাছটি কেজি প্রতি ২৫ হাজার টাকা মূল্য ধরে মোট সাড়ে সাত লাখ টাকায় কিনতে আগ্রহ দেখান স্থানীয় মাছ ব্যবসায়ী জামাল হোসেন। দরদাম মনঃপূত না হওয়ায় অন্যান্য মাছগুলো ৭০ হাজার টাকায় বিক্রি করা হয়। কালো পোয়া মাছটি আরও বেশি দামে বিক্রি করার আশায় কক্সবাজার ফিশারী ঘাটে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে নুনিছড়া এলাকার মাছ ব্যবসায়ী সুলতান আহমদ ১০ লাখ টাকা দামে কিনে নেন বলে জানান ট্রলার মালিক সৈয়দ আহমেদ।
স্থানীয়রা জানান, মাছটি দাম হওয়ার অন্যতম কারণ ফদনা বা ফুলা।
টেকনাফ উপজেলা জ্যেষ্ঠ মৎস্য কর্মকর্তা মো. দেলোয়ার হোসেন বলেন, বঙ্গোপসাগরে ৩২ কেজি ২০০ গ্রাম ওজনের বড় পোয়া মাছটি ধরা পড়ার খবর তিনি শুনেছেন। সাধারণত এত বড় পোয়া মাছ ধরা পড়ে না। এই মাছের বৈজ্ঞানিক নাম মিকটেরোপারকা বোনাসি (Mycteroperca bonaci)। পোপা মাছের বায়ুথলি বা এয়ার ব্লাডারের কারণে মাছটির মূল্য বেশি। এয়ার ব্লাডার দিয়ে বিশেষ ধরনের সার্জিক্যাল সুতা তৈরি হয়, এ জন্য মাছটির এত দাম বলে তিনি জানান।
টেকনাফ (কক্সবাজার)

কক্সবাজারের টেকনাফে স্থানীয় জেলেদের জালে ধরা পড়েছে ৩২ কেজি ২০০ গ্রাম ওজনের একটি কালো পোয়া মাছ, যা বিক্রি হয়েছে ১০ লাখ টাকা। এর আগে মাছটি বিক্রি জন্য দাম হাঁকানো হয়েছিল ১৪ লাখ টাকা। চট্টগ্রামের আঞ্চলিক ভাষায় মাছটি ‘কালা পোয়া’ নামে পরিচিত। আজ শনিবার বেলা ১১টার দিকে পৌরসভার কায়ুকখালী ঘাটে সৈয়দ আলমের ফিশারীতে মাছ ধরা ট্রলারটি এটি ধরা পড়ে। এ ছাড়া ৪০টি রাঙা চৈ ও চারটি সামুদ্রিক কোরাল ধরা পড়ে।
জানা যায়, বুধবার সকালে উপজেলার হ্নীলা ইউনিয়নের লেদা এলাকার সালেহ আহমেদের মালিকানাধীন ট্রলারে করে ১০ জন মাঝিমাল্লা বঙ্গোপসাগরে মাছ শিকারে যান। আজ শনিবার সকালে কালা পোয়া মাছটি জালে আটকা পড়লে জেলেরা ট্রলারের মালিক সালেহ আহমদকে বিষয়টি জানায়। তিনি তাঁদের তীরে চলে আসার জন্য বলেন।
ট্রলার মালিক সালেহ আহমদ বলেন, ৩২ কেজি ২০০ গ্রাম ওজনের কালো পোয়া মাছটি বিক্রির জন্য দাম হাঁকানো হয় ১৪ লাখ টাকা। এখানে মাছটি কেজি প্রতি ২৫ হাজার টাকা মূল্য ধরে মোট সাড়ে সাত লাখ টাকায় কিনতে আগ্রহ দেখান স্থানীয় মাছ ব্যবসায়ী জামাল হোসেন। দরদাম মনঃপূত না হওয়ায় অন্যান্য মাছগুলো ৭০ হাজার টাকায় বিক্রি করা হয়। কালো পোয়া মাছটি আরও বেশি দামে বিক্রি করার আশায় কক্সবাজার ফিশারী ঘাটে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে নুনিছড়া এলাকার মাছ ব্যবসায়ী সুলতান আহমদ ১০ লাখ টাকা দামে কিনে নেন বলে জানান ট্রলার মালিক সৈয়দ আহমেদ।
স্থানীয়রা জানান, মাছটি দাম হওয়ার অন্যতম কারণ ফদনা বা ফুলা।
টেকনাফ উপজেলা জ্যেষ্ঠ মৎস্য কর্মকর্তা মো. দেলোয়ার হোসেন বলেন, বঙ্গোপসাগরে ৩২ কেজি ২০০ গ্রাম ওজনের বড় পোয়া মাছটি ধরা পড়ার খবর তিনি শুনেছেন। সাধারণত এত বড় পোয়া মাছ ধরা পড়ে না। এই মাছের বৈজ্ঞানিক নাম মিকটেরোপারকা বোনাসি (Mycteroperca bonaci)। পোপা মাছের বায়ুথলি বা এয়ার ব্লাডারের কারণে মাছটির মূল্য বেশি। এয়ার ব্লাডার দিয়ে বিশেষ ধরনের সার্জিক্যাল সুতা তৈরি হয়, এ জন্য মাছটির এত দাম বলে তিনি জানান।

কক্সবাজারের টেকনাফে স্থানীয় জেলেদের জালে ধরা পড়েছে ৩২ কেজি ২০০ গ্রাম ওজনের একটি কালো পোয়া মাছ, যা বিক্রি হয়েছে ১০ লাখ টাকা। এর আগে মাছটি বিক্রি জন্য দাম হাঁকানো হয়েছিল ১৪ লাখ টাকা। চট্টগ্রামের আঞ্চলিক ভাষায় মাছটি ‘কালা পোয়া’ নামে পরিচিত। আজ শনিবার বেলা ১১টার দিকে পৌরসভার কায়ুকখালী ঘাটে সৈয়দ আলমের ফিশারীতে মাছ ধরা ট্রলারটি এটি ধরা পড়ে। এ ছাড়া ৪০টি রাঙা চৈ ও চারটি সামুদ্রিক কোরাল ধরা পড়ে।
জানা যায়, বুধবার সকালে উপজেলার হ্নীলা ইউনিয়নের লেদা এলাকার সালেহ আহমেদের মালিকানাধীন ট্রলারে করে ১০ জন মাঝিমাল্লা বঙ্গোপসাগরে মাছ শিকারে যান। আজ শনিবার সকালে কালা পোয়া মাছটি জালে আটকা পড়লে জেলেরা ট্রলারের মালিক সালেহ আহমদকে বিষয়টি জানায়। তিনি তাঁদের তীরে চলে আসার জন্য বলেন।
ট্রলার মালিক সালেহ আহমদ বলেন, ৩২ কেজি ২০০ গ্রাম ওজনের কালো পোয়া মাছটি বিক্রির জন্য দাম হাঁকানো হয় ১৪ লাখ টাকা। এখানে মাছটি কেজি প্রতি ২৫ হাজার টাকা মূল্য ধরে মোট সাড়ে সাত লাখ টাকায় কিনতে আগ্রহ দেখান স্থানীয় মাছ ব্যবসায়ী জামাল হোসেন। দরদাম মনঃপূত না হওয়ায় অন্যান্য মাছগুলো ৭০ হাজার টাকায় বিক্রি করা হয়। কালো পোয়া মাছটি আরও বেশি দামে বিক্রি করার আশায় কক্সবাজার ফিশারী ঘাটে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে নুনিছড়া এলাকার মাছ ব্যবসায়ী সুলতান আহমদ ১০ লাখ টাকা দামে কিনে নেন বলে জানান ট্রলার মালিক সৈয়দ আহমেদ।
স্থানীয়রা জানান, মাছটি দাম হওয়ার অন্যতম কারণ ফদনা বা ফুলা।
টেকনাফ উপজেলা জ্যেষ্ঠ মৎস্য কর্মকর্তা মো. দেলোয়ার হোসেন বলেন, বঙ্গোপসাগরে ৩২ কেজি ২০০ গ্রাম ওজনের বড় পোয়া মাছটি ধরা পড়ার খবর তিনি শুনেছেন। সাধারণত এত বড় পোয়া মাছ ধরা পড়ে না। এই মাছের বৈজ্ঞানিক নাম মিকটেরোপারকা বোনাসি (Mycteroperca bonaci)। পোপা মাছের বায়ুথলি বা এয়ার ব্লাডারের কারণে মাছটির মূল্য বেশি। এয়ার ব্লাডার দিয়ে বিশেষ ধরনের সার্জিক্যাল সুতা তৈরি হয়, এ জন্য মাছটির এত দাম বলে তিনি জানান।

ময়মনসিংহ বিভাগের চার জেলায় ইটভাটা ৫৪৩টি। এগুলোর মধ্যে ৪৫৯টিই অবৈধ। বৈধ ৮৪টির সঙ্গে পাল্লা দিয়ে কার্যক্রম চলছে অবৈধগুলোতেও। এগুলোর বিষাক্ত ধোঁয়ায় ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে পরিবেশ। গত বৃহস্পতিবার গফরগাঁও উপজেলার নিগুয়ারী ইউনিয়নে গিয়ে দেখা যায়, কৃষিজমিতে গড়ে তোলা হয়েছে বিআরবি ইটভাটা।
৬ মিনিট আগে
মানিকগঞ্জের সংসদীয় আসনগুলোয় বরাবরই বিএনপির মনোনীত প্রার্থীরা বিজয়ী হয়ে আসছেন। তবে ২০০৮ সালে দৃশ্যপট বদলে আসনগুলো আওয়ামী লীগের দখলে চলে যায়। কার্যক্রম নিষিদ্ধ দলটি এবার অনুপস্থিত থাকায় আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আবারও শক্ত অবস্থানে বিএনপি। বসে নেই তাদের প্রধান প্রতিপক্ষ জামায়াতও।
১১ মিনিট আগে
স্বাধীন ও নিরপেক্ষ নির্বাচন কমিশন গঠনের পাশাপাশি ভোটারদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করে সব দলের জন্য সমান প্রতিদ্বন্দ্বিতার পরিবেশ (লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড) তৈরির দাবি জানিয়েছেন সম্মিলিত নারী প্রয়াস সংগঠনের সভানেত্রী এবং শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. শামীমা তাসনিম।
৩ ঘণ্টা আগে
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, ‘ক্যাম্পাসে ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করতে রাকসুর জিএস ভব্যতার সব সীমা ছাড়িয়ে বারবার ঘোষণা করতে থাকেন, লীগপন্থী শিক্ষকেরা ক্যাম্পাসে ঢুকলে কলার ধরে টেনে এনে প্রশাসন ভবনের সামনে বেঁধে রাখা হবে।
৪ ঘণ্টা আগেময়মনসিংহ প্রতিনিধি

ময়মনসিংহ বিভাগের চার জেলায় ইটভাটা ৫৪৩টি। এগুলোর মধ্যে ৪৫৯টিই অবৈধ। বৈধ ৮৪টির সঙ্গে পাল্লা দিয়ে কার্যক্রম চলছে অবৈধগুলোতেও। এগুলোর বিষাক্ত ধোঁয়ায় ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে পরিবেশ।
গত বৃহস্পতিবার গফরগাঁও উপজেলার নিগুয়ারী ইউনিয়নে গিয়ে দেখা যায়, কৃষিজমিতে গড়ে তোলা হয়েছে বিআরবি ইটভাটা। পাশেই বসতবাড়ি ও স্কুল। বিআরবি থেকে অল্প দূরত্বে শীলা নদী ঘেঁষে গড়ে তোলা হয়েছে সততা ইটভাটা। এসব ভাটায় ব্যবহার করা হচ্ছে ফসলি জমির মাটি।
মাখল নিগুয়ারী গ্রামের বাসিন্দা আফাজ উদ্দিন বলেন, ‘এক মাস আগে ভাটার কাজ পুরোদমে শুরু হয়েছে। আমাদের এলাকায় পাশাপাশি তিনটি ভাটা রয়েছে। একটিরও ছাড়পত্র নেই। তাহলে তারা কীভাবে কার্যক্রম চালাচ্ছে।’ একই গ্রামের বাসিন্দা আনোয়ার হোসেন বলেন, ভাটায় ব্যবহৃত অবৈধ লরির নিচে পড়ে তিন বছর আগে এক শিশু নিহত হয়। ভাটা এই এলাকায় আতঙ্কের নাম। এগুলোর মালিকেরা বিভিন্ন কৌশলে কৃষকদের জমি থেকে মাটি নিচ্ছেন। এতে কৃষক সাময়িকভাবে লাভবান হলেও দীর্ঘ মেয়াদে তাঁরা ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন। তাঁদের ফসলি জমি নষ্ট হচ্ছে।
মাখল নিগুয়ারী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়সংলগ্ন রাস্তা দিয়ে নিয়মিত যাতায়াত করে ভাটা থেকে ইট বহনকারী লরি। এতে ধুলোবালিতে শ্রেণিকক্ষে অস্বস্তিকর অবস্থায় পড়তে হয় শিশুদের। শিক্ষক আমিনুল ইসলাম বলেন, স্কুল এলাকায় তিনটি ভাটা। এগুলোর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া প্রয়োজন।
লাইসেন্স নবায়ন না হলেও স্থানীয় প্রশাসনকে ম্যানেজ করে ইট উৎপাদনের কথা জানান বিআরবি ইট ভাটার ব্যবস্থাপক গিয়াস উদ্দিন। তিনি বলেন, একসময় তাঁদের বৈধ লাইসেন্স ছিল, কিন্তু ২০১৯ সালের পর নবায়ন বন্ধ হয়ে যাওয়ায় তাঁরা এভাবেই কার্যক্রম পরিচালনা করছেন। প্রশাসন ভেঙে দিলে তাঁদের কিছু করার নেই। সততা ইটভাটার পরিচালক জুয়েল খান বলেন, জীবনের সবটুকু উপার্জন ভাটায় বিনিয়োগ করেছেন। এখন প্রশাসন ভেঙে দিলে রাস্তায় বসতে হবে। তাই ঝুঁকি নিয়েই যত দিন সম্ভব ভাটা চালিয়ে যাবেন।
অবৈধভাবে চলা ভাটাগুলো বন্ধে কঠোর অবস্থানের কথা জানান পরিবেশ অধিদপ্তরের বিভাগীয় পরিচালক শেখ মো. নাজমুল হুদা। তিনি বলেন, বিভাগের চার জেলায় ৫৪৩টি ভাটার মধ্যে ৪৫৯টি অবৈধ। ইতিমধ্যে অভিযান চালিয়ে অবৈধ কয়েকটি ভাটা গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। তবে সংখ্যা বেশি হওয়ায় অভিযান চালিয়ে কুলিয়ে ওঠা সম্ভব হচ্ছে না।

ময়মনসিংহ বিভাগের চার জেলায় ইটভাটা ৫৪৩টি। এগুলোর মধ্যে ৪৫৯টিই অবৈধ। বৈধ ৮৪টির সঙ্গে পাল্লা দিয়ে কার্যক্রম চলছে অবৈধগুলোতেও। এগুলোর বিষাক্ত ধোঁয়ায় ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে পরিবেশ।
গত বৃহস্পতিবার গফরগাঁও উপজেলার নিগুয়ারী ইউনিয়নে গিয়ে দেখা যায়, কৃষিজমিতে গড়ে তোলা হয়েছে বিআরবি ইটভাটা। পাশেই বসতবাড়ি ও স্কুল। বিআরবি থেকে অল্প দূরত্বে শীলা নদী ঘেঁষে গড়ে তোলা হয়েছে সততা ইটভাটা। এসব ভাটায় ব্যবহার করা হচ্ছে ফসলি জমির মাটি।
মাখল নিগুয়ারী গ্রামের বাসিন্দা আফাজ উদ্দিন বলেন, ‘এক মাস আগে ভাটার কাজ পুরোদমে শুরু হয়েছে। আমাদের এলাকায় পাশাপাশি তিনটি ভাটা রয়েছে। একটিরও ছাড়পত্র নেই। তাহলে তারা কীভাবে কার্যক্রম চালাচ্ছে।’ একই গ্রামের বাসিন্দা আনোয়ার হোসেন বলেন, ভাটায় ব্যবহৃত অবৈধ লরির নিচে পড়ে তিন বছর আগে এক শিশু নিহত হয়। ভাটা এই এলাকায় আতঙ্কের নাম। এগুলোর মালিকেরা বিভিন্ন কৌশলে কৃষকদের জমি থেকে মাটি নিচ্ছেন। এতে কৃষক সাময়িকভাবে লাভবান হলেও দীর্ঘ মেয়াদে তাঁরা ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন। তাঁদের ফসলি জমি নষ্ট হচ্ছে।
মাখল নিগুয়ারী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়সংলগ্ন রাস্তা দিয়ে নিয়মিত যাতায়াত করে ভাটা থেকে ইট বহনকারী লরি। এতে ধুলোবালিতে শ্রেণিকক্ষে অস্বস্তিকর অবস্থায় পড়তে হয় শিশুদের। শিক্ষক আমিনুল ইসলাম বলেন, স্কুল এলাকায় তিনটি ভাটা। এগুলোর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া প্রয়োজন।
লাইসেন্স নবায়ন না হলেও স্থানীয় প্রশাসনকে ম্যানেজ করে ইট উৎপাদনের কথা জানান বিআরবি ইট ভাটার ব্যবস্থাপক গিয়াস উদ্দিন। তিনি বলেন, একসময় তাঁদের বৈধ লাইসেন্স ছিল, কিন্তু ২০১৯ সালের পর নবায়ন বন্ধ হয়ে যাওয়ায় তাঁরা এভাবেই কার্যক্রম পরিচালনা করছেন। প্রশাসন ভেঙে দিলে তাঁদের কিছু করার নেই। সততা ইটভাটার পরিচালক জুয়েল খান বলেন, জীবনের সবটুকু উপার্জন ভাটায় বিনিয়োগ করেছেন। এখন প্রশাসন ভেঙে দিলে রাস্তায় বসতে হবে। তাই ঝুঁকি নিয়েই যত দিন সম্ভব ভাটা চালিয়ে যাবেন।
অবৈধভাবে চলা ভাটাগুলো বন্ধে কঠোর অবস্থানের কথা জানান পরিবেশ অধিদপ্তরের বিভাগীয় পরিচালক শেখ মো. নাজমুল হুদা। তিনি বলেন, বিভাগের চার জেলায় ৫৪৩টি ভাটার মধ্যে ৪৫৯টি অবৈধ। ইতিমধ্যে অভিযান চালিয়ে অবৈধ কয়েকটি ভাটা গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। তবে সংখ্যা বেশি হওয়ায় অভিযান চালিয়ে কুলিয়ে ওঠা সম্ভব হচ্ছে না।

কক্সবাজারের টেকনাফে স্থানীয় জেলেদের জালে ধরা পড়েছে ৩২ কেজি ২০০ গ্রাম ওজনের একটি কালো পোয়া মাছ, যা বিক্রি হয়েছে ১০ লাখ টাকা। এর আগে মাছটি বিক্রি জন্য দাম হাঁকানো হয়েছিল ১৪ লাখ টাকা। চট্টগ্রামের আঞ্চলিক ভাষায় মাছটি ‘কালা পোয়া’ নামে পরিচিত। আজ শনিবার বেলা ১১টার দিকে পৌরসভার কায়ুকখালী ঘাটে সৈয়দ আলমের ফি
১৩ নভেম্বর ২০২১
মানিকগঞ্জের সংসদীয় আসনগুলোয় বরাবরই বিএনপির মনোনীত প্রার্থীরা বিজয়ী হয়ে আসছেন। তবে ২০০৮ সালে দৃশ্যপট বদলে আসনগুলো আওয়ামী লীগের দখলে চলে যায়। কার্যক্রম নিষিদ্ধ দলটি এবার অনুপস্থিত থাকায় আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আবারও শক্ত অবস্থানে বিএনপি। বসে নেই তাদের প্রধান প্রতিপক্ষ জামায়াতও।
১১ মিনিট আগে
স্বাধীন ও নিরপেক্ষ নির্বাচন কমিশন গঠনের পাশাপাশি ভোটারদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করে সব দলের জন্য সমান প্রতিদ্বন্দ্বিতার পরিবেশ (লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড) তৈরির দাবি জানিয়েছেন সম্মিলিত নারী প্রয়াস সংগঠনের সভানেত্রী এবং শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. শামীমা তাসনিম।
৩ ঘণ্টা আগে
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, ‘ক্যাম্পাসে ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করতে রাকসুর জিএস ভব্যতার সব সীমা ছাড়িয়ে বারবার ঘোষণা করতে থাকেন, লীগপন্থী শিক্ষকেরা ক্যাম্পাসে ঢুকলে কলার ধরে টেনে এনে প্রশাসন ভবনের সামনে বেঁধে রাখা হবে।
৪ ঘণ্টা আগেমঞ্জুর রহমান, মানিকগঞ্জ

মানিকগঞ্জের সংসদীয় আসনগুলোয় বরাবরই বিএনপির মনোনীত প্রার্থীরা বিজয়ী হয়ে আসছেন। তবে ২০০৮ সালে দৃশ্যপট বদলে আসনগুলো আওয়ামী লীগের দখলে চলে যায়। কার্যক্রম নিষিদ্ধ দলটি এবার অনুপস্থিত থাকায় আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আবারও শক্ত অবস্থানে বিএনপি। বসে নেই তাদের প্রধান প্রতিপক্ষ জামায়াতও। দলটি বিএনপির ঘাঁটিতে ভাগ বসাতে মরিয়া। দুই দলই নিজেদের প্রার্থী ঘোষণা করে প্রচার চালাচ্ছে।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, আসনগুলো পুনরুদ্ধারে দলীয় নেতা-কর্মী নিয়ে সভা, সমাবেশ, উঠান বৈঠক ও গণসংযোগ করছেন বিএনপির প্রার্থী। জামায়াতসহ অন্য দলের প্রার্থীরাও ভোটার টানতে ব্যস্ত সময় কাটাচ্ছেন।
জানা গেছে, দল গঠনের পর ১৯৭৯ সালের ১৮ ফেব্রুয়ারি দ্বিতীয় জাতীয় সংসদ নির্বাচনে মানিকগঞ্জের চারটি আসনের সব কটিতেই বিএনপির প্রার্থীরা জয় পান। পঞ্চম থেকে অষ্টম জাতীয় সংসদ নির্বাচন পর্যন্ত সব কটি আসনই ধরে রেখেছিলেন বিএনপির প্রার্থীরা। তবে ২০০৮ সালে নবম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে জেলার তিনটি আসনেই আওয়ামী লীগের প্রার্থীরা বিজয়ী হন। পরে বিতর্কিত দশম, একাদশ ও দ্বাদশ নির্বাচনেও একই ধারা বজায় থাকে। এবার ভোটের মাঠে আওয়ামী লীগ না থাকায় ভিন্ন সমীকরণ তৈরি হয়েছে। নির্বাচনে সব আসনে জয় পেতে চেষ্টায় আছেন বিএনপির প্রার্থীরা।
বিএনপির কয়েক মাস আগে তিনটি আসনে দলীয় প্রার্থীর নাম ঘোষণা করে জামায়াত। এর পর থেকে প্রচার-প্রচারণা চালাচ্ছেন দলটির প্রার্থীরা। এদিকে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি), বাংলাদেশের খেলাফত মজলিস, বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টি (সিপিবি), জাতীয় পার্টি, গণঅধিকার পরিষদ, গণসংহতি আন্দোলনের প্রার্থীরাও ভোটের মাঠে রয়েছেন।
মানিকগঞ্জ-১ (ঘিওর, দৌলতপুর ও শিবালয়)
বিএনপির প্রয়াত মহাসচিব খোন্দকার দেলোয়ার হোসেনের নির্বাচনী আসন ছিল এটি। বিএনপি প্রথম ধাপে এই আসনে প্রার্থী ঘোষণা না করলেও দ্বিতীয় ধাপে ঘোষণা করেছে। দলের জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য ও জেলা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটির ১ নম্বর সদস্য এস এ জিন্নাহ কবিরকে দলীয় মনোনয়ন দেওয়া হয়েছে। এ আসনে বিএনপির প্রয়াত মহাসচিব খোন্দকার দেলোয়ার হোসেনের বড় ছেলে জেলা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটির অন্যতম সদস্য খোন্দকার আকবর হোসেন বাবলু, দৌলতপুর উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান ও জেলা বিএনপির সাবেক যুগ্ম সম্পাদক তোজাম্মেল হক এবং জাসাসের কেন্দ্রীয় কমিটির আহ্বায়ক কমিটির সদস্য মো. আমিনূল হক দলীয় মনোনয়নপ্রত্যাশী ছিলেন।
এ আসনে জামায়াতের প্রার্থী হয়েছেন ন্যাশনাল ডক্টরস ফোরামের (এনডিএফ) ঢাকা মহানগরের (উত্তর) সদস্য চিকিৎসক আবু বকর সিদ্দিক। এ ছাড়া এনসিপির মনোনয়নপ্রত্যাশী বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের জেলা কমিটির আহ্বায়ক ওমর ফারুকও প্রচারণা শুরু করছেন। বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের ঘিওর উপজেলার সাধারণ সম্পাদক মুফতি মুহাম্মদ হেদায়েতুল্লাহ দলীয় মনোনয়ন পেয়েছেন। তিনিও ইতিমধ্যে ভোটের প্রচারণা শুরু করেছেন।
মানিকগঞ্জ-২ (হরিরামপুর, সিংগাইর ও জেলা সদরের দুটি ইউনিয়ন)
এ আসনে বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার উপদেষ্টামণ্ডলী সদস্য ইঞ্জিনিয়ার মঈনুল ইসলাম খান শান্তকে দলীয় মনোনয়ন দেওয়া হয়েছে। তিনি সাবেক সংসদ সদস্য ও জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক ছিলেন। তাঁর বাবা শামসুল ইসলাম খান এই আসনে চারবার সংসদ সদস্য এবং ১৯৯১ সাল থেকে ১৯৯৬ সাল পর্যন্ত বিএনপির আমলে শিল্পমন্ত্রী ছিলেন। দলীয় মনোনয়ন পাওয়ার পর থেকে তিনি সভা, সমাবেশ, উঠান বৈঠক করে আসছেন।
এ আসনে ছাত্রশিবিরের কেন্দ্রীয় কমিটির সাবেক সভাপতি মো. জাহিদুর রহমানকে প্রার্থী ঘোষণা করেছে জামায়াতে ইসলামী। এ ছাড়া খেলাফত মজলিসের কেন্দ্রীয় কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক হাফেজ মাওলানা শেখ মুহাম্মদ সালাউদ্দিনও ভোটের মাঠে আছেন। সিপিবির জেলা কমিটির সভাপতি অধ্যাপক আবুল ইসলাম শিকদার নির্বাচনে প্রচার-প্রচারণা শুরু করেছেন।
মানিকগঞ্জ-৩ (সাটুরিয়া, মানিকগঞ্জ পৌরসভা ও সদরের সাতটি ইউনিয়ন)
জেলার সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ নির্বাচনী আসন হচ্ছে মানিকগঞ্জ-৩। এই আসনে বিএনপির প্রার্থী হয়েছেন চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার উপদেষ্টা ও জেলা বিএনপির আহ্বায়ক আফরোজা খানম রিতা। তিনি সাবেক মন্ত্রী প্রয়াত হারুণার রশিদ খানের বড় মেয়ে।
এ আসনে জামায়াতে ইসলামীর ঢাকা উত্তরের সহকারী পরিচালক দেলওয়ার হোসেন দলীয় মনোনয়ন পেয়েছেন। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের জেলা কমিটির সদস্যসচিব নাহিদ মনির এনসিপির দলীয় মনোনয়নপ্রত্যাশী থাকলেও তিনিসহ এ আসনে জাতীয় পার্টি, সিপিবিসহ অন্যান্য দলের প্রার্থীদের প্রচার-প্রচারণায় তেমন দেখা যায়নি।

মানিকগঞ্জের সংসদীয় আসনগুলোয় বরাবরই বিএনপির মনোনীত প্রার্থীরা বিজয়ী হয়ে আসছেন। তবে ২০০৮ সালে দৃশ্যপট বদলে আসনগুলো আওয়ামী লীগের দখলে চলে যায়। কার্যক্রম নিষিদ্ধ দলটি এবার অনুপস্থিত থাকায় আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আবারও শক্ত অবস্থানে বিএনপি। বসে নেই তাদের প্রধান প্রতিপক্ষ জামায়াতও। দলটি বিএনপির ঘাঁটিতে ভাগ বসাতে মরিয়া। দুই দলই নিজেদের প্রার্থী ঘোষণা করে প্রচার চালাচ্ছে।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, আসনগুলো পুনরুদ্ধারে দলীয় নেতা-কর্মী নিয়ে সভা, সমাবেশ, উঠান বৈঠক ও গণসংযোগ করছেন বিএনপির প্রার্থী। জামায়াতসহ অন্য দলের প্রার্থীরাও ভোটার টানতে ব্যস্ত সময় কাটাচ্ছেন।
জানা গেছে, দল গঠনের পর ১৯৭৯ সালের ১৮ ফেব্রুয়ারি দ্বিতীয় জাতীয় সংসদ নির্বাচনে মানিকগঞ্জের চারটি আসনের সব কটিতেই বিএনপির প্রার্থীরা জয় পান। পঞ্চম থেকে অষ্টম জাতীয় সংসদ নির্বাচন পর্যন্ত সব কটি আসনই ধরে রেখেছিলেন বিএনপির প্রার্থীরা। তবে ২০০৮ সালে নবম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে জেলার তিনটি আসনেই আওয়ামী লীগের প্রার্থীরা বিজয়ী হন। পরে বিতর্কিত দশম, একাদশ ও দ্বাদশ নির্বাচনেও একই ধারা বজায় থাকে। এবার ভোটের মাঠে আওয়ামী লীগ না থাকায় ভিন্ন সমীকরণ তৈরি হয়েছে। নির্বাচনে সব আসনে জয় পেতে চেষ্টায় আছেন বিএনপির প্রার্থীরা।
বিএনপির কয়েক মাস আগে তিনটি আসনে দলীয় প্রার্থীর নাম ঘোষণা করে জামায়াত। এর পর থেকে প্রচার-প্রচারণা চালাচ্ছেন দলটির প্রার্থীরা। এদিকে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি), বাংলাদেশের খেলাফত মজলিস, বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টি (সিপিবি), জাতীয় পার্টি, গণঅধিকার পরিষদ, গণসংহতি আন্দোলনের প্রার্থীরাও ভোটের মাঠে রয়েছেন।
মানিকগঞ্জ-১ (ঘিওর, দৌলতপুর ও শিবালয়)
বিএনপির প্রয়াত মহাসচিব খোন্দকার দেলোয়ার হোসেনের নির্বাচনী আসন ছিল এটি। বিএনপি প্রথম ধাপে এই আসনে প্রার্থী ঘোষণা না করলেও দ্বিতীয় ধাপে ঘোষণা করেছে। দলের জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য ও জেলা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটির ১ নম্বর সদস্য এস এ জিন্নাহ কবিরকে দলীয় মনোনয়ন দেওয়া হয়েছে। এ আসনে বিএনপির প্রয়াত মহাসচিব খোন্দকার দেলোয়ার হোসেনের বড় ছেলে জেলা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটির অন্যতম সদস্য খোন্দকার আকবর হোসেন বাবলু, দৌলতপুর উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান ও জেলা বিএনপির সাবেক যুগ্ম সম্পাদক তোজাম্মেল হক এবং জাসাসের কেন্দ্রীয় কমিটির আহ্বায়ক কমিটির সদস্য মো. আমিনূল হক দলীয় মনোনয়নপ্রত্যাশী ছিলেন।
এ আসনে জামায়াতের প্রার্থী হয়েছেন ন্যাশনাল ডক্টরস ফোরামের (এনডিএফ) ঢাকা মহানগরের (উত্তর) সদস্য চিকিৎসক আবু বকর সিদ্দিক। এ ছাড়া এনসিপির মনোনয়নপ্রত্যাশী বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের জেলা কমিটির আহ্বায়ক ওমর ফারুকও প্রচারণা শুরু করছেন। বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের ঘিওর উপজেলার সাধারণ সম্পাদক মুফতি মুহাম্মদ হেদায়েতুল্লাহ দলীয় মনোনয়ন পেয়েছেন। তিনিও ইতিমধ্যে ভোটের প্রচারণা শুরু করেছেন।
মানিকগঞ্জ-২ (হরিরামপুর, সিংগাইর ও জেলা সদরের দুটি ইউনিয়ন)
এ আসনে বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার উপদেষ্টামণ্ডলী সদস্য ইঞ্জিনিয়ার মঈনুল ইসলাম খান শান্তকে দলীয় মনোনয়ন দেওয়া হয়েছে। তিনি সাবেক সংসদ সদস্য ও জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক ছিলেন। তাঁর বাবা শামসুল ইসলাম খান এই আসনে চারবার সংসদ সদস্য এবং ১৯৯১ সাল থেকে ১৯৯৬ সাল পর্যন্ত বিএনপির আমলে শিল্পমন্ত্রী ছিলেন। দলীয় মনোনয়ন পাওয়ার পর থেকে তিনি সভা, সমাবেশ, উঠান বৈঠক করে আসছেন।
এ আসনে ছাত্রশিবিরের কেন্দ্রীয় কমিটির সাবেক সভাপতি মো. জাহিদুর রহমানকে প্রার্থী ঘোষণা করেছে জামায়াতে ইসলামী। এ ছাড়া খেলাফত মজলিসের কেন্দ্রীয় কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক হাফেজ মাওলানা শেখ মুহাম্মদ সালাউদ্দিনও ভোটের মাঠে আছেন। সিপিবির জেলা কমিটির সভাপতি অধ্যাপক আবুল ইসলাম শিকদার নির্বাচনে প্রচার-প্রচারণা শুরু করেছেন।
মানিকগঞ্জ-৩ (সাটুরিয়া, মানিকগঞ্জ পৌরসভা ও সদরের সাতটি ইউনিয়ন)
জেলার সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ নির্বাচনী আসন হচ্ছে মানিকগঞ্জ-৩। এই আসনে বিএনপির প্রার্থী হয়েছেন চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার উপদেষ্টা ও জেলা বিএনপির আহ্বায়ক আফরোজা খানম রিতা। তিনি সাবেক মন্ত্রী প্রয়াত হারুণার রশিদ খানের বড় মেয়ে।
এ আসনে জামায়াতে ইসলামীর ঢাকা উত্তরের সহকারী পরিচালক দেলওয়ার হোসেন দলীয় মনোনয়ন পেয়েছেন। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের জেলা কমিটির সদস্যসচিব নাহিদ মনির এনসিপির দলীয় মনোনয়নপ্রত্যাশী থাকলেও তিনিসহ এ আসনে জাতীয় পার্টি, সিপিবিসহ অন্যান্য দলের প্রার্থীদের প্রচার-প্রচারণায় তেমন দেখা যায়নি।

কক্সবাজারের টেকনাফে স্থানীয় জেলেদের জালে ধরা পড়েছে ৩২ কেজি ২০০ গ্রাম ওজনের একটি কালো পোয়া মাছ, যা বিক্রি হয়েছে ১০ লাখ টাকা। এর আগে মাছটি বিক্রি জন্য দাম হাঁকানো হয়েছিল ১৪ লাখ টাকা। চট্টগ্রামের আঞ্চলিক ভাষায় মাছটি ‘কালা পোয়া’ নামে পরিচিত। আজ শনিবার বেলা ১১টার দিকে পৌরসভার কায়ুকখালী ঘাটে সৈয়দ আলমের ফি
১৩ নভেম্বর ২০২১
ময়মনসিংহ বিভাগের চার জেলায় ইটভাটা ৫৪৩টি। এগুলোর মধ্যে ৪৫৯টিই অবৈধ। বৈধ ৮৪টির সঙ্গে পাল্লা দিয়ে কার্যক্রম চলছে অবৈধগুলোতেও। এগুলোর বিষাক্ত ধোঁয়ায় ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে পরিবেশ। গত বৃহস্পতিবার গফরগাঁও উপজেলার নিগুয়ারী ইউনিয়নে গিয়ে দেখা যায়, কৃষিজমিতে গড়ে তোলা হয়েছে বিআরবি ইটভাটা।
৬ মিনিট আগে
স্বাধীন ও নিরপেক্ষ নির্বাচন কমিশন গঠনের পাশাপাশি ভোটারদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করে সব দলের জন্য সমান প্রতিদ্বন্দ্বিতার পরিবেশ (লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড) তৈরির দাবি জানিয়েছেন সম্মিলিত নারী প্রয়াস সংগঠনের সভানেত্রী এবং শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. শামীমা তাসনিম।
৩ ঘণ্টা আগে
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, ‘ক্যাম্পাসে ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করতে রাকসুর জিএস ভব্যতার সব সীমা ছাড়িয়ে বারবার ঘোষণা করতে থাকেন, লীগপন্থী শিক্ষকেরা ক্যাম্পাসে ঢুকলে কলার ধরে টেনে এনে প্রশাসন ভবনের সামনে বেঁধে রাখা হবে।
৪ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

স্বাধীন ও নিরপেক্ষ নির্বাচন কমিশন গঠনের পাশাপাশি ভোটারদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করে সব দলের জন্য সমান প্রতিদ্বন্দ্বিতার পরিবেশ (লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড) তৈরির দাবি জানিয়েছেন সম্মিলিত নারী প্রয়াস সংগঠনের সভানেত্রী এবং শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. শামীমা তাসনিম।
আজ সোমবার (২৯ ডিসেম্বর) সকালে রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবে বিজয় দিবস উপলক্ষে আয়োজিত ‘নতুন বাংলাদেশ, চাই সুষ্ঠু নির্বাচন, চাই যোগ্য নেতৃত্ব’ শীর্ষক গোলটেবিল বৈঠকে তিনি এসব কথা বলেন। বৈঠকের আয়োজন করে সম্মিলিত নারী প্রয়াস।
সরকারের কাছে দাবি তুলে শামীমা তাসনিম বলেন, ‘সব দলের রাজনৈতিক সুযোগ রেখে সমান প্রতিদ্বন্দ্বিতার পরিবেশ তৈরি করতে হবে, যেটাকে আমরা বলছি লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড। সঙ্গে সঙ্গে ভোটারদের নিরাপত্তা দিতে হবে এবং সেটি ভয়ভীতি যেন না দেখানো হয়। মানে ভোট দিতে যে আমি যাব, যেন সুস্থ অবস্থায় ফেরত আসতে পারি।’
অবাধ, নিরপেক্ষ, শান্তিপূর্ণ, অংশগ্রহণমূলক ও স্বচ্ছ নির্বাচনের কথা বলতে গিয়ে ড. শামীমা তাসনিম বলেন, বাংলাদেশে অতীতে যে দলই ক্ষমতায় এসেছে, তারা রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানগুলোকে নিজেদের ব্যক্তিগত সম্পত্তির মতো ব্যবহার করেছে। বাংলাদেশ পাবলিক সার্ভিস কমিশনের (পিএসসি) মাধ্যমে আমলা নিয়োগ এবং পুলিশ বাহিনীতে নিয়োগের ক্ষেত্রে দলীয় আনুগত্যকে প্রাধান্য দেওয়া হয়েছে। অতীতে ছাত্রলীগের কর্মীদের নিয়োগের বিষয়টি উল্লেখ করেন তিনি।
কথায় ও কাজে সৎ এবং জনগণের কাছে দায়বদ্ধ থাকবেন, যিনি দুর্নীতি করবেন না এবং দুর্নীতির প্রশ্রয় দেবেন না, যিনি বাংলাদেশকে একমাত্র স্থায়ী ঠিকানা মনে করবেন এবং বিদেশে কোনো ‘সেকেন্ড হোম’ রাখবেন না, আধিপত্যবিরোধী হবেন—এমন নেতৃত্ব আনার প্রত্যাশা ব্যক্ত করেন তিনি।
সম্মিলিত নারী প্রয়াস সংগঠনের সহকারী সেক্রেটারি ইঞ্জিনিয়ার নিয়ামা ইসলামের সঞ্চালনায় অন্যদের মধ্যে বক্তব্য দেন সংগঠনটির সেক্রেটারি ড. ফেরদৌস আরা খানম, সহকারী সম্পাদক মাহসিনা মমতাজ মারিয়া, লেকচারার ড. জেবুন্নেসা, ড. মেহের আফরোজ লুৎফা, জান্নাতুন নাইম প্রমি প্রমুখ।

স্বাধীন ও নিরপেক্ষ নির্বাচন কমিশন গঠনের পাশাপাশি ভোটারদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করে সব দলের জন্য সমান প্রতিদ্বন্দ্বিতার পরিবেশ (লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড) তৈরির দাবি জানিয়েছেন সম্মিলিত নারী প্রয়াস সংগঠনের সভানেত্রী এবং শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. শামীমা তাসনিম।
আজ সোমবার (২৯ ডিসেম্বর) সকালে রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবে বিজয় দিবস উপলক্ষে আয়োজিত ‘নতুন বাংলাদেশ, চাই সুষ্ঠু নির্বাচন, চাই যোগ্য নেতৃত্ব’ শীর্ষক গোলটেবিল বৈঠকে তিনি এসব কথা বলেন। বৈঠকের আয়োজন করে সম্মিলিত নারী প্রয়াস।
সরকারের কাছে দাবি তুলে শামীমা তাসনিম বলেন, ‘সব দলের রাজনৈতিক সুযোগ রেখে সমান প্রতিদ্বন্দ্বিতার পরিবেশ তৈরি করতে হবে, যেটাকে আমরা বলছি লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড। সঙ্গে সঙ্গে ভোটারদের নিরাপত্তা দিতে হবে এবং সেটি ভয়ভীতি যেন না দেখানো হয়। মানে ভোট দিতে যে আমি যাব, যেন সুস্থ অবস্থায় ফেরত আসতে পারি।’
অবাধ, নিরপেক্ষ, শান্তিপূর্ণ, অংশগ্রহণমূলক ও স্বচ্ছ নির্বাচনের কথা বলতে গিয়ে ড. শামীমা তাসনিম বলেন, বাংলাদেশে অতীতে যে দলই ক্ষমতায় এসেছে, তারা রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানগুলোকে নিজেদের ব্যক্তিগত সম্পত্তির মতো ব্যবহার করেছে। বাংলাদেশ পাবলিক সার্ভিস কমিশনের (পিএসসি) মাধ্যমে আমলা নিয়োগ এবং পুলিশ বাহিনীতে নিয়োগের ক্ষেত্রে দলীয় আনুগত্যকে প্রাধান্য দেওয়া হয়েছে। অতীতে ছাত্রলীগের কর্মীদের নিয়োগের বিষয়টি উল্লেখ করেন তিনি।
কথায় ও কাজে সৎ এবং জনগণের কাছে দায়বদ্ধ থাকবেন, যিনি দুর্নীতি করবেন না এবং দুর্নীতির প্রশ্রয় দেবেন না, যিনি বাংলাদেশকে একমাত্র স্থায়ী ঠিকানা মনে করবেন এবং বিদেশে কোনো ‘সেকেন্ড হোম’ রাখবেন না, আধিপত্যবিরোধী হবেন—এমন নেতৃত্ব আনার প্রত্যাশা ব্যক্ত করেন তিনি।
সম্মিলিত নারী প্রয়াস সংগঠনের সহকারী সেক্রেটারি ইঞ্জিনিয়ার নিয়ামা ইসলামের সঞ্চালনায় অন্যদের মধ্যে বক্তব্য দেন সংগঠনটির সেক্রেটারি ড. ফেরদৌস আরা খানম, সহকারী সম্পাদক মাহসিনা মমতাজ মারিয়া, লেকচারার ড. জেবুন্নেসা, ড. মেহের আফরোজ লুৎফা, জান্নাতুন নাইম প্রমি প্রমুখ।

কক্সবাজারের টেকনাফে স্থানীয় জেলেদের জালে ধরা পড়েছে ৩২ কেজি ২০০ গ্রাম ওজনের একটি কালো পোয়া মাছ, যা বিক্রি হয়েছে ১০ লাখ টাকা। এর আগে মাছটি বিক্রি জন্য দাম হাঁকানো হয়েছিল ১৪ লাখ টাকা। চট্টগ্রামের আঞ্চলিক ভাষায় মাছটি ‘কালা পোয়া’ নামে পরিচিত। আজ শনিবার বেলা ১১টার দিকে পৌরসভার কায়ুকখালী ঘাটে সৈয়দ আলমের ফি
১৩ নভেম্বর ২০২১
ময়মনসিংহ বিভাগের চার জেলায় ইটভাটা ৫৪৩টি। এগুলোর মধ্যে ৪৫৯টিই অবৈধ। বৈধ ৮৪টির সঙ্গে পাল্লা দিয়ে কার্যক্রম চলছে অবৈধগুলোতেও। এগুলোর বিষাক্ত ধোঁয়ায় ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে পরিবেশ। গত বৃহস্পতিবার গফরগাঁও উপজেলার নিগুয়ারী ইউনিয়নে গিয়ে দেখা যায়, কৃষিজমিতে গড়ে তোলা হয়েছে বিআরবি ইটভাটা।
৬ মিনিট আগে
মানিকগঞ্জের সংসদীয় আসনগুলোয় বরাবরই বিএনপির মনোনীত প্রার্থীরা বিজয়ী হয়ে আসছেন। তবে ২০০৮ সালে দৃশ্যপট বদলে আসনগুলো আওয়ামী লীগের দখলে চলে যায়। কার্যক্রম নিষিদ্ধ দলটি এবার অনুপস্থিত থাকায় আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আবারও শক্ত অবস্থানে বিএনপি। বসে নেই তাদের প্রধান প্রতিপক্ষ জামায়াতও।
১১ মিনিট আগে
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, ‘ক্যাম্পাসে ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করতে রাকসুর জিএস ভব্যতার সব সীমা ছাড়িয়ে বারবার ঘোষণা করতে থাকেন, লীগপন্থী শিক্ষকেরা ক্যাম্পাসে ঢুকলে কলার ধরে টেনে এনে প্রশাসন ভবনের সামনে বেঁধে রাখা হবে।
৪ ঘণ্টা আগেরাবি প্রতিনিধি

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক বন্ধের আহ্বান জানিয়েছেন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদের সাধারণ সম্পাদক (জিএস) সালাহউদ্দিন আম্মার। গতকাল রোববার (২৮ ডিসেম্বর) শিক্ষক নেটওয়ার্কের ‘ক্যাম্পাসে ছাত্র প্রতিনিধিদের এখতিয়ারবহির্ভূত তৎপরতা বন্ধ হোক’ শিরোনামে দেওয়া বিবৃতির প্রতিক্রিয়ায় এই আহ্বান জানান তিনি।
শিক্ষক নেটওয়ার্কের ফেসবুক পেজে দেওয়া ওই বিবৃতির মন্তব্যে আম্মার লেখেন, ‘শিক্ষক নেটওয়ার্ক বন্ধের আহ্বান জানাচ্ছি’।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে সালাহউদ্দিন আম্মার বলেন, ‘আমি কমেন্ট করেছি, ডিলিট করি নাই। তাঁরা (শিক্ষক নেটওয়ার্ক) আমার কাজকে যদি অপতৎপরতা হিসেবে দেখের, তাহলে আমিও তাঁদের বিবৃতি সন্দেহের চোখে দেখি। তাঁরা আমাকে একটি আহ্বান জানিয়েছেন, আমিও তাঁদের আহ্বান জানিয়েছি। তাঁরা এটাকে স্বাধীনতা হিসেবে দেখলে, আমিও আমার স্বাধীনতা প্রকাশ করছি।’
শিক্ষক নেটওয়ার্কের দেওয়া বিবৃতিতে বলা হয়, ‘রাকসুর জিএস সালাহউদ্দিন আম্মারের নেতৃত্বে নানা ধরনের মবপ্রবণতা অব্যাহত রয়েছে। ডিনদের পদত্যাগ করানো, শিক্ষার্থী ও শিক্ষকদের হয়রানি তৎপরতা চলমান আছে। রাকসুর জিএস প্রশাসনের কাছে জবাবদিহি না চেয়ে বরং ছয়জন ডিনের পদত্যাগ দাবি করেন। কেবল তা-ই নয়, নিজেই যেন “প্রশাসন” হয়ে অত্যন্ত ঔদ্ধত্যপূর্ণ ভাষায় ডিনদের বিরুদ্ধে হুমকি দেন, এমনকি এখতিয়ারবহির্ভূতভাবে নিজে পদত্যাগপত্র লিখে এনে বিভিন্ন বিভাগে গিয়ে ডিনদের খুঁজতে থাকেন, সম্ভবত লাঞ্ছিত করার উদ্দেশ্যে। মোট ১২ জন ডিনের প্রত্যেকেই গত আওয়ামী শাসনামলে নির্বাচিত হলেও, বাকি ছয়জন হয়তো রাকসু জিএসের বিবেচনায় “রাজনৈতিক বিবেচনায় উত্তীর্ণ”, ফলে তাঁদের পদত্যাগের দাবি ওঠেনি, তাঁদের নিয়ে অবমাননাকর কিছু বলাও হয়নি। এই উদ্ভূত অসম্মানজনক পরিস্থিতিতে “প্রগতিশীল শিক্ষক” হিসেবে পরিচিত ছয়জন ডিন দায়িত্ব পালতে অপারগতা প্রকাশ করেন।’
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, ‘ক্যাম্পাসে ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করতে রাকসুর জিএস ভব্যতার সব সীমা ছাড়িয়ে বারবার ঘোষণা করতে থাকেন, লীগপন্থী শিক্ষকেরা ক্যাম্পাসে ঢুকলে কলার ধরে টেনে এনে প্রশাসন ভবনের সামনে বেঁধে রাখা হবে। নির্বাচিত প্রতিনিধিরা যা করছেন, তা রাকসুর এখতিয়ারবহির্ভূত এবং তাঁদের আচরণও আগ্রাসী ও সন্ত্রাসীদের মতো। রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের কাছে আমরা এর জবাবদিহি প্রত্যাশা করি। কেননা, রাকসুর নেতৃবৃন্দের এ রকম আচরণ কেবল রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষার পরিবেশ নষ্ট করেনি; এটা সরাসরি বিদ্যায়তনিক স্বাধীনতার ওপরে হামলা। এর “স্পাইরাল ইফেক্ট” পড়েছে সারা দেশের অন্যান্য শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে।’
সার্বিক বিষয়ে রাবির বাংলা বিভাগের অধ্যাপক ও শিক্ষক নেটওয়ার্কের সদস্য সৌভিক রেজা বলেন, ‘শিক্ষক নেটওয়ার্ক ২০১৪ সালে যাত্রা শুরু করে। যদি ভিন্ন মতাদর্শের হওয়ার কারণে চাকরি চলে যেত বা পদচ্যুত করানো হতো তাহলে তো শিক্ষক নেটওয়ার্কের অনেকেরই আওয়ামী আমলে চাকরি চলে যেত। ৭৩-এর অধ্যাদেশ আমাদেরকে একটা রক্ষাকবজ দিয়েছে, যে কারণে আমরা শিক্ষকেরা সব সময় অন্যায়ের বিরুদ্ধে কথা বলার পরও আমাদের চাকরি চলে যায়নি।’
সৌভিক রেজা আরও বলেন, ‘ভিন্ন মতাদর্শের শিক্ষক কর্মকর্তাদের গাছে বেঁধে রাখা, চাকরিচ্যুত কিংবা জোরপূর্বক পদত্যাগ করানো একজন শিক্ষার্থীর এখতিয়ারের বাইরে। বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যও এ ক্ষমতা রাখেন না। তবে শিক্ষকেরা কিন্তু আইনের ঊর্ধ্বে নন। আইনানুযায়ী তাঁদের শাস্তি দেওয়া যেতে পারে, তবে মব সৃষ্টি করে নয়। কেউ যদি সরাসরি হামলা বা দালালি করে থাকেন, তাহলে তাঁর বিরুদ্ধে মামলা করা উচিত। বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন তাঁর বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নিতে পারে। কিন্তু একজন নির্বাচিত ছাত্র প্রতিনিধি এভাবে কাউকে পদত্যাগে বাধ্য করতে পারেন না।’

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক বন্ধের আহ্বান জানিয়েছেন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদের সাধারণ সম্পাদক (জিএস) সালাহউদ্দিন আম্মার। গতকাল রোববার (২৮ ডিসেম্বর) শিক্ষক নেটওয়ার্কের ‘ক্যাম্পাসে ছাত্র প্রতিনিধিদের এখতিয়ারবহির্ভূত তৎপরতা বন্ধ হোক’ শিরোনামে দেওয়া বিবৃতির প্রতিক্রিয়ায় এই আহ্বান জানান তিনি।
শিক্ষক নেটওয়ার্কের ফেসবুক পেজে দেওয়া ওই বিবৃতির মন্তব্যে আম্মার লেখেন, ‘শিক্ষক নেটওয়ার্ক বন্ধের আহ্বান জানাচ্ছি’।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে সালাহউদ্দিন আম্মার বলেন, ‘আমি কমেন্ট করেছি, ডিলিট করি নাই। তাঁরা (শিক্ষক নেটওয়ার্ক) আমার কাজকে যদি অপতৎপরতা হিসেবে দেখের, তাহলে আমিও তাঁদের বিবৃতি সন্দেহের চোখে দেখি। তাঁরা আমাকে একটি আহ্বান জানিয়েছেন, আমিও তাঁদের আহ্বান জানিয়েছি। তাঁরা এটাকে স্বাধীনতা হিসেবে দেখলে, আমিও আমার স্বাধীনতা প্রকাশ করছি।’
শিক্ষক নেটওয়ার্কের দেওয়া বিবৃতিতে বলা হয়, ‘রাকসুর জিএস সালাহউদ্দিন আম্মারের নেতৃত্বে নানা ধরনের মবপ্রবণতা অব্যাহত রয়েছে। ডিনদের পদত্যাগ করানো, শিক্ষার্থী ও শিক্ষকদের হয়রানি তৎপরতা চলমান আছে। রাকসুর জিএস প্রশাসনের কাছে জবাবদিহি না চেয়ে বরং ছয়জন ডিনের পদত্যাগ দাবি করেন। কেবল তা-ই নয়, নিজেই যেন “প্রশাসন” হয়ে অত্যন্ত ঔদ্ধত্যপূর্ণ ভাষায় ডিনদের বিরুদ্ধে হুমকি দেন, এমনকি এখতিয়ারবহির্ভূতভাবে নিজে পদত্যাগপত্র লিখে এনে বিভিন্ন বিভাগে গিয়ে ডিনদের খুঁজতে থাকেন, সম্ভবত লাঞ্ছিত করার উদ্দেশ্যে। মোট ১২ জন ডিনের প্রত্যেকেই গত আওয়ামী শাসনামলে নির্বাচিত হলেও, বাকি ছয়জন হয়তো রাকসু জিএসের বিবেচনায় “রাজনৈতিক বিবেচনায় উত্তীর্ণ”, ফলে তাঁদের পদত্যাগের দাবি ওঠেনি, তাঁদের নিয়ে অবমাননাকর কিছু বলাও হয়নি। এই উদ্ভূত অসম্মানজনক পরিস্থিতিতে “প্রগতিশীল শিক্ষক” হিসেবে পরিচিত ছয়জন ডিন দায়িত্ব পালতে অপারগতা প্রকাশ করেন।’
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, ‘ক্যাম্পাসে ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করতে রাকসুর জিএস ভব্যতার সব সীমা ছাড়িয়ে বারবার ঘোষণা করতে থাকেন, লীগপন্থী শিক্ষকেরা ক্যাম্পাসে ঢুকলে কলার ধরে টেনে এনে প্রশাসন ভবনের সামনে বেঁধে রাখা হবে। নির্বাচিত প্রতিনিধিরা যা করছেন, তা রাকসুর এখতিয়ারবহির্ভূত এবং তাঁদের আচরণও আগ্রাসী ও সন্ত্রাসীদের মতো। রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের কাছে আমরা এর জবাবদিহি প্রত্যাশা করি। কেননা, রাকসুর নেতৃবৃন্দের এ রকম আচরণ কেবল রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষার পরিবেশ নষ্ট করেনি; এটা সরাসরি বিদ্যায়তনিক স্বাধীনতার ওপরে হামলা। এর “স্পাইরাল ইফেক্ট” পড়েছে সারা দেশের অন্যান্য শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে।’
সার্বিক বিষয়ে রাবির বাংলা বিভাগের অধ্যাপক ও শিক্ষক নেটওয়ার্কের সদস্য সৌভিক রেজা বলেন, ‘শিক্ষক নেটওয়ার্ক ২০১৪ সালে যাত্রা শুরু করে। যদি ভিন্ন মতাদর্শের হওয়ার কারণে চাকরি চলে যেত বা পদচ্যুত করানো হতো তাহলে তো শিক্ষক নেটওয়ার্কের অনেকেরই আওয়ামী আমলে চাকরি চলে যেত। ৭৩-এর অধ্যাদেশ আমাদেরকে একটা রক্ষাকবজ দিয়েছে, যে কারণে আমরা শিক্ষকেরা সব সময় অন্যায়ের বিরুদ্ধে কথা বলার পরও আমাদের চাকরি চলে যায়নি।’
সৌভিক রেজা আরও বলেন, ‘ভিন্ন মতাদর্শের শিক্ষক কর্মকর্তাদের গাছে বেঁধে রাখা, চাকরিচ্যুত কিংবা জোরপূর্বক পদত্যাগ করানো একজন শিক্ষার্থীর এখতিয়ারের বাইরে। বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যও এ ক্ষমতা রাখেন না। তবে শিক্ষকেরা কিন্তু আইনের ঊর্ধ্বে নন। আইনানুযায়ী তাঁদের শাস্তি দেওয়া যেতে পারে, তবে মব সৃষ্টি করে নয়। কেউ যদি সরাসরি হামলা বা দালালি করে থাকেন, তাহলে তাঁর বিরুদ্ধে মামলা করা উচিত। বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন তাঁর বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নিতে পারে। কিন্তু একজন নির্বাচিত ছাত্র প্রতিনিধি এভাবে কাউকে পদত্যাগে বাধ্য করতে পারেন না।’

কক্সবাজারের টেকনাফে স্থানীয় জেলেদের জালে ধরা পড়েছে ৩২ কেজি ২০০ গ্রাম ওজনের একটি কালো পোয়া মাছ, যা বিক্রি হয়েছে ১০ লাখ টাকা। এর আগে মাছটি বিক্রি জন্য দাম হাঁকানো হয়েছিল ১৪ লাখ টাকা। চট্টগ্রামের আঞ্চলিক ভাষায় মাছটি ‘কালা পোয়া’ নামে পরিচিত। আজ শনিবার বেলা ১১টার দিকে পৌরসভার কায়ুকখালী ঘাটে সৈয়দ আলমের ফি
১৩ নভেম্বর ২০২১
ময়মনসিংহ বিভাগের চার জেলায় ইটভাটা ৫৪৩টি। এগুলোর মধ্যে ৪৫৯টিই অবৈধ। বৈধ ৮৪টির সঙ্গে পাল্লা দিয়ে কার্যক্রম চলছে অবৈধগুলোতেও। এগুলোর বিষাক্ত ধোঁয়ায় ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে পরিবেশ। গত বৃহস্পতিবার গফরগাঁও উপজেলার নিগুয়ারী ইউনিয়নে গিয়ে দেখা যায়, কৃষিজমিতে গড়ে তোলা হয়েছে বিআরবি ইটভাটা।
৬ মিনিট আগে
মানিকগঞ্জের সংসদীয় আসনগুলোয় বরাবরই বিএনপির মনোনীত প্রার্থীরা বিজয়ী হয়ে আসছেন। তবে ২০০৮ সালে দৃশ্যপট বদলে আসনগুলো আওয়ামী লীগের দখলে চলে যায়। কার্যক্রম নিষিদ্ধ দলটি এবার অনুপস্থিত থাকায় আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আবারও শক্ত অবস্থানে বিএনপি। বসে নেই তাদের প্রধান প্রতিপক্ষ জামায়াতও।
১১ মিনিট আগে
স্বাধীন ও নিরপেক্ষ নির্বাচন কমিশন গঠনের পাশাপাশি ভোটারদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করে সব দলের জন্য সমান প্রতিদ্বন্দ্বিতার পরিবেশ (লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড) তৈরির দাবি জানিয়েছেন সম্মিলিত নারী প্রয়াস সংগঠনের সভানেত্রী এবং শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. শামীমা তাসনিম।
৩ ঘণ্টা আগে