Ajker Patrika

খাগড়াছড়ি পৌর স্বাস্থ্যকেন্দ্রের চিকিৎসকের বিরুদ্ধে অনিয়মের অভিযোগ

খাগড়াছড়ি প্রতিনিধি
আপডেট : ০২ মার্চ ২০২৩, ১৫: ২৮
খাগড়াছড়ি পৌর স্বাস্থ্যকেন্দ্রের চিকিৎসকের বিরুদ্ধে অনিয়মের অভিযোগ

খাগড়াছড়ির পৌরবাসীর স্বাস্থ্যসেবার মান নিশ্চিত করতে পৌর স্বাস্থ্যকেন্দ্রে একজন দায়িত্বপ্রাপ্ত চিকিৎসক থাকলেও তিনি কোনো সেবা দিচ্ছেন না বলে অভিযোগ উঠেছে। তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ রয়েছে, তিনি প্রাইভেট ক্লিনিকে রোগী দেখেন, কিন্তু পৌরসভায় রোগী দেখেন না। এদিকে পৌর এলাকার বেশ কয়েকজন কাউন্সিলর এই অভিযোগে ওই চিকিৎসককে অন্যত্র বদলির জন্য মেয়রের কাছে সুপারিশও করেছেন।

অভিযুক্ত ওই চিকিৎসকের নাম আব্দুস সামাদ ফকির। তিনি খাগড়াছড়ি পৌরসভার স্বাস্থ্যকেন্দ্রে মেডিকেল অফিসার হিসেবে দায়িত্বরত।

খাগড়াছড়ি পৌরসভা সূত্রে জানা যায়, ১৩ বর্গকিলোমিটারের খাগড়াছড়ি পৌর এলাকার জনসংখ্যা বর্তমানে প্রায় এক লাখ। পৌরবাসীর বিনা মূল্যে চিকিৎসাসেবার মান নিশ্চিত করার জন্য ২০১৯ সালে পৌরসভার জন্য স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয় থেকে একজন এমবিবিএস চিকিৎসক নিয়োগ দেওয়া হয়। নিয়োগ অনুযায়ী পৌরসভার মেয়রের নির্দেশ মোতাবেক পৌরসভার ৯ ওয়ার্ডে চিকিৎসাসেবা দেওয়াসহ পৌরসভার ইপিআই কর্মসূচি, প্রাথমিক স্বাস্থ্য পরিচর্যা কর্মসূচি বাস্তবায়নে উদ্যোগ গ্রহণে সহায়তা করবেন।

এ ছাড়া তিনি পৌর এলাকার পরিবেশ ও পরিচ্ছন্নতা সংরক্ষণ এবং হোটেল, রেস্তোরাঁ, হাটবাজারে খাদ্যের মান নিয়ন্ত্রণের জন্য সরাসরি দায়িত্ব পালন করবেন। এসবের কিছুই না করে বেসরকারি ক্লিনিকে রোগী দেখেন তিনি। পৌরসভার কোনো বাসিন্দা সেবা পায় না বলে জানান জনপ্রতিনিধিরা। 

খাগড়াছড়ি পৌরসভার ৫ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর আব্দুল মজিদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘উনি (আব্দুস সামাদ) তিন বছর ধরে পৌরসভার মেডিকেল অফিসার হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। অথচ এ পর্যন্ত কোনো পৌরবাসীই তাঁর কাছে সেবা পায়নি। আমার ওয়ার্ডের কোনো বাসিন্দা চিকিৎসা পায়নি। আমি পৌরসভার মেয়রকে অনুরোধ করেছি, যাতে তাঁকে অন্যত্র বদলি করা হয়।’

খাগড়াছড়ি পৌরসভার মধুপুর এলাকার বাসিন্দা সৌরভ তালুকদার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমাদের পৌরসভায় যে চিকিৎসক তাঁর কাছ থেকে কোনো সময়ই চিকিৎসাসেবা পাই না। উনি বেসরকারি ক্লিনিকে চিকিৎসাসেবা দেন। পৌরসভায় রোগী দেখেন না।’

পৌরসভার ১ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর অতীশ চাকমা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘পৌরসভার মেডিকেল অফিসার কখনোই ওয়ার্ডে এসে চিকিৎসা দেননি। পৌরসভা থেকে মোটা অঙ্কের বেতন দিয়ে চিকিৎসক রাখা হয়েছে, কিন্তু তিনি কখনোই রোগী দেখেন না।’

পৌরসভার মুসলিমপাড়া এলাকার বাসিন্দা রেজাউল করিম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘পৌরসভায় যদি আমরা স্বাস্থ্যসেবা পেতাম, তাহলে বেসরকারি ক্লিনিকে যেতে হতো না। পৌরসভায় আমরা কখনোই চিকিৎসাসেবা পাই না।’

নিয়মিত সেবা না দেওয়ায় পৌরসভার চিকিৎসক আব্দুস সামাদ ফকিরকে অন্যত্র বদলি করার জন্য স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়কে লিখিতভাবে জানানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছেন পৌর মেয়র নির্মলেন্দু চৌধুরী। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘কাউন্সিলররা চিকিৎসক আব্দুস সামাদের বিরুদ্ধে আমার কাছে অভিযোগ দিয়েছেন। তিনি প্রাইভেট ক্লিনিকে রোগী দেখেন। পৌরসভায় রোগী দেখেন না। তাঁর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য আমরা স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়কে লিখিতভাবে অনুরোধ জানাব।’

এদিকে নিয়মিত বেতন-ভাতা নিলেও রোগীদের চিকিৎসা দিতে বাধ্য নন বলে জানান অভিযুক্ত চিকিৎসক আব্দুস সামাদ ফকির। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমি এখানে রোগী দেখতে বাধ্য নই। তার পরও সপ্তাহে দুই দিন রোগী দেখি।’

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এনসিপি-জামায়াত জোটে যুক্ত হচ্ছে আরেকটি দল, আসন বণ্টন ঘোষণা রাতেই

নির্বাচন না করার ঘোষণা দিলেন আনোয়ার হোসেন মঞ্জু

নাহিদকে শুভকামনা জানিয়ে সরে গেলেন জামায়াতের আতিক

কারওয়ান বাজারে চাঁদাবাজির বিরুদ্ধে ব্যবসায়ীদের লাঠিমিছিল, পাল্টাপাল্টি ধাওয়া

নির্বাচনে অংশ না নেওয়ার ঘোষণা এনসিপি নেত্রী মনজিলা ঝুমার

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

হাদি হত্যা মামলার প্রধান আসামি ফয়সালের বিরুদ্ধে অস্ত্র আইনে মামলা

বাসস, ঢাকা  
হাদি হত্যা মামলায় প্রধান আসামি ফয়সাল করিম মাসুদ। ছবি: সংগৃহীত
হাদি হত্যা মামলায় প্রধান আসামি ফয়সাল করিম মাসুদ। ছবি: সংগৃহীত

ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান বিন হাদিকে গুলি করে হত্যার ঘটনায় করা মামলায় প্রধান আসামি ফয়সাল করিম মাসুদ ওরফে রাহুল ওরফে দাউদের (৩৭) বিরুদ্ধে এবার অস্ত্র আইনে মামলা হয়েছে। রাজধানীর শেরেবাংলা নগর থানায় এ মামলা করা হয়েছে।

আজ সোমবার (২৯ ডিসেম্বর) রাজধানীর শেরেবাংলা নগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ মনিরুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, ২৩ ডিসেম্বর ফয়সাল করিম মাসুদের বিরুদ্ধে অস্ত্র আইনে মামলা করা হয়েছে। মামলার তদন্ত চলমান।

মামলার অভিযোগ থেকে জানা যায়, ১২ ডিসেম্বর মামলার এজাহারনামীয় আসামি ফয়সাল করিম জুলাই যোদ্ধা ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক ও আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য স্বতন্ত্র প্রার্থী শরিফ ওসমান হাদিকে (৩৩) আগ্নেয়াস্ত্র দিয়ে মাথায় গুলি করে মোটরসাইকেলযোগে পালিয়ে যান।

হাদি হত্যা মামলার আসামি ফয়সালের মা হাসি বেগম আদালতে স্বেচ্ছায় দোষ স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দিতে উল্লেখ করেন, ১২ ডিসেম্বর আসামি ফয়সাল একটি কালো রঙের কাঁধের ব্যাগসহ তাঁর বোন জেসমিনের ভাড়া বাসায় আসেন। এ সময় বাড়ির দারোয়ান মাসুদ মোল্লা তিন-চারজন লোক নিয়ে জেসমিনের বাসার কলিং বেল চাপ দিলে আসামি ফয়সাল দরজার ছিদ্র দিয়ে লোকজন দেখে পুলিশ মনে করেন এবং তাঁর কাঁধের ব্যাগটি রান্নাঘরের জানালা দিয়ে নিচে ফেলে দেন।

ব্যাগটি বাসার মাঝখানে লোহার গ্রিলের ওপর গিয়ে পড়ে। পরে লোকজন চলে গেলে আসামি ফয়সালের আদেশে তাঁর মা ব্যাগটি তুলে নিয়ে আসেন।

আসামি ফয়সাল কিছু না বলে বাসা থেকে বের হয়ে অজ্ঞাত স্থানে চলে যান। পরে র‍্যাব-২ ১৫ ডিসেম্বর অভিযান চালিয়ে উক্ত বাসার মাঝখানে লোহার গ্রিলের ওপর থেকে একটি কালো রঙের ম্যাগাজিন, যার ভেতরে ছয়টি তাজা বুলেট ও একটি সিলভার কালারের ম্যাগাজিন, যার ভেতরে পাঁচটি তাজা বুলেট উদ্ধার করে।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এনসিপি-জামায়াত জোটে যুক্ত হচ্ছে আরেকটি দল, আসন বণ্টন ঘোষণা রাতেই

নির্বাচন না করার ঘোষণা দিলেন আনোয়ার হোসেন মঞ্জু

নাহিদকে শুভকামনা জানিয়ে সরে গেলেন জামায়াতের আতিক

কারওয়ান বাজারে চাঁদাবাজির বিরুদ্ধে ব্যবসায়ীদের লাঠিমিছিল, পাল্টাপাল্টি ধাওয়া

নির্বাচনে অংশ না নেওয়ার ঘোষণা এনসিপি নেত্রী মনজিলা ঝুমার

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

ভোর থেকে বিকেল পর্যন্ত উঠানে পড়ে রইল লাশ, সম্পত্তি নিয়ে ছেলেমেয়েদের ঝগড়া

কমলনগর (লক্ষ্মীপুর) প্রতিনিধি 
বাড়ির উঠানে লাশবাহী খাটিয়া। ছবি: আজকের পত্রিকা
বাড়ির উঠানে লাশবাহী খাটিয়া। ছবি: আজকের পত্রিকা

‎লক্ষ্মীপুরের কমলনগরে সম্পত্তির ভাগাভাগি নিয়ে বিরোধের জেরে রুহুল আমিন নামের এক বৃদ্ধের লাশ দাফনে বাধা দিয়েছেন তাঁর ছেলেমেয়েরা। আজ সোমবার উপজেলার চরলরেন্স ইউনিয়নের ৯ নম্বর ওয়ার্ডে এ ঘটনা ঘটে। আজ ভোরের দিকে সত্তরোর্ধ্ব রুহুল আমিন মারা যান। শেষপর্যন্ত পুলিশি হস্তক্ষেপে বিকেলে বৃদ্ধের লাশ দাফন করা হয়।

এলাকাবাসী সূত্রে জানা গেছে, রুহুল আমিন দুই বিয়ে করেছেন। দ্বিতীয় স্ত্রীর ছেলে সোহেল রুহুল আমিনের জমিজমা ভোগদখল করছেন। অন্যদিকে বাবার বিষয়সম্পত্তি থেকে প্রথম পক্ষের সন্তানেরা বঞ্চিত হয়েছেন। রুহুল আমিনের মৃত্যুর খবর শুনে প্রথম পক্ষের সন্তান মোফাশ্বেরা বেগম, নাসিমা আক্তার, শরীফসহ সবাই বাবার সম্পত্তির হিসাব চাইতে আসেন। সোহেল তাঁদের হুমকি-ধমকি দিয়ে বের করে দেওয়ার চেষ্টা করেন। এলাকাবাসীর ভিড় জমে গেলে একপর্যায়ে লাশ ফেলে চলে যান সোহেল। অন্যদিকে সম্পত্তির হিসাব না পেলে লাশ দাফনে বাধা দিতে অনঢ় থাকেন প্রথম পক্ষের সন্তানেরা।

এলাকার বাসিন্দা আনোয়ার হোসেন, সিদ্দিক উল্যা ও শরিফ জানান, রুহুল আমিনের অনেক বিষয়সম্পত্তি ছিল। আগের সৎভাই-বোনদের কোনো সম্পত্তি না দিয়ে সবকিছু সোহেল দখল করে রেখেছেন। এ ছাড়া এলাকার কিছু মানুষের কাছে জমি বিক্রির টাকা নিয়ে রেজিস্ট্রেশন করে দেননি।

এ বিষয়ে জানতে চাইলে আজকের পত্রিকাকে সোহেল বলেন, ‘আমার বাবার কোনো সম্পত্তি আমার কাছে নাই। তারা যদি লাশ দাফন করতে না দেয়, আমার কোনো আপত্তি নাই।’

চরলরেন্স ইউনিয়ন পরিষদের ৯ নম্বর ওয়ার্ডের সদস্য আব্দুল খালেক বলেন, ‘লাশ দাফনে বাধার খবর শুনে এসে দেখি, মৃত রুহুল আমিনের দুই পরিবারের মধ্যে সম্পত্তির ভাগাভাগি নিয়ে বিরোধ চলছে। সোহেলের কাছে রুহুলের প্রথম ঘরের ছেলেমেয়েরা সম্পত্তির হিসাব চাইলে সে বসে বিষয়টি সমাধান করতে রাজি হয়নি।’

‎এ বিষয়ে কমলনগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ফরিদুল ইসলাম জানান, পুলিশি হস্তক্ষেপে বিকেল ৫টার দিকে লাশ দাফন করা হয়েছে। ‎

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এনসিপি-জামায়াত জোটে যুক্ত হচ্ছে আরেকটি দল, আসন বণ্টন ঘোষণা রাতেই

নির্বাচন না করার ঘোষণা দিলেন আনোয়ার হোসেন মঞ্জু

নাহিদকে শুভকামনা জানিয়ে সরে গেলেন জামায়াতের আতিক

কারওয়ান বাজারে চাঁদাবাজির বিরুদ্ধে ব্যবসায়ীদের লাঠিমিছিল, পাল্টাপাল্টি ধাওয়া

নির্বাচনে অংশ না নেওয়ার ঘোষণা এনসিপি নেত্রী মনজিলা ঝুমার

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

কনটেন্ট ক্রিয়েটর হিরো আলম মনোনয়নপত্র জমা দিতে পারেননি

বগুড়া প্রতিনিধি
বগুড়া-৪ আসনে মনোনয়নপত্র জমা দিতে পারেননি হিরো আলম। ছবি: আজকের পত্রিকা
বগুড়া-৪ আসনে মনোনয়নপত্র জমা দিতে পারেননি হিরো আলম। ছবি: আজকের পত্রিকা

বগুড়া-৪ আসনে আলোচিত কনটেন্ট ক্রিয়েটর আশরাফুল আলম ওরফে হিরো আলম মনোনয়নপত্র জমা দিতে পারেননি। আজ সোমবার বগুড়া জেলা প্রশাসক ও রিটার্নিং কর্মকর্তা তৌফিকুর রহমানের কার্যালয়ে মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার সময় কাগজপত্রে ত্রুটি থাকায় তাঁকে ফেরত পাঠানো হয়।

পরে কাগজপত্র সংশোধন করে রিটার্নিং কার্যালয়ে আসতে আসতে মনোনয়নপত্র দাখিলের নির্ধারিত সময়সীমা শেষ হয়ে যায়। ফলে মনোনয়নপত্র জমা দিতে পারেননি।

জানা যায়, ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতার জন্য গতকাল রোববার আশরাফুল আলম ওরফে হিরো আলম সদ্য নিবন্ধিত আমজনতা দলের মনোনয়ন পান। আজ জেলা প্রশাসক ও রিটার্নিং কর্মকর্তার কার্যালয় থেকে মনোনয়নপত্র উত্তোলন করেন। পরে জমা দেওয়ার সময় প্রয়োজনীয় কাগজপত্রে ত্রুটি থাকায় সংশোধনের জন্য তাঁকে ফেরত পাঠানো হয়।

বিষয়টি নিশ্চিত করে হিরো আলম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ঢাকায় আপিল করার জন্য প্রস্তুতি নিতে হবে। দেখি এ ব্যাপারে কী করা যায়।’

বগুড়া জেলা প্রশাসক ও রিটার্নিং কর্মকর্তা তৌফিকুর রহমান বলেন, আশরাফুল আলম মনোনয়নপত্র উত্তোলন করলেও সঠিক সময়ের মধ্যে জমা দিতে পারেননি। তাঁকে আপিল করার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এনসিপি-জামায়াত জোটে যুক্ত হচ্ছে আরেকটি দল, আসন বণ্টন ঘোষণা রাতেই

নির্বাচন না করার ঘোষণা দিলেন আনোয়ার হোসেন মঞ্জু

নাহিদকে শুভকামনা জানিয়ে সরে গেলেন জামায়াতের আতিক

কারওয়ান বাজারে চাঁদাবাজির বিরুদ্ধে ব্যবসায়ীদের লাঠিমিছিল, পাল্টাপাল্টি ধাওয়া

নির্বাচনে অংশ না নেওয়ার ঘোষণা এনসিপি নেত্রী মনজিলা ঝুমার

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

মৌলভীবাজার-৪ আসনে বাবা ধানের শীষের প্রার্থী, ছেলে স্বতন্ত্র

মৌলভীবাজার প্রতিনিধি
মুজিবুর রহমান চৌধুরী ও তাঁর ছেলে মুঈদ আশিদ চিশতী। ছবি: সংগৃহীত
মুজিবুর রহমান চৌধুরী ও তাঁর ছেলে মুঈদ আশিদ চিশতী। ছবি: সংগৃহীত

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে মৌলভীবাজার-৪ (কমলগঞ্জ-শ্রীমঙ্গল) আসনে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী ও দলের কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্য মুজিবুর রহমান চৌধুরী মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন। একই আসনে তাঁর ছেলে মুঈদ আশিদ চিশতী আজ সোমবার (২৯ ডিসেম্বর) শেষ দিনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে মনোনয়নপত্র দাখিল করেন।

বিকেলে সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা ও কমলগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. আসাদুজ্জামানের কার্যালয়ে মনোনয়নপত্র জমা দেন মুঈদ আশিদ চিশতী। ইউএনও আসাদুজ্জামান এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

এর আগে গতকাল রোববার (২৮ ডিসেম্বর) বিকেলে সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা ও কমলগঞ্জের ইউএনও কার্যালয়ে মনোনয়নপত্র জমা দেন মুজিবুর রহমান চৌধুরী।

জানা গেছে, কোনো কারণে মুজিবুর রহমান চৌধুরীর মনোনয়নপত্র বাতিল হলে বিকল্প হিসেবে তাঁর ছেলে মুঈদ আশিদ চিশতী প্রার্থী হবেন।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এনসিপি-জামায়াত জোটে যুক্ত হচ্ছে আরেকটি দল, আসন বণ্টন ঘোষণা রাতেই

নির্বাচন না করার ঘোষণা দিলেন আনোয়ার হোসেন মঞ্জু

নাহিদকে শুভকামনা জানিয়ে সরে গেলেন জামায়াতের আতিক

কারওয়ান বাজারে চাঁদাবাজির বিরুদ্ধে ব্যবসায়ীদের লাঠিমিছিল, পাল্টাপাল্টি ধাওয়া

নির্বাচনে অংশ না নেওয়ার ঘোষণা এনসিপি নেত্রী মনজিলা ঝুমার

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত