নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম

সরকার ঘোষিত কঠোর লকডাউনের মধ্যেও চট্টগ্রাম বন্দর ও কাস্টমস চালু রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বন্দর কর্তৃপক্ষ। গতকাল মঙ্গলবার চট্টগ্রাম বন্দর ও কাস্টমস চালু রাখার প্রক্রিয়া নিয়ে ব্যবসায়ী, বন্দর ব্যবহারকারী, সিঅ্যান্ডএফ প্রতিনিধিদের সঙ্গে বৈঠক করে বন্দর কর্তৃপক্ষ। বৈঠক থেকে লকডাউনেও চট্টগ্রাম বন্দর সচল রাখার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
বন্দর ভবনের হলরুমে বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন বন্দর চেয়ারম্যান রিয়ার অ্যাডমিরাল (বিএন) মোহাম্মদ শাহজাহান। তিনি করোনাকালীন পরিস্থিতিতে বন্দর চালু রাখতে সব অংশীজনের এবং বন্দরের বাইরে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সহায়তা চান।
চট্টগ্রাম কাস্টমস কমিশনার মোহাম্মদ ফখরুল আলম আজকের পত্রিকাকে বলেন, 'অন্যান্য স্বাভাবিক দিনের মতোই চলবে চট্টগ্রাম কাস্টমস হাউস। কাস্টমসের কর্মকর্তাদের জন্য গাড়ির ব্যবস্থা করা আছে। আশপাশে যারা আছেন, তাঁরা রিকশায় করে অফিসে আসবেন। সিঅ্যান্ডএফ এজেন্টরাও তাঁদের সুবিধামতো কাস্টমস হাউসে উপস্থিত হবেন।'
সভায় জানানো হয়, করোনা মহামারির এ সময়ে পুরোদমে সচল থাকবে চট্টগ্রাম বন্দর। বন্দর চালু থাকলে সব কর্মকর্তা-কর্মচারী–সিঅ্যান্ডএফ এজেন্টসহ সংশ্লিষ্ট সবাই বন্দরে যাওয়া–আসা করবেন। তবে এ ক্ষেত্রে কিছু নিয়ম মেনে চলতে হবে। অবশ্যই সবাইকে স্বাস্থ্যবিধি মানতে হবে।
বৈঠকের সিদ্ধান্তের বিষয়ে বন্দরসচিব ওমর ফারুক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘লকডাউনে কাজের সুবিধার্থে অপারেশনাল কর্মীদের দুই ভাগে ভাগ করে কাজ করানো হবে। এক সপ্তাহে যাঁরা কাজে থাকবেন, তাঁরা পরবর্তী চার দিন ছুটিতে থাকবেন। এর মধ্যে কেউ অসুস্থ হলে তাঁদের সবাইকে কোয়ারেন্টিনে রাখা হবে।
সভায় বন্দর চেয়ারম্যান এই সময়ে গার্মেন্টস পণ্যের কনটেইনার অফডক দিয়ে খালাসের পরামর্শ দিলে আপত্তি জানান বিজিএমইএর সহসভাপতি রকিবুল আলম চৌধুরী। তিনি বলেন, ‘গার্মেন্টস পণ্যের কনটেইনার অফডক দিয়ে ডেলিভারি হলে নির্দিষ্ট সময়ে রপ্তানি করা সম্ভব হবে না। এতে মালিকেরাও হয়রানির শিকার হবেন।’
বাংলাদেশ শিপিং এজেন্ট অ্যাসোসিয়েশনের চেয়ারম্যান সৈয়দ আরিফ বলেন, ‘আমরা সব কর্মীকে পরিচয়পত্র দেব, যাতে সড়কে তাঁরা কোনো হয়রানির শিকার না হন। বন্দর ব্যবহারকারী সব সংস্থাকেও তাদের কর্মীদের পরিচয়পত্র দেওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।’
কাস্টমস ক্লিয়ারিং অ্যান্ড ফরোয়ার্ডিং (সিঅ্যান্ডএফ) অ্যাসোসিয়েশনের যুগ্ম সম্পাদক কাজী মাহমুদ ইমাম বলেন, চট্টগ্রামের পতেঙ্গা থেকে বারিক বিল্ডিং পর্যন্ত সিঅ্যান্ডএফের লোকজন কাজ করেন। প্রশাসনের পক্ষ থেকে সিঅ্যান্ডএফের কর্মীদের যেন সহযোগিতা করা হয়, সে দাবি বৈঠকে তোলা হয়েছে।

সরকার ঘোষিত কঠোর লকডাউনের মধ্যেও চট্টগ্রাম বন্দর ও কাস্টমস চালু রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বন্দর কর্তৃপক্ষ। গতকাল মঙ্গলবার চট্টগ্রাম বন্দর ও কাস্টমস চালু রাখার প্রক্রিয়া নিয়ে ব্যবসায়ী, বন্দর ব্যবহারকারী, সিঅ্যান্ডএফ প্রতিনিধিদের সঙ্গে বৈঠক করে বন্দর কর্তৃপক্ষ। বৈঠক থেকে লকডাউনেও চট্টগ্রাম বন্দর সচল রাখার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
বন্দর ভবনের হলরুমে বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন বন্দর চেয়ারম্যান রিয়ার অ্যাডমিরাল (বিএন) মোহাম্মদ শাহজাহান। তিনি করোনাকালীন পরিস্থিতিতে বন্দর চালু রাখতে সব অংশীজনের এবং বন্দরের বাইরে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সহায়তা চান।
চট্টগ্রাম কাস্টমস কমিশনার মোহাম্মদ ফখরুল আলম আজকের পত্রিকাকে বলেন, 'অন্যান্য স্বাভাবিক দিনের মতোই চলবে চট্টগ্রাম কাস্টমস হাউস। কাস্টমসের কর্মকর্তাদের জন্য গাড়ির ব্যবস্থা করা আছে। আশপাশে যারা আছেন, তাঁরা রিকশায় করে অফিসে আসবেন। সিঅ্যান্ডএফ এজেন্টরাও তাঁদের সুবিধামতো কাস্টমস হাউসে উপস্থিত হবেন।'
সভায় জানানো হয়, করোনা মহামারির এ সময়ে পুরোদমে সচল থাকবে চট্টগ্রাম বন্দর। বন্দর চালু থাকলে সব কর্মকর্তা-কর্মচারী–সিঅ্যান্ডএফ এজেন্টসহ সংশ্লিষ্ট সবাই বন্দরে যাওয়া–আসা করবেন। তবে এ ক্ষেত্রে কিছু নিয়ম মেনে চলতে হবে। অবশ্যই সবাইকে স্বাস্থ্যবিধি মানতে হবে।
বৈঠকের সিদ্ধান্তের বিষয়ে বন্দরসচিব ওমর ফারুক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘লকডাউনে কাজের সুবিধার্থে অপারেশনাল কর্মীদের দুই ভাগে ভাগ করে কাজ করানো হবে। এক সপ্তাহে যাঁরা কাজে থাকবেন, তাঁরা পরবর্তী চার দিন ছুটিতে থাকবেন। এর মধ্যে কেউ অসুস্থ হলে তাঁদের সবাইকে কোয়ারেন্টিনে রাখা হবে।
সভায় বন্দর চেয়ারম্যান এই সময়ে গার্মেন্টস পণ্যের কনটেইনার অফডক দিয়ে খালাসের পরামর্শ দিলে আপত্তি জানান বিজিএমইএর সহসভাপতি রকিবুল আলম চৌধুরী। তিনি বলেন, ‘গার্মেন্টস পণ্যের কনটেইনার অফডক দিয়ে ডেলিভারি হলে নির্দিষ্ট সময়ে রপ্তানি করা সম্ভব হবে না। এতে মালিকেরাও হয়রানির শিকার হবেন।’
বাংলাদেশ শিপিং এজেন্ট অ্যাসোসিয়েশনের চেয়ারম্যান সৈয়দ আরিফ বলেন, ‘আমরা সব কর্মীকে পরিচয়পত্র দেব, যাতে সড়কে তাঁরা কোনো হয়রানির শিকার না হন। বন্দর ব্যবহারকারী সব সংস্থাকেও তাদের কর্মীদের পরিচয়পত্র দেওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।’
কাস্টমস ক্লিয়ারিং অ্যান্ড ফরোয়ার্ডিং (সিঅ্যান্ডএফ) অ্যাসোসিয়েশনের যুগ্ম সম্পাদক কাজী মাহমুদ ইমাম বলেন, চট্টগ্রামের পতেঙ্গা থেকে বারিক বিল্ডিং পর্যন্ত সিঅ্যান্ডএফের লোকজন কাজ করেন। প্রশাসনের পক্ষ থেকে সিঅ্যান্ডএফের কর্মীদের যেন সহযোগিতা করা হয়, সে দাবি বৈঠকে তোলা হয়েছে।
নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম

সরকার ঘোষিত কঠোর লকডাউনের মধ্যেও চট্টগ্রাম বন্দর ও কাস্টমস চালু রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বন্দর কর্তৃপক্ষ। গতকাল মঙ্গলবার চট্টগ্রাম বন্দর ও কাস্টমস চালু রাখার প্রক্রিয়া নিয়ে ব্যবসায়ী, বন্দর ব্যবহারকারী, সিঅ্যান্ডএফ প্রতিনিধিদের সঙ্গে বৈঠক করে বন্দর কর্তৃপক্ষ। বৈঠক থেকে লকডাউনেও চট্টগ্রাম বন্দর সচল রাখার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
বন্দর ভবনের হলরুমে বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন বন্দর চেয়ারম্যান রিয়ার অ্যাডমিরাল (বিএন) মোহাম্মদ শাহজাহান। তিনি করোনাকালীন পরিস্থিতিতে বন্দর চালু রাখতে সব অংশীজনের এবং বন্দরের বাইরে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সহায়তা চান।
চট্টগ্রাম কাস্টমস কমিশনার মোহাম্মদ ফখরুল আলম আজকের পত্রিকাকে বলেন, 'অন্যান্য স্বাভাবিক দিনের মতোই চলবে চট্টগ্রাম কাস্টমস হাউস। কাস্টমসের কর্মকর্তাদের জন্য গাড়ির ব্যবস্থা করা আছে। আশপাশে যারা আছেন, তাঁরা রিকশায় করে অফিসে আসবেন। সিঅ্যান্ডএফ এজেন্টরাও তাঁদের সুবিধামতো কাস্টমস হাউসে উপস্থিত হবেন।'
সভায় জানানো হয়, করোনা মহামারির এ সময়ে পুরোদমে সচল থাকবে চট্টগ্রাম বন্দর। বন্দর চালু থাকলে সব কর্মকর্তা-কর্মচারী–সিঅ্যান্ডএফ এজেন্টসহ সংশ্লিষ্ট সবাই বন্দরে যাওয়া–আসা করবেন। তবে এ ক্ষেত্রে কিছু নিয়ম মেনে চলতে হবে। অবশ্যই সবাইকে স্বাস্থ্যবিধি মানতে হবে।
বৈঠকের সিদ্ধান্তের বিষয়ে বন্দরসচিব ওমর ফারুক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘লকডাউনে কাজের সুবিধার্থে অপারেশনাল কর্মীদের দুই ভাগে ভাগ করে কাজ করানো হবে। এক সপ্তাহে যাঁরা কাজে থাকবেন, তাঁরা পরবর্তী চার দিন ছুটিতে থাকবেন। এর মধ্যে কেউ অসুস্থ হলে তাঁদের সবাইকে কোয়ারেন্টিনে রাখা হবে।
সভায় বন্দর চেয়ারম্যান এই সময়ে গার্মেন্টস পণ্যের কনটেইনার অফডক দিয়ে খালাসের পরামর্শ দিলে আপত্তি জানান বিজিএমইএর সহসভাপতি রকিবুল আলম চৌধুরী। তিনি বলেন, ‘গার্মেন্টস পণ্যের কনটেইনার অফডক দিয়ে ডেলিভারি হলে নির্দিষ্ট সময়ে রপ্তানি করা সম্ভব হবে না। এতে মালিকেরাও হয়রানির শিকার হবেন।’
বাংলাদেশ শিপিং এজেন্ট অ্যাসোসিয়েশনের চেয়ারম্যান সৈয়দ আরিফ বলেন, ‘আমরা সব কর্মীকে পরিচয়পত্র দেব, যাতে সড়কে তাঁরা কোনো হয়রানির শিকার না হন। বন্দর ব্যবহারকারী সব সংস্থাকেও তাদের কর্মীদের পরিচয়পত্র দেওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।’
কাস্টমস ক্লিয়ারিং অ্যান্ড ফরোয়ার্ডিং (সিঅ্যান্ডএফ) অ্যাসোসিয়েশনের যুগ্ম সম্পাদক কাজী মাহমুদ ইমাম বলেন, চট্টগ্রামের পতেঙ্গা থেকে বারিক বিল্ডিং পর্যন্ত সিঅ্যান্ডএফের লোকজন কাজ করেন। প্রশাসনের পক্ষ থেকে সিঅ্যান্ডএফের কর্মীদের যেন সহযোগিতা করা হয়, সে দাবি বৈঠকে তোলা হয়েছে।

সরকার ঘোষিত কঠোর লকডাউনের মধ্যেও চট্টগ্রাম বন্দর ও কাস্টমস চালু রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বন্দর কর্তৃপক্ষ। গতকাল মঙ্গলবার চট্টগ্রাম বন্দর ও কাস্টমস চালু রাখার প্রক্রিয়া নিয়ে ব্যবসায়ী, বন্দর ব্যবহারকারী, সিঅ্যান্ডএফ প্রতিনিধিদের সঙ্গে বৈঠক করে বন্দর কর্তৃপক্ষ। বৈঠক থেকে লকডাউনেও চট্টগ্রাম বন্দর সচল রাখার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
বন্দর ভবনের হলরুমে বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন বন্দর চেয়ারম্যান রিয়ার অ্যাডমিরাল (বিএন) মোহাম্মদ শাহজাহান। তিনি করোনাকালীন পরিস্থিতিতে বন্দর চালু রাখতে সব অংশীজনের এবং বন্দরের বাইরে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সহায়তা চান।
চট্টগ্রাম কাস্টমস কমিশনার মোহাম্মদ ফখরুল আলম আজকের পত্রিকাকে বলেন, 'অন্যান্য স্বাভাবিক দিনের মতোই চলবে চট্টগ্রাম কাস্টমস হাউস। কাস্টমসের কর্মকর্তাদের জন্য গাড়ির ব্যবস্থা করা আছে। আশপাশে যারা আছেন, তাঁরা রিকশায় করে অফিসে আসবেন। সিঅ্যান্ডএফ এজেন্টরাও তাঁদের সুবিধামতো কাস্টমস হাউসে উপস্থিত হবেন।'
সভায় জানানো হয়, করোনা মহামারির এ সময়ে পুরোদমে সচল থাকবে চট্টগ্রাম বন্দর। বন্দর চালু থাকলে সব কর্মকর্তা-কর্মচারী–সিঅ্যান্ডএফ এজেন্টসহ সংশ্লিষ্ট সবাই বন্দরে যাওয়া–আসা করবেন। তবে এ ক্ষেত্রে কিছু নিয়ম মেনে চলতে হবে। অবশ্যই সবাইকে স্বাস্থ্যবিধি মানতে হবে।
বৈঠকের সিদ্ধান্তের বিষয়ে বন্দরসচিব ওমর ফারুক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘লকডাউনে কাজের সুবিধার্থে অপারেশনাল কর্মীদের দুই ভাগে ভাগ করে কাজ করানো হবে। এক সপ্তাহে যাঁরা কাজে থাকবেন, তাঁরা পরবর্তী চার দিন ছুটিতে থাকবেন। এর মধ্যে কেউ অসুস্থ হলে তাঁদের সবাইকে কোয়ারেন্টিনে রাখা হবে।
সভায় বন্দর চেয়ারম্যান এই সময়ে গার্মেন্টস পণ্যের কনটেইনার অফডক দিয়ে খালাসের পরামর্শ দিলে আপত্তি জানান বিজিএমইএর সহসভাপতি রকিবুল আলম চৌধুরী। তিনি বলেন, ‘গার্মেন্টস পণ্যের কনটেইনার অফডক দিয়ে ডেলিভারি হলে নির্দিষ্ট সময়ে রপ্তানি করা সম্ভব হবে না। এতে মালিকেরাও হয়রানির শিকার হবেন।’
বাংলাদেশ শিপিং এজেন্ট অ্যাসোসিয়েশনের চেয়ারম্যান সৈয়দ আরিফ বলেন, ‘আমরা সব কর্মীকে পরিচয়পত্র দেব, যাতে সড়কে তাঁরা কোনো হয়রানির শিকার না হন। বন্দর ব্যবহারকারী সব সংস্থাকেও তাদের কর্মীদের পরিচয়পত্র দেওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।’
কাস্টমস ক্লিয়ারিং অ্যান্ড ফরোয়ার্ডিং (সিঅ্যান্ডএফ) অ্যাসোসিয়েশনের যুগ্ম সম্পাদক কাজী মাহমুদ ইমাম বলেন, চট্টগ্রামের পতেঙ্গা থেকে বারিক বিল্ডিং পর্যন্ত সিঅ্যান্ডএফের লোকজন কাজ করেন। প্রশাসনের পক্ষ থেকে সিঅ্যান্ডএফের কর্মীদের যেন সহযোগিতা করা হয়, সে দাবি বৈঠকে তোলা হয়েছে।

রাতে কক্সবাজার থেকে ঢাকার উদ্দেশে ছেড়ে আসা হানিফ পরিবহনের একটি বাস আমজুরহাট এলাকায় পৌঁছালে বিপরীত দিক থেকে আসা একটি পণ্যবাহী ট্রাকের সঙ্গে মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। সংঘর্ষের সময় ট্রাকচালক মো. সালাম বাস ও ট্রাকের মাঝখানে আটকা পড়েন।
১৮ মিনিট আগে
চট্টগ্রামের সাতকানিয়া উপজেলায় খালের পাড় কেটে মাটি বিক্রির অভিযোগ উঠেছে স্থানীয় এক যুবকের বিরুদ্ধে। উপজেলার মাদার্শা ইউনিয়নের ৫ নম্বর ওয়ার্ড এলাকায় মাদার্শা খালের পাড় থেকে এ মাটি কাটা হচ্ছে। এতে খালের পার্শ্ববর্তী ফসলি জমি ভেঙে খালে বিলীন হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে।
৩৩ মিনিট আগে
চট্টগ্রামের সাতকানিয়ায় বিশেষ অভিযান চালিয়ে একটি দেশীয় তৈরি একনলা বন্দুক, ২০টি কার্তুজ ও দুটি দাসহ এক ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। তাঁর নাম মোহাম্মদ সেলিম (৪১)।
৩৬ মিনিট আগে
গতকাল রোববার বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে জেলা শহরের ১ নম্বর পুলিশ ফাঁড়ির অদূরে চৌরাস্তার মোড়ে আব্দুর রহমানকে এলোপাতাড়ি কোপানো হয়। গুরুতর আহত অবস্থায় তাঁকে উদ্ধার করে সিরাজগঞ্জ শহীদ এম মনসুর আলী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হলে সন্ধ্যা ৭টার পর চিকিৎসাধীন অবস্থায় তাঁর মৃত্যু হয়।
১ ঘণ্টা আগেপটিয়া (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি

চট্টগ্রামের পটিয়া উপজেলায় বাস ও ট্রাকের মুখোমুখি সংঘর্ষে ট্রাকচালক নিহত হয়েছেন। এ সময় আরও চারজন আহত হয়েছেন। নিহত ট্রাকচালক মো. সালাম (৫৫) বগুড়া জেলার আকতার মিয়ার ছেলে। আহতরা হলেন ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ইউনুচ মিয়ার ছেলে জাহেদুল ইসলাম (২৬), একই এলাকার জুয়েলের ছেলে জাকির ইসলাম (৩০), সবুর মিয়ার ছেলে সাকিব উল হাসান (১৭) এবং ব্রাহ্মণবাড়িয়া এলাকার নাসরিন সুলতানা (২৯)।
রোববার (২৮ ডিসেম্বর) দিবাগত রাত সোয়া ২টার দিকে চট্টগ্রাম-কক্সবাজার আরকান সড়কের পটিয়া উপজেলার আমজুরহাট এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।
জানা গেছে, রাতে কক্সবাজার থেকে ঢাকার উদ্দেশে ছেড়ে আসা হানিফ পরিবহনের একটি বাস আমজুরহাট এলাকায় পৌঁছালে বিপরীত দিক থেকে আসা একটি পণ্যবাহী ট্রাকের সঙ্গে মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। সংঘর্ষের সময় ট্রাকচালক মো. সালাম বাস ও ট্রাকের মাঝখানে আটকা পড়েন।
খবর পেয়ে পটিয়া ফায়ার সার্ভিসের একটি দল দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছে দীর্ঘ চেষ্টার পর তাঁকে উদ্ধার করে। পরে পটিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন।
দুর্ঘটনায় আহত চারজনকে প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে পটিয়া হাসপাতাল থেকে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়েছে।
পটিয়া ফায়ার সার্ভিসের স্টেশন অফিসার রাজেশ বড়ুয়া জানান, দুর্ঘটনার খবর পেয়ে রাত আড়াইটায় তাঁদের একটি টিম ঘটনাস্থলে পৌঁছে উদ্ধার কার্যক্রম পরিচালনা করে। পরে হাইওয়ে পুলিশ দুর্ঘটনাকবলিত বাস ও ট্রাক উদ্ধার করে তাদের হেফাজতে নেয়।

চট্টগ্রামের পটিয়া উপজেলায় বাস ও ট্রাকের মুখোমুখি সংঘর্ষে ট্রাকচালক নিহত হয়েছেন। এ সময় আরও চারজন আহত হয়েছেন। নিহত ট্রাকচালক মো. সালাম (৫৫) বগুড়া জেলার আকতার মিয়ার ছেলে। আহতরা হলেন ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ইউনুচ মিয়ার ছেলে জাহেদুল ইসলাম (২৬), একই এলাকার জুয়েলের ছেলে জাকির ইসলাম (৩০), সবুর মিয়ার ছেলে সাকিব উল হাসান (১৭) এবং ব্রাহ্মণবাড়িয়া এলাকার নাসরিন সুলতানা (২৯)।
রোববার (২৮ ডিসেম্বর) দিবাগত রাত সোয়া ২টার দিকে চট্টগ্রাম-কক্সবাজার আরকান সড়কের পটিয়া উপজেলার আমজুরহাট এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।
জানা গেছে, রাতে কক্সবাজার থেকে ঢাকার উদ্দেশে ছেড়ে আসা হানিফ পরিবহনের একটি বাস আমজুরহাট এলাকায় পৌঁছালে বিপরীত দিক থেকে আসা একটি পণ্যবাহী ট্রাকের সঙ্গে মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। সংঘর্ষের সময় ট্রাকচালক মো. সালাম বাস ও ট্রাকের মাঝখানে আটকা পড়েন।
খবর পেয়ে পটিয়া ফায়ার সার্ভিসের একটি দল দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছে দীর্ঘ চেষ্টার পর তাঁকে উদ্ধার করে। পরে পটিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন।
দুর্ঘটনায় আহত চারজনকে প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে পটিয়া হাসপাতাল থেকে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়েছে।
পটিয়া ফায়ার সার্ভিসের স্টেশন অফিসার রাজেশ বড়ুয়া জানান, দুর্ঘটনার খবর পেয়ে রাত আড়াইটায় তাঁদের একটি টিম ঘটনাস্থলে পৌঁছে উদ্ধার কার্যক্রম পরিচালনা করে। পরে হাইওয়ে পুলিশ দুর্ঘটনাকবলিত বাস ও ট্রাক উদ্ধার করে তাদের হেফাজতে নেয়।

লকডাউনে কাজের সুবিধার্থে অপারেশনাল কর্মীদের দুই ভাগে ভাগ করে কাজ করানো হবে। এক সপ্তাহে যারা কাজে থাকবেন, তাঁরা পরবর্তী চার দিন ছুটিতে থাকবেন। এর মধ্যে কেউ অসুস্থ হলে তাঁদের সবাইকে কোয়ারেন্টিনে রাখা হবে
৩০ জুন ২০২১
চট্টগ্রামের সাতকানিয়া উপজেলায় খালের পাড় কেটে মাটি বিক্রির অভিযোগ উঠেছে স্থানীয় এক যুবকের বিরুদ্ধে। উপজেলার মাদার্শা ইউনিয়নের ৫ নম্বর ওয়ার্ড এলাকায় মাদার্শা খালের পাড় থেকে এ মাটি কাটা হচ্ছে। এতে খালের পার্শ্ববর্তী ফসলি জমি ভেঙে খালে বিলীন হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে।
৩৩ মিনিট আগে
চট্টগ্রামের সাতকানিয়ায় বিশেষ অভিযান চালিয়ে একটি দেশীয় তৈরি একনলা বন্দুক, ২০টি কার্তুজ ও দুটি দাসহ এক ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। তাঁর নাম মোহাম্মদ সেলিম (৪১)।
৩৬ মিনিট আগে
গতকাল রোববার বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে জেলা শহরের ১ নম্বর পুলিশ ফাঁড়ির অদূরে চৌরাস্তার মোড়ে আব্দুর রহমানকে এলোপাতাড়ি কোপানো হয়। গুরুতর আহত অবস্থায় তাঁকে উদ্ধার করে সিরাজগঞ্জ শহীদ এম মনসুর আলী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হলে সন্ধ্যা ৭টার পর চিকিৎসাধীন অবস্থায় তাঁর মৃত্যু হয়।
১ ঘণ্টা আগেসাতকানিয়া (চট্টগ্রাম) সংবাদদাতা

চট্টগ্রামের সাতকানিয়া উপজেলায় খালের পাড় কেটে মাটি বিক্রির অভিযোগ উঠেছে স্থানীয় এক যুবকের বিরুদ্ধে। উপজেলার মাদার্শা ইউনিয়নের ৫ নম্বর ওয়ার্ড এলাকায় মাদার্শা খালের পাড় থেকে এ মাটি কাটা হচ্ছে। এতে খালের পার্শ্ববর্তী ফসলি জমি ভেঙে খালে বিলীন হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, বেশ কিছুদিন ধরে মাদার্শা খালের একপাশের পাড় থেকে মাটি কেটে পার্শ্ববর্তী বিভিন্ন গ্রামে ঘরের ভিটা ভরাটের জন্য বিক্রি করা হচ্ছে। রাতের আঁধারে ভেকু (এক্সকাভেটর) দিয়ে খালের পাড়ের এ মাটি কাটা হচ্ছে। খাল পাড় কেটে মাটি নিয়ে যাওয়ার কারণে পাশের ফসলি জমি ভেঙে খালে বিলীন হওয়ার পাশাপাশি খালের স্বাভাবিক পানি প্রবাহ ব্যাহত হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে।
স্থানীয় লোকজনের অভিযোগ, নাদিমুল হাসান চৌধুরী নামের পার্শ্ববর্তী এলাকার এক ব্যক্তি তাঁর সহযোগীদের মাধ্যমে খালের পাড় কেটে মাটি বিক্রি করে চলেছেন। এতে আলী হোসেন নামের একজন কৃষকের বাদামখেত ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। ওই ক্ষতিগ্রস্ত কৃষককে ক্ষতিপূরণ হিসেবে কিছু টাকা দেওয়া হয়েছে।
স্থানীয় বাসিন্দা মোহাম্মদ হোসেন বলেন, অবিলম্বে খালের পাড় কাটা বন্ধ করে জড়িত ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে আইনগতভাবে ব্যবস্থা নিতে হবে। আর ক্ষতিগ্রস্ত কৃষককে পর্যাপ্ত ক্ষতিপূরণ দেওয়াসহ কেটে নেওয়া খালপাড় স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরিয়ে আনার উদ্যোগ নিতে হবে। অন্যথায় আগামী বর্ষা মৌসুমে খালটির গতিপথ পরিবর্তন হয়ে আশপাশের এলাকা ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে।
ক্ষতিগ্রস্ত কৃষক আলী হোসেন বলেন, ‘ওই খালের পাড়ঘেঁষে বাদামের চাষ করেছিলাম। খাল পাড় থেকে মাটি কেটে বিক্রি করার কারণে আমার বাদামখেতটি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এ সময় আমি তাঁদের বাধা দিয়েছিলাম। পরে তাঁরা আমাকে ২০ হাজার টাকা ক্ষতিপূরণ হিসেবে দিয়েছেন।’
মাটি বিক্রির সঙ্গে জড়িত নাদিমুল হাসান চৌধুরী বলেন, ‘খালের দুই পাড়েই আমাদের জমি রয়েছে। গত বর্ষা মৌসুমে পাহাড়ি ঢলে খালের একপাশে পলি জমে বিশাল মাটির স্তূপ তৈরি হয়েছিল। এ কারণে খালের অন্যপাশের জমি ভেঙে বিলীন হয়ে যাচ্ছিল। তাই জমির ভাঙন রোধে স্তূপ হয়ে থাকা পাশের কিছু মাটি কেটে অন্য জায়গায় সরিয়ে নিয়েছি।’
সাতকানিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) খোন্দকার মাহমুদুল হাসান বলেন, ‘ইতিমধ্যে বিষয়টি সম্পর্কে আমরা অবগত হয়েছি। ঘটনাস্থল পরিদর্শন করার পর খালের পাড়ের মাটি কাটার সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে আইনগতভাবে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’

চট্টগ্রামের সাতকানিয়া উপজেলায় খালের পাড় কেটে মাটি বিক্রির অভিযোগ উঠেছে স্থানীয় এক যুবকের বিরুদ্ধে। উপজেলার মাদার্শা ইউনিয়নের ৫ নম্বর ওয়ার্ড এলাকায় মাদার্শা খালের পাড় থেকে এ মাটি কাটা হচ্ছে। এতে খালের পার্শ্ববর্তী ফসলি জমি ভেঙে খালে বিলীন হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, বেশ কিছুদিন ধরে মাদার্শা খালের একপাশের পাড় থেকে মাটি কেটে পার্শ্ববর্তী বিভিন্ন গ্রামে ঘরের ভিটা ভরাটের জন্য বিক্রি করা হচ্ছে। রাতের আঁধারে ভেকু (এক্সকাভেটর) দিয়ে খালের পাড়ের এ মাটি কাটা হচ্ছে। খাল পাড় কেটে মাটি নিয়ে যাওয়ার কারণে পাশের ফসলি জমি ভেঙে খালে বিলীন হওয়ার পাশাপাশি খালের স্বাভাবিক পানি প্রবাহ ব্যাহত হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে।
স্থানীয় লোকজনের অভিযোগ, নাদিমুল হাসান চৌধুরী নামের পার্শ্ববর্তী এলাকার এক ব্যক্তি তাঁর সহযোগীদের মাধ্যমে খালের পাড় কেটে মাটি বিক্রি করে চলেছেন। এতে আলী হোসেন নামের একজন কৃষকের বাদামখেত ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। ওই ক্ষতিগ্রস্ত কৃষককে ক্ষতিপূরণ হিসেবে কিছু টাকা দেওয়া হয়েছে।
স্থানীয় বাসিন্দা মোহাম্মদ হোসেন বলেন, অবিলম্বে খালের পাড় কাটা বন্ধ করে জড়িত ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে আইনগতভাবে ব্যবস্থা নিতে হবে। আর ক্ষতিগ্রস্ত কৃষককে পর্যাপ্ত ক্ষতিপূরণ দেওয়াসহ কেটে নেওয়া খালপাড় স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরিয়ে আনার উদ্যোগ নিতে হবে। অন্যথায় আগামী বর্ষা মৌসুমে খালটির গতিপথ পরিবর্তন হয়ে আশপাশের এলাকা ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে।
ক্ষতিগ্রস্ত কৃষক আলী হোসেন বলেন, ‘ওই খালের পাড়ঘেঁষে বাদামের চাষ করেছিলাম। খাল পাড় থেকে মাটি কেটে বিক্রি করার কারণে আমার বাদামখেতটি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এ সময় আমি তাঁদের বাধা দিয়েছিলাম। পরে তাঁরা আমাকে ২০ হাজার টাকা ক্ষতিপূরণ হিসেবে দিয়েছেন।’
মাটি বিক্রির সঙ্গে জড়িত নাদিমুল হাসান চৌধুরী বলেন, ‘খালের দুই পাড়েই আমাদের জমি রয়েছে। গত বর্ষা মৌসুমে পাহাড়ি ঢলে খালের একপাশে পলি জমে বিশাল মাটির স্তূপ তৈরি হয়েছিল। এ কারণে খালের অন্যপাশের জমি ভেঙে বিলীন হয়ে যাচ্ছিল। তাই জমির ভাঙন রোধে স্তূপ হয়ে থাকা পাশের কিছু মাটি কেটে অন্য জায়গায় সরিয়ে নিয়েছি।’
সাতকানিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) খোন্দকার মাহমুদুল হাসান বলেন, ‘ইতিমধ্যে বিষয়টি সম্পর্কে আমরা অবগত হয়েছি। ঘটনাস্থল পরিদর্শন করার পর খালের পাড়ের মাটি কাটার সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে আইনগতভাবে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’

লকডাউনে কাজের সুবিধার্থে অপারেশনাল কর্মীদের দুই ভাগে ভাগ করে কাজ করানো হবে। এক সপ্তাহে যারা কাজে থাকবেন, তাঁরা পরবর্তী চার দিন ছুটিতে থাকবেন। এর মধ্যে কেউ অসুস্থ হলে তাঁদের সবাইকে কোয়ারেন্টিনে রাখা হবে
৩০ জুন ২০২১
রাতে কক্সবাজার থেকে ঢাকার উদ্দেশে ছেড়ে আসা হানিফ পরিবহনের একটি বাস আমজুরহাট এলাকায় পৌঁছালে বিপরীত দিক থেকে আসা একটি পণ্যবাহী ট্রাকের সঙ্গে মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। সংঘর্ষের সময় ট্রাকচালক মো. সালাম বাস ও ট্রাকের মাঝখানে আটকা পড়েন।
১৮ মিনিট আগে
চট্টগ্রামের সাতকানিয়ায় বিশেষ অভিযান চালিয়ে একটি দেশীয় তৈরি একনলা বন্দুক, ২০টি কার্তুজ ও দুটি দাসহ এক ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। তাঁর নাম মোহাম্মদ সেলিম (৪১)।
৩৬ মিনিট আগে
গতকাল রোববার বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে জেলা শহরের ১ নম্বর পুলিশ ফাঁড়ির অদূরে চৌরাস্তার মোড়ে আব্দুর রহমানকে এলোপাতাড়ি কোপানো হয়। গুরুতর আহত অবস্থায় তাঁকে উদ্ধার করে সিরাজগঞ্জ শহীদ এম মনসুর আলী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হলে সন্ধ্যা ৭টার পর চিকিৎসাধীন অবস্থায় তাঁর মৃত্যু হয়।
১ ঘণ্টা আগেসাতকানিয়া ( চট্টগ্রাম) সংবাদদাতা

চট্টগ্রামের সাতকানিয়ায় বিশেষ অভিযান চালিয়ে একটি দেশীয় তৈরি একনলা বন্দুক, ২০টি কার্তুজ ও দুটি দাসহ এক ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। তাঁর নাম মোহাম্মদ সেলিম (৪১)। গতকাল রোববার বিকেলে উপজেলার পশ্চিম ঢেমশা ইউনিয়নের দৌলতপাড়ার ইছামতি আলীনগর এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
গ্রেপ্তারকৃত মোহাম্মদ সেলিম পশ্চিম ঢেমশা ইউনিয়নের ৪ নম্বর ওয়ার্ডের দৌলতপাড়ার ইছামতি আলীনগর এলাকার মৃত মোহাম্মদ ইসহাকের ছেলে।
সাতকানিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মনজুরুল হক বলেন, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে বিশেষ অভিযান চালিয়ে দেশীয় তৈরি একনলা বন্দুক, ২০টি কার্তুজ ও দুটি দাসহ মোহাম্মদ সেলিম নামের এক ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এ ঘটনায় থানায় অস্ত্র আইনে একটি মামলা দায়ের করা হয়েছে। আজ সোমবার (২৯ ডিসেম্বর) আদালতের মাধ্যমে তাঁকে জেলহাজতে পাঠানো হয়েছে।

চট্টগ্রামের সাতকানিয়ায় বিশেষ অভিযান চালিয়ে একটি দেশীয় তৈরি একনলা বন্দুক, ২০টি কার্তুজ ও দুটি দাসহ এক ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। তাঁর নাম মোহাম্মদ সেলিম (৪১)। গতকাল রোববার বিকেলে উপজেলার পশ্চিম ঢেমশা ইউনিয়নের দৌলতপাড়ার ইছামতি আলীনগর এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
গ্রেপ্তারকৃত মোহাম্মদ সেলিম পশ্চিম ঢেমশা ইউনিয়নের ৪ নম্বর ওয়ার্ডের দৌলতপাড়ার ইছামতি আলীনগর এলাকার মৃত মোহাম্মদ ইসহাকের ছেলে।
সাতকানিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মনজুরুল হক বলেন, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে বিশেষ অভিযান চালিয়ে দেশীয় তৈরি একনলা বন্দুক, ২০টি কার্তুজ ও দুটি দাসহ মোহাম্মদ সেলিম নামের এক ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এ ঘটনায় থানায় অস্ত্র আইনে একটি মামলা দায়ের করা হয়েছে। আজ সোমবার (২৯ ডিসেম্বর) আদালতের মাধ্যমে তাঁকে জেলহাজতে পাঠানো হয়েছে।

লকডাউনে কাজের সুবিধার্থে অপারেশনাল কর্মীদের দুই ভাগে ভাগ করে কাজ করানো হবে। এক সপ্তাহে যারা কাজে থাকবেন, তাঁরা পরবর্তী চার দিন ছুটিতে থাকবেন। এর মধ্যে কেউ অসুস্থ হলে তাঁদের সবাইকে কোয়ারেন্টিনে রাখা হবে
৩০ জুন ২০২১
রাতে কক্সবাজার থেকে ঢাকার উদ্দেশে ছেড়ে আসা হানিফ পরিবহনের একটি বাস আমজুরহাট এলাকায় পৌঁছালে বিপরীত দিক থেকে আসা একটি পণ্যবাহী ট্রাকের সঙ্গে মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। সংঘর্ষের সময় ট্রাকচালক মো. সালাম বাস ও ট্রাকের মাঝখানে আটকা পড়েন।
১৮ মিনিট আগে
চট্টগ্রামের সাতকানিয়া উপজেলায় খালের পাড় কেটে মাটি বিক্রির অভিযোগ উঠেছে স্থানীয় এক যুবকের বিরুদ্ধে। উপজেলার মাদার্শা ইউনিয়নের ৫ নম্বর ওয়ার্ড এলাকায় মাদার্শা খালের পাড় থেকে এ মাটি কাটা হচ্ছে। এতে খালের পার্শ্ববর্তী ফসলি জমি ভেঙে খালে বিলীন হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে।
৩৩ মিনিট আগে
গতকাল রোববার বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে জেলা শহরের ১ নম্বর পুলিশ ফাঁড়ির অদূরে চৌরাস্তার মোড়ে আব্দুর রহমানকে এলোপাতাড়ি কোপানো হয়। গুরুতর আহত অবস্থায় তাঁকে উদ্ধার করে সিরাজগঞ্জ শহীদ এম মনসুর আলী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হলে সন্ধ্যা ৭টার পর চিকিৎসাধীন অবস্থায় তাঁর মৃত্যু হয়।
১ ঘণ্টা আগেসিরাজগঞ্জ প্রতিনিধি

সিরাজগঞ্জ শহরে সিএনজিচালিত অটোরিকশায় বসে থাকা অবস্থায় আব্দুর রহমান (২০) নামের এক কলেজছাত্রকে প্রকাশ্যে কুপিয়ে ও ছুরিকাঘাতে হত্যার ঘটনায় তিনজনকে আটক করেছে পুলিশ। সোমবার সকাল সাড়ে ১০টার দিকে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ক্রাইম অ্যান্ড অপস) মো. হাফিজুর রহমান আজকের পত্রিকাকে আটকের বিষয়টি নিশ্চিত করলেও আটক ব্যক্তিদের নাম-ঠিকানা জানাননি।
এর আগে গতকাল রোববার বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে জেলা শহরের ১ নম্বর পুলিশ ফাঁড়ির অদূরে চৌরাস্তার মোড়ে আব্দুর রহমানকে এলোপাতাড়ি কোপানো হয়। গুরুতর আহত অবস্থায় তাঁকে উদ্ধার করে সিরাজগঞ্জ শহীদ এম মনসুর আলী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হলে সন্ধ্যা ৭টার পর চিকিৎসাধীন অবস্থায় তাঁর মৃত্যু হয়।
নিহত আব্দুর রহমান সিরাজগঞ্জ সদরের সয়াধানগড়া খানপাড়া মহল্লার রেজাউল করিমের ছেলে। তিনি ইসলামিয়া সরকারি কলেজের এইচএসসি প্রথম বর্ষের শিক্ষার্থী ছিলেন।
পুলিশ জানায়, ঘটনার একটি সিসিটিভি ফুটেজ সংগ্রহ করা হয়েছে। ফুটেজে দেখা যায়, একটি সিএনজিচালিত অটোরিকশায় সামনে ও পেছন দিক থেকে কয়েকজন যুবক দেশীয় অস্ত্র নিয়ে আব্দুর রহমানের ওপর একাধিকবার আঘাত করে। পরে তারা ঘটনাস্থল ত্যাগ করে।
নিহতের চাচা সোহাগ জানান, বিকেলে আব্দুর রহমান চৌরাস্তা এলাকায় প্রাইভেট পড়তে গিয়েছিল। সন্ধ্যার দিকে হাসপাতাল থেকে ফোন পেয়ে সেখানে গিয়ে জানতে পারেন, তাঁকে গুরুতর আহত অবস্থায় হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। পরে চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন। তিনি বলেন, কারা বা কী কারণে হামলা চালিয়েছে, সে বিষয়ে তাঁরা কিছু জানেন না।
সিরাজগঞ্জ সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. শহিদুল ইসলাম বলেন, এ ঘটনায় পরিবারের পক্ষ থেকে মামলার প্রস্তুতি চলছে। মরদেহটি এখনো হাসপাতাল মর্গে আছে।

সিরাজগঞ্জ শহরে সিএনজিচালিত অটোরিকশায় বসে থাকা অবস্থায় আব্দুর রহমান (২০) নামের এক কলেজছাত্রকে প্রকাশ্যে কুপিয়ে ও ছুরিকাঘাতে হত্যার ঘটনায় তিনজনকে আটক করেছে পুলিশ। সোমবার সকাল সাড়ে ১০টার দিকে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ক্রাইম অ্যান্ড অপস) মো. হাফিজুর রহমান আজকের পত্রিকাকে আটকের বিষয়টি নিশ্চিত করলেও আটক ব্যক্তিদের নাম-ঠিকানা জানাননি।
এর আগে গতকাল রোববার বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে জেলা শহরের ১ নম্বর পুলিশ ফাঁড়ির অদূরে চৌরাস্তার মোড়ে আব্দুর রহমানকে এলোপাতাড়ি কোপানো হয়। গুরুতর আহত অবস্থায় তাঁকে উদ্ধার করে সিরাজগঞ্জ শহীদ এম মনসুর আলী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হলে সন্ধ্যা ৭টার পর চিকিৎসাধীন অবস্থায় তাঁর মৃত্যু হয়।
নিহত আব্দুর রহমান সিরাজগঞ্জ সদরের সয়াধানগড়া খানপাড়া মহল্লার রেজাউল করিমের ছেলে। তিনি ইসলামিয়া সরকারি কলেজের এইচএসসি প্রথম বর্ষের শিক্ষার্থী ছিলেন।
পুলিশ জানায়, ঘটনার একটি সিসিটিভি ফুটেজ সংগ্রহ করা হয়েছে। ফুটেজে দেখা যায়, একটি সিএনজিচালিত অটোরিকশায় সামনে ও পেছন দিক থেকে কয়েকজন যুবক দেশীয় অস্ত্র নিয়ে আব্দুর রহমানের ওপর একাধিকবার আঘাত করে। পরে তারা ঘটনাস্থল ত্যাগ করে।
নিহতের চাচা সোহাগ জানান, বিকেলে আব্দুর রহমান চৌরাস্তা এলাকায় প্রাইভেট পড়তে গিয়েছিল। সন্ধ্যার দিকে হাসপাতাল থেকে ফোন পেয়ে সেখানে গিয়ে জানতে পারেন, তাঁকে গুরুতর আহত অবস্থায় হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। পরে চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন। তিনি বলেন, কারা বা কী কারণে হামলা চালিয়েছে, সে বিষয়ে তাঁরা কিছু জানেন না।
সিরাজগঞ্জ সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. শহিদুল ইসলাম বলেন, এ ঘটনায় পরিবারের পক্ষ থেকে মামলার প্রস্তুতি চলছে। মরদেহটি এখনো হাসপাতাল মর্গে আছে।

লকডাউনে কাজের সুবিধার্থে অপারেশনাল কর্মীদের দুই ভাগে ভাগ করে কাজ করানো হবে। এক সপ্তাহে যারা কাজে থাকবেন, তাঁরা পরবর্তী চার দিন ছুটিতে থাকবেন। এর মধ্যে কেউ অসুস্থ হলে তাঁদের সবাইকে কোয়ারেন্টিনে রাখা হবে
৩০ জুন ২০২১
রাতে কক্সবাজার থেকে ঢাকার উদ্দেশে ছেড়ে আসা হানিফ পরিবহনের একটি বাস আমজুরহাট এলাকায় পৌঁছালে বিপরীত দিক থেকে আসা একটি পণ্যবাহী ট্রাকের সঙ্গে মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। সংঘর্ষের সময় ট্রাকচালক মো. সালাম বাস ও ট্রাকের মাঝখানে আটকা পড়েন।
১৮ মিনিট আগে
চট্টগ্রামের সাতকানিয়া উপজেলায় খালের পাড় কেটে মাটি বিক্রির অভিযোগ উঠেছে স্থানীয় এক যুবকের বিরুদ্ধে। উপজেলার মাদার্শা ইউনিয়নের ৫ নম্বর ওয়ার্ড এলাকায় মাদার্শা খালের পাড় থেকে এ মাটি কাটা হচ্ছে। এতে খালের পার্শ্ববর্তী ফসলি জমি ভেঙে খালে বিলীন হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে।
৩৩ মিনিট আগে
চট্টগ্রামের সাতকানিয়ায় বিশেষ অভিযান চালিয়ে একটি দেশীয় তৈরি একনলা বন্দুক, ২০টি কার্তুজ ও দুটি দাসহ এক ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। তাঁর নাম মোহাম্মদ সেলিম (৪১)।
৩৬ মিনিট আগে